Sarapol High school
Sarapol high school
শ্রদ্ধার সাথে সেলুট স্যার আপনাকে!
যশোরে_পাক_হানাদার_বাহিনীর_হাতে_প্রথম_শহীদ_হন_চারুবালা_কর (৩ মার্চ ১৯৭১)
#মুক্তিবাহিনি১৯৭১ #যশোরচারুবালাকর #যশোরমুক্তিবাহিনী #যশোর১৯৭১ #চারুবালাকর #যশোরপ্রথমশহীদচারুবালাকর
সাতক্ষিরার রাজাকার বাহিনি ধরা পড়লো মুক্তি বাহিনির কাছে (১৯৭১)
#যশোর১৯৭১ #সেনানিবাস #সাতক্ষিরা #সাতক্ষিরামুক্তিবাহিনি #মুক্তিবাহিনি১৯৭১
একাত্তরের ডিসেম্বর! যশোর সেনানিবাস
#যশোরসেনানিবাস #সেনানিবাস #যশোর১৯৭১
যশোর উপশহর নিউমার্কেট ১৯৭১
#1971
১০ হাজার টাকা অনুদানের গুজব, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভিড় না করার আহ্বান
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের ১০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান দেয়ার গুজব দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এবং ইউটিউবে এমন ভুয়া তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
এই গুজবে বিশ্বাস করে গত কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ভিড় করতে দেখা গেছে। প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের প্রত্যয়নপত্র নিতে দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদরাসায় ভিড় করেন তারা।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) প্রতারণা এড়াতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। সেখানে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ বিষয়ে প্রতারকদের থেকে সর্তক থাকার আহ্বান জানানো হয়।
রোববার (৭ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের অনুদান প্রদানের সংশোধিত নীতিমালা ২০২০ অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী, ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইনে (www.shed.gov.bd) আবেদন করার আহ্বান জানানো হয়েছে। আজকে আবেদনের শেষ দিন। তবে কর্তৃপক্ষ আবেদনের সময় বাড়ানোর বিষয়ে চিন্তা করছে। আবেদন যাচাই-বাছাই করে সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দেয়া হবে। এই বিষয়ে কোনো ধরনের গুজবে কান না দেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।
জানা গেছে, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীদের অনুদান প্রদানের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে সেখানে টাকার পরিমাণ উল্লেখ ছিল না। তাছাড়া নীতিমালা ও শর্ত অনুসারে সবাই আবেদনের যোগ্যও না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হয়েছে সবাইকে ১০ হাজার টাকা করে অনুদান দেয়া হবে। সেই গুজবের রেশ ধরে শনিবার (৬ মার্চ) গাইবান্ধা সরকারি কলেজসহ বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রত্যয়নপত্র নিতে ভিড় করেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী।
সুত্র
https://www.jagonews24.com/m/education/news/648814
Miss you school friend
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি:
কানাডার ভ্যাঙ্কুভার শহরে বসবাসরত দুই বাঙালি রফিকুল ইসলাম এবং আব্দুস সালাম প্রাথমিক উদ্যোক্তা হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে।সে সময় সেক্রেটারী জেনারেলের প্রধান তথ্য কর্মচারী হিসেবে কর্মরত হাসান ফেরদৌসের নজরে এ চিঠিটি আসে। তিনি ১৯৯৮ সালের ২০ শে জানুয়ারী রফিককে অনুরোধ করেন তিনি যেন জাতিসংঘের অন্য কোন সদস্য রাষ্ট্রের কারো কাছ থেকে একই ধরনের প্রস্তাব আনার ব্যবস্থা করেন। পরে রফিক, আব্দুস সালামকে সাথে নিয়ে “মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার্স অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড” নামে একটি সংগঠন দাঁড় করান। এতে একজন ইংরেজিভাষী, একজন জার্মানভাষী, একজন ক্যান্টোনিজভাষী, একজন কাচ্চিভাষী সদস্য ছিলেন। তারা আবারো কফি আনানকে “এ গ্রুপ অব মাদার ল্যাংগুয়েজ অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড”-এর পক্ষ থেকে একটি চিঠি লেখেন, এবং চিঠির একটি কপি ইউএনওর কানাডীয় দূত ডেভিড ফাওলারের কাছেও প্রেরণ করা হয়।
১৯৯৯ সালে তারা জোশেফের সাথে ও পরে ইউনেস্কোর আনা মারিয়ার সাথে দেখা করেন, আনা মারিয়া পরামর্শ দেন তাদের প্রস্তাব ৫ টি সদস্য দেশ – কানাডা , ভারত, হাঙ্গেরি, ফিনল্যান্ড এবং বাংলাদেশ দ্বারা আনীত হতে হবে। তারপর বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন দানে ২৯টি দেশ অনুরোধ জানাতে কাজ করেন।
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয় ও এতে ১৮৮টি দেশ সমর্থন জানালে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি জাতিসঙ্ঘের সদস্যদেশসমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে।
২০১০ সালের ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে এখন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে জাতিসংঘ। - এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে পাস হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাংলাদেশ। মে মাসে ১১৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘের তথ্যবিষয়ক কমিটিতে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।
রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলার অধিকার আদায়ে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় আয়োজিত মিছিল।
নিজ দায়িত্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার অনুমতি চেয়েছে স্কুল রক্ষা জাতীয় কমিটি। অনুমতি দেয়া সঠিক হবে মনে করেন কি?
১. হ্যাঁ
২. না
৩. মন্তব্য নেই
sarapol high school
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the school
Telephone
Address
7400
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 21:00 - 05:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 05:00 |
Friday | 09:00 - 05:00 |
Sunday | 09:00 - 21:00 |
Mujib Shorok
Jessore, 7400
It is a famous and one of the best schools of Bangladesh established on 3 February 1838.
Purapara Bazar, Chaugachha, Jashore
Jessore, 7340
This is official page of Katgara Secondary School, Chaugachha, Jashore.
Durbadanga
Jessore, 7440
This the page for all the students of B.D. High School. Invite everyone so that they can like this page.
Barinagar
Jessore, 7407
Abdul Bari Secondary School-আব্দুল বারী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় is one of the well known High School located in Barinagor Bazar, Sadar, Jessore, Bangladesh
Jessore, 7340
This is unofficial page of Katgara Secondary School, Chaugachha, Jashore.
Kayem Kola
Jessore, 53CJ+HR
kayem kola High School is an academic institute located at kayem kola,Jhikorgacha,Jashore.Its instit
Jangal Badhal, Sadar
Jessore, JESSORE-7406
"শিক্ষায় আলো"