Abir Ahmed

যারা একসময় চুলের প্রশংসা পেতে পেতে শে'ষ!
তাদের এখন চু'ল ই নাই।🙂👍

আর দুই বছর বিদেশ থাকলে আমারও নাই হয়ে যাবে🤣
বহু প্রশংসা পেয়েছিলাম😎

মেঘ বিক্রেতা ❤️

স্বপ্ন ❤️

রাতারগুল❤️🇧🇩

এই প্রজন্মের অসুস্থতা🙂

পরবর্তী প্রজন্মকে নিকৃষ্ট বানাবে।🙂

শূন্য পকেটে ব্যাবসা শুরু করার মত চ্যালেঞ্জিং কাজ পৃথিবীতে আর নেই।

© Abir Ahmed

বাফুফে ফুটফুটে সুন্দর!! 😎

মেসিকে বাংলাদেশে আনার জন্য ১০০ কোটি টাকা আছে, কিন্তু অলিম্পিকের বাছাই পর্বে অংশ নিতে পাশের দেশ মিয়ানমারে যাওয়ার টাকা নেই।
বাফুফে’র কী অসাধারণ রুচি!
কোন দূর্ভিক্ষ নেই এখানে! সবাই “ফুটফুটে সুন্দর”!
Faatiha Aayat
Faatiha Aayat Official Group

মেসেঞ্জার কালা, ফেসবুক কালা, হোয়াটসঅ্যাপ কালা, ইন্সটাগ্রাম কালা
মাগার বউ লাগবে ধলা😎

অর্থের সাথে স্বাধীনতার চাহিদাও প্রবল।gd

বিদ্যুৎ সংকট কোনো সমস্যাই না😎 যদি ভাবেন, যে এখন আশির দশক চলছে🤘

যেসব মেয়েরা বেস্ট ফ্রেন্ড কে বিয়ে করেছ🤘
তাকে ফ্রেন্ডশীপ🛳️⛴️
ডে জানাই দাও😎

#চাঁদের_দৃষ্টিকোণ
অ্যাঙ্গোলা! আফ্রিকায় অবস্থিত একটি দেশ, যা প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য এবং অনন্য সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত যা প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটককে আকর্ষণ করে।
চাঁদের দৃষ্টিকোণ, মিরাদুরো দা লুয়া! নিঃসন্দেহে অ্যাঙ্গোলার সবচেয়ে সুন্দর স্থানগুলির একটি এবং পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত। যারা বায়ু এবং বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট ক্ষয়, চন্দ্রের মতো ল্যান্ডস্কেপ সহ একই সাথে শান্তিপূর্ণ এবং শান্ত স্থানের সৌন্দর্য নিয়ে চিন্তা করতে চান!

জায়গাটি একটি অনন্য দৃশ্য এবং ছবি তোলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করে।আপনি যদি অ্যাঙ্গোলায় যান তবে এখানে থামতে ভুলবেন না।

কাপ্তাই হ্রদ, জেলেদের মাছ ধরার অপরুপ দৃশ্য।❤️

কত সৌখিন দেখেছি, কত আলিসান!
কত শাসন দেখেছি নহে সুমহান।
কত বাদশাহ ছিল আড়াই গজের মালিক!
আজ কত নেতা হইয়াছে হাজার কোটির মালিক।
কত প্রজা ছিল, যান দিত নির্দ্বিধায়!
আজ মোরা প্রজা, রক্ত ও ভয় পায়।

শারজাহ পার্লামেন্ট, ইউনাইটেড আরব আমিরাত।

😎বয়স বেশি
🙂তাই কেউ প্রেম করছে না🤣

চোখ দিয়ে "জিনা" করাকে এই প্রজন্ম নাম দিয়েছে-
‘ক্রাশ’ খাওয়া।
“মুমিনদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হেফাযত করে”।
-[সূরা নূর:৩০]

ভাগ্যিস জুতোর ফিতা বেঁধে দেওয়া কাজটা কোনো বাংলাদেশী খেলোয়াড় করেনি।
বাংলাদেশী খেলোয়াড় করলে এতোক্ষণে সেই খেলোয়াড়কে রাজাকার,পাক চেতনাধারী,পাক-প্রেমী বলে আমরা ধুয়ে দিতাম।
এমনকি তাকে জাতীয় দল থেকে বহিষ্কার করানোর দাবী তুলতাম।সত্য কথা বলি,বাস্তবিক অর্থেই সেই প্লেয়ারকে স্কোয়াডের বাহিরে রাখতে হতো।
খেলা সৌন্দর্যর জায়গা।ভাতৃত্ব, বন্ধুত্ব এসব সুন্দরভাবে ফুটে উঠে এই জায়গাতে।
যাদের চেতনাতে সমস্যা তারাই মুলত খেলার মাঝেও পাক-প্রেমী, পাক প্রেতাত্মা,রাজাকার এসব শব্দ গুলো উল্লেখ করে।
আরে ভাই স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসে একজন ২০-২৫ বছরের যুবককে কিভাবে পাকপ্রেমী বলেন আপনারা???

আর পাকিস্তান নামটাতেই যদি সমস্যা থাকে আপনাদের তাহলে তাদেরকে আম পাঠান কেনো,তাদেরকে খেলতে ডাকেন কেনো? তাদের সাথে সম্পর্ক রেখেছেন কেনো? তাদের দেশ থেকে আনা জিনিস ব্যবহার করেন কেনো?

পাকিস্তান নামটাতে এক জায়গায় সমস্যা, সেটা হলো তারা এখনো ক্ষমা চায়নি আমাদের কাছে ১৯৭১ এর ঘটনার জন্য।
আর এই জায়গার সাথে খেলাধুলাকে টানলে বিষয়টা কেমন জানি সাংঘর্ষিক হয়ে যায়, তখন আমিও বলবো তাহলে ঐ দেশের সাথে সম্পর্ক কিসের? যারা সম্পর্ক রেখেছে তাদের চেতনাতেও সমস্যা আছে তবে!

খেলাধুলার সাথে চেতনা আদর্শ এসব টানবেন না।

আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে একাদশ ঘোষণা..!!

১/লিটন..!!
২/লিটন দাস..!!
৩/লিটন কুমার দাস..!!
৪/কুমার..!!
৫/কুমার লিটন..!!
৬/দাস লিটন..!!
৭/সৌম্য সরকার..!!
৮/সৌম্য..!!
৯/সরকার..!!
১০/সরকার সৌম্য..!!
১১/সৌম্য সৌম্য..!!

জটিল সমীকরণ আর সহজ সমীকরণ

পাকিস্তানঃ W+W/O+O+O
আর মাত্র একটা w বাকি তিনটা ম্যাচে.।
বাংলাদেশঃ L/O+O+O+O
তিনটা W বাকি ৪ ম্যাচে!!!

বুঝে নিয়েন।

কেন জানি মনে হচ্ছে
ফাইনাল পাকিস্তান খেলবে!!

অভিনন্দন 🏏টিম ফাইটার্স
আবারও একটি দুর্দান্ত ম্যাচ উপহার আসিফ+মালিক এর শেষ জুটি আগুন 🔥 ছিল।
ম্যাচটা যেমন হার্ড কন্টেস্ট ছিল তেমনি আনন্দময় ছিল পাকিস্তানের জয়ে।

ফাইনালে কি বাংলাদেশ ও খেলবে???🤔

🏏পাক-ভারত টি-টোয়েন্টি🏏
ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২১
ম্যাচটি আমায় ভাবিয়ে তুলেছে।
আমার কাছে এটি সর্বকালের সেরা ম্যাচ।
বাবর আজম ও রিজওয়ান সেরা জুটি।এমন অনবদ্য ব্যাটিং ইতিহাসে বিরল।একটি বারও কেউই উইকেটের শিকার হয়নি দু'জন ওপেনার মিলেই জয়ের মাধ্যমে ম্যাচের সমাপ্তি। 🏏আসলেই তারা জাত ক্রিকেটার।

ভেবেছিলাম ২০০+ টার্গেট হবে😎
অবশেষে পটিয়াদের জয়ের জন্য প্রয়োজন মাত্র ১৪৪ রান।🤣মজা পেলাম না।

এই পাকিস্তান দলটাকেই আমরা হোয়াইট ওয়াশ করেছিলাম ২০১৫ তে।

এই বাবর আজম, এই রিজওয়ান এরা কিন্তু আমাদের সৌম্য সরকার, লিটন দাসদের সমসাময়িক ক্রিকেটার। বরং সৌম্যর অভিষেক হয়েছিল বাবরের ছয় মাস আগে।

২০১৫ থেকে ২০২১। বাবর এখন ওয়ানডেতে পৃথিবীর সেরা ব্যাটসম্যান, টি-টোয়েন্টিতে পৃথিবীর দ্বিতীয় সেরা ব্যাটসম্যান। আর সেরার তালিকায় রিজওয়ানের জায়গা ৬ষ্ঠ।

সুযোগ-সুবিধা বা বেতন-ভাতার কথা যদি বলেন, বাংলাদেশের সাথে পাকিস্তানের কোনো তুলনাই হবে না। কোচ, বিদেশ সফর, ঘরের মাঠে খেলার সুযোগ, প্রত্যেকটা দিক থেকেই এগিয়ে ছিলো বাংলাদেশ।

অথচ দিনশেষে পারফরম্যান্সের দিক থেকে দুই দলের ব্যবধান কতটা, ক্যান ইউ ইমাজিন? বাবরকে একদিকে মাথায় তুলে নাচতেসে, আরেকদিকে বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা দাবি করছেন লিটনরে আর দেশে আনার দরকার নাই। কতটা কষ্ট থেকে এমন মন্তব্য কেউ করে, সেইটা আমাদের বুঝতে হবে।

সুযোগ সুবিধা বেশি পাওয়ার পরেও যখন আমাদের প্লেয়াররা পারফর্ম করতে পারেন না, তখন সমস্যাটা সম্ভবত ডেডিকেশনেই। (আমি জানি না)

যাই হোক, যে কোনও খেলা থেকেই আমি জীবনের পাঠ নেই।

ভারতের কালকের খেলাটা ডিজাস্টারাস ছিলো, সন্দেহ নাই। বাট, আমি বিশ্বাস করি ভারত কামব্যাক করবেই। বিরাট কোহলি মানুষটাকে আমি অসম্ভব পছন্দ করি। কবে থেকে জানেন? বিয়ের দিন থেকে।

স্মৃতি যদি বিট্রে না করে, তাইলে যতদূর মনে পড়ে বিরাট আর আনুশকার বিয়ে হয়েছিলো ইতালিতে। বিয়ের অতিথিদের জন্য বিরাট আর আনুশকা গিফটের ব্যবস্থা রেখেছিলেন। সেই গিফটের মধ্যে একটা বইও ছিলো।

বইটার নাম কী ছিলো, আমি বলে দেবো না। লেখক ছিলেন জালাল-আদ-দীন রুমি। এই বইটাকেই পুরো পৃথিবীর মানুষ দ্য বুক অব লাভ বা ভালোবাসার বাইবেল বলে জানে।

তো, আমি পৃথিবীর মানুষকে সবসময়ই দুইটা ভাগে ভাগ করে ফেলি।

এক। যারা রুমী পড়েছে।
দুই। যারা রুমী পড়ে নাই।

তো, তখন থেকেই আমি বিরাট কোহলিকে একেবারেই অন্য একটা চোখে দেখি। রুমীর কবিতা যে মানুষ পড়ে, সে আমার কাছে স্পেশাল। রুমীর বই যে মানুষ গিফট হিসেবে চুজ করতে পারে, সে অবশ্যই আমার কাছে অত্যন্ত উন্নত মানসিকতার একজন মানুষ।

বিরাট কোহলি হানিমুন করতে গিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকায়। না, দক্ষিণ আফ্রিকা হানিমুন স্পট হিসেবে খুব ভালো জায়গা না। ভারতের পরবর্তী সফর ছিলো দক্ষিণ আফ্রিকায়। এইজন্যই কোহলি নিজের প্র্যাকটিস এর স্বার্থেই ঐ জায়গা বেছে নিয়েছিলেন হানিমুনের জন্য।

কোনো দরকার ছিলো না। সেই সময় কোহলির ধারেকাছেও কোনো ব্যাটসম্যান ছিলো না। দলের অধিনায়ক ছিলেন। সেরা পারফর্মার ছিলেন। চাইলেই আমেরিকা-ইউরোপ যেতে পারতেন, যাননি।

এটাকে বলে ডেডিকেশন।

গতকাল কোহলির ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনটা দেখছিলাম। কোনো আবেগ, অনুভূতি বা অভিমান ছিলো না। ছিলো অকপট স্বীকারোক্তি, ছিলো ভবিষ্যতের জন্য দুর্দান্ত আত্মবিশ্বাস। ইন্ডিয়ান সাংবাদিকদের বাঁকা বাঁকা প্রশ্নের উত্তর দিলেন হাসতে হাসতে। সমালোচনা শুনলেন। কাউকে আয়নায় মুখ দেখতে বলেননি।

জর্জ কোম্যান একদিন বলছিলেন, মেসি একবার প্র্যাকটিস সেশনে সতীর্থের কাছে বল হারিয়েছিলেন। সেই বল হারানোর রেশ মেসির মধ্যে ছিলো পুরো সপ্তাহ। উনি নিজের উপরেই অসন্তুষ্ট থেকেছেন। বারবার প্র্যাকটিস করেছেন।

কোনো দরকার ছিলো না। মেসি চাইলেই বলতে পারতেন, আমরাও মানুষ, পেইনকিলার খেয়ে খেলতে নামি। পারলে আয়নায় নিজের মুখ দেখেন। ফুটবল কি আপনারা খেলেন না আমি খেলি?

বলেননি। বরং পরিশ্রমের পরিমাণ বাড়িয়েছিলেন।

স্যার আলেক্স ফার্গুসন আর হোসে মরিনহো, দুইজনই বলেছিলেন, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার আগে ট্রেনিং এ আসতেন। সবার পরে ফেরত যেতেন। উনার চে পরিশ্রমী ফুটবলার তারা তাদের জীবনে দেখেননি।

তো, শেষ পর্যন্ত পরিশ্রমই আসলে পার্থক্যটা গড়ে দেয়। কেউ সাংবাদিকদের হুঙ্কায় দেয়, আয়নায় নিজের মুখ দ্যাখো। কেউ আবার বলে, পরের ম্যাচেই আমরা কামব্যাক করবো। করবোই।

পরিশ্রমীদের পার্থক্যটা সম্ভবত ওখানেই। এরা ভাঙতে জানে, কিন্তু মচকাতে জানে না।

©️ সাদিকুর রহমান খান

বিয়ে সহজ করুন
সহজে বিয়ে করুন
****************
‘নিজেরা খুঁজে খুঁজে ফার্স্ট ইয়ারের মেয়ে বিয়া করছিস, আর বোনটাকে আবিয়াত্তাই রাখছিস!’

উপরের উক্তিটি আমার একজন আত্মীয় কন্যার ভাইদের রাগ করে বলেছিল।

ছেলে আর মেয়ে নাকি সমান! এটা এ যুগের সব চেয়ে ফাইজলামি মার্কা কথা। ছেলে-মেয়ে কখনো সমান নয়। যারা সমান দাবী করে তারা একটু বায়োলজি (ফিজিওলজি এন্ড এনাটমি) পড়বেন দয়া করে।

আমার আব্বার একজন মামা (বৃদ্ধ বয়সে) স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন এবং তিন সন্তানের জনক হন। রেলমন্ত্রী বিয়ে করেছেন বেশি বয়েসে, তিনিও এখন তিন সন্তানের জনক।

এখন ধরেন, এই ঘটনা দুটোর উল্টো করে দেই। আমাদের সমাজে বৃদ্ধ বয়সে কোনো মহিলার কি বিয়ে হয়েছে? ৬০ পার হওয়া কোনো মহিলা সন্তান জন্ম দিয়েছেন?

মহিলাদের একটা নির্দিষ্ট বয়স (সাধারণত ৪২-৫০ বছর, এটা ভ্যারি করে) পর মেনোপজ (মিনেস্ট্রেশন বন্ধ) হয় এবং সন্তান ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

মেয়েদের যত বেশি বয়সে বিয়ে হবে তত বেশি সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমতে থাকে, এটা আমার কথা নয়, মেডিকেল সাইন্সের কথা।

মেয়ের বিসিএস হলে, ভালো চাকরি হলে, বড় ডিগ্রী হলে, পাত্র ভূরি ভূরি জুটবে, এটা একদম ভুয়া কথা।

দশ বছরের বেশি সময় ধরে সাদকায়ে জারিয়া হিসেবে ঘটকালি করছি, ত্রিশ পার হওয়া মেয়েদের বিয়ে দেওয়া খুব কঠিন, আমার কাছে অনেক এস্টাবলিশ মেয়ের সিভি আছে যাদের বিয়ে হচ্ছে না, হবে বলেও মনে হয় না। তাদের কিছু বর্ণনা দেই, একজন কাস্টমস অফিসার (বয়স ৩৫), ডিগ্রীধারী ডাক্তার, বিদেশে পিএইচডিরত, সরকারি চাকরিজীবি, ব্যাংকে কর্মরত...

আরো ভালো দেখি, আরো ভালো কিছু জুটবে ভাবতে ভাবতে যখন বয়স ২৮/২৯ ছাড়িয়ে যায়, তখন আর কিছুই জুটে না।

মেয়ে পড়বে, জজ-ব্যারিস্টার, ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হবে, বিয়ে পরে দেব, এগুলো বাজে কথা বলবেন না। যার ইচ্ছেশক্তি থাকে সে বিয়ের পরও পড়াশুনা করতে পারে। আমি বিয়ের পর মাস্টার্স এমনকি দুই বাচ্চা গর্ভে নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেছি। এরকম আরো শত শত উদাহরণ আছে।

বয়স বাড়লে যত বড় ডিগ্রীধারীই হোক বিয়ে দেওয়া কঠিন হয়ে যায়, তখন বউমরা বা বউছাড়া পুরুষদের প্রস্তাব আসবে, কারণ আমাদের সমাজে কোনো কুমার ছেলে তার থেকে বেশি বয়সী মেয়ে বিয়ে করতে রাজি হয় না।

সো, বাবা-মা, বড় ভাইদের জন্য মেসেজ, আপনার কন্যা/বোনটিকে বালেগ হলে দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেন। সরকার এখন মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ বছর ধার্য করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্‌।

মেসেজটা অন্যদের কাছে পৌঁছে দেন, যেসব বাবা-মা ভাইয়েরা তাদের কন্যা/বোনদের বিয়ের ব্যাপারে উদাসীন তারা জানুক।

বিয়ে সহজ করি, ব্যভিচার বন্ধ করি

লিখেছেন Dr-Umme Bushra Sumona

Collected - Emarat Hossain

এই শুক্রবারে ভাবছি কাশফুল বনে যাব।
😎😎😎

❤প্রেম ভালোবাসা❤

একটা মুভি দেখলাম দুইজনের মদ্ধে গভীর ভালোবাসা।অনেক অসাধারণ ছিল তাদের ভালোবাসা অনেক রোমাঞ্চকর ছিল দেহের নয় মনের।
গল্পের নায়ক ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের আর নায়িকা ছিল উচ্চবিত্ত বংশের। নায়ক যদিও অনেক মেধাবি ছাত্র ছিল জেলার সব থেকে ব্রিলিয়ান্ট ছিলো।সে আদর্শে শিক্ষিত এক যুবক ছিল। তবুও নায়িকার বাবার কাছে তা কিছুই নয়।
একদিন সে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ জাওয়ার সুজোগ পায়।তার বাবা অনেক চেষ্টা করে অর্ধেক টাকা যোগার করে কিন্তু শেষ মেশ যেতে পারেনি বাকি টাকার অভাবে।সেই চিন্তায় তার বাবাও মারা জায় হার্ট অ্যাটাক করে।
এইদিকে নায়িকা তাকে কিছু একটা করতে বলে কিন্তু তার কিছুই করার ছিল না। সে রাস্তায় রাস্তায় রুটি বিক্রি করতে থাকে সংসার চালাতে।একদিন এক কোচিং সেন্টার এর অধ্যাপক তাকে চাকরির সুজোগ দেয় সে সেই কোচিং সেন্টার এ পড়াতে থাকে।

ভালোই ইনকাম হয়।পরিবার ও খুব সচ্ছল ভাবে চলতে থাকে। নায়িকার সংগেও সম্পর্ক ভালোই চলছিল সেসময়।হঠাৎ ই তার বিবেক জাগ্রত হয়।
তার কিছু করার ইচ্ছা হয় গরীব মেধাবী ছেলেমেয়ের জন্য কিছু করার। ঠিক তখন সে তার কোচিং সেন্টার এর চাকরি ছেরে দেয়।জা কিছু টাকা জমিয়েছিলো তা দিয়ে নিজে একটি কোচিং সেন্টার খোলে।
ফ্রি কোচিং সেন্টার সেখানে কোনো টাকা নেওয়া হবে না। তখনি নায়িকা এসে তাকে বলে সে কেন চাকরি ছেরে দিয়েছে সে তার বাবাকে বলতে পেরেছিল যে সে একটি ভালো চাকরি করে এখন ভালোই বেতন পায়।তার নাম ডাক ও অনেক হয়েছিল।

কিন্তু আবার বেকারত্বের কারনে নায়িকা তাকে ছেড়ে চলে জায় তার দেওয়া সব চিঠি গুলো ফেরত দিয়ে। জাওয়ার সময় বলে জায় যে, সে যেকোনো এক অপরিচিত কে বিয়ে কিরে নেবে।
পরবর্তীতে সে এক বিত্তবান একজনকে বিয়ে করে।গল্পের নায়ক তার কোচিং সেন্টার এর ছাত্রছাত্রীদের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে থাকে।এবং তাদের কে একদিন সর্বোচ্চ সফলতার শিখড়ে পৌঁছে দেয় বিনিময়ে সে তার ভালোবাসার মানুষটিকে হারায়।
ভালোবাসা অসম্ভব ভালোবাসা

No Excuse For Salah

আর আমাদের এক্সকিউজ ঃ

১।কাল থেকে পড়ব।

২।কাল ফজর থেকে পড়ব।

৩।আজ গোসল করিনি, কাল থেকে পড়ব।

৪।আজ কাপড় ভালো নেই, কাল থেকে পড়ব।

৫।আজ ফজর পড়িনি, কাল থেকে একবারেই শুরু করব।

৬।আজ কাজের চাপ বেশি, কাল থেকে পড়ব।

৭।ইশ খেয়াল ই করিনি কখন যে ওয়াক্ত পার হয়ে গেছে, কাল থেকে সময়মত পড়ব।

৮।এই শুক্রবার থেকে শুরু করব।

৯।সামনের শুক্রবার থেক শুরু করব।

১০।কাজের প্রচন্ড চাপ, আসরের সাথেই যোহর পরে নেব।

১১।এখনো তো সময় আছে, কয়দিন পর থেকেই শুরু করব।

১২।আমি ত এখনো যুবক, বয়স কতই হয়েছে আরও কিছুদিন পর থেকেই শুরু করব।

১৩। ম্যাচ টা শেষ হোক মাগরিবের আগে আসর পরে নেব।

১৪। মাত্র ৯টা বাজে, নাটকটি শেষ হোক, পরেই পরে নেব।

১৫।দোকানে কেউ নেই, একটু পরেই পড়ে নেব।

১৬।আজ শরীরটা ভালো নেই কাল থেকে পড়ব।

১৭।মাথাটা কেমন যেন ধরে আছে কাল থেকেই পড়ব।

১৮।এখন তো ফূর্তি করার বয়স, পরার সময় আছে।

১৯।আজ তো ঘুরতে এসেছি, মজা মাস্তি করে নেই কাল থেকে পড়ব।

২০।আজ আলসেমি লাগছে, কাল থেকেই পড়ব।

মূল কথা হল আমারা এতটাই গাফেল হয়ে গেছি আমরা আজ থেকেই শুরু করছি না যার জন্য আমাদের আর কাল ই আসছে না, কালকের পরও কাল আসে না।

অথচ মহান রাব্বুল আলামিন যুবক বয়সের ইবাদতই বেশি পছন্দ করেন।

আল্লাহ আমাদের মাফ করুন।
আমাদের হেদায়েত দিন।

সময় থাকতে যদিও সময়ের কদর করতে পুস্তকে লিপিবদ্ধ আছে,
কিন্তু বাস্তবে সময়ের কদর করার কোনো পরিস্থিতি থাকে না।
যে যতই বিদ্যার কথা বলুক,
আজ সেই বিদ্যা পুস্তকেই আবদ্ধ।
প্রত্যহিক জীবনে বিদ্যার ব্যাবহার খোদ বিদ্যাদাতাই শেখায় না।
যা শেখায় তা বাস্তব জীবনে কোনো কাজেই ফলপ্রসূ নয়।
আসলে বাস্তবতা এমন যে, সমস্যার সম্মুখীন হলেন,
আর তা সমাধানের চেষ্টা করলেন পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
আর তা করতে গিয়ে আপনি জীবনের চরম বাস্তবতার মুখোমুখি দাড়িয়ে।

[সময়ের সমাপ্তি]

লোল ব্রাজিল লোল 🤣🤣 প্রিমিয়ার লিগের প্লেয়ার গুলো ব্রাজিলের মাঠে ট্রেনিং করছে তখন চোখে দেখেনাই??

ম্যাচের সময় প্লেয়ার গুলো মাঠে নামতেছে তখন কি দেখে নাই??

জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় প্লেয়ার গুলো লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলো তখন কই ছিলি তোরা ।

ম্যাচ শুরু হওয়ার পরেনি চোখ খুলছে 🙄 আসল কথা ভয় পাইছে পয়েন্ট হারানোর🤣🤣🤣
LoL LoL LoL

2021 to 2023

আমি কার প্রিয় হতে পেরেছি,
কে আমার প্রিয় তা নিয়ে ভাবিনি।
টাকা হলে আমি অনেকের প্রিয় হয়ে যাব, এটাই যথেষ্ট।
আজ আপাতত টাকা নিয়ে ভাবা যাক পুরোটা বিকেল।