Md. Ayub Nobi Tareq
মানুষের কাছাকাছি না মানুষের মনের কাছ?
আজকের আকাশটা অনেক সুন্দর। 🤷
আপনি কি জানেন #টাইটানিক মুভির সবথেকে ভাগ্যবান লোকটা কে?
সে কি #জ্যাক?
যে কিনা সবথেকে সুন্দরী মেয়ে রোজের প্রেমে পড়েছিল?
একদম না! তবে কি #রোজ? যে কিনা মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার জন্য জ্যাককে পেয়েছিলো? এবারও না!
জ্যাক বা রোজ কেউই না।
#ভাগ্যবান লোকটি সেই অপরিচিতজন যে জুয়ায় জ্যাকের কাছে তার টিকিটটি হেরে গিয়েছিলো। যদি সে ওই জাহাজের টিকেট জিতে যেতো তাহলে হয়তো তাকে ঐ হিমশীতল পানিতে ডুবে মরতে হতো। মাঝেমধ্যে হেরে যাওয়া ভালো।
- আপনি যদি আপনার পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়ে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার লাইফে হেরে গিয়ে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার লক্ষ্যে না পৌঁছাতে পেরে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার ভালোবাসা হারিয়ে থাকেন।
সবকিছুই কোন না কোন কারণে ঘটে থাকে। মাঝেমধ্যে হেরে যাওয়াটাও ভালো। হতে পারে স্রষ্টা আপনাকে আরও বড় কোন বিপদের হাত থেকে রক্ষা করলেন।
🤲 আল্লাহ কাছে জীবনের শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত হালাল রুজি ও জীবন যাপনে রহমত কামনা করছি। 🤲
..সিজদার কত দাম ধৈর্য ধরে পড়ুন...💓
জিবরাঈল (আঃ)কে আল্লাহ তায়ালা তৈরী করলেন।
জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালাকে জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহ আপনি কিসে খুশি হন??
আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হই আমার বান্দা যখন আমাকে সিজদা করে। অত:পর জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে সিজদা করলেন ৩০ হাজার বছর ধরে।
জিবরাঈল (আঃ) মনে মনে খেয়াল করলেন আমার থেকে এত বড় দামি, এত বড় লম্বা সিজদা দুনিয়ার আর কেউ করতে পারবে না।
আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয় আমার প্রতি খুশি হবেন।
জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালার দিকে মুতাহজ্জির হয়ে রইলেন কিন্তু আল্লা তায়ালার পক্ষ থেকে কোন খুশির বাণী জানান হল না, জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহ আমি যে এত লম্বা সিজদা করলাম আপনি কি আমার সিজদার প্রতি কোন খুশি হন নাই? আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন - জিবরাঈল তোমার জবাব আমি দেব তার আগে তুমি একটু আরশে আজিমের দিকে তাকাও, জিবরাঈল (আঃ) তাকিয়ে দেখলেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আরশে আল্লাহর কুদরতী নূর দ্বারা লিখা রয়েছে- ''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ''
জিবরাইল (আঃ) জিজ্ঞাসা করলেন- হে আল্লাহ্!! আমার সিজদার সংগে এই কালিমার কি মিল?? আল্লাহ তায়ালা বললেন, ও জিবরাইল শোন আমি আল্লাহ এ দুনিয়া তৈরী করব ওই দুনিয়ার মানব জাতি ও জিন জাতির হিদায়াতের জন্য লক্ষাধিক নবি-রাসূলগনকে পাঠাব সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ কে পাঠাব
এই নবীর উম্মতের উপরে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরয করব আর প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে সতেরটা করে রাকাত আমার জন্য ফরয করব প্রত্যেকটা রাকাতের মধ্যে দুটি করে সিজদা হবে আর প্রত্যেকটা সিজদার মধ্যে ওই নবির উম্মত তিনবার করে "সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা-" পাঠ করবে। জিবরাইল তুমি জেনে রাখ আমার ওই মাহবুব নবীর উম্মত যখন সিজদায় গিয়ে "সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা-" বলে আমাকে ডাক দিবে, জিবরাইল তুমি ৩০ হাজার বছর সিজদা করে যে নেকি পেয়েছ, আমি আল্লাহ্ আমার বান্দার আমল নামায় এর থেকেও ৪০ হাজার গুন বেশি নেকি লিখে দিব, সুবহানাল্লাহ...!!
এই জন্য মুসা (আঃ) কাঁদছেন, আল্লাহ!! আমাকে ওই নবীর উম্মত বানাইয়া দাও, যে নবীর উম্মত এক সিজদায় জিবরাঈল (আঃ) এর সারা জীবনের ৩০ হাজার বছরের সিজদার নেকি নিয়ে গেল।।
আমরা সেই নবীর উম্মত আমাদের কি করা উচিত আর আমরা কি করছি...?
আল্লাহ আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দিন।
আমিন..🤲
#ফুলুকে_বলা_হয়_'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী'। ব্রিটিশ গোয়েন্দারা বলত ফুলু নাকি বিজ্ঞানীর ছদ্মবেশে বিপ্লবী। ফুলু নাকি বঙ্গভঙ্গ আন্দোলোনের সময় বিপ্লবীদের অস্ত্র কেনার টাকা দিত। ফুলুর দেশপ্রেম এতই উগ্র ছিল, যে ঢাকার একজন উচ্চপদস্থ অফিসার বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, 'স্যার পি.সি. রায়ের মতো লোক যদি আধ-ডজন থাকতেন, এতদিনে দেশ স্বাধীন হয়ে যেত।' ১৯১৯ সালে ফুলুকে ব্রিটিশরা দিয়েছিল Companion of the Indian Empire(C.I.E.) উপাধি, সেই বছরই কলকাতার টাউন হলে রাউলাট বিলের বিরোধিতায় গর্জে উঠেছিল ফুলু, বলেছিল, 'দেশের জন্য প্রয়োজন হলে বিজ্ঞানীকে টেস্ট টিউব ছেড়ে গবেষণাগারের বাইরে আসতে হবে। বিজ্ঞানের গবেষণা অপেক্ষা করতে পারে, কিন্তু স্বরাজের জন্য সংগ্রাম অপেক্ষা করতে পারে না।'
প্রেসিডেন্সি কলেজে ২৭ বছর পড়িয়েছে ফুলু। ক্লাসে ফুলু পড়াতো বাংলা ভাষায়। নীচের দিকেই ক্লাস নিতে ভালোবাসত ফুলু, সে বলত 'কুমোর যেমন কাদার ডেলাকে তার পচ্ছন্দমত আকার দিতে পারে হাইস্কুল থেকে সদ্য কলেজে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের তেমনি সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়।' সে সব সময় চাইত তার ছাত্রছাত্রীরা তাকে ছাপিয়ে যাক। তাই সে লিখেছিল , ' সর্বত্র জয় অনুসন্ধান করিবে, কিন্ত পুত্র ও শিষ্যের নিকট পরাজয় স্বীকার করিয়া সুখী হইবে।' ফুলুর এক মুসলিম ছাত্র ছিলেন ডঃ কুদরত-ই খুদা। ১৯১৫ সালে কেমিস্ট্রিতে এম.এস.সি পরীক্ষায় কুদরত-ই খুদা প্রথম শ্রেণী পাওয়ায় কয়েকজন কট্টর হিন্দু শিক্ষক ফুলুকে অনুরোধ করেছিলেন কুদরত-ই খুদাকে প্রথম শ্রেণী না দেওয়ার জন্য। কিন্ত ফুলু যে অসাম্প্রদায়িক পিতার ভাবাদর্শে দীক্ষিত। ফুলুর কাছে যে যোগ্য সে যোগ্যই। তাই ফুলু রাজি হয়নি।
ফুলুকে একবার বিশ্বকবি লিখেওছিলেন, '…যেসব জন্ম-সাহিত্যিক গোলমালের মধ্যে ল্যাবরেটরির মধ্যে ঢুকে পড়ে, জাত খুইয়ে বৈজ্ঞানিকের হাটে হারিয়ে গিয়েছেন তাদের ফের জাতে তুলব। আমার এক একবার সন্দেহ হয় আপনিও বা সেই দলের একজন হবেন।' আসলে বিশ্বকবি অনুভব করেছিলেন, বিলেতে পড়াশুনা করলেও এবং ইংরেজিতে চোস্ত হলেও বাংলা ভাষা ছিল ফুলুর প্রাণ এবং ফুলুর মধ্যে লুকিয়ে ছিল এক সাহিত্যিক। ফুলুর ৭০ তম জন্মজয়ন্তীর দিনে রবীন্দ্রনাথ এসেছিলেন, আবেগমথিত কণ্ঠে বিশ্বকবি বলেছিলেন, 'আমরা দুজনে সহযাত্রী, কালের তরীতে আমরা প্রায় একঘাটে এসে পৌছেছি।' সেদিন রবীন্দ্রনাথ ফুলুর হাতে তুলে দিয়েছিলেন একটি তাম্রফলক, তাতে খোদাই করা ছিল কবির লেখা দুটি লাইন -'প্রেম রসায়নে ওগো সর্বজনপ্রিয়, করিলে বিশ্বের জনে আপন আত্মীয়।'
ছোটবেলা থেকেই কলা খেতে ভালোবাসত ফুলু, সকালে টিফিন করত দুটো কলা দিয়ে। চাঁপাকলা ফুলুর খুব প্রিয় ছিল। সেই সময় এক পয়সায় দুটো চাঁপাকলা পাওয়া যেত। একদিন এক ছাত্র স্যারের জন্য তিন পয়সা দিয়ে দুটো কলা নিয়ে আসায় কি রাগ ফুলুর, ছাত্রকে বলেছিল, 'নবাবি করতে শিখেছ, আমায় পথে বসাবে?'
এর কিছুক্ষণ পরেই কংগ্রেস নেতা ড . প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ এসেছিলেন ফুলুর কাছে, তাঁর তিনহাজার টাকা দরকার ছিল। যে যুগে এক পয়সায় দুটো কলা পাওয়া যেত, সে যুগে তিন হাজার টাকার মুল্য সহজেই অনুমেয়। বিনা বাক্যব্যয়ে তিনহাজার টাকার চেক লিখে দিয়েছিল ফুলু।
'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী' রাড়ুলীর ফুলুর নাম তখন সারা বিশ্ব জানে। সাইমন কমিশনের সদস্যরা বিজ্ঞান কলেজের কথা ও ফুলুর কথা লন্ডনে অনেক শুনেছিল। তারা কলকাতায় এসে বিজ্ঞান কলেজ পরিদর্শনে এসেছিল, আসল উদ্দেশ্য ছিল ফুলুকে দেখা। এক দুপুরে তারা ফুলুর ঘরে এসে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। 'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী' মারকিউরাস নাইট্রাইটের আবিস্কারক স্যার পি,সি,রায় গামছা পরে চেয়ারে বসে আছেন। কারণ ফুলু তার ধুতি খানা কেচে রোদে শুকাতে দিয়েছিল। ঘরের এক কোণে স্টোভ জ্বলছে, নিজের খাবার নিজেই রান্না করছিল ফুলু। একটু লজ্জা না পেয়ে ফুলু নাকি সেই অবস্থাতেই সাইমন কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন।
তিনি বুঝেছিলেন, ‘‘একটা সমগ্র জাতি শুধুমাত্র কেরানী বা মসীজীবী’’ হয়ে টিকে থাকতে পারে না। বাঙালি জাতিকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখালেন তিনি। ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠা করলেন বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিকল ওয়ার্কস। মূলধন বলতে ছিল, মাত্র আটশো টাকা আর পূর্ণ আত্মবিশ্বাস।
তাঁর আদর্শ বাঙালি পালন করে না | আমাদের ক্ষমা করবেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় | বিনম্র প্রণাম |
২মিনিট সময় ব্যায় করে কথা গুলো একটু পড়ে যাবেন🙂🙂
১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।
৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।
৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।
৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!!!
collected
আলোর পথের সন্ধান চ্যানেলটাকে সাবসক্রাইব করুন 👇https://www.youtube.com/channel/UC9cdaB5Ftj8joHNyirelfmw
কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
©
👉খেয়াল করে দেখবেনঃ
পুকুরের পাড় কখনো ভেঙে পড়ে না ,আর নদীর পাড় কে বাঁধ দিয়েও রক্ষা করা যায় না।
এর কারণ হল পুকুরের জলের গতি নেই তাই পাড় ভাঙ্গে না, আর নদীর জলের গতি বেশি হওয়ায় তার পাড় রক্ষা করা যায় না।
👉খেয়াল করে দেখবেনঃ
আপনার মোবাইলটা হাত থেকে অনেক দিন পড়েছে কিন্তু ভাঙ্গেনি ,কিন্তু যেদিন এটাকে আছাড় মারলেন সে দিন ভেঙে গেছে।
এর কারণ হল হাত থেকে পড়ার সময় গতি কম ছিল তাই মোবাইল ভাঙ্গেনি ,আছাড় মারার সময় গতি বেশি হওয়ায় মোবাইলটা ভেঙে গেছে
👉খেয়াল করে দেখবেনঃ
প্রতিদিন মৃদুমন্দ বাতাস বয় কিন্তু এতে গাছপালা ঘরবাড়ি ভাঙ্গে না, কিন্তু ঝড় হলে শক্ত ঘরবাড়ি গাছপালা ও ভেঙে যায়।
এর কারণ হলো মৃদু বাতাসে গতি কম থাকে তাই কিছু ভাঙে না ,আর ঝড়ের সময় বাতাসের গতি বেশি থাকে তাই সব তছনছ হয়ে যায়।
অতিরিক্ত তাড়াহুড়া তড়িঘড়ি উশৃংখলতা ও সীমাহীন গতির মধ্যে কোন কল্যাণ নেই ,আছে বিপদ আপদ দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
এগুলো আমার কথা নয় প্রকৃতির শিক্ষা।
প্রকৃতির শিক্ষা কখনো ভুল হয় না।
তাই অনাকাঙ্ক্ষিত #দুর্ঘটনা এড়াতে #বাইক #চালানোর সময় লক্ষ্য রাখুন বাইকের গতি যেন সীমা ছাড়িয়ে না যায়।
জীবন একটাই একে উপভোগের নামে অবহেলা করা মোটেও উচিত নয়।
কখনো কি ভেবে দেখেছেন আপনার অবহেলা ও মনোযোগ আর অতিরিক্ত গতির কারণে সত্যি যদি কোন দূর্ঘটনা ঘটে যায় ,আর আপনি তাতে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েন ,তাহলে আপনার অবস্থা কি হবে?
আপনার ভুলের কারণে আপনাকে পঙ্গু জীবন যাপন করতে হবে।
পরিবার-পরিজন এর কাছে হবেন অবহেলার পাত্র।
অর্থনৈতিক ব্যাপারে সারা জীবন অন্যের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে।
বিয়ে না করে থাকলে ভাল একজন জীবনসঙ্গী খুঁজে পাবেন না।
আর বিয়ে করে থাকলে স্ত্রীর কাছে একজন অক্ষম অযোগ্য স্বামী হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে।
নিজের অক্ষমতার কারণে ছেলেমেয়েদের কাছে বারবার অবমূল্যায়িত হতে হবে।
জীবন আপনার একে সুন্দর ভাবে পরিচালিত করার দায়িত্ব আপনার।
জীবনকে অবহেলা নয় ভালোবাসুন
আর জীবনের জন্যই বাইকের গতি কমিয়ে রাখুন।
এ জগতে, হায়, সেই বেশি চায়,
আছে যার ভুরি ভুরি,
রাজার হস্ত করে সমস্ত,
কাঙালের ধন চুরি।
#সহজে_ঘুমোতে_পারেন_না?
✓✓মিলিটারি পদ্ধতিতে ঘুমান মাত্র ২ মিনিটে! 😌
✓কেউ কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কম ঘুমান। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা সহজে ঘুমোতে পারেন না। আপনারও যদি সে সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সামরিক কায়দায় ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন।
✓পর্যাপ্ত ঘুম আমাদের শরীর ও মন উভয়ের জন্যই জরুরী। ২০১৮ সালে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তারা সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো ব্যক্তিদের তুলনায় ১৯ শতাংশ কম প্রোডাক্টিভ। আর যারা পাঁচ ঘণ্টারও কম ঘুমান তারা প্রায় ৩০ শতাংশ কম প্রোডাক্টিভ।
✓হ্যাঁ, তারা বেশি সময় সজাগ থাকেন। কিন্তু তাদের কাজের পরিমাণ হয় তুলনামূলকভাবে স্বল্প।
কারণ, শুধুমাত্র ছয় ঘণ্টা ঘুমালে যেসব কাজে ফোকাস, গভীর চিন্তাভাবনা বা সমস্যা সমাধান করার মতো ব্যাপার থাকে সেগুলো করা কঠিন হয়ে যায়। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুম বঞ্চনায় থাকা কোনো ব্যক্তির জন্য একাধিক পদক্ষেপ প্রয়োজন এমন যেকোনো কাজই কঠিন হয়ে ওঠে। অর্থাৎ, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে আপনি যা-ই করার চেষ্টা করুন না কেন, সেটি আপনার জন্য কঠিন হয়ে উঠবে।
✓অন্য এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঘুমের অভাবে আপনার মস্তিষ্কের যে অংশ খাবারের চাহিদা জোগায় সেটি বেশি সক্রিয় হয়ে উঠে। যার ফলে আপনার ক্ষুধা বেড়ে যায়। আবার অপ্রয়োজনীয় ও অস্বাস্থ্যকর খাবার আপনার ঘুমের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। যে কারণে আপনি আরও ঝুঁকেন অপ্রয়োজনীয় খাবারের দিকে।
এই দুষ্টচক্রের মধ্যে পড়ে যাওয়া মানুষেরাও জানেন তাদের ঘুম প্রয়োজন। কেউ কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কম ঘুমান। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা সহজে ঘুমোতে পারেন না। আপনারও যদি সে সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সামরিক কায়দায় ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন।
#মিলিটারি_কায়দায়_ঘুম
√√ 'রিল্যাক্স অ্যান্ড উইন:
চ্যাম্পিয়নশিপ পারফরম্যান্স' নামক এক বইয়ে লয়েড বাড উইন্টার নৌবাহিনীর প্রাক-ফ্লাইট স্কুলে দ্রুত ঘুমানোর জন্য পাইলটদের ব্যবহার করা একটি প্রক্রিয়ার বর্ণনা দিয়েছেন।
এই প্রক্রিয়ায় ছয় সপ্তাহের মাঝে ৯৬ শতাংশ পাইলট দুই মিনিট বা তারও কম সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করে ফেলেন।
প্রক্রিয়াটি এরকম:
১. পুরো মুখ শিথিল করুন: চোখ বন্ধ করুন। ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে নিঃশ্বাস নিন। তারপর ধীরে ধীরে আপনার মুখের সমস্ত পেশী শিথিল করুন। পারলে এই শিথিল প্রক্রিয়া কপালের পেশী থেকে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে নিচের দিকে নামুন। আপনার চোয়াল, গাল, মুখ, জিহ্বা, সবকিছু শিথিল করুন।
২. কাঁধ এবং হাত ছেড়ে দিন: টেনশনমুক্ত হোন। ঘাড় ও কাঁধ শিথিল করুন। অনুভব করুন বিছানায় ডুবে যাচ্ছেন আপনি। তারপর আপনার ডান হাতের উপরের অংশ থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে আপনার বাইসেপ, বাহু এবং হাতের আঙ্গুলগুলো শিথিল করুন। বাম হাতেও একই পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি করুন।
শিথিল প্রক্রিয়া চলাকালে গভীরভাবে শ্বাস নিতে ভুলবেন না।
৩. শ্বাস ছাড়ুন এবং বুককে শিথিল করুন: কাঁধ এবং হাত শিথিল হওয়ার পর এটি সহজেই করতে পারবেন।
৪. পা শিথিল করুন: ডান উরু দিয়ে শুরু করুন; তারপর পায়ের নিচের অংশ, গোড়ালি শিখিল করুন। বাম পায়ের জন্যও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
৫. এবার মন পরিষ্কার করুন: কোনো কিছু নিয়েই চিন্তা না করাটা আসলে বেশ কঠিন। বোরিং বা ক্লান্তিকর কিছু চিন্তা করার চেষ্টা করুন। কাল্পনিক ভেড়া গুনতে পারেন। অথবা চোখ বন্ধ রেখে অন্য কিছু গুণার চেষ্টা করুন। তাতেও যদি কাজ না হয়…
৬. ১০ সেকেন্ড পর পর নিজেকে বলুন "কিছুই চিন্তা করা যাবে না": এটা করতে থাকলে আপনি কোনো কিছু নিয়েই বেশিক্ষণ চিন্তা করতে পারবেন না। আপনার মস্তিষ্ক একসময় হাল ছেড়ে দিবে।
মনে রাখবেন, অনুশীলনের উপর নির্ভর করে এই পদ্ধতি।
সামরিক পদ্ধতিতে প্রথম প্রথম দ্রুত নাও ঘুমাতে পারেন। কিন্তু এই পদ্ধতি আপনি যত ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার করবেন, তত ভালোভাবে আপনি নিজেকে শিথিল করতে পারবেন।
দ্রুত ঘুমানোর চেষ্টা করুন বা করুন, শরীর শিথিল না হলে আপনি এমনিতেও ঘুমাতে পারবেন না। ঘুমানোর জন্য শরীর শিথিল ও মন চিন্তামুক্ত হওয়াটা জরুরী।
তাহলে এই পদ্ধতি মানা শুরু করছেন তো?
সূত্র: ইঙ্ক।
সৎ উপার্জনের সম্মান - উস্তাদ নোমান আলী খান | বাংলা ডাবিং
সৎ উপার্জনের সম্মান - উস্তাদ নোমান আলী খান | বাংলা ডাবিং Nouman Ali Khan Bangla Dubbing.www.facebook.com/NAKBangla
োক_চেনার_উপায়:
কেউ যখন কোন #মিথ্যা বলে তার পিছনে কোন মজিদ থাকে, কোন কারণ বা উদ্দেশ্য থাকে, কেউ হয়তো মিথ্যা বলে অর্থের জন্য, সম্পদের জন্য, কেউ বা মিথ্যা বলে পদমর্যাদা, অবস্থা, নারী অথবা রাজনৈতিক ক্ষমতার জন্য।
একজন #অসৎ লোক মিথ্যা বলে অবশ্যই কোনো কিছু পাওয়ার জন্য, কোন কিছু নেওয়ার জন্য, কোন কিছু হাসিল করার জন্য এবং অসৎ লোকেরা কখনো তার সমাজের মূলধারায় বিশ্বাস, মূলধারা সংস্কৃতিকে আঘাত বা তার বিরোধিতা করে না। কারন সমাজের সকলের বিশ্বাস করা রাজনৈতিক শক্তিতে, মতবাদে বিশ্বাসী তার বিরোধিতা করলে, সে অসৎ ব্যক্তি যা চাচ্ছে তা সে অর্জন করতে পারবেনা।
দ্বিতীয়তঃ কোন অসৎ ব্যক্তি যে মিথ্যা বলছে সে কখনো এমন কিছু করবে না যাতে জীবনের জন্য তার থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ অথবা এমন কিছু করবে না যা তাকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে কারণ এমনটা হলে, সে যা চাচ্ছে তা সে অর্জন করতে পারবে না।
"আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুণ"
আমিন।
Sotto Bol Supothe Chol
সত্য—সুপথ না চিনিলে
পাবিনে মানুষের দরশন
ওরে আমার মন ।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
খরিদ্দার মহাজন যে জন
বাটখারাতে কম –
তারে কসুর করবে যম।
গদিয়ান মহাজন যে জন
গদিয়ান মহাজন যে জন
বসে কেনে প্রেমরতন
সে জন— বসে কেনে প্রেমরতন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
পরের দ্রব্য পরের নারি
হরণ করো না
পারে যেতে পারবে না ।
যত বার করিবে হরণ
তত বার হবে জনম ।।
তোমার ততবার হবে জনম।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
লালন ফকির— আসলে মিথ্যে
ঘুরে বেরায় তীর্থে তীর্থে ।
সই হল না এক মন দিতে
আসলে তে পল কম ।।
তা আসলে তে পল কম।।
সত্য—সুপথ না চিনিলে
পাবিনে মানুষের দরশন
ওরে আমার মন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
সত্য বল সুপথে চল
ওরে আমার মন ।।
অসাধারণ একটা গান
Tribeni | এলমা সিদ্দিকীর গান | Best of Elma Siddiqui | ত্রিবেণী | পর্ব-৫৫ | Uday Hakim বাবা জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও নন্দিত বংশীবাদক বারী সিদ্দিকী। ছোটবেলাতেই কণ্ঠে সুর তুলে নিয়েছেন। জন্ম নেত্রকোনায় হল...
স্ত্রী- ওগো শুনছো? কিগো শুনছো?
যায় না কানে কথা?
সকাল থেকে বলছি আমার
ভীষণ কোমর ব্যথা৷
কী আক্কেলের মানুষ তুমি!
সিমপ্যাথি নেই মোটে!
টেরটি পাবে আমার যদি
তেমন কিছু ঘটে৷
স্বামী - সবই শুনছি, সবই দেখছি
সাধে কী আর বলি
কুড়িটি বছর আসছি শুনে
এই ব্যথার পাঁচালী৷
কখনও হাতে, কখনো পায়ে
গোড়ালি থেকে মাথা
চিনচিন, টনটন-
নানান রকম ব্যথা!
স্ত্রী - এমনটাই বলবে তুমি,
এটা আমি জানি,
বিয়ের আগে তো বলেছিলে-
বানিয়ে রাখবে রাণী৷
ঘরে তুলে দাসীর মত
উনুনে দিলে গুঁজে,
কুড়িটা বছর জ্বলেপুড়ে
আছি মুখটি বুজে৷
স্বামী - মুখ বুজে আছ তুমি!
হোয়াট অ্যা ফানি টক!
কাক পক্ষী ও পালায় শুনে
তোমার বকবক
তোমার চোপায়, তোমার ঝালে,
তোমার বাক্যবাণে-
আমি কেন! পাড়াপরশিও
তুলো গুঁজে কানে৷
স্ত্রী - এখন আমার কথা শুনলেই
ফোস্কা পড়ে গায়ে!
মুখে তো আমার ফুটিয়েছ কথা
তোমরাই মায়ে পোয়ে !!
বিয়ের আগে ছিলাম আমি
কেমন মৃদু ভাষী,
বলতো সবাই- লক্ষী মেয়ে,
কী মিষ্টি হাসি৷
স্বামী - হয়েছে হয়েছে, খুব হয়েছে
কী বলব আর,
বিয়ের পর বলল সবাই
বউ তো নয়-
এ যেন এক জ্যান্ত লাউডস্পিকার!
স্বভাবখানিও তোমার ছিল
ছুরির মতই ধার,
কুড়িটা বছর ডিসেকসনে ,
জীবনটা জেরবার!
স্ত্রী - আমাকেও তো বিয়ের আগে
বলেছিল সবাই -
কেমন ছেলে বাছলি মিনু-
গবেট, ভ্যাবলা, ভোঁদাই৷
প্রেমে অন্ধ আমি তবুও
তোমায় দিলাম মালা
নিজের পায়ে কুড়ুল মেরে
সইছি এখনও জ্বালা৷
স্বামী - জ্বালার কথা আমায় বলে
নুন দিলে কাটা ঘায়ে!
ছিলাম কেমন পুরুষ সিংহ,
তোমার হাতে পড়ে
বেড়াল হয়ে ঘুরছি-
এখন তোমার পায়ে পায়ে৷
খাটিয়ে মারলে গাধার মত,
নাচালে বাঁদর নাচ,
বটির পাশে উল্টে আছি
যেন মরা মাছ!
স্ত্রী - কী অলক্ষুণে কথার ছিড়ি,
কীসব আসে মুখে-
একেই বলে ভূতে কিলোয়
থাকলে পরে সুখে !!
মান অভিমান, ঝগড়া ঝাটি,
যত কিছুই হোক-
প্রার্থনা করি- আয়ু তোমার
একশ বছর হোক৷
স্বামী - আরে আরে! কাঁদছো কেন!
এসো আমার বুকে !!
যতই করি হম্বিতম্বি,
যতই বলি মুখে !
তুমিই শুধু সঙ্গী আমার
সকল দুঃখ সুখে !!
স্ত্রীরা সঙ্গে আছে বলেই
পুরুষ দেখায় বাহাদুরি
তুমি আমার শক্তির আধার
নেই কো তোমার জুড়ি !!
লেখা : শঙ্খনীল দেব
আপনার সিজদা কি খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়?
মাত্র ছয়টি কৌশল খাটালেই ইনশাআল্লাহ আপনার সিজদা হবে মধুর। তখন মনে চাইবে, জমিনেই দীর্ঘক্ষণ মাথা ঠেকিয়ে রাখি। উঠতে ইচ্ছে করবে না।
ছয়টি চমৎকার কৌশল ।
একটু ব্যাখ্যা করে বলি-
১) তুচ্ছতার অনুভূতি
— মনে মনে চিন্তা করুন, আপনি কার সামনে মাথা ঠেকিয়েছেন। রবের বড়ত্ব, মমত্বের কথা ভাবুন। সঙ্গে নিজের গুনাহের বোঝাও চিন্তা করুন। দেখবেন নিজেকে বড্ড তুচ্ছ মনে হচ্ছে তখন। সিজদায় এই তুচ্ছতার অনুভূতি বড্ড প্রয়োজন।
২) নৈকট্যের অনুভূতি
— হাদীসে এসেছে, বান্দা যখন সিজদায় থাকে তখন আল্লাহর সবচেয়ে কাছাকাছি থাকে। এই হাদীস স্মরণে রাখলে দেখবেন, একপ্রকার নৈকট্যের অনুভূতি কাজ করছে।
৩) ভগ্ন হৃদয়ের প্রার্থনা
— প্রিয়জনের সাথে দীর্ঘদিন পর সাক্ষাতে আমাদের হৃদয়টা যেমন বিগলিত হয়ে পড়ে, আল্লাহর সঙ্গে সিজদায় সাক্ষাৎ করতে পেরে এর চেয়েও বিগলিত হওয়া জরুরী। প্রিয়জন আমাদের খাওয়ায় না, পরায় না। আল্লাহ আমাদের খাওয়ান, পরান, প্রতি মুহূর্তে অবাধ্যতা সত্ত্বেও অক্সিজেন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখেন, তড়িৎ শাস্তি দেন না। কাজেই আল্লাহর জন্য হৃদয়টা সঁপে দিন।
৪) গুনাহের বোঝা হালকা হবার অনুভূতি
— হাদীসে এও এসেছে, বান্দা যখন জমিনে মাথা ঠেকায়, তখন তার গুনাহ ঝড়ে পড়তে থাকে। সালাতের ভিতর মনকে দিক বিদিক না ছুটিয়ে এই চিন্তাটা জাগ্রত রাখুন। দেখবেন একেকটা সিজদা আপনাকে গুনাহের বোঝা হালকা হবার অনুভূতি দিচ্ছে।
৫) একমাত্র আল্লাহর আনুগত্যের অনুভূতি
— সিজদা শুধু আমি আল্লাহকেই করি, জীবন মরণ, সবকিছু আমার আল্লাহর জন্যই, এভাবে সুবহানা রব্বিয়াল আ'লা-এর যিকিরে ডুবে যান।
৬) শয়তানকে পরাজিত করার আনন্দ
— বিশুদ্ধ হাদীসে এসেছে, বনী আদম যখন সিজদা দেয়, তখন শয়তান হতাশ হয়ে পড়ে। কাজেই সিজদা দিতে পেরে আনন্দিত হোন। কারণ, আপনি শয়তানকেই পরাজিত করছেন। (সংগৃহীত)
খারাপের সঙ্গ যে দিবে বুঝতে হবে সেও কোন না কোন দিকে লাভবান হওয়ার জন্যই খারাপের সঙ্গে আছে,খারাপের সঙ্গ দেওয়া মানুষ গুলি খারাপ না হলেও নীতিতে কোন না কোন খারাপ বার্তা আছে
You have to বুঝতে হবে
একজন প্রবীণ মহিলা বাসে উঠে বসলেন। পরের স্টপে একজন তরুণী উঠে এসে বৃদ্ধা মহিলার পাশে বেশকিছু ব্যাগ নিয়ে ঠেলে ঠুলে বসে পড়ল।
তরুণীটি যখন দেখল যে বয়স্কা মহিলা চুপ করে রয়েছেন, তখন সে বৃদ্ধা মহিলাকে জিজ্ঞাসা করল যে সে যখন ব্যাগ নিয়ে চেপে চুপে বসল তখন তিনি কেন অভিযোগ করলেন না।
বৃদ্ধা হেসে জবাব দিলেন: ''এতো তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ তোমাকে পাশে নিয়ে আমার ভ্রমণটি খুব ছোট কারণ আমি পরের স্টপে নেমে যাচ্ছি। "
এই উত্তরটি সোনার অক্ষরে লেখার দাবিদার: "এতো তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ আমাদের একসাথে যাত্রা খুব ছোট"।
আমাদের প্রত্যেককে বুঝতে হবে যে এই পৃথিবীতে আমাদের সময়টি এতটাই স্বল্প, যে সংগ্রাম, অনর্থক যুক্তি, হিংসা, অন্যকে ক্ষমা না করা, অসন্তুষ্টি এবং অবিরাম আবিষ্কারের মনোভাবটা দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়া 'সময় এবং শক্তির' একটি হাস্যকর অপচয়।
কেউ কি আপনার হৃদয় ভেঙেছে? শান্ত থাকুন, ট্রিপটি খুব ছোট।
কেউ আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ভয় দেখিয়েছে, ঠকিয়েছে বা অপমান করেছে? আরাম করুন। মাফ করে দিন। ট্রিপটি খুব ছোট।
কেউ আপনাকে বিনা কারণে অপমান করেছে? শান্ত থাকুন, এড়িয়ে যান কারণ ট্রিপটি খুব ছোট।
কোনো সাক্ষাতে আপনার বন্ধু আপনি যা পছন্দ করেন না এমন কোন মন্তব্য করেছিলেন? শান্ত থাকুন, তাকে উপেক্ষা করুন, মাফ করে দিন কারণ ট্রিপটি খুব ছোট।
কেউ আপনার জন্য যে সমস্যাই নিয়ে আসুক না কেন, মনে রাখবেন যে একসাথে আমাদের যাত্রা খুব ছোট।
এই ভ্রমণের দৈর্ঘ্য কেউ জানে না। এটি কখন থামবে তা কেউ জানে না। আমাদের একসাথে ভ্রমণ খুব ছোট।
Collected
এক গ্রামে একটি কূপ ছিল। কূপটি ছিল ভূতুরে আর তার পানি ছিল একদম তলানিতে। গ্রামের লোকজন যখনই পানি তুলতে তাতে বালতি ফেলত প্রতিবারই বালতিশূন্য রশি উঠে আসত। এমন অদ্ভুতকাণ্ড বারবার ঘটায় গ্রামে ছড়িয়ে পড়ল যে, কূপটি জীনের বাসা। এখানে ভয়ংকর একটা জীন বাস করে।
কিন্তু এভাবে আর কদিন।চলে? তাদের পানি সংগ্রহ করতে হবে। এর একটা বিহিত করা দরকার। কিন্তু কূপে নামবে কে? কেউ সহজে রাজি হচ্ছে না।এমন সময় এক যুবক কূপে নামতে রাজি হলো। সে বলল, আমি কূপে নামব।।আমার কোমরে রশি বেঁধে নামিয়ে দিবেন। তবে শর্ত হল রশির অপর প্রান্তে অবশ্যই আপনাদের সাথে আমার পিতাকে থাকতে হবে।
গ্রামের লোকজন তার শর্ত শুনে বেশ আশ্চর্য হলো। গ্রামের শক্তিশালী সুঠাম এতগুলো মানুষ থাকতে তার পিতাকে লাগবে কেন?!
প্রথমে তারা যুবককে বিষয়টা বোঝাতে চেষ্টা করল। তবুও তার এক কথা অবশ্যই তার পিতাকে সাথে রাখতে হবে। তার পিতাকে খুঁজে আনা হলো। সবাই মিলে যুবককে কূপে নামিয়ে দিল। ভেতরে গিয়ে সে দেখল, কূপের তলার জলের ঠিক একটু উপরে একটি কোঠর রয়েছে একটি বানর। এই শয়তান বানরটিই বালতি রেখে দিত।
যুবক বানরটিকে ধরে কাঁধে বসিয়ে রশি টানার নির্দেশ দিল।বানরটি ছিল যুবকের কাঁধে। এজন্য স্বাভাবিকভাবেই সর্বপ্রথম দৃষ্টিগোচর হল বানরের চেহারা। হঠাৎ করে ভূতদর্শন চেহারা দেখে সবাই মনে করল, জীনটা উঠে আসছে। তাই রশি ফেলে সবাই পালালো ।
কিন্তু একজন রশি ছাড়ল না। আর সে হলো ছেলেটির পিতা। বহুকষ্টে ছেলেকে টেনে তুলল উপরে। ফলে তার ছেলে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেল।
তখন সবাই বুঝতে পারল কেন সে পিতাকে রশি ধরার শর্ত দিয়েছিল। কারণ, পৃথিবীতে সবাই বিপদের সময় দূরে সরে গেলেও পিতা/মাতা সরবে না। তাই আসুন পিতা/মাতাকে ভালোবাসি। তাদের সঠিক মূল্যায়ন করি।
(Collected)
"তোমার গল্পে অল্প হলেও আমার নামের শব্দ থাক
হোক না সরব অন্য কেউ আমার টুকু স্তব্ধ থাক "
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
3900
Feni, 3921
Hi, i Am Nazrul Islam. From Bangladesh. Welcome To My page. like | Comment | Share