Logical FUNN
EDITOR
We have so many amazing people, we have so many great ideas.
ঘটনাটা কি আসলে সত্য 🤔
Le Harry Potter's
"trailer"
নারী এবং পুরুষের নামাজ পড়ার নিয়ম কি আলাদা নাকি এক।
আমরা যে নিয়ম এ নামাজ পড়তেছি তা কি
সঠিক ?
DiD YoU Know
DiD YoU KnoW
Did..........YOU........... Know
#হিপনিক_জার্কস
ঘুমের মধ্যে কেঁপে ওঠেন?
ঘুমের মধ্যে আচমকা ঝাঁকুনিকে ‘হিপনিক জার্কস’ বলা হয়।
সকলের সঙ্গে না ঘটলেও বিশ্বের ৬০-৭০ শতাংশ মানুষের সঙ্গেই একই রকম ঘটনা ঘটে থাকে।
সব ক্ষেত্রে এটাই মিল যে, সবাই অনুভব করে থাকেন তারা যেন পড়ে যাচ্ছিলেন- এমন কিছু।
স্বপ্নের মধ্যে কোনো পাহাড় বা সিঁড়ির উঁচু ধাপ থেকে পড়ে যাওয়ার ভয়ে শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভেঙে যাওয়ার নামই হলো হিপনিক জার্ক।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এই ঝাঁকুনিকে বলা হয় হিপনিক জার্ক (Hypnic jerk)। এই ঝাঁকুনির ভিন্ন ভিন্ন নামও রয়েছে। যেমন- স্লিপ স্টার্ট (Sleep Start), মাইওক্লোনিক জার্ক (Myoclonic Jerk), হিপ্নাগোগিক জার্ক (Hypnagogic Jerk) প্রভৃতি।
#হিপনিক_জার্কের কারণসমূহ–
১.অতিরিক্ত মাত্রায় ক্যাফেইন বা চা-কফি জাতীয় পানীয় গ্রহণ।
২.অতিমাত্রায় শারীরিক ব্যায়াম।
৩.রাতে স্ট্রেসফুল কোনো কাজ করলে।
৪.রাত জেগে টিভি দেখা বা মোবাইল অথবা ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর ফলে স্নায়ুর ক্রমাগত পরিবর্তনে শরীরে ঝাঁকুনির সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানের ভাষায় একে নারকোলেস্পি বলে।
৫.রোজ ঘুমানোর সময়ের অনিয়ম বা রাত জাগার বদভ্যাস, ওভার টায়ার্ডনেস বা অতিরিক্ত খাঁটুনী এই সমস্যাগুলো থেকেও হিপনিক জার্ক হতে পারে।
৬.উঁচু কোনো স্থান বা পাহাড় চূড়া থেকে অথবা সিঁড়ি থেকেও পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখার ফলে আমরা নড়েচড়ে উঠি ঘুমের মাঝে।
৭.শরীরে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রনের অভাবেও স্বতঃস্ফূর্ত হিপনিক জার্ক হতে পারে।
৮.এছাড়া বাইরের জোরে কোনো শব্দ ও চড়া আলো চোখে এসে পড়লেও আমাদের পড়ে যাওয়া অনুভূতি টের হতে পারে। ঠিক তখনই মস্তিষ্ক শরীরকে ধরে রাখতে নাড়া দিয়ে জাগিয়ে দিতে চেষ্টা করে।
৯.শরীরে তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব নেমে এলে মাস্ল এবং পেশীগুলো আস্তে আস্তে অবশ হতে থাকে। কিন্তু, মস্তিস্ক শরীরে পেশীর এই অবস্থান ঠাহর করতে না পেরে সেই প্রক্রিয়া আটকানোর চেষ্টা করে, ফলে শরীরে ঝাঁকুনি হয়।
#হিপনিক_জার্ক থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়:-
নিকোটিন বা ক্যাফিন জাতীয় উদ্দীপক গ্রহণ কমিয়ে দেওয়া, ঘুমানোর আগে শারীরিক পরিশ্রম এড়ানো এবং পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করে হিপনিক জার্ক হ্রাস করা যায়।
কিছু ঔষুধ হিপনিক জার্ক হ্রাস করতে বা দূর করতে সহায়তা করতে পারে।
এছাড়াও, কিছু লোক এই হিপনিক জার্কে একটি স্থিরতা তৈরি করতে পারে যার ফলে পূর্ব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হয়ে আরো উদ্বেগ বৃদ্ধি পায়।
এই বর্ধিত উদ্বেগ এবং ক্লান্তি হিপনিক জার্কের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।যদিও, কিছু মানুষ একে শারীরিক অসুবিধা ভেবে ভয় পান।
তবে, চিকিৎসকদের মতে এতে ভয় পাওয়ার মতো কিছু নেই। কারণ, অনেক সময়ে নাক ডাকা থেকেও ‘হিপনিক জার্কস’ ঘটে থাকে।
স্নায়ুতন্ত্রের উত্তেজনাপ্রবাহ ঠিকমতো ঠাহর করতে না পারায় এক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে শরীরে ঝাঁকুনি হয়।
জার্কস কোনো রোগ নয়। নিয়ম মেনে চললে বারবার এমন হওয়া থেকে অবশ্যই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে হিপনিক জার্ক ঘটার সম্ভাবনা কমে যায়। হিপনিক জার্কের কোনো নির্দিষ্ট পথ্য নেই। তবে কারও বেলায় ঘন ঘন এই সমস্যা হতে থাকলে তাকে অবশ্যই মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেয়া প্রয়োজন। জীবনযাত্রা পরিবর্তন,নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও চাপমুক্ত থেকে ব্যস্ততম সময়কে উপভোগ করতে পারলে খুব সহজেই হিপনিক জার্কস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
পান পাতার উপকারীতা
যাদের দূরের জিনিস দেখতে সমস্যা বোধ হয়, ঝাপসা দেখেন, চশমাও ব্যবহার করতে হয়
তাদের কি ধারনা তাদের চোখের দৃষ্টি ক্ষমতা স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় কম? নাকি বেশি?
আসুন বিষয় টা ক্লিয়ার করা যাক।
সাধারণ মানুষ চোখ থেকে ২৫ সে.মি. এর বাইরের সব স্পষ্ট দেখবে। ২৫ সে.মি. এর কাছে কোনো লেখা এনে পড়তে বললে তারা অস্বস্তিবোধ করবে।
মানে, আই লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য f = 0.25 মিটার।
১২ এর নিচের বয়সীদের কথা বাদ, ওদের আলাদা।
কিন্তু একজন যে দূরে স্পষ্ট দেখে না, সে কিন্তু দিব্যি ২৫ সে.মি. এর অনেক কাছে নিয়েও লেখা পড়তে পারে।
ধরে নিন, এক্ষেত্রে একজন দূরের জিনিস স্পষ্ট দেখেনা কিন্তু ৭ সে.মি. এর কাছের লেখা পড়তে পারে।
আপনি স্বাভাবিক দৃষ্টিসম্পন্নের হলে চেষ্টা করে দেখেন, চোখ থেকে ৭ সে.মি. দূরে ঘোলাটে দেখাবে।
এক্ষেত্রে লোকটির ফোকাস দূরত্ব, f = 0.07 মিটার।
ক্ষমতা, P = 1/f
আপনি স্বাভাবিক চোখওয়ালা হলে কাছের পাওয়ার, হবে দেখেন, 1/0.25 = 4 D
আর লোকটির, 1/0.07 = 14.3 D (প্রায়)
কী বুঝলেন? যে দূরে দেখতে পায় না তার পাওয়ার কমে নি বরং স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েছে!
হ্যাঁ, এখানে লোকটির চোখের পাওয়ার স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে অনেক বেশি।
তাহলে লোকটির মতো যারা আছেন সবাই কি সুপারম্যান!
না মোটেই তা নয়..
অংক করতে ভাল্লাগেনা? আচ্ছা কমনসেন্স দিয়ে বুঝি। দেখবেন, যারা দূরে দেখে না তাদের
মাইনাস পাওয়ারের চশমা দেওয়া হয়। কেন মাইনাস? কারণ, তাদের চোখের পাওয়ার বেড়ে গেছে সেটা কমিয়ে স্বাভাবিক করতে মাইনাস পাওয়ার এর চশমা দেওয়া হয়।
বুঝতে সমস্যা?
আচ্ছা। তাহলে ভাবেন, একটা এলাকায় দারোয়ান শুধু ২০ টাকাওয়ালাদের ঢুকতে দেয়। ২০ এর বেশি টাকা থাকলে যেতে দেওয়া হয় না। ধরেন আপনার কাছে ২৫ টাকা আছে। তো আপনি করলেন কি, ৫ টাকা ফেলে দিয়ে এলেন। মানে ২৫ টাকা থেকে ৫ টাকা মাইনাস করে এলেন। তারপর এলাকায় ঢুকলেন।
চোখের ব্যাপারটাও তাই। মাইনাস চশমা ওই অতিরিক্ত টাকার মতো অতিরিক্ত পাওয়ারকে ফেলে দেয়।
FUNN
"চোখের পানি ".... কোনো সাধারন পানি নয়!!
চোখের পানি নিয়ে উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর গবেষণা করেছেন। গবেষণা শেষে তিনি বলেছেনঃ
"চোখের পানি কোনো সাধারণ কিছু নয়। এটি পানি, শ্লেষ্মা, তেল, ইলেক্ট্রোলাইট-এর এক জটিল মিশ্রণ।
এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী, যা চোখকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।
এটি কর্নিয়াকে মসৃণ করে, যা পরিষ্কার দৃষ্টির জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
এটি কর্নিয়াকে যথেষ্ট আর্দ্র রাখে এবং অক্সিজেন সরবরাহ দেয়।
এটি চোখের জন্য ওয়াইপার হিসেবে কাজ করে, যা চোখকে ধুয়ে ধুলোবালি থেকে পরিষ্কার করে।"
চোখের পানি যদি শুধুই পানি হতো, তাহলে তা ঘর্ষণের কারণে চোখ শুকিয়ে জ্বালা পোড়া করত। শীতকালে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি হলে পানি শুকিয়ে জমে বরফ হয়ে যেত!
আবার চোখের পানি যদি শুধুই এক ধরনের তেল হতো, তাহলে তা চোখের ধুলাবালি পরিষ্কার না করে উলটো আরও ঘোলা করে দিত।
চোখের পানির মধ্যে প্রকৃতির লক্ষ উপাদান থেকে এমন বিশেষ কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে, যার এক বিশেষ মিশ্রণ একই সাথে পরিষ্কার, মসৃণ এবং জীবাণু মুক্ত করতে পারে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে।
চোখের পানির এই ব্যাপারটা চিন্তা করলেই সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতায় মস্তক অবনত হয়ে যায়।
সুবহান'আল্লাহ্!
এক চোখের পানিতেই আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা কত-শত অনুগ্রহ দেখিয়েছেন, কত সুক্ষ্ম, কত পরিকল্পনা করে সৃষ্টি করেছেন!ভাবনার মোড়কে আটকানো অসম্ভব!
চোখের পানি কে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এতটাই মূল্য দিয়েছে যে গভীর রাতে এক ফোটা চোখের পানি ফেলে রব্বুল আলামীন জীবনের সব গুনাহ মাফ করে দিবেন ইনশাআল্লাহ্
فَبِأَىِّ ءَالَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
"অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?"
|সূরাহ আর-রহমান,আয়াত-১৩|
Notice the + sign for 20 seconds
Reality 🙂
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
Feni
3930
Feni
Name 🫅Md Kawsar Home 🏠 Feni Current City🏙️:-Dhaka Mirpur Email 📨 [email protected]
Bonani Para
Feni, 3900
Hey every o e, iam a gaming video creator. I will made Free fire Game video in this page. I hope you see that post and follow me. Thank You.
Feni
Assalamualaikum 🤎✨ & anyway motivational Never miss your namaj/Salah 💚💚🥀 & never give up 😒🔥💥
Feni
Assalamualaikum. Welcome to my official page. I am Mobashwirul Bari Siddiqui. Director