শাহীন চত্বর, ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
ফেনী পলিটেকনিক গেট এর সম্মুখে মোহাম্মদ আলী শাহীন এর নামে স্থাপিত চত্বর
ঐতিহাসিক শাহীন চত্বর ❤️
কুয়াশায় আচ্ছাদিত আমাদের শাহীন চত্বর
©Mir Ahmed
★ব্রেকিং নিউজ★
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের ১ম ও ৩য় পর্বের পরিপূরক পরিবর্তিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ হয়েছে!
আবার কবে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে শাহীন চত্বর?
ফেনী ২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামীলীগ এর সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক জননেতা নিজাম উদ্দিন হাজারী মহোদয় এর পক্ষ থেকে এবং প্রিয় MD Kalam ভাইয়ের দিকনির্দেশনায় ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর নবাগত শিক্ষার্থীদের মাঝে আজ শিক্ষা উপকরণ বিতরন করলাম আমরা ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
অসাবধানতাবশত অনেক সময় মােবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভােগীরা ফেরত পাননা সেই টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মােবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস #বিকাশ #রকেট ও #নগদ ।
❐ টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন
দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভােগীর করার কিছুই থাকবে না।
❐ ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যােগাযাগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মােবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
❐ যােগাযােগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির বিকাশ রকেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।
❐ পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযােগের চেষ্টা করেন Mobile Banking কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলাে।
❐ আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
❐ সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্যক্তি না এলে ভুক্তভােগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।
হেনীয়ানরা করোনাভাইরাস বেলেনা
😂
শোক সংবাদঃ
ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং ফেনীর ঐতিহ্যবাহী সামাজিক সংগঠন বন্ধুর বন্ধনের সাধারন সম্পাদক জি এম তাজ উদ্দিন পলাশ স্যার এর বাবা হাজি মো: ইব্রাহিম পাটোয়ারি আজ ভোর ৪টা৪০মি: ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।
তিনি ফাজিল পুর জিন্নাহ হাই স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক। ফেনী মডেল কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য।
'বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন' বাংলাদেশে একটি প্রতিষ্ঠিত, বহুল পরিচিত এবং জনপ্রিয় নাম। তাদের কাজগুলো খুব ভালো। গরিব, দুঃখী এবং ছিন্নমূলদের নিয়ে তারা কাজ করে। তাদের 'এক টাকার আহার'- প্রজেক্টের মাধ্যমে দেশের অনেক অনাহারী, ক্ষুধিত মানুষ খেতে পায় বলে জানি এবং বিশ্বাস করি।
❐ একটা বিতর্ক চাউর হয়েছে চারদিকে। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাশ তার দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন। ইস্তফা দিতে গিয়ে যে বিষয়টা সামনে এসেছে তা হলো, উনার ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে নাকি অনেকে সংগঠনটি নিয়ে নানান প্রশ্ন তুলেন যার দরুন অনেকসময় তাদের কাজ এবং দানে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়।
❐ যেহেতু কিশোর কুমার দাশ নামটা একজন হিন্দুর, এবং এই নাম নিয়ে যেহেতু আপত্তি আসে বলা হয়েছে, দুটো কথার সরল এবং সোজা সারমর্ম হচ্ছে- মুসলমানদের পক্ষ থেকে মূলত আপত্তিটা উঠে। এবং, অস্পষ্টভাবে যেহেতু বোঝা যাচ্ছে যে, কিশোর কুমার দাশের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার কারণ এই আপত্তি, তাই এতো ভালো একটা প্রতিষ্ঠানের, এতো ভালো একটা উদ্যোগের এমন অবস্থা দেখে চারদিকে 'মুসলমানরা ধর্মান্ধ', 'মৌলবাদীদের দেশে বিদ্যানন্দ উলুবনে মুক্তো ছড়ায়' ধরণের রব উঠেছে।
❐ প্রথম কথা হচ্ছে, বিদ্যানন্দের কাজ নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন আপত্তি নেই। আমি তাদের কাজ পছন্দ করি এবং প্রশংসা করি। তাদের পক্ষ থেকে যতোদিন না কোন ইসলামবিদ্বেষী কর্মকান্ড, কার্যকলাপ আমার দৃষ্টিগোচর না হবে, যতোদিন তারা তাদের উদ্দেশ্যে সৎ এবং অবিচল থাকবে, যতোদিন বিদ্যানন্দ গরিব-অসহায়-ছিন্নমূলদের নিয়ে কাজ করবে, ততোদিন বিদ্যানন্দকে অপছন্দ করার, তাদের কাজকে অশ্রদ্ধা করার প্রশ্ন উঠার কথাও নয়।
❐ কিন্তু, তাহলে, বিদ্যানন্দের চেয়ারম্যানকে ঘিরে এই আপত্তি কারা তুললো?
প্রশ্নটা এখানেই। যারা এই আপত্তি তুলেছে, তারা কতো পার্সেন্ট মানুষ? তাদের সংখ্যা কতো? বিদ্যানন্দকে যতো সংখ্যক মুসলমান পছন্দ করে, বিদ্যানন্দে যতো সংখ্যক মুসলমান কাজ করে, বিদ্যানন্দকে যতোসংখ্যক মুসলমান দান সহায়তা দেয়, তাদের সংখ্যার তুলনায় এই সংখ্যাটা কি অধিক?
উত্তর হচ্ছে- বিগ নো!
আমার জানামতে, আজ পর্যন্ত আমি এমন কোন পরিচিত মুখ, যাকে মুসলমানদের পক্ষের, যিনি মুসলমানদের নেতৃত্ব দেন, কিংবা মুসলমানদের মাঝে যার ভালো প্রভাব আছে, এমন কোন বক্তা, কোন লেখক কিংবা কোন সমাজকর্মী, মিডিয়াকর্মীর মুখে বিদ্যানন্দের ব্যাপারে কোন নিন্দা শুনিনি। বরং, বিদ্যানন্দের নিজের ভাষায় বলতে গেলে, তাদের সংগঠনের ৯৫ ভাগ স্বেচ্ছাসেবীরাই হলো মুসলমান। যে সংগঠনের ৯৫ ভাগ মাঠকর্মী মুসলমান, যে সংগঠনের ব্যাপারে পরিচিত, প্রতিষ্ঠিত কোন মুসলমানের আপত্তি, অভিযোগ নেই, সেই সংগঠনকে তাহলে কোথাকার কোন ছুঁচকো এসে কি বললো আর না বললো, তাতে বিদ্যানন্দের চেয়ারম্যান নিজের পদ ছেড়ে দিবেন, তা অন্তত আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য নয়। এই যুক্তিটা খুব দূর্বল এবং ভঙ্গুর।
❐ তাহলে, কিশোর কুমার দাশ কেনো নিজের পদ ছাড়ছেন?
ভেতরের এই কাহিনী আমাদের অজানা। আমরা জানি না নেপথ্যের কারণ। তবে, নেপথ্য কারণ যা-ই হোক, বিদ্যানন্দ এখানে ইসলাম ধর্মটাকে প্রতিষ্ঠানটির মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন একপ্রকার।
যদি ধরেও নেই যে, গুটিকয়েক মুসলমান বিদ্যানন্দের চেয়ারম্যান হিন্দু হওয়ায় তার ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে এবং তাদের কাজের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে, এমতাবস্থায়, বিদ্যানন্দের উচিত ছিলো এই গুটিকয়েক লোকের বিপরীতে, তাদের প্রতি হাজার হাজার মুসলমানের সমর্থনের কথা চিন্তা করা। কিন্তু, তারা সেটা না করে, ওই গুটিকয়েক অপপ্রচারকে বড় করে দেখে, মোটাদাগে সেটাকে নাম দিয়েছে- 'সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার'।
❐ যখনই 'সাম্প্রদায়িক' শব্দটা বিদ্যানন্দের অফিসিয়াল বিবৃতিতে সামনে চলে আসলো, ব্যস, আমাদের ইসলামবিদ্বেষী মহল আর যান কই! তারা 'হা রে রে রে' করে তেড়ে এলেন মুসলমানদের দিকে, এবং, বিদ্যানন্দের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার সমস্ত দায়, সমস্ত অপবাদ টুপি-দাঁড়িওয়ালাদের ঘাঁড়ে চাপিয়ে দিলো প্রগতির ফেরিওয়ালারা। তাদের ডিকশনারীতে সাম্প্রদায়িক শব্দটা কেবল মুসলমানদের জন্যই তোলা। যখনই তারা কোন ক্রাইসিস দেখে, যখনই কোন ইস্যুতে 'সাম্প্রদায়িক' শব্দের উপস্থিতি তারা লক্ষ্য করে, তৎক্ষণাৎ তারা মুসলমানদের জাত-গোষ্ঠীকে ধুয়ে ফেলার জন্য মাঠে নেমে পড়ে। ধর্মকে যেকোন কিছুর মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিতে তাদের মুন্সিয়ানার জুড়ি মেলা ভার। এই প্রমাণ সম্প্রতি করোনা ইস্যুতে মসজিদকে বিজ্ঞানের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়ে ভার্চুয়াল হাস্য-রসের যে খিস্তি তারা রচনা করেছে, তাতে আমরা দেখেছি। আর এখন দেখছি বিদ্যানন্দ ইস্যুতে।
❐ যদিও, বিদ্যানন্দের চেয়ারম্যান পরের বিবৃতিতে জানিয়েছেন, একান্ত ব্যক্তিগত কারণে, শারিরীক অসুস্থতার দরুন তিনি পদ ছাড়ছেন। এবং এও জানিয়েছেন, 'সব ধর্মের, বিশেষ করে, মুসলমানদের সহযোগিতায় তারা এতোদূর এসেছেন' (যদিও পরে এডিট করে মুসলমানদের সহযোগিতার কথাটা বাদ দেওয়া হয়েছে), তথাপি, প্রথম বিবৃতিতে 'সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার' শব্দদ্বয়কে হাইলাইট করে, একটা বিশেষ মহলের কাছে তারা ইসলামবিদ্বেষের রসদ তুলে দিয়েছেন। তাদের এই একটা শব্দচয়নে আজ তৈরি হয়ে গেছে দুটো শ্রেণী। বিদ্যানন্দ কি এই দায় এড়াতে পারেন?
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ الْبَرَصِ وَالْجُنُونِ وَالْجُذَامِ وَمِنْ سَيِّئْ الأَسْقَامِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল জুনুনী ওয়াল জুযামী ওয়ামিন সায়্যিইল আসকাম।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট শ্বেতরোগ পাগলামি ও কুষ্ঠ রোগসহ সকল জটিল রোগ থেকে আশ্রয় চাই।
আমরা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি ইনশাআল্লাহ... আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে এই করোনা ভাইরাস থেকে হেফাজত করে আমিন...
ঐতিহাসিক শাহীন চত্বর এর নির্মাণ কাজ চলাকালীন..
ছবিতে মোহাম্মদ আলী শাহীন এর সহপাঠীরা..
শাহীন চত্বর, ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
Click here to claim your Sponsored Listing.
Address
3900
College Road
Feni, 3900
Hi Everyone, this is a group of ex & Present student of Feni Gov't Pilot High School.
Chhagalnaiya
Feni, 3910
'পুসাক' ছাগলনাইয়াস্থ পাব্লিকিয়ান শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত একটি স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন।
Falahia Lane, Shanti Company Road
Feni
This is Al Jameatul Falahia Kamil Madrasah Feni (official fan page).Here shared notice are 100% Offi
Feni Govt. College, Road Feni 3900
Feni
Welcome to Department of social work, Feni Govt. College Feni