Amana Akhi

রোমান্টিক,স্যাড,থ্রিলার গল্প পড়তে ঞলে আমাদের পাশে থাকুন�

17/12/2023

#তোকেই_ভালোবাসি
#লেখনীতে_Amana_Akhi
#পর্ব_১
https://www.facebook.com/100092522250784/posts/262381683522572/?app=fbl

10/06/2023

#তুমি_আমারি_হবে গল্পের লিঙ্ক

লেখনিতে-

১+২.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=105642345863174&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=106248095802599&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৪.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=106570962436979&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৫.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=107593619001380&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৬.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=108657332228342&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৭.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=109563578804384&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৮.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=110586938702048&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৯.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=111595841934491&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১০.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=112723685155040&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

বোনাস_পার্ট
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=113009865126422&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১১.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=113846061709469&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১২.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=114856118275130&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৩.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=115929664834442&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৪.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=117043091389766&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৫.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=119089317851810&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৬.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=119584011135674&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৭.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=120565727704169&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৮.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=121732334254175&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

১৯.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=122979024129506&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২০.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=123245090769566&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২১.
https://www.facebook.com/100092522250784/posts/124265987334143/?app=fbl

২২.
https://www.facebook.com/100092522250784/posts/125000253927383/?app=fbl

২৩.
https://www.facebook.com/100092522250784/posts/125986000495475/?app=fbl

২৪.
https://www.facebook.com/100092522250784/posts/126613267099415/?app=fbl

২৫.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=128103193617089&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২৬.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=128416260252449&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২৭.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=129235446837197&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২৮.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=130845306676211&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

২৯.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=130922300001845&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩০.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=132293186531423&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩১.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=133178673109541&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩২.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=134317626328979&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩৩.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=135467676213974&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩৪+৩৫
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=137159406044801&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

৩৬.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=138501429243932&id=100092522250784&mibextid=Nif5oz

Running..................

#গল্পঃতুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
+2

---.বাবা দেখ আমি এখনি বিয়ে করব না,বুঝার চেষ্টা করো।
---বিয়েটা করতে সমস্যা কোথায় মা।আমাকে বল ছেলে পছন্দ হয়নি নাকি তুই অন্যকাউকে পছন্দ করিস বল আমাকে।
---দেখ বাবা তেমন কিছুই না আমি কাউকে পছন্দ করি না আমি এখনি বিয়ে করতে চাচ্ছি না ব্যাস।
---দেখ আমি কখন মরি না বাচি আমি মরে গেলে তো তোকে দেখার মতো কেউ থাকবে না তাই তোকে একজনের হাতে তুলে দিলে আমি মরেও শান্তি পাব,
--.বাবা তুমি কিন্তু এখন বেশি বলে ফেলছ।আমি কিন্তু প্রচুর রেগে যাচ্ছি তোমাকে কতবার বলেছি এসব কথা না বলতে তারপরও তুমি এইসবই বলবে ভালো লাগেনা আমার,
---আচ্ছা আচ্ছা ঠিকাছে কে বলেছে আমি মরব আমি তো আরো একশ বছর বাচব,আমার মামনীটার বিয়ে দেখব,তার বাচ্চা কাচ্চা দেখব আমি কি এত তাড়াতাড়ি মরতে পারি হুম,
---বাবা,,
---বিয়েটা করবে না তাইতো,ঠিক আছে আমি উনাদের না করে দিব।হ্যাপি,,
---ইয়েয়য় তুমি পৃথিবীর বেস্ট বাবা তাহলে আজকে আমি তোমাকে রান্না করে খাওয়াবো ঠিকাছে
---.আচ্ছা ঠিকাছে মা, আমি নিচে যাচ্ছি তুই আয়,

--------------
পরিচয়টা দেওয়া যাক,আমি ইসফিকা জাহান ইভা।ছোট বেলায় মা মারা যায়।মা মারা যাবার পর বাবা আমাকে আগলে রেখেছেন।আমাদের আত্নীয়দের সাথে এত বসালো সম্পর্ক নেই।আমি যখন ছোট ছিলাম তখন নাকি আমাদের সাথে তাদের ঝামেলা হয়।তাই আমি আর বাবা একাই থাকি।তাইতো আমাকে নিয়ে বাবার এত টেনশন সবসময় বিয়ে বিয়ে করে আমার মাথা খায়।
------------
---বাবা বলোতো কি রান্না করা যায়,
---তুই যা রান্না করতে চাস কর,এজ ইউর উইস,
---তাহলে বিরিয়ানি রান্না করি কেমন😁
---তুই পারবি বিরিয়ানি রান্না করতে না মানে কোনোদিন তো রান্না করিস নি তাই না,
---করি নিয়ে তো কি হয়েছে আজকে করবো,ইউটিউব মামা আছে কি করতে হুম,
---আচ্ছা তুই রান্না কর লতা বরং তোকে হেল্প করুক,
---না বাবা আমার কারো হেল্পের প্রয়োজন নেই আজকে আমি একাই রান্না করব।

তারপর ইভা রান্না শুরু করে,বিরিয়ানির জন্য মাংস কাটছে একটা থেতলে যাচ্ছে একটা বড় হচ্ছে তো একটা একেবারে ছোট হচ্ছে।এদিকে ওর বাবা আর লতা ওদের বাড়ির কাজের লোক ওকে দেখছে।

---লতারে আজকে রান্নাঘর হয়তো আর রান্নাঘর থাকবে না।
---সেইটাই তো দেখতাছি ভাইজান
অনেক যুদ্ধ করে অনেক খাটাখাটুনি করে ইভা রান্নাটা শেষ করে,

চলবে,,,,,ইনশাআল্লাহ

আমার লেখা প্রথম গল্প,সবাই জানাবেন কেমন হয়েছে।সাপোর্ট দিয়ে পাশেই থাকবেন।
বিদ্র:রি-চেইক করা হয়নি ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন

#গল্পঃতুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
ঃ2

ইভা অনেক খাটাখাটুনি করে রান্নাটা শেষ করে।তারপর বিরিয়ানি গুলো টেবিলে সার্ফ করে ওর বাবাকে ডাকে।
---বাবা চলো বিরিয়ানি রেডি,আমি সার্ফ করে দিয়েছি।
---আচ্ছা চল খেয়ে দেখি আমার মেয়ে কেমন বিরিয়ানি রান্না করল।চল,
ইভার বাবা টেবিলে বসে।ইভা লতাকে বলে,
---আন্টি তুমিও বসো না খেয়ে দেখবে কেমন হয়েছে,
---না মা তুমি বরং বসো তুমিও খেয়ে নাও আমি বেরে দিচ্ছি।
---না আন্টি আমি এখন খাব না আগে বাবা খাবে তারপর,বাবা নাও খাওয়া শুরু কর,
ইভার বাবা খাওয়া শুরু করে,অনেকখানি খেয়ে বলে,
---অনেক ভালো হয়েছে মা,আমি তো ভাবতেই পারিনি আমার মেয়ে এত ভালো রান্না করে,এর জন্য তো তোমাকে একটা পুরস্কার দিতে হবে মা। তুমি বরং ভাবো তুমি কি নিবে।
---সত্যি বাবা ভালো হয়েছে,তাহলে আমি এখন খেয়ে দেখি,
---থাক তোর এটা খেতে হবে না বুঝলি,বিরিয়ানি টা এত ভালো হয়েছে না তুই খাওয়ার পর যদি আর না থাকে তখন তো আমি আর খেতে পারব না তাই না,আসলে এতটুকু খেয়ে আমার মন ভরে নি,তারচেয়ে বরং আমি বিরিয়ানি অর্ডার করে দিই ওটা আসলে তুই খেয়ে নিস।
---কেন কেন আমি এটাই খাব,আর আরো অনেক বিরিয়ানি আছে আমি তো এতো খেতে পারব না তাই না।
ইভা প্লেটে বিরিয়ানি বেরে খেতে শুরু করে,দুইবার মুখে নেওয়ার পর ওর মনে হয় ও হয়তো মরিচের গুড়ো খাচ্ছে এত ঝাল হয়েছে,
---পানি আহ পানি
ইভার বাবা ওকে পানি আগিয়ে দেয়,মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়,
----এর জন্যই বলেছিলাম না খেতে,আমি বিরিয়ানি অর্ডার করে দিচ্ছি ওটাই খাস,
---বাবা এটা এত ঝাল হয়েছে তুমি কেন এত কষ্ট করে খেতে গেলে,বললেই পারতে
---বারে আমার মেয়ে এত কষ্ট করে রান্না করছে আর আমি খাব না তা কখনো হয় নাকি।আচ্ছা মা তুই বরং এখন ঘরে যা তোকে আর কিছু করতে হবে না এগুলো লতা পরিষ্কার করে দিবে।
ইভা মন খারাপ করে বলে,
---আচ্ছা ঠিকাছে,
---মন খারাপ করে না মা আজকে ভালো হয়নি তো কি হয়েছে কালকে বরং তুই আর আমি মিলে এমন বিরিয়ানি বানাবো যেন আমরা খেয়েই পাগল হয়ে যাই,অন্যরা আর কি খাবে,
ইভা ওর বাবার কথা শুনে হেসে দেয় আর বলে,
---বাবা তুমি ও না,আচ্ছা আমি ঘরে যাচ্ছি,

ইভা ঘরে গিয়ে দেখে ওর ফোন বাচ্ছে,ফোনের কাছে যেতে যেতে ওর ফোনটা কেটে যায়।ফোন হাতে নিয়ে দেখে তিশা ফোন দিয়েছে তাও আবার ৫০ এর বেশি বার।ওপর ফোনটা আবার বেজে ওঠে তখনি ও রিসিভ করে,
----ইভভভভারররর বাচচচচচচচ্ছা।কতবার ফোন দিয়েছি তোকে আর তুই এখন রিসিভ করছিস।
---আস্তে দোস্ত আস্তে আমার কানটা গেল মনে হয়।আসলে আমি ঘরে ছিলাম না তাই রিসিব করতি পারিনি।
---ঘরে ছিলি না তো কোথায় ছিলি এতক্ষণ,
----আসলে কালকে বাসায় আসার পর বাবা বললো আমার নাকি কোথায় বিয়ে ঠিক করেছে তারপর ইভা তিশাকে সব খুলে বলে,
----তুই বিরিয়ানি রান্না করেছিস মানে আঙ্কেল সেটা খেতে পেরেছে তো হাহা হাহা
---তিশু তুইও ধুরর ভাল্লাগে না তোকে তো বললাম সব তাও তুই হাসছিস,
----আচ্ছা বাবা ওখন আবার রাগ করে বশে থাকিস না, তোকে যে কারণে ফোন দিয়েছিলাম কালকে আমার সাথে শপিং এ যেতে হবে,
---কালকে কেন তুই না কয়েকদিন আগে শপিং করলি এখন আবার।
----না মানে আমার জন্য না আসলে কালকে বিহানের বার্ডডে তাই
----ও এই ব্যাপার না,ইসস আজকে একটা বয়ফ্রেন্ড নেই বলে আফসোস,
---হবে হবে তোমারও হবে চিন্তা করো না। আচ্ছা কালকে আমি তোকে তোদের বাসা থেকে নিয়ে যাবো ঠিকাছে
----ঠিকাছে,

চলবে,,,ইনশাল্লাহ

বিদ্র:পরের পর্বে নায়ককে আনা হবে।পেইজটা ফলো করে পাশে থাকবেন।

09/05/2023

গল্প: #তুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
ঃ4

ইভা রেগে শপিংমল থেকে বেরিয়ে যায়।তিশা পিছন থেকে ওকে অনেকবার ডাকে তারপরও ইভা শুনে না।ইভা শপিংমল এর বাইরে বেরিয়ে একটা রিকশা ঠিক করে ওটাতেই উঠে পরে।তিশা দৌড়ে এসে হাঁপাতে হাঁপাতে বলে,

---কিরে আমাকে রেখেই চলে যাবি।আর হয়েছেটা কি সেটা তো বল বইন।আমার সাথে রাগ দেখাচ্ছিস কেন।

---তুই যা না তোর বয়ফ্রেন্ড এর জন্য শপিং কর।এখানে এসেছিস কেন,যা এই মামা চলেন তো।

---আরে কিন্তু....
তিশা কথাটা শেষ করার আগেই ইভা রিকশা নিয়ে চলে যায়।তিশা আর কি করবে ও একটা রিকশা ডেকে বাড়ি চলে যায়।ইভা বাড়িতে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে শুয়ে পরে।ওপর একটু রেস্টের প্রয়োজন।

--------------
দুপুরে ইভার বাবা আসে বাড়িতে ইভাকে দেখতে না পেয়ে ইভার ঘরে চলে যায় গিয়ে দেখে ইভা ঘুমাচ্ছে। আফজাল হোসেন (ইভার বাবা) মেয়ের কাছে গিয়ে মেয়েকে ডাক দেয়,

----ইভা মা তোমার কি শরীর খারাপ,এই দুপুরে ঘুমাচ্ছো যে,

----উমম বাবা তুমি এসেছ,আসলে শপিংমল থেকে আসার পর একটু খারাপ লাগছিল তাই ঘুমিয়ে ছিলাম আমার কিছু হয়নি।

---তাহলে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাও লান্স করতে হবে তো।আমিও ঘরে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসছি।তাড়াতাড়ি উঠো।

----তুমি যাও আমি উঠছি,

আফজাল হোসেন নিজের রুমে চলে যায়,ইভা উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে চলে যায় নিচে গিয়ে দেখে লতা খাবার বাড়ছে তাই ও হাতে হাতে সাহায্য করে দেয়।কতক্ষণ পর আফজাল হোসেন নিচে নামলে লান্স করে যে যার রুমে চলে যায়।

ঘরে যাওয়ার কতক্ষণ পর তিশা ইভাকে ফোন দেয়।ইভা ফোন কেটে দেয়।তনিমা আবার ফোন দিলে ইভা আবার কেটে দেয়।এভাবে তিশা বারবার ফোন দিতে আছে তাই ইভা বাধ্য হয়ে ফোনটা ধরে,

-----কি সমস্যা কি তোর বারবার ফোন দিচ্ছিস কেন,দেখছিস বারবার কেটে দিচ্ছি তারপরও কেন বারবার ফোন দিচ্ছিস,(চিল্লিয়ে)

----ওকে কুল কুল, তুই এত রেগে কেন আছিস বুছতেছিনা তো সেই শপিংমর থেকে যে বের হলি তারপর থেকে মাথা গরম হয়ে আছে,কি হয়েছে একটু ঝেরে কাশ তো।

ইভা তিশা কে সব বলে পাঞ্জাবি নিয়ে ঝগড়া।দোকানদারের ওদের দোকান থেকে বের করে দেওয়া।

---ও এই ব্যাপার তা তুই ওই লোকটার রাগ আমার উপর কেন ঝারছিস বলতো।

---তোর বয়ফ্রেন্ড এর পাঞ্জাবির জন্যই তো এতকিছু হলো তো তোর উপর রাগ পারবো না তো কার উপর ঝারবো।

----আচ্ছা বুঝলাম সব বুঝলাম,এবার শোন তোকে যেন আমি কি বলছিলাম,

----কি বলছিলি,,

----দেখেছিস এখনি ভুলে গেছিস,তুই সন্ধ্যার সময় আমার সাথে পার্টিতে যাচ্ছিস।

---তোর কি মনে হয় আমাকে কি পাগলা কুত্তা কামড়াইছে যে তোর সাথে আমি পার্টিতে যাব,একেতো কোর বয়ফ্রেন্ড এর পান্জ্ঞাবির জন্য এতকিছু হলো না জানি পার্টিতে গেলে কি কি হয়,

----আরে কিচ্ছু হবে না, তুই যাবি মানে যাবি ইটস ফাইনাল আমি কিছু শুনতে চাচ্ছি না।

----কিন্তু...

---নো কোনো কিন্তু না তুই সন্ধ্যায় আমাদের বাসায় আসবি আমাদের বাসা থেকে যাব।ওকে বাই আর একটা কথা না আসলে কিন্তু তোর খবর আছে

ইভাকে কোনো কথা বলতে না দিয়ে তিশা ফোনটা কেটে দেয়।

----এই মেয়েটা না আসলেই,আমার মাথাটাই খারাপ করে দেয়,ধুররর আবার কোন পার্টিতে যেতে হবে না জায়সি ওখানে আবার কি হয়।

সন্ধ্যার সময় ইভা ওর বাবাকে বলে ওর এক ফ্রেন্ডের বার্থডে ও আর তিশা ওখানেই যাবে ফিরতে রাত হতে পারে তাই চিন্তা যেন না করে,ইভা তিশা দের বাড়িতে যায়।গিয়ে দেখে তিশা রেডি হয়েই আছে।

----বইন যা সাজা সাজচ্ছোস আমার তো মনে হয় বিয়ের দিনও কেউ এত সাজে না।

----তুই কি বুছবি এসবের,তুই তো সবসময় থাকিস পড়া নিয়ে,দেখ এখনো কিভাবে সেজে এসেছিস।লিপস্টিক টাও তো নেস নাই।

----আমি এভাবেই ঠিক আছি।তোর মতো এত আটা ময়দা মেখে ভুত সাজতে চাই না।তোর হলে চলে এবার।

ইভা আর তিশা তিশার মাকে বলে বেরিয়ে পড়ে।বাইরে এসে ওরা একটা গাড়িতে উঠে পড়ে গাড়ি এসে থামে একটা রিসোর্টের সামনে।ইভা আর তিশা গাড়ি থেকে নেমে রিসোর্টের ভিতরে চলে যায়।ইভা রিসোর্টের চারপাশটা দেখছে অনেক সুন্দর।ইভা রিসোর্টটা দেখছিল তখন তিশা বলে,

----ইভা ওই দেখ বিহান,এদিকেই আসছে আমার না অনেক লজ্জা লাগছে।
ইভা তিশার কথা শুনে ওর দিকে অবাকের দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলে।

----মানে সত্যি তিশু তোরও আবার লজ্জা আছে,এটা শোনার আগে আমি কালা হয়ে গেলাম না কেন আল্লাহ।

----যা ইভা আমি কিন্তু মজা করছি না আমার না সত্যি কেমন যেন লাগছে,

তখন বিহান এসে আমাদের সামনে দাড়ায়।

---আরে ইভা কেমন আছো অনেকদিন পর দেখা।

---হ্যা ভাইয়া আমি ভালো আছি,আপনি কেমন আছেন।

----এইতো আছি,তোমরা ভিতরে চলো,
ইভা ওদের রেখে হাটতে থাকে,কথা বলুক দুজন আমি কেন কাবাবমে হাড্ডি হবো।

----সুন্দর লাগছে অনেক,সত্যি বলছি
বিহানের কথা শুনে তিশা লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলে তাই দেখে বিহান মজা করে বলে,

----তা মিস আজকে একটু বেশিই লজ্জা পাচ্ছো মনে হচ্ছে।

----বিহান তুমিও না,তুমি না বললে ভিতরে যেতে চলো ভিতরে চলো,ইভাটা আবার কোথায় গেল।

----এই শোন তোমার ফ্রেন্ড না তোমার মতো বোকা না একজন গালফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড এর জন্য একটু প্রাইভেসি দিয়ে চলে গেল।আর তুমি আচ্ছা চলো ভিতরে চলো আর ওইতো ইভা।

তিশা ইভাকে ডেকে ওকে নিয়ে ভিতরে চলে যায়।ভিতরে অনেক সুন্দর করে সাজানো হয়েছে।বিহান তিশা কে নিয়ে স্টেজে চরে যায়।

---হ্যালো গাইস আশাকরি তোমরা কম বেশি সবাই জানো সি ইজ মাই গালফ্রেন্ড। মাই লাইফ লাইন।জারা জানেন না তাদের জন্যই বলা।আর তিশা তোমাকে বলেছিলাম না আমার ভাইয়া দেশে ফিরেছে তার সাথে তোমার মিট করিয়ে দিব।দাড়াও আমি ভাইয়াকে ডেকে আনছি।

বিহান ওর ভাইকে ডাকতে যায়।তিশা নেমে ইভার কাছে চলে আসে।তিশাকে লজ্জা পেতে দেকে ইভা বলে,,

---থাক থাক আর ব্লাশ পেতে হবে না।

---ধুররর আজকে সবাই শুধু আমাকে নিয়ে মজা করছিস ভাল্লাগে না।

তিশার কথা শুনে ইভা হেসে দেয়।তখন বিহান ওর ভাইকে নিয়ে ওদের কাছে আসে,এসে বলে,

---তিশা মিট মাই ব্রাদার তিয়াশ খান।

----আপনি

----তুমি
ইভা আর তিয়াশ একসাথে বলে উঠে।

চলবে,,,ইনশাল্লাহ
সবাই বলেন বড় করে দিতে তাি বড় করে দেওয়ার চেষ্টা করলাম।

বিদ্র:রি-চেইক করা হয়নি ভুলত্রুটি মাপ করবেন।

05/05/2023

গল্প: #তুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
ঃ3

পরেরদিন সকালে তিশা আসে ইভাদের বাড়িতে ইভাকে নিতে।ইভা রেডি হয়েই ছিল তাই তিশার সাথে তখনি বেড়িয়ে যায়।কালকে ইভা ওর বাবাকে বলেই রেখেছিল যে আজকে তিশার সাথে শপিংয়ে যাবে।তাই ইভা লতাকে বলে বেড়িয়ে যায়।বাইরে এসে ইভা আর তিশা একটা রিকশা ঠিক করে উঠে পড়ে।শপিংমল এর বাইরে এসে রিকশা থামে।ওরা দুজন রিকশা থেকে নেমে পড়ে।

----তিশুরে কত ভির দেখেছিস,এখানে যাব কিভাবে আমার শপিং ই তো বাবা করে দেয় এত ভির বলে আমি কখনো আসি না,আর এখন তোর বয়ফ্রেন্ড এর জন্য আমাকে এত ভিতরের মধ্যে ঢুকতে হবে।
----ইভা মাই ডিয়ার বেস্টু প্লিজ এভাবে বলিস না,আসলে আমি একা আসলে আম্মু সন্দেহ করত তাই তো তোকে নিয়ে এলাম,আর হ্যা তোকে তো আরেকটা কথা বলতেই ভুলে গেছি তুই আজকে রাতে আমার সাথে বিহানদের বাসায় যাচ্ছিস।বার্ডডে পার্টিতে।
----হোয়াট আমি কেন যাব তোর বয়ফ্রেন্ড তুই যা এর ভিতর আমাকে কেন টানছিস।
----আসলে ইয়ার আমি না আম্মুকে বলছি আমার এক ফ্রেন্ডের বার্থডে তে যাব আর তুইও আমার সাথে যাবি।প্লিজ না করিস না তাহলে আম্মু আমাকে বেরতেই দিবে না,আর তুমি কি চাস তোর বান্ধবীর ব্রেকআপ হয়ে যাক বলে।(ন্যাকা কান্না করে)
----আচ্ছা আচ্ছা আমি ভেবে দেখব,এইসব ন্যাকা কান্না তুই তোর কাছেই রাখ,চলে এখন ভিতরে চল।

ইভা আর তিশা মলের ভিতরে যায়।তিশা শুধু ইভাকে ঘুরাচ্চেই কিন্তু কিছু কিনছে না ওর নাকি কিছু পছন্দই হচ্ছে না।এই দোকান থেকে ওই দোকান শুধু ঘুরেই যাচ্ছে।তাই ইভা তিশাকে বলে,
---তিশা তুই বরং এখানে দেখ কিছু পছন্দ হয় কিনা,আমি অন্যদোকানে গিয়ে দেখছি কিছু পছন্দ হলে তোকে ডেকে দিব।
ইভা তিশার দুই দোকান পরে যে দোকান আছে ওই দোকানটায় যায়।ইভা দোকানটার ভিতরে গিয়ে দেখছে কিছু পছন্দ হয় কিনা তখনি ওর চোখ যায় দোকানদার একটা পাঞ্জাবি ভাজ করছে পাঞ্জাবি টা দেখতেও অনেক সুন্দর তাই ইভা গিয়ে পাঞ্জাবি টা ধরে তখনি অন্য একটা হাত এসে পাঞ্জাবি টা ধরে।এদিকে ইভা পাঞ্জাবি টা টানছে তো ওই হাতটাও পাঞ্জাবি টা টানছে।এভাবে কিছুক্ষণ টানাটানির পর কেউ যখন নিতে পারল না তখন দুজনই একসাথে বলে উঠে,পাঞ্জাবিটা আমি আগে ধরেছি তাই এটা আমি নিব।
দুজন একসাথে কথাটা বলার পর দুজন দুজনের দিকে তাকায়,ইভা বলে,দেখুন পাঞ্জাবি টা আমি আগে ধরেছি তাই এটা আমি নিব,আপনি পরে ধরেছেন।
সাথেসাথে ছেলেটাও বলে ওঠে,পাঞ্জাবি টা তুমি না আমি আগে ধরেছি তাই এটা আমি নিব।
----আমি আগে দোকানে ঢুকেছি আর পাঞ্জাবিটা আমার আগে পছন্দ হয়েছে তাই এটা আমি নিব।
----তো তোমার আগে পছন্দ হয়েছে তো আগে কেন নাউনি আমি যখন ধরেছি তখনি তুমি এসে পাঞ্জাবি টা ধরে বলছ তুমি নিবে।
---না না আমার আগে পছন্দ হয়েছে মানে আমিই নিব,আপনি না।
---নিতে পারলে নিয়ে দেখাও,না করেছে কে।
এদিকে দোকানদার পড়েছে মহা ঝামেলায়,একদিকে একটা পাঞ্জাবি নিয়ে এদের ঝগড়া তার এইদিকে এই পাঞ্জাবি শুধু একটাই আছে এখন কাকে রেখে কাকে দিবে তাই দোকানদার এদের ঝগড়া থামানোর জন্য বলল,দেখুন এই পাঞ্জাবিটা এক পিছই আছে আর এটা আমরা বিক্রি করব না তাই আপনারা চাইলে অন্য কালেকশন দেখতে পারেন।
ইভা বলল,মানে আপনারা এই পাঞ্জাবি টা বিক্রি করবেন না তাহলে এটা বের করেছিলেন কেন,নাকি এই লোকটার জন্য বিক্রি করতে চাচ্ছেন না।
---ও হ্যালো আমার জন্য কেন তারা পাঞ্জাবি বিক্রি করবে না আমি কি না করেছি নাকি।যদি বিক্রি না করে তাহারে তোমার জন্যি করছে না বুঝলে।
---মানে আমার জন্য কেন করবে না।
দোকানদার একটা ঝগড়া দেখে বলে, দেখুন আমরা আপনাদের কারো জন্য যে পাঞ্জাবি টা বিক্রি করছি না তেমন কিছুই না আসলে আমরা আগে থেকেই বলা আছে এই পাঞ্জাবি টা বিক্রি করা হবে না। আপনারা বরং অন্য কোনো দোকান থেকে নিতে পারেন।প্লিজ তবুও এখানে এভাবে ঝগড়া করবেন না।
---দেখুন আমি কিন্তু এখানে ঝগড়া করতে আসিনি,এই লোকটাই তো প্রথমে শুরু করল।
---ম্যাম দেখুন আপনাদের পাঞ্জাবির ঝামেলা আপনারা বাইরে গিয়ে মিটিয়ে নিন,আপনাদের ঝগড়া দেখে আশেপাশের সবাই ভাবছে হয়ত আমাদের সাথে আপনাদের কোনো ঝামেলা হয়েছে।
ইভা দোকানের চারপাশে তাকিয়ে দেখল সত্যি সবাই ওদের দিকে কিভাবে তাকিয়ে আছে,তাি ও ওখান থেকে বেরিয়ে আসে।আর লোকটাকে হাজারটা গালি দিতে থাকে।তখন তিশা ওপর সামনে এসে বলে,
---কিরে কি হয়েছে,এরকম রনচন্ডী রুপ ধরে আছিস কেন আর কি বা বিরবির করছিস।
----তুমি না চুপ থাক আজকে তোর আর তোর ওই বয়ফ্রেন্ড এর জন্যই এসব হলো।
----হয়েছে টা কি সেটা তো বলে।
----আমার মাথা আর তোর মুন্ডু হয়েছে চার এখান থেকে,,,,

চলবে,,,,ইনশাল্লাহ
বিদ্র:গল্পটা আপনাদের কেমন লাগে জানাবেন।রি-চেইক করা হয়নি তাই ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

05/05/2023

গল্প: #তুমি_থেকে_যাও_আমি_রেখে_দিব
(লেখনিতে)
ঃ4

আনিসা আর আদ্রিতা নিচে নামে।আদ্রিতা চারপাশে তাকিয়ে দেখে অনেক মানুষই আছে।আদ্রিতা আশপাশ দেখছিল তখনি কয়েকটা মেয়ে এসে ওকে ঘিরে ফেলে।..আরে ভাবি তুমি এসে পড়েছ তোমার অপেক্ষায় তো করছিলাম।আচ্ছা চলো চলো বসবে চলো।
ওরা আদ্রিতাকে নিয়ে সোফায় বসিয়ে দেয়,আর আনিসা ওদের সাথে আদ্রিতার পরিচয় করিয়ে দেয়।..ভাবি ও হলো মিম,আমার খালাতো বোন,একবার যদি মুখ খোলে তো আর বন্ধ করার নাম নেই,..আনিসা আপু তুমি কিন্তু বেশি বেশি বলছ আমি মোটেও এতকথা বলি না,আর ভাবি শোনো আমি হলাম মিম এইবার ক্লাস নাইন এ পড়ি।এতটাও মেধাবী না।এইধর সারাদিন ফোন টিপি তো তাই পড়া এতটাও হয় না আর শোনো আমি মোটেও এত বেশি কথা বলি না আনিসা আপু সবসময় একটু বাড়িয়ে বলে।..হ করে বইন আমি বেশি বলি তুই তো কথাই বলতে জানিস না তুই আবার বেশি কথা বলবি কেমনে।..দেখছ ভাবি আমার সাথে কেমন করছে তুমি কিছু বলো,...আনিসা তুমি বরং আমাকে অন্যদের সাথে পরিচয় করিয়ে দাও মিমের সাথে আমি পরে কথা বলব দেখব ও বেশি কথা বলে নাকি কম।..আচ্চা ভাবি ও হচ্ছে লামিয়া আমার ফুপাতো বোন আর ও হচ্ছে লামিয়ার ছোট বোন লিজা।আচ্ছা তোমরা বরং কথা বলো আমি আসছি।
আনিসা ওখান থেকে চলে যায় তখন মিম বরা শুরু করে,..জানো ভাবি তুমি না দেখতে অনেক মিষ্টি,অনেক সুন্দর।আহিয়ান ভাইয়ার পাশে তোমাকে অনেক ভালো লাগবে।ইসস আমি যদি ছেলে হতাম না তাহলে আমিই তোমাকে বিয়ে করে নিতাম।
মিমের কথা শুনে আদ্রিতা চোখ বড় বড় করে মিমের দিকে তাকায় আর ভাবে,এই মেয়ের দেখি একবার মুখ খুললে আর বন্ধ করার নামই নেই কি থেকে কি বলে ফেলে নিজেও জানে না।
তখন লামিয়া মিমকে বলে,আহহ মিম চুপ কর তো তুই আসলেই আনিসা ঠিকই বলে তুই একবার মুখ খুললে আর বন্ধ করার নাম নেই না,আচ্চা বাবরি তুমি বলো তোমার কি কিছু লাগবে,কোনো অসুবিধা হচ্ছে হলে বলো।
---না না আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না আর আমার কিছু লাগবে না।
আদ্রিতা আর আহিয়ানের কাজিনরা একসাথে গল্প করছিল।তখন আহিয়ানের বাবা আসে এখানে,
---আদ্রিতা মা তোমার এখানে কোনো সমস্যা হচ্ছে না তো।
আদ্রিতা উঠে উনাকে সালাম করে বলে,না বাবা আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
---না হলেই ভালো, আজকে তোমার বাবা মা আসবে দেখো তাদের যেন কোনো অযত্ন না হয়।
---ঠিকাছে বাবা।
---আহিয়ান কোথায় ওকে তো দেখছি না,
---উনি ঘরে হয়....
আদ্রিতার কথা শেষ হওয়ার আগেই আহিয়ান নিচে নেমে আসে আর ওর বাবাকে বলে,বাবা আমাকে বের হতে হবে আমি আসছি।
---হোয়াট তুমি এখন কোথায় বের হবে,আজকে তোমাদের রিসিপশন।সবাই কে বলা না হলেও অনেকেই কিন্তু এসেছে তুমি যদি চলে যাও তাহলে কেমন দেখায় বলোতো।
---আমি কিছু জানি না বাবা তুমি বিয়ে করতে বলেছ বিয়ে করেছি এই মেয়ের সাথে ভালো ব্যবহার করতে বলেছ আমি ভালো ব্যবহার করার চেষ্টা করছি।কিন্তু আমি আজকে এখানে থাকতে পারব না সরি।
আহিয়ান কোনো কথা না শুনে ওখান থেকে চলে যায়।আহিয়ানের বাবা আদ্রিতাকে বলে,তুমি কিছু মনে কর না মা, আসলে আহিয়ান একটু এরকমি।
---না না বাবা আমি কিছু মনে করিনি,আর আপনি এদিকের চিন্তা করিয়েন না আমি সব ম্যানেজ করে নিব।

তারপর আস্তে আস্তে সবাই আদ্রিতাকে দেখার জন্য আসে।সবার শুধু একি প্রশ্ন বর কোথায়,আদ্রিতাও ভালো করেই ম্যানেজ করছে ব্যাপার টা বলেছে আহিয়ানের একটা ইমপর্টেন্ট কাজ পরে গেছে তাই ও এখানে এটেন্ড করতে পারেনি।সবাই আদ্রিতার খুব প্রশংসাও করেছে।সবার দেখাদেখি শেষ হলে আদ্রিতা উপরে চলেেযায়।প্রচুর ক্লান্ত লাগছে তাই ও গিয়ে, শাওয়ার নিয়ে নেয়।শাওয়ার নিয়ে বের হওয়ার পর আদ্রিতা বিছানায় গিয়ে বসে।তখন ওর শাশুরি আসে হাতে শরবত,
---নাও খেয়ে নাও,ক্লান্ত হয়ে গেছ তো অনেক।
---এসবের কোনো দরকার ছিল না মা।শুধু শুধু কস্ট করতে গেলেন।
---দরকার ছিল নাও খেয়ে নাও আর তোমার মা বাবা এসেছেন আমি বরং উপরে পাঠিয়ে দিচ্ছি।তোমাকে আর নিচে নামতে হবে না।
শাশুরির কথা শুনে আদ্রিতা একটু হাসার চেষ্টা করে।শরবত খেয়ে শরবতের গ্লাসটা ওর শাশুরি মাকে দিয়ে দেয়।ওর শাশুরি নিচে গিয়ে ওপর বাবা মাকে উপরে পাঠিয়ে দেয়।আদ্রিতার বাবা মা উপরে এসে দেকে আদ্রিতা চুপচাপ খাটের উপর বসে আছে।আদ্রিতার বাবা ওপর কাছে গিয়ে বলে,,মারে এখনো আমাদের উপর রেগে আছিস।
---আমি তোমাদের কে হই যে আমি তোমাদের উপর রাগ করব(অভিমান করে)
---এখনো অভিমান করে থাকবি দেক বাবা মা যা করে সন্তানের বালোর জন্যই তো করে তাইনা।
---হ্যা রে মা আমরা তো তোর ভালোর জন্যই আহিয়ান বাবার সাথে তোর বিয়েটা দিলাম,তুই কথা বলবি না আমাদের সাথে।
---সালেহা চলো আমাদের সেই সিদ্ধান্তে তোমার মেয়ে খুশি হয়নি তার কাছে তার ভালোবাসাই আগে ছিল,আমরা আর এখানে থেকে কি করব চল।
আদ্রিতার বাবা মা চরে যাচ্ছিল তখন আদ্রিতা হেসে ওপর বাবাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দেয় আর বলে,তোমরা অনেক পচা মা বাবা আমাকে কোনো সময় বোঝোই না,দামি কি একবারো তোমাদের এখান থেকে যেতে বলেছি,আর চরেই যখন যাবে তখন এসেছ কেন বল, এসব বলচে আর কাঁদছে,
---কে বলেছে আমার মাকে যে আমরা চরে যাব,দেখি কান্না থামা তো এখন যদি কান্না না থামাস তো সত্যি সত্যিই চলে যাবো,
----না না তোমরা যাবে না এ-ই দেখ আমি কান্না থামিয়ে দিচ্ছি,তোমরা যেওনা প্লিজ।
---এইতো আমার লক্ষী মেয়েটা আমরা কোথাও যাব না,যাওয়ার জন্য এসেছি নাকি।
---তাহলে তোমরা বসো আমি নিচ থেকে চাই করে নিয়ে আসছি।বসো তোমরা,
---আমরা কিছু খাবনা তুই বরং এখানে বসে তোর সাথে গল্প করি তাহলেই হবে আয় আয় বসে।

চলবে,,,,ইনশাআল্লাহ
বিদ্রঃরি-চেইক করা হয়নি ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

05/05/2023

#গল্পঃতুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
ঃ2

ইভা অনেক খাটাখাটুনি করে রান্নাটা শেষ করে।তারপর বিরিয়ানি গুলো টেবিলে সার্ফ করে ওর বাবাকে ডাকে।
---বাবা চলো বিরিয়ানি রেডি,আমি সার্ফ করে দিয়েছি।
---আচ্ছা চল খেয়ে দেখি আমার মেয়ে কেমন বিরিয়ানি রান্না করল।চল,
ইভার বাবা টেবিলে বসে।ইভা লতাকে বলে,
---আন্টি তুমিও বসো না খেয়ে দেখবে কেমন হয়েছে,
---না মা তুমি বরং বসো তুমিও খেয়ে নাও আমি বেরে দিচ্ছি।
---না আন্টি আমি এখন খাব না আগে বাবা খাবে তারপর,বাবা নাও খাওয়া শুরু কর,
ইভার বাবা খাখয়া শুরু করে,অনেকখানি খেয়ে বলে,
---অনেক ভালো হয়েছে মা,আমি তো ভাবতেই পারিনি আমার মেয়ে এত ভালো রান্না করে,এর জন্য তো তোমাকে একটা পুরস্কার দিতে হবে না। তুমি বরং ভাবো তুমি কি নিবে।
---সত্যি বাবা ভালো হয়েছে,তাহলে আমি এখন খেয়ে দেখি,
---থাক তোর এটা খেতে হবে না বুঝলি,বিরিয়ানি টা এত ভালো হয়েছে না তুই খাওয়ার পর যদি আর না থাকে তখন তো আমি আর খেতে পারব না তাই না,আসলে এতটুকু খেয়ে আমার মন ভরে নি,তারচেয়ে বরং আমি বিরিয়ানি অর্ডার করে দিই ওটা আসলে তুই খেয়ে নিস।
---কেন কেন আমি এটাই খাব,আর আরো অনেক বিরিয়ানি আছে আমি তো এতো খেতে পারব না তাই না।
ইভা প্লেটে বিরিয়ানি বেরে খেতে শুরু করে,দুইবার মুখে নেওয়ার পর ওপর মনে হয় ও হয়তো মরিচের গুড়ো খাচ্ছে এত ঝাল হয়েছে,
---পানি আহ পানি
ইভার বাবা ওকে পানি আগিয়ে দেয়,মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়,
----এর জন্যই বলেছিলাম না খেতে,আমি বিরিয়ানি অর্ডার করে দিচ্ছি ওটাই খাস,
---বাবা এটা এত ঝাল হয়েছে তুমি কেন এত কষ্ট করে খেতে গেলে,বললেই পারতে
---বারে আমার মেয়ে এত কষ্ট করে রান্না করছে আর আমি খাব না তা কখনো হয় নাকি।আচ্ছা মাঝে তুই বরং এখন ঘরে যা তোকে আর কিছু করতে হবে না এগুলো লতা পরিষ্কার করে দিবে।
ইভা মন খারাপ করে বলে,
---আচ্চা ঠিকাছে,
---মন খারাপ করে না মা আজকে ভালো হয়নি তো কি হয়েছে কালকে বরং তুই আর আমি মিলে এমন বিরিয়ানি বানাবো যেন আমরা খেয়েই পাগল হয়ে যাই,অন্যরা আর কি খাবে,
ইভা ওপর বাবার কথা শুনে হেসে দেয় আর বলে,
---বাবা তুমিতো না,আচ্ছা আমি ঘরে যাচ্ছি,

ইভা ঘরে গিয়ে দেখে ওর ফোন বাচ্ছে,ফোনের কাছে যেতে যেতে ওর ফোনটা কেটে যায়।ফোন হাতে নিয়ে দেখে তিশা ফোন দিয়েছে তাও আবার ৫০ এর বেশি বার।ওপর ফোনটা আবার বেজে ওঠে তখনি ও রিসিভ করে,
----ইভভভভারররর বাচচচচচচচ্ছা।কতবার ফোন দিয়েছি তোকে আর তুই এখন রিসিভ করছিস।
---আস্তে দোস্ত আস্তে আমার কানটা গেল মনে হয়।আসলে আমি ঘরে ছিলাম না তাই রিসিব করতি পারিনি।
---ঘরে ছিলি না তো কোথায় ছিলি এতক্ষণ,
----আসলে কালকে বাসায় আসার পর বাবা বললো আমার নাকি কোথায় বিয়ে ঠিক করেছে তারপর ইভা তিশাকে সব খুলে বলে,
----তুই বিরিয়ানি রান্না করেছিস মানে আঙ্কেল সেটা খেতে পেরেছে তো হাহা হাহা
---তিশু তুইও ধুরর ভাল্লাগে না তোকে তো বললাম সব তাও তুই হাসছিস,
----আচ্ছা বাবা ওখন আবার রাগ করে বশে থাকিস না, তোকে যে কারণে ফোন দিয়েছিলাম কালকে আসার সাথে শপিং এ যেতে হবে,
---কালকে কেন তুই না কয়েকদিন আগে শপিং করলি এখন আবার।
----না মানে আমার জন্য না আসলে কালকে দিহানের বলার্ডতে তাই
----ও এই ব্যাপার না,ইসস আজকে একটা বয়ফ্রেন্ড নেই বলে আফসোস,
---হবে হবে তোমারও হবে চিন্তা করো না। আচ্ছা কালকে আমি তোকে তোদের বাসা থেকে নিয়ে যাবো ঠিকাছে
----ঠিকাছে,

চলবে,,,ইনশাল্লাহ

বিদ্র:পরের পর্বে নায়ককে আনা হবে।পেইজটা ফলো করে পাশে থাকবেন।

04/05/2023

#গল্পঃতুমি_আমারি_হবে
(লেখনিতে)
ঃ1

---.বাবা দেখ আমি এখনি বিয়ে করব না,বুঝার চেষ্টা করো।
---বিয়েটা করতে সমস্যা কোথায় মা।আমাকে বলে ছেলে পছন্দ হয়নি নাকি তুই অন্যকাউকে পছন্দ করিস বল আমাকে।
---দেখ বাবা তেমন কিছুই না আমি কাউকে পছন্দ করি না আমি এখনি বিয়ে করতে চাচ্ছি না ব্যাস।
---দেখ আমি কখন মরি না বাচি আমি মরে গেলে তো তোকে দেখার মতো কেউ থাকবে না তাই তোকে একজনের হাতে তুলে দিলে আমি মরেও শান্তি পাব,
--.বাবা তুমি কিন্তু এখন বেশি বলে ফেলছ।আমি কিন্তু প্রচুর রেগে যাচ্ছি তোমাকে কতবার বলেছি এসব কথা না বলতে তারপরও তুমি এইসবই বলবে ভালো লাগেনা আমার,
---আচ্ছা আচ্ছা ঠিকাছে কে বলেছে আমি মরব আমি ততো আরো একশ বছর বাচব,আমার মামনীটার বিয়ে দেখব,তার বাচ্চা কাচ্চা দেখব আমি কি এত তাড়াতাড়ি মরতে পারি হুম,
---বাবা,,
---বিয়েটা করবে না তাইতো,ঠিক আছে আমি উনাদের না করে দিব।হ্যাপি,,
---ইয়েয়য় তুমি পৃথিবীর বেস্ট বাবা তাহলে আজকে আমবি তোমাকে রান্না করে খাওয়াবো ঠিকাছে
---.আচ্ছা টিকাছে মা, দামি নিচে যাচ্ছি তুই আয়,

--------------
পরিচয়টা দেওয়া যাক,আমি ইসফিকা জাহান ইভা।ছোট বেলায় মা মারা যায়।মা মারা যাবার পর বাবা আমাকে আগলে রেখেছেন।আমাদের আত্নীয়দের সাথে এত বসালো সম্পর্ক নেই।আমি যখন ছোট ছিলাম তখন নাকি আমাদের সাথে তাদের ঝামেলা হয়।তাই আমি আর বাবা একাই থাকি।তাইতো আমাকে নিয়ে বাবার এত টেনশন সবসময় বিয়ে বিয়ে করে আমার মাথা খায়।
------------
---বাবা বলোতো কি রান্না করা যায়,
---তুই যা রান্না করতে চাস কর,এজ ইউর উইস,
---তাহলে বিরিয়ানি রান্না করি কেমন😁
---তুই পারবি বিরিয়ানি রান্না করতে না মানে কোনোদিন তো রান্না করিস নি তাই না,
---করি নিয়ে তো কি হয়েছে আজকে করবো,ইউটিউব মামা আছে কি করতে হুম,
---আচ্ছা তুই রান্না কর লতা বরং তোকে হেল্প করুক,
---না বাবা আমার কারো হেল্পার প্রয়োজন নেই আজকে আমি একাই রান্না করব।

তারপর ইভা রান্না শুরু করে,বিরিয়ানির জন্য মাংস কাটছে লেকটা থেলরে যাচ্ছে একটা বড় হচ্ছে তো একটা একেবারে ছোট হচ্ছে।এদিকে ওপর বাবা আর লতা ওদের বাড়ির কাজের লোক ওকে দেখছে।

---লতারে আজকে রান্নাঘর হয়তো আর রান্নাঘর থাকবে না।
---সেইটাই তো দেখতাছি ভাইজান
অনেক যুদ্ধ করে অনেক খাটাখাটুনি করে ইভা রান্নাটা শেষ করে,

চলবে,,,,,ইনশাআল্লাহ
নতুন গল্প,,
বিদ্র:রি-চেইক করা হয়নি ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন

04/05/2023

#গল্পঃতুমি_থেকে_যাও_আমি_রেখে_দিব
লেখিকা:
ঃ3

পরেরদিন সকালবেলা আদ্রিতার খুব তাড়াতাড়ি ঘুম ভেঙে যায়।ও ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে ৭ টার মতো বাজে।হটাৎ তোর চোখ যায় সোফার দিকে ও তাকিয়ে দেখে আহিয়ান শুয়ে আছে।ও কালকে রাতের কথা মনে পরে য্য় আর ও ভাবে আমাকে বউ হিসেবে মানেন না না।এখন আপনিও দেখবেন মিস্টার আহিয়ান চৌধুরী এই আদ্রিতা কি জিনিস।তারপর ও ওয়াশরুমে যায় ফ্রেশ হতে।আদ্রিতা ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে ভাবে কি করবে।ওর তো এই বাড়িটা এখনো দেখা হয় নাই তাই ও রুম থেকে বের হয়ে বাড়িটা দেখতে থাকে।ও ঘুরতে ঘুরতে বাড়ির বাগানে চলে আসে।বেশ কিছুক্ষণ হাটার পর ও আবার ঘরে চলে যায়।ঘরে গিয়ে দেখে আহিয়ান এখনো ঘুমাচ্ছে।বাহ খুব আরামেই তো ঘুমাচ্ছে।কিন্তু এই আরাম টা যে এখন হারাম হয়ে যাবে।তারপর আদ্রিতা ওয়াশরুমে গিয়ে মগের ভিতর পানি নেয় তার ভিতর ট্রুথপেস্ট গোলায়।গুলিয়ে ঘরে আসে।ঘরে এসে আহিয়ান যেখানে শুয়ে আছে সেখানে যায় আহিয়ানে কাছে গিয়ে আদ্রিতা আহিয়ানের নাক চেপে ধরে।আহিয়ান নিশ্বাস নেওয়ার জন্য যখন হা করে তখন আদ্রিতা ওর গুলিয়ে আনা পানির সাথে ট্রুথপেস্ট আহিয়ানের মুখে ঢেলে দিয়ে ওখান থেকে সরে যায়।এদিকে আহিয়ান বুঝতে পারে ওর মুখের ভিতর কিছু হয়ত একটা আছে।মিস্টি জাতীয় কিছু জিনিস।আহিয়ান সোফা থেকে উঠে দেখে আদ্রিতা বিছানায় বসে আছে।আর সোফার কাছে মগের ভিতর কিছু গুলিয়ে রাখা আছে।এটা দেখে আহিয়ান ওর মুখের সব পানি ফেলে দেয় যা গিয়ে আদ্রিতার ওপর পরে।
...এই আপনি এটা কি করলেন,,
আদ্রিতা চিল্লিয়ে বলে উঠে।আহিয়ান কিছু না বলে ওয়াশরুমের চলে যায়।ওয়াশরুমে গিয়ে ও কুলি করতে থাকে।আর রাগতে থাকে।আহিয়ান আয়নার দিকে তাকিয়ে দাতে দাত চেপে বলতে থাকে,...তোমাকে তো এর শাস্তি পেতেই হবে।কালকে অনেক কথা বলেছ কিছু বলিনি।

আহিয়ান ওয়াশরুম থেকে বের হয়।তখন আদ্রিতা আহিয়ানের সামনে গিয়ে বলে,,
..এই আপনি আমার উপর কেন আপনার মুখের পানি ফেললেন,..আমার মুখের ভিতর ওগুলো কিভাবে আসল।
আদ্রিতা না জানার ভান করে বলে,..আমি কিভাবে জানব আপনার মুখে ওগুলো কিভাবে আসল।আপনার মুখ আপনি জানবেন।

আহিয়ান আদ্রিতাকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে দাতে দাত লাগিয়ে বলে,,..দেখো মেয়ে কালকে থেকে অনেক কথা বলেছ।কিছু বলছি না বলে ভেবে না যে কখনো কিছু বলবো না।..তো আপনাকে বলতে কে বারন করেছে বলুন।আমিও শুনি আপনি কি বলেন।আর আমাকে এভাবে ধরেছেন কেন ছাড়ুন।..দেখো শুধুমাত্র বাবা বলেছে বলে না তোমার সাথে এখনো এতটা ভালো ব্যবহার করছি।কালকের থেকে অনেক কিছু করছ।নেক্সট টাইম আমার সাথে কোনোরকম কিছু করার আগে দশবার ভেবে নিবে।নেক্সট টাইম কিন্তু আমি বাবার বাধ্য ছেলে থাকবো না।
এই বলে আহিয়ান আদ্রিতাকে ছেড়ে দিয়ে ওখান থেকে চলে যায়।এদিকে আদ্রিতা ভাবে,
বাবা বলেছে বলে আমার সাথে ভালো ব্যবহার করছে।না হলে নাকি আমাকে দেখে নিত।হুহ্ আমি কি ভয় পাই নাকি আসছে।
তখন দড়জায় কেউ নক করে।দরজা তো খোলাই ছিল তাহলে কে নক করছে।আদ্রিতা দেখে বাইরে একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে।আদ্রিতাকে দেখে মেয়েটা বলে,,..ভাবি আসব।..হ্যা আসো।মেয়েটি ভিতরে আসে আদ্রিতা কিছু বলতে নিবে তখনি মেয়েটি বলে উঠে,,..একি ভাবি তোমার জামা কিভাবে ভিজল।আর তোমার তো আজকে শাড়ি পরার কথা।মা তো কালকে কাবার্ডে শাড়ি রেখে গেছে।..আসলে ওয়াশরুমে গেছিলাম তাই জামা ভিজে গেছে হালকা।আর আমিতো আসলে শাড়ি পড়তে পারি না তাই আরকি।..ও এই ব্যাপার।তা ভাইয়া কোথায়,ভাইয়াকে তো দেখছি না।..উনি তো বাইরে গেলেন।হয়ত ছাদে গেছে।আচ্ছা তোমার নাম কি।..দেখেছ আমি এসেই বকবক শুরু করেছি অথচ আমার নামটাই তোমাকে বলিনি।আমার নাম আনিসা।আনিসা চৌধুরী।..খুব সুন্দর নাম তো,..তাই তোমার নামটাও কিন্তু অনেক সুন্দর😊আচ্ছা আমি বরং তোমাকে শাড়ি পড়িয়ে দিচ্ছ।তুমি ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসো।

আদ্রিতা ওয়াশরুম থেকে শাড়ি পড়ার অন্যান জিনিস পড়ে এলো।আনিসা কবার্ড থেকে শাড়িটা বের করছে।শাড়িটা বেগুনি রঙের দেখতেও অনেক সুন্দর।আনিসা আদ্রিতাকে শাড়িটা পড়াতে থাকে।
..জানো ভাবি শাড়ি পড়াটা না শিখে ভালোই করেছ।তুমি যখনি শাড়ি পড়বে আমার ভাইয়া তোমাকে পড়িয়ে দিবে।হাউ রোমান্টিক।আমি যে কেন এই শাড়ি পড়াটা শিখতে গেলাম ধুরর।
আনসার কথা শুনে আদ্রিতা মনে মনে ভাবে,হ রে বইন তোর ভাই শাড়ি পরাইব তাউ আবার আমারে হুহ শাড়ি পড়াইতে পাড়ে নাকি আগে এইটা দেখগা।
আনিসা আদ্রিতাকে বাড়িটা পড়ি যে দেয়।তারপর হালকা একটু সাজিয়ে দেয়।..মাশাল্লাহ ভাবি তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে।বাইয়া তো মনে হয় চোখই ফেরাতে পারবে না দেখ কারো নজর না লাগে☺️
আনিসার কথা শুনে আদ্রিতা লজ্জা মাখা হাসি দেয়।তা দেখে আনিসা বলে,হয়েছে আর লজ্জা পেতে হবে না চলো নিচে চলো।

আনিসা আদ্রিতাকে নিয়ে নিচে চলে যায়।

চলবে, ইনশাআল্লাহ
বিদ্র:রি-চেইক করা হয়নি তাইভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।পেইজটি পলো করে পাশে থাকবেন।

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Gazipur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Website

Address

Gazipur

Other Writers in Gazipur (show all)
Rk Rokon Khan Rk Rokon Khan
12345
Gazipur, 2521

�খালেদা নামের সেই মেয়েটি� �নষ্ট করলো আমার জীবন�

Alik-আলিক Alik-আলিক
Mawna, Sreepur
Gazipur, 1740

কবিতারা ভাবনায় মুক্ত, লিখলেই বন্দী।

Acting was your love Acting was your love
Gazipur
Gazipur, 1721

বিদায় নিয়েছে মিথ্যা ভালোবাসা।

কাব্য হীন কাব্য হীন
Dawaliyabari
Gazipur, 1234

- মানুষ হিসেবে মানুষকে মূল্যায়ন করাটাই🙂 - মনুষ্যত্বের বড় পরিচয়..🖤

Valo manush  ツ Valo manush ツ
I Don't Know
Gazipur, 880

Welcome to LoL Day�

RB Shohag 99# RB Shohag 99#
Gazipur, Kapasiya, Ranigonj
Gazipur

আমি সপ্ন দেখতে ভালবাসি

Tonmoy maruf Tonmoy maruf
Gazipur
Gazipur, 11223344

༉༎🌸༉༎___ভালোবাসা তাদের জন্য শ্রেষ্ঠ!.!.☺🙃🌸 ___যারা শত বাধার পরেও এক জন এর প্রতি আসক্ত!.! .!🙂🌸 ༉

OnNation OnNation
Gazipur, 1750

Abu Jehad Abu Jehad
Mymensingh Road
Gazipur

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা.)

My_page My_page
Gazipur

hi All Friends ��

Rj Ripon kebria Rj Ripon kebria
জুম্মদ খান রোড
Gazipur

পেজটি সাজানো হয়েছে শুধুমাত্র আপনাদে

Antura Akther Antura Akther
Gazipur

🌸🌸🌸🌸 please follow my page. Support dile support paben in sha allah 🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸