Lost Modesty Supporting Team-Gaibandha
আমরা কাজ করছি অশ্লীলতা আর নোংরামির বিরুদ্ধে
বিসমিল্লাহির রহমানীর রহীম।
পরীক্ষার মৌসুমে মাথার মধ্যে এত্ত প্রোডাক্টিভ আইডিয়া গিজগিজ করে যে, তার কিছুও যদি কাজে লাগাতে পারতাম , তাহলে হায়! এতদিনে দুই দশটা নোবেল নিশ্চিত পেয়ে যেতাম। পর্নমুভির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার জন্য কোন একটা প্রজেক্ট চালু করা যায় কিনা সেই আইডিয়াও আসলো এক পরীক্ষার মৌসুমেই। তৎক্ষণাৎ পরীক্ষার পড়া ছেড়ে আদা জল খেয়ে নেমে পড়লাম ইন্টারনেট ঘেঁটে ঘেঁটে ম্যাটেরিয়ালস বের ক
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!
একটা অর্ধপচা খেজুর পড়ে ছিলো। রাসুল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম পচা অংশটা পরিষ্কার করলেন। আবদুল্লাহ্ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু কে জিজ্ঞেস করলেন, খাবে?
তিনি জবাব দিলেন, না, ইয়া রাসুলুল্লাহ্।
রাসুল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তোমার কাছে এটা খাওয়া না খাওয়ার ব্যাপার। অথচ আজ চারদিন হলো তোমার রাসুলের পেটে কিছু পড়েনি।
সীরাত পড়ুন!
ঢংয়ের দুনিয়াকে কন্ট্রোল করুন!
একবার এক ছেলে আমায় জিজ্ঞাসা করলো,
‘নফল নামাজ পড়তেও ওজু করা লাগে?
নাকি ওজু শুধু ফরজের ক্ষেত্রেই?’
আমি আশ্চর্য হলাম!
আরও বেশি আশ্চর্য হলাম, ছেলেটা ইউনিভার্সিটির ৩য় বর্ষের ছাত্র শুনে!
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘নিশ্চয়ই আল্লাহ অপছন্দ করেন পার্থিব জ্ঞানী, কিন্তু আখেরাতের ব্যাপারে গন্ড মুর্খদের!’ ”
- ড.মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান হাফিজাহুল্লাহ
ভালোবাসা কারে কয়
প্রেম শব্দটা বড়ই ধোঁকাবাজিপূর্ণ। কারণ, আল্লাহর বিধান অনুসারে এটা প্রেম নয়। এটাকে ভালোবাসাও কয় না। এর আসল নাম হলো ‘যিনা’। হারাম রিলেশনশিপ আসলে যিনা-ব্যভিচারের অপর নাম। শয়তানের প্ররোচনায় আমরা মনে করে থাকি—শুধু ফিজিক্যাল রিলেশনে জড়ালেই বুঝি যিনা হয়। না, ভুল ধারণা। লজ্জাস্থানের ব্যবহার হলো যিনার সর্বোচ্চ পর্যায়। এর বাইরেও যিনার প্রকার রয়েছে। চোখ, কান, মুখ, হৃদয়—প্রতিটি অঙ্গের জন্যে রয়েছে আলাদা আলাদা বিধান।
নবি ﷺ বলেন, “দু-চোখের ব্যভিচার হলো (হারাম দিকে) তাকানো, দু-কানের ব্যভিচার হলো (অশ্লীল জিনিস) শোনা, জিহ্বার ব্যভিচার হলো (অশ্লীল) কথা বলা, হাতের ব্যভিচার হলো শক্ত করে ধরা, পায়ের ব্যভিচার হলো হেঁটে যাওয়া, হৃদয়ের ব্যভিচার হচ্ছে কামনা-বাসনা। আর লজ্জাস্থান তা সত্যায়িত বা মিথ্যা সাব্যস্ত করে।” [মুসলিম, ২৬৫৭]
বই- ভালোবাসা (যিনা) কারে কয়
লেখক- জাকারিয়া মাসুদ
পৃষ্ঠা- ৩২
মূল্য- ২৫ টাকা (নির্ধারিত)
প্রকাশনী- সন্দীপন প্রকাশণ
আসছে শীঘ্রই ইনশা আল্লাহ।
Tamkeen Shop ভালোবাসার ফেব্রুয়ারি লিফলেট মাত্র ১.৮০ টাকায় দিচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। আগ্রহী ভাইরা নিতে পারেন।
ভাইরা আরও ঘোষণা দিয়েছেন যে, প্রাপ্ত লভ্যাংশ সামান্য কিছু ব্যতিত পুরোটাই দ্বীনি কাজে ব্যবহার করবে।
টার্গেট এখন মুসলিম মেয়েরা‼️
সাম্প্রদায়িক উস্কানী নয়; বরং উম্মাহর মেয়েদের সতর্ক করাই আমাদের লক্ষ্য। বর্তমান জেনারেশনের মাঝে ফ্রি মিক্সিং বেড়েছে। বেড়েছে হারাম রিলেশন থেকে শুরু করে যি*না, ব্যভি*চার এবং প*রকীয়া।
এখন এসব সম্পর্ক কেবল নিজ ধর্মীয় লোকদের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই৷ উদার মনমানসিকতার নামে বর্তমান সময়ে তরুন প্রজন্ম সম্পর্ক জড়িয়ে পড়ছে ভিন্ন ধর্মের লোকদের সাথে।
মেয়েটার সহপাঠী অমুসলিম। শুরুটা বন্ধত্ব দিয়ে। ধীরে ধীরে বহুদূর সম্পর্ক গড়ায়। একসময় অমুসলিম বন্ধুটির হাতে হয়তো হচ্ছে সংঘবদ্ধ ধ*র্ষণ কিংবা মুসলিম হয়ে যাবার নামে বিয়ে করে হচ্ছে প্রতারণার শিকার।
হে উম্মাহর মেয়েরা! ইসলাম অন্য ধর্মের লোকদের বিয়ে করা জায়েয করেনি। কোনো ছেলে আপনাকে ভালোবেসে দ্বীনে ফিরতে চাই৷ আপনি ভাবছেন এতে মন্দ কী? একজন মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আসবে!
- কী নির্বোধ বোকা আপনি! বান্দা তার রবের কাছে আসবে৷ তার জন্য আপনাকেই তাকে বিয়ে করতে হবে কেন? আপনি কি নিশ্চিত পরবর্তীতে তার ধোঁকা খাবেন না? আপনি নিশ্চিত সে আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে না? ইসলামে আপনার জন্য পরপুরুষের সাথে কথা বলা জায়েয করেনি। আপনার শুরুটাই তো অবৈধ।
আপনার বন্ধুটির কাছে তার ধর্ম ভালে লাগে না৷ সে আপনাকে বলে আপনার ধর্ম শ্রেষ্ঠ, সে যদি প্রকৃত পক্ষে ইসলাম গ্রহণ করতেই চায়; তবে তাকে আপনি নয়; বরং কোনো পুরুষের সাথে কথা বলতে বলুন। আপনার ভার্সিটি কিংবা আপনি যে পরিবেশে বাস করেন; সেখানে অনেক পুরুষ আছে। অনেক আলেম আছে, সে সবাইকে ফেলে কেবল আপনাকেই কেন বেছে নিয়েছে? বুঝে নিন নিশ্চিত এখানেও কোনো ষ*ড়যন্ত্র আছে, তাহলে চলুন বলি সে ষ*ড়যন্ত্রের কথা।
বর্তমানে এমন একটি চক্র আছে। যারা মুসলিম মেয়েদের বিভিন্নভাবে ফাঁদে ফেলে, তাদের নোংরা উদ্দেশ্য পূরণ করে। তাদের টার্গেট মুসলিম মেয়েরা এবং মুসলিম মেয়েদের জীবন নরক বানানো৷ মুসলিম মেয়েরা ধর্ম পরিবর্তন করবে না, তারা সেটা জানে৷ তাই তারাই ধর্ম পরিবর্তনের নাটক করে আপনাকে করবে সর্বশান্ত। এদের টার্গেট যেমন নিম্ন পরিবারের মেয়েরা কিংবা শ্রমজীবী নারী। তেমন করেই টার্গেটে রয়েছে স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটির মেয়েরা।
হে উম্মাহর মেয়েরা! আপনার জন্য অন্য পুরুষের সাথে বন্ধুত্ব করা জায়েয নেই। হোক সে মুসলিম কিংবা অমুসলিম। তাই নিজেকে হেফাজত করুন এবং শরীয়তের বিধান মেনে চলুন। এদের বিষয়ে সতর্ক থাকুন এবং অন্যদেরও সতর্ক করুন।
------------------------------------------------------------------------
👉 অন্যদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যে পোস্টটি শেয়ার করে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিন, ইনশাআল্লাহ্।
ফেসবুকের চ্যাটিং এর মাধ্যমে কিংবা অন্য যেকোনো ভাবে অন্যের বউকে ফুঁসলিয়ে বা মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলার কামনা-বাসনা কত বড় অপরাধ জানেন?
"যে ব্যক্তি কোন স্ত্রী লোককে তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে নিরুৎসাহিত করে, সে আমার দলভুক্ত নয়।"
(সুনানে নাসায়ী : ৯২১৪, মুসনাদে আহমদ : ৯১৫৭)
কারো স্ত্রীকে বিয়ে করার লোভে তাঁর স্বামীর প্রতি নিরুৎসাহিত করা, স্বামীর প্রতি অনীহা জাগ্রত করা, স্বামীর কাছ থেকে তালাক নেয়ার জন্য প্ররোচিত করা, স্বামী/ স্ত্রীর মাঝে ফাটল ধরানোর অপচেষ্টা করা, স্ত্রীর কাছে পর পুরুষের প্রশংসা করে তাঁর স্বামীর প্রতি অনাগ্রহ সৃষ্টি করা ইত্যাদি ইসলামী শরীয়ার দৃষ্টিতে জঘন্যতম অপরাধ।
আকাশের ওপারে আকাশ বই থেকে..
‘সালাম’ কোনো সাধারণ বিষয় নয়। এটি জান্নাতি অভিবাদন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন—
تَحِیَّتُہُمۡ یَوۡمَ یَلۡقَوۡنَہٗ سَلٰمٌ
‘‘যেদিন তারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করবে, সেদিন তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম’।’’ [সুরা আহযাব, আয়াত: ৪৪]
সালাম ফেরেশতাদের পক্ষ থেকেও হবে, স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার পক্ষ থেকেও হবে।
কুরআনে কারিম বলছে—
وَالْمَلَائِكَةُ يَدْخُلُونَ عَلَيْهِمْ مِنْ كُلِّ بَابٍ سَلَامٌ عَلَيْكُمْ
‘‘ফেরেশতাগণ প্রতিটি দরজা দিয়ে ‘সালামুন আলাইকুম’ বলতে বলতে তাদের (জান্নাতবাসীদের) কাছে প্রবেশ করবে।’’ [সুরা আর-রাদ, আয়াত: ২৩–২৪]
অন্য আয়াতে এসেছে—
سَلٰمٌ ۟ قَوۡلًا مِّنۡ رَّبٍّ رَّحِیۡمٍ
‘‘অসীম দয়ালু রবের পক্ষ থেকে বলা হবে— ‘সালাম’।’’ [সুরা ইয়াসিন, আয়াত: ৫৮]
সুতরাং, আমরা এই জান্নাতি অভিবাদনকে নিজেদের জীবনে যথার্থভাবে প্রয়োগ করবো, ইনশাআল্লাহ। ‘আসসালামু আলাইকুম’ বাক্যটি দিয়ে সর্বপ্রথম আদম (আ.) ফেরেশতাদের সালাম দিয়েছিলেন। [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৩৩২৬]
"পড়ুয়া মেয়েকে বধুয়া করুন!"
"যদি একটি পড়ুয়া মেয়ে খুঁজে পান, তাকে আপন করে নিয়েন। রাত দুটোয় ঘুম ভেঙ্গে যদি হঠাৎ দেখেন সে একটি বই বুকে জড়িয়ে ধরে অঝরে কাঁদছে, এক কাপ চা দিয়েন তাকে, তারপর শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রাখিয়েন। কিছুক্ষণের জন্য সে হয়তো হারিয়ে যাবে,
আপনার হয়তো মনে হবে আপনার বুকে মাথা রেখেও সে আসলে হেঁটে বেড়াচ্ছে অন্য কোনো জগতে।
ভয় পাবেন না, শেষ পর্যন্ত সে আপনার কাছেই ফিরে আসবে। সে এমনভাবে কথা বলবে যেন বইয়ের সব চরিত্রগুলোই বাস্তব, কারণ কিছুক্ষণের জন্য তারা আসলেই তাই।"
✍️শায়খ আতিক উল্লাহ হাফিঃ
যে ভালোবাসা তোমার রব্ব কে রাগান্বিত করে,
যে ভালোবাসার শেষ পরিণতি হতাশা,
যে ভালোবাসা জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়।
সেটা কিভাবে সত্যিকার ভালোবাসা হতে পারে? তুমি কি এখনো বুঝি নি, এটা শুধুই শয়তানের ধোঁকা?
তুমি পৃথিবীতে কোন উদ্দেশ্যে এসেছো আর ছুটছো কিসের পেছনে? হারাম সঙ্গীকে যে কোনো মূল্যে পাওয়াই তোমার জীবনের উদ্দেশ্য? তাকে না পেলে জীবন ব্যর্থ হয়ে যাবে?
যে কাজে তোমার রব্ব অসন্তুষ্ট হন, সে কাজটি কিভাবে তোমার সুখ-দুঃখের কারণ হতে পারে?
বন্ধু-বান্ধবীরা হারাম ফ্যান্টাসিতে মেতে আছে দেখে হতাশ হয়েও না...
তোমার কবরে তারা যাবে না, তুমিও তাদের কবরে থাকবে না। তাদের কর্মফল একান্ত-ই তাদের। ঠিক তেমনিভাবে তোমার কর্মফল তোমার-ই।
সময় বড় অদ্ভুত জিনিস। একদিন তোমারও সময়টা পাল্টে যাবে, সবারই তো যায়। তুমি নিজেকে তোমার রব্বের সন্তুষ্টির জন্য পবিত্র রেখেছো, এর প্রতিদান প্রাপ্তির সময়টা অবশ্যই আসবে, আলবৎ আসবে!
"মানুষের হিসাব গ্রহণের কাল ক্রমশঃ ঘনিয়ে আসছে কিন্তু তারা উদাসীনতায় মুখ ফিরিয়ে রেখেছে।"
(আল আম্বিয়া : ১)
হারাম রিলেশন ছোট-খাটো কোনো অপরাধ নয় বুঝতে শিখুন। আপনি এখন মারা গেলে আপনার কোনো অজুহাত কাজে দিবে না। আপনি চলে যাবেন পরকালের চিরস্থায়ী গন্তব্যে...
যাকে ছাড়া আপনি বলতেন থাকতে পারব না, তাকে ছাড়াই আপনাকে চলে যেতে হবে! সেও আপনাকে ছাড়া বাঁচতে শিখে যাবে। হয়তো তাওবা করে ফিরেও আসবে। কিন্তু আপনি পৌঁছে গেছেন পরকালের গন্তব্যে! যেখানে আর তাওবা করার কোনো সুযোগ পাবেন না। তাই এখন ই সিদ্ধান্ত নিন।
👉👉এক মিনিট মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন👈👈
----------------------------------------------
আল্লাহপাক প্রতিটি পুরুষ মানুষকে পুরুষত্ব দান করেছেন,,ফুর্তি আনন্দ করার জন্য নয়??একজন মানুষকে জন্মদান করার জন্য??যারা রক্তের চাপ সয়তে না পেরে হস্থমৌথুন করেছেন,,তারা নিজে হাতে নিজের কপালে কুড়াল মেরেছেন?? কারন পেনিস বা লিঙ্গে কোন প্রকার লোহা সীসা হাড় হাড্ডি কোন কিছু নেই,, আছে দুই পাশে দুইটা রগ,, যাকে মেইন ইন্টারভেনশন বা শাহি অথবা মর্দামি রগ বলে??যারা না বুজে এই হস্থমুথন বা হাত ধারা বির্যপাত করেছেন?? তারা খেয়াল করুন আপনার পেনিস বা লিঙ্গ আগা মোটা ঘুরা চিকন হয়ে গেছে?? সহজে উত্তান হতে চাইনা??তুলার মত নরম হয়ে ভিতরে ডুকে গেছে??ছোট বাচ্ছাদের মত আকারে ছোট হয়ে গেছে,,এই অবস্থায় বিয়ে শাদি করলে তার যৌন জিবনে অশান্তি দেখা দিতে পারে??কারন একটা বাবা মা অনেক কষ্ট করে একটা মেয়ে ছোট থেকে বড় করে একজন পুরুষের সাথে বিয়ে দেই সম্মানের জন্য?? আপনি স্বামি হয়ে যদি আপনার স্ত্রীকে সুখি করতে না পারেন,, আপনার কপালে লিখা থাকবে দাইয়ুস, আর সেই পুরুষের জন্য বেহেশত হারাম।যারা নাকি স্ত্রী সহবাসে অক্ষমতা,,মনে চায় কিন্তু শরিলে কুলিয়ে উঠতে পারেন না, যারা নাকি পরির মত স্ত্রী পরকিয়ার মত জগন্য খারাপ পথে চলে যাচ্ছে??যারা নাকি ডিফোস হওয়ার পথে তাদের সংসার জিবন,, তাদের কাছে আমি গুনাহগারের অনুরোধ?? তওবা এস্তেগফার করুন,,সালাত আদায় করুন,,খারাপ চিন্তা মাথা থেকে সড়িয়ে দিন??ইন শা আল্লাহ আপনি পরিপুন্য ভাবে ভালো হয়ে যাবেন??
ব্রেকআপের কষ্ট সহ্য করতে না পেরে কবরে যেতে চাচ্ছো!
কবরের কষ্ট সহ্য করতে না পারলে, কোথায় যাবা? অন্য কোথাও যাওয়ার জায়গা কি আছে?
যে যুবক নারীর ফিতনায় পা দিয়ে ফেলেছে, সে চাইলেও দ্বীনের উপর অবিচল থাকতে পারবে না।গোনাহের উপকরণ সাথে রেখে গোনাহ থেকে মুক্ত থাকাটা অসম্ভব।
Ali Hasan Osama হাফিযাহুল্লাহ
SSC পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে তোমাদের যাদের মন ভালো নেই, তাদের উদ্দেশ্যে...
: খুব মন খারাপ? হৃদয়ের অন্দর মহলে ভাঙনের জোয়ার? চারপাশের পৃথিবীটাকে বিস্বাদ আর বিরক্তিকর লাগছে?
হ্যাঁ, কী নিদারুণ দুঃখ যে তুমি পাচ্ছো, কী অসহনীয় কষ্ট যে তুমি অনুভব করছো আমি ঠিকঠিক বুঝতে পারছি। তোমার অনেক বন্ধুরা এ প্লাস/গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে আনন্দ-উৎসব করছে আর তুমি মুখ ভারী করে চুপটি করে বসে আছো। একটু পরপর কান্না চলে আসছে, কাঁদছো তুমি। এ জীবনটা তোমার কাছে হঠাৎ করে বড্ড বেশি অচেনা মনে হচ্ছে, অসম্ভব কঠিন মনে হচ্ছে। কেউ যেন নেই আজ তোমার পাশে!
ইশ খুব খারাপ লাগছে তোমার জন্যে যে তোমাকে প্রচুর কটু আর তীর্যক কথা শুনতে হচ্ছে। নিজের পরিবারের কাছে, বন্ধুবান্ধবের কাছে, আত্নীয়-স্বজনের কাছে, পাড়া-পড়শির কাছে। কিন্তু জানো কি? এই সমাজের চোখে পিছিয়ে পড়া ছাত্ররাই একসময় সমাজকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে! বিপ্লব এনে দিয়েছে! চোখে একরাশ অবিশ্বাস নিয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকতে বাধ্য করেছে?!
একটা পূর্ণ মানবজনমের অতি ক্ষুদ্র একটা অংশ তোমার এই এসএসসি পরীক্ষা। আবারও বলছি শুধু ছোট্ট একটা অংশ এটা, কোনোভাবেই পুরো জীবন নয়। এক মানব জীবনের বিস্তৃতি অনেক বিশাল, এর তাৎপর্য অনেক গভীর। আজ তুমি এ পরীক্ষাটাতে একটু খারাপ রেজাল্ট করে ভেবে বসছো এই জীবনের তো আর কোনো মানে নেই; এই জীবনে আর কিচ্ছুটি হবে না--সেই তোমার জীবনবোধ কতোটা ছেলে মানুষি ছিল তা বুঝতে তোমার খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে না।
এই পরীক্ষাটা সফলতা/ব্যর্থতা, যোগ্যতা/অযোগ্যতা নিরূপণের কোনো মাপকাঠি না। কখনোই না।
ভবিষ্যতে হয়তো দেখতে পাবে, অনেক জিপিএ - ৫ পাওয়া ছাত্র সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে, আর যেন তেন জিপিএ নিয়ে অনেকে অনেক উপরে উঠে গেছে। এটা একটা হরহামেশা ঘটনা। কাজেই, মন খারাপ করার কিছু নেই আর বাংলাদেশের পড়াশোনা এখন কতটা ত্রূটিপূর্ণ, তা তুমি জানো, কাজেই এই পড়াশোনায় খারাপ করা আর ভাল করার মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। তবে হ্যাঁ, এর মানে এটা না যে পড়াশোনা একদম বাদ দিয়ে দিবে।
একটা খুব ইন্টারেস্টিং বিষয় জানো ভাইয়া/আপু? আল্লাহ যাকে ভালোবাসেন তাকে একটু কষ্ট দেন, একটু পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ফেলেন। কেন বলো তো? তিনি দেখেন তাঁর এই বান্দা ধৈর্য্য ধারণ করতে পারছে কি না, তাঁর প্রতি আস্থা রাখতে পারছে কি না, নাকি হতাশ হয়ে তাঁর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। যদি আমরা আল্লাহর এই পরীক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকতে পারি, অনেক অনেক বড় বড় পুরস্কার আমাদের জন্যে অপেক্ষা করবে। আল্লাহ তোমাকে সাময়িক একটা কষ্ট দিয়েছেন, তোমাকে একটু পরীক্ষা করে দেখছেন-- কারণ তুমি তাঁর প্রিয় বলেই এমনটা করছেন।
"আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।" (বুখারি : ৫৬৪৫)
তুমি হয়তো ভাবছো, "লোকজন কি বলবে! পাশের বাসার আন্টিকে কি বলবে! তার মেয়ে নিশ্চয়ই অনেক ভাল রেজাল্ট করেছে। এইবার হয়তো আমাকে নিয়ে মজা নিবে।" এসব কথা ভেবে লজ্জায় তোমার মরি মরি অবস্থা!
তাহলে তোমাকে আরেক টা কথা বলি, তুমি কি জানো? আল্লাহ তা'য়ালা ও কিন্তু আমাদেরকে দুনিয়াতে পরীক্ষা করার জন্য পাঠিয়েছেন?
অর্থ্যাৎ দুনিয়া একটি পরীক্ষার কেন্দ্র। এই কেন্দ্র থেকে ফিরে যাওয়ার পর আল্লাহর সামনে জবাবদিহীতার সম্মুখিন হতে হবে। আর সেই পরীক্ষায় যদি ফেল করি,তখন কি হবে? তখন কি আমাকে আল্লাহর সামনে লজ্জা পেতে হবে না?
দুনিয়ার এই সামান্য পরীক্ষায় মানুষের কথার ভয়ে তুমি মন খারাপ করে বসে আছো কিংবা নিজেকে শেষ করতে চাচ্ছো?
মনে রাখো, পরকালের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। পরকালের জীবন অনন্তকালের জন্য। পরকালের পরীক্ষায় তুমি পাশ করতে পারলে চিরকাল সুখে শান্তিতে কাটাতে পারবে আর পরকালের পরীক্ষায় ফেল করলে তোমার জীবনটাই বৃথা হয়ে যাবে। দুনিয়ার জীবনের সামান্য সাময়িক প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে হতাশ হইয়ো না।
সুতরাং সাধ্য মতো চেষ্টা চালিয়ে যাও, এরপর আল্লাহ তোমাকে যতটুকু দেন তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো। একবার দুনিয়ার জীবনটা রব্বের নির্দেশিত পথে কোন মতে কাটিয়ে দিতে পারলেই তুমি মুক্ত। তখন তুমি যা চাইবে তাই পাবে। তোমার কোনো দুঃখ কষ্ট থাকবে না।
"আমি আমার বান্দাদের জন্য এমন কিছু রেখেছি যা কোন চক্ষু কোনদিনে দেখেনি, কোন কান কোনদিন শুনেনি এমনকি কোন মানুষের অন্তরেও উদিত হয়নি।"
(মুসলিম: ২৮২৪)
"সেখানে (জান্নাতে) তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে যা তোমরা দাবী কর।"
(সূরা ফুসসিলাত : ৩১)
আল্লাহর কাছে এই দুনিয়ার মূল্য কত তুমি কি জানো?
"যদি আল্লাহর নিকট মাছির ডানার সমান দুনিয়ার মূল্য বা ওজন থাকত, তাহলে তিনি কোন কাফি'রকে তার (দুনিয়ার) এক ঢোক পানিও পান করাতেন না।"
[তিরমিযি ২৩২০, ইবন মাজাহ ৪১১০]
এই তুচ্ছ দুনিয়ার সাময়িক একটা রেজাল্টের জন্য তুমি কেন এতোটা মর্মাহত? দুনিয়া কিছুই না, এটা তোমার নিশ্চয়ই বুঝা উচিত। কাজেই, জাস্ট টেইক ইট ইজি। এটা কোন ব্যাপারই না।
হে ভাই, হারামে তুমি সুখ পাবে না, সত্যিকার পুরুষ হতে শিখো, নিজের ভবিষ্যত প্রিয়তমা স্ত্রীকে ঠকিয়ো না ভাই।
তুমি নিজেই বুঝতে পারছো " আমি ভুল পথে আছি!" তবুও কেন ছাড়তে পারছো না?
উঠে দাঁড়াও ভাই, তোমার রবের সামনে নতমুখে। সব জানেন তিনি, সব। গোপনে রাতের আঁধারে একা একা হারাম সঙ্গীর সঙ্গে তুমি যা করেছিলে, সব জানেন তিনি। তারপরেও তিনি অপেক্ষা করে আছেন তোমার জন্য। তিনি তোমাকে তাঁর সামনে নতমুখে দেখতে চান। তোমাকে ক্ষমা করে দিয়ে তিনি তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন । আহ! জান্নাতে। যেখানে চিরকাল তুমি থাকবে, তোমার কোনো ইচ্ছা সেখানে অপূর্ণ থাকবে না।
হে ভাই, উঠে দাঁড়াও...
আর একবার তোমার রবকে কথা দাও তুমি ভালো হয়ে যাবে। শিশুর মতো অঝোরে কাঁদো , এই চোখের পানি তোমার রবের কাছে সব চাইতে প্রিয়।
"এবং তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।"
(সূরা মুযযাম্মিল, আয়াত ২০।)
"তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করলে সে তো কষ্ট পাবে!"
- আজ তুমি মারা গেলে, সেই হারাম সঙ্গী টা কষ্ট পাবে না? শুধুই কি কষ্ট, ভীষণ কষ্ট! তবুও কি তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য ফেরশতাদের বলে-কয়ে কিছুক্ষণের জন্য ছুটি নিয়ে আসতে পারবে? কোনো ভাবে কি সম্ভব?!
নিজের প্রতি একটু সৎ হও, এভাবে তুমি নিজেকেই ধোঁকা দিচ্ছো!
চোখ দিয়ে ধর্ষণ করাটাকে এই প্রজন্ম "ক্রাশ খাওয়া" নাম দিয়েছে।
"মুমিনদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হেফাযত করে।" [সূরাহ আন-নূর, আয়াত : ৩০]
জারির (রা.) বলেন, আমি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হঠাৎ দৃষ্টি পতিত হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, "তোমার দৃষ্টি ফিরিয়ে নাও।" [সহিহ মুসলিম ৫৭৭০ ও তিরমিযি ২৭৭৬]
"চোখের যিনা হচ্ছে মাহরাম ব্যতীত অন্য মহিলার দিকে কামনার দৃষ্টি নিক্ষেপ করা.." (সহীহ বুখারী, ফাতহুল বারী ৬২৪৩, ১১/৩০)
ভায়াবহ ফিত্নার দিকে ধাবিত হচ্ছে পুরো দেশ, সমাজ!!
এই মেয়েটির লেখা থেকে বোঝা যায় ফ্রি মিক্সিং, কম্বাইন্ড কলেজ তরুণ দের মনে কি প্রভাব ফেলে! ওইদিকে আবার ক্যারিয়ার আর আধুনিকতার নামে বৃদ্ধ বয়স না হলে বিয়ের নাম মুখেও আনা যাবেনা! বিয়ে তো যৌবনের কাজ, বয়স শেষ হওয়ার পরের না!! এই মেয়ের লেখাটি থেকে অল্প কথায় সমাজের পুরো বাস্তব চিত্রটি পরিষ্কার!!
ইসলাম বলে কি আর আমরা করছি কি?
"আমি আল্লাহর জন্য সব কিছু করতে পারি"
অথচ এখনো বেগানা নারীদের সাথে চ্যাটিং ছাড়তে পারো নি! এটা ছোটখাটো পাপ নয় ভাই...
মন চায় দ্বীন নিয়ে চলে যাই এমন ফিতনা বিহীন এক পরিবেশে..!🖤🍀
নন-মাহরামের সাথে কথা ও টেক্সট বিনিময় থেকে বিরত থাকুন, কেননা প্রেমের শুরুটাই হয় বেগানা ছেলে/মেয়ে'র সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে!
বোন, আমরা যখন আপনাকে পর্দার জন্য বলি আপনি আমাদেরকে বলেন, “আপনাদের মানসিকতা খারাপ, আপনারা আগে নিজেদের চোখ সামলে রাখেন!”
দিনশেষে আপনিই মু [শ] রিকদের সাথে শুয়ে নিজের ইজ্জত বিলিয়ে আসেন! মোহ কেটে গেলে, আপনাকে লাঞ্ছিত করে ফেলে গেলে বুঝতে পারেন কতবড় ভুল করে ফেলেছেন!
তখনো আমাদের অন্তরে ব্যথার সঞ্চালন হয়! তখনো আমরা বলি না, যে ভালো হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে! তখনো আমাদের অন্তর কাঁদে!
আপনার পবিত্রতা আপনি বিসর্জন দিয়ে এসেছেন আমরা কিছুই করতে পারিনি ভেবে আক্ষেপ হয়!
আপনাকে কেউ পর্দার কথা বললে, যেনা থেকে দূরে সরাতে চাইলে তাদেরকে শত্রু ভাববেন না! আপনি একজন মুসলিম পরিবারের মেয়ে, আপনার ইজ্জতের দাম কত সেটা আপনি অনুভব করতে না পারলেও ওরা ঠিকই জানে! আপনি হয়তো ভাবছেন আল্লাহকে ফাঁকি দিয়েছেন! অথচ আল্লাহ্ কেন পর্দার বিধান নাযিল করেছেন, কেন যেনা ব্যভিচারকে হারাম করেছেন সেটা কখনো ভেবে দেখেছেন?
দিনশেষে ফ্যানে ঝুলে যাওয়াটাকেই একটা পর্যায়ে সমাধান ভাববেন, এর আগে ফিরে আসা যায় না?
রাকিব হাসান
সব থেকে আফসোসের বিষয় কি জানেন?
আপনি তো দেখেছেন, আপনার কত সমবয়সী বন্ধু/বান্ধবী মারা গিয়েছে। সেই ছোটবেলায় এক সাথে খেলেছেন, স্কুলে গিয়েছেন। তারা আপনার মতই মজা, ঠাট্টা করত। একটা সময় সে দুনিয়া থেকে হারিয়ে গেছে। আজ সে আর নেই। কি করছে সে কবরের জীবনে!
তার জায়গাতে তো আপনিও হতে পারতেন!! কিন্তু না, আপনাকে মহান রব্ব এখনো নিজ অনুগ্রহে বাঁচিয়ে রেখেছেন তবুও আপনি উদাসীন হয়ে পাপ করে যাচ্ছেন! বেগানা ছেলে/মেয়ে'র সাথে মাখামাখি করে যাচ্ছেন।
আপনাকে যখন বলা হয় "দুটো নন-মাহরাম ছেলে-মেয়ে'র মাঝে বিবাহ-বহির্ভূত যে কোনো ধরণের সম্পর্ক সম্পূর্ণরূপে হারাম।"
তখন আপনি উল্টো শুনিয়ে দেন " আজকালের যুগে এতো কিছু মানা যায় নাকি?!"
হে ভাইয়া-আপু, আজকালের যুগের মানুষেরা কি মরে না? তাদের কি কবরে যেতে হবে না?!
ফ্রি মিক্সিং আড্ডায় অভ্যস্ত মেয়েদের স্বাভাবিক লজ্জা কম থাকে। আর ছেলেরা নিজ স্ত্রীর সৌন্দর্যে সন্তষ্ট কম থাকে! খোঁজ নিয়ে বিয়ে করুন!
নারীদের জন্য ঘরে বসে সম্পূর্ণ পর্দা রক্ষা করে অনলাইনে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ অথবা নানা দ্বীনি বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এমন কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে আজকের পোস্টে উল্লেখ করছি।
১। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি):
এটি বাংলাদেশের একটি পূর্ণাঙ্গ সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে ইসলামিক স্টাডিজ, CSE সহ বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশুনা করা যায়। এখানে ৩ বছর মেয়াদী ডিগ্রি কোর্স, ৪ বছর মেয়াদী বিএ/বিএসসি কোর্স, মাস্টার্স ইত্যাদির ব্যবস্থা রয়েছে। সপ্তাহে ১ দিন শুক্রবার স্থানীয় আঞ্চলিক সেন্টারে ক্লাস করতে হয়, সপ্তাহের অন্যান্য দিন অনলাইনে ক্লাস হয়। সেন্টারে গিয়ে সশরীরে ক্লাস করা বাধ্যতামূলক নয়। ফলে নারীরা সম্পূর্ণ ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে পড়াশুনা করতে পারেন। অন্যান্য সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এখানেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেতে হয়।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুনঃ https://bou.ac.bd/index.php
২। International Open University (IOU):
এটি ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস পরিচালিত সুবিখ্যাত অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে ইসলামিক স্টাডিজে বিএ, মাস্টার্স এমনকি পিএইচডিও করা যায়। ইসলামী বিষয় ছাড়াও আইটি, মনোবিজ্ঞান, ইকোনোমিকস সহ বিভিন্ন বিষয়ে এখানে অধ্যায়ন করা যায়।
বিস্তারিত তথ্যের জন্যঃ
https://iou.edu.gm/
https://www.youtube.com/watch?v=D0fzcYPWhI8
৩। ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসা (IOM):
এটি হাটহাজারি কওমি বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃত, ISO সনদপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক মানের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এর পরিচালনায় আছেন বিখ্যাত আলেম ও তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের উপর গবেষক মুফতি জুবায়ের আহমাদ। এখানে অনলাইনে আলিম কোর্স সহ আরো বিভিন্ন প্রোগ্রাম রয়েছে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্যঃ https://iom.edu.bd/
৪। তাইবাহ একাডেমিঃ
এটি শায়খ ড. মানজুরে ইলাহী পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এখানে ইসলামিক স্টাডিজে ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম সহ আরো বিভিন্ন প্রোগ্রাম রয়েছে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্যঃ https://taibahacademy.com/
ক্যাম্পেইনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল লিংক
লিফলেট/পোস্টার-
হাইস্কুলের ছাত্রদের মধ্যে (১০+) বিতরণযোগ্য লিফলেটের সফটকপি- (অচিরেই আসছে ইনশা আল্লাহ্)
কলেজ ছাত্র, ভার্সিটির ছাত্রদের (১৫+) মধ্যে বিতরণযোগ্য পর্ণ হস্তমৈথুন বিষয়ে লিফলেটের সফটকপি- https://tinyurl.com/y2ugjtw5
অভিভাবকদের মধ্যে বিতরণযোগ্য পর্ণ হস্তমৈথুন বিষয়ে লিফলেটের সফটকপি-https://tinyurl.com/y4g8s4zn
ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষ্যে ছাত্র, ছাত্রীদের মধ্যে বিতরণযোগ্য লিফলেটের সফটকপি- https://drive.google.com/.../1nvayQHBmMPFviV54DOf.../view...
যেখানে যেখানে লিফলেট কিনতে পাওয়া যাবে-
১। গাজীপুর - Lost Modesty Team Support Gazipur- https://www.facebook.com/SaveFoundationBd
২। উম্মাহ পয়েন্ট- https://ummahpointbd.com/product-category/leaflets/
https://www.facebook.com/ummahpointbd
ক্যাম্পেইন-
১। কিভাবে টিম বানাবো কিভাবে লিফলেট বিতরণ করব , কিভাবে ক্যাম্পেইন করব-
https://www.facebook.com/.../a.162605939.../3162389583976140
https://www.facebook.com/.../a.162605939.../3162368547311577
https://www.facebook.com/.../a.162605939.../3162332327315199
2। মুক্ত বাতাসের খোঁজে বইয়ের লিংক:
পিডিএফ- https://www.docdroid.net/qx6xK8K/mukt-bataser-khonnje-pdf
এপ- https://tinyurl.com/mry9n44t
.
3। ক্যাম্পেইন বা সেমিনারে স্পিচ দেবার জন্য পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের লিংক-
https://docs.google.com/.../1uNczTJkyNoX3SyjwOqUi.../edit...
পিডিএফ- https://drive.google.com/.../1ZCwjiIVutWHzdVVB2oW.../view...
এখানে বেশ সুন্দর করে সবকিছু বোঝানো হয়েছে। এটা পড়া থাকলেই ইনশা আল্লাহ্ খুব গুছিয়ে আলোচনা করতে পারবেন।
4। ভেঙ্গে ফেলো এই কারাগার ও অন্যান্য বহুল আলোচিত প্রশ্নের লিংক ( এগুলো পড়লে অনেকের পর্নোগ্রাফি, পর্ণ থেকে উত্তরণের উপায়, পর্ণসাইট ব্লক, শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি পূরণ ইত্যাদি নিয়ে অনেকের প্রশ্ন উত্তর সহজে দিতে পারবেন)-
https://www.facebook.com/media/set/...
নীল কৃষ্ণগহ্বর- https://www.facebook.com/notes/826603118086702/
শারীরিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠা- https://www.facebook.com/photo/?fbid=138284184532964...
অস্ত্রধারীর দুঃখগাথা- https://www.facebook.com/photo/?fbid=2893920070677038...
https://www.facebook.com/photo/?fbid=2898411400227905...
https://www.facebook.com/photo/?fbid=2898469606888751...
https://www.facebook.com/photo/?fbid=2912389688830076...
https://www.facebook.com/photo/?fbid=2927921197276925...
অন্ধকার থেকে আলোতে- https://drive.google.com/.../16ft5yagULtEL0ZCR7i.../view...
5। সমকামিতা সংক্রান্ত-
সব প্রশ্নের উত্তর একসাথে- https://www.facebook.com/.../a.16260593.../2890268431188258/
আর রিজালু বির রিজাল... https://www.facebook.com/notes/3195092667284064/
6। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লিখিত অনুমতি পত্রের টেমপ্লেট- https://docs.google.com/.../15bRZhLrgnA8cCUANV3oT.../edit...
7। ক্যাম্পেইন/সেমিনারের অনুমতি পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে যা দেখানো যেতে পারে-
পতনের আওয়াজ পাওয়া যায় – LostModesty- https://www.youtube.com/watch?v=VlWB0yQhzII
ভুল উত্তরঃ ধর্ষণ কেন হয়? LostModesty- https://www.youtube.com/watch?v=QwMxLee3LDw
সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডির অন্তিম সাক্ষাৎকার- https://www.youtube.com/watch?v=YgnKclKF6Co
নিভে যাই অবেলায় - https://www.youtube.com/watch?v=1EPhwQurqyM
'বিষ'- https://www.youtube.com/watch?v=LQcyqSgcfZc
অংগার- https://www.youtube.com/watch?v=8lsQDqb5kAo
8। ক্যাম্পেইন/সেমিনারে প্রদর্শনের জন্য কিছু ভিডিও-
পতনের আওয়াজ পাওয়া যায় – LostModesty- https://www.youtube.com/watch?v=VlWB0yQhzII
ভুল উত্তরঃ ধর্ষণ কেন হয়? LostModesty- https://www.youtube.com/watch?v=QwMxLee3LDw
সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডির অন্তিম সাক্ষাৎকার- https://www.youtube.com/watch?v=YgnKclKF6Co
নিভে যাই অবেলায় - https://www.youtube.com/watch?v=1EPhwQurqyM
লুকিয়ে তুমি কোন সুদূরে । Lostmodesty- https://www.youtube.com/watch?v=6L1TnxAm8-M
ফিরে আয় ভাই।। Lost Modesty -https://www.youtube.com/watch?v=UiHg7jAlink
আনন্দম- https://www.youtube.com/watch?v=wO6Ktu8i7Sk
9। এলাকাভিত্তিক ক্যাম্পেইনারদের লিস্ট
https://www.facebook.com/.../a.162605939.../3162338667314565
10। মুক্ত বাতাসের খোঁজে গ্রুপের লিংক- https://www.facebook.com/groups/lostmodesty.volunteers/
এখানে আপনার এলাকার সমমনা ভাইদের খুঁজে পাবনে ইনশা আল্লাহ্।
১১। ক্যাম্পেইন/সেমিনারে বক্তব্য দেবার জন্য স্পিকার খুঁজে না পেলে যোগাযোগ করুন
Youth Foundation Talora - https://www.facebook.com/youthfoundationtalora
১২। ইমেজ এডিট, ভিডিও এডিট, পোস্ট লেখা, অনুবাদের ব্যাপারে সাহায্যের জন্য যোগাযোগ করুন-
সন্ধি- https://www.facebook.com/shondhi.org
13। ক্যাম্পেইন ও অনলাইন গ্রুপ এবং পেইজ মেইন্টেইন করার বিষয়ে Lost Modesty টিমের পক্ষ থেকে সাধারন কিছু নীতিমালা
https://www.facebook.com/.../a.162605939.../3162863487262083
১৪। লস্টমডেস্টির ডিসক্লেইমার- https://www.facebook.com/.../a.16260593.../2553219734893131/
১৫। Lost Modesty Official:
page- পর্নোগ্রাফিঃ মানবতার জন্য হুমকি- https://web.facebook.com/lostmodesty
Website- lostmodesty.com
Youtube Channel- www.youtube.com/lostmodesty
এপ- https://tinyurl.com/mry9n44t
Instagram- www.instagram.com/lostmodesty
Telegram- https://t.me/lostmodesty
SoundCloud- https://soundcloud.com/lostmodesty
Audiomack- https://audiomack.com/artist/lostmodesty
লস্টমডেস্টির মেইল- [email protected]
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। অনেকেই স্ট্রিট দাওয়াহ এর সাথে যুক্ত হতে চান, যুবকদের মাঝে উপকারী বিভিন্ন দাওয়াহ মূলক লিফলেট বিতরণ করতে চান। কিন্তু, কিভাবে শুরু করতে হয় তা জানেন না। তাদের জন্য আজকের এই লেখা। খুব সংক্ষেপে কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে ক্যাম্পেইন শুরুর প্রক্রিয়া বলে দিচ্ছি।
পুরো বিষয় কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিই-
১। সদিচ্ছা/নিয়াত ঠিক করা
২। নিজের এলাকা বা যেখানে কাজ করব সেখানের পরিবেশ ক্যাম্পেইনের উপযুক্ত করা
৩। প্রয়োজনীয় লজিস্টিক এর ব্যবস্থা করা
প্রথম ধাপ: নিশ্চয়ই সমস্ত কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল (সহীহ বুখারী, হাদিস নং ০১)
আমরা কেন ক্যাম্পেইন শুরু করব তা আগে ঠিক করতে হবে। এই ক্যাম্পেইন হবে শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য। আল্লাহকে খুশি করতে তার বান্দাদের পাপ কাজ থেকে বিরত রাখা এবং ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। এই ক্যাম্পৈইনের মাধ্যমে দুনিয়াবি কোনো লাভ-ক্ষতি আমরা খুঁজব না। সেলিব্রিটি হতে ক্যাম্পেইন শুরু করব না এবং কোনো রাজনৈতিক ফায়দা লাভের জন্যেও এই ক্যাম্পেইন শুরু করব না।
প্রিয় ভাই, আজ যুবসমাজ খুব বিপর্যস্ত। আপনি একটু গভীরভাবে খেয়াল করে দেখুন, তাদের অধিকাংশই পর্নগ্রাফি, গেইম, মাদকের মতো ভয়ঙ্কর সব আসক্তিতে ভুগছে। ডিভাইস ছাড়া কিছুই বুঝে না। বাবা মা ভাই বোন কোনো কিছুর ভালোবাসাই তাদের মন ছুঁয়ে যায় না। একটা ডিভাইস না পেয়ে অভিমান করে আত্মহত্যার পথ খুঁজে নিচ্ছে অনেক কিশোর! এই কিশোররা অন্য কোনো গ্রহ থেকে আসেনি, তারা আমাদেরই ভাই-বোন। তাদের সচেতন করার দায়িত্বও তাই আমাদের। এই দায়িত্ব যারা নিতে প্রস্তুত তাদের জন্যই আমাদের ক্যাম্পেইন। একটি হাদিস মনে পড়ল, আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। আর প্রত্যেকেই তার অধিনস্তদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।(সহীহ বুখারী, হাদিস নং ২৪০৯)
দ্বিতীয় ধাপ: আপনি যদি নিজের পরিবার এবং সমাজকে রক্ষায় এগিয়ে আসতে চান এবং আপনার নিয়াত যদি হয় সঠিক তাহলে এই ধাপ খেয়াল করুন।
ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা খুব কঠিন এই কথাটা সবার প্রথম মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিতে হবে। এটা খুব সহজ একটা কাজ।
লক্ষ্য করুন, ধরুন দিপু ক্লাস এইটে পড়ে। সে চাচ্ছে একটা অডিটোরিয়াম ভাড়া করে ৫০০ মানুষ দাওয়াত করে এনে ২ ঘন্টা লেকচার দিয়ে পর্নোগ্রাফির ক্ষতি সম্পর্কে বোঝাবে, এটা কি সম্ভব? অডিটোরিয়াম ভাড়া করার খরচ, ৫০০ মানুষকে দাওয়াত দিয়ে আনার মতো পরিচিতি, ২ ঘন্টা লেকচার দেওয়ার মতো যোগ্যতা সাধারণত এই বয়সী কারো মধ্যে থাকে না। এমন করে যোগ্যতা এবং সামর্থের বাইরে গিয়ে ক্যাম্পেইনের চিন্তা করলে অবশ্যই কঠিন মনে হবে।
তবে দিপু যদি ক্যাম্পেইনটা এভাবে শুরু করে তাহলে আশা করি খুব কঠিন হবে না। দিপু তার বন্ধুদের সাথে পরামর্শ করে গ্রামের/স্কুলের একজন বড় ভাই খুঁজে বের করল যিনি সামাজিক বিভিন্ন কাজের সাথে যুক্ত। লস্ট মডেস্টির লিফলেটগুলোর পিডিএফ দেখাল (লিফলেট এর হার্ডকপি থাকলে তো আরো ভালো) এবং সাথে সাথে অন্যান্য জেলার ভাইয়েরা কিভাবে ক্যাম্পেইন করছে সেটার বিভিন্ন ফটো ভিডিও দেখাল এবং বড়ো ভাইকে জানাল তারাও এই কাজ করতে চায়। তিনজন বন্ধু মিলে কিছু টাকাও (১০০ লিফলেটে রং জন্য ২০০টাকা) যোগাড় করেছে লিফলেট ছাপানোর/কেনার জন্য।
আশা করা যায় বড়ো ভাই যিনি বিভিন্ন সামাজিক কাজে যুক্ত আছেন তিনি না করবেন না। যুক্ত হয়ে যাবে তাদের সাথে। বড়ো কাউকে নেওয়ার উদ্দেশ্যে হচ্ছে বড়ো কিছু মানুষ সাথে থাকা ভালো। ভুল হলে তারা শুধরে দিবে। তারা সবসময় কাজের ভেতরে না থাকলেও অন্তত পরামর্শ সভায় রাখা উচিত।
মোটামুটি কয়েকজনের (৩ জন হলেও শুরু করতে যথেষ্ট) টিম হয়ে গেলে। এবার বুদ্ধি পরামর্শ করে দেখতে হবে আপনাদের জন্য কতটুকু করা সম্ভব। আরেকবার বলি, শুরুতেই বিশাল ক্যাম্পেইনের চিন্তা করলে শুরু করাটাই হয়তো হবে না। তাই সামর্থের কথা মাথায় রেখে ছোট করে হলেও দ্রুত শুরু করে দিতে হবে। শুরু করাটাই আসল। চলতে চলতে কাজ এমনিতেই বড়ো হতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
সাধারণত পরামর্শের সময় যেগুলো নিয়ে ঝামেলা হয় এমন কিছু বিষয় হচ্ছে-
অনেক সুন্দর ক্যাম্পেইনের আইডিয়া এসেছে কিন্তু:
১। টাকার সমস্যা। ক্যাম্পেইনের জন্য লিফলেট-বই কিনতে হবে টাকা নাই। যেহেতু টাকা নাই তাহলে ক্যাম্পেইন ও নাই। পরে করব টাকা হলে।
কাজ হবে না এমন চিন্তাই করা যাবে না । টাকা না থাকলে নিজেদের ভেতরে কত ম্যানেজ করা যায় তা দেখতে হবে। তারপরও টাকা না হলে বই কিনার দরকার নেই। মুক্ত বাতাসের খোঁজে বইয়ের ফ্রি পিডিএফ আছে। সবাই মিলে পিডিএফ থেকে পড়ে ক্যাম্পেইন শুরু করে দিতে পারেন।
২। ক্যাম্পেইন করার জায়গা নাই। স্কুল কলেজে অনুমতি নিবো কিভাবে ভয় হয়। থাক ক্যাম্পেইনের দরকার নাই। আমরা ছোটো, অভিজ্ঞরাই করুক।
এই চিন্তা করলে জীবনে আর বড়ো কিছু করা যাবে না। কিছু বুদ্ধি দিই এখানে। প্রথম ক্যাম্পেইন কোনো ইউনিভার্সিটি বা কলেজে করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আমি বলব এমন করাও উচিত না (যদি কারো পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে এমন বড়ো জায়গাগুলোতে অন্য কোনো ক্যাম্পেইন করার তাদের কথা আলাদা। আমি এখানে নতুনদের কথা বলছি।)
জায়গার অভাব নাই দুনিয়ায়। প্রথম দিন লিফলেট হাতে নিয়ে কয়েকজন মিলে হাঁটতে বের হন। উদ্যেশ্য হচ্ছে যদি সময় সুযোগ মিলে যায় তাহলে কয়েকজনকে অল্প কিছু কথা বলে লিফলেট দিয়ে দিবেন। (কথা কী বলবে তা পরে বলে দিচ্ছি) সময় সুযোগ এজন্য বললাম, আপনি খেয়াল করবেন বের হওয়ার পর লিফলেট দিতে খুব শরম করবে। কে কী ভাববে এগুলো মনে হবে। বেশি মানুষ এলাকায় থাকলে তো কোনো ভাবেই লিফলেট বের হতে চাবে না। এতকিছুর পরও দেখবেন সুযোগে ৫/৭ জনকে ঠিকই লিফলেট দেওয়া হয়ে গেছে।
এভাবে কয়েকদিন হাঁটতে গিয়ে অপরিচিতদের মধ্যে লিফলেট দিয়ে শুরু করতে পারেন। একটু অভিজ্ঞতা এবং সাহস হলে ছোটখাটো কোচিং সেন্টারে গিয়ে ৫-১০ মিনিট যতটুকু সম্ভব হয় কথা বলে হাতে লিফলেট দিয়ে আসতে পারেন। এভাবে কিছুদিন ক্যাম্পেইন করার পর স্কুল কলেজে গিয়ে অনুমতি নেওয়া যেতে পারে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুমতি চাওয়ার সময় সমাজের বিভিন্ন শ্রেনীর ৩-৪ জন মিলে যাওয়া ভালো। যেই প্রতিষ্ঠানের অনুমতি চাইতে যাবেন, যাওয়ার আগে সেখানকার কমিটির লোক বা সমাজের কোনো মুরব্বি মানুষকে সাথে নিলে কাজ অনেক সহজ হবে। ইনশাআল্লাহ। আমার নিজের কয়েকটা স্কুলের অনুমতি চাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। আলহামদুলিল্লাহ কোন স্কুল থেকে আমাদের ক্যাম্পেইনে বাধা দেওয়া হয়নি। স্কুল কর্তৃপক্ষ এই কাজের গুরুত্ব খুব সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। আশাকরি আপনারাও গুরুত্ব বোঝাতে পারলে অনুমতি পেয়ে যাবেন।
তৃতীয় ধাপ: ক্যাম্পেইন শুরু করতে টাকা পয়সা তেমন লাগে না বললেই চলে। একদম ফ্রিতেই ক্যাম্পেইন করা যায়, সচেতন করা যায়। আরেকটু বিস্তারিত বলি, ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কোনো বিষয় সম্পর্কে মানুষকে কিছু জানান এবং জনসচেতনতা তৈরি করা। এখন চাইলেই তুমি মুক্ত বাতাসের খোঁজে বইটা ফ্রিতে ডাউনলোড করার পর পড়ে পর্নোগ্রাফি সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান নিতে পারবে এবং আল্লাহর দেওয়া ফ্রি সাউন্ডবক্স ব্যবহার করে মানুষকে সচেতন করতে পারবে।
ভলান্টিয়ার ভাইয়েরা মিলে অল্প কিছু টাকার ব্যবস্থা করতে পারলে লস্টমডেস্টির লিফলেটগুলো ছাপিয়ে বা অর্ডার করে বিতরণ করতে পারবেন। আমাদের পরামর্শ থাকবে আপনারা এই টাকা নিজেরাই ব্যবস্থা করে সংগ্রহ করবেন। ভলান্টিয়ারদের বাইরের কেউ টাকা দিয়ে সাহায্য করতে চাইলে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় জিনিস তার থেকেই কিনে নিবেন এবং হিসাব খুব ক্লিয়ার রাখবেন। যানেন-ই তো টাকার কেলেংকারি খুব খারাপ জিনিস।
.
সারসংক্ষেপ:
১। ক্যাম্পেইনে দুনিয়াবি ফায়দা খোঁজা যাবে না
২। ক্যাম্পেইনের আগে এলাকার মুরব্বিদের জানান এবং স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটিতে ক্যাম্পেইনের আগে যথাথত কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়া
৩। ভলান্টিয়ারদের পরামর্শক্রমে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা এবং পরামর্শ সভায় বড়ো বুঝদার কাউকে রাখা
৪। টাকা পয়সার লেনদেন সাবধানে করা এবং সম্পূর্ণ হিসাব রাখা
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the school
Telephone
Address
Gaibandha
Fash*tola , Gobindoganj
Gaibandha, 5826
FASH*TOLA, GOBINDOGANJ, GAIBANDHA.
Majumder Hat, Sundrgonj
Gaibandha, 5720
Ahasina Computer Training Institute (ACTI) (151297)
Hasna Hena Nursing College, Gaibandha Shoni Mondir Road, Gaibandha
Gaibandha, 5700
We are in Government of the People's Republic of Bangladesh Ministry of Health and Family Welfare &
Dhanghora
Gaibandha, 5700
শাপলামিল, ধানঘড়া, গাইবান্ধা সদর, গাইবান্ধা
Godaun Road, Bonarpara
Gaibandha, 5750
একটি আলোর কণা পেলে লক্ষ প্রদীপ জ্বলে, একটি মানুষ মানুষ হলে বিশ্ব জগৎ টলে।
Gobindagonj
Gaibandha, 5740
We make our students to Wealth for the world