Rozen Stoken

📝

পড়ালেখা করলে ভালো ভাবে করুন, যাতে দিনশেষে টাকা ইনকাম করতে পারেন, আপনি যে বিভাগ নিয়েই লেখাপড়া করেন না কেন, উদ্দেশ্য একটাই সেটা হচ্ছে টাকা ইনকাম করা। আজকাল মানবিক বিভাগ নিয়ে অর্নাস, মাসর্টাস শেষ করার পর ও ছেলে-মেয়েরা বেকার থাকে, কিছু শিক্ষার্থী চায় সরকারি চাকরি করতে আর বাকিরা কোনো বেসরকারি কোমপানিতে চাকরি নেয়, তাও বেতন মাত্র ১০-১৫ হাজার। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষাজীবন এর দীর্ঘ ২০-২২ বছর লেখাপড়া করে ও যখন কোনো চাকরি মেলে না, তখন আর ডিগ্রি বা সার্টিফিকেট এর কোনো দাম থাকে না।
কিন্তু কিছু সেক্টর এমন আছে, যেখানে পরিশ্রম করলে আপনার লাইফে অগনিত টাকার বন্যা আসবে! ভাবছেন সেটা কিভাবে? আচ্ছা আপনি কি কখনো mbbs, bds ডাক্তার কে কিংবা কোনো ঔষধ কোম্পানির বিনিয়োগকারীকে অভাবে পড়তে দেখেছেন। দেশ দেউলিয়া হয়ে গেলে ও ওরা কিন্তু নিজের পকেটে টাকা ঠিকই নিচ্ছে। সুতরাং ৯ম শ্রেনিতে থাকাকালীন সময়ে সাইন্স নিয়ে পড়লে, ssc তে ভালো রেজাল্ট পেলে, hsc তে ভালো রেজাল্ট নিয়ে, mbbs ভর্তি এক্সাম দিয়ে কোনো সরকারি মেডিকেল এ ভর্তি হলেই লাইফ সেট। এখন আপনি বলতে পারেন! সবাই তো আর মেডিকেল এ চান্স পায় না? সে কথার জবাবে বলতে চাই যে, যারা চায় মেডিকেল ড্রেস তাদের গায়ে লাগুক, সেটা চাইলেই সম্ভব। mbbs এ চান্স হয় নাই সমস্যা নেই, bds এ এক্সাম দিবে, সেটা ও হয় নাই, dmf এ ভর্তি এক্সাম দিবে, সেটা ও যদি না হয় তবে bcs নার্সিং, যদি সেটা ও না হয় তবে প্যারামেডিক্স, যদি সেটা ও না হয় তবে ডিপ্লোমা নার্সিং। বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে hsc শেষ করলে অনেকভাবেই পয়সা ইনকাম করা যায়, কেউ বেকার থাকে না। অর্নাস পড়ার দরকার নাই, যদি আপনার bmdc certificate থাকে তবে আপনি চাইলে দেশের বাহিরে ও লেখাপড়া করতে পারবেন, শুধু নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন, চিকিৎসা শাস্ত্রে সবচেয়ে বেশি টাকার ছড়াছড়ি, বাজারে মুদি মালের দোকানে ইনকাম না হলে ও ফার্মেসি তে কিন্তু ঠিকই ইনকাম হয়। আপনি চাইলে ফার্মাসিসট ও হতে পারেন। আর অযথা মানবিক নিয়ে লেখাপড়া করে সময় অপচয় করে পরিবারের বোঝা হওয়ার কোনো দরকার নেই। দরকার নেই আপনার ভার্সিটিতে পড়ার! দরকার নেই bcs ক্যাডার হওয়ার, নিজের মস্তিষ্ক কে কাজে লাগান, চিকিৎসা শাস্ত্রের ভেতরে আসেন। আর না হয় পলিটেকনিক থেকে ডিপ্লোমা শেষ করেন, তাও কিছুটা লাভবান হতে পারবেন, অন্যথায় আপনি বৃথা।

এই না হলে ট্রেলার!

বহুদিন পরে বলিউডের কোনো মুভির ট্রেলার এমন গুজবাম্পস দিলো! ঋত্বিকের রাফ অ্যান্ড টাফ অ্যাকশন আর সাইফ আলী খানের হাড্ডাহাড্ডি টসল এমনভাবে মিললো... লড়াইটা যে সেয়ানে সেয়ানে হবে, সন্দেহ রইলোনা একরত্তি। 'বিক্রম বেদ' এর অরিজিনাল ভার্সন যেমন অবতারে ছিলেন বিজয় সেথুপতি, হিন্দি ভার্সনে ঋত্বিক রোশনের ম্যানারিজম তার থেকে খানিকটা আলাদা হওয়ায় ভালো লাগলো। অ্যাকশনের পেছনে যে খরচা হয়েছে বেশ, ট্রেলারে দ্রষ্টব্য সেটিও।

সবমিলিয়ে, প্রত্যাশার পারদ গগনচুম্বী। আপাতত, মুক্তির অপেক্ষা 🔥

টাকা না থাকলে আপনি আস্ত একটা ফকিন্নি!
রাস্তার কুকুর ও আপনাকে দাম দিবে না।

বিবাহিত মানুষগুলো চায় সবাই তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলুক।
ডিভোর্সি মানুষগুলো চায় সামান্য ঝামেলা হলেই সবাই তার মতো ডিভোর্স দিয়ে দিক।

একপক্ষের মাথায় যেন সারাদিন বিয়ে ছাড়া আর কোনো আলোচনা নেই। আরেকপক্ষের মাথায় যেন ডিভোর্স ছাড়া কোনো পরামর্শ নেই!

সকালে কলা কিনতে গেলাম।
দোকানদারকে জিজ্ঞেস করলাম, "হালি কত?"
তিনি এক থোক কলা গোনে বললেন, "এই সবগুলো ৮০ টাকা দিয়েন।"
আমি বললাম, "কিছু কম রাখা যায় না?"
তিনি বললেন, "কত দিবেন?"
আমি, "৬০ টাকা রাখা যায়?"

এরপর তিনি যে কথাটি বললেন, আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না তা শোনার জন্য।
তিনি কলাগুলো আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে খানিকটা বিমর্ষ ও কান্না-প্রায় কণ্ঠে বললেন, "৭০ টাকা দিয়েন। আপনারা কিছু না দিলে আমরা এখন কীভাবে চলবো, বাবা? আমরা তো মানুষের কাছে হাতও পাততে পারি না!"

https://youtu.be/2KfLOJbbMZk

একটি নোংরা বিলিয়ন ডলার ইন্ডাস্ট্রির পেছনের গল্প ! A Complete Documentary on Chicken Industry -----------------------------------------------------------------------------------ডকুমেন্টারি ।। এপিসোড ০৭--------------------------------------------------...

হেজবুত তওহীদ নামের একটি সংগঠন আছে যার সাথে আদর্শিক দ্বন্দ রয়েছে প্রচলিত ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের। তারা এমন অনেক কিছুই বলে যা হয়তো ইসলাম ধর্ম নিয়ে তাদের নিজস্ব মনগড়া ব্যখ্যা৷ তাদের এইসব বিষয়ে দ্বিমত থাকলে তাদের সাথে আপনার আদর্শিক লড়াই চলতে পারে। কথায়,লেখায় নানা ভাবে আপনি তাদের ভুলগুলির মোকাবেলা করতে পারেন ৷

কিন্তু তা না করে কিছু ব্যক্তিরা এই সংগঠনকে ইহুদী-খ্রীস্টানদের এজেন্ট আখ্যা দিয়ে হামলা করছেন একের পর এক। গতকালও পাবনায় তাদের কার্যালয়ে হামলা করে এক তরুনকে পিটিয়ে খুন করেছে কিছু দুষ্কৃতিকারী৷ এর কয়েকবছর আগে নোয়াখালিতে তারা মসজিদ নির্মানের করতে শুরু করলে এলাকাবাসীকে ক্ষেপিয়ে তুলে তাদের মসজিদ ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দুষ্কৃতিকারী৷ তারপর ওই সংগঠনের একাধিক ব্যক্তিকে হত্যা করার পাশাপাশি তাদের মৃতদেহ পর্যন্ত আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিলো!!

এইসব বর্বরতা কেন? আল্লাহর সেরা সৃষ্টির প্রতি কেন এতো ঘৃণা? শুধু আপনার মতের সাথে মিলেনা বলেই ?

কিছু ইসলামিক পাবলিক স্পীকারদেরও দেখছি এই ঘৃণা ছড়ানোতে অংশ নিতে। তারা অজ্ঞ খেটে খাওয়া মানুষদের ভুল সঠিক জ্ঞান দেয়ার চেয়ে এদের প্রতি ঘৃণা পুশ করে দিতে বেশি সোচ্চার। এইসব বন্ধ করুন৷ আদর্শকে জ্ঞান আর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে মোকাবেলা করতে হয়। তারা তো মুখের ভাষায়, কাজের মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করছে আপনি কেনো ফিরাতে পারছেন না তা নিয়ে নিজের আত্নসমালোচনা করুন৷ মানুষের গায়ে হাত তুলতে মানুষকে উস্কে দিবেন না৷

হেজবুত তওহীদ নামের সংগঠনটার সাথে আমার পরিচয় স্কুল জীবনে ঘটেছিলো। তাদের তৎকালীন ইমাম বায়েজীদ খান পন্নীর "দাজ্জালঃ ঈহুদী-খ্রিস্টান সভ্যতা" এর ভিডিও ক্যাসেটের মাধ্যমে। তার লেখা বইটার ভিজ্যুয়াল রুপান্তরে তারা বুঝাতে চেয়েছিলো দাজ্জাল কোনো ব্যক্তিনা বরং এটা রুপক হিসেবে রাসূল (সাঃ) হাত,পা, চোখ,সক্ষমতা বুঝিয়েছিলেন।
হেজবুত তাওহীদের মতে ইহুদী-খ্রিস্টান সভ্যতাই দাজ্জাল আর আমরা তার দাসত্ব করছি।

আমি তাদের এই কনসেপ্ট গ্রহন করেনি কারন এ নিয়ে আগেই কিছু সম্মানিত ব্যক্তির টুকটাক আলোচনা শুনেছিলাম, বই পড়েছিলাম। তাই তাদের এই মতকে আমি ইগনোর করেছি কিন্তু তাদেরকে ঘৃণা করতে পারিনি। তাদের প্রতি মানুষ হিসেবে সর্বোচ্চ মায়া লেগেছে একারনে যে, এতো পরিশ্রম করে নতুন নতুন ধর্মীয় ক্যাচাল সৃষ্টি করছে বলে৷

আপনিও আপনার মতাদর্শ ছড়িয়ে দিন উত্তম আচরনের মাধ্যমে৷ অন্যের মতকে দমিতে রাখতে পেশিশক্তির ব্যবহার করছেন কেন? হার মেনে নিয়েছেন? নাকি ঘৃণাচাষ লাভজনক ব্যবসা।

আল্লাহর সেরা সৃষ্টি মানুষের সাথে মানুষের ঘৃণা প্রচার বন্ধ করুন।

হেজবুত তওহীদের খুন হওয়া সদস্যের হত্যাকারীদের বিচার চাই।

#বিয়ে_সমাচার

এই কথা বাস্তব এবং তিক্ত সত্য যে বর্তমান এই আধুনিকতার যুগে এসে, শতকে ৮০% বাবা মায়ের প্রতিটি ছেলে কে বিয়ে করাই বাবা মায়ের নিজস্ব চাহিদা পুরনের জন্য, যেমন মা কিংবা বাবা অসুস্থ তাহার সেবার জন্য একজন খেদমতকারী দরকার।
তাই নিজের প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের যৌবন পেরিয়ে অর্ধ বার্ধক্যজনিত বয়সে উপনীত হওয়ার ছেলের প্রতি এতো দিনে দৃষ্টিগোচর হয়েছে, যে ছেলেটাকে বিয়ে করিয়ে আমাদের জন্য একটি মেয়ে নিয়ে আসবো.....!!
অথচ বাবা মা সুস্থ এতো দিন থাকাকালীন অবস্থায় নিজের ছেলের বিয়ের প্রাপ্ত বয়স হয়েছে, ছেলেটি কে বিয়ের ব্যবস্থা করে দেয়। ছেলেটির একজন জীবন সঙ্গিনী দরকার, তাহার ভালো খারাপ অনুভতি প্রকাশ করার জন্য একজন বন্ধুত্বপূর্ণ একটি সম্পর্ক তথা স্ত্রীর দরকার! ছেলেটির প্রাপ্ত যৌবন গোনাহ থেকে বাচানোর জন্য দ্বীনদার একটি স্ত্রী আবশ্যক। এই বিষয় গুলো নিয়ে একটু ও ছেলের বাবা মা কখনো চিন্তার কোনো অবকাশ নেই বিবেকবোধের। তাই নিজস্বার্থ একটি কাজের মেয়ের পরিবর্তে ছেলের একটি মেয়ে ঘরে তুলে নিয়ে আসে, আর এই হল আমাদের ছেলে পক্ষের চিত্রাঙ্কন।

তাহলে কি মেয়ের পক্ষ তাহারা অনেক ভালো....????
মুটে ও না তাহারা কেহর থেকে কেহ কম নয়, একটি মেয়ে স্বাভাবিক ভাবে আবেগপ্রবনশীল হয়ে থাকে। কিন্তুু উঠতি বয়সের একটি মেয়ের কাঁদে ক্যারিয়ার নামক বাহন চাপিয়ে দেয় মেয়ের পক্ষ পাতিত্যরা। যৌবনের পূর্ন বয়সে শুরু হয়ে যায় অবৈধ প্রেম ভালোবাসার কানামাছি খেলাধুলা, একটি সময় এসে কোনো নোংরামি চরিত্রের ছেলের বিছানাসঙ্গীনি হয়ে যায়। আবার কেহ যৌবনের তাড়নায় হারিয়ে যায় লিভ টুগেদার লোকাল বাসের যাত্রী হয়ে। এই ভাবে অন্ধ সমাজ আর পশ্চিমা সভ্যতার কালো ছোবলে হারিয়ে যায় প্রতিটি মেয়ে ছেলের পবিত্র সুন্দর একটি জীবন। ক্যারিয়ার এর পিঁছনে ছুঁটতে গিয়ে একটি সময় দেখা যায় জীবনের অংক তে ভুল হয়ে গেছে, নিজের দেহের যৌবনের সৌন্দর্যরূপের ভাটা পড়ে হারিয়ে গেছে সব কিছুতেই। এই যেনো শরিরের চামড়া তুলতুলে থেকে ঢিলেঢালা হয়ে গেছে, পূর্বের মতো এখন আর কোনো কিছু নেই। মোটামুটি যৌবনের উত্তাল সমুদ্রঝড় অতিক্রম করে বার্ধক্যজনিত সময়ে এসে যায়, তখন বড় চিন্তারাজ্য হারিয়ে যায় জীবনে কত কিছু হারিয়ে ফেলেছি। এখন আগের মতো বাহারী সাঁজে না সাজতে পেরে কাহারোর প্রেম পত্রের আবেদনময়ী নারী হতে পারিনা, কিংবা কাহারোর লিভ টুগেদার হওয়ার উপযোগী অবস্থান আর রাখিনা। তাই সর্বহারা হয়ে অভিবাবকদের কাঁধেচাপা পড়ায় তাদের মাথায় ডেমেজ বোধ জাগ্রত হয় মেয়েটির বিয়ের খুব প্রয়োজন। আর ঠিক তখনি ঐ ছেলের পক্ষ পাতিত্যরা মতো কোনো এক সম্পর্কে এসে কাজের দাসী হিসাবে কোনো এক ঘরে তুলে নিয়ে যায়। আর এই ভাবে আমাদের সমাজ পরিচালিত হচ্ছে এই পশ্চিমার বাতাস গাঁয়ে লাগার পর।

কিন্তুু বাস্তব সত্য এই যে আমাদের বাবা মা দাদা দাদীর যুগের সময়, তাহারা ঠিকিই অল্প বয়সে বিয়ের বাহু বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গেছে। যেটা এই আধুনিক যুগে এসে ভাবলে সুশীল সমাজের দৃষ্টিতে মূর্খ অশিক্ষিত বর্বরার প্রাচীন যুগের রিতিনীতি বলে চালিয়ে দিবে। অথচ তাদের জন্মদাতার বংশীয় বিষয় খতিয়ে দেখলে পাবেন অল্প বয়সে বিয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে।

আমাদের এই অন্ধ সমাজে বিয়ের পূর্বে অবৈধ প্রেম ভালোবাসা যৌনদাসী বানতে যথেষ্ট প্রস্তুুত। কিন্তুু বৈধ হালাল বিয়ের বন্ধন কে কঠিন থেকে কঠিন বানানো, আমাদের বিবেকবোধ এটাই রেওয়াজে পরিনত হয়ে গেছে।

আল্লাহ আমাদের সকল কে পশ্চিমার দাস্যত্বের শিকল থেকে মুসলীম উম্মাহ কে মুক্ত করুক।

MD Amir Hamza

বেশ্যা মা*গির জন্য পুরো দেশটা শেষ ⚠️🫣

বাংলাদেশে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম রাতারাতি ৪২ থেকে ৫২ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটার প্রতি ৮০ টাকা থেকে ১১৪ টাকা করা হয়েছে। অর্থাৎ এই দাম বৃদ্ধির হার প্রায় ৪২ শতাংশ।

লিটার প্রতি পেট্রলের দাম ৮৬ টাকা থেকে ১৩০ টাকা করা হয়েছে। অকটেনের দাম বেড়েছে ৮৯ টাকা থেকে ১৩৫ টাকা। অর্থাৎ পেট্রল ও অকটেনের ক্ষেত্রে মূল্য বৃদ্ধির হার ৫০ শতাংশেরও বেশি।

R.A.W: ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা
Mossad: ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা
CIA: আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা
আপনি কি জানেন, বাংলাদেশ কে ভা*রতের গোয়েন্দা সংস্থা raw নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে, শুধু তাই নয়, বহিশত্রু থেকে নিজেদের দেশকে রক্ষা করতে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তারা নিজেদের লোক মতায়ন করে চলেছে, এই সংস্থার লোকেরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান আর দাপটে স্বভাবের অধিকারী হয়ে থাকে, এরা সমাজের রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ন্ত্রণ করে চলে। হয়তো আপনার আশে পাশেই এরা ঘুরাঘুরি করছে, কিন্তু আপনি সেটা টেরই পাবেন না।
Mossad: ই*সরায়েলের গো*য়েন্দা সংস্থা মোসাদ।
এরা raw এর মতই কাজ করে, তবে এদের কাজ কর্মের ধারণা সম্পর্ক ভিন্ন প্রকৃতির, বলা হয়ে থাকে এরা এদের শত্রুকে চাইলে পাতাল থেকে ও খুজে বের করে ফেলতে পারে, তাছাড়া এই সংস্থার লোকেরা বুদ্ধিমত্তায় আর টেকনোলজিতে সবার থেকে আলাদা। ভা*রতের বিভিন্ন শহর ও তাদের সরকার ব্যবস্থাপনা মোসাদের ক্ষমতায়নে চলে, শুধু তাই নয়, উন্নত বিশ্বে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে মোসাদের এজেন্টরা কড়া নজরদারি করে চলে।
CIA: এরা এতটাই সাংঘাতিক আর মারাত্মক যে, চাইলে কুটকৌশল নীতির মাধ্যমে পুরো বিশ্ব জুড়ে ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ লা*গিয়ে দিতে পারে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতারা তাদের কথায় উঠে বসে। এমন কোনো দেশ নেই, যেখানে এই সংস্থার লোক নেই। অনেক দেশের গোপনীয় রাজনৈতিক তথ্য এদের কাছে সীমাবদ্ধ থাকে, এরা প্রয়োজনে সেটা কে ব্যবহার করে, ঐ সমস্ত দেশের সরকার কে ক্ষ*মতাচ্যুত করতে পারে মুহুর্তের মধ্যে।

😋