Dr. Jahir Rayhan
গুরুত্ব জিনিসটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ,
যাকে তাকে বেশি গুরুত্ব দিবেন না,
তাতে নিজের গুরুত্ব থাকবে না
বন্ধুর সাফল্য দেখার পর গর্ব না হয়ে যদি হিংসা হয় তাহলে বুঝে নিন আপনি ছোটলোক
প্রথম তিন বছরে শিশুরা যা দেখে, যা স্পর্শে করে, যা শোনে সবকিছুতেই বুদ্ধি, অনুভূতি, চলাফেরা এবং শিক্ষা গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই এ সময় শিশুকে পর্যাপ্ত সময় দিন।
✍️কোন বয়সের শিশু কি খাবে❓ কতটুকু খাবে❓
🔴জন্মের পর থেকে ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াবেন।
🔴 ৬ মাস থেকে ১ বছর বয়স পর্যন্তঃ
মায়ের বুকের দুধ (বাচ্চা যতবার খেতে চাইবে ততবার)
পরিপূরক খাবারঃ ভাত, খিচুড়ি, সবুজ শাকসবজি, হালুয়া,মাছ, মুরগির মাংস, ডিম, পাকা আম, কলা, পেঁপে (দিনে ৩-৫ বার)
🔴 ১ বছর থেকে ২ বছর বয়স পর্যন্তঃ
মায়ের বুকের দুধ (বাচ্চা যতবার খেতে চাইবে ততবার)
পরিপূরক খাবারঃ ভাত, খিচুড়ি, সবুজ শাকসবজি, হালুয়া,মাছ, মুরগির মাংস, ডিম, পাকা আম, কলা, পেঁপে (দিনে ৫ বার)
🔴 বয়স ২ বছরের বেশি হলেঃ
স্বাভাবিক পারিবারিক খাবার (দিনে ৩ বার)
এছাড়াও কলা, পেঁপে, আম, কাঁঠাল এবং মৌসুমি ফলমূল।
✍️ বয়স অনুযায়ী শিশুর প্রতিদিনের পানির চাহিদাঃ
৭ -১২ মাসঃ ০.৫-০.৭৫ লিটার।
১-৩ বছরঃ ১-১.২৫ লিটার।
৪-৮ বছরঃ ১.৫-২ লিটার।
৯-১৬ বছরঃ ২-২.৫ লিটার।
✍️ কোন খাবারে কি ভিটামিন থাকে❓
ভিটামিন এঃ দুধ, ডিম,গাজর, মিষ্টিকুমড়া, পেঁপে, আম,কচু শাক,ছোট মাছ, ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-১ঃ ফুলকপি, মটরশুঁটি, মাশরুম, মসুর ডাল ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-২ঃ পুঁইশাক, দুধ, ডিম, মাংস, কলিজা, ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-৩ঃ মাংস, ফল, বাদাম, মাছ, মাশরুম, লাল চাল ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-৫ঃ গম,মাছ, মাংস, টমেটো, ডিম, দুধ, ফুলকপি ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-৬ঃ মাছ, মাংস,কলা, ডিম ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-৯ঃ টমেটো, বাদাম,কলা, শিম, পেঁপে, ঢেঁড়স,পালং শাক,মাছ ইত্যাদি।
ভিটামিন বি-১২ঃ কলিজা, মাছ, মাংস, ডিমের কুসুম ইত্যাদি।
ভিটামিন সিঃ লেবু, আমড়া, আমলকি, পেয়ারা, আনারস, কাঁচা মরিচ, বাঁধাকপি ইত্যাদি।
ভিটামিন ডিঃ ডিমের কুসুম,কলিজা, ছোট মাছ ইত্যাদি।
ভিটামিন ইঃ বাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট, গম ইত্যাদি।
ভিটামিন কেঃ সবুজ শাকসবজি, ডিম,ফুলকপি, মিষ্টিকুমড়া ইত্যাদি।
জিংকঃ বরবটির বীজ, ডাল, সয়াবিন, মাংস,ডিম,দই ইত্যাদি।
আয়োডিনঃ সামুদ্রিক মাছ, আয়োডিনযুক্ত লবণ,ইত্যাদি।
সুস্থ্য থাকতে যা যা করবেনঃ
# অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
# মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
# রাগ পুষে রাখবেন না।
# পিপাসার্ত না হলেও পানি পান করুন।
# সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
# যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসংগীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
# ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
# সুযোগ পেলেই পরিবারপরিজন নিয়ে নিজের দেশকে এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন।
# ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
# মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
# মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন।
# সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন, পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে প্রাণবন্ত ভাবে হাসুন।
এক চোর একবার ইমাম
নাববী (রহ) এর টুপি আর কাপড়
চুরি করে পালাচ্ছিল।
ঠিক এই সময় ইমাম নাববী (রহ)
দেখে ফেলে তাকে ডাক দিয়ে
বলে উঠলেনঃ
"আল্লাহর কসম!
আমি তোমাকে ওগুলোর মালিক
করে দিলাম, আর বল যে
"আমি গ্রহন করলাম"
যাতে তুমি জাহান্নামের আগুন
থেকে বাঁচতে পার"
এইবার বুঝেন ইসলাম কি ?
সত্যিই আমি মুসলিম
হিসেবে গর্বিত।
বিষের Expiry date বা মেয়াদ উত্তীর্ন হলে বিষটা কি আরো বিষক্রিয়া হবে নাকি বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে যাবে?
কচু পাতা দেখেছেন নিশ্চয় উপরে সবুজ ভেতরে চুলকানিতে ভরা,
তেমনি, কিছু মানুষ দেখেছেন নিশ্চয় উপরে ভদ্রবেশ ভেতরে আবর্জনায় ভরা।
"আমি আমার জীবনে অনেক বই পড়েছি, কিন্তু সেগুলো থেকে অর্জিত বেশীরভাগ তথ্যই আমার এখন মনে নেই। তাহলে এত বই পড়ে আসলে আমার কি লাভ হচ্ছে?" একজন ছাত্র তার শিক্ষককে ঠিক এই প্রশ্নটি একদিন জিজ্ঞেস করেছিল।
শিক্ষক এই ব্যাপারে মৌন ছিলেন, তিনি প্রথম দিন কোন উত্তর দিলেন না।
কিছুদিন পর নদীর ধারে সেই ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে একদিন দেখা হয়, শিক্ষক ছাত্রকে একটি ছিদ্রযুক্ত পাত্র দেখিয়ে বললো - "যাও, নদীর ধার থেকে পাত্রটি নিয়ে আমার জন্যে এক পাত্র পানি নিয়ে আসো", পাত্রটি সেখানে ময়লার মধ্যে মাটিতে পড়েছিল।
ছাত্রটি কিছুটা বিভ্রান্তিবোধ করলো, এটা অযৌক্তিক উপদেশ, একটা ছিদ্রযুক্ত পাত্র দিয়ে পানি নিয়ে আসা সম্ভব নয়, কিন্তু শিক্ষকের উপদেশ অমান্য করা যাবে না, তাই সে মাটি থেকে পাত্রটি তুলে নিয়ে নদীর ধারে ছুটে গেল পানি নিয়ে আসার জন্যে।
পাত্র ভর্তি করে সে পানি নিয়ে উপরে উঠে এলো, কিন্তু বেশি দূর যেতে পারলো না, কয়েকটা কদম দেওয়ার সাথে সাথেই পানিগুলো সব ছিদ্র দিয়ে নিছে পড়ে গেল।
সে আরও কয়েকবার চেষ্টা করলো, কিন্তু সে ব্যার্থ হলো এবং হতাশাবোধ করলো।
এভাবে আরও কয়েকবার চেষ্টা করার পরেও সে পানি নিয়ে পৌঁছাতে পারলো না, সে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়ল।
তারপর সে শিক্ষকের নিকট ফিরে গিয়ে বললো - "আমি ব্যর্থ হয়েছি, আমি এই পাত্রটিতে পানি নিয়ে আসতে পারবো না, এটা আমার পক্ষে সম্ভব নয়, আমাকে ক্ষমা করুন।"
ছাত্রের কথা শুনে শিক্ষক কোমল একটি হাসি দিলেন এবং ছাত্রকে উদ্দ্যেশ্য করে তিনি বললেন - "না, তুমি ব্যর্থ হওনি। পাত্রটির দিকে তাকিয়ে দেখ, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, একদম নতুন একটি পাত্রের মত দেখাচ্ছে। ছিদ্রগুলো দিয়ে যতবারই পানি পড়েছে ততবারই পাত্রটির মধ্যে থাকা ময়লাগুলো পরিষ্কার হয়ে বের হয়ে গিয়েছে। যখন তুমি কোন বই পড় তখন তোমার সাথে একই ব্যাপার ঘটে, তোমার ব্রেইন হচ্ছে একটি ছিদ্রযুক্ত পাত্রের মত, আর বইয়ের মধ্যে থাকা তথ্যগুলো হচ্ছে পানির মত। তাই যখন তুমি কোন বই পড় এর সব কিছু মনে রাখতে পারো না। কিন্তু তুমি একটা বই পড়ে এর সবগুলো তথ্য মনে রাখতে পারলে কিনা সেটা তেমন গুরুত্বপূর্ন কোন বিষয় না। কারণ বই পড়ে তুমি যেসব ধারণা, জ্ঞান, আবেগ, অনুভূতি, উপলব্দি এবং সত্য খুঁজে পাও সেগুলো তোমার মনকে পরিষ্কার করে, যতবার তুমি একটি বই পড়ে শেষ কর ততবার তোমার আধ্যাত্মিক রূপান্তর ঘটে, প্রতিবার তোমার পুনর্জন্ম হয়, ফলে তুমি আরও বিশুদ্ধ একজন মানুষে পরিণত হও। এটাই হচ্ছে বই পড়ার মূল উদ্দেশ্য।"
হ্যাপি রিডিং...।
জীবনটা যদি কাঠপেন্সিল দিয়ে লেখা কবিতা হতো তাহলে ভুলগুলো রাবার দিয়ে মুছে নতুন করে লিখতাম
সব জুড়ে মেঘপুঞ্জ মেঘদূত এলো বলে!
বলো সন্ধ্যার আকাশ -
কে ছিলো সে- বার্তাবাহক?
কুঞ্জে কুঞ্জে পূঞ্জে পূঞ্জে
সঞ্জীবনী মন্ত্র লয়ে কর্ণে পশিল একি মন্ত্রমুগ্ধ বাণী
কে গো তুমি চকিত মনোহরণকারী??
কিছুই হারিয়ে যায়নি, আল্লাহ সরিয়ে নিয়েছেন! কারণ,
এর চেয়েও উত্তম কিছু আপনার প্রাপ্য!
ইনশাআল্লাহ
ব্রায়োনিয়া এলবামঃ
প্রতিশব্দ :
ব্রায়োনিয়া ভেরা, সাদা ব্রায়োনি, ভিটিস এলবা, ব্ল্যাকবেরিড হোয়াইট ব্রায়োনি।
উৎস :
ওয়াইন্ড হপ্স নামক গাছ হতে ঔষধটি প্রস্তুত হয়। গাছটি মূল হতে ৩ ফুট লম্বা এবং ৩-৪ ইঞ্চি মোটা হয়। মূল আড়াআড়ি ভাবে কোঁচকানো থাকে। পাতাগুলো খসখসে ও ঘন সবুজ বর্ণের হয় । জুন-জুলাই মাসে ছোট ছোট সবুজ হলদে রং এর ফুল ফোটে।
প্রাপ্তিস্থান :
মধ্য ও দক্ষিন ইউরোপের অরন্যে ইহা পাওয়া যায়।
আবিষ্কার :
১৮১৬ সালে মহাত্মা হ্যানিমান আবিষ্কার করেন।
ধাতু প্রকৃতি :
বাত ধাতুর লোক, উত্তেজনা প্রবল, পিত্ত রোগ, বলিষ্ঠ, দৃঢ় মাংসপেশী এবং চুল ও শরীর কালো বা শ্যামবর্ণ ব্যাক্তি যাদের দেখতে নির্বোধের মত।
ক্রিয়াস্থান :
যাবতীয় রক্তস্রাবী ঝিল্লী এবং অন্তবর্তী কোষ সমুহের উপর বিশেষ ক্রিয়া করিয়া থাকে। ফাইব্রাস টিস্যু, ফুসফুস, মেমব্রেন, যকৃত ও মস্তিষ্কর উপর ক্রিয়া।
রোগ সমূহ :
সবিরাম জ্বর, স্বল্প বিরাম জ্বর, টাইফয়েড জ্বর, শিরঃপীড়া, সর্দিস্রাব, মাথাঘোরা, কাশি, চক্ষু বেদনা, স্তন প্রদাহ, উদারময়, যকৃতের পীড়া, কোষ্টবদ্ধতা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, ন্যাবা, বাত, সন্ধি বাত এবং শ্লৈষ্মিক ঝিল্লীর রস নিঃসারনে রুদ্ধ করে।
লক্ষণ :
ব্রায়োনিয়ার ৩ টি বিশেষ লক্ষণ :
⏺️ব্রায়োনিয়ার ধীরগতিযুক্ত পীড়া লক্ষণের আবির্ভাব। অতি ধীরে ধীরে, ক্রমে ক্রমে বৃদ্ধি পাইয়া পীড়াটি সর্ব সম্পূর্ণ হইয়া উঠে।
⏺️ব্রায়োনিয়ার শুষ্কতা। মুখ গহবর ও গুহ্যদ্বার শুষ্ক। শুষ্ক কাশি, সেজন্য পিপাসাও প্রচুর কিন্তু অনেকক্ষণ পর পানি পান করে।
⏺️নড়াচড়ায় সকলের কষ্টের বৃদ্ধি। সঞ্চালনে বৃদ্ধি, রোগী চুপচাপ পড়িয়া থাকিতে ভালবাসে।
মানসিক লক্ষণ :
⏺️আরোগ্য সম্বন্ধে হতাশা, অত্যন্ত নৈরাশ্যপূর্ণ থাকে। রোগী দিবারাত্রি চুপচাপ থাকে।
⏺️খিটখিটে স্বভাবের ও বিমর্ষ।
⏺️নতুন লোক দেখিলে রোগী খারাপ বোধ করে।
⏺️জোরে কথা বলিলে বা হঠাৎ বাতি জ্বালাইলে রোগী রাগান্বিত হইয়া উঠে।
⏺️প্রলাপ বকে, প্রলাপে রোগী বাড়ী যাইতে চায়।
⏺️রোগী উত্তেজিত হইলেই পীড়ার লক্ষণ দেখা যায়।
⏺️রোগী অন্ধকারে থাকিতে চায়।
⏺️রোগী মনে করে বিছানায় বসিয়াই যেন সে কোথাও যাইতেছে।
⏺️শিশুরা কি যে চায় বুঝা যায় না। কিন্তু কোলে উঠিতে চায় না।
চরিত্রগত লক্ষণ :
⏺️ঠোঁট, মুখ, জিহ্বা, পাকস্থলী, গলা প্রভৃতির শুষ্কতা।
⏺️নড়াচড়ায় পীড়া লক্ষণের বৃদ্ধি। চুপ করিয়া থাকিলে উপশম। পিটিলে বেদনা ও অন্যান্য লক্ষণের উপশম।
⏺️জিহ্বা শুষ্ক হেইয়া অত্যান্ত পিপাসাবোধ। মুখে তিক্ত স্বাধ।
⏺️মল শুষ্ক ও কঠিন।
⏺️তর্কাতর্কি, ঝগড়া বা কাহারও সহিত মত বিরোধের কয়েক ঘন্টা পরে প্রবল রক্ত সঞ্চয় যুক্ত শিরঃপীড়া।
⏺️মাথা যেন চাকার মত ঘোরে। প্রাতে এবং বিছানা বা আসন হইতে উঠিলেই মাথা ঘুরিয়া পড়িয়া যাইবার উপক্রম।
⏺️বক্ষঃস্থলে সাঁটিয়া ধরা ও অসহ্য খোচা বেঁধার মত বেদনা। নিঃশ্বাস টানিতে পারে না। নড়াচড়ায় বেদনার বৃদ্ধি।
⏺️বাত শ্লেষ্মা জ্বর, বার বার ঠোঁট নাড়া, যেন কিছু চিবাইতেছে। ঠোঁট শুষ্ক ও ফাটা।
⏺️গ্রীষ্মে উদরাময়ের বৃদ্ধি।
⏺️কাশি গলার মধ্যে কুটকুট করে, রাত্রিতে কাশির বৃদ্ধি। শুষ্ক কাশি, গয়ার উঠে না।
⏺️ঘাড়ের পেশী শক্ত হইয়া যাওয়া ও বেদনার জন্য মাথা নাড়িতে না পারা।
⏺️উঠিয়া বসিলে গা বমি বমি ও গা ঝিম ঝিম করে। বাম হাত বা বাম পা অনবরত নাড়ে।
⏺️মাসিক ঋতু বন্ধ, নাক দিয়া রক্ত পড়ে।
কাশি :
রোগী স্থির হইয়া চুপচাপ থাকিলে কাশি হয় না, কিন্তু একটু নড়াচড়া করিলে কাশি আরম্ভ হয়। শুষ্ক কাশি, বুকের ভিতরে যেন কাশি চাপিয়া ধরিয়া আছে। কাশির সময় হাত দিয়ে বুক চাপিয়া ধরিতে হয়, বুকে ও পেটে বেদনা, চটচটে রক্ত মিশ্রিত গয়ার, কিছু খাইলে কাশি বৃদ্ধি।
দন্ত :
দন্তে প্রচন্ড ব্যথা, খাবার গ্রহন করার সময় ছিড়ে ফেলার মত সূচ ফোঁটানোর ন্যায় বেদনা।
বৃদ্ধি :
উঠিয়া বসিলে, শুকনো পানাহারে, সঞ্চালনে, প্রাতঃকালে, আহারের পরে, গরম ঘরে থাকিলে।
উপশম :
আক্রান্ত স্থান চাপিলে, শয়নে, বিশ্রামে, স্থির হইয়া থাকিলে, ঠান্ডা দ্রব্য পানাহারে, ঘামে।
অনুপূরক :
এলিমিউনা, রাসটক্স, কেলি কার্ব, নেট্রাম মিউর, কার্বোভেজ, এন্টিম টার্ট, ডাল্কামারা, বেলেডোনা।
ক্রিয়ানশক :
ক্যামোমিলা, চেলিডোনিয়াম, ক্যাম্ফার, কফিয়া, এসিড মিউর, নাক্স, পালসেটিলা, সেনেগা।
ব্যবহার শক্তি :
৩x হইতে ১০০০ শক্তি বা তদুর্ধঃ
ডাঃ জহির রায়হান
প্রভাষক
মোংলা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
মোংলা, বাগেরহাট।
Email: [email protected]
জীবনের তরে যত অর্জিত জ্ঞান,
ঠেকাতে ব্যর্থ হবে আমার মরণ।
মিছে মায়ার পড়ে দিয়েছি জীবন।
মৃত্যু আমায় সত্য চেনাবে তখন।
সেদিন থাকবে না আমার উকিল।
দেহ'ই সাক্ষ্য দেবে—কী মুশকিল!
আমার দেহজুরে চলবে কেবল—
পোকাদের আড্ডা আর কিলবিল।
এতদিন যাদের ভেবেছি আপন—
সেদিন তারাই হবে সবচেয়ে কৃপন।
মৃত্যু আমায় সত্য চেনাবে সেদিন,
কাটিয়ে এসেছি কেমন জীবন...!
প্রকৃতির মাঝেই পেয়েছি নির্মল শান্তি
পেয়েছি না বলা কষ্ট লুকানোর আশ্রয় !
তাই তো মিছে মোহের পিছনে ছুটি না
ছুটে যায় পেতে প্রকৃতির নির্মল আলিঙ্গন !!
মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করতে পারে না
তাইতো সংঘাত এড়িয়েও বাচা যায় না !
বিশ্বাসে আঘাত দিয়ে মন জর্জরিত করে
আর প্রকৃতি কতো মায়া জড়িয়ে কাছে টানে !!
সকলকে ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা বেশির ভাগ অনুমান থেকে দূরে থেকো...।
(সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১২)
মিথ্যা বলা পাপ। মিথ্যার সর্বোচ্চ পর্যায় হলো কারো ওপর অপবাদ দেওয়া। যে অপরাধ বা দোষ কারো ভেতর নেই, এমন অপরাধ বা দোষ তার জন্য সাব্যস্ত করাকে অপবাদ বলা হয়।
অপবাদের মাধ্যমে নির্দোষ ব্যক্তির চরিত্রে কালিমা লেপন করা হলেও এর পরিণতি ভয়াবহ।
মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা সচ্চরিত্রবান সরলমনা মুমিন ব্যক্তিদের অপবাদ দেয় তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত এবং তাদের জন্য আছে কঠিনতম শাস্তি।
হে প্রকৃতি,,
আরো কিছুদিন, আরো কিছুদিন আর কতোদিন?
ভাষাহীন তরু বিশ্বাসী তপ্ত ছায়া কতোটা বিলাবে?
কতো আর এই রক্ত-তিলকে তপ্ত প্রনাম!
জীবনের কাছে জন্ম কি তবে প্রতারনাময়?
পরিকল্পিত কঠোর পরিশ্রম
আপনাকে সফলতার পথ দেখায়,,,
বর্তমান সময়ের সেলস্ এর গুরুত্বপূর্ণ ৩ (তিন) টি টিপস,,,
১. রিলেশন
২. গুড রিলেশন
৩. ভেরি গুড রিলেশন
১. রিলেশনঃ একজন বিক্রয় কর্মীর তার প্রতিটি রুটের প্রত্যেক কাস্টমারের সাথে রিলেশন থাকতে হবে, যেমন প্রত্যেক কাস্টমার তাকে চিনবে ও জানবে সে কোন কোম্পানির প্রতিনিধি।
২. গুড রিলেশনঃ একজন বিক্রয় কর্মীর তার প্রতিটি রুটের সর্বমোট কাস্টমারের আশি শতাংশ (৮০%) কাস্টমারের সাথে গুড রিলেশন থাকতে হবে, যেন সে খুব সহজেই ঐ দোকানগুলোতে পন্য তুলতে সক্ষম হয়।
৩. ভেরি গুড রিলেশনঃ একজন বিক্রয় কর্মীর তার প্রতিটি রুটের সর্বমোট কাস্টমারের পঞ্চাশ শতাংশ (৫০%) কাস্টমারের সাথে ভেরি গুড রিলেশন থাকতে হবে, যেন সে কাস্টমারের নয় বরং নিজের চাহিদা অনুযায়ী দোকানগুলোতে পন্য তুলতে সক্ষম হয়।
স্বামী পূণ্যবান হলেও গুনাহগার স্ত্রীর কারণে সংসার সুন্দর ও পবিত্র হয় না। কিন্তু স্ত্রীও যদি নেককার হন, তাহলে দাম্পত্য জীবন পরিণত হয় স্বর্গরাজ্যে।
আর সেই স্বামী-স্ত্রীকে বলা হবে
‘'জান্নাতে প্রবেশ করো তোমরা এবং তোমাদের স্ত্রীরা'’ (সুরা জুখরুফ: ৭০)
কয়লার খনিতে কাজ করা একজন শ্রমিক। আপনি আমি যখন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় হাসফাস করছি তখনও সে কাজ করে যাচ্ছে। সে জানে বিকেল না হলে তার মজুরি মিলবেনা, পরিবারের সদস্যদের মুখে খাবারও উঠবেনা।
এসব ভাবলে নিজের জীবনকে অনেক বিলাসবহুল মনে হয়, আজকের যেই কাজটি অনেক কঠিন মনে হচ্ছে, তা অতি সহজতর লাগে।
এ জীবনে কোনো কাজই সহজ নয়, তেমনি কঠিন ও নয়, তাই যা আছে তা নিয়ে অভিযোগ করা নিছক বোকামি।
মহাজাগতিক সৌন্দর্য্য
(Universal beauty)
প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তি
এই দুই নিয়েই মানুষের জীবন,
তবে জীবনে তারাই এগিয়ে,
যারা হাজারো অপ্রাপ্তি পিছনে রেখে সামনে এগিয়ে যায়।
সোডিয়াম সাইক্লামেট যা বাংলাদেশে 'ঘন চিনি' নামে পরিচিত। এই যৌগ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কেজি চিনি যতটা মিষ্টি স্বাদ আনতে পারে, মাত্র ২০ গ্রাম সোডিয়াম সাইক্লামেটের পক্ষেই খাবারকে ততটা মিষ্টি করে তোলা সম্ভব। কিন্তু এই সোডিয়াম সাইক্লামেট হলো এক প্রকার ভয়ঙ্কর বিষ।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাজারের বেশিরভাগ মিষ্টি জাতীয় খাবার এখন এই ঘন চিনি ব্যাবহার করে তৈরী করা হচ্ছে এবং আমরা মহা সুখে তা খেয়ে যাচ্ছি। সবচেয়ে ভয়ের বিষয় হলো এই ঘন চিনি নামের বিষ সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষ প্রায় কিছুই জানেনা।
আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু হল আয়না,
কারণ আমি যখন কান্না করি
সে তখন হাসে না।
আপনি মরে যাবার পর কে পৃথিবী শাসন করবে, কে নোবেল জয়ী হয়ে মানবকূলে তর্কের ঝড় তুলবে তাহাতে আপনার কিছুই আসে যায় না। যে আপনাকে উৎসাহিত করছে আর যে আপনাকে নিরুৎসাহিত করছে দুজনকেই একই চোখে দেখুন। কারো উৎসাহে আত্মতুষ্টিতে ভোগার অর্থ হল কারো নিরুৎসাহে আপনি আবার ভেঙ্গে পড়বেন। পাশ্ববর্তী চরিত্রদের এত গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন নেই।
ভাঙ্গা খেলনা যত্ন করে রেখে দিলে সেটা শোকেজের জায়গা নষ্ট করা ছাড়া আপনাকে আর কিছুই দিবে না। যেটা অর্ধেক ভেঙ্গে গেছে, যত সুন্দরই হোক না কেন সেটা পরিপূর্ণ না।
যেখানে সবটাই আবর্জনা সেখানে কুড়াবার কিছু নেই, ফেলে দিতে হয় সব। একবার কঠিন হওয়া শিখে গেলে জীবনটা সহজ হয়ে যায়। আপনার জীবনের কাছে এই পৃথিবী, পৃথিবীর মানুষ এবং তাদের বেঁচে থাকার যুদ্ধ এবং ভালোবাসা সবই পাশ্ববর্তী চরিত্র।
আহত যোদ্ধা যত শক্তিশালীই হোক না কেন, সৈন্য শিবিরে সে একপ্রকার বোঝা ! আপনার সমস্যা আপনারই সমস্যা; অন্য কারো না। কেউ হয়ত আপনাকে সান্ত্বনা দিবে, দায়িত্বের খাতিরে কেউ ঘড়ি ধরে পরামর্শ দিয়ে কেটে পড়বে। কেউ সেটা করার তাগিদও বোধ করবে না।
আপনার মত করে আর কেউ আপনার দুঃখ কষ্ট আঁচ করতে পারবে না যেমনটা আপনিও পারেন না অন্যদের ক্ষেত্রে। তাই সিদ্ধান্ত নেবার সময় কারো পাশ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেবেন না। সেটাই করুন যেটা আপনার ভালো মনে হয়। কেননা আপনার ভালো থাকার জন্য এই পৃথিবীতে আপনিই একমাত্র যোদ্ধা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Khulna
9100
Holding# 19, Main Road, Paikgacha
Khulna
• হামদর্দের যেকোন প্রোডাক্ট হোম ডেলি?
Khulna
Khulna, 9100
ডাক্তারের তথ্য /Doctors information, We providing best doctor service , a