Khulna Tours and Travel Agency
যারা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন.দেশের এবং দ
বাংলাদেশ থেকে কলকাতা থেকে বাংলাদেশে ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ।
পাইকগাছা-খুলনা রুটের
বাসের বর্তমান ভাড়া ১৪০ টাকা ⬇️
পাইকগাছা উপজেলার রাড়ুলী ইউনিয়নে আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় এঁর বাড়ির পাশে এই মসজিদ।
📷 উত্তীয় দেবনাথ
টাঙ্গুয়ার হাওরে নবনির্মিত একটি হাউস বোট🏡⛵
নাম - "ব্ল্যাক পার্ল "
আরও একটি সুখবর:
আগামীকাল (২৮/০৬/২০২২) সকাল থেকে আমাদের দুইটি করে হুন্দাই বিজনেস ক্লাস এসি বাস প্রতিদিন ঢাকা থেকে "পদ্মা সেতু" হয়ে ভাঙ্গা, গোপালগঞ্জ ও খুলনার উদ্দেশ্যে যাবে এবং আসবে।
ঢাকা থেকে ছাড়ার সময়সূচি:
১) আব্দুল্লাহপুর: সকাল ৭:০০ মিনিট
উত্তরা: সকাল ৭:১৫ মিনিট
কল্যাণপুর: সকাল ৭:১৫ মিনিট (কোস্টার সার্ভিস)
নদ্দা: সকাল ৭:৩০ মিনিট
কলাবাগান: সকাল ৭:৪৫ মিনিট (কোস্টার সার্ভিস)
আরামবাগ: সকাল ৮:৩০ মিনিট
২) কল্যাণপুর: রাত ১০:৪৫ মিনিট
কলাবাগান: রাত ১১:১৫ মিনিট
আরামবাগ: রাত ১১:৪৫ মিনিট
খুলনা থেকে ছাড়ার সময়সূচি:
১) ফুলতলা: সকাল ৭:৩০ মিনিট
রয়েল মোড়: সকাল ৮:০০ মিনিট
২) ফুলতলা: দুপুর ৩:১৫ মিনিট
রয়েল মোড়: দুপুর ৩:৪৫ মিনিট
ভাড়ার তালিকা:
ঢাকা - ভাঙ্গা: ১০০০ টাকা
ঢাকা - মুকসেদপুর: ১০০০ টাকা
ঢাকা - ভাটিয়াপাড়া: ১১০০ টাকা
ঢাকা - গোপালগঞ্জ: ১১০০ টাকা
ঢাকা - ঘোনাপাড়া: ১১০০ টাকা
ঢাকা - খুলনা: ১২০০ টাকা
ফিরতি পথেও একই ভাড়া প্রযোজ্য।
টিকেটের জন্য যোগাযোগ:
সোহরাব পাম্প: 01762684403
কল্যাণপুর: 01762684440
কলাবাগান: 01762684431
আরামবাগ: 01762684430
খুলনা: 01318333992
অনলাইন টিকেট: www.deshtravelsbd.com
দেশ ট্রাভেলসের সকল তথ্য এবং আপডেট জানতে আমাদের অফিসিয়াল গ্রুপে যোগ দিন: Desh Travels (Official)
https://www.facebook.com/groups/deshtravels/
ধন্যবাদ সবাইকে।
© Desh Travels Management
রুট পারমিটের অপেক্ষায় পাইকগাছার পরিবহন মোঃ আব্দুল আজিজ, পাইকগাছাঃ স্বপ্নের পদ্মা সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু করলেও রুট পারমিটের জন্য আটকে আছে পাইকগাছা...
জরুরী বিজ্ঞপ্তি‼️
এখন থেকে ৩১.০৭.২০২২ তারিখ পর্যন্ত শুধুমাত্র ৬৪ পাতার পাসপোর্ট আবেদন নেওয়া হবে।
দিল্লি টু লন্ডন সরাসরি বাস রুট চালু হলো বিমানে করে নয়, এবার রাস্তা ধরেই দিল্লি থেকে সরাসরি যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পৌঁছানো যাবে। হরিয়ানার একটি সংস্থার আওতা....
পাসপোর্ট করতে নতুন নিয়ম চালু পাসপোর্ট সংশোধনে নতুন নিয়ম চালু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, যারা দেশে থাকেন তাদের পাস.....
কলকাতায় বাংলাদেশের প্রথম ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারের উদ্বোধন হল বৃহস্পতিবার। সল্টলেক সেক্টর ফাইভে এই আবেদন কেন্দ্র থেকে প্রতি সপ্তাহের সোম থেকে শুক্রবার আবেদনকারীরা সকাল ন'টা থেকে বিকেল তিনটে পর্যন্ত নিজেদের আবেদন জমা দিতে পারবেন এবং দুপুর ১'টা থেকে সন্ধ্যে ছ'টা পর্যন্ত।ভিসা ছাড়পত্র সহ নিজেদের পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
ভিসা প্রসেসিংয়ের খরচ ধার্য করা হয়েছে জিএসটি সহ ৮২৬ রুপি। বর্তমানে বাংলাদেশের ভ্রমণার্থীদের ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদন খরচে সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই এই ফি ধার্য করা হয়েছে বলে কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ দূতাবাস সূত্রে জানানো হয়েছে।
এদিন ঢাকা থেকে অনলাইনে যুক্ত হয়ে ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, "কলকাতায় বাংলাদেশে উপ হাইকমিশন বহির্বিশ্বে স্থাপিত সব বাংলাদেশ-মিশনের মধ্যে সর্বাধিক ভিসা ইস্যুকারী মিশন। ভারতীয় নাগরিকদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কলকাতা মিশনে ভিসা আউটসোর্সিং এর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যেখানে ক্রমবর্ধমান সেখানে সময়োপযোগী এই সংস্কারের প্রয়োজন অনুভূত হয়। তাই ভারতে এই প্রথমবার খোলা হল নতুন বাংলাদেশ ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার।"
প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকায় তিন দিনের সফরে গিয়েছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এদিন ঢাকা থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই ভিসা সেন্টার উদ্বোধন দুই দেশের সম্পর্ককে মজবুত করার আরও একটি দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
কলকাতায় বাংলাদেশের উপ-দূতাবাস হল বহির্বিশ্বে প্রথম দূতাবাস যারা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই নতুন দেশ ও সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। তখন এই উপ-দূতাবাস ছিল পাকিস্তানের উপ-দূতাবাস। কিন্তু তৎকালীন উপ-দূতাবাসের কর্মীরা সকলেই বিদ্রোহ ঘোষণা করে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে দেশের বাইরে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের কর্মী হিসেবে নিজেদেরকে যুক্ত করেন
১৩ হাজার বর্গফুটের সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আধুনিক ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারটি সল্টলেক সেক্টর ফাইভ এর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। কলকাতায় এটি হবে শহরের বৃহত্তম ভিসা আবেদন কেন্দ্র। আবেদনকারীদের সুবিধার্থে এই ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টারে থাকছে ভিসার আবেদনপত্র পূরণের সহায়তার জন্য হেল্প ডেস্ক, ফটো ডেস্ক, ফটোকপি পরিষেবা ডেস্ক, প্রাইভেট কুরিয়ার পরিষেবা, ইলেকট্রনিক কিউইং মেশিন, ফ্রি ওয়াইফাই, ইলেকট্রনিক ব্যবস্থা ও পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের সুবিধা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতায় কর্মরত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার তৌফিক হাসান। তিনি বলেন, "আজ বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে এবং বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী ৫০ বছর পূর্তির মাহেন্দ্রক্ষণে কলকাতায় বাংলাদেশ ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার উদ্বোধন করতে পেরে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। এর মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকরা উন্নত পরিষেবা পাবেন। যা আমাদের দীর্ঘদিনের একটি প্রচেষ্টা ছিল।"
উপদূতাবাসের প্রেসসচিব রঞ্জন সেন জানিয়েছেন, আগামী সোমবার, ২০ ডিসেম্বর থেকে এই ভিসা সেন্টারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে। বর্তমানে টুরিস্ট ভিসা বাদে অন্যান্য ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে। বাংলাদেশ সরকারের পরবর্তী ঘোষণা সাপেক্ষে টুরিস্ট ভিসা প্রদানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
💠 অনির্বাণের টুরিস্ট বোট "কপোতাক্ষ" মোংলার পরিবর্তে পাইকগাছাতে রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। পাইকগাছা, তালা, ডুমুরিয়া কেশবপুর, কলারোয়া, মনিরামপুরসহ খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর অঞ্চলের মানুষের চমৎকার একটি ভ্রমণের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য এবং পাইকগাছা- কয়রা কেন্দ্রিক ট্যুরিজম উৎসাহিত করার জন্য অনির্বাণ কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
💠 বোটটির ৩টি কেবিনে ৮ থেকে ১০ জন থাকতে পারবেন। একটু অ্যাডভেঞ্চারাস হলে ২৫/৩০ জনের একটি গ্রুপ ভালোভাবে থাকতে পারবেন।
💠বাবুর্চি, কিচেন এবং ৩০ জনের জন্য পর্যাপ্ত ক্রোকারিজ রয়েছে। বাজার করে দিলে বাবুর্চি রান্না করে দিবে।
💙 স্টাফবাথসহ বাথরুম রয়েছে ৪টি।
💠 নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে বোটটি সুনামগঞ্জ থেকে প্রায় ১০০০ কিলোমিটার নৌপথ অতিক্রম করে অনির্বাণে এসে পৌঁছেছে। রাস মেলা উপলক্ষে ৪০ জন যাত্রী তিন দিনের জন্য বোটটি নিয়ে দুবলার চরসহ সুন্দরবন এলাকা ভ্রমণ করেছেন।
💠 অত্যন্ত অল্প খরচে আপনিও স্মরণীয় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। অনির্বাণের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যসহ অন্যরাও বোটটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় পাবেন।
💠যোগাযোগ:
গৌরাঙ্গ বিশ্বাস (সাংস্কৃতিক সম্পাদক, অনির্বাণ লাইব্রেরী এবং টুর ম্যানেজার)- ০১৭১২৪২৭৫৬৮
জাকির হোসেন: (বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, অনির্বাণ লাইব্রেরী)
০১৭১৯২৬৩০৩১
করোনায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর ফের চালু হচ্ছে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ ট্রেন করোনায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে ফের চালু হচ্ছে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন। ট্রেনটি চলাচল করবে ঢা.....
খুলনায় মাহেন্দ্র ও সিএন জি চালিত গাড়ীর নতুন নির্ধারিত ভাড়া:
মাত্র ৩৫০ টাকায় ঘোরা যাবে মৌলভীবাজারের পর্যটন কেন্দ্রগুলো ছবি : মৌলভীবাজার ট্যুরিস্ট বাস। ডেস্ক রিপোর্ট : মাত্র ৩৫০ টাকায় দিনব্যাপী ঘুরে দেখা যাচ্ছে মৌলভীবাজার জেলার প্রধ.....
!!!00!!! রাসমেলা-২০২১ উপলক্ষে সুন্দরবন ভ্রমণঃ !!!00!!!
রাসমেলা মণিপুরীদের প্রধান উৎসব। বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরাও এ উৎসব পালন করেন । কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে [Full Moon Light ] সুন্দবনের দুবলার চর, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত সহ সারাদেশে এ উৎসব পালিত হয়। সুন্দরবনের দুবলার চরে সপ্তাহব্যাপী চলে রাসমেলা। এ মেলা উপলক্ষে হাজার হাজার পুণ্যার্থী আর সমুদ্র দর্শনার্থীর পচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠে সমুদ্র সৈকত। মেলার শেষ দিন প্রত্যূষে প্রথম জোয়ারে পুণ্যস্নান সমাপনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় রাসমেলা। মেলা উপলক্ষে তিন দিনের জন্য সুন্দরবন ভ্রমণের অনুমতি দেয়।
🔹 এ বছর রাসমেলার অনুমতি (সম্ভবত) নভেম্বর ১৭, ১৮, ১৯ । ২০২১ [পূর্ণিমা তিথি হিসেবে]
মামুদকাঠি ঘাট থেকে যাত্রা শুরুঃ ১৬ নভেম্বর'২১ রাত ১০ঃ০০ ঘটিকা, যাত্রা শেষ ১৯ নভেম্বর'২১ সন্ধ্যা ৬ঃ০০ ঘটিকা ।
করোনা পরিস্থিতি ও বুলবুল ঝড়ের কারনে গত দু'বছর রাসমেলা হয়নি। এ মেলা উপলক্ষে উপকূল অঞ্চলে একটা উৎসবমুখর আমেজ তৈরি হয়। অনির্বাণ লাইব্রেরি, সারা দেশের সদস্যেদের কথা বিবেচনা করে 'কপোতাক্ষ টুরিস্ট লঞ্চে' সুন্দরবনের রাসমেলায় ভ্রমনের আয়োজন করেছে।
🔹 ভ্রমণের মোট সদস্য সংখ্যাঃ ৪০ জন (শুধুমাত্র পুরুষ)
খরচ প্রতিজন (অনুমানিক)ঃ ৫৫০০/, [অনির্বাণ লাইব্রেরির পক্ষ থেকে একটি টি-শার্ট থাকবে।]
আবহাওয়া ভাল থাকলে এবং সরকার অনুমতি দিলে অনির্বাণের কপোতাক্ষ লঞ্চটি মামুদকাঠি ঘাট থেকে কপোতাক্ষ নদ দিয়ে প্রায় ৫ ঘণ্টায় যাবে নলিয়ান স্টেশন, সেখান থেকে পাশ নিয়ে শিবসা-মরজাত নদী হয়ে প্রায় ৮ ঘণ্টায় পৌঁছাবে "দুবলার চর"। নদীর দুপাশে সাজানো সুন্দরী, গেওয়া, গরাণ, পশুর আর গোলপাতা বন। বনের মধ্যে দেখবেন হরিণ, বানর, শুকর আর নানা রকম পাখি। ভাগ্য ভাল বা মন্দ হলে দেখবেন বিশ্ববিখ্যাত রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। তবে বাঘের দেখা না মিললেও একটু খুঁজলেও তাঁর পদচিহ্ন দেখতে পাবেন। কথায় আছে জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। তবে পানিতে ও বনে রয়েছে বিষাক্ত সাপ সেটা খেয়াল রেখেই আমাদের চলতে হবে।
আমাদের লঞ্চটি উপকূল অঞ্চলের সবচেয়ে আধুনিক ট্যুরিস্ট লঞ্চ। এতে আছে সোলার লাইট ও জেনারেটরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা । তিনদিনে ভ্রমণে থাকবে তিনবেলা খাবার, সুপেয় পানি ও চা-নাস্তা ডাইনিং টেবিল-চেয়ারে খাবার ব্যবস্থা। লঞ্চে আছে মোট ৪ টি বাথরুম, লঞ্চের কেবিনে ও ডেকে "রোস্টার সিস্টেমে" পর্যায়ক্রমে ৪০ জনের থাকার বাবস্থা থাকবে, তবে সিলেট ও ঢাকার অতিথিদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। লঞ্চে থাকবে ফুটবল সহ বিভিন্ন রকমের ইন-ডোর খেলাধুলার ব্যবস্থা।
🔹ভ্রমনকালে কি কি সঙ্গে নিবেনঃ
ন্যাশনাল আইডি কার্ড, চপ্পল, ব্রাশ, টুথপেস্ট, সানগ্লাস, ক্যাপ, প্রয়োজনীয় ঔষধ ও হালকা শীতবস্ত্র ।
🔹 দুবলারচরের রাসমেলায় কি দেখবেনঃ
দেশি-বিদেশি বিপুল সংক্ষক পর্যটক আসেন দুবলারচরের এই মেলায়। সন্ধ্যায় ট্রলার, লঞ্চ আর জাহাজের আলোয় দুবলারচরের সমুদ্র সৈকত হয়ে উঠে এক আলোক নগরী। দুবলারচর থেকে সমুদ্র দর্শন, সূর্যোদয়ও সূর্যাস্ত নিখুতভাবে দেখা যায়। দুবলারচরে পাবেন সাগর থেকে ধরে আনা দুর্লভ কিছু সামদ্রিক মাছ এবং দুবলারচরে শুটকি মাছ বিখ্যাত।
দুবলারচরের যে স্থানে মেলাটি হয় তার নাম আলোরকোল। সেখানে দোকানে পাবেন বিভিন্ন প্রকার মিষ্টি, খেলনা, ফলমূল, মাটি ও ঝিনুকের তৈরি অলঙ্কারা পাওয়া যায়। মেলা উপলক্ষে একটি অস্থায়ী মন্দিরও তৈরি করে চলে পূজার্চনা। প্রতিদিন বিকাল থেকে শুরু হয় বাউল, কবিগান, কীর্ত্তন, জারি, গাজিরগান, যাত্রাপালাসহ বিভিন্ন রকম লোকজ অনুষ্ঠান। রাস পূর্ণিমায় সারা রাত অনুষ্ঠান দেখার পরে খুব ভোরে প্রথম জোয়ারে সবাই পূর্ণস্নান করতে সমুদ্রের পাড়ে আসেন। এ সময় মন্ত্র উচ্চারণ করে ডাব, মিষ্টি, ফলমূল, জীবজন্তু উৎসর্গ করা হয়।
সুন্দরবন ভ্রমণ এক রোমাঞ্চকর অনুভূতি, যতবারই যাই পরের বছর আবারো যেতে ইচ্ছে করে !
🔹 বুকিং চলছে অগ্রাধিকার ভিত্তিতেঃ অগ্রিম বুকিং টাকা ৩,০০০/-; বাকী ২৫০০ টাকা লঞ্চে উঠার পর দিবেন। বুকিং শেষ সময়ঃ ২৩ অক্টোবর'২১ ।
যোগাযোগঃ
প্রভাত দেবনাথঃ ০১৯৪৭-২৮২০০৫; ০১৭২৭-০৩৯৩৬৬
গৌরাঙ্গ বিশ্বাসঃ ০১৭১২-৪২৭৫৬৮
তুহিন পারভেজঃ ০১৭১৩-২৪৩৫৬৫
চায়ের রাজ্যে ট্যুরিস্ট বাস—বড়লেখা টু শ্রীমঙ্গল, শনিবার যাত্রা শুরু পর্যটন জেলা মৌলভীবাজারে ট্যুরিস্ট বাস সার্ভিসের উদ্বোধন হয়েছে। ‘চায়ের দেশ মৌলভীবাজার’ নাম দিয়ে শুরু হয়েছে এ ব.....
মৌলভীবাজারে ট্যুরিস্ট বাসের উদ্বোধন বৃহস্পতিবার পর্যটন জেলা মৌলভীবাজারে চালু হচ্ছে ট্যুরিস্ট বাস। মৌলভীবাজারের অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য স্থানীয় এবং বাইরে থ....
সাতক্ষীরায় পর্যটকদের হাতছানি দিচ্ছে আকাশনীলা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার একে বারে সুন্দরবন ঘেষে গড়ে উঠেছে আকাশনীলা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার।এর ঠিক পশ্চি...
৫ দিন ৬ রাতে মাত্র ৭,৫০০ টাকায় ঘুরে আসুন ভারতের বরফের রাজ্য #সিকিম থেকে।
(গ্যাংটক, লাচুং, ইয়ামথাম ভ্যালি, জিরো পয়েন্ট, সাংঙ্গু লেক)
১ম দিনঃ রাত ৮.৩০ মিনিটে ঢাকার কল্যানপুর থেকে ৬৫০ টাকায় SR পরিবহনে পরের দিন ভোর ভোর চলে আসুন লালমনিরহাটের বুড়িমারি বর্ডারে।
ব্যাংকে বা অনলাইনে ৫০০ টাকা ট্রাভেল ট্যাক্স পরিশোধ করুন রওয়ানা হওয়ার পূর্বেই এবং রশিদ সঙ্গে রাখুন।
সকালের নাস্তা শেষে ৯ টায় ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাড়িয়ে যান।
১ ঘন্টার মধ্যে বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার বর্ডারের কাপঝাঁপ শেষ করে, বর্ডার থেকে সংঙ্গে থাকা টাকাগুলোকে রুপিতে কনভার্ট করে নিন।
চেংড়াবান্ধা (ভারতের বর্ডার) থেকে একটা অটো নিয়ে জন প্রতি ২০ রুপি দিয়ে চলে আসুন চেংড়াবান্ধা বাইপাস।
বাইপাস থেকে ৭০ রুপি দিয়ে সরকারি বাসে চেপে রিলাক্সে দুপুরের মধ্যে চলে আসুন শিলিগুড়ি।
১০০ টাকায় ভরপুর খাওয়া শেষে শিলিগুড়ি টু গ্যাংটক শেয়ার জিপে উঠে পরুন ২৫০ রুপির বিনিময়ে।
চলতি পথে রংপো থেকে ১ কপি ২*২ ছবি, ১টা ভিসার ফটোকপি, ১ টা পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দিয়ে ৫ মিনিটে সিকিম ঢোকার 'ইনার পারমিশন পেপার সাথে নিয়ে নিন'।
এ ব্যাপারে শেয়ার জীপ ড্রাইভার আপনাকে সাহাজ্য করবে, নো টেনশন।
সন্ধা নাগাদ আপনাকে নামিয়ে দেবে গ্যাংটকের দেওর আলি জীপ স্টান্ডে সেখান থেকে ২৫/৩০ রুপি দিয়ে শেয়ার জীপে চলে আসুন গ্যাংটকের মল রোডে।
২ পা হেটে মলরোড থেকে একটু উপরে উঠে ৪/২ জনের জন্য ১০০০ রুপি দিয়ে ভাল মানের একটা হোটেল নিয়ে নিন।
রাতে মলরোডে একটা চক্কট দিয়ে ১০০ বা ১২০ রুপিতে ভুরিভোজ করে হোটেলে এসে একটা ফ্রেস ঘুম।
২য় দিনঃ সকাল সকাল সবার আগে মল রোডে গিয়ে একটা এজেন্সির সাথে কথা বলে নেন লাচুং যাওয়ার জন্য।
জন প্রতি ২০০০ রুপি ২ দিন ১ রাতের প্যাকেজ।
যাওয়া আসা, রাতে হোটেল, সাইট সিং, ইয়ামথাম ভ্যেলি, জিরো পয়েন্ট অনেক কিছু থাকবে এর মধ্যে।
লাচুং যাওয়ার পারমিশনের জন্য এজেন্সিকে, ১ কপি ছবি, ১ কপি ইনার পারমিশন পেপারের ফটোকপি, ১ কপি ভিসার ফটোকপি এবং পাসপোর্টের একটা ফটোকপি দিতে হবে।
এজেন্সি আপনার পারমিশন সহ লাচুং যাওয়ার সকল ব্যবস্থা করে দিবে।
(একই প্রসেসে সাংঙ্গু লেক যেতে পারবেন।)
এজেন্সির সাথে কথা বলে বেরিয়ে পরুন গ্যাংটক সিটি টুর দেয়ার জন্য।
৪ জনে ১২০০/১৪০০ রুপি দিয়ে সারা দিনের জন্য একটা ট্যাক্সি ভাড়া করে নেন।
ঘুরে ঘুরে দেখে নিন গ্যাংটকের নৈসর্গিক সৌন্দর্য মন্ডিত অপরুপ দৃশ্য।
সন্ধায় মলরোডে হাটাহাটি শেষে রাতে একটা ফ্রেশ ঘুম।
৩য় দিনঃ সকাল সকাল এজেন্সির নির্দেশনা মত বাঝড়া টেক্সি স্টান্ডে চলে আসুন।
সকালের নাস্তা শেষে শেয়ার জীপে পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে চলে আসুন বরফে ঢাকা লাচুং।
বিকালে মেঘ, পাহার আর বরফের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে কখন আধার ঘনিয়ে আসবে টের পাবেন না।
রাতে তাপমাত্রা মাইনাসে নেমে আসে তাই গরম পোশাখ নিয়ে কিপ্টামি করা যাবে না।
রুম গরমের জন্য একটা রুম হিটার ভাড়া নিতে পারেন ইচ্ছা করলে।
৪র্থ দিনঃ সকালের নাস্তা শেষে জুতা ভাড়া নিয়ে জীপে চড়ে বেড়িয়ে পরুন ইয়ামথাম ভ্যেলি ও জিরো পয়েন্টের উদ্দেশ্য।
বরফের সাদার মায়ায় হারিয়ে যান!
বরফে লাফালাফি ঝাঁপাঝাঁপি শেষে দুফুরে লাচুং হোটেলে ফিরে খাবার খেয়ে আবার গ্যাংটকের উদ্যেশ্যে যাত্রা করুন।
সন্ধায় গ্যাংটকে ফিরে হোটেলে উঠে ফ্রেস হয়ে মল রোড কিন্বা লালবাজার থেকে কেনাকাটা সেরে নেন।
৫ম দিনঃ সকালে হোটেল থেকে চেক আউট করে যে ভাবে গ্যাংটকে এসছিলেন সেই ভাবে শিলিগুড়ি হয়ে চেংড়াবান্ধা বর্ডার হয়ে বুড়িমারি দিয়ে ঢাকা।
আর যদি সাংঙ্গু লেক যেতে চান তবে আগেই এজেন্সির কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে রাখবেন তারা ব্যাবস্থা করে রাখবে এবং ৫ম দিন সাঙ্গু লেক ভ্রমন শেষে ৬ষ্ঠ দিন বাংলাদেশে ব্যাক করবেন।
এক্ষেত্রে ১ দিনের জন্য আবার ১০০০/১৫০০ রুপির বাজেট বেড়ে যাবে।
☞ মনে রাখতে হবে-
★ ভিসা আবেদনের সময় বাই রোড বুড়িমারি-চ্যাংড়াবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট উল্লেখ করতে হবে।
১/গরম পোশাক নিয়ে নো কিপ্টামি।
২/ সিকিমে যেতে হলে রংপো থেকে ইনার পারমিশন পেপার নিয়ে ঢোকতে হবে আবার বের হওয়ার সময়ে পারমিশন নিয়ে বের হতে হবে। নয়তো বিপদ অবসম্ভাবি!
৩/ দরদাম করলে কম দামে ভাল হোটেল পাওয়া যায়।
৪/ পর্যাপ্ত ঠান্ডার, পেট খারাপের ও প্রযোজনীয় ঔষধ সাথে রাখবেন।
৫/ খাবারের ব্যাপারে অতিরিক্ত সাবধানি হবেন, কারন গ্রুপের কারো এক জনের অসুস্থতা মানে সবার টুর বরবাদ।
_____________________________
জন প্রতি খরচ (গ্রুপে ৪/৮ জন হলে সব থেকে ভাল হয়)
দিন-১ঃ ঢাকা-বুড়িমাড়ি বাস ৬৫০/-টাকা
ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০/- টাকা
ইন্ডিয়ান বর্ডার খরচ ১০০/- রুপি
চেংড়াবান্ধা-বাইপাস রোড(অটো) - ৩০/-
বাইপাস-শিলিগুড়ি (বাই বাস) ৭০/-
শিলিগুড়ি-গাংটক(দেওরআলী)(শেয়ার জিপ) ২৫০/-
দেওরআলী-গাংটক মলরোড(শেয়ার টেক্সি) ৩০/-
হোটেল ২৫০/- (৪ জন শেয়ার মোট ১০০০ রুপি)
খাবার ২৫০/- (সকাল ৫০, দুফুর+রাত ২০০)
দিন ২- গ্যাংটক সিটি টুর ৩৫০/-( ৪ জনে ১৪০০)
হোটেল ২৫০/-
খাবার ২৫০/-
দিন ৩ঃ সকালের নাস্তা ৫০/-
হোটেল-বাঝড়া ট্যাক্সি স্টান্ড-৩০/-
গ্যাংটক-লাচুং প্যাকেজ(শেয়ার জিপ) ২০০০/- (ইনক্লুড লাচুং যাওয়া আসা, হোটেল, সাইট সিয়িং,)
জুতা ভাড়া ৫০/-(বরফে হাটার জন্য)
দিন-৪ঃ রাতের খাবার ১০০/-
হোটেল ২৫০/-
দিন-৫ঃ হোটেল-দেওরআলী স্টান্ড- ৩০/-
গাংটক (দেওরআলী)-শিলিগুড়ি (শেয়ার জিপ) ২৫০/-
শিলিগুড়ি-চেংড়াবান্ধা বাইপাস(বাস) ৭০/-
বাইপাস-বর্ডার ৩০/- (অটো)
বর্ডার (BSF) ১০০/-
বুড়িমারি-ঢাকা ৬৫০/-(টাকা)
মোট খরচ-
১ম দিনঃ বাংলা টাকা ১১৫০+ রুপি ৯৪০*১.১৬=১৩৩৬ = ২,২৮৬/-
২য় দিনঃ ৮৫০ রুপি*১.১৬= ৯৮৬/-
৩য় দিনঃ ২১৩০ রুপি*১.১৬= ২,৪৭০/-
৪র্থ দিনঃ ৩৫০ রুপি*১.১৬= ৪০৬/-
৫ম দিনঃ ৪৮০ রুপি*১.১৬=৫৬৫+ বাংলা টাকা ৬৫০=১২০৬/-
অন্যান্য ১৫০/-
মোটঃ ৭,৫০০/-
Day 1: Arrival and free day at Kathmandu
Welcome at Kathmandu International airport by our representative, Transfer to Hotel –After check in sightseeing of Shyambhunath + Kathmandu Durbar square
Kathmandu Valley - The Heart of Nepal
Kathmandu Valley, the capital and heart of the country essentially symbolizes all that is Nepal. Having seen the rule of various dynasties, the culture and society of Kathmandu has evolved through time to give it a most unique characteristic.
Day 2: Kathmandu to Pokhara (210 KMS)
After early breakfast at hotel be ready at Lobby by 6:30. Our car will pick up from hotel and drop to tourist Bus Park- Bus will start from tourist Bus Park by 7 AM Sharp. After 7 hours (Approx.) journey you will reach to Pokhara- On the way you will see panoramic views of Rivers, Hills, mountains and many more. After reaching to Pokhara Bus Park our car will pick and drop to designated hotel.
Pokhara- the most famous tourist city
Pokhara is most famous tourist city in the world. Pokhara is especially renowned as city of lake, mountain and starting point of Annapurna circuits trekking. From Pokhara you can see the Annapurna ranges on your lap along with breathtaking reflection of Fishtail on lake.
Day 3: Pokhara Sightseeing
Please be ready at Lobby by 5:30 for sunrise (timing may vary as per sunrise time). Our car will pick up and transfer to Place called Sarangkot for sunrise. Sarangkot is one of the best place to see the sunrise in the world. Along with sunrise you can see sun rays reflecting on mountains. After sunrise car will drop back to hotel around 7: 30 AM for breakfast. Soon After breakfast you can start your remaining sightseeing of Pokhara
Day 4: Pokhara to Kathmandu
After early breakfast at hotel please be ready at Lobby by 7:00 AM. Our car will drop to tourist Bus Park. Bus will start from tourist bus park by 7:30 AM Sharp. After a journey of approx. 4 hours, you will reach to Kathmandu again. Our vehicle will pick up from tourist Bus Park and drop to designated hotel.
Day 5: Departure Day
Breakfast at Hotel & departure transfer to airport.
Excludes:
• Any Kind of Personal Expenses or Optional Tours / Extra Meals Ordered
• Monument & Museum Entrance Fees, Road Permits for the sights mentioned in the Itinerary.
• Anything not specifically mentioned under the head “Prices included”.
• Tips, Insurance, Laundry, Phone Calls
• The Services of Vehicle is not included on leisure days & after finishing the sightseeing tour as per the Itinerary
• Any Kind of Drinks (Alcoholic, Mineral, Aerated)
• Camera fee, Soft or Hard drinks, Starters.
• Medical & Travel insurance
• Guide
Special Notes:
• Vehicle mentioned will perform the duties as per the itinerary and will not be at disposal – point to point
• All of our guest must carry a valid passport.
• Check in at the hotels is at 2 Pm and & Check out time is 12 Noon.
• Guests are requested to get SIM card from Kathmandu airport so that we can communicate easily on time-to-time basis. SIM card is available at nominal cost at airport.
• Service can’t be availed or changed once it is confirmed.
• In case of unavailability of rooms at above mentioned hotels on booking date similar category hotels will be provided.
Good news .
বিনামূল্যে পর্যটকদের ভিসা দেবে ভারত অবশেষে সীমান্ত খুলছে ভারত। প্রায় দেড় বছর বন্ধ রাখার পর পর্যটকদের জন্য ভিসা উন্মুক্ত করতে যাচ্ছে দেশটি।
বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য তাজমহল থেকে ঘুরে আসুন মাত্র ৪৯৭০ টাকায়।
ঢাকা টু বেনাপোল বাসে ৫৫০ টাকা। যাওয়া আসা ৫৫০+৫৫০= ১১০০ টাকা।
১ম দিনঃ এর পরে বর্ডারে ভ্রমন ট্যাক্স দিতে হবে শুধু যাবার সময় ৫০০ টাকা। আসার সকয় ভ্রমন ট্যাক্স লাগে না। এর পরে বর্ডা পার করে ৩০ রুপি ভাড়া দিয়ে অটো নিয়ে চলে যেতে হবে বনগা স্টেশন। বনগা থেকে ২০ রুপি টাকা ভাড়া দিয়ে চলে যাবেন কোলকাতা শিয়ালদহ স্টেশন। স্টেশনে নামার পরে চলে যাবেন বাসে করে কোলকাতা ফেয়ারলি প্লেস ভাড়া নিয়ে ১৬ রুপি টাকা। ঐ জায়গায় গিয়ে ততকালে কোলকাতা টু আগ্রা ট্রেনের ততকালে টিকেট নিবেন।
ট্রেন নামঃ উদায়ন আভা তুফান এক্সপ্রেস Tufan Express
ট্রেন নম্বরঃ ১৩০০৭
ট্রেন ছাড়ার সময়ঃ প্রতি দিন ৯ঃ৩৫ মিনিট।
ট্রেন হাওড়া স্টেশন থেকে ছেড়ে আগ্রা ক্যান্টমেন্ট স্টেশনে থামবে।
ভাড়াঃ ৩১২ রুপি, ৫৫৫ রুপি, ১৫০৫ রুপি।
টিকেট নেয়ার জন্য একদিন কোলকাতার হোটেলে থাকতে হতে পারে৷ তাই থাকা খরচ ৫০০ রুপি। হাওড়া স্টেশন এর আশে পাশে৷
তা ছাড়া ৩ বেলা খাবার ধরতে হবে ৫০+১৪০+১৪০= ৩৩০রুপি।
২য় দিন ট্রেনে রউনা দিলে রাতের মধ্যে পৌছে যাবেন আগ্রা। রাতে আগ্রাতে হোটেলে থাকা। হোটেল ভাড়া আবার ৫০০ রুপি।
২য় দিনের খাবার খরচ ৩ বেলা ৫০+১৪০+১৪০= ৩৩০ টাকা।
৩য় দিনঃ আগ্রা স্টেশন থেকে ২০ রুপি অটো ভাড়া দিয়ে তাজমহল।
তাজমহল এন্টি ফি - ৫৭০ রুপি। সারা দিন ঘুরে তাজমহল দেখে আবার সাতের ট্রেনে কোলকাতা বেক। ভাড়া ৩১২ রুপি।
৩য় দিন খাবার খরচ- ৩৩০ রুপি।
আবার ২০ রুপি ট্রেন ভাড়া ও ৩০ রুপি অটো ভাড়া দিয়ে বর্ডার এ চলে আসবেন সেম আগের নিয়মে। ঘুরা শেষ।
১১০০+৫০০+৩০+২০+১৬+৩১২+৫০০+৩৩০+৫৫০+৩৩০+২০+৫৭০+৩১২+২০+৩০= ৪৬৪০ টাকায়।
Post credit: Rajesh Chandro Ghosh
টাঙ্গুয়ার হাওরে নৌকা ভাড়া ফিক্সড করা হয়েছে৷
যারা ইন্ডিয়া যাচ্ছেন সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে রাখুন..
* আপনারা সবাই জানেন ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে ঢুকতে noc লাগবে এবং এটা বাধ্যতামূলক। কারোর কথায় কান দিয়ে প্রতারিত হবেন না (3/09/21)।
ইন্ডিয়া ঢুকেই আগে noc সংগ্রহ করে রাখবেন ইন্ডিয়া অবস্থিত .. "ডেপুটি হাই কমিশন অব বাংলাদেশ" থেকে। যদি আপনি ভাবেন চিকিৎসা বা ব্যক্তিগত কাজ শেষ করে পরে noc নিবেন তাহলে রিতিমত বোকামি করবেন। কারন আপনি noc form পূরন করে জমা দেওয়ার পর যে টোকেন আপনাকে দিচ্ছে ঐখানে আপনাকে 7-10 দিন সময় নিচ্ছে noc প্রদানে, বিশেষ করে কলকাতাতে। এটা রিতিমত বিব্রতকর । কারন অনেকের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে এবং noc আনতে গেলে তারা বলছে 7-10 দিনের আগে noc দিতে পারবে না। তাহলে যাদের অবস্থা ভালো না, বিশেষ করে আত্মীয় স্বজন নেই, হোটেলে থেকে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে, টাকা পয়সা মেপে নিয়ে গিয়েছে তাদের অবস্থান কি হবে এখন? আজ এমন বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে আপনাদের সচেতন করছি।
Umrah হাজীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খবর....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
9280
Khulna, GPO9100
Sundarban Poly Tourism is the Most Popular in Khulna, Bangladesh. We Provide 100% Trusted Tours and T
Khulna, 9100
Tell Us About Your Trip Plan. We organise 100% Customised Tour Quotes. Please provide maximum detail
Khulna
Khulna
This page provides blogs of beautiful places to travel in different countries.
Our Sundarban Tours
Khulna
'নীল কমল' ট্যুরিষ্ট শিপ ৬ রুম এটাস্ট=১৪ জন মোট ১৩ রুম= ৩১ জন
Jailkhana Ghat
Khulna, 9242
চলনা ঘুরে আসি! পৃথিবীর সবচেয়ে মনোরম ও আর্কশনীয় স্থানগুল থেকে যেখানে অনাবিল আনন্দ ও রয়েছে চ্যালেঞ্জ।
630, Upper Jessore Road
Khulna, 9000
We want to show new places.we also providing contents,marketing and consultancy support to travel ag
4/1Gogon Babu Road
Khulna, 9100
The Sudarban Express Tour & Travels is a trusted Travel agency & Tour operator in Khulna, Bangladesh