Aci Saykat
``বদলে যাবে সারা দেশ, দুধে মাংসে বাংলাদ?
⭐ক্যালফসটনিক - ১ কেজি
এটি মূলত বার্সানোলা স্পেন হতে এসিআই এর আমদানিকৃত ইন্টারন্যাশনাল একটা ডিবি ভিটামিন।
✔মূল উপাদান:
ভিটামিন, মিনারেল, এমাইনো এসিড ও এপিটাইজার সমৃদ্ধ |
✅ব্যবহার ক্ষেত্র:
▪গবাদিপশুর দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি,
▪দৈহিক ওজন বৃদ্ধি,
▪মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি,
▪প্রজনন ক্ষমতা ত্বরান্বিত করতে ও কৃমিমুক্ত করার পরে ব্যবহার্য |
✅মাত্রা ও প্রয়োগবিধি:
২০-৩০ গ্রাম প্রত্যহ প্রতিটি গবাদিপশুকে ৫-১০ দিন ভাতের মাড়ের সহিত খাওয়াতে হবে।
ব
ধন্যবাদে
সৈকত শেখ
☎️ 01705811617
পি পি আর সম্পর্কে জানি:::-:::-
পেস্টি ডেস পেটিটস ইন রুমিন্যন্ট এর সংক্ষিপ্ত নাম পিপিআর। পিপিআর গবাদিপশু যেমন ছাগল ভেড়া গাড়ল এর একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ।এই রোগে আক্রান্ত ছাগলের নাকে মুখ হতে তরল নির্গত হতে থাকে ও পাতলা পায়খানা করে দুর্গন্ধযুক্ত এসময় ব্যাপক পানির চাহিদা করে প্রাণীটি এছাড়াও এই রোগে আক্রান্ত প্রাণীটির মুখে ঘা হয় একারণে খাবার গ্রহণ করতে পারে না এবং প্রচন্ড তাপমাত্রা ১০৩থেকে১০৮ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় যার দরুণ রোদে থাকতে চায়। এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ হওয়ায় এর নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নাই, তবে ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে।
তাই সবাই সতর্ক থাকতে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে দেশকে পি পি আর হতে মুক্ত রাখুন।
এসিআই এর আমদানিকৃত সেক্স সোর্টেড ফিমেল সিমেনের পিডিগ্রি...........
এসকল বীজ এসিআই সরাসরি বিদেশ হতে ইম্পোট করে আনে।
সেক্স সিমেন দ্বারা প্রজনন করলে নিশ্চিত বকনা বাচ্চা পাওয়া যায়।
কোন খামারীর প্রয়োজন হলে জানাতে পারেন....।
কৃমি + কৃমি + কৃমি
গরুর কৃমি আক্রান্তের লক্ষণঃ
(১) কৃমি আক্রান্ত গরু, গাভী বা বাছুর দিন দিন শুকিয়ে যেতে থাকে বা দূর্বল হয়ে পড়ে।
(২) কৃমি আক্রান্ত বাছুরের পেট দেহের তুলনায় বড় হয়ে যায় এবং দেহ দিন দিন কঙ্কালসার হয়ে পড়ে।
(৩) কৃমি আক্রান্ত গাভী, বাছুর বা গরু যে পরিমাণ খাবার খায় সে পরিমাণে বেড়ে ওঠে না।
(৪) কৃমি আক্রান্ত গাভীর দুধ উৎপাদন কমে যায়।
(৫) কৃমি আক্রান্ত বাছুরের পশম বা গায়ের লোম দিন দিন বড় হয়ে যায়।
(৬) কৃমি আক্রান্ত গরুর দেহের লোম উষ্ক খুষ্ক ও চামড়া অমসৃন দেখায়।
(৭) কৃমি আক্রান্ত গরুর পাতলা পায়খানা লেগে থাকতে পারে, এমনকি মাঝে মাঝে পায়খানা বা গোবোর শক্ত হয়ে কোষ্ট কাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
(৮) কৃমি আক্রান্ত গরুর পেটের হাড় গুলো ভেসে ওঠে এবং গায়ের মাংস শুকিয়ে যেতে থাকে।
(৯) কৃমি আক্রান্ত গরুর পায়খানা দুর্গন্ধ যুক্ত হতে পারে।
(১০) কৃমি আক্রান্ত গরুর পায়খানা বা গোবোরে কৃমি দেখা যেতে পারে বা পাওয়া যেতে পারে।
(১১) গরু অধিক পরিমাণে কৃমি আক্রান্ত হলে গরুর গলার নিচে পানি জমে ফুলে উঠতে পারে।
(১২) কৃমি আগ্রান্ত বকনা বা গাভী সহজে ডাকে বা হিটে আসে না।
(১৩) কৃমি আক্রান্ত গাভী বা বকনা ডাকে বা হিটে আসলেও সহজে কন্সিভ বা গর্ভধারণ করে না।
(১৪) কৃমি আক্রান্ত বাছুর অলস ও দূর্বল হয়ে পড়ে, এমনকি হাটতে চলতে দূর্বলতা প্রকাশ করে।
(১৫) কৃমি আক্রান্ত গরু খাদ্য গ্রহন কমিয়ে দেয় এবং গরুর ক্ষুধা মন্দা দেখা দেয়।
(১৬) কৃমি আক্রান্ত গরু অধিক খাদ্যগ্রহণ করলেও তেমন শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে না এবং দিন দিন রক্ত শূণ্যতা দেখা দেয়।
প্রিয় খামারি ভাইয়েরা আপনার পালিত পশুকে নিয়মিত 3-4 মাস পরপর কৃমি নাশক ঔষুধ খাওয়াবেন। আপনার প্রিয় পশুকে নিয়মিত কৃমি নাশক খাওয়ালে উপরে উল্লেখিত সমস্যা গুলো আর দেখা দিবে না ইনশাআল্লাহ্।
ধন্যবাদ
প্রিয় মাছ চাষিগন,
পুকুর, নদী,ঘের,ডোবা, ধানের জমি,ঘরের মধ্যে মাছ চাষ করে সাম্বলম্বী হতে চায় অনেকে। আসলে মাছচাষ ততটা সহজ বিষয় নয়। বাণিজ্যিকভাবে মাছচাষ খুবই লাভজনক। তাই জানা প্রয়োজন সঠিক মাছ চাষ ব্যবস্হাপনা ও পরামর্শ?
পুকুরে মাছ চাষে বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। কারণ পানি দূষিত হয়, অক্সিজেন কমে যায়, গ্যাস সৃষ্টি হওয়াসহ নানা সমস্যার জন্য মাছের বিভিন্ন রোগ ও মড়ক দেখা যায়। ফলে মাছের উৎপাদন কমে যায়। এসব সমস্যা হওয়ার আগেই প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিলে মাছের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব।
ধন্যবাদে
সৈকত
জয়পুর বাজার, আমিরপুর
✆ 01970056711
🐄গাভীকে বার বার বীজ দেওয়ার পরেও
🐄গর্ভধারণ না হওয়ার কারণঃ
১। পালন করা গাভীর ডাক বা হিট বেশি থাকলে বা সময় পার হয়ে গেলে গাভীকে বীজ বা সিমেন দিলে অনেক সময় গাভী গর্ভবতী হয় না।
২। প্রাকৃতিক বা ষাঁড় দ্বারা প্রজননের ক্ষেত্রে ষাঁড় যদি অপুষ্টিতে ভোগে এবং যৌন রোগে আক্রান্ত থাকে সেই ষাঁড় দ্বারা প্রজনন করালে গাভী অনেক সময় গর্ভবতী হয় না।
৩। যদি কোন কারণে গাভীর জরায়ু জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত থাকে ,পুজ আসে আর সেই গাভীকে যদি বীজ প্রদান করা হয় তাহলে সেই বীজ কোন কাজে আসবে না। ফলে গাভী গর্ভবতী হয় না।
৪। যেই গাভীর শরীরে অধিক কৃমি দ্বারা আক্রান্ত থাকে সেই গাভীকে বীজ প্রদান করা হলে অনেক সময় গাভীর গর্ভধারণ হয় না।
৫। প্রজননকৃত গাভীটি পুষ্টিহীনতায় বা অধিক দূর্বলতায় ভুগলেও অনেক সময় বীজ দিয়ে গাভী গর্ভবতী করা সম্ভব হয় না।
৬। সিমেন স্ট্র বা বীজে হিমায়িত শুক্রানুর গুনগত মান ভলো না হলে বা মৃত হলে গাভী গর্ভবতী হবে না।
৭। কোন কোন গাভী স্থায়ী ভাবে ওভুলেশন বা ডিম্বক্ষরণ প্রক্রিয়া নষ্ট বা বন্ধা হয়ে গেলেও অনেক সময় গাভী গর্ভবতী হয় না।
৮। অনেক ক্ষেত্রে বা কিছু গাভী কে ১২-১৮ ঘন্টার মধ্যে বীজ বা সিমেন দেয়ার পরেও গাভী টির ডাক বা হিট থাকলে আবার সিমেন বা প্রজনন না করালে গাভী পাল রাখবে না।
৯। অদক্ষ কৃত্রিম প্রজনন কর্মী দ্বারা বীজ প্রদান করে সঠিক স্হানে বীজ প্রদান না করতে পারলে অনেক সময় গাভী গর্ভবতী হয় না।
🐄🐂🐃🦆
ধন্যবাদ সবাইকে
Aci Saykat
Aci animal genetic
✆01970056711
🌙পবিত্র ঈদুল আজহার মহান শিক্ষা
ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত -
হোক আমাদের ঈদ.... পবিত্র ঈদুল আজহা। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ---
🕌 "ঈদ মোবারক"🐪🐂🐃🐐
সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা মোবারক।
ধন্যবাদে
সৈকত
Aci Animal Genetic
ACI ANIMAL GENITEX এর সীমেনে উৎপাদিত ষাড় টাই গাবতলী হাটের সবচেয়ে বড় গরু যার লাইভ ওয়েট ১৫৬৫ কেজি। যা সারা বাংলাদেশ ব্যাপি খামারীদের মাঝে নতুন আশার আলো হয়ে উঠেছে।
গরুটি দেখতে যান এ সি আই জেনেটিক্স এর মার্কেটিং ম্যানেজার মোজাফফর স্যার সহ এসিআই জেনেটিক্স টিম।
রাত ১০ টায় বাংলাভিশন ও গাজী টিভি নিউজটি সম্প্রচার করছে।
ধন্যবাদ
বাদ যাবেনা একটি খামারী,
এসিআই কৃত্রিম প্রজনন যাবে বাড়ি বাড়ি।
♥️ACI মানেই সম্ভাবনাময় নতুন দিগন্তে উন্মোচিত। aci মানেই খামারির সপ্ন পুরন।
🐄ACI কৃত্রিম প্রজনন এন্টারপ্রাইজ এর সেবা গ্রহণ করুন আশা করি আপনি ও হবেন একজন সফল খামারি।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
Call:✆01970056711
গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, উট, দুম্বা ছাড়া অন্য কোনো পশু কুরবানি করেন না, কিংবা অনুমোদনও করেননি। তাই এসব পশু দিয়েই কুরবানি করা সুন্নাত। শরিয়তের পরামর্শ হল, হৃষ্টপুষ্ট, বেশি গোশত, নিখুঁত এবং দেখতে সুন্দর পশু কুরবানি করা।
সবাইকে শুভ নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা 🍁🌱🥀
🌸🌺 শুভ নববর্ষ ২০২৩ ইং(১৪৩০ বঙ্গাব্দ)।🌸🌺
🛑সংস্কৃতি সভ্যতা বাঙালির পুরনো ঐতিহ্য।
বর্ষবিদায় বর্ষবরণ নতুনত্বের ছোঁয়াই সাজুগ ভূবণ🙏
শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই সকলকে🍁🥀
মুছে যাক গ্লানি,ঘুচে যাক জরা
অগ্নি স্নানে শুচি হোক ধরা।
এসো হে বৈশাখ…❤️
শুভ নববর্ষ,১৪৩০❤️❤️
গো খাদ্য হিসাবে ঘাস একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য। কিন্তু এই ঘাস কখন কিভাবে কোন নিয়মে খাওয়াতে হয়,একজন খামারীর জন্য সেটা জানা অতিব জরুরি। আসুন ঘাস কাটা বিষয়ে কিছু জেনে নি:-
গরুর ৩দিনের ভাইরাস জনিত জ্বরঃ
কি সমস্যা সৃষ্টি হয়-নিয়ন্ত্রনে করনীয় কি:-
বোভাইন ইফেমেরাল ফিভার ভাইরাস (বিইএফভি)/BEF/Rhabdoviridae (single-stranded, negative sense RNA).
এটা হলো BEF /তিন দিনের জ্বর,মশার কামড় থেকে এক প্রকার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গরু পড়ে/শুয়ে যেতে পারে।
(Bovine Ephemeral Fever (BEF) also known as 'three day sickness' )
1)তিন দিনের জ্বরে আক্রান্ত গরুকে দিনে বেশ কয়েকবার শীতল জল স্প্রে করে বার বার শরীর মুছে দিতে হবে। পানি থেরাপী হল জ্বর নিয়ন্ত্রনের আসল কৌশন।
2)এ সময় গরুর অধিক তাপমাত্রা থেকে Dehydration বা পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে,তাই আক্রান্ত গরুটি বসা অবস্থা ২৪ ঘন্টাই পানি পানের সুযোগ তৈরী করতে হবে!
3)শরীরে জ্বরের প্যাসিটামল/ফাস্ট ভেট ও ব্যাথা নাশক/কিটো ভেট/PK Bolas ঔষধ দিতে হবে।নাক মুখ ফিটকিরি ও পটাশের পানি দিয়ে পরিস্কার রাখুন 100%
4)এ সময় হঠাৎ করে ক্যালসিয়াম(Ca) ঘাটতি দেখা দিবে,তাই ক্যালসিয়াম ইনজেকশন/সিরাপ দিন।সাথে AD3E সিরাপ ও দিতে পারেন।
5)গরুর পা তীব্র ঝাঁকুনি/ঝিঝি ধরবে,গরু শুয়ে থাকবে;তাই গরুকে হাঁটাতে হবে।গরু শোয়ে থাকলে ও এ সময় পা গুলোকে টেনে সোজা ও হালকা ব্যায়াম করে দিব।মানে পা গুলোকে ফিজিওথেরাপি দিবে,ভয় পেলে হবে না,তেল দিয়ে মালিশ করতে হবে।
6)BEF/বিইএফ একটি সংক্ষিপ্ত তবে উল্লেখযোগ্য জ্বর, ড্রোলিং, কাঁপুনি, চোখ থেকে পানি এবং নাক থেকে সর্দি ঝরবে, পঙ্গু হওয়া এবং পেশী ব্যথা সৃষ্টি করে। নাক পরিস্কার রাখুন,গায়ে ঘন ঘন পানি ছিটিয়ে দিন।এন্টিহিস্টামিন ঔষধ বা ইনজেকশন দিতে পারেন।
7)ষাঁড় এবং বড় গাভীর মতো ভারী প্রাণী সহ বেশিরভাগ প্রাণীরা কয়েক দিনের জন্য পঙ্গুর মতো হয়ে যেতে পার,এ সময় সঠিকখাবার ও পরিচর্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
8) ষাঁড়গুলিতে একটি ক্ষণস্থায়ী বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে এবং গর্ভবতী গরুগুলির একটি অল্প পরিমাণে সম্ভবত উচ্চ তাপমাত্রার জ্বর হতে পারে।ফলে গাভীর গর্ভপাত বা মৃত বাছুর প্রসব করতে পারে।তাই যে কোন মূল্যে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখুন।
★★এই জ্বরের ক্লিনিক্যাল ফলাফল★★
9)গোয়ালঘর মশামাছি মুক্ত রাখতে হবে,মশার স্প্রে বা মশারী দিয়ে ঘর আটক রাখুন।
10)আক্রান্ত গরু লালা ও নিঃক্রান্ত বর্জ্য,সুস্থ গরু থেকে দূরে রাখুন,ভিন্ন সিরিঞ্জ ও সুঁচ ব্যবহার করুন।
11)শোয়ে থেকেই খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা রাখুন,চিটাগুড় দিয়ে প্রসেস করা খড় কে ঘাস ও দানাদার মিশিয়ে সামনে দিয়ে রাখুন।
12)ইলেকট্রোটাইট পাউডার,জিংক সিরাপ,ডিসিপি পাউডার,চিটাগুড়,খাবার সোডা,লেবুর রস,নিমপাতা ও সজিনা পাতার রস মিশিয়ে পানি সামনে দিয়ে রাখুন সার্বক্ষনিক।
★বোভাইন ইফেমেরাল ফিভারের লক্ষণগুলি, যা হঠাৎ ঘটে এবং তীব্রতার সাথে পরিবর্তিত হয়:
★ পলিফাসিক জ্বরে বাইফাসিক (40 ° –42 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (104°-107.6 ° ফা) পর্যন্ত জ্বর হতে পারে,
1)পা ও শরীরে কাঁপুনি,ঝাঁকুনি করতে পারে।
2) খাবার গ্রহনে অরুচি/অনিহা।গাভীর হঠাৎ দুধের উৎপাদন আশংকাজনক হ্রাস পাবে।
3)চোখে কান্না করা/চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়া।
4) নাক থেকে তীব্র স্রাব/লাল/মিউকাস পড়বে।
5)মনে হবে মাতলামি করছে/drooling
6) পালমোনারি এম্ফিজমা
7) বর্ধিত হৃদস্পন্দন/পালস রেট বেড়ে যাবে।
8) টাকাইপিনিয়া বা ডিসপেনিয়া
9)চলাচলে নিস্ক্রিয়তা, বিষণ্ণতা ও মনমরা
10)মাংস পেশীর কঠোরতা/মাংসপেশীর জড়তা এবং পঙ্গুত্বতা।
★★★ খামার ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে,সকল মশা মাছি থেকে খামারকে মুক্ত রাখতে হবে।নিয়মিত গরুর আচরন পরীক্ষা করা ও জ্বর মাপতে হবে।আপনাদের সবাইকে গরুর স্বাস্থ্য ও রোগের বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।
সবাইকে ধন্যবাদ।
গরু মোটা তাজাকরন না বরং গরুর স্বাভাবিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন, এমনিতে ই মোটাতাজা দেখাবে।
মনে রাখবেন,সুস্থ্য গরুকে কৃমিনাশক করতে হয়,অর্থাৎ হাট থেকে গরু,ছাগল কিনে এটি কে মোটামুটি সুস্থ্য সবল করে নিবেন আগে,তাড়াহুড়া করে গরুর রুমেনের ক্ষতি করবেন না প্লিজ। কৃমিনাশকের Protocols মেনে ডোজ করুন।নিজে নিজে ডাক্তারী করবেন না,পশুপালনে ঝুঁকি এড়িয়ে চলুন,ডাক্তারদের কাছ থেকে প্রতি সপ্তাহে কিছু কিছু প্রাথামিক চিকিৎসা ও পশুপালন ব্যবস্থাপনা জানতে ও শিখতে চেষ্টা করুন।খামারে ভেকসিন ও জীবানুনাশকের ব্যবহার করে পশুপালনকে নিরাপদ রাখুন।
গরুমোটাতাজা করণের জন্য ধাপ গুলো পর্যায় ক্রমে ব্যাখা করা হলো:-
****১ধাপ:কৃমি মুক্তকরণ:-****
গরু খাবারে ভাগ বসায় কৃমি। ফলে আপনি কাঙ্খিত ফলাফল পান না। তাই সর্বপ্রথম কাজ হবে কৃমি-মুক্তকরা নীচের ট্যাবলেট দিয়ে।
* Tab.Renadex-vet.
or,Tab.Endex-40-75kg body weight জন্য 1টি ট্যাবলেট সকালে খালি পেটে খাওয়াবে।
এ সময় কৃমি ও উপকারী ব্যকটেরিয়া মারা যাবে তাই চিটাগুড়,লিভারটনিক,জিংক সিরাপ,ইষ্ট ভিত্তিক প্রোবায়োটিক এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে, ফলে নতুন করে অধিক মাত্রায় রুচি ফিরে আসবে, অধিক খাবে,খাবার থেকে কৃমির রক্ত শোষন আর থাকবে না।
ট্যাবলেট খাওয়ানোর টিক 25-30 দিন পর চামড়াতে নীচে রকমারি পরজীবী ও কৃমি নাশক ইনজেকশন দিয়ে দিবেন;ফলে অবশিষ্ট ক্ষতিকর কৃমি ও চামড়ায় আক্রান্ত মশামাছি থেকে সৃস্ট ইনফেকশন দ্রুত সেরে উঠবে,চামড়া উজ্জল হবে।
*inj.vermiq or Amectin-plus
1ml 50 kg body weight ar jonne.
ট্যাবলেট এবং ইনজেকশন খাওয়ানো ঝামেলা মনে হলে স্কয়ারের সিরাপ Iverzol-vet 50kg body weight এ5ml. খাওয়াবেন। ২বার ১৪দিন পর পর।
*****২-ধাপ:- ক্ষুধা,রুচি ও হজমশক্তির জন্য*****
* *লিভার টনিক হিসেবে...ইনজেকশন দিতে পারেন,সিরাপ ও খাওয়াতে পারেন।
ইনজেকশন
১./ Hemo-vet 10ml.
or. BionalFort..10ml
or. V-plex vet10ml
৩ বা ৭দিন পরপর মোট ৩০মি.লি.
অথবা
সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
Liva-vit-500ml
or.Hepato-vet 1L.
20-0-20ml করে প্রতি দিন.
২./ Biolact bolus.
tab. Anora-DS.
2-0-2 টি করে।
৩../ রুমেন-ই ৭৫ গ্রাম।
******৩ ধাপ:- দৈহিক বৃদ্ধি এবং মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্যে***অনুমদিত গ্রোথ প্রমোটারঃ
১./inj.Metafos-vet 10/15ml.
or.inj.Catophos-vet 10/15ml.
or.inj.Toposol- vet 10 /15 ml
সাথে ing.Aminovit. 10/15 lm
৩ বা ৭দিন পরপর মোট 20/30 মি.লি.
এর সাথে ADE ইনজেকশন দিতে হবে রোগ প্রতিরোধশক্তি বৃদ্ধি ও আকর্ষণীয় চামড়ার জন্য।
যেমন:- inj.Es-ADE-vet 10ml.
or Renasol ADE3 10ml
৩ বা ৭ দিন পরপর মোট ৩০মি.লি.
****৪ধাপ:- হাড়ের গঠন মজবুত ও আকর্ষণীয় চামড়ার জন্য***
ক্যাাসিয়াম অথবা ডিবি ভিটিমিন খাওয়াবেন।
১. বোনাক্যাল -পি-১লিটার
or.Oracal 1L.
or.Calplex 1L
or. Renacal-P-1L
DB-Vitamin powder 1kg.
or.Calfistonic- 1kg.
or, Eskavit DB-1kg.
20-0-20 gm kore per day.
2. জিংকঃ গরুর চামড়ার স্বাস্থ্য ঠিক রাখে রং উজ্জল করে,লোম উঠা বন্ধ করে,পাতলা পায়খানা বন্ধ করে,পাকস্থলীকে শক্তিশালী করে,মাংস বৃদ্ধি করে থাকে,এছাড়াও গরুর শরীরের 200 প্রকার রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করে।
* Azinc 100ml
or Zinc care 200ml
or.Zisvet 1L
10-0-10ml per days.
এখানে স্মরন রাখতে হবে,ভিটামিন মোটা করে না বরং পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে মাংস ও দৈহিক বৃদ্ধিতে সাহায্য। সুতরাং গরুর পুষ্টির ঘাটতি আগে পূরণ করতে হবে এবং পাশাপাশি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, কাঁচা ঘাস, দানাদার খাবার সরবরাহ করতে হবে।
*** দানাদার খাবারের একটি রেশন তৈরী করুন***
দানাদার খাবারে কি কি থাকবে:
1)কার্বোহাইড্রেট জাতীয়ঃ
গমের ভূসি/গম ভাঙ্গা
ভূট্টার গুড়া,কুড়া/পলিশ(DORB)
De Oiled Rice Brans(DORB)
2)প্রোটিন/ডাল জাতীয় ভূসিঃ
ছোলা বুট,মসুর,মাসকলাই
3)খৈল জাতীয় খাবার
সরিষা-সয়াবিনের খৈল
4)চিটাগুড় /লালী গুড়,খাবার সোডা, ইষ্ট ও প্রবায়োটিক।(উপকারী ব্যকটেরিয়া তৈরী করে ও এটা ব্যকটেরিয়ার খাবার ও মিনারেলস এর চাহিদা পূরন করে)
ধন্যবাদে
Aci Saykat
✆ 01705811617
# # মোটাতাজাকরন খাদ্য তালিকা ও প্রয়োজনীয় টিপস,
কম সময়ে সুন্দর ও সর্বচ্ছো স্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন........
প্রথমে গরুর ওজন নির্ণয় করুন,তাহলে কৃমির ঔষধ ও খাদ্য দিতে সুবিধা হবে,
ওজন মাপার সূত্র-দৈর্ঘ্য*(বুকের বেড়ের) ২ (ইঞ্চি)এবার ৬৬০ দিয়ে ভাগ করুন,তাহলে কেজির হিসাব পেয়ে যাবেন,
এবার টিকা-কৃমি ঔষধ প্রয়োগ করুন,
প্রথম অবস্থায় ১০০ কেজির জন্য ১.৫-২ কেজি দানাদার খাদ্য প্রয়োগ করুন,গরু যখন মোটাতাজা হয়ে যাবে তখন ১০০ কেজির জন্য ১ কেজি দানাদার খাদ্য প্রয়েগ করবেন,
গরুকে কখনো ভাত বা খুদের জাউ খাওয়ানো উচিত নয়,কারন এতে অনেক গরুর পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে পেট ফুলে যায়,কখনো কখনো এর ফল খুব খারাপ হয়,
১০০ কেজির জন্য প্রতিদিন ৫-১০ কেজি কাঁচাঘাস-খড় খাওয়াবেন,যাদের কাঁচাঘাস সমস্যা তারা সাইলেজ ব্যবহার করতে পারেন,
গরুকে প্রতিদিন গোসল করান,
গরুকে ইউ এম এস খাওয়ান,শুধু ইউ এম এসের কারনে মাংস বাড়বে অধিক হারে,
ইউ এম এস তৈরীর নিয়মঃ-
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
১০০ কেজি শুকনো খড়,
৫০ কেজি পানি,
২৫ কেজি চিতাগুড়,
৩ কেজি ইউরিয়া সার,
এটি তৈরির ২ ঘন্টা পরেও খাওয়ানো যাবে,৩ দিন পরেও খাওয়ানো যাবে।
১০০ কেজির জন্য ১ কেজি ইউ এম এস খাওয়াবেন। ইউ এম এস খাওয়ানোর ১ ঘন্টা আগে ও পরে পানি খাওয়াবেন না,এবং পাত্রে পানি থাকলে ইউ এম এস দিয়ে মিশিয়ে খাওয়াবেন না।
শুধু শুকনো খড় না খাওয়ানোটাই ভাল,এতে পেট ভরলেও তেমন বেশি স্বাস্থ্য বাড়ে না, অনেকে বলবেন শুকনো খড়ে আমাদের গরু মোটা হয়,আসলে আপনার গরু মোটা হয়েছে দানাদার,খৈল ও কাঁচাঘাসের কারনে,শুকনো খড়ে গরু মোটা হলেও তা পরিমানে কম হয়,তাই বেশি লাভবান হতে চাইলে শুকনো খড়কে ইউ এম এস প্রক্রিয়া করে খাওয়ান।
গরুকে ওজন অনুসারে মোটাতাজা ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খাওয়াতে/ইনজেকশন করতে পারেন।
মোটাতাজা গরুর ১০ কেজি রেশন তৈরীর ফর্মুলা ফলো করে নিনঃ
গমের ভূষি,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,২ কেজি
ভুট্রা ভাঙ্গা,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,২ কেজি
রাইচ পালিশ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ১ কেজি
ডাউলের ভূষি,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ২ কেজি
সরিষার খৈল,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ১ কেজি
সয়াবিন খৈল,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ১ কেজি
চিটাগুড়,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,৩০০ গ্রাম
ডিসিপি পাউডার,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,৩০০গ্রাম
আয়োডিন লবন,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,২০০ গ্রাম
ডিবি ভিটামিন ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,২০০ গ্রাম
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
মোট,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,: ১০ কেজি
ধন্যবাদে
Aci Saykat
গবাদিপশু কৃত্রিম প্রজননকারী
✆ 01705811617
#শালদুধের সতর্কতা!!
খামারী ভাইয়েরা বাছুর জন্মের পর কি শাল দুধ দোহন করে পানিতে ফেলে দেন,মিষ্টির দোকানে নিয়ে বেচেন,ওলান খালি করে দোহন করে শাল দুধ মেপে দেখেন;তাদের বলছিঃ-
✅বাছুরকে জন্মের পর তিন থেকে পাঁচ দিন ভাল করে শাল দুধ খেতে দিন; প্রথম 72 ঘন্টায় 4-5 লিটার দুধ খাওয়াতে পারলেই আপনার বাছুর নিরাপদ থাকবে।শাল দুধ হল বাছুরের জীবনে ভেকসিনের মত।
✅কিছু খামারির বাছুর কেন হাঁফায় ও উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটতে পারে না,শরীর কাঁপে??
শাল দুধ খাওয়ানোর খবর নাই,তিন দিন পর হাতে পায়ে ধরে,ভাই আমার বাছুর কেন হাঁফায়?প্লিজ ভাই আমার বাছুরটাকে বাঁচান!!
✅শাল দুধের IgG ইমিউনোগ্লোবিন ও হাইপ্রোটিন এনার্জি কি কোম্পানির ঔষধের দোকানে কখনো পাবেন? নাকি কোন ডাক্তার শাল দুধের পুষ্টি বাচুরকে দিতে পারবে?
ওলান খালি করে শাল দুধ দোহন করে ফেলে দেওয়া;এটা এক ধরনের অজ্ঞতা ও ভয়ানক মরন খেলা!
✅একদিকে গাভিটা ক্যালসিয়াম ও এনার্জি সর্ট হয়ে Milk fever এ আক্রান্ত হবে,ঘাড় বাঁকা করে ধপাস করে পরে যাবে; Hypocalcemia and Ketosis এ মৃত্যু ও হতে পারে!! বাছুর বাঁচানো কঠিন হবে।
শেখার কোন বয়স নেই,শেখার কোন শেষ নেই!শুধু চোখ কান খোলা রেখে খামার পরিচালনা করুন সফলতা একদিন আসবেই।
ধন্যবাদ
নতুন খামার করবেন ভাবছেন,পোস্ট টি পড়ুনঃ
মানলে খামার করে লোকসান নয়, বরং লাভ হয়।
শুরুতে ৩টি বিষয় থাকতে হবে।
★ধৈয্য'
★ডিসিপ্লিন
★নিজের_যা_আছে_তা_নিয়ে_সন্তুষ্ট।
১।আমরা খামারীরা গরীব ঘরের সন্তান হয়ে,বড় ধরনের ঝুঁকি আসলে আমরা সইতে খুবই কষ্ট হয়।
তাই খামারের শুরুতে ছোট্ট আকারে শুরু করবেন।
১/২টি বকনা ও ভালো জাতের ২/৩ টি রানিং গাভী দিয়ে শুরু করুন।
২।শুরুতে বড় আকারে ডেইরী নিয়ে শুরু করলে দুধের বাজার,দুধ সেল দিতে পারবেন কি না তা ভেবে নিবেন।নয়তো দুধের দোকানে/মিষ্টির দোকানে বাকী থাকতে হবে, পরে খাদ্য কিনতে না পারলে, খামার নিয়ে হিমসিম খেতে হবে।
৩।গরু কিনার সময় জাত চিনতে হবে,নিজে প্রথমে জাতের গরু চিনতে অসুবিধা হবে তাই অভিক্ত লোক সাথে নিয়ে গরু কিনতে হবে।অসাধু দালালের ক্ষপ্পরে পড়লে যা হবে ২০/২৫ লিটার বলে দিবে পাবেন ১০/১২ লিটার। সুতরাং সাবধান!
৪।গরু কিনার সময় অবশ্যই গরুটি সুস্থ আছে কি না খেয়াল করতে হবে,গাভী হলে দুধ দহনে লাথি মারে কি না,দুধের মান কেমন, ৪টি বাট দিয়ে দুধ ঠিক মতো আসে কি না,বয়স কী ইত্যাদি জেনে নিতে হবে।
৫।শুরুতেই ১০/১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে শুরু করবেন না।
কারন শুরুতে রিক্স না নেওয়া উওম।শুরুতে ২০ লিটারে গাভী নিবেন না, ১০/১২ লিটার সর্বোচ্চ।
৬।টাকা থাকলেই সব কিন্তু সম্ভব নয়, ২ লাখ ৩লাখ টাকা করে গরু কিনবেন না শুরুতে। ১০ টি গরু কিনে রাখাল রেখে দিয়ে খামার করবেন এমন সিদ্ধান্ত নিবেন না।তাহলে ভোগান্তির শেষ থাকবে না,যা হারে হারে টের পাবেন।কারণ ভালো রাখাল পাওয়া কঠিন।
৭।লাখ লাখ টাকার গরু খামারে তবে ১০০০/২০০০ হাজার টাকার অতিরিক্ত ঔষুধ খামারে রাখতে কষ্ট লাগে এমন চিন্তা করা যাবে না,প্রয়োজনীয় ঔষুধ কিছু খামারে রাখুন। গভীর রাতে দোকান তো বন্ধ থাকবে।
তাই খামারে রাখুন,থার্মোমিটার,গ্যাস,জ্বর,বদ হজম,পাতলা পায়খানার ও ভিটামিন ক্যালসিয়াম ঔষধ।
৮।ট্রেনিং করুন, সাপ্তাহিক বা মাসিক প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের খামারী মিটিং ও ট্রেনিং এ উপস্থিত থাকতে হবে।
৯।গরুর যত্ন করতে হবে নিয়মিত।
গরুর গোসল,ঠিকসময়ে খাদ্য দেওয়া,নিয়মিত খামার পরিস্কার করা, প্রতিদিন রাত ১০ টায় খামারের সব গুলো গরুর খেয়াল নিবেন, গরু গুলো জাবর কাটছে কি না, প্রসাব পায়খানা ঠিক আছে কি না তা পরিদর্শন করতে হবে।
১০।ধৈয' থাকতে হবে।খামারে লাভ আর লাভ তা কিন্তু নয়,কখনো কোন বড় সমস্যা হতে পারে, আগুন লেগে পুড়ে যেতে পারে,গরু মারা যেতে পারে,গাভী বার বার বীজ/সিমেন দিলে নাও রাখতে পারে, বড় রোগ হতে পারে, তাই বলে গাভী রাগে বিক্রি করা যাবে না।সমস্যা কোথায় তা খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে, লেগে থাকতে হবে।
১১। অন্যর বড় খামার ও বড় ওলানের গাভী দেখে পাগল হবেন না।কারন নিজের যা আছে তা নিয়ে শুকরিয়া আদায় করা জরুরি এবং সফলতা পেতে সততা নিয়ে পরিশ্রম করুন।
১২।গরু পালতে হলে গরু হতে হবে।
কারণ ১০০০ টাকার প্যান্ট,৫০০ টাকার শার্ট খুলে লঙ্গি আর কোমড়ে গামচা বেঁধে কাজ করতে হবে।
১৩।গাভী_না_বকনা না ষাড় মোটাতাজা করন দিয়ে খামার শুরু করবেন।
মোটাতাজা করণে ৪/৫ টি ষাড়, ১/২ টি বকনা ও ২/৩ টি গাভী দিয়ে শুরু করাই ভালো।
১৪।নতুন অবস্থায় গাভীন গরু না কিনে বাচ্চা সহ গাভী কিনুন।কারণ অনেক সময় গাভীর ১/২টি বাট দিয়ে দুধ আসে না, ও দুধ দহনে নড়াচড়া করে, লাথি মারে তখন সেই গাভী বিক্রি করতে পারে না।পরে ৫/৬/৭/৮/৯ মাসের গাভীন হলে বিক্রি করে।সুতরাং সাবধান! তবে পরিচিত জনের গাভী হলে ভিন্ন কথা।
১৫।ইউটিওব,ফেসবুকের সফলতার গল্প শুনে কেউ খামার করবেন না, কারণ ঐ গল্প গুলোর পিছনে লুকিয়ে থাকে অনেক তথ্য যা প্রকাশ করে না।
বাস্তবতা বড়ই কঠিন,কল্পনা পরিহার করে বাস্তবতা মেনে খামার করুন দেখবেন সফলতা আপনার পিছু নিবেই নেবে।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
✆ 01970056711
গরুর জন্য ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স এর গুরুত্ব:-
প্রতিদিনই বিভিন্ন খামারিদের কাছ থেকে কয়েকটি কমন প্রশ্ন শুনতে হয়।
যেমন-
১।আমার গরু হিটে আসে না।
২।আমার গাভীকে বারবার বীজ দেওয়ার ফলেও কনসিভ করে না।
৩।আমার গাভী দুধ কম দেয়।
গরুকে ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স কেন খাওয়ানো হয় তা নিয়ে অনেকেরই মনে রয়েছে প্রশ্ন।গরুর স্বাস্থ্য উন্নয়ন ও বিভিন্ন পুষ্টি চাহিদা পূরণে ভিটামিন ও মিনারেল উপাদান সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে। উপরের তিনটি প্রশ্নের উত্তরই এই ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স। খামারিদের গরুর জন্য সকল খাবারের দিকেই সু-নজর থাকে কিন্তু এই ক্ষেত্রে কেন জানি তাদের এত অবহেলা।অনেকে না জানার কারণে আবার অনেকে জেনেও ইচ্ছে করেই অবহেলা করে।
চলুন আজ জেনে নেই গরুকে ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স কেন খাওয়ানো হয় সেই সম্পর্কে-
গরুকে ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স যে কারণে খাওয়াবেন
১.ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স খাদ্যের সাথে মিশিয়ে খাওয়ালে গরুর শরীরের ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব পূরণ হয়।
২.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ালে গরুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
৩.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ালে গরুর প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
৪.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ালে গরুর খাদ্য গ্রহণের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।
৫.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ানোর ফলে তুলনামূলভাবে গরুর খাদ্য হজম শক্তি বেড়ে যায়।
৬.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেল প্রিমিক্স খাওয়ালে গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।
৭.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ালে গরুর মাংস উৎপাদন বেড়ে যায়।
৮.গরুকে ভিটামিন ও মিনারেলের প্রিমিক্স খাওয়ানোর ফলে গরুর শরীরে রোগের প্রাদুর্ভাব কমে যায়।
বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন উপাদান যেমন- vitamin A, Vitamin D, Vitamin E, Vitamin C ইত্যাদি বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এই ধরণের ভিটামিন ও মিনারেল গরুকে খাওয়ালে গরুর স্বাভাবিক পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে। এছাড়াও গরুর দুধ ও মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি সহ গরু পালনে সহজেই লাভবান হওয়া যায়।
"সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা "
দেখতে দেখতে ১টি বছর চলে গেল কত সুন্দর মুহূর্ত ভালো লাগা;খারাপ লাগা;সব কিছু মিলিয়ে। নতুন বছরের সূচনা নতুন অঙ্গিকার দিয়ে করতে হবে। পূর্বের অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ভুলগুলোকে সুধরে নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করতে হবে।
ইনশাআল্লাহ এই বছর আমাদের প্রত্যেকের জন্য মঙলময় হয়ে উঠবে ❤
এগিয়ে যেতে চাই সকলের ভালোবাসা নিয়ে 💖
Aci Saykat
Aci Animal Genetic এর খামারী মিলন মেলা খুলনা।
যেখানে ৫০০+ প্রান্তিক গরু খামারী ছিল। তাদের গরুর সেরা বাচ্চাগুলো নিয়ে হাজির ছিল উক্ত অনুষ্ঠানে।
উপস্থিত ছিলেন প্রানী সম্পদ অধিদপ্তরের স্যারগন ও আমাদের এসিআই জেনেটিক্স এর কর্মকর্তাগন সহ নিউজ মিডিয়া
Aci Animal Genetic এর চিন্তা ধারা গবাদিপশু প্রান্তিক খামারীদের ভাগ্য উন্নয়নে সহযোগিতা করা।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
কৃত্রিম প্রজনন কারী
Aci Animal Genetic
☎️01705811617
সুখবর!সুখবর!!সুখবর!!!
জাপান থেকে বিশেষজ্ঞ টিম এর আগমন Aci Animal Genetic রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে।তারা আমাদের গবেষণাকেন্দ্র এবং বুল স্টেশন পরিদর্শন করার পর আলোচনা হয় যৌথভাবে নতুন ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা নিয়ে।এসিআই জেনেটিক্স আরো একধাপ উন্মোচিত হতে চলেছে।
যেসমস্ত ব্যবসার দাঁড় উন্মোচন হবেঃ-
১.দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ(যা ACI Milk নামে বাজারে আসবে)
২.মাংশ প্রক্রিয়াজাতকরণ(ACI বীফ ফ্যাটেনিং)
আমাদের গাভীর কৃত্রিম প্রজনের সাথে নতুন এই ব্যবসাগুলো খুব দ্রুতই জাপান ও এসিআই জেনেটিক্স এর যৌথ প্রযোজনায় শুরু হতে যাচ্ছে। যার সুফল প্রন্তিক খামারীরাও পাবেন।
এতে করে দেশের দুধ উৎপাদনকারী এবং মাংসের ষাঁড় উৎপাদনকারী খামারিদের সুযোগ হবে তাদের ব্যবসার অগ্রগতি বাড়াতে এবং অধিক লাভবান হতে।এছাড়াও দেশের দুধ ও মাংশের ভোক্তারা পাবেন গুনে ও মানে সেরা স্বাস্থ্যসম্মত প্রানিজ আমিষের সরবরাহ।
খামারিদের উন্নয়নই এসিআই জেনেটিক্সের মুলমন্ত্র!
বদলে যাবে সারাদেশে
দুধে মাংশে বাংলাদেশ।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
ডেইরি খামারিদের ব্যাপক উৎসাহের মধ্য দিয়ে খুলনা অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হলো বাছুর প্রজেনী শো-২০২২
এসিআই এনিমেল জেনেটিক্সের এই প্রজেনী শো তে বাছাইকৃত ৫০টি বাছুর প্রদর্শন করা হয়। যার মধ্যে ৪০টি বাছুর ছিল ফ্রিজিয়ান এবং ১০ টি ছিল শাহীওয়াল জাতের। খামারীরা যাতে সঠিক টেকনোলজি ব্যবহার করে ডেইরি খামারের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারেন বিশেষ করে জাত উন্নয়নের মাধ্যমে দুধ ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি ছিল এই প্রজেনী শো-এর মূল উদ্দেশ্য।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
Call☎️01705811617
গরুর কৃমি রোগঃ
গরুর শরীরে কৃমির ধরন বুঝে;যেমন গোল কৃমি,ফিতা কৃমি,পাতা কৃমি,চামড়ায় পরজীবী এসব বুঝে কৃমিনাশক ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। পাকস্থলীর কৃমির জন্য ইন্ডেক্স / রেনাডেক্স এ জাতীয় বেস্ট হবে । উঁকুন এবং আঠালি, চামড়া,জরায়ু,ষাঁড়ের বীর্যপাত,লিঙ্গ চুলকানি এসব ক্ষেত্রে নীচে আইভারমেকটিন গ্রুপের ইনজেকশন প্রয়োগ করতে হবে। যদি কলিজা কৃমির সমস্যা থাকে তবে কলিজা কৃমির জন্য আলাদা ইনজেকশন চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হবে।
1)রুমেন,ফুসফুস ও পাকস্থলী কৃমির জন্য Endex Renadex Navadex Trimisol Antiworm Trilev vet. Altivet.DS Altizole.যেটা খুশি।কৃমির ডোজের আগে ও পর লিভার টনিক ও জিংক,লেবুর রস,চিটাগুড় খাওয়ান।
2)দীর্ঘদিন পাতলা পায়খানা,রক্তশূন্যতা,গলার নীচে পানির পিন্ড,এসব ক্ষেত্রে গোবর পরীক্ষা করে নিবেন, কলিজাকৃমির জন্য নাইট্রোনেক্স ইনজেকশন প্রতি 100 কেজি ওজনের জন্য 3 সিসি চামড়ার নীচে,দিতে হবে; এটা গর্ভনিরাপদ। বা লিভানিড ট্যাবলেট দিতে হবে।
3)গরুর চামড়ার ইনফেকশন উঁকুন,আঠালী,পরজীবী জরায়ু ও আন্ত পরজীবীর জন্য আইভারমেকটিন গ্রুপের আইভিক্লোর,এমেকটিন প্লাস,ভার্মিক প্লাস ইনজেকশন দিতে পারেন।100 কেজি ওজনের জন্য 3 সিসি প্লাস, এটা কয়েক গুন বেশী পযর্ন্ত নিরাপদ। গর্ভ নিরাপদ।
ধন্যবাদেঃ Aci Saykat
Live stock acisstant (ACI)
✆ 01705811617
🐔🥚 আমরা তো সকলেই ডিম খাই, তবে কবে বিশ্ব ডিম দিবস তা কি আমরা জানি? একটি আন্তর্জাতিক egg কমিশনের কনফারেন্সে, প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার বিশ্ব ডিম দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
🐔🥚শিশুদের দৈহিক বিকাশ, মেধার বিকাশ এবং হাড় শক্ত করতে ডিম খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। দৃষ্টি শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে ডিম। কারণ এতে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ (Vitamin A) এবং মানুষের হাড় শক্ত করতে ডিমে উপস্থিত রয়েছে ভিটামিন-ডি (Vitamin D)। তবে ডিম ভাজা খাওয়ার থেকে হাফ বয়েল অথবা সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা বেশি।
🐔🥚ওজন কমাতে ডিমের উপকারিতা- ডিম ওজন বারানোর থেকে ওজন কমতে বেশি সাহায্য করে। ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনে ভরপুর এবং ওই অংশে কোনরকম ফ্যাট নেই বললেই চলে। পেট অনেকক্ষণ ভরা রাখতে সাহায্য করে ডিম। আর পেট ভরা থাকলে খাওয়ার চাহিদাও কমে যায়, যার ফলে শরীরের ওজন কমে।
🐔🥚এনার্জি বাড়াতে –
মানব দেহে এনার্জি বাড়াতে ডিম খুবই উপকারি একটি খাদ্য। ডিমে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, যা শরীরে এনার্জি উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত নিয়ম করে ডিম খেলে শরীর সুস্থ সবল থাকে।
🐔🥚 ক্যান্সার প্রতিরোধে –
ক্যান্সারের মতো মরণরোগ থেকে নিরাময় দিতে সক্ষম ডিম। কারণ ডিমে উপস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং লিউটিন নামক উপাদান, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তবে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীরা ডিম খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নেবেন।
🐔🥚হাড়ের স্বাস্থ্যে –
হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ডিমে উপস্থিতি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি, লিউটিন, জিংক এবং জিয়াজেনথিন নামক উপাদান। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছে যে হাড়ের সমস্যা এবং বাতের ব্যথার সমস্যা থেকে নিরাময় পেতে হলে প্রতিনিয়ত ডিম খাওয়া প্রয়োজন।
🐔🥚দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে ডিম –
ডিমে উপস্থিত রয়েছে লিউটিন নামক ক্যারোটিনয়েড উপাদান, যা দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য। বয়স বারার সাথে সাথে চোখে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়, তবে এই সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম ডিম।
🐔🥚প্রোটিনের উৎস –
ডিমে উপস্থিত রয়েছে নানা ধরনের প্রোটিন। অনেক ডাক্তার অন্যান্য খাবার খাওয়ার বদলে নিয়মিত ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ ডিম দেহের পক্ষে খুবই উপকারী একটি খাদ্য।
🐔🥚 গর্ভাবস্থায় –
গর্ভাবস্থায় মহিলাদের সঠিক পুষ্টির প্রয়োজন এবং গর্ভে থাকা বাচ্চাকে সঠিক পুষ্টি প্রদান করার জন্য গর্ভবতী মহিলাকে ডিম খাওয়ানো অতান্ত প্রয়োজন। ডেলিভারি হওয়ার পর শিশু এবং মাকে সুস্থ-সবল রাখতে সাহায্য করে ডিম। এছাড়াও মাতৃ দুগ্ধকে পুষ্টিতে পরিপূর্ণ করতে সাহায্য করে এই ডিম।
🐔ধন্যবাদে🥚
Aci Saykat
✆ 01970056711
বিশ্ব জলাতঙ্ক বা র্যাবিস দিবস আজ। ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশসহ এশিয়ার ১২টি দেশে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালন করা হয়।
‘জলাতঙ্কঃ মৃত্যু আরনয়, সবার সাথে সমন্বয়’।
জলাতঙ্ক র্যাবিস ভাইরাসজনিত একটি মারাতœক সংক্রামক রোগ। র্যাবিস ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত কুকুর, রোগটির প্রধান বাহক। এছাড়াও অন্যান্য প্রাণি যেমন বিড়াল, শিয়াল, বেজি, বানরও রোগটি ছড়াতে পারে।
এসব প্রানী গরু, ছাগল,ভেড়া,মহিষ সহ মানুষকে কামড়ে দেওয়ার সময় তাদের মুখের নালা হতে দেহে এই জীবাণু প্রবেশ করে।
জলতাংক রোগের লক্ষণ একবার প্রকাশ পেলে মৃত্যু নিশ্চিত। তবে সময়মত অর্থাৎ কামড় বা আঁচড়ের সাথে সাথে আক্রান্ত স্থান সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে পূর্ণ ডোজ টিকা গ্রহণের মাধ্যমে রোগটি শতভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
Aci Livestock Acisstant(Khulna)
Call✆01970056711
📢গবাদি সকল ধরনের প্রাণীর খনিজের ঘাটতি পূরণ করতে, প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং গাভীর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করতে ব্যবহার করুনঃ
⭐ACI DCP GOLD Powder - ১ কেজি ও ৫ কেজি প্যাক
👉কি আছে এতে?
কারন এর উপাদানে প্রতি কেজিতে আছে অর্গানিক ডাই ক্যালসিয়াম ফসফেট ৯০%, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট ২%, সোডিয়াম ক্লোরাইড ৬%, ন্যানো জিংক অক্সাইড ০.০২%, আয়োডিন, কেসিন, ফ্রুক্টোওলিগোস্যাকারাইড ০.০২%, ট্রেস এলিমেন্টস (Fe, Mn, I, Cu, Zn, Co) ১.৯৬%
✅উপকারিতাঃ
▪গবাদি প্রাণীর খনিজের ঘাটতি পূরণ করে
▪ক্ষুধামান্দ্য দূর করে
▪স্বাভাবিক স্বাস্থ্য বজায় রাখে
▪অবসাদ দূর করে ও পশুর কার্যক্ষমতা বাড়ায়
▪বন্ধ্যাত্ব দূর করে ও প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
▪গাভীর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে
⚡পোলট্রির খনিজের ঘাটতি, পিকা, ঠুকরা ঠুকরি দূর করে, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট বিপাকে সহায়তা করে, ডিমের খোসা তৈরিতে সহায়তা করে
⚡মাছের হাড়ের গঠন বৃদ্ধি করে ও দ্রুত ওজন বাড়ায়
✅প্রয়োগঃ
গাভী ও ষাঁড়ঃ ১৫ গ্রাম প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে।
পোল্ট্রি - মাছ ও চিংড়িঃ ১-৫ কেজি প্রতি টন খাদ্যর সাথে।
🔰ধন্যবাদে
Aci Saykat
Livestock assistant
Call: 01970056711
📌চলুন কয়েকটি পশুপাখির শরীরের গড় তাপমাত্রা সহ সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা জানি~
🔷বাছুরঃ নবজাতক বাছুরের ক্ষেত্রে ১০১°-১০৪° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০৩° ফারেনহাইট]
🔷ষাড়ঃ ষাড় এর ক্ষেত্রে ১০১°-১০৩° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০২° ফারেনহাইট]
🔷গাভীঃ গাভীর ক্ষেত্রে ৯৯.৫°-১০৩° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০১.৫° ফারেনহাইট]
🔷মহিষঃ মহিষ এর বেলায় ৯৯.৫°-১০৩° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০১° ফারেনহাইট]
🔷ছাগলঃ ছাগলএর ক্ষেত্রে ১০১.৩°-১০৪° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০৩° ফারেনহাইট]
🔷ভেড়াঃ ভেড়াএর ক্ষেত্রেও ছাগলের ন্যায় ১০১.৩°-১০৪° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০৩° ফারেনহাইট]
🔷ঘোড়াঃ ঘোড়া এর ক্ষেত্রে ১০০.৫°-১০২° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০১° ফারেনহাইট]
🔷কুকুর ও বিড়ালঃ কুকুর ও বিড়াল এর ক্ষেত্রে ১০১°-১০৩° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০২° ফারেনহাইট]
🔷মোরগ মুরগীঃ মোরগ মুরগী এর ক্ষেত্রে ১০৫°-১০৮° ফারেনহাইট পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা যায়।[ এভারেজ ১০৭° ফারেনহাইট]
[যদি পশু-পাখির শরীরের তাপমাত্রা উপরে উল্লিখিত তাপমাত্রার চেয়ে কমে যা বা বেড়ে যায় তাহলে বুঝবেন আপনার পশুটি অসুস্থ আছে]
[পশুর জ্বর অতিরিক্ত বেশী হলে প্রাথমিক অবস্থায় বেশী বেশী মাথায় পানি ঢালতে হবে]
ধন্যবাদে
Aci Saykat
+8801970056711
গো-খাদ্য হিসেবে খুদের ভাত বা সেদ্ধ খাদ্য কেন খাওয়ানো উচিত নয়ঃ
বর্তমান বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ গরু মোটাতাজাকরনের সাথে যুক্ত থাকেন।কৃষক অনেক কষ্টে টাকা জমিয়ে, ধার-কর্জ বা ঋণ নিয়ে গরু কিনে পালন করেন এবং স্বপ্ন বুনেন মোটাতাজা করে বেশি দামে বিক্রি করবেন। আটা,খুদরান্না,কচুরলতি সেদ্ধ ইত্যাদি খাওয়ানোর কারনে গরু বিভিন্ন রকমের পরিপাকজনিত সমস্যায় ভুগে, পেটে গ্যাস হয়ে মারা যায়। তাই এ সব খাদ্য পরিহার করে স্বাভাবিক খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।
গবাদিপ্রাণির খাদ্য
সবুজ ঘাস,খড় এগুলো হলো গবাদিপ্রাণির স্বাভাবিক খাদ্য। গবাদিপ্রাণির খাদ্যের শতকরা ৮০ ভাগ হবে আঁশ জাতীয় খাদ্য এবং ২০ ভাগ হবে দানা জাতীয় খাদ্য। তা না হলে খাদ্য পরিপাক, পরিশোষণ,সর্বপরি গরুর দৈহিক পরিবৃদ্ধি ইত্যাদি ভালো হবে না। গরুর খাদ্যে আঁশ জাতীয় উপাদান রুমেন অণুজীবের নিরবচ্ছিন্ন কার্বোহাইড্রেড প্রাপ্তি ঠিক রাখে, ফলে খাদ্যের সদ্ব্যবহার হয়। ভুট্টা ভাংগা,গম ভাংগা,চালের খুদ, আটা,ময়দা ইত্যাদি দানাদার খাদ্য উপাদানে স্টার্চ বেশি থাকে। খড়, ঘাস, লতাপাতা ইত্যাদি আঁশ জাতীয় খাদ্যে থাকে সেলুলোজ,হেমিসেলুলোজ।
দানা জাতীয় খাদ্যে স্টার্চ বেশি থাকে, যাকে বলা হয় readily fermentable carbohydrate, এই স্টার্চ খুব দ্রুত পরিপাক হয়। দ্রুত ফ্যাটি এসিড উৎপন্ন হওয়ার কারণে রুমেনের এসিডিটি বেড়ে যায়। আশঁজাতীয় খাদ্যের পরিবর্তে হঠাৎ দানা জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করলে স্টার্চ পরিপাক করে এমন ব্যাকটেরিয়ার দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এই ব্যাকটেরিয়া যে এসিড তৈরি করে তার ৮০ -৮৫ ভাগ হলো ল্যাকটিক এসিড। একই সময়ে রুমেনের পিএইচ কমে ৫ এ নেমে আসে। ল্যাকটিক এসিডের পরিমান যদি খুব বেশি হয় তাহলে তা রুমেনে পুঞ্জিভুত হয় এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে তা রুমেন প্রাচীরের মাধ্যমে শোষিত হযে রক্ত প্রবাহে মিশে। রক্তে উচ্চ মাত্রার ল্যাকটিক এসিডের উপস্থিতির কারনে গবাদিপ্রাণি নিচের যে কোন একটি বা একাধিক সমস্যায় ভুগতে পারে।রুমেন নিশ্চল হয়ে যায় অর্থাৎ রুমেন কোন কাজ করবে না।
– খাদ্য গ্রহন কমে যায়।
– এসিটিক এসিড উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমে যায়। এই ব্যাকটেরিয়া দুধে ফ্যাট উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমে গেলে দুধের ফ্যাটের মাত্রাও কমে যায়।
– রুমেনের প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
– গরুর পেটে গ্যাস উৎপন্ন হয় অর্থাৎ এসিডোসিস হয়।
– এমনকি পেট ফুলে,শ্বাস কষ্টে মারা যেতে পারে।
যদি গরু উচ্চমাত্রায় দানাজাতীয় খাদ্য খেতে খেতে অভ্যস্থ হড়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে একটি নতুন মাইক্রোবিয়াল ভারসাম্য গড়ে উঠে এর ফলে Streptococcus ovis এর পরিমান বেশি হয় না। সেলুলোজ,হেমিসেলুলোজ এগুলো স্টার্চ ও সলুবল কার্বোহাইড্রেট -এর চেয়ে ধীরে পরিপাক হয় এ জন্য গ্যাস উৎপাদন কম হয়।
একটা গরু প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা জাবর কাটে। এর ফলে খাদ্যকনার সাথে লালা খাদ্যে মিশে। লালাতে এক ধরনের লবণ থাকে যাহা এসিডোসিস (গ্যাস উৎপাদন) হ্রাস করে এবং রুমেনের পিএইচ -এর মাত্রা স্বাভাবিক (পিএইচ ৬-৭) রাখতে ন্যাচারাল বাফার (natural buffer) হিসেবে কাজ করে। স্বাভাবিক খাদ্য খেয়ে একটি গাভী প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ লিটার লালা উৎপাদন করতে পারে। যদি গরুকে কম পরিমানে রাফেজ(খড়,ঘাস ইত্যাদি আঁশ জাতীয় খাদ্য) এবং বেশি পরিমানে দানাদার খাদ্য খাওয়ানো হয়, তাহলে চর্বণ কম হবে অর্থাৎ খাদ্য কম চিবানো দরকার হয়। ফলে কম পরিমান লালা উৎপন্ন হবে। লালা কম উৎপন্ন হলে রুমেনের পিএইচ ৬-৭ থেকে কমে পিএইচ ৫.২- ৫.৫হয়। এর ফলে এসিডিটি বেড়ে যায়।
গরুকে খড় ছোট ছোট করে খাওয়ানোর চেয়ে আস্ত খাওয়ানো ভালো এর ফলে চর্বন বেশি হবে। গরুর খাদ্যে লম্বা আঁশ জাতীয় খাদ্য সরবরাহের পরিমান এমন হওয়া উচিত যাতে প্রতিকেজি শুষ্ক পদার্থ গ্রহনের ফলে প্রতিদিন অন্তত: ৩০ মিনিট জাবর কাটে। গরু কর্তৃক গৃহিত মোট শুষ্ক পদার্থে খড় জাতীয় খাদ্য হতে প্রাপ্ত এর পরিমান কখনো ৩৫- ৪০ ভাগ এর নিচে হওয়া উচিত নয়। খুদের ভাত, আটাঘাটি, আটাগুলা পানি, আলুসেদ্ধ সবগুলোই কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য। এগুলো খাওয়ানো হলে তা কোন চর্বণ সরাসরি ছাড়াই গরুর পেটে চলে যায় এবং বদ হজম ও পেটে গ্যাস তৈরি করে। এগুলো দানাদার খাদ্য হতে পারে না। সুতরাং এগুলো খাওয়ানো উচিত নয়।
গবাদিপ্রাণিকে যা খাওয়ানো হচ্ছে
গরু বিষয়ক প্রথম পাঠ হলো “গরু ঘাস খায়”। আমরা জানি ঘাসই হলো গরুর প্রধান খাদ্য। বর্তমানে বিভিন্ন কারনে ঘাস প্রাপ্যতা কমে গেছে। তাই এখন ধরা হয় “খড়” গরুর প্রধান খাদ্য। গরুর বাণিজ্যিক খামারে (গাভী এবং মোটাতাজাকরন) গো-খাদ্য হিসাবে অন্যান্য খাদ্যের সাথে খড় এবং কাঁচা ঘাসের ব্যবহার দেখা গেলেও ক্ষুদ্র পালনকারীরা খড় এবং ঘাস খাওয়ানোর সুযোগ থাকা সত্বেও গরু তাড়াতাড়ি মোটাতাজা হবে, গাভী বেশি দুধ দিবে এই ভুল ধারনার বশবর্তী হয়ে গবাদিপ্রাণিকে খুদের ভাত, আটাগুলা পানি, গমের জাউ, কচুর লতি সেদ্ধ, আলু সেদ্ধ, কাটাক্ষুড়ি শাক (একধরনের ঘাস যার গায়ের পরতে পরতে কাটা থাকে) সেদ্ধ, কালাই -এর আটা গুলা পানি ইত্যাদি এই ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
স্পেশাল খাদ্য হিসাবে এবং স্বাভাবিক খাদ্য হিসাবে এর সাথে গমের ছাল,খৈল ভুট্টার গুড়া, খেশারির/মুগ ভুসি, ধানের কুড়া, ইত্যাদি খাওয়ান।
ধন্যবাদে
Aci Saykat
☎️01970056711
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Khulna
9240