vorerbarta.net
THE BEST ONLINE NEWS IN BANGLADESH
"ধাঁধা"
ছোট্ট একটা পুকুরে জল টলমল করে, সর্বনাশ হয় যদি কিছু তাতে পড়ে।🙂সেটা কি❓
৭০ টাকা কেজির চাল খেয়ে,
প্রস্রাব পায়খানা করতে লাগবে ৩০ টাকা,
মোট= ১০০ টাকা।
উন্নয়নের বাতাস !!
গরিব হইলে বুঝা যায় দুনিয়াটা কত কঠিন। 💔😭
পারলে আটটা আট সমান
এক হাজার করে দেখান😎
চীনের অলিগলিতে ইঞ্জিনিয়ার
ব্রাজিলের অলিগলিতে ফুটবলার,
বাংলাদেশের অলিগলিতে সভাপতি,সেক্রেটারি😁
আগামীকাল থেকে হয়তো বাংলাদেশের মানুষের জন্য দুর্বিষহ দিন শুরু হতে যাচ্ছে। দেশে মোট বিদ্যুৎ এর চাহিদা ১৩০০০ মেগাওয়াট হলেও উৎপাদনের পরিমাণ ছিলো ১২০০০ মেগাওয়াট। কিন্তু ডলারের অভাবে কয়লা কিনতে না পারায়, আগামীকাল দেশের সর্ববৃহৎ পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। তাই বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন না হওয়ার কারণে সারাদেশে অসহনীয় বিদ্যুৎ বিভ্রাট এর দেখা দিতে পারে যা স্মরণকালের সবথেকে বড় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হিসাবে বিবেচিত হবে!😢
মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ আমরা শত কষ্টের মাঝে সেই হাসিটা রয়ে যায় ❤️😔🥰
ইলেকট্রিক মিস্ত্রি যখন বাড়ি ওয়ালার মেয়ের প্রেমে পড়ে 😍
এক সময় পীরের কাছে পাবলিক দোয়া চাইতে যাইতো, সময়ের ব্যবধানে এখন পাবলিকের কাছে পীর দোয়া চায় 😂😂😂😂
#পীর সাপ #চরমোনাই
শাড়ির আচলটা এক টানে খুলে ফেললাম। তখনি চোখের সামনে ভেসে উঠে সুমাইয়ার অর্ধ উলঙ্গ দেহ। আমি জানোয়ারের মত তার উপর ঝাপিয়ে পড়লাম। এক্ষুনি তাকে ভোগ করতে হবে। তার ধবধবে সাদা নরম দেহ অনেক আগ থেকেই ভোগ করার ইচ্ছে। আজ তা পূরণ হতে যাচ্ছে। বিছানায় তাকে ফেলেই তার উপর ঝাপিয়ে পড়লাম। ব্লাউজটা টেনে ছিড়ে ফেলি। ভিতরেরটাও টান দিয়ে খুলবো,তখনি জানালায় কারো দাঁড়িয়ে থাকার ইঙ্গিত পাই আমি। মাথাটা তুলে আমি জানালার দিকে তাকাই। সুমাইয়া বলল," কি হইছে রে। করবি না? "। আমি সুমাইয়ার কথায় কান না দিয়ে উঠে দাড়ালাম। ধীরে ধীরে জানালার দিকে এগিয়ে যাই। জানালাটা কাচের। তাই বাহিরে কিছু দেখতে পাচ্ছিনা। আস্তে করে জানালাটা খুলে বাহিরে তাকাতেই দেখি,কেও একজন দৌড়ে পালিয়ে গেলো।
তৎক্ষণাৎ আমি দৌড়ে দরজা খুলে বাহিরে আসলাম। ততক্ষণে পালিয়ে গেছে। কিছুই বুঝলাম না। রাত প্রায় ১ টা বাজে। এতো রাতে এই জায়গায় আসবে কে। যাইহোক আমি আবার রুমে চলে গেলাম। সুমাইয়া অর্ধ উলঙ্গই শুয়ে আছে। আমি আবার ওর গায়ের দিকে উঠতে যাবো,তখনি আবার জানালায় সেম শব্দ। আচমকা জানালার দিকে নজর দিয়ে ফেলি আমি। আর দেখতে পাই, একটা বাচ্চা ছেলে জানালায় দাঁড়িয়ে আছে।বয়স ৫ বা ৬ ছুঁই ছুঁই। তার মুখ খুবি নিষ্পাপ। আর দেখে মনে হচ্ছে সে কান্না করছে। সুমাইয়া এইবার বিরক্ত হয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে উঠে যায়। আমি সুমাইয়ার দিকে তাকাতেই সুমাইয়া বলল,
- তুই কি বা* করতে এসেছিস। কিছুই করছিস না। আমি চলে যাচ্ছি বাসায়।
- দাড়া, তোরে সারারাতের জন্য ২ হাজার টাকায় ভাড়া করেছি। এখন মাত্র ১ টা বাজে। এখনি যাবি কেন। আর জানালায় এই বাচ্চাটা কে। তোর সাথে এসেছে?
- কই বাচ্চা। মদ কি বেশি খেয়ে ফেলছিস?
সুমাইয়ার কথা শুনে হতভাগ হয়ে গেলাম। আমি আবার জানালায় তাকিয়ে দেখি কেওই নাই। সুমাইয়াকে বললাম,
-এইমাত্র একটা বাচ্চা ছিল যে, দেখিস নি?
- সর তো? কিসের বাচ্চা। আর ঘড়ি দেখ,এখন ভোর ৪ টা বাজে। রাত শেষ,আমি গেলাম।
আমার গেঞ্জিটা আমার মুখে ছুড়ে মেরে সুমাইয়া চলে গেলো। কনফিউজড হয়ে বসে গেলাম বিছানায়। রুমে ঢুকার আগে ঘড়িতে দেখেছি ১১ টা বাজে।।চোখের পলকে ৪ টা বেজে গেলো কিভাবে। মাথাটা কেমন ঝিম মেরে উঠেছে। ওমনি বিছানায় পড়ে ঘুমিয়ে গেছি।
কিন্তু এরপর থেকেই নেমে এসেছে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় একটি অভিশাপ। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ঘড়িতে ১১:২৫ বাজে। গতকাল রাতে সুমাইয়া নামের মেয়েটিকে ভোগ করার জন্য ভাড়া করেছিলাম। এলাকায় নামকরা বেশ্যা। তাকে নাকি যতই ভোগ করুক,তৃপ্তিই কমেনা। সবার রিভিউ শুনে আমিও ভাড়া করলাম। বন্ধুর বাসা খালি করে নিয়েও আসলাম। কিন্তু কি ঘটে গেলো। যাইহোক বাসায় যাওয়া যাক।
শোয়া থেকে উঠে বাহিরে চলে আসলাম। বাজারের একটা কোনায় এসে দাঁড়িয়ে সিগারেট ধরাই। তখনি চোখের তলে পড়ে,রাস্তার ওপাশে কাল রাতের ছেলেটা দাঁড়িয়ে আছে। চোখ আমার কপালে উঠার অবস্থা। ছেলেটা আমাকে ফলো করছে নাকি। একেবারে আমার চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে আছে। আমি খেয়াল করছি ছেলেটা বিড়বিড় করে কি যেনো বলতেছে। অনেক দূরে তাই শুনতে পাচ্ছিনা । কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটে গেলো ভয়াবহ একটা ঘটনা।
ছেলেটা হুট করেই রাস্তার মাঝে চলে আসে। আমি সিগারেট ফেলে ছেলেটাকে ডাক দিচ্ছি। জোরে জোরে চিল্লাচ্ছি। ছেলেটা রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে হেসে যাচ্ছে। আমি দৌড়ে ওর কাছে যেতে চাইলাম,তখনি একটা ট্রাক এসে ছেলেটাকে উড়িয়ে দিলো। আমার চোখ মুখ যেনো নিমিষে অবশ হয়ে যায়। সিনটা দেখে আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি। সেখানেই জ্ঞান হারাই।
সব কিছু ঝাপসা । স্পষ্ট কিছু দেখছিনা। কয়েকজন মানুষ আমার চারপাশে দাড়িয়ে আছে। আমি ধীরে ধীরে উঠে বসি। ভাল ভাবে তাকিয়ে দেখি রাস্তার পাশে বসে আছি আমি। আশেপাশে লোকজন ভিড় করে আছে। একজন বৃদ্ধ লোক এসে আমার পাশে হাটুগেড়ে বসে। আর জিজ্ঞেস করে," তুমি কে বাবা? হটাৎ চিৎকার দিয়ে ঘুরে পড়ে গেলে কেনো? " লোকটির কথা শুনে আমি নিজেকে নিজে চিনতে পারছিনা। একটা বাচ্চা ছেলে এক্সিডেন্ট হয়েছে, ওখানে লোক নেই,অথচ আমার চারপাশে এত ভিড় কেনো। আমি মাথা তুলে লোকটিকে জিজ্ঞেস করলাম," একটা বাচ্চা ছেলে যে একটু আগে এক্সিডেন্ট করছে,সে কোথায়? " লোকটি আমার কথা শুনে যেনো খানিকটা অবাক'ই হয়। উনি বললেন," কই,এখানে তো গত ৩ মাস যাবত কোনো এক্সিডেন্ট হয়নি। ৩ মাস আগে একটা হয়েছিলো,তাও একটা কুকুর। তুমি কি ঠিক আছো? তোমার শরীর খারাপ হয়তো। বাসায় যাও তুমি"। লোকটির কথাশুনে আমি আরো বেশি বিষ্টম্ভ হলাম। পকেট হাতিয়ে দেখি মোবাইল ফোন নাই। বুঝেছি তখন আমার হাতে মোবাইল ছিলো। কেও চুরি করে নিয়েছে। আমি উঠে দাঁড়িয়ে একজনকে জিজ্ঞেস করলাম," আঙ্কেল,কয়টা বাজে এখন? " উনি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে উত্তর দিলেন," ১১:২৫ মিনিট"।
মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে আমার। আমি বাসা থেকে বের হয়েছিলাম ১১:২৫ এ। এখনও ১১:২৫ কিভাবে বাজবে। আমি লোকটিকে, ভাল করে দেখে আবার টাইম বলতে বললাম। উনি বললেন,১১:২৫। এদিকে আরেকজন বলল," ঠিকি তো। এখন তো ১১:২৫ বাজে। আমি হতভাগ হয়ে উনাদের ছেড়ে একটু সামনে এলাম। পকেট হাতিয়ে দেখি একটা সিগারেট আছে। ওটা ধরিয়ে আরেকটু সামনে এসে একটা রিক্সাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করলাম," মামা কয়টা বাজে দেখেন তো?" উনি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আমাকে উত্তর দিলেন," ১১:২৫ মিনিট"। আমি এইবার ভয় পেয়ে গেলাম।।
এক দৌড়ে চলে এসেছি নিজের বাড়ির সামনে।।বাসায় ঢুকেই বউকে ডাক দিলাম। বউ রান্নাঘর থেকে ছুটে আসে। পুরো শরীরে ঘাম ওর। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
- তাজকিয়া কয়টা বাজে দেখো।
- কেনো রিয়াজ? কি হয়েছে?
- দেখো তো আগে।
- ১১:২৫।
ধুপ করে বিছানায় পড়ে যাই। তাজকিয়া আমার পাশে এসে বসে। আমার কপালে ছোট ছোট ঘামের ফোটা জমে গেছে।।তাজকিয়া শাড়ির আচল দিয়ে ঘাম মুছে দেয়। প্রায় ২ মিনিট চুপ থেকে আমি আবার তাজকিয়াকে জিজ্ঞেস করলাম," কয়টা বাজে? " তাজকিয়া ঘড়িতে তাকিয়ে বলল," ১১:২৫ "। লাফিয়ে উঠে আমি বললাম, " মাত্র বললা ১১:২৫। এখনও বলতেছো ১১:২৫। ঘড়ি এদিকে আনো। " তাজকিয়া ভয়ে হাতের ঘড়ি খুলে দিলো। আমি ঘড়ির দিকে এক মনে তাকিয়ে আছি। টিকটিক করে কিছুক্ষণ পর ১১:২৬ বাজে। আমি খুশিতে তাজকিয়াকে জড়িয়ে ধরলাম।।তাজকিয়ার কোনো রিয়েকশন নেই। আমি আবার ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি ১১:২৫ বাজে।
জ্ঞান হারাই। আবার চোখ ঝাপসা। চারপাশে বাড়ির লোকজন দাঁড়িয়ে আছে। আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি ঘড়ি ঝাপসা দেখাচ্ছে। স্পষ্ট দেখছিনা। তাজকিয়াকে বললাম ঘড়িতে কয়টা বাজে,তাজকিয়া আবার উত্তর দেয় ১১:২৫।
জেদ করে আমি বসা থেকে উঠে দাড়াই। সবাই ভয়ে সরে যায়। আমি বাসা থেকে বের হয়ে দরজায় দাড়াই। মাথাটা পুরো ঝিম ধরে আছে। কি হচ্ছে আমার সাথে। ঠিক তখনি আমার চোখ উল্টানো আরেকটা ঘটনা ঘটে। আমার বাড়ির ঠিক সামনেই সেই বাচ্চা ছেলেটা দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছে। এইবার আমি বুঝে গেছি,এই বাচ্চাটাই মূল নষ্টের গোড়া। দরজা থেকে দৌড়ে বাচ্চাটাকে ধরতে এগিয়ে যাই। বাচ্চাটা আমার দৌড়ে আসা দেখে উল্টো দৌড় দেয়। আমি ওর পিছু নিতে থাকি। দৌড়াতে দৌড়াতে চলে আসি এলাকার পাশের জঙ্গলে। হুট করে দাঁড়িয়ে যাই আমি। নিজেকে প্রশ্ন করতে লাগলাম,বাচ্চাটা তো সাধারণ কোনো বাচ্চা নয়। সে কাল রাত ১ টায় জানালায় কেন ছিলো,আবার নিজেই দেখলাম এক্সিডেন্ট করেছে। এরপর আবার মানুষ বলল কোনো এক্সিডেন্ট হয়নি। আবার যদি এক্সিডেন্ট হয়ে থাকে আমি কার পিছু নিচ্ছি।।সে তাও আমাকে জঙ্গলে নিয়ে এসেছে। আমার সাথে ভাল কিছু হতে যাচ্ছেনা। তখনি আমাকে পিছন থেকে কেও ডাক দেয়। আমি ঘাড় ঘুরিয়ে পিছে তাকিয়ে দেখি কেও নেই। আবার আমাকে পিছন থেকে সেম কন্ঠে কেও ডাক দেয়। আমি পিছু ঘুরে দেখি,সেখানেও কেও নেই। তখনি ডান পাশ থেকে আরেকটা ডাক পড়ে। আমি তাকিয়ে দেখি, দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল গাছটা আমাকে বলতেছে," মৃত্যুর ডাক তোর এতোই পছন্দ? ডাকার সাথে সাথেই তাকাইলি"।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
7410
Jashore, Rajgonj Road, Chansra, Mahidia
Jessore, 7400
official page of Mahidia Shammilony Mohila Alim Madrasha
Sheikh Hasina Software Technology Park
Jessore, 7400
আমরা সকল প্রকার পণ্য কিস্তিতে দিয়ে থ?
Bornobilash, Amir Ali Garden, Kathaltala, Puratonkasba
Jessore, 7400
📰 News Personality 🏡 Jashore, Bangladesh 🎂15 July🗓 🌡🅾️+ 🤹🚨 📏175 cm🚹 ?
Noapara Abhaynagar Jessore
Jessore, 7640
Rtr Rahid Hossain Rudro, President for Rotary Year 2022-23