Bibhuti Bhusan
"Setting goals is the first step in turning the invisible into the visible." — Tony Robbins
যদি শিখতে চান শিখেনিন
এই " " গুলো
❤️❤️❤
আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪:
#পূর্ণাঙ্গ_সময়সূচি
টি২০! ক্রিকেটের আসল সৌন্দর্য টাকে নষ্ট করে দিয়েছে!
২৬১ রানও
ডিপেন্ডেবল স্কোর নয়!! খেলাটা শুধু ব্যাটসম্যানদের হয়ে গিয়েছে!!
সকলের জীবনে নেমে আসুক অনাবিল সুখ ও শান্তি।
সকলকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
🌙**ঈদ মোবারক **🌙
N1, N2,.... N8 ইত্যাদি শব্দগুলোর সাথে আমরা অনেকেই হয়তো পরিচিত।
তবে আমরা অনেকেই হয়তো জানি না, আসলে এ দ্বারা কি বুঝানো হয়ে থাকে আসলে।
মূলত এগুলো হচ্ছে আমাদের জাতীয় মহাসড়ক (হাইওয়ে) সমূহের সংক্ষিপ্ত রূপ।
যার মাধ্যমে সহজেই বোঝা যায়, কোনটা কোন মহাসড়ক। চলুন আজ জেনে নিই, আমাদের দেশের আটটি মহাসড়কের সংক্ষিপ্ত নাম-
🔴N1 = ঢাকা - চট্টগ্রাম - টেকনাফ
🟡N2 = ঢাকা - সিলেট - তামাবিল
🟢N3 = ঢাকা - ময়মনসিংহ
🔵N4 = ঢাকা - জামালপুর
🟣N5 = ঢাকা - আরিচা - রংপুর - বাংলাবান্ধা
🟤N6 = ঢাকা - রাজশাহী - চাপাইনবাবগঞ্জ
⚫N7 = দৌলতিয়া - খুলনা - মোংলা
⚪N8 = ঢাকা - ভাঙ্গা - বরিশাল - পটুয়াখালী
অভিনন্দন! নতুন চ্যাম্পিয়ন🏆বাংলাদেশ 🇧🇩
🏆 সাফ নারী অনুর্ধ-১৬ চ্যাম্পিয়নশীপ ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড: আতিউর রহমান স্যারের বাস্তব জীবনী এটা। লেখাটা আগে আপনার ছেলে মেয়েকে পড়ান,তারপর আপনি নিজে পড়ুন।।
টাকা থাকলেই জীবনে বড় হওয়া যায় না।
ইচ্ছা থাকলে সন্মান, টাকা আপনার কাছে নিজে থেকে ধরা দিবে।
সেহেতু হতাশ হবেন না।
..............................................................
আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে। ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে। পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন। আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন। কোনরকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের।
আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিলো মোটামুটি। কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি। দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম। মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন। তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয়। চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো। দারিদ্র্য কী জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি- খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই; কী এক অবস্থা !
আমার মা সামান্য লেখাপড়া জানতেন। তাঁর কাছেই আমার পড়াশোনার হাতেখড়ি। তারপর বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই। কিন্তু আমার পরিবারে এতটাই অভাব যে, আমি যখন তৃতীয় শ্রেণীতে উঠলাম, তখন আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলো না। বড় ভাই আরো আগে স্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকেছেন। আমাকেও লেখাপড়া ছেড়ে রোজগারের পথে নামতে হলো।
আমাদের একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি ছিল। আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। এভাবে দুই ভাই মিলে যা আয় করতাম, তাতে কোনরকমে দিন কাটছিল। কিছুদিন চলার পর দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসতাম। পড়াশোনা তো বন্ধই, আদৌ করবো- সেই স্বপ্নও ছিল না !
এক বিকেলে বড় ভাই বললেন, আজ স্কুল মাঠে নাটক হবে। স্পষ্ট মনে আছে, তখন আমার গায়ে দেওয়ার মতো কোন জামা নেই। খালি গা আর লুঙ্গি পরে আমি ভাইয়ের সঙ্গে নাটক দেখতে চলেছি। স্কুলে পৌঁছে আমি তো বিস্ময়ে হতবাক ! চারদিকে এত আনন্দময় চমৎকার পরিবেশ ! আমার মনে হলো, আমিও তো আর সবার মতোই হতে পারতাম। সিদ্ধান্ত নিলাম, আমাকে আবার স্কুলে ফিরে আসতে হবে।
নাটক দেখে বাড়ি ফেরার পথে বড় ভাইকে বললাম, আমি কি আবার স্কুলে ফিরে আসতে পারি না ? আমার বলার ভঙ্গি বা করুণ চাহনি দেখেই হোক কিংবা অন্য কোন কারণেই হোক কথাটা ভাইয়ের মনে ধরলো। তিনি বললেন, ঠিক আছে কাল হেডস্যারের সঙ্গে আলাপ করবো।
পরদিন দুই ভাই আবার স্কুলে গেলাম। বড় ভাই আমাকে হেডস্যারের রুমের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে ভিতরে গেলেন। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট শুনছি, ভাই বলছেন আমাকে যেন বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগটুকু দেওয়া হয়। কিন্তু হেডস্যার অবজ্ঞার ভঙ্গিতে বললেন, সবাইকে দিয়ে কি লেখাপড়া হয় ! স্যারের কথা শুনে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল। যতখানি আশা নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম, স্যারের এক কথাতেই সব ধুলিস্মাৎ হয়ে গেল। তবু বড় ভাই অনেক পীড়াপীড়ি করে আমার পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি যোগাড় করলেন। পরীক্ষার তখন আর মাত্র তিন মাস বাকি। বাড়ি ফিরে মাকে বললাম, আমাকে তিন মাসের ছুটি দিতে হবে। আমি আর এখানে থাকবো না। কারণ ঘরে খাবার নেই, পরনে কাপড় নেই- আমার কোন বইও নেই, কিন্তু আমাকে পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
মা বললেন, কোথায় যাবি ? বললাম, আমার এককালের সহপাঠী এবং এখন ক্লাসের ফার্স্টবয় মোজাম্মেলের বাড়িতে যাবো। ওর মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে। যে ক’দিন কথা বলেছি, তাতে করে খুব ভালো মানুষ বলে মনে হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আমাকে উনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন না।
দুরু দুরু মনে মোজাম্মেলের বাড়ি গেলাম। সবকিছু খুলে বলতেই খালাম্মা সানন্দে রাজি হলেন। আমার খাবার আর আশ্রয় জুটলো; শুরু হলো নতুন জীবন। নতুন করে পড়াশোনা শুরু করলাম। প্রতিক্ষণেই হেডস্যারের সেই অবজ্ঞাসূচক কথা মনে পড়ে যায়, জেদ কাজ করে মনে; আরো ভালো করে পড়াশোনা করি।
যথাসময়ে পরীক্ষা শুরু হলো। আমি এক-একটি পরীক্ষা শেষ করছি আর ক্রমেই যেন উজ্জীবিত হচ্ছি। আমার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাচ্ছে। ফল প্রকাশের দিন আমি স্কুলে গিয়ে প্রথম সারিতে বসলাম। হেডস্যার ফলাফল নিয়ে এলেন। আমি লক্ষ্য করলাম, পড়তে গিয়ে তিনি কেমন যেন দ্বিধান্বিত। আড়চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছেন। তারপর ফল ঘোষণা করলেন। আমি প্রথম হয়েছি ! খবর শুনে বড় ভাই আনন্দে কেঁদে ফেললেন। শুধু আমি নির্বিকার- যেন এটাই হওয়ার কথা ছিল।
বাড়ি ফেরার পথে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। আমি আর আমার ভাই গর্বিত ভঙ্গিতে হেঁটে আসছি। আর পিছনে এক দল ছেলেমেয়ে আমাকে নিয়ে হৈ চৈ করছে, স্লোগান দিচ্ছে। সারা গাঁয়ে সাড়া পড়ে গেল ! আমার নিরক্ষর বাবা, যাঁর কাছে ফার্স্ট আর লাস্ট একই কথা- তিনিও আনন্দে আত্মহারা; শুধু এইটুকু বুঝলেন যে, ছেলে বিশেষ কিছু একটা করেছে। যখন শুনলেন আমি ওপরের কাসে উঠেছি, নতুন বই লাগবে, পরদিনই ঘরের খাসিটা হাটে নিয়ে গিয়ে ১২ টাকায় বিক্রি করে দিলেন। তারপর আমাকে সঙ্গে নিয়ে জামালপুর গেলেন। সেখানকার নবনূর লাইব্রেরি থেকে নতুন বই কিনলাম।
আমার জীবনযাত্রা এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে। আমি রোজ স্কুলে যাই। অবসরে সংসারের কাজ করি। ইতোমধ্যে স্যারদের সুনজরে পড়ে গেছি। ফয়েজ মৌলভী স্যার আমাকে তাঁর সন্তানের মতো দেখাশুনা করতে লাগলেন। সবার আদর, যত্ন, স্নেহে আমি ফার্স্ট হয়েই পঞ্চম শ্রেণীতে উঠলাম। এতদিনে গ্রামের একমাত্র মেট্রিক পাস মফিজউদ্দিন চাচা আমার খোঁজ নিলেন। তাঁর বাড়িতে আমার আশ্রয় জুটলো।
প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে আমি দিঘপাইত জুনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি হই। চাচা ওই স্কুলের শিক্ষক। অন্য শিক্ষকরাও আমার সংগ্রামের কথা জানতেন। তাই সবার বাড়তি আদর-ভালোবাসা পেতাম।
আমি যখন সপ্তম শ্রেণী পেরিয়ে অষ্টম শ্রেণীতে উঠবো, তখন চাচা একদিন কোত্থেকে যেন একটা বিজ্ঞাপন কেটে নিয়ে এসে আমাকে দেখালেন। ওইটা ছিল ক্যাডেট কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন। যথাসময়ে ফরম পুরণ করে পাঠালাম। এখানে বলা দরকার, আমার নাম ছিল আতাউর রহমান। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভর্তি ফরমে স্কুলের হেডস্যার আমার নাম আতিউর রহমান লিখে চাচাকে বলেছিলেন, এই ছেলে একদিন অনেক বড় কিছু হবে। দেশে অনেক আতাউর আছে। ওর নামটা একটু আলাদা হওয়া দরকার; তাই আতিউর করে দিলাম।
আমি রাত জেগে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিলাম। নির্ধারিত দিনে চাচার সঙ্গে পরীক্ষা দিতে রওনা হলাম। ওই আমার জীবনে প্রথম ময়মনসিংহ যাওয়া। গিয়ে সবকিছু দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ ! এত এত ছেলের মধ্যে আমিই কেবল পায়জামা আর স্পঞ্জ পরে এসেছি ! আমার মনে হলো, না আসাটাই ভালো ছিল। অহেতুক কষ্ট করলাম। যাই হোক পরীক্ষা দিলাম; ভাবলাম হবে না। কিন্তু দুই মাস পর চিঠি পেলাম, আমি নির্বাচিত হয়েছি। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে যেতে হবে।
সবাই খুব খুশি; কেবল আমিই হতাশ। আমার একটা প্যান্ট নেই, যেটা পরে যাবো। শেষে স্কুলের কেরানি কানাই লাল বিশ্বাসের ফুলপ্যান্টটা ধার করলাম। আর একটা শার্ট যোগাড় হলো। আমি আর চাচা অচেনা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হলাম। চাচা শিখিয়ে দিলেন, মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে আমি যেন দরজার কাছে দাঁড়িয়ে বলি: ম্যা আই কাম ইন স্যার ? ঠিকমতোই বললাম। তবে এত উচ্চস্বরে বললাম যে, উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।
পরীক্ষকদের একজন মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ এম. ডাব্লিউ. পিট আমাকে আপাদমস্তক নিরীক্ষণ করে সবকিছু আঁচ করে ফেললেন। পরম স্নেহে তিনি আমাকে বসালেন। মুহূর্তের মধ্যে তিনি আমার খুব আপন হয়ে গেলেন। আমার মনে হলো, তিনি থাকলে আমার কোন ভয় নেই। পিট স্যার আমার লিখিত পরীক্ষার খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলেন। তারপর অন্য পরীক্ষকদের সঙ্গে ইংরেজিতে কী-সব আলাপ করলেন। আমি সবটা না বুঝলেও আঁচ করতে পারলাম যে, আমাকে তাঁদের পছন্দ হয়েছে। তবে তাঁরা কিছুই বললেন না। পরদিন ঢাকা শহর ঘুরে দেখে বাড়ি ফিরে এলাম। যথারীতি পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। কারণ আমি ধরেই নিয়েছি, আমার চান্স হবে না।
হঠাৎ তিন মাস পর চিঠি এলো। আমি চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছি। মাসে ১৫০ টাকা বেতন লাগবে। এর মধ্যে ১০০ টাকা বৃত্তি দেওয়া হবে, বাকি ৫০ টাকা আমার পরিবারকে যোগান দিতে হবে। চিঠি পড়ে মন ভেঙে গেল। যেখানে আমার পরিবারের তিনবেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা নেই, আমি চাচার বাড়িতে মানুষ হচ্ছি, সেখানে প্রতিমাসে ৫০ টাকা বেতন যোগানোর কথা চিন্তাও করা যায় না !
এই যখন অবস্থা, তখন প্রথমবারের মতো আমার দাদা সরব হলেন। এত বছর পর নাতির (আমার) খোঁজ নিলেন। আমাকে অন্য চাচাদের কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমরা থাকতে নাতি আমার এত ভালো সুযোগ পেয়েও পড়তে পারবে না ? কিন্তু তাঁদের অবস্থাও খুব বেশি ভালো ছিল না। তাঁরা বললেন, একবার না হয় ৫০ টাকা যোগাড় করে দেবো, কিন্তু প্রতি মাসে তো সম্ভব নয়। দাদাও বিষয়টা বুঝলেন।
আমি আর কোন আশার আলো দেখতে না পেয়ে সেই ফয়েজ মৌলভী স্যারের কাছে গেলাম। তিনি বললেন, আমি থাকতে কোন চিন্তা করবে না। পরদিন আরো দুইজন সহকর্মী আর আমাকে নিয়ে তিনি হাটে গেলেন। সেখানে গামছা পেতে দোকানে দোকানে ঘুরলেন। সবাইকে বিস্তারিত বলে সাহায্য চাইলেন। সবাই সাধ্য মতো আট আনা, চার আনা, এক টাকা, দুই টাকা দিলেন। সব মিলিয়ে ১৫০ টাকা হলো। আর চাচারা দিলেন ৫০ টাকা। এই সামান্য টাকা সম্বল করে আমি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হলাম। যাতায়াত খরচ বাদ দিয়ে আমি ১৫০ টাকায় তিন মাসের বেতন পরিশোধ করলাম। শুরু হলো অন্য এক জীবন।
প্রথম দিনেই এম. ডাব্লিউ. পিট স্যার আমাকে দেখতে এলেন। আমি সবকিছু খুলে বললাম। আরো জানালাম যে, যেহেতু আমার আর বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই, তাই তিন মাস পর ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যেতে হবে। সব শুনে স্যার আমার বিষয়টা বোর্ড মিটিঙে তুললেন এবং পুরো ১৫০ টাকাই বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। সেই থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এস.এস.সি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে পঞ্চম স্থান অধিকার করলাম এবং আরো অনেক সাফল্যের মুকুট যোগ হলো।
আমার জীবনটা সাধারণ মানুষের অনুদানে ভরপুর। পরবর্তীকালে আমি আমার এলাকায় স্কুল করেছি, কলেজ করেছি। যখন যাকে যতটা পারি, সাধ্যমতো সাহায্য সহযোগিতাও করি। কিন্তু সেই যে হাট থেকে তোলা ১৫০ টাকা; সেই ঋণ আজও শোধ হয়নি। আমার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও সেই ঋণ শোধ হবে না!
(অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমানের
নিজের ভাষায় তাঁর জীবন কথা)
#কচ্ছপ আর #খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।
আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।
গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰
🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।
এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।
আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।
যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।
কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।
খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️
🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা।
খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।
📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো।
কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
আপনি কি এই গল্পটার পুরোটা আগে জানতেন?
মজার এই গল্পটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন👇👇🥰🥰
#কচ্ছপ_ও_খরগোশের_গোল্প
আজ ২ মার্চ
ঐতিহাসিক পতাকা উত্তোলন দিবস। 🇧🇩
১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
বাংলাদেশের মানচিত্রখচিত ওই পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করেছিলেন ছাত্রলীগের তৎকালীন নেতা আ স ম আব্দুর রব।
এই পতাকা আমাদের স্বাধীনতার চেতনার প্রতীক।
সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণ ১ম ধাপ :২০২৩-২৪
সমাপনী কুচকাওয়াজ
প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সালাম গ্রহণ করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগের সম্মানিত সিনিয়র সচিব
মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বিপিএএ মহোদয়।
তিন মাসের কঠোর প্রশিক্ষণের ফল
আজকের এ মনোমুগ্ধকর প্যারেড ও মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী।
নিরন্তর শুভকামনা নবীনদের জন্য।
তারিখ : ২৫/০২/২৪
আজ ২১শে ফেব্রুয়ারি
অমর একুশ।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহিদ দিবস।
সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইল
বিনম্র শ্রদ্ধা।
ইনি এবার একুশে পদক পেয়েছেন।
নাম জিয়াউল হক, পেশায় দই বিক্রেতা।
আসল হিরো বললে উনাকেই বলতে হবে।
সত্যিকারের হিরো।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জিয়াউল হক ফেরি করে করে দই বিক্রি করেন। সংসার চালানোর পর বাড়তি টাকা থাকলে তা দিয়ে বই কিনে গরিব ছাত্রদের মধ্যে বিলি করেন। তাঁর দেওয়া বই ও আর্থিক সহায়তা পেয়ে অনেকেই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করছেন। দই বিক্রির টাকায় তিনি বাড়িতে একটা লাইব্রেরী গড়ে তুলেছেন যেখানে ১৪ হাজার বই আছে। এ ছাড়াও তিনি গরিব–অসহায় নারীদের অনেককে বাড়ি করে দিয়েছেন। গ্রামে গ্রামে নলকূপ বসিয়ে দিয়েছেন। অসহায় মানুষদের খাদ্য ও বস্ত্র দিয়েও সহায়তা করে আসছেন অনেক বছর থেকে।
সাধারণের মতো দেখতে অসাধারণ এই মানুষটা এবার সমাজসেবায় একুশে পদক পেয়েছেন। মানুষজন তাকে শুভেচ্ছা জানাতে বাড়িতে গিয়ে দেখেন, জীবিকার তাগিদে তিনি তখন দই বিক্রি করতে বেরিয়েছেন ৯০ বছরের জিয়াউল হক! কারণ বাড়িতে চাল কেনার টাকা নেই।
কী অসাধারণ মানবজীবন! সত্যি বলছি আজকাল রাষ্ট্রীয় পদক পাওয়া অনেক মানুষের নাম আর আমাকে বিস্মিত বা বিমোহিত করে না। কিন্তু জিয়াউল হকের পুরস্কার এবং জীবনী জেনে বিমোহিত! মনে হলো পদকটা অন্তত একজন সত্যিকারের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন। আমি মনে করি আমাদের পাঠ্যবইয়ে বিখ্যাত মানুষের জীবনীর সাথে এইসব মহৎ প্রাণ মানুষের গল্পগুলো থাকা উচিত যাতে ভবিষ্যতে প্রজন্ম মানবিক হতে শেখে।
জিয়াউল হক চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার মুসরিভূজা বটতলা গ্রামের বাসিন্দা। প্রথম আলোয় আমার সাবেক সহকর্মী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আনোয়ার ভাই লিখেছেন, পুরস্কার পাওয়ার খবরে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভিড়। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রহনপুর স্টেশন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, একটি ওষুধের দোকানের সামনে বসে দই বিক্রিতে ব্যস্ত তিনি। কারণ ভীষণ যত্ন করে বানানো তাঁর দই আশেপাশের সবাই পছন্দ করেন। আর সেই দিন বিক্রির টাকায় চলে তাঁর জীবন। চলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কাজ।
জিয়াউল হক জানান, ১৯৫৫ সালে তিনি পঞ্চম শ্রেণি পাস করে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হতে চান। কিন্তু বাড়ি বাড়ি গরুর দুধ দোহন করে জীবিকা নির্বাহ করা বাবা বই কেনার জন্য দেড় টাকা দিতে পারেননি। উচ্চবিদ্যালয়েও ভর্তি হওয়া হয়ে ওঠেনি আর। এরপর বাবার সংগ্রহ করা দুধ দিয়ে দই তৈরি করে ফেরি করে বিক্রি করা শুরু করেন। দু–তিন বছর পর কিছু টাকা জমলে ভাবেন যারা তাঁর মতো টাকার অভাবে বই কিনতে না পেরে লেখাপড়া থেকে ছিটকে পড়তে পারে, তাদের তিনি এই টাকা দিয়ে বই কিনে দেবেন। তবেই তাঁর বিদ্যালয়ে পড়তে না পারার বেদনা লাঘব হবে।
এরপর থেকে গরিব ছাত্রদের মধ্যে বই বিলি শুরু করেন। যত দিন পর্যন্ত সরকার বই বিনা মূল্যে দেওয়া শুরু করেনি, তত দিন পর্যন্ত তিনি বই দিয়েছেন। আর সরকার বিনামূল্যে স্কুলে বই দেওয়া শুরু করলে উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক শ্রেণির ছাত্রদের বই দিতে থাকেন জিয়াউল। তাঁর দেওয়া বই পড়ে ও আর্থিক সহায়তা পেয়ে অনেকেই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করছেন। শুধু তা–ই নয়, দই বিক্রি করা টাকায় যে লাইব্রেরী করেছেন তাতে এখন ১৪ হাজার বই আছে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি গল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধের বইও আছে পাঠাগারে। কারণ জিয়াউল হক মনে করেন শুধু পাঠ্যবই পড়ে ছাত্রদের জ্ঞান অর্জন হবে না।
বিনম্র শ্রদ্ধা।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর এর ঐতিহ্যবাহী বাদক দল❤️❤️❤️❤️🥁🎷🎺
াতীয়_সমাবেশ
“স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অবিচল
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী”
#আনসার ও #ভিডিপি
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা
আগামী ০৯/০৩/২০২৪
শনিবার
সকাল:১০-১২ঘটিকা
বাচ্চাদের #অঙ্কন শেখানোর এক দারুন পদ্ধতি |
দেখেনিন 👇👇👇
সংগৃহীত..
বর্তমানে #জিআই পণ্য ২১ টি ।
নতুন ৪টি জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল :
১.কুমিল্লার রসমালাই
২.টাঙ্গাইলের চমচম
৩.কুষ্টিয়ার তিলের খাজা
৪. বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল।..Collected
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মাঠে থাকছে আনসার ব্যাটালিয়নের ৮৫০০ জন সদস্য....
ক্রিকেটে 🏏 টোটাল আউট ১১ (এগারো) প্রকার,
যেমন;👇
১. রিটায়ার্ড : কোন কারণে যদি ব্যাটসম্যান ক্রিজে সমস্যায় পড়ে এবং ব্যাটিং করা অসম্ভব হয়ে পড়ে তখন সেই ব্যাটসম্যানকে রিটায়ার্ড আউট ঘোষনা করা হয়।
২. বোল্ড : বোলার বল করার পর সেটি যদি ব্যাটসম্যানকে ফাঁকি দিয়ে সরাসরি স্ট্যাম্পে আঘাত হানে তবে সেটি বোল্ড আউট।
৩. টাইমড আউট : একজন ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার ৩-৪ মিনিটের মধ্যে যদি পরবর্তী ব্যাটসম্যান ক্রিজে না নামে তবে সেই ব্যাটসম্যান টাইমড আউট বলে বিবেচিত হবে।
৪. কট আউট : ব্যাটসম্যান বলকে হিট করার পর যদি শুন্য থাকা অবস্থায় কোন ফিল্ডার সেটি তালুবন্দি করে তবে সেটি ক্যাচ আউট।
৫. : হ্যান্ডেল্ড দ্যা বল: ব্যাটে স্পর্শ ছাড়া, প্রতিপক্ষ দলের ফিল্ডিংয়ের সম্মতি ছাড়া যদি ব্যাটসম্যান ইচ্ছাকৃতভাবে বলটিকে স্পর্শ করেন তাহলে আউট হন।
৬. হিট দ্যা বল টোয়াইচ : প্রথম বার ব্যাট চালানোর পর যদি ব্যাটে না লাগার পর দ্বিতীয় বার ব্যাট চালায় এবং ব্যাটে বল লাগায় তবে সেটি ও আউট।
৭. হিট উইকেট : বোলার তাঁর ডেলিভারি স্ট্রাইডে প্রবেশ করেন এবং বলটি খেলা চলাকালীন অবস্থায় থাকে তখন স্ট্রাইকার ব্যাটসম্যানের ব্যাট বা তাঁর শরীরের স্পর্শে তাঁর উইকেটটি যদি পড়ে যায় তখন তাঁকে "হিট উইকেট" আউট দেওয়া হয়।
৮. লেগ বিফোর উইকেট ( LBW ) : বলার বল করার পর যদি ব্যাটসম্যান পা দিয়ে বল কে থামায় এবং সেটি যদি মিডল স্ট্যাম্প বরাবর হয় তবে সেটি LBW আউট।
৯. অবস্ট্রাকটিং দা ফিল্ড : রান নেওয়ার সময় ফিল্ডার থ্রো করা বল যদি ব্যাটসম্যান আটকায় তবে সেটি আউট বলে ঘোষনা করা হয়।
১০. রান আউট : ব্যাটসম্যান রান নেওয়ার সময় ক্রিজে প্রবেশ করার আগে যদি ফিল্ডারের করা বল যদি সরাসরি / কিপার দ্বারা স্ট্যাম্পে আঘাত হানে তবে সেটি রান আউট।
১১. স্ট্যাম্পড : বোলার বল করার পর যদি ব্যাটসম্যান ক্রিজ থেকে বের হয়ে এসে বলকে ব্যাটে লাগাতে ব্যার্থ হয় ও কিপার স্ট্যাম্প ভেঙ্গে দেয় তবে সেটি স্ট্যাম্পড আউট।
#জানেন_কী?
ইংরেজি বর্ণমালার সবগুলো অক্ষরসম্বলিত বাক্যটি হচ্ছে-
"The quick brown fox jumps over the lazy dog."
৪ বছর পর আসতে যাচ্ছে রেলওয়ের নতুন সময়সূচী। ১লা ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হতে যাওয়া পশ্চিমাঞ্চলের চুড়ান্ত সকল #ট্রেনের_সময়সূচী দেখে নিন-
৭০৫ একতা – ঢাকা ছাড়বে ১০:১৫ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২১০০
৭০৬ একতা – পঞ্চগড় ছাড়বে ২১:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৭৫০
৭১৩ করতোয়া – সান্তাহার ছাড়বে ০৯:১৫ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১৫৪৫ (বুধ)
৭১৪ করতোয়া – বুড়িমারী ছাড়বে ১৬:১০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২২৪০ (বুধ)
৭১৫ কপোতাক্ষ – খুলনা ছাড়বে ০৬:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১২২০ (শুক্র)
৭১৬ কপোতাক্ষ – রাজশাহী ছাড়বে ১৪:৩০ – খলনা পৌঁছাবে ২০৩০ (শুক্র)
৭২৫ সুন্দরবন – খুলনা ছাড়বে ২১:৪৫ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫১০ (মঙ্গল - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭২৬ সুন্দরবন – ঢাকা ছাড়বে ০৮:১৫ – খুলনা পৌঁছাবে ১৫৫০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭২৭ রুপসা – খুলনা ছাড়বে ০৭:১৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৭০৫ (বৃহ)
৭২৮ রুপসা – চিলাহাটি ছাড়বে ০৮:৩০ – খলনা পৌঁছাবে ১৮২০ (বৃহ)
৭৩১ বরেন্দ্র – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ২১৩৫ (রবি)
৭৩২ বরেন্দ্র – চিলাহাটি ছাড়বে ০৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১১১০ (রবি)
৭৩৩ তিতুমীর – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:২০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৩০০ (বুধ)
৭৩৪ তিতুমীর – চিলাহাটি ছাড়বে ১৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২১৩০ (বুধ)
৭৪৭ সীমান্ত – খুলনা ছাড়বে ২১:১৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০৬৪৫ (সোম)
৭৪৮ সীমান্ত – চিলাহাটি ছাড়বে ১৮:৪৫ – খলনা পৌঁছাবে ০৪২০ (সোম)
৭৫১ লালমনি – ঢাকা ছাড়বে ২১:৪৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৭৩০ (শুক্র)
৭৫২ লালমনি – লালমনিরহাট ছাড়বে ১০:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৯৪০ (শুক্র)
৭৫৩ সিল্কসিটি – ঢাকা ছাড়বে ১৪:৪০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২০৩০ (রবি)
৭৫৪ সিল্কসিটি – রাজশাহী ছাড়বে ০৭:৪০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৩২০ (রবি)
৭৫৫ মধুমতি – ঢাকা ছাড়বে ১৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২৪০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭৫৬ মধুমতি – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:৪০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪০০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭৫৭ দ্রুতযান – ঢাকা ছাড়বে ২০:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৬৪৫
৭৫৮ দ্রুতযান – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৭:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৮৫৫
চাঁপাই শাটল ২ – চাঁপাই ছাড়বে ১৪:২০ – রাজশাহী ১৫৪০
৭৬০ পদ্মা – রাজশাহী ছাড়বে ১৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২১২৫ (মঙ্গল)
৭৫৯ পদ্মা – ঢাকা ছাড়বে ২২:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ০৪২৫ (মঙ্গল)
চাঁপাই শাটল ১ – রাজশাহী ছাড়বে ০৫:৫০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ০৭১৫
৭৬১ সাগরদাঁড়ি – খুলনা ছাড়বে ১৬:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২০০ (সোম)
৭৬২ সাগরদাঁড়ি – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:০০ – খলনা পৌঁছাবে ১২১০ (সোম)
৭৬৩ চিত্রা – খুলনা ছাড়বে ০৯:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৮০৫ (রবি)
৭৬৪ চিত্রা – ঢাকা ছাড়বে ১৯:৩০ – খুলনা পৌঁছাবে ০৫০০ (রবি)
৭৬৫ নীলসাগর – ঢাকা ছাড়বে ০৬:৪৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৬০০ (সোম)
৭৬৬ নীলসাগর – চিলাহাটি ছাড়বে ২০:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫৩০ (মঙ্গল)
৭৬৭ দোলনচাঁপা – সান্তাহার ছাড়বে ১১:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২০২০ (রবি)
৭৬৮ দোলনচাঁপা – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৬:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ১৬১০ (রবি)
চাঁপাই শাটল ৩ – রাজশাহী ছাড়বে ১৭:১৫ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৮৪০
চাঁপাই শাটল ৪ – চাঁপাই ছাড়বে ২১:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২৫৫
৭৭০ ধূমকেতু – রাজশাহী ছাড়বে ২৩:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫০০ (বুধ)
৭৬৯ ধূমকেতু – ঢাকা ছাড়বে ০৬:০০ – রাজশাহী পৌছাবে ১১৪০ (বৃহ)
৭৭১ রংপুর – ঢাকা ছাড়বে ০৯:১০ – রংপুর পৌঁছাবে ১৯১০ (সোম)
৯৭ নং কুড়িগ্রাম শাটল ১ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৭:৩০ – কুড়িগ্রাম পৌঃ ১৯২০
৯৮ নং কুড়িগ্রাম শাটল ২ – কুড়িগ্রাম ছাঃ ১৯:৪০ – কাউনিয়া ২০৩৫
৭৭২ রংপুর – রংপুর ছাড়বে ২০:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৬০৫ (রবি)
৭৭৫ সিরাজগঞ্জ – সিরাজগঞ্জ ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১০১০ (শনি)
৭৭৬ সিরাজগঞ্জ – ঢাকা ছাড়বে ১৬:১৫ – সিরাজগঞ্জ পৌঁছাবে ২০৪০ (শনি)
১০৯ নং ঢালারচর শাটল ১ – ঈশ্বরদী ছাঃ ০৪:২০ – ঢালারচর পৌঃ ০৬৩০ (মঙ্গল)
৭৭৯ ঢালারচর – ঢালারচর ছাড়বে ০৭:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১১৫০ (মঙ্গল)
৭৮০ ঢালারচর – চাঁপাই ছাড়বে ১৫:৩০ – ঢালারচর পৌঁছাবে ২০৪৫ (মঙ্গল)
১১০ নং ঢালারচর শাটল ২ – ঢালারচর ছাঃ ২১:১০ – ঈশ্বরদী পৌঃ ২৩২৫ (মঙ্গল)
৭৮৩ টুঙ্গীপাড়া – গোবরা ছাড়বে ০৬:৪০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৩১৫ (মঙ্গল)
৭৮৪ টুঙ্গীপাড়া – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:৩০ – গোবরা পৌঁছাবে ২২১০ (সোম)
৭৯১ বনলতা – ঢাকা ছাড়বে ১৩:৩০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৯৩০ (শুক্র)
৭৯২ বনলতা – চাঁপাই ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১১৩৫ (শুক্র)
৭৯৩ পঞ্চগড় – ঢাকা ছাড়বে ২৩:৩০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৯:৫০
৭৯৪ পঞ্চগড় – পঞ্চগড় ছাড়বে ১২:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২১৫৫
৭৯৫ বেনাপোল – বেনাপোল ছাড়বে ১৩:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২০৪৫ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭৯৬ বেনাপোল – ঢাকা ছাড়বে ২৩:৪৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ০৭২০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)
৭৯৭ কুড়িগ্রাম – ঢাকা ছাড়বে ২০:৪৫ – কুড়িগ্রাম পৌঁছাবে ০৬১০ (বুধ)
৭৯৮ কুড়িগ্রাম – কুড়িগ্রাম ০৭:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৭১৫ (বুধ)
৮০৩ বাংলাবান্ধা – রাজশাহী ছাড়বে ২১:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৪৩০ (শুক্র)
৮০৪ বাংলাবান্ধা – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৯:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৭৩৫ (শনি)
৮০৫ চিলাহাটি – ঢাকা ছাড়বে ১৭:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০৩০০ (শনি)
৮০৬ চিলাহাটি – চিলাহাটি ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪৫০ (শনি)
১১১ নং পাবনা শাটল ১ – ঈশ্বরদী ০৬:৩০ – পাবনা পৌঃ ০৭২০ (বুধ)
৮০৮ পাবনা – পাবনা ছাড়বে ০৮:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪:০০ (বুধ)
৮০৭ পাবনা – ঢাকা ছাড়বে ১৫:২৫ – পাবনা পৌঁছাবে ২১৪০ (বুধ)
+++++++++++++++++
১১২ নং পাবনা শাটল ২ – পাবনা ছাঃ ২২:০০ – ঈশ্বরদী পৌঃ ২২৫০ (বুধ)
১১৩ নং বুড়িমারী শাটল ১ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৪:৩০ – বুড়িমারী পৌঁঃ ১৬:৩০ (মঙ্গল)
১১৪ নং বুড়িমারী শাটল ২ – বুড়িমারী ছাঃ ১৬:৫০ – লালমনিরহাট পৌঃ ১৮:৫০ (মঙ্গল)
৮১০ নং বুড়িমারী এক্সপ্রেস – লালমনিরহাট ছাড়বে ২১:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ৭:০০ (মঙ্গল)
৮০৯ নং বুড়িমারী এক্সপ্রেস – ঢাকা ছাড়বে ৮:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৮:১০ (মঙ্গল)
১১৫ নং বুড়িমারী শাটল ৩ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৯:১০ – বুড়িমারী পৌঃ ২১:১০ (মঙ্গল)
১১৬ নং বুড়িমারী শাটল ৪ – বুড়িমারী ছাঃ ২১:৩০ – লালমনিরহাট পৌঃ ২৩:৩০ (মঙ্গল)
১০৭ নং টাঙ্গাইল কমিউটার ১ – বিবিসেতুপূর্ব ছাড়বে ০৬:৩০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৯১০ (শুক্র)
১০৮ নং টাঙ্গাইল কমিউটার ২ – ঢাকা ছাড়বে ১৮:০০ – বিবিসেতুপূর্ব পৌঁছাবে ২০:৩০ (শুক্র)
+++++++++++++++++
৫ আপ রাজশাহী এক্সপ্রেস – ঢাকা ছাড়বে ১২:১৫ – চাঁপাই পৌঁছাবে ২২০০
৬ ডাউন রাজশাহী এক্সপ্রেস – চাঁপাই ছাড়বে ০৮:৩০ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ১২৪০
৯৯ আপ ঢাকা কমিউটার – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৫:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১১০৫
৭ আপ উত্তরবঙ্গ মেইল – সান্তাহার ছাড়বে ০৯:৪৫ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২২০৫
৮ ডাউন উত্তরবঙ্গ মেইল – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৯:২০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২২৫৫
১৫ আপ মহানন্দা – খুলনা ছাড়বে ১১:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ২১১০
৫৮৫ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ২৩:৩০ – রহনপুর পৌঁছাবে ০১২০
১৬ ডাউন মহানন্দা – রহনপুর ছাড়বে ০৬:০০ – খুলনা পৌঁছাবে ১৬৪০
১৯ আপ বগুড়া কমিউটার – সান্তাহার ছাড়বে ১৩:৫০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২০৪০
২০ ডাউন বগুড়া কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৬:১০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ১২৪৫
২১ আপ পদ্মরাগ কমিউটার – সান্তাহার ছাড়বে ০৬:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১২৪০
২২ ডাউন পদ্মরাগ কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৪:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২০২০
২৩ আপ রকেট – খুলনা ছাড়বে ০৯:৩০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ২১:২৫
২৭ আপ ঘাঘট – পার্বতীপুর ছাড়বে ২৩:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০০:৪০
২৮ ডাউন ঘাঘট – চিলাহাটি ছাড়বে ০৬:৫০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ০৮:৩৫
২৪ ডাউন রকেট – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৮:৫৫ – খুলনা পৌঁছাবে ২৩:০০
২৫ আপ নকশিকাঁথা – খুলনা ছাড়বে ২৩:৩০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১০১০ (ভায়া পদ্মা সেতু)
২৬ ডাউন নকশিকাঁথা – ঢাকা ছাড়বে ১১:৪০ – খুলনা পৌঁছাবে ২২২০ (ভায়া পদ্মা সেতু)
৩১ আপ উত্তরা – রাজশাহী ছাড়বে ১১:৪৫ – পার্বতিপুর পৌঁছাবে ২০১০
৩২ ডাউন উত্তরা – পার্বতিপুর ছাড়বে ০৩:৩০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১০০০
৪১ আপ কাঞ্চন – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৮:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ১৩০৫
৪২ ডাউন কাঞ্চন – পঞ্চগড় ছাড়বে ১৫:১৫ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৯১৫
৫৩ আপ বেতনা এক্সপ্রেস ১ – খুলনা ছাড়বে ০৬:১৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ০৮৩০
৯৬ ডাউন বেতনা এক্সপ্রেস ২ – বেনাপোল ছাড়বে ০৯:১৫ – খুলনা পৌঁছাবে ১১৪৫
৯৫ আপ বেতনা এক্সপ্রেস ৩ – খুলনা ছাড়বে ১২:৪৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ১৫০০
৫৪ ডাউন বেতনা এক্সপ্রেস ৪ – বেনাপোল ছাড়বে ১৭:০০ – খুলনা পৌঁছাবে ১৯৩০
৫৭ আপ ঈশ্বরদী কমিউটার – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৭:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ১১১০ (সোম)
৭৮ ডাউন রহনপুর কমিউটার – রহনপুর ছাড়বে ১২:২০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৪০০ (সোম)
৭৭ আপ রহনপুর কমিউটার – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ১৬৩০ (সোম)
৫৮ ডাউন ঈশ্বরদী কমিউটার – রহনপুর ছাড়বে ১৭:০০ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ২০১০ (সোম)
৫৯ আপ রামসাগর – বোনারপাড়া ছাড়বে ০৬:৩০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১১১০
৬০ ডাউন রামসাগর – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৮:২০ – বোনারপাড়া পৌঁছাবে ২২৫০
৬১ আপ দিনাজপুর কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৬:৩০ – বিরল পৌঁছাবে ১০০৫
৬২ ডাউন দিনাজপুর কমিউটার – বিরল ছাড়বে ১০:২৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৪৩৫
৭১ আপ বুড়িমারী কমিউটার ৩ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৫:০০ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১৭৪০
৭২ ডাউন বুড়িমারী কমিউটার ৪ – বুড়িমারী ছাড়বে ১৮:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২০২৫
৬৪ ডাউন লালমনি কমিউটার ২ – পার্বতিপুর ছাড়বে ০৬:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৮০৫
৬৫ আপ বুড়িমারী কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৮:১৫ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১০৪০
৬৬ ডাউন বুড়িমারী কমিউটার ২ – বুড়িমারী ছাড়বে ১১:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৩১৫
৬৩ আপ লালমনি কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৩:২৫ – পার্বতীপুর ১৫৩৫
৬৯ আপ পার্বতীপুর কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৬:৪৫ – পার্বতিপুর পৌঁছাবে ১৯২০
৭০ ডাউন পার্বতীপুর কমিউটার – পার্বতীপুর ছাড়বে ২০:২০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২২২৫
১১৭ নং চিলমারী কমিউটার ১ – কাউনিয়া ছাঃ ২১:০০ – রমনা পৌঃ ২৩৩০
১১৮ নং চিলমারী কমিউটার ২ – রমনা ছাঃ ০৮:০০ – রংপুর পৌঃ ১১১০
১০০ নং লালমনি কমিউটার ৩ – রংপুর ছাঃ ১১:৩০ – লালমনিরহাট পৌঃ ১২৩০
১০১ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ১ – রাজবাড়ী ছাঃ ০৬:০০ – ভাঙ্গা পৌঃ ০৭৪০
১০২ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ২ – ভাঙ্গা ছাঃ ০৮:১০ – রাজবাড়ী পৌঃ ০৯৫০
১০৩ নং ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস ১ – রাজবাড়ী ছাঃ ১০:১০ – ভাঙ্গা পৌঃ ১৩১৫
১০৪ নং ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস ২ – ভাঙ্গা ছাঃ ১৩:৪০ – রাজবাড়ী পৌঃ ১৬৩৫
১০৫ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ৩ – রাজবাড়ী ছাঃ ১৭:০০ – ভাঙ্গা পৌঃ ১৮৪৫
১০৬ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ৪ – ভাঙ্গা ছাঃ ২০:০০ – রাজবাড়ী পৌঃ ২১৪৫
ডেমু – রংপুর কমিউটার ২ – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৯:৪৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১১৩৫ (সোম)
ডেমু – রংপুর কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১২:১০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৪২০ (সোম)
ডেমু – পঞ্চগড় কমিউটার ১ – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৫:২০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ১৮১০ (সোম)
ডেমু – পঞ্চগড় কমিউটার ২ – পঞ্চগড় ছাড়বে ১৮:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ২১৪০ (সোম)
৪১৫ নং লোকাল – রমনা ছাড়বে ০৮:৪০ – তিস্তা পৌঁছাবে ১০৩০
৪১৬ নং লোকাল – তিস্তা ছাড়বে ১০:৫০ – রমনা পৌঁছাবে ১২৪৫
৪২১ নং লোকাল – তিস্তা ছাড়বে ১৩:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৮১০
৪২২ নং লোকাল – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৪:২৫ – রমনা পৌঁছাবে ০৮২০
৪৫৫ নং লোকাল – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৮:৩০ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ২১০০
৪৫৬ নং লোকাল – বুড়িমারী ছাড়বে ০৬:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৯০০
৪৬১ নং লোকাল – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৯:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১১৩০
৪৬২ নং লোকাল – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৬:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৮১০
৪৯২ নং লোকাল – বোনারপাড়া ছাড়বে ০৭:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে সকাল ১০১০
৪৯১ নং লোকাল – সান্তাহার ছাড়বে ১৮:০০ – বোনারপাড়া পৌঁছাবে ২১১০
৫১৩ নং লোকাল – রাজবাড়ী ছাড়বে ০৬:১৫ – গোয়ালন্দ পৌঁছাবে ০৭০০
৫০৬ নং লোকাল – গোয়ালন্দ ছাড়বে ০৭:৩০ – পোড়াদহ পৌঁছাবে ১১১৫
৫০৫ নং লোকাল – পোড়াদহ ছাড়বে ১১:৪৫ – গোয়ালন্দ পৌঁছাবে ১৫৩০
৫০৮ নং লোকাল- গোয়ালন্দ ছাড়বে ১৬:০০ – পোড়াদহ পৌঁছাবে ১৯২০
৫০৭ নং লোকাল – পোড়াদহ ছাড়বে ২০:০০ – রাজবাড়ী পৌঁছাবে ২২২০
৫৬৩ নং লোকাল – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৪:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ০৮৩০
৫৮২ নং লোকাল – রহনপুর ছাড়বে ০৮:৫০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ০৯৫০
৫৬৬ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১০:১০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১১৪৫
৫৬৫ নং লোকাল – রাজশাহী ছাড়বে ১৩:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৫০০
৫৮১ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১৫:৩৫ – আমনুরা পৌঁছাবে ১৫৫৫
৫৮৪ নং লোকাল – আমনুরা ছাড়বে ১৬:২০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৬৪০
৫৮৩ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১৭:১৫ – রহনপুর পৌঁছাবে ১৮৩৫
৫৬৪ নং লোকাল – রহনপুর পৌঁছাবে ১৯:১৫ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ২৩৫৫
© শাফকাত আমিন ভাই
#বর্ষপঞ্জি -২০২৪
১৯৭১ সনে ৭ই মার্চ আনসার বাহিনীর সদস্যরা স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য শপথ নিচ্ছেন....
#দুর্লভ ছবি।
&
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান #টানেল...
এক নজরে দেখে নিন👇👇
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Website
Address
Gazipur
Gazipur, 1703
BRTA Gazipur Circle, Bangladesh Road Transport Authority 3.8(120) Government office
Bhawal Badre Alam Govt. College
Gazipur, 1702
This group has beautifully presented all the topics of University Thanks all of you. See less
H/(F-190), 2nd Floor, Mollick Tower, Uttor Chayabithi
Gazipur, 1700
To create skilled entrepreneurs for supplier and linkage development industries providing free training to the potential youths on regulatory regime and business procedure initiate...
Gazipur
Established by an Act of Bangladesh Parliament. pdbf
Gazipur
Gazipur
Deputy Controller of Examination National University .Any problam call .01715257344 or # 16429