Rasulpur 24.com
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rasulpur 24.com, Journalist, রসূলপুর, মাটিরাঙ্গা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা।, Khagrachari.
হে!
আমি গর্বিত,
কারণ,
আমি কওমী মাদ্রাসার ছাত্র।
আমি গর্বিত,
কারণ,
আমি কওমীওয়ালা....
সবাইকে আমার পেইজে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার ও ফলো করার জন্য অনুরোধ থাকবে। ইনশাআল্লাহ
মনে হয় দূর্ভিক্ষ শুরু হতে যাচ্ছে 2024-2026 ⛅ সূর্যের প্রচন্ড তাপ হবে। গরম বৃদ্ধি পাবে। ভূগর্ভস্থ পানি সরে যাবে। হয়তো পানির অভাবে হাহাকার লেগে যাবে। আর পানির অভাবে জমিন তার শস্য উৎপাদন করতে অক্ষম হয়ে যাবে। আল্লাহই সর্বাধিক অবগত
আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
قُلْ أَرَءَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَآؤُكُمْ غَوْرًا فَمَن يَأْتِيكُم بِمَآءٍ مَّعِينٍۭ
বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদেরকে বহমান পানি এনে দিবে’?[সূরা মুলক ৩০]
সাধারণত ৪০-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাস্তার পিচ গলার সম্ভাবনা নাই। যদি বিটুমিন ব্যবহার না করে তাহলে গলার সম্ভাবনা আছে। কারণ, বিটুমিন ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও গলে না। যদি বিটুমিনের পরিবর্তে 'টার' ব্যবহার করে তবেই এরকম ঘটতে পারে, কারণ 'টার' ৪০ ডিগ্রিতেই নরম বা গলতে পারে।
সাউদি আরব কাতার কুয়েতে প্রায় ৪০~৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্তও হয়ে থাকে সেখানে পিচ গলেনা কারণ ১০০% বিটুমিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখন আপনি হিসেব করে দেখেন আমাদের রাস্তায় বিটুমিনের পরিবর্তে কি ব্যবহার করা হয়েছে !
ভিন্ন তথ্য মোতাবেক, সাউদি, কাতার দুবাই ইউরোপ আমেরিকার চেয়ে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যয়বহুল খরচের রাস্তা কিন্তু বাংলাদেশেই হয়ে থাকে ।
বর্তমানে শাওয়ালের নতুন চাঁদের বয়স প্রায় ১৮ ঘণ্টা হয়ে গেছে। কারণ নব চন্দ্রের জন্ম হয়েছে বাংলাদেশ সময় রাত বারোটা সাড়ে বারোটার দিকে। পরের দিন বাংলাদেশের সন্ধ্যার সময় নতুন এই চাঁদের বয়স ১৮ ঘণ্টা। এই চাঁদ বাংলাদেশে দেখা যায় নি? সুবহানাল্লাহ। কয়েকটা ভালো টেলিস্কোপ দেশের কয়েকটা পয়েন্টে স্থাপন করলে অনায়াসেই এই চাঁদ দেখা যেত! এস্ট্রোনোমি বিষয়ে যাঁদের টুকটাক পড়াশোনা আছে তাদের বিষয়গুলো জানা থাকার কথা।
“সৌদির পরের দিন ঈদ” এই চিন্তা মাথা থেকে নামিয়ে প্রপারলি চাঁদ দেখার ব্যবস্থা করা ফরজ। চাঁদ দেখার বিষয়টা ছেলে খেলা নয়, এটা ফরজ ইবাদাত। চাঁদ উঠার পরও না দেখলে দেখা গেল লোকজন ঈদের দিন রোজা রাখছে যেটা হারাম। দেশে এতো এতো আলেম উলামা! ইসলামি ফাউন্ডেশন! কত কত ইসলামি সংস্থা! চাঁদ দেখার জন্য পরিপূর্ণ সেটাপ এখন পর্যন্ত ম্যানেজ করতে না পারার মত এত বড় দূর্বলতা নিয়ে ঘুমে ধরে কীভাবে?
পূর্নাঙ্গ ভিডিও 🔻
🟢 আল-জাজিরায় একজন আল-কাসাম ব্রিগেড কমান্ডার:
-
ভিডিও দৃশ্যে যা দেখানো হয়েছে তা অপারেশনের একটি দিক, এবং যা নথিভুক্ত করা হয়নি তা অনেক বড়।
আল-জানা এলাকায় 50 দিনে এই অ্যামবুশের ব্যবস্থা করা হয়েছিল এবং প্রস্তুত করা হয়েছিল।
গোয়েন্দা তথ্য এবং ব্যাপক পর্যবেক্ষণ অনুসারে, আমরা শত্রু সৈন্য ও যানবাহনের ফেরার পথ নির্ধারণ করেছিলাম এবং অ্যামবুশ প্রস্তুত করেছিলাম।
যদি ৩০ হাজার শহীদ, ৭০ হাজার আহত এবং ২০ লক্ষ গৃহহীন ফিলিস্তিনি মুসলিম আপনাদের জাগাতে না পারে, তবে কীভাবে আশা করব যে আমার কয়েকটি কথায় আপনারা জাগ্রত হবেন? খুতবা শেষ। কাতার সোজা করুন। নামাযে দাঁড়িয়ে যান।
~ খতীব মাহমূদুল হাসানাত
উত্তর গাজা উপত্যকার টানেল থেকে আল ক্বুদস ব্রিগেডের মুজাহিদীনদের ভিডিও বার্তা।
হুংকার,প্রস্তুতি,তেলাওয়াত 💚
কি কোম্বিনেশন! আল্লাহু আকবার 🔥 @ফলোয়ার SHAIKH SHADEE Rasulpur 24.com দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা শহীদুল ইসলাম Md. Sohidul Islam কওমীওয়ালা H M Mosarraf Hosein
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশা করি মহান রব্বের অশেষ কৃপায় আপনারা সকলে ভালো আছেন।
রঞ্জিত বনিক নামক জনৈক স্বর্ণকার মুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত কোরবানি নিয়ে তার ধৃষ্টতাপূর্ন আচরনে এবং বক্তব্য ফেইজবুকে প্রচার করার কারনে আমাদের হৃদয়ের ভেতরে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিল।
আলহামদুলিল্লাহ রঞ্জিত বনিককে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং রাষ্ট্রের প্রচলিত আইনের আওতায় তার বিচার করার জন্য আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে অনুরোধ করেছি।
আমাদের সংগঠনের কারো দ্বারা আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে এমন কিছু না করে ধৈর্যধারন করার জন্য আহ্বান করছি।
⚠️♦️সামিয়া সুলতানা নামের এই মেয়েটি ফেঁসে গেলো হিন্দুদের ষড়যন্ত্রের জালে! প্রথমে খুব ভালো ব্যবহার করে বিশ্বাস অর্জন করে তার পর আস্তে আস্তে সম্পর্ক গভীর হলে বিছানায় নিয়ে গোপনে ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইল করে বার বার বিছানায় ডাকে যেতে না চাইলে ভিডিও ভায়রাল করে দিবে বলে হয়রানি করে!
বাংলাদেশের সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে হিন্দুদের বয়কট করা উচিত●♦️ স্কুল 🏫 কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল, পুলিশ প্রশাসন হিন্দুদের দোকানপাট থেকেও কোনো কিছু কিনবেন না খাবারের জিনিস হোক কিংবা কাপড়ের দোকান সব বয়কট করুন 🚫 ❌ ⚠️হিন্দুদের টার্গেট শুধু মুসলিম মেয়েরা⚠️
রাত পৌনে ১০টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে...
রাত বারোটা।
ইরা জানলার পর্দা সরিয়ে বাইরে কিছু একটা দেখার চেষ্টা করছে। ওর পিঠ জুড়ে কুচকুচে কালো চুল ছড়িয়ে আছে। ইরার চুল এতো লম্বা হলো কবে! মাহিন অবাক হয়। ইরার আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূণন্যতা। চুল একদমই বাড়েনা। এ নিয়ে ইরার আক্ষেপের শেষ নেই। অবশ্য ছোট চুলে ওকে দারুণ লাগে। এই মুহূর্তে চুল নিয়ে ওকে জিজ্ঞেস করার ইচ্ছে মাহিনের নেই। জিজ্ঞেস করলেই একগাদা কথা শুনিয়ে দেবে। ইদানীং ইরাকে ভালো করে দেখা হয়না। শেষ কবে ওকে ভালো করে দেখেছে মনে নেই। মাহিন ছ'মাস ধরে বাইরেই বের হচ্ছেনা। ওর স্পাইনাল কর্ডের লাম্বারে কি একটা সমস্যা হয়েছে। সারাদিন স্টাডি রুমে কাটায়। ডিপ্রেশনে ভুগছে ও।
ইরা পর্দা টেনে মাহিনের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসে। অদ্ভুত সুন্দর সে হাসি। মাহিনের কপালের মাঝখানে তীব্র একটা ব্যথা অনুভব করে। ইরার দিনদিন বয়স কমছে। কোথাও গেলে ঘুরে ফিরে একই কথা শুনতে হয় মাহিনকে। ইরা আর মেয়েদুটোকে নাকি আলাদা করে চেনা যায়না। অচেনা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না ইরার বয়স প্রায় পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই।
ইরা ও মাহিনের দুটি মেয়ে। বড় মেয়ে আফরা মেডিকেল কলেজে থার্ড ইয়ারে পড়ে। ছোট মেয়ে তিতির ক্লাস এইটে। তিতিরটা একদম ইরার স্বভাবের। ভীষণ দুষ্ট আর মিষ্টি। মেয়েটার চোখে মুখে সারাক্ষণ যেন রৌদ্রের আলো খেলা করে।
বড় মেয়ে আফরা সম্পুর্ন উল্টো স্বভাবের। একেবারেই মাহিনের মতো শান্ত, চুপচাপ। আফরা হোস্টেলে থাকলেও প্রতি সপ্তাহে বাসায় আসে। কোন কোন সময় জরুরী ভিত্তিতে সে মাহিনকে ডেকে নেয়।
"বাবা, তুমি কি একটু আসতে পারবে?"
মেয়ের আবদারে মাহিন তখন উৎফুল্ল হয়। শরীরে ব্যথা থাকলেও সে নিজে ড্রাইভ করে মেয়ের কাছে ছুটে যায়। কখনো কখনো আফরার দু-তিন দিনের ছুটি থাকলে পুরো পরিবার সহ বেরিয়ে পড়ে ওরা। বেড়ানোর জন্য কুয়াকাটা ইরার প্রথম পছন্দ। সেখানে সমুদ্র তো আছেই, সেই সাথে কুয়াকাটার গ্রামগুলো ওকে খুব বেশি টানে। গ্রামগুলোর আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে ধুতরা ফুলের গাছ। ছোট ছোট গাছ গুলোতে সাদা কলমিলতার ফুলের মতো ফুল। ইরা এসময় বেশ বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সাথে তিতিরও। ওদের সামলানো বেশ মুশকিল হয়ে ওঠে। দুজনেই একা একা ঘুরতে ভালোবাসে। অবশ্য ওরা সাবধানী। কখনোই বিপদ-আপদের সম্মুখীন হয়নি। আশ্চর্য সম্মোহনী শক্তি ওদের, সেই সাথে দারুণ ক্ষিপ্রতা। আগে থেকেই সব টের পেয়ে যায়। কেবল মাহিন আর আফরা হোটেলের রুমে থেকে ঝিমায়। বাইরের পৃথিবীটা কখনোই টানেনা ওদের।
"আফরার তিন দিনের ছুটি আছে, চলোনা কোথাও ঘুরে আসি।"
ইরা জানালার কাছ থেকে সরে এসে ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে ফোনটা হাতে নিলো। এখন ঘন্টার পর ঘন্টা সে ফেসবুকে ঘুরবে। ইদানীং অল্প বয়সী এক যুবকের সাথে জমেছে খুব।
"মনে হচ্ছে তুমি ছেলেটার প্রেমে পড়ে গেছো?"
মাহিনের মুখে বিদ্রুপের হাসি। দেখে ইরাও হাসে। ইদানীং ইরার এই হাসিটা একবারেই সহ্য করতে পারে না। ভীষণ ফেইক লাগে ওর কাছে। অথচ, এই হাসির জন্যই জন্যই মাহিন ওর প্রেমে পড়েছিল। মাহিন তখন পঁচিশ বছরের টগবগে তরুণ। মা-বাবা বেঁচে ছিলো। ছিলো প্রচুর প্রাণশক্তি। এখন সব নিঃশেষ প্রায়।
"বুঝতে পারছি না মাহিন, ছেলেটার চোখদুটো ভীষণ সম্মোহনে টানে আমাকে। ওর সাথে কথা বললে আমি যেন অষ্টাদশী হয়ে যাই।"
কথাগুলো বলে আনন্দের আইডিতে ঢুকে পড়ে ও। কি সুন্দর গভীর নীল চোখ! ইরা যতোবারই ওই চোখের দিকে তাকায় চোখ ফেরাতে পারে না। অদ্ভুত সম্মোহনী দৃষ্টিশক্তি ওর। ইরা মজা করে কথাগুলো বললেও তা মোটেও মিথ্যে নয়।
আনন্দ আবরার। বয়স তিরিশ। আর্কিটেক্ট। ছেলেটা এতো টানে কেনো ওকে! দিনদিন অদ্ভুত এক মায়ায় জড়াচ্ছে ওর সাথে। ওর সাথে কথা বলতে বলতে কখন যে ভোর হয় টেরই পায়না। ইরা বহুবার ওকে মেয়ে দুটোর কথা, স্বামী মাহিনের কথা বললেও একই কথা, একই জেদ আর অসম্ভব হাজারো যুক্তি শুনায়। আনন্দ মরিয়া হয়ে উঠেছে ওকে সরাসরি দেখার জন্য। ও এখন একটা রিসোর্টের কাজে কুয়াকাটা এসেছে। যেকোনো দিন এখানে হাজির হতে পারে। ঝামেলা এড়াতে অনায়াসে সবাই মিলে কুয়াকাটা ঘুরে আসা যায় আর আনন্দর সাথেও দেখা করা হলো।
দুপুর একটার আগেই কুয়াকাটা এসে পৌঁছালো ওরা। চার ঘন্টার জার্নিতে মাহিনের কোমর এবং পায়ে ব্যথা ছড়িয়ে গেছে। লাঞ্চে মাহিন ও আফরা কিছুই খেতে পারলো না। প্রচুর আইটেম দিয়েছিলো হোটেল কর্তৃপক্ষ। ইরা ও তিতির সবগুলো আইটেমই চেখে দেখলো। দারুণ টেস্টি। শুটকি ভর্তা দেখে আফরা ও মাহিনের বমিভাব চলে এলো। ওরা জানে মাহিন ও আফরা সারা বিকেলটা পরেপরে ঘুমাবে। সেই ফাঁকে ইরা আনন্দের সাথে ভিডিও কলে কথা বলবে আর তিতির ছুটবে বনে-প্রান্তরে, সমুদ্রের তীর ঘেঁষে।
রাত এগারোটা। আফরা ও মাহিন ব্যলকনিতে বসে আছে। চাঁদের আলো গায়ে মাখছে ওরা। আকাশে খুব সুন্দর পূর্নিমার চাঁদ উঠেছে। ইরা ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে আছে। কুচকুচে কালো একটা গাউন পরেছে। বরাবরের মতো চোখে পরে নিয়েছে নীল লেন্স। লেন্সটা ওকে সম্মোহনী দৃষ্টি থেকে রক্ষা করবে। তিতির কখনো বাবা আর বোনের কাছে থাকছে কখনোবা মায়ের কাছে ছুটে আসছে। মায়ের সাজ দেখে সে মুগ্ধ।
"মা, তুমি ভ্যাম্পায়ার নাকি?"
অদ্ভুত প্রশ্ন। ওর কাজকর্মগুলোও বেশ অদ্ভুত। একটু আগে একটা জ্যান্ত মশা এনে ইরার হাতে বসিয়ে দিলো।
"মা ওকে একটু রক্ত খাওয়াও তো।"
হাসছে তিতির। মেয়ের মুখের হাসি দেখে ইরার চোখে জল এসে গেল। ইরা জানে এ মেয়েটি একদিন বিশ্বখ্যাত হবেই। ওর যেমন খাদ্যের অভাব নেই তেমনি আত্মজ্ঞানেরও। আজকাল ব্লাড ব্যাংকগুলোতে "এ" পজিটিভ গ্রুপের রক্ত প্রচুর পাওয়া যায়। অবশ্য তাজা রক্তের স্বাদই অন্যরকম। সাথে ধুতরা ফুলের নির্যাস হলে তো কথাই নেই। প্রাণশক্তি দ্বিগুণ বেড়ে যায় ওদের। ইরার এজন্যই এ জায়গাটিতে বারবার আসা। ইরা এখানে যতোবারই এসেছে ধুতরা ফুলের চারা নিয়ে গেছে। অনেক যত্নের পর ওদের বাগানের গোপন কর্নারটিতে ধুতরার গাছ জন্মাতে পেরেছে। এমনিতে উঁচু পাঁচিল ঘেরা বাড়িটাতে অচেনা কারো ঢোকার অনুমতি নেই। বিশ্বস্ত দারোয়ান তো আছেই সেই সাথে আছে বাঘা, টাঘা আর টুসি নামের তিনটি বিশ্বস্ত কুকুর।
তবে যত দিন যাচ্ছে মাহিন ও বড় মেয়ে আফরাকে নিয়ে ভয় হচ্ছে। দুজনেরই প্রানশক্তি কমছে। খুব মানবীয় ওরা নিজেদের কথা ভাবছে না, এ অবস্থায়ও মানুষদের কথা ভাবে। আফরা ওদের হাসপাতালে কখনো কখনো "ও" নেগেটিভ রক্তের গ্রুপের মানুষ পেলে,ও খুব যত্ন নেয়, যাতে তারা বেঁচে থাকতে পারে। তবে ডাক্তাররা ভাবছে থ্যালাসেমিয়ার রোগী। আফরা তাদের রক্ত শুষে নিচ্ছে টেরই পাচ্ছেনা।
অবশ্য আজকে যদি আনন্দকে শিকার করতে পারে তবে একশো বছরের জন্য মাহিন ও আফরাকে নিয়ে নিশ্চিন্ত। কাউন্ট ড্রাকুলার রক্ত পানের পর ওদের রক্তের গ্রুপ পাল্টে AB হবে। তখন ওদের খাবারের অভাব হবে না।
ইরা ঠোঁটে টুকটুকে লাল লিপস্টিক বুলিয়ে নিলো। সাথে গায়ে স্প্রে করলো ধুতরা ফুলের পারফিউম। আনন্দ আসছে। কাউন্ট ড্রাকুলা! বাতাসে অদ্ভুত সম্মোহনী গন্ধ! ঠিক একশো বছর আগের রোমাঞ্চকর অনুভূতি। ইরা জানে ও জিতবেই।
(সমাপ্ত)
শিকার
__________
লেখকঃ হোসেনী ছাইয়েদা নাছরীন (ছবি)
#শিকার
ভালো লাগলে পেইজটি সবাই ফলো করবেন SHAIKH SHADEE
__নতুন শাড়িতে পুরাতন বউ 🤣🤣
শাড়ি যতই পাল্টাও ঘরে আর তুলবো না,,
তালাক দিছি তো দিছি!
প্রতি বাদ করুন✊
মাশাল্লাহ। সুন্দর সিদ্ধান্ত
প্রিয়!উম্মুল মাদারিস হাটহাজারী
আরবী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি এলান!
আগামী ৭ শাওয়াল, ১৭এপ্রিল ২০২৪ বুধবার হতে সকল বিভাগ খোলা হবে, একই দিন হতে নতুন পুরাতন সকল ছাত্র ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে ইনশাআল্লাহ!
ভর্তি হওয়ার কিছু শর্ত,👇
১.প্রচলিত রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত না থাকা,
২.মাদ্রাসা তে কোনো রকম মোবাইল ব্যবহার না করা,
৩.নতুন ছাত্ররা পূর্ব মাদ্রাসার প্রত্যয়ন পত্র নিয়ে আসা,
৪.গরীব ছাত্ররা সাদকা ফান্ড থেকে খাবার গ্রহণ করতে
হলে ভর্তি পরীক্ষায় নির্ধারিত নাম্বার পাওয়া,
👇নতুন ছাত্র ভর্তি পরীক্ষার কিছু নিয়মাবলি 👇
১.ইয়াযদাহুম থেকে কানযুদ্দাক্বাইক্ব পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা,
২. শরহে বেকায়া থেকে দাওয়ায়ে হাদিস (মাস্টার্স) পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা হবে
৩. ভর্তি পরীক্ষার আবেদন পত্র ৭ শাওয়াল বিতরণ হবে, এবং আবেদন পত্র জমাদান ও ছবিযুক্ত প্রবেশপত্র বিতরণ ৮ শাওয়াল হবে,
৪.লিখিত ভর্তি পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ ১৪ শাওয়াল, ভর্তি পরীক্ষা উত্তীর্ণ ছাত্রদের নাম তিন দিনের মধ্যে এলান করে ভর্তি ফরম বিতরণ করা হবে, শুধু মাত্র ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্ররাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সুযোগ পাবে,
বিঃ দ্রঃ مدا رس ملحقة আগের নিয়মে ভর্তি হবে,
লিখিত পরীক্ষার বিবরণ( ৬ প্রশ্ন থেকে৩ প্রঃ উঃ )
* দাওরায়ে হাদিস* তাফসিরে জালালাইন, মেশকাত, হিদায়া, মায়বুযী,শরহে আক্বাইদ,
*জামাতে মিশকাত * হিদায়া ১ম ২য়, নূরুল আনওয়ার,সুল্লামুল উলূম,মাকামাতে হারীরী, মুখতাসারুল মাআনী,
*জামাতে হিদায়া আখেরাইন* হিদায়া ১ম ২য়,নূরুল আনওয়ার সুন্নাহ,মাকামাতে হারীরী,
*জামাতে হিদায়া আওয়ালাইন* শরহে বেকায়া, কুতবী, নফহাতুল আরব,মুখতাসারুল মায়ানী فن اول.
*জামাতে শরহে বেকায়া* শরহে জামী এছেম, কানযুদ্দাক্বাইক্ব,শরহে তাহযীব,উসূলে শাশী, নফহাতুল আরব!
Darul Ulom Hathazari দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসা
র্যাবের হাতে ধরা পড়েছেন মো. লোকমান ওরফে আজরাইল। তিনি কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলায় সিরিয়াল কিলার হিসেবে পরিচিত। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম) আবু সালাম চৌধুরী আজরাইলকে গ্রেফতারের বিষয়টি জানিয়েছেন।(সুত্র - যমুনা টিভি)
পোস্টটি ছড়িয়ে দিন বেশি বেশি শেয়ার করে।
⚠️ প্রিয় বোন, আপনি কি জানেন বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদেরকে নিয়ে উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা কি কি নোং•ড়া ষ'ড়'য'ন্ত্র করছে❓
তারা কিন্তু দেখবে না আপনি ধার্মিক নাকি স্যা'কু'লা'র, কনজারভেটিভ নাকি আধুনিক, প্র্যাকটিসিং নাকি নন প্র্যাকটিসিং, পর্দা করেন নাকি করেন না। এসবের কিছুই তারা দেখছে না। আপনি মুসলিম মানেই আপনি তাদের টা'র্গে'ট!
ℹ️ উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা যেভাবে আমাদের বোনদেরকে ফাঁ•দে ফে'ল'ছে:
#এক - সাইকোলজিক্যাল ও[য়া]র
👉🏽 আমি তোমার জন্য মুসলিম হতে চাই!
তারা কোনো মুসলিম বন্ধুর কাছে ইসলাম শিখতে চায় না। কোনো আলেমের কাছ থেকেও ইসলাম শিখতে চায় না। শুধু মুসলিম মেয়েদের কাছ থেকেই ইসলাম শিখতে চায়।
তারা ভা'র্জি'ন না হলে বি'য়ে করতে চায় না। ভা[র্জি'নি]টি চে'কে'র আ'ড়া'লে, বা ভালোবাসার প্র'মা'ণ পেতে বিয়ের আগে ই[ন্টি'মে]ট করতে চায়, এবং সেই ভি'ডি'ও গো[প]নে ধা[র]ণ করতে চায়। অতঃপর ব্ল্যা[ক'মে]ই'ল করে ভা'র'তে পা•চা•র করে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দিতে চায়, নয়তো হি•ন্দু হবার জন্য চা•প দেয়।
#দুই - ফরগিভন্যাস ও[য়া]র
👉🏽 তাদের ধারণা মুসলিম মেয়েদের সাথে শা'রী'রি'ক স[ম্প]র্ক করলে:-
• পাপ মোচন হবে।
• সাত মন্দির বানানোর মতো পূণ্য হবে।
• বা[ব]রি মসজিদ ভা[ঙা]র মতো পূণ্য হবে।
#তিন - স্লিপিং পি•ল ও[য়া]র
👉🏽 মুসলিম না'রী'দে'র খাবারের সা'থে কৌ(শলে) স্লিপিং পি•ল মি'শি'য়ে ধ[র্ষ]ণ করে, সেটি গো[প]ন ক্যা[মে]রা'য় রে[ক]র্ড করে হি•ন্দু হবার জন্য ব্ল্যাক[মেইল] করা তাদের পুরনো কৌ(শল)। এক্ষেত্রে মুসলিম মে'য়ে'টি হি•ন্দু না হলে ভি[ডি]ও অ'ন'লা'ই'নে ছ[ড়ি]য়ে দেবার হু[ম]কি দেওয়া হয়।
#চার - ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক] ও[য়া]র
👉🏽 ভা'র'ত ও বাংলাদেশের অসংখ্য মুসলিম মে'য়ে'রা যে হি•ন্দু হচ্ছে তার অন্যতম কারণ এই ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক]। মুসলিম মে'য়ে'কে ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'কে]র মাধ্যমে ধ[র্মা'ন্ত]রি'ত করা, পা•চা•র করা এবং পরে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দেওয়ার অসংখ্য প্র'মা'ণ পেয়েছি আমরা।
#পাঁচ - মুসলিম প'রি'চ'য়ে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে
👉🏽 যখন উপরে উল্লেখিত কোনো উপায়ই তারা কাজে লাগাতে পারে না, তখন নিজেকে তারা মুসলিম হি'সে'বে প'রি'চ'য় দিয়ে মুসলিম মে'য়ে'দে'র সাথে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে করে। অতঃপর যেকোনো উপায়ে ই[ন্টি]মে'ট করে সেই ভি[ডি]ও তারা গো[প]ন ক্যা[মে'রা] করে নেয়
কপি পোস্ট AM Islamic Tv
জমি লিখে না দেওয়ায় বাবার দাফন আটকাতে কবরে শুয়ে পড়লেন ছেলে
নীলফামারীতে জমি লিখে না দেওয়ায় মজিবুর রহমান নামে এক ব্যক্তির মরদেহ দাফনে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার ছেলের বিরুদ্ধে। দাফন আটকাতে বাবার জন্য খোঁড়া কবরে শুয়ে পড়েন তিনি।
পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে মরদেহ দাফন করা হয়।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) সদর উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের জাদুরহাট বাটুলটারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী জানায়, মজিবুর রহমান মারা যাওয়ার আগে জমি রেজিস্ট্রি করে না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ছেলে নওশাদ আলী তার মরদেহ দাফনে বাধা দেন। বাবার জন্য খোঁড়া কবরে শুয়ে থাকেন তিনি।
তারা জানান, মুজিবুর রহমানের দুই স্ত্রী রয়েছে। মৃত্যুর আগে দ্বিতীয় স্ত্রীকে দুই শতাংশ ও ছোট ছেলেকে পাঁচ শতাংশ জমি লিখে দেন তিনি।
প্রথম স্ত্রীর তিন ছেলে ওয়াজেদ আলী, খয়রাত আলী ও নওশাদ আলীকে মৌখিকভাবে তিন শতাংশ জমি দেওয়া হয়। কিন্তু মৃত্যুর আগে ওই তিন ছেলেকে দেওয়া জমি রেজিস্ট্রি করে দিতে পারেননি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের চার নম্বর ওয়ার্ড সদস্য (মেম্বার) মাহাবুল ইসলাম বলেন, জমি লিখে না দেওয়ায় বাবার মরদেহ দাফনে ছেলের বাধা দেওয়ার ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। এ ঘটনায় এলাকায় সমালোচনার ঝড় বইছে। দুপুরে পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফনকাজ সম্পন্ন হয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলামও ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন
সূত্রঃ Banglanews
কওমীওয়ালা SHAIKH SHADEE Rasulpur 24.com দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা Md. Sohidul Islam শহীদুল ইসলাম
কওমীওয়ালা SHAIKH SHADEE Rasulpur 24.com দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা শহীদুল ইসলাম Md. Sohidul Islam
Rasulpur 24.com দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা SHAIKH SHADEE কওমীওয়ালা শহীদুল ইসলাম Md. Sohidul Islam
কওমীওয়ালা SHAIKH SHADEE Rasulpur 24.com দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা H M Mosarraf Hosein শহীদুল ইসলাম Md. Sohidul Islam
নওমুসলিম স্বামীর মুক্তি চেয়ে নওমুসলিম স্ত্রীর
সংবাদ সম্মেলন
বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে
শহীদুল ইসলাম SHAIKH SHADEE দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা Rasulpur 24.com Md. Sohidul Islam কওমীওয়ালা
SHAIKH SHADEE Md. Sohidul Islam দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা Rasulpur 24.com শহীদুল ইসলাম কওমীওয়ালা
কওমীওয়ালা শহীদুল ইসলাম Md. Sohidul Islam SHAIKH SHADEE দারুল উলূম মুহিউল ইসলাম মাদরাসা মাটিরাঙ্গা Rasulpur 24.com
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Khagrachari
4450
Wapda Road
Khagrachari, 4400
I am Advocate Jasim Uddin Majumder.I live at Monpura Residential Area, adjacent to Power Development
Khagrachari, 4400KHAGRACHARI
পাহাড়ের জীবনযাত্রা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে আওয়ার খাগড়াছড়ি সব সময়।