Sports Dairy

153 for 4
153 for all-out 🤣🇮🇳

গত মৌসুম শেষে যখন এস্টনভিলা ইউরোপীয়ান কম্পিটিশন খেলার যোগ্যতা অর্জন করে, তখন ইমি বলছিলো আমরা এখানে থামছি না আমাদের নেক্সট টার্গেট চ্যাম্পিয়ন্স লিগ..!🖤☺️

ম্যানসিটির বিপক্ষে ম্যাচ দেখে আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি যে, এস্টনভিলা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলার যোগ্য এবং তারা এই মৌসুমের সেরা টিম বলাই যায়..!❤️‍🩹🔥

🤣😁

কেমন জানি স্কোর উল্টা পাল্টা লাগে 🙄

অসাধারণ এক প্রতিভাবান স্ট্রাইকার হতে পারতেন আর্জেন্টিনার এটাকিং লাইনের অন্যতম ভরসা বলছি Adolfo Gaich এর কথা।

যারা আর্জেন্টিনা ফুটবল টিমের অর্জিনাল সার্পোটার তারাই Adolfo Gaich কে চিনবে। আর যারা সিজন্যাল তারা তাকে চিনবে না।

Adolfo Gaich নামটা শুনলেই মনে হয় ৬.৩ ছয় ফুট তিন ইঞ্চি লম্বা চওরা এক দানব স্ট্রাইকারের কথা।

আর্জেন্টিনার বয়স ভিত্তিক দলে অনুর্ধ্ব ১৯ দলে জার্সিতে ১৭ টি ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ৭ টি। আর অনুর্ধ্ব ২৩ দলের জার্সিতে ১৪ ম্যাচ খেলে গোল ৩ টি।

কোচ লিওনেল স্কালোনি তাকে আর্জেন্টিনা ন্যাশনাল টিমে চিলি ও মেক্সিকোর বিপক্ষে ২০১৯ সালে কল করে এবং মেক্সিকোর বিপক্ষে অভিষেকও হয় জাতীয় দলের জার্সি গায়ে।

তখনই তাকে দলে ভেড়ায় রাশিয়ান ক্লাব CSKA Moscow
এখানেই এসেই তার ক্যারিয়ার টা ধ্বংসের পথে প্রতি ম্যাচে বেঞ্চে থাকতে হয়।

মাঝে মাঝে বিভিন্ন ক্লাবে লোনে পাঠানো হয়।

এখন তাকে লোনে পাঠানো হইছে তূর্কি ক্লাব
Caykur Rizespor
সেখানে ৪ ম্যাচে ১ গোল।

বয়স সবে ২৪ বছর এখনো সময় আছে ইউরোপের টপ ৫ লিগের কোন মাঝারি ক্লাবে গিয়ে নিজে কে প্রমান করার।

বাংলাদেশের কিছু হলুদ ফুটবল জার্নালিস্ট। কিসের জার্নালিস্ট ওরা হলো ফুটবলদ হাম্বাদিক তারা সিওর দিয়ে বলে ছিলো কোপা আমেরিকার ড্র তে আর্জেন্টিনার কোচ লিওনের স্কালোনি আসবেন না সে নাকি আর্জেন্টিনার কোচিং ছেড়ে দিবে এইটা সিওর। আরে'হ ভাই এইটা তাহলে কে?

The complete Copa América draw 🌎

খ তেই কিন্তু খায় ব্রাজিল

ভাইয়ের আইডির লিংক https://www.facebook.com/hp.asif.50?mibextid=ZbWKwL

Argentina's Claudio Echeverri has a hat-trick vs. Brazil at the U17 World Cup ♨️♨️♨️

অল্প কিছু সংখ্যক আর্জেন্টাইন দর্শক মারাকানা স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে গিয়েছিল। প্রথমে তাদের সাথে মারামারি শুরু করে স্টেডিয়ামের পুলিশ। এটা দেখে খোদ আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়রা গ্যালারিতে গিয়ে মারামারি থামানোর জন্য পুলিশদের অনুরোধ করে। তারা উল্টো আর্জেন্টাইন দর্শকদের উপর লাঠি চার্জ করে। কিছু দর্শক আহত হয়, কারো মাথা ফেটে রক্ত পড়তে থাকে। মারামারি না থামায় আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়রা মাঠ ত্যাগ করে। কিছুসময় পর খেলা মাঠে গড়ালেও এর প্রভাব পরে আর্জেন্টাইন খেলোয়াড়দের ওপর। আমার দেখা অন্যতম একটা বাজে ফার্ষ্টহাফ ছিল এটা। আর ব্রাজিলের বিশ্ববিখ্যাত কুস্তিগির খেলোয়াড়রা তো আছেই। ২৬টা ফাউল করছে এক ম্যাচে সাথে ৩টা হলুদ কার্ড ও ১টা লাল কার্ড । তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি তাদের এই ধরনের কর্মকাণ্ডে 😡😡

"আমরা দেখলাম তারা আমাদের আমাদের সমর্থকদের লাঠিচার্জ করতেছে। এটা আগেও কোপা লিবার্তাদোরেস এর ফাইনালেও হয়েছে। আমরা ম্যাচেই ফোকাসড ছিলাম, এটা দেখার পর আমাদের এগোতেই হয়েছে। আমরা অনেক কিছু জিতেছি, তবে এসব জয়ের পেছনে যাদের সমর্থন আছে তারা আমাদের পরিবারের মত। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পরিবার।"

🗣️ লিওনেল মেসি

এটা কখনো আশা করি নি! খেলা হবে মাঠে, কারে উপরে হাত দেওয়া ঠিক হয় না।ব্রাজিল এর কাছ থেকে এটা আশা করি নাই 😅🙏

🔴 ব্রাইটন থেকে লিভারপুলে যোগ দেয়ার পর থেকেই এলিস্টারকে নিয়ে শোনা যাচ্ছে নানা ধরনের নেতিবাচক আলোচনা, কেউ বলছেন এলিস্টার ফর্ম হারিয়েছেন আবার কেউ বলছেন ক্লপ তাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারছে না, অথচ পরিসংখ্যান বলছে গোল এসিস্ট খুব একটা না পেলেও লিভারপুলের হয়ে পজিশন অনুযায়ী আছেন দারুণ ছন্দে। মূলত এটাকিং মিডফিল্ডার হলেও বর্তমানে খেলছেন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের পরিসংখ্যান বলছে প্রতি ম্যাচে গড়ে ট্যাকেল, রিকভারি, ব্লক, ইন্টারসেপশনের দিক থেকে সবার থেকে এগিয়ে এলেক্সিস ম্যাক এলিস্টার। বর্তমানের সেরা তিন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার ক্যাসেমিরো, রদ্রি ও রাইসের থেকেও বেশ এগিয়ে এই আর্জেন্টাইন 🇦🇷

Hollywood Super Hero Spider-man Alvarez ❤️🇦🇷

আরো এক বার মধ্যেপ্রাচ্চে হবে ফুটবল বিশ্বকাপ

তেলের পাওয়ার দেখা যবে আবার

LIONEL MESSI.
EIGHT BALLON D'ORS.

THIS IS FOOTBALL HERITAGE 🐐🏆

আমি মিরপুরে গিয়েছিলাম প্রাকটিস করার জন্য, ক্রিকেটে বোর্ডের যারা দায়িত্বে আছেন তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম আমি বোলিং মেশিন ব্যাবহার করতে পারবো?

তারা বললেন না, তুমি পারবা না! কারণ তুমি বিসিবির চুক্তিবদ্ধ প্লেয়ার না।

এই বিষয় টা অনেক কস্টের এবং লজ্জার আমাদের জন্য, যারা এত বছর বাংলাদেশ দলে খেলেও প্রাকটিস করার জন্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছি না।

ইমরুল কায়েস 🗣️

🌟 জোহান এর কথাটা সঠিক ছিল।

🗣️ "মেসি ইতিমধ্যেই চারটি ব্যালন ডি'অর জিতেছেন এবং সেই খেলোয়াড় হবেন যিনি ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পুরস্কার জিতেছেন। তবুও, তিনি পাঁচ, ছয়, সাত এবং আরও অনেক কিছু জিতবেন।"

🇳🇱 2012 সালে জোহান ক্রুইফ।

Jamie Carragher and Micah Richards looking after Lionel Messi's potential Ballon d'Or 😅

ব্রেকিং নিউজ : সাদিও মানে ফ্রান্সের চতুর্থ সারির ক্লাব বৌরগেস ফুট এফসি ক্লাব কিনে নিয়েছে।

অফিসিয়ালি সাদিও মানে এখন এই ক্লাবের মালিক।

সেনেগালের কিশোর দের জন্যে একটা বড় সম্ভাবনা ইউরোপে নিজেদের কে প্রমান করার।

Congratulations man and Huge Respect 🫡🇸🇳

বার্সেলোনার সর্বশেষ 17 বছর বয়সী লা মাসিয়া ট্যালেন্ট - মার্ক গুইউ গত রাতে তার অভিষেকের উপর বিজয়ী স্কোর করার পর থেকে ইনস্টাগ্রামে সত্যিই 500k+ ফলোয়ার অর্জন করেছেন!

Ag মার্ক গুইউ (ম্যাচ পরবর্তী সাক্ষাত্কার): "আমি এখনও আমার ফোনের দিকে তাকাইনি, তবে আমি নিশ্চিত যে আমি আজ রাতে ঘুমাতে পারব না।"

আমি নিশ্চিত সে কাল রাতে ঘুমায়নি!

🚨 Barcelona's Latest 17 year-old La Masia Talent - Marc Guiu has really gained over 500k+ Followers on Instagram since scoring The Winner on his Debut Last night! 🤯🤯📈

🗣️ Marc Guiu (Post Match Interview) : "I haven't looked at my phone yet, but I'm pretty sure I won't be able to sleep tonight."

I'm sure he didn't sleep last night! 🤣🤝🏼

The U23 attack of Manchester City is cooking this season! 🔥

🇧🇪 Jeremy Doku: 2️⃣⚽️ + 2️⃣🅰️
🇳🇴 Erling Haaland: 9️⃣⚽️ + 2️⃣🅰️
🇦🇷 Julian Alvarez: 7️⃣⚽️ + 5️⃣🅰️
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 Phil Foden: 2️⃣⚽️ + 4️⃣🅰️

Our future is in safe hands 💫

প্রিয় ক্লাবের লগোতে চু!মু খেতে চাওয়া আমার অবুঝ মন 🙂👀

আপনি কি জানতেন রাহুল দ্রাবিড় স্কটল্যান্ডের হয়ে ১১টি ম্যাচ খেলেছেন?


২০০৩ সালে ভারতের হয়ে বিশ্বকাপ খেলার পরপরেই স্কটল্ন্ডের হয়ে খেলেছিলেন ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে "দ্যা ওয়াল" খ্যাত রাহুল দ্রাবিড়। স্কটল্যান্ডের জাতীয় দলের জার্সিকে পরিভাষায় বলে 'স্যালটায়ার'। সেই জার্সি পরে দ্রাবিড়কে খেলতে দেখা যায় স্কটল্যান্ডের হয়ে।

রাহুল দ্রাবিড় স্কটল্যান্ড এর হয়ে ১১টি ওয়ানডে ম্যাচে ৬০ এরও বেশি ব্যাটিং গড় নিয়ে ৬০০ রান করেছিলেন। যদিও তার দল মাত্র একটি ম্যাচ জিতেছিলো।

এসসিইউ এর সাথে রাহুল দ্রাবিড়ের ৪৫০০০ পাউন্ডের চুক্তি হয়েছিলো।

স্কটল্যান্ডের হয়ে দ্রাবিড় খেলেছিলেন কাউন্টি ক্রিকেট। তখন ঘন-ঘন কাউন্টি ক্রিকেটে দেখা যেত ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের। বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে কাউন্টিকেই বেছে নিতেন ক্রিকেটাররা। আর সেখানেই স্কটল্যান্ডের হয়ে কাউন্টিতে খেলেছিলেন দ্রাবিড়।

বিশ্বকাপে সৌদি আরবের সাথে হারার পড়ে আর্জেন্টিনা আর ১ টা ম্যাচ ও হারে নাই 🇦🇷❤️

সৌদি আরব আর্জেন্টিনা সাথে জিতার পড়ে আর একটা ম্যাচ ও জিতে নাই 🙃

🚩Funny fact.

Did you know that when Everton are going to play Liverpool in Anfield they don't use buses to go to Anfield. They use foot because the distance is too short.🥶😂😂

আর্জেন্টিনার গোলকিপিং সমস্যা শুরুটা ঠিক কবে থেকে হয়েছিলো? ২০১৫-১৭ এই সময়টায় আর্জেন্টিনার ফার্স্ট চয়েজ রোমেরো নিজের ক্লাবে ফার্স্ট চয়েজ ছিলেন না। এরপরও ন্যাশনালে তার পারফরম্যান্স এ সেই দাগ না পড়লেও ক্লাবে ফার্স্ট চয়েজ না হতে পারাটা অবশ্যই ড্রপ অফ কনফিডেন্স ছিল।

গোলকিপার পজিশন নিয়ে আর্জেন্টিনার আসল সমস্যার শুরুটা হয় ২০১৮ বিশ্বকাপ থেকে। তখনো মোটামুটি শিওর ছিল রোমেরোই আর্জেন্টিনার ফার্স্ট চয়েজ জিকে হবেন বিশ্বকাপে। কিন্তু বিধি বাম। রোমেরো হলেন ইঞ্জুরড। ফলে ফার্স্ট চয়েজ গোলকিপারের দায়িত্ব শুরুতে পেলেন কাবায়েরো। ক্রোয়েশিয়ার সাথে দুঃস্বপ্নের মতো ম্যাচটার পর সেই দায়িত্ব আসলো আরমানির কাঁধে। ফ্রান্স ম্যাচ দেখার পর আরমানি যে নাম্বার ওয়ান হিসেবে পারফেক্ট না, সেটাও বুঝা হয়ে গেলো।

তবুও, ২০১৮ থেকে ২০২১ আর্জেন্টিনার গোলকিপারদের মধ্যে আরমানি বেশি ম্যাচ পেয়েছেন। বিবেচনায় ছিলেন মার্চেসিন, মুসোর মতো আরো অনেকেই৷ তারাও স্কোয়াডে জায়গা পেতেন। কিন্তু আরমানি এক প্রকার অটো চয়েজ ছিলেন।

তখনো এমি মার্টিনেজ নাম স্পটলাইটে আসেনি কেন? কারণ সে সময়ে তিনি ছিলেন আর্সেনালের সেকেন্ড চয়েজ গোলকিপার। ক্লাবের হয়ে ম্যাচ পেতেন কালে ভদ্রে। সুতরাং সে সময়ে জাতীয় দলের হয়ে তাকে কন্সিডার করার প্রশ্নই আসে না।

এরপর আর্সেনালের ফার্স্ট চয়েজ গোলকিপার লেনো ইঞ্জুরড হলেন, এমি মার্টিনেজ গেম টাইম পেলেন। বাকি ইতিহাস সবারই জানা। আর্সেনালকে দুটি ট্রফি জিতিয়ে এস্টন ভিলায় পাড়ি জমানোর পর, এস্টন ভিলার হয়ে দুর্দান্ত এক সিজন পার করার পর প্রতিটা আর্জেন্টিনা ফ্যান হাফ ছেড়ে বাঁচলো। স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়ে আশ্বাস পেলো যে অবশেষে আর্জেন্টিনার গোলকিপার পজিশনের সমস্যা সমাধান হতে যাচ্ছে।

৩ জুন, ২০২১। অবশেষে সব আর্জেন্টিনা ফ্যানদের ইচ্ছা পূরণ হলো। আর্জেন্টিনার গোলপোস্টে এমি মার্টিনেজ দাঁড়ালেন। এর আগে অবশ্য দুইবার জাতীয় দলের স্কোয়াডে ডাক পেয়েছিলেন ঠিকই। তবে আকাশী নীলদের প্রতিনিধি হয়ে সবুজ গালিচায় পা ফেলার সুযোগ সেদিনই প্রথম হয়।

এর পরের গল্প দীর্ঘায়িত করবো না। কারণ তা বলতে গেলে শেষ হবে না। আর্জেন্টিনার ট্রফি খড়া কাটার পেছনে অন্যতম বড় অবদান এই এমি মার্টিনেজের। আর্জেন্টিনার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে তার অবদানের কথা লেখার দরকার নাই, সেটা সবার মস্তিষ্কে, স্মৃতিতে ভাসে। আর্জেন্টিনার ট্রফিলেস থাকার সবচেয়ে বড় কারণ ছিল, ইম্পর্ট্যান্ট মোমেন্টে নার্ভ হারিয়ে ফেলা। আর এমি মার্টিনেজ এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো, ইম্পর্ট্যান্ট মোমেন্টে শুধুমাত্র তিনি নিজের নার্ভ ধরে রাখেন এমন না, বরং প্রতিপক্ষের নার্ভও ডেস্ট্রয় করেন। নইলে কোপার সেমি ফাইনালের পেনাল্টি শুট জয় করা, বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল এবং ফাইনালে পেনাল্টি শুট আউটে দলকে জেতানো কিন্তু চাট্টে খানেক কথা না।

আর্জেন্টিনার হয়ে তার অভিষেকের ৩ বছর এখনো পূরণ হয়নি৷ কিন্তু এই সময়ের মাঝেই এমি যেসব রেকর্ড আর অর্জন করে ফেলেছেন, তা অবাক করার মতো। কোপা আমেরিকার গোল্ডেন গ্লাভস জেতা, বিশ্বকাপের গোল্ডেন গ্লাভস জেতা। আর্জেন্টিনার হয়ে গোল কন্সিডের চাইতে বেশি ক্লিনশিট রাখা। অথবা ৭১২ মিনিট ধরে কোনো গোল কন্সিড না করা। এসব রেকর্ড খুব বেশি গোলকিপারের নাই।

এসবের চেয়েও আর্জেন্টিনার হয়ে এমির সবচেয়ে বড় অর্জন হলো, ভক্তরা তার প্রতি যে ভরসা রেখেছিলো, তার সম্পূর্ণটুকু তিনি পূরণ করেছেন। আস্থার প্রতিদান হিসেবে আর্জেন্টিনা ভক্তদের একের পর এক আনন্দের মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন, দিচ্ছেন, সামনেও দিবেন। 😻