Medi-Science Int'l

🎈এবারের ডেঙ্গু পরিবর্তিত উপসর্গ নিয়ে হাজির হচ্ছে।
সেগুলো হচ্ছে,

১. দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া: তিন দিন বা চার দিন ধরে ডায়রিয়ায় ভুগছেন কিন্তু সেটি ভাল হচ্ছে না। এমন উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। বর্তমানে ডেঙ্গুর নতুন যেসব উপসর্গ দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে এটাই বেশ উল্লেখযোগ্য। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার পর যে ডায়ারিয়া হয় তার সাথে সাধারণ ডায়রিয়ার কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। যে কারণে ডায়রিয়া দীর্ঘস্থায়ী হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

২. জ্বর না থাকা: হাসপাতালে এমন সব ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছেন যারা এ মৌসুমে জ্বরে আক্রান্তই হননি। অর্থাৎ জ্বর না হলেও পরীক্ষার পর তারা ডেঙ্গু আক্রান্ত বলে জানা গেছে। এছাড়া গরমের কারণে অনেকে হয়তো দুয়েক দিন হালকা জ্বরে ভুগেছেন কিন্তু সেটি পাত্তা দেননি। কিন্তু পরে সেটি মারাত্মক ডেঙ্গুতে পরিণত হয়েছে।
হাসপাতালে এই মৌসুমের শুরুতে যেসব রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অবস্থায় ভর্তি হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্তত দুই জনের কোন জ্বর ছিল না। তারা দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে পরীক্ষা করে তাদের মধ্যে ডেঙ্গু ধরা পড়ে।

৩. স্থায়ী বমি: কয়েক দিন জ্বর হওয়ার পর বমি শুরু হয় এবং এক বার বমি শুরু হলে সেটি আর কমে না।

৪. প্রচণ্ড মস্তিস্কে প্রদাহ: এই লক্ষণ অনেকটা মেনিনজাইটিস এর সমস্যার মতোই। এতে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা দেখা দেয়। অল্প জ্বরের পর কারো যদি প্রচণ্ড মাথাব্যথা থাকে, ঘাড় শক্ত হয়ে যায়, হাত-পা শক্ত হয়ে যায় কিংবা প্রচণ্ড খিঁচুনি দেখা দেয় - তাহলে দেরি না করে ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো উচিত। এছাড়া যেকোন ধরণের মাথার প্রদাহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত ।

৫. হাত-পা ফুলে যাওয়া।

৬. শরীরের বিভিন্ন জায়গায় - বিশেষ করে বুকে এবং পেটে যদি পানি জমে যায় - তাহলে দেরি না করে হাসপাতাল কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই লক্ষণটি এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে।

৭. অসহ্য রকমের পেট ব্যথা।

🎈ডেঙ্গুর এসব পরিবর্তিত উপসর্গ একটি একটি করেও আসতে পারে। আবার বেশ কয়েকটি উপসর্গ এক সাথেও দেখা দিতে পারে। এটা নির্ভর করে পরিস্থিতির উপর বা ডেঙ্গু কোন পর্যায়ে রয়েছে সেটির উপর।

যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন-(সিডিসি)এর তথ্য অনুযায়ী, ডেঙ্গুর মোট তিনটি পর্যায় আছে। এর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে ফেব্রিল ফেইজ বা জ্বর পর্যায়, দ্বিতীয়টি হচ্ছে ক্রিটিক্যাল ফেইজ বা গুরুতর পর্যায় এবং তৃতীয়টি হচ্ছে কনভালেসেন্ট ফেইজ বা নিরাময় পর্যায়।

এখন যত খারাপ রোগী আসে তাদের বেশিরভাগই ক্রিটিক্যাল ফেইজ বা গুরুতর পর্যায়ে চলে যাওয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হতে আসে।

কারো জ্বর এসে সেটি কমে যাওয়ার পর বমি শুরু হয়। কিন্তু এই বমি কমে না। অনেকের রক্তচাপ খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু সে বুঝতেও পারে না যে, তার রক্তচাপ এতোটা কমে গিয়েছে।

এ পর্যায়ে যদি একটি বা দুটি উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যায় তাহলে তার আরোগ্য লাভের সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিন্তু যখন অনেকগুলো উপসর্গ এক সাথে থাকে তখন তাকে চিকিৎসার ভাষায় বলা হয়, মাল্টি-অরগান ডিসফাংশন সিনড্রোম। অর্থাৎ তার দেহের একাধিক অঙ্গ তখন আক্রান্ত হয় এবং তাদের কাজ বাধাগ্রস্ত হয়।

একাধিক অঙ্গ কাজ করছে না এই ধরণের রোগী আমরা প্রচুর পাচ্ছি। ফলে এই ধরণের রোগীদের আমাদের আইসিইউ সাপোর্ট দিতে হচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে চিকিৎসকদের কাছে যে নীতিমালা দেয়া হয়েছে সেখানে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে যে, প্রথম বারের তুলনায় দ্বিতীয় বা তৃতীয়বার ডেঙ্গু আক্রান্তদের উপসর্গ প্রথাগত উপসর্গের তুলনায় ভিন্ন হতে পারে।

🅾স্বাস্থ্য কথাঃ 'ডেঙ্গু জ্বরঃ'
ডেঙ্গু জ্বর এডিস মশা(এডিস ইজিপ্টি স্ত্রী মশা) বাহিত(কামড়ে) ভাইরাস জনিত জ্বর। বিশেষতঃ জ্বরটি গৃষ্ম কালে হয়ে থাকে। ভাইরাস সংক্রমণের তিন থেকে পনেরো দিনের মধ্যে সচরাচর ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলো দেখা দেয়।উপসর্গগুলির মাঝে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশিতে ও গাঁটে ব্যথা এবং শরীরের চামড়ায় ফুসকুড়ি। দুই থেকে সাত দিনের মাঝে সাধারণত ডেঙ্গু রোগী আরোগ্য লাভ করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগটি মারাত্মক রক্তক্ষরী রূপ (ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার) নেয়। রক্তে অনুচক্রিকার(প্লাটিলেট) মাত্রা কমে যায় এবং রক্তক্ষরণ হয়ে মহা বিপদ ঘটায়।
🅾এডিস মশা মূলত: দিনের বেলাঃ সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়, তবে রাত্রে উজ্জ্বল আলোতেও কামড়াতে পারে।

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
©

EMP ULTRASOUND SCANNER

COLOUR DOPPLAR

If you have any queries, don't hesitate to get in touch with +8801712238877 through SMS, or by messaging through Imo,WhatsApp or Viber; or by mailing to [email protected]

For Diagnostic Centre (Pathological) Use Only

3 Part Automated Cell Counter



:



:



Don't be Hesitate to Contact with Us.....

Cell Number: +8801712238877
+8801646638282

Automation
Fully Automatic
Brand
Agappe
Differential Type

Parameters
20 Parameters + 3 Histogram
Number Of Chambers
2
Model Name/Number
Mispa Count X
Throughput
60 Samples/Hour
Display
Digital
Dimensions
436x275x461 mm (HxWxD)
Memory
35,000 results with histogram
Power Supply
100-240V AC, 50/60 Hz I/P, 24V 95W O/P
Weight
25 kg (approx.)
Printer
In-built thermal printer
Technology & Principle
Enhanced Electrical Impedance for blood cells, Non cyanide haemoglobin detection method
Sampling modes
Open Vial | Whole Blood (14uL) | Pre-diluted Blood (20uL)
Storage temperature
-10 Degree Celsius to 50 Degree Celsius
Working temperature
18 to 32 Degree Celsius
WBC
Whole Blood (1:304), Capillary Blood (1:293)
RBC / PLT
Whole Blood (1:448), Capillary Blood (1:444)
External Printer
Connected via USB host
Barcode Reader
Code128, Code39
LIS
Rs232
Ethernet
RJ45
Minimum Order Quantity
10 Piece

Product Details

Mispa CountX is India's first indigenously built blood cell counter in partnership with L&T Technology Services (NSE: LTTS), a leading global pure-play engineering services company.
The latest innovation from the Agappe-LTTS alliance promises to revolutionize the diagnostics landscape in India particularly on the backdrop of the affordability aspect it enables.
Features

Throughput of 60 samples per hour
20 parameters + 3 histograms
10.4 inch touch screen display
Automatic clog clearing
Sturdy hardware with enhanced durability
Whole blood 12μL
Distinct flags for quick and better diagnosis
Memory of 35,000 sample results with histogram
Reagent expiry alarm
QC with L-J graph
Intuitive software

Technology

Electrical Impedance/ aperture impedance/ Coulter Principle: Whole blood is passed between two electrodes through an aperture so narrow that only one cell can pass through at a time. The impedance changes as a cell passes through. The change in impedance is proportional to cell volume, resulting in a cell count and measure of volume. The Coulter principle helps in accurately determining the counts of RBCs, Platelets and WBCs as well as three differential WBC count with accurate volume distribution. This is because the change in electrical resistance of the cell passing through the small aperture in a conductive liquid depends directly on the cell volume.

Volumetric Metering: This analyzer uses a volumetric metering unit to control the count cycle and to ensure that a precise volume of sample is analyzed. Volumetric counting ensures accuracy of the measurements. Volumetric Board circuit is used to check the count completion time of RBC and WBC during sample test. Output of Phototransistor Fluid in-line sensor indicates if there is liquid flowing through the tubes. The Count time is calculated by measuring the time taken by the RBC/WBC fluid line to move from the sensor position located at the top to sensor position located at the bottom (WBC)/ middle (RBC). The phototransistor output voltage decreases indicating the presence of the liquid.

Photometry / Colorimetric Method: This is LED based technology and is used to determine Hemoglobin. The lysed WBC solution is exposed to 520 nm LED light within the WBC bath and is detected by a photodiode. Sample absorb light, when exposed to a beam of incident light. This results in reflection of a light of lower intensity. The intensity of the reflected light is inversely proportional to the concentration of the hemoglobin in the solution. The amount of absorbance of light determines the hemoglobin count.

Is now available here

welcome to visit our page

mispa plus