Hijama Centre Khulna হিজামা সেন্টার খুলনা

Hijama Centre Khulna হিজামা সেন্টার খুলনা

রাসূল (সাঃ) বলেছেন"নিশ্চয়ই হিজামার মধ্

08/01/2023

বিভিন্ন রোগের জন্য হিজামা করা হয়ঃ মাইগ্রেন, সাইনোসাইটিস,মাথা ব্যাথা, মাথার অস্থিরতা,হাটু ব্যাথা,কোমর ব্যাথা, ঘাড় ব্যাথা, মাংসপেশিতে ব্যাথা, হাইপ্রেসার, অনিয়মিত ঘুম,এলার্জির ইত্যাদি সমস্যা হিজামা করার সাহায্যে সহজেই দূর করার চিকিৎসা।
হিজামা_বা_wet_Cupping Therapy দ্বারা যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
★★★★
১। দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা(মাইগ্রেনসহ)
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ(হাই প্রেসার)/Low blood pressure.
৪। যেকোন ধরনের ব্যাথা
৫। ঘুমের ব্যাঘাত
৬। পায়ের গোড়ালী/হাটু ব্যথা/
৭। বাতের ব্যথা
৮। জয়েন্ট পেইন
৯। আথ্রাইটিজ
১০। কালো যাদু
১১। ত্বকের বর্জ পরিস্কার/detoxification
১২। লিভার ডিজিজ
১৩। দীর্ঘ মেয়াদী চর্ম রোগ
১৪। কিডনী রোগ
১৫। ক্রনিক কফ
১৬।গেটে বাত
১৭।ঘাড়ে ব্যথা(Neck pain)
১৮।মাংস পেশীর ব্যথা(Muscle pain)
১৯।হাড়ের স্হানচু্তি জনিত ব্যথা(PLID)
২০।সাইনুসাইটিস(nasal sinus)
২১।হাঁপানি (Asthma)
২২।হৃদরোগ(Cardiac Disease)
২৩।মানসিক প্রশান্তি
২৪।অবস(প্যরালাইসিস)
২৫।মহিলাদের মাসিক সমস্যা
২৬।ঘুম কাতুরতা
২৭।মুঠিয়ে যাওয়া(Obesity)
২৮।থাইরয়েড
২৯।গ্যাস্ট্রিক পেইন,এসিডিটি
৩০।শারিরিক দুর্বলতা...
ইত্যাদি বিভিন্ন রোগ...

★★★★★★★★★★★★★★★★★★
হিজামা বা ওয়েট কাপিং প্রুভ কিনা-
হিজামা শরীরের একটি বেসিক মেকানিজম তৈরি করে।এন্ডোজেনাস নাইট্রিক অক্সাইড পাথওয়েকে বুস্ট করে দেয়।এই Nitric Oxide কেই বিজ্ঞানীরা মিরাকল মলিকিউল বা হিলিং মলিকিউল বলে। যে কোন ডিজিজের নাম এর সাথে লিখে Google এ সার্চ করলেই প্রুভ পেয়ে যাবেন।হিজামাতে যে লাইট বা হালকা কাটা হয় এতে ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়,তখনই ক্যাপিলারির এন্ডেথেলিয়া থেকে Nitric Oxide গঠিত হয়।

★★★★★★★★★★★★★★★★★★হিজামা বা কাপিংথেরাপি ঢাকার মধ্যে হোম সার্ভিস দেওয়া হয়।যারা হিজামা করাবেন প্রত্যেকেই মেডিকেল রিলেটেড।

★★★★★★★★★★★★★★★★★★
আলহামদুলিল্লাহ মোটামুটি ঢাকার ভিতরে প্রায় জায়গায় বাসায় গিয়ে 🚹পুরুষ ও🚺 মহিলাদেরকে হিজামা বা কাপিংথেরাপি করানো হয়।

★★★★★★★★★★★★★★★★★★
এছাড়া আমাদের সেন্টারও 🚺🚺মহিলা ও 🚹🚹পুরুষদের হিজামা করানো হয়।
আমাদের মহিলার জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে।পর্দার সহিত মহিলাদের হিজামা করা হয়। মহিলাদেরও বাসায় গিয়ে অতিযত্ন সহকারে কাজ করা হয়।
★★★
➡️হিজামা সেন্টার খুলনা
বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।
🟥সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ-
❇️Mobile: +880 1986-679887
Call: 01986679887

17/12/2022

♦"ব্রন এর চিকিৎসাও হিজামার মাধ্যমে সম্ভব!"♦

--- জী, মুখের ব্রনের জন্যও হিজামা খুবই কার্যকরী।

হিজামাকে অনেকেই শুধু ব্যথানাশক চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেবে ভুল করে থাকেন অনেকে।
অথচ হিজামা এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি; যার মাধ্যমে অনেক জটিল ও মারাত্বক রোগের পাশাপাশি আরো অন্যান্য রোগও সমাধান হয়।
তার মধ্যে অন্যতম হল ব্রন।

ত্বকের গঠন অত্যন্ত জটিল। এ জটিলতম ত্বকে ছোট বড় এক বা একাধিক কারণে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ব্রণের সমস্যা।
ব্রণ মূলত টিনএজারদের সমস্যা। এ বয়সে যখন মুখের সৌন্দর্যের প্রতি সবাই আকর্ষণবোধ ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, ঠিক সে বয়সেই মুখে এই বিশ্রী গোটাগুলো দেখা দেয়, যা তাদের অন্যতম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ একটু সচেতন থাকলেই এ সমস্যা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া সম্ভব।

★ব্রণ কী?★
ব্রণ (Acne vulgaris বা Acne) হচ্ছে আমাদের শরীরের ত্বকের ফলিকলের এক প্রকার দীর্ঘমেয়াদী রোগ। সাধারণত মুখমন্ডল, গলা, বুক, পিঠের উপরিভাগ এবং হাতের উপরিভাগে এই রোগটা হয়ে থাকে। এসব স্থানে ছোট ছোট দানা, ছোট ছোট ফোড়া, সিস্ট এমনকি নোডিউল হতে পারে। এ রোগটা সাধারণত মুখমন্ডলেই বেশি হয়- বিশেষ করে গালে, নাকে, কপালে এবং থুতনিতে সবচেয়ে বেশী হয়ে থাকে।

বয়ঃসন্ধিকালে হরমোন টেস্ট্রোরেন আর প্রোজেস্ট্রোরেনের প্রভাবে ত্বকের সিবেসিয়াস গ্রন্থি অধিক হারে তেল নিঃসরণ শুরু করে। কোনো কারণে সিবেসিয়াস গ্রন্থির নালির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেবাম নিঃসরণের বাধার সৃষ্টি হয় এবং তা ভেতরে জমে ফুলে উঠে যা ব্রণ (Acne) নামে পরিচিত। এর উপর জীবাণুর সংক্রমণ ঘটলে পুঁজ তৈরি হয়। অনেক সময় বাইরে থেকে এদের ছোট দেখালেও এরা বেশ গভীর হতে পারে। এজন্য ব্রণের সংক্রমণ সেরে গেলেও মুখে কাল দাগ থেকে যেতে পারে। সাধারণত ১৩ বছর বয়স থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত শতকরা ৯০ জনের এ রোগটি কমবেশি হয়ে থাকে। ২০ বছর বয়সের পর থেকে এ রোগের প্রকোপ কমতে থাকে। আবার কখনও কখনও ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সেও এটি হতে পারে এবং অনেক বয়স পর্যন্ত থাকতে পারে।

★ব্রণ কেন হয় ?★
ব্রণের সুনির্দিষ্ট কোন কারণ জানা না গেলেও সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে, বংশগত কারণে, হরমোন জনিত কারণে, হজমের গোলমাল হলে, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যাদি কারণে ব্রণ হতে পারে। ব্রণ আমাদের শরীরের ত্বকের ফলিকলের এক প্রকার দীর্ঘ-মেয়াদী রোগ। বয়ঃসন্ধিকালে হরমোন টেস্ট্রোরেন ও প্রোজেস্ট্রোরেনের প্রভাবে ত্বকের সিবেসিয়াস গ্রন্থি অধিক হারে তেল নিঃসরণ শুরু করে। এই তেল বেরিয়ে আসার পথটি ক্রটিযুক্ত থাকায় তেল গ্রন্থির ভিতরে জমতে শুরু করে। এক সময় গ্রন্থিটা ফেটে যায় এবং তেল আশপাশের টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে। তখন, ব্যাকটেরিয়া তেলকে ভেঙে টিস্যুতে ফ্যাটি এসিড উৎপাদন করে। এই ফ্যাটি এসিড ত্বকের ভেতরে প্রদাহ সৃষ্টি করে, ফলে চামড়ার মধ্যে দানার সৃষ্টি হয়। এটাই ব্রণ নামে পরিচিত। সাধারনত গলা, বুকে ও পিঠের উপরিভাগ, হাতের উপরিভাগে এবং বিশেষ করে মুখমন্ডলে এই রোগটা বেশি হয়। এসব জায়গায় ছোট ছোট দানা, ফোড়া, সিস্ট অথবা নোডিউল হতে পারে।

★ব্রণের প্রকারভেদ:★

• ট্রপিক্যাল একনি; যা অতিরিক্ত গরম এবং বাতাসের আর্দ্রতা বেশি হলে পিঠে এবং উরুতে হয়ে থাকে।

• প্রিমিন্সট্রুয়াল একনি; যা সাধারণত মহিলাদের মাসিকের সপ্তাহ খানেক আগে মুখে হতে দেখা দেয়।

• একনি কসমেটিকা; যা কোন প্রসাধনী দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারের ফলে হতে পারে।

• একনি ডিটারজিনেকস; যা অধিক হারে মুখে সাবানের ব্যবহারের ফলে হতে পারে।

• স্টেরয়েড একনি; যা স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবনে হতে পারে। এ ঔষুধ একাধারে অনেকদিন ব্যবহারের ফলে ব্রণের পরিমান আরও বেড়ে যেতে পারে।

★ ব্রন কাদের বেশী হয়?★
বয়ঃসন্ধিকালে এ রোগটা বেশী হয়। ১৩ থেকে ১৯ বছরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে এ রোগটা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। অনেকে দীর্ঘ সময় ধরে এ রোগে ভোগে। ২০ বছর বয়সের পর সাধারণত এ রোগটা কমে আসে। তবে কিছু কিছু মেয়েদের ক্ষেত্রে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত এ রোগ দেখা যায়।

★ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়:★
কিছু নিয়ম মেনে চললে সহজেই ব্রণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। যদিও কোনো বিশেষ খাবারের কারনে ব্রণ হয় না! কিন্তু যদি কোনো খাবার খেলে ব্রণের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, তবে সে খাবারটি বাদ দিতে হবে। প্রচুর ফলমূল, শাক-সবজি ও পানি খেতে হবে। মুখে ব্রণ থাকলে কোন রাসায়নিক উপাদান বা কসমেটিকস ব্যবহার করা উচিত নয়, অবশ্যই প্রাকৃতিক বা হারবাল জিনিস ব্যবহার করতে হবে।

♦চিকিৎসা♦

হিজামার মাধ্যমে খুব সহজেই ব্রন থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল - অবশ্যই অভিজ্ঞ হিজামা স্পেশালিষ্ট এর তত্বাবধানে হিজামা সম্পন্ন করা। তা না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

-তাই হিজামা চিকিৎসা নিতে আজই যোগাযোগ করুনঃ
Hijama Centre Khulna হিজামা সেন্টার খুলনা
ঠিকানাঃ
৫২/হাজি ইসমাইল রোড, হেমায়েত মৃধা শপিং কমপ্লেক্স, বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।

মোবাইল নাম্বারঃ +8801986679887

17/12/2022

কাজের চাপে কিংবা মানসিক চাপে অনেকেরই মাথাব্যথা হয়। প্যারাসিটামল খেয়ে বা বিশ্রামে সেটি ভালো হয়ে যায় বেশিরভাগ সময়। কিন্তু মাইগ্রেন নামের ভয়ানক মাথাব্যথা মোটেও সাধারণ মাথাব্যথা নয়, যে কথাটি আজকের দিনেও অনেকেই জানে না। বয়ঃসন্ধির পর থেকে মাঝবয়স পর্যন্ত যে কেউ মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে পারেন৷ পুরুষ-স্ত্রীতে কোনও ভেদাভেদ নেই, তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে মাইগ্রেনের প্রকোপ তুলনামূলক বেশি৷ অনেকেরই নেই মাইগ্রেন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা। বরং সাধারণ মাথাব্যথা মনে করে দিনের পর দিন মাইগ্রেনকে অবহেলা করে যায় অনেকেই। অথচ সামান্য কিছু নিয়ম মেনে চললে আর সাবধানতা অবলম্বন করলেই মাইগ্রেনের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক মাইগ্রেন সম্পর্কে জরুরী কিছু তথ্য।

রাসুল (সা.) যখন মাইগ্রেন ও মাথা ব্যথার জন্য হিজামা চিকিৎসা নিয়েছেন

আল্লাহর রাসুল (সা.) তার মাথা ব্যথার জন্য, পায়ে, পিঠে, পিঠের ব্যথার জন্য দুই কাঁধের মাঝখানে, ঘাড়ের দুই রগে ও হাড় মচকে গেলে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭০০; নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২; আবুদাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯)

মাথা ব্যথায় : সালমা (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘যখন কেউ রাসুল (সা.)-এর কাছে এসে মাথা ব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন।’ (আবু দাউদ হাদিস : ৩৮৫৮)

জ্ঞান ও স্মৃতিবর্ধক : ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিফা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৭)

ব্যথা ও জাদু : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘এক ইহুদি নারী রাসুল (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? নারীটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসুল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দেবেন। আর তুমি যদি তার রাসুল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব! যখন আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন। একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হলেন এবং ওই বিষের যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।’ (মুসনাদে আহমাদ : ১/৩০৫)

রাসুল (সা.) যখন জাদু দ্বারা আক্রান্ত হন, তখন তিনি মাথায় শিঙা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ওষুধ, যদি সঠিকভাবে করা হয়। (জাদুল মাআদ, হাদিস : ৪/১২৫-১২৬)

মাইগ্রেন কী❓

মাইগ্রেন শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ ‘হেমিক্রানিয়া’ থেকে, যার অর্থ মাথার একদিকে ব্যথা। খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সালের প্রাচীন মিশরের একটি প্যাপিরাসে প্রথম মাইগ্রেনের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, এটি মাইগ্রেন সম্পর্কিত সবচেয়ে পুরাতন দলিল। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫% মাইগ্রেনে আক্রান্ত।

মাইগ্রেন মূলত একধরনের মাথাব্যথা। তবে সাধারণ মাথাব্যথার থেকে মাইগ্রেনের পার্থক্য হলো মাইগ্রেনে ব্যথা হয় মাথার একদিকে। অর্থাৎ মাইগ্রেনের আক্রান্ত হলে আপনার মাথার বাম কিংবা ডানদিকে ব্যথা হবে, আর অন্যদিকে তেমন কোনো ব্যথাই অনুভব করবেন না। মাইগ্রেনের ব্যথা হলে শব্দ, আলো এবং গন্ধের প্রতি সহনশীলতা কমে যায়। খুব অল্প শব্দ বা আলোয় অসহ্য অনুভূতি হয়। ধারণা করা হয়, মস্তিষ্কের স্নায়ু থেকে উৎপত্তি হয়ে রক্তনালীতে ছড়িয়ে পড়ে মাইগ্রেনের ব্যথা। তবে মাইগ্রেনের ব্যথার জন্য মূলত কোনটি দায়ী সেটি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতভেদ আছে। অনেকে স্নায়ুকে মূলত দায়ী করে থাকেন, আবার অনেকে রক্তনালী মূল ভূমিকা পালন করে থাকে বলে দাবী করেন।

✅বয়ঃসন্ধির পূর্বে মেয়েদের থেকে ছেলেদের মাইগ্রেন হবার সম্ভাবনা বেশি থাকলেও পরবর্তীতে ছেলেদের থেকে ২-৩ গুণ বেশি মেয়েদের মাইগ্রেন হয়। আবার অনেক মেয়েদের ক্ষেত্রে রজঃচক্র শেষ হবার পর মাইগ্রেনে আক্রান্ত হবার হার অনেক কমে যায় বলেও দেখা গেছে। তবে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মধ্যবয়সে (৩৫-৪০ বছর) মাইগ্রেনে আক্রান্ত হবার হার অন্য বয়সের থেকে অনেক বেশি।

মাইগ্রেনের কারণঃ

ঠিক কী কারণে মাইগ্রেন হয় তা জানা না গেলেও ধারণা করা হয় জেনেটিক ও পরিবেশগত কারণে মাইগ্রেন হয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মাইগ্রেনে আক্রান্ত ব্যক্তির বংশে মাইগ্রেনে আক্রান্ত অন্য কেউ রয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হরমোনের প্রভাব রয়েছে বলেও কিছু গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে। বিভিন্ন বয়সে নারী-পুরুষের আক্রান্ত হবার হারের পার্থক্য তারই সাক্ষ্য দেয়।

এর বাইরেও বিকট শব্দ, তীব্র আলো, প্রচন্ড গরম কিংবা বিশেষ কিছু খাবারের কারণেও মাইগ্রেন হতে পারে। ঠিকভাবে ঘুম না হওয়া, অতিরিক্ত শারীরিক ও মানসিক চাপে থাকার কারণেও মাইগ্রেন হতে পারে। এগুলোকে বলা হয়ে থাকে ‘ট্রিগার’। সবার ক্ষেত্রে ট্রিগার এক হয় না সাধারণত। একজনের জন্য যা ট্রিগার হিসেবে কাজ করে অন্যজনের জন্য হয়তো সেটি ট্রিগার নয়।

মাইগ্রেনের লক্ষণঃ
মাইগ্রেনের মূল লক্ষণ মাথার এক দিকে ব্যথা হলেও ব্যথা শুরুর আগে থেকেই কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় অনেকের ক্ষেত্রে। আবার মাইগ্রেনের তীব্রতার উপরও লক্ষণের পার্থক্য দেখা যায়। অনেকের মাইগ্রেনের মূল ব্যথা শুরু হবার আগে আলো কিংবা শব্দের প্রতি সহনশীলতায় পরিবর্তন দেখা যায়। সাধারণ অবস্থায় যে শব্দ বা আলো সহজেই সহ্য করতে পারেন, মাইগ্রেনের আক্রমণের আগে আগে সহ্য ক্ষমতা হঠাৎ করে কমে যেতে পারে। অনেকে চোখে আলোর ঝলকানিও দেখতে পারেন।

তবে সবার এরকম হয় না। মাইগ্রেনের সাধারণ কিছু লক্ষণ হলো-
বমি বমি ভাব,চোখে ব্যথা,আলো, শব্দ ও গন্ধের প্রতি সহনশীলতা কমে যাওয়া।

কোনো ব্যক্তি মাইগ্রেনে আক্রান্ত কিনা সেটির জন্য কোনো পরীক্ষা করানো হয় না। এক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির পূর্বের ইতিহাস থেকে বিবেচনা করতে হয় ব্যক্তিটি মাইগ্রেনে আক্রান্ত কিনা, বিশেষ করে যদি ব্যথার আগে আলোর ঝলকানি কিংবা অন্য কোনো লক্ষণ দেখা না যায়।

মাইগ্রেন সমস্যার জন্য হিজামা অত্যান্ত কার্যকরী চিকিৎসা।
তাই হিজামা চিকিৎসা নিতে আজই যোগাযোগ করুনঃ
Hijama Centre Khulna হিজামা সেন্টার খুলনা
ঠিকানাঃ
৫২/হাজি ইসমাইল রোড, হেমায়েত মৃধা শপিং কমপ্লেক্স, বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।

মোবাইল নাম্বারঃ +8801986679887

13/12/2022

#হিজামা_সুন্নত_তারিখ_উপলক্ষে_ডিসকাউন্ট_অফার

রবিউস সানি/১৪৪৪ হিজরী মোতাবেক নভেম্বর/২০২২ মাসে-
হিজামা করানোর সুন্নাহ তারিখ:
১৭ই জুমাদাল উলা........... ১২ই ডিসেম্বর, সোম বার
১৯শে জুমাদাল উলা........... ১৪ই ডিসেম্বর বুধবার
২১শে জুমাদাল উলা........... ১৬ই ডিসেম্বর, শুক্রবার

(চান্দ্র মাসের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আগেরদিন মাগরিবের ওয়াক্ত থেকে দিন শুরু হয়)
এই দিনগুলিতে হিজামা করাতে হাদীস শরীফে বিশেষ উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।

★ হযরত ইবনে আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ❝তোমরা যেদিনগুলিতে হিজামা লাগাও তার মধ্যে সর্বোত্তম দিন হলো (চাঁদের) সতের, উনিশ ও একুশ তারিখ।❞
[ তিরমিযী; ২০৫১]
★ হযরত আনাস রাযি. রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন যে, ❝যে ব্যক্তি হিজামা লাগাতে চায় সে যেন চাঁদের সতের, উনিশ ও একুশ তারিখকে তালাশ করে। তোমাদের কারো রক্তের চাপ বেড়ে গেলে সে যেন (হিজামা লাগিয়ে) রক্তের চাপ কমিয়ে নেয়।❞
[ ইবনে মাজাহ: ৩৪৮৬]
★ হযরত আবূ হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন ❝যে ব্যক্তি (চাঁদের) সতের, উনিশ ও একুশ তারিখে হিজামা লাগাবে, এ হিজামা তার সকল রোগের নিরাময়কারী হবে।❞
[আবূ দাউদ, ৩৮৬১]

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
☑️যে সকল রোগ নিরাময়ে উপকারীতা পাওয়া যায়ঃ

✅হিজামা/CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা (Migraine)
২। দূষিত রক্ত পরিষ্কারকরণ (Purify Blood)
৩। উচ্চরক্তচাপ (High Blood Pressure)
৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
৫। স্মৃতিহীনতা (Parkinson's disease)
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/গেটে বাত/বাতের ব্যথা (Arthritis/Rheumatism)
৭। জয়েন্টের ব্যথা (Gout Pain)
৮। পিঠে বা সারা শরীরের (Backache/scabies)
৯। হাঁটু ব্যাথা (Knee Pain)
১০। পায়ের তালুর ব্যথা(heel pain)
১১। সায়াটিক ব্যথা (Sciatica)
১২। মাথা ব্যথা (Head-ache)
১৩। ঘাড়ে ব্যাথা ও কাঁধে ব্যথা (Neck & Shoulder Pain)
১৪। কোমর ব্যাথা (Waist Pain)
১৫। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscles spasm)
১৬। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা (Adbominal Pain)
১৭। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র্যাকচার পেইন
১৮। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা (Thyroid Problem)
১৯। রক্তসংবহন তন্ত্রের ইনফেকশন(Blood circulation system)
২০। ত্বকের বর্জ্য নিষ্কাশন (remove toxin)
২১। বিভিন্নরকম চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
২২। সাইনুসাইটিস (Sinuses problem)
২৩। এজমা/হাঁপানি (asthma)
২৪। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২৫। টনসিলের সমস্যা (Tonsillitis )
২৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Low Immunity)
২৭। দাঁত,মুখ, গলা ব্যথা (Larynx, Gums and dental disease)
২৮। গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এসিডিটি, esophageal varices (Gastric/Ulcer)
২৯। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
৩০। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseases)
৩১। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ,
৩২। ডায়াবেটিস (Diabetes) ও ডায়াবেটিক ফুট,
৩৩। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান,
৩৪। চুল পড়া (Hair fall),
৩৫। মানসিক সমস্যা (Psychological disorder),
৩৬। পারকিনসন্স ডিজিজ
৩৭। কিডনির সমস্যা (Kidney Disease)
৩৮। স্পোর্টস ইঞ্জুরি (খেলোয়াড়, আর্মি, কনট্যাক্ট স্পোর্টস)
৩৯। কানের সমস্যা
৪০। ক্যান্সারের ব্যাথা নিয়ন্ত্রন,
৪১। লিভার ডিজিজ, পোর্টাল হাইপারটেনশান,
৪২। হরমোনাল সমস্যা,
৪৩। ব্রেইন ডিজিজ ও ডিজঅর্ডার,
৪৪। ক্রনিক কফ/ফুসফুসের রোগ (Chronic Chugh/Lung Disease)
৪৫। Erectile Dysfunction (ED)
৪৬। ব্রন,
৪৭। সিস্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস (SLE),
৪৮। অনিয়মিত মাসিক, মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা,
৪৯। এডিকশান/ ডিপেন্ডেন্সি (স্লিপিং পিল, ড্রাগস, কফ সিরাপ, জর্দা, সিগারেট, এলকোহল ও অন্যান্য নেশাদ্রব্য)
৫০। TMJ Dysfunction Syndrome
৫১। প্যারালাইসিস (স্ট্রোক, মেরুদন্ডে আঘাত, গিয়েন বারে সিন্ড্রোম, ফেসিয়াল প্যারালাইসিস বা বেল’স পলসি প্রভৃতি)
৫২। অস্টিওপোরোসিস (হাড়ের ক্ষয়)
৫৩। Post menopsusal hot flush
৫০। Vaginismus
৫১। vertigo (মাথা ঘোরা)
৫২। আইবিএস (কোলন ক্যানসার)
৫৪। অর্শ্বরোগ (Piles)
৫৫। ভগন্দর (Fistula, A**l Fissure)
৫৬। দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য (Chroic Constipation)
৫৭। বিষন্নতা ও স্নায়বিক চাপ (Depression & Nervous Stress)
৫৮। শ্বেত রোগ (ধবল, চামড়া সাদা হয়ে যাওয়া)
৫৯। মহিলাদের পিরিয়ড সমস্যা যাদের ওষুধে কাজ করেনা ও চিস্ট/টিউমার ও স্তন/জরায়ু সমস্যা।
৬০। বন্ধ্যাত্ব জনিত সমস্যা
৬১। পুরুষ ও মহিলাদের যেকোনো যৌন সমস্যা।
৬২। বিনা অপারেশনে স্তন-জরায়ু টিউমার চিস্ট নাটকের পলিপ ও পাইলসের চিকিৎসা।
৬৩। জাদুটোনা, কালো যাদু (বান), ব্লাক ম্যাজিক.......
এ ছাড়া আরও অনেক রোগ ।

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
#স্পেশাল_ডিসকাউন্ট_অফার_৩দিন!

হিজামা করাতে নিচের যেকোন প্যাকেজ বেছে নিতে পারেন:
✓প্যাকেজ ১:
•হিজামা সেশন মাত্র ১০০০ টাকা
• শরীরের সর্বোচ্চ ৮টি পয়েন্টে
✓প্যাকেজ ২:
• হিজামা সেশন মাত্র ১৫০০ টাকায়
• শরীরের সর্বোচ্চ ১২টি পয়েন্টে
✓ প্যাকেজ ৩:
• হিজামা সেশন মাত্র ২০০০ টাকায়
• শরীরের সর্বোচ্চ ১৮টি পয়েন্টে
✓ প্যাকেজ ৪:
• হিজামা সেশন মাত্র ২৫০০ টাকায়
• শরীরের সর্বোচ্চ ২৩টি পয়েন্টে
✓ প্যাকেজ ৫:
• হিজামা সেশন মাত্র ৩০০০ টাকায়
• শরীরের সর্বোচ্চ ৩০টি পয়েন্টে
✓ প্যাকেজ ৬:
• হিজামা সেশন মাত্র ৪০০০ টাকায়
• শরীরের সর্বোচ্চ ৪০/৫০ টি পয়েন্টে

আমাদের হিজামা চেম্বারের বিশেষ সুবিধা সমুহ:
✓ #হিজামা_স্পেশালিস্টদের তত্বাবধানে হিজামা করানো হয়।
✓অভিজ্ঞ মহিলা ডাক্তার এবং থেরাপিস্ট আছেন
✓পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য আলাদা হিজামা করানোর ব্যবস্থা।
✓ ঢাকার যেকোন প্রান্ত থেকে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা।
✓ নিরাপদ গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
#অফার_গ্রহণের_নিয়মাবলী:
★অগ্রিম appointment নিয়ে আসতে হবে
★অফারের কথা appointment এর সময় উল্লেখ করতে হবে।

✅চুলসহ মাথায় হিজামা করানোর ক্ষেত্রে অফারটি প্রযোজ্য হবে না।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

#হিজামা_নিয়ে_কিছু_কথা.........

হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা কারণ রাসূল(সাঃ) এর জীবনে এই চিকিৎসা করার ঘটনা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণীত আছে।
যারা হিজামার কথা নতুন নতুন শুনে অভিভূত হয়েছেন- নিজে হিজামা করতে শুরু করেছেন, পরিবারের কাছের মানুষদেরকে হিজামার কথা বলছেন, নিয়েও আসছেন হিজামার জন্যে – তাদের প্রত্যেককে আমরা এই হাদিসগুলো মনে করিয়ে দিতে চাই!
❝তোমরা যে সকল পদ্ধতিতে চিকিৎসা কর তার মধ্যে সর্বোত্তম হচ্ছে হিজামা। ❞
(সহিহ বুখারী- ৫৬৯৭)
❝নিশ্চয় হিজামা চিকিৎসার মধ্যে সকল রোগের শেফা রয়েছে। তোমরা হিজামা পদ্ধতি গ্রহন কর। ❞
(কানযুল উম্মাল-২৮১১২)
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
হিজামা কী?
হিজামা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।

এইটা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থা যা বিভিন্ন রোগের জন্য কার্যকরী এবং যেকোন সুস্থ রোগীর জন্য রোগ প্রতিরোধ হিসেবে ইফেক্টিভ চিকিৎসা ব্যবস্থা। উন্নত বিশ্বে এর ব্যাপক প্রচলন থাকলেও আমাদের দেশে এখন জনপ্রিয় হচ্ছে দিন দিন।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
যে সকল সমস্যায় হিজামা উপকারীঃ
১. মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায়।
২. এ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, COPD, সাইনুসাইটিস, টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, নিউমোনিয়া, লাং ইনফেকশান।
৩. হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, হার্ট ব্লক, হাইপ্রেশার, অতিরিক্ত ওজন।
৪. গ্যাস্ট্রাইটিস (গ্যাসের সমস্যা), বুক জ্বালা পোড়া, পেটের ব্যাথা, ফিসার, পাইলস, ফ্যাটি লিভার, IBS, ।
৫. এটি হেপাটাইটিস বি এর ভাইরাল লোড কমায়।
৬. ঘুমের সমস্যা, স্ট্রেস, পারকিনসন্স ডিজিজ, মানসিক সমস্যা।
৭. স্পোর্টস ইনজুরি
৮. Erectyle dysfunction, ejaculatory dysfunction, অন্যান্য যৌন সমস্যা।
৯. থাইরয়েডের সমস্যা।
১০. Gout
১১. রক্তশুন্যতা, থ্যালাসেমিয়াতে আয়রন ওভারলোড কমাতে
১২. PCOS, মাসিকের সমস্যা সহ মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা
১৩. অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েট আর্থ্রাইটিস সহ আরও অনেক রোগে উপকারী।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনেকেই বলতে পারেন: "হিজামা কিভাবে এত রোগ ভাল করে?"
হিজামা শরীরের একটি বেসিক মেকানিজম এক্টিভেট করে। তা হচ্ছে এন্ডোজেনাস নাইট্রিক অক্সাইড পাথওয়েকে বুস্ট করে দেয়। এই নাইট্রিক অক্সাইডকেই বিজ্ঞানীরা মিরাকল মলিকিউল বা হিলিং মলিকিউল নাম দিয়েছেন। যেকোন ডিজিজের নাম এর সাথে effect of nitric oxide লিখে গুগোল সার্চ করলেই আমদের কথা সত্যতা পাবেন।
হিজামাতে যে লাইট স্ক্র‍্যাচ হয় এতে ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়, এবং এই ক্যাপিলারির এন্ডোথেলিয়াম থেকেই নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
আমাদের ক্লিনিকের বৈশিষ্টসমূহঃ

★ প্রফেশনাল হিজামা চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে জীবাণুমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে হিজামা কাপিং করানো হয়।
★ চিকিৎসার সকল উপকরণ ডিসপোজেবল, অর্থাৎ একবার ব্যাবহারের পর ফেলে দেয়া হয়। কারন একজনের ব্যবহার করা কাপ আরেকজনের জন্য ব্যবহার করলে রক্তবাহিত রোগ ছড়ানোর আশংকা থাকে।সুতরাং প্রতি রোগীর জন্য নতুন কাপ গ্লাবস ইত্যাদি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই।
★ সম্পুর্ণ ব্যাথামুক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করা হয় ।
★ অভিজ্ঞ থেরাপিস্টদের দ্বারা হিজামা এবং বিভিন্ন থেরাপি দেওয়া হয়।
★ রোগের কন্ডিশন অনুযায়ী অবস্থা অনুযায়ী কয়টা সেশন লাগবে সেটার উপরে খরচ নির্ভর করে ।

✪ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
========
হিজামা কাপিং এ কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই,

# হিজামা কাপিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেইজবুক পেইজে ভিজিট করুন।
https://www.facebook.com/hijamakhl

আমাদের সেবাসমূহঃ-
• Message cupping. (ম্যাসাজ কাপিং)
• Wet cupping. (ওয়েট কাপিং)
• moving cupping. (মুভিং কাপিং)
• Water cupping. (ওয়াটার কাপিং)
• Dry cupping. (ড্রাই কাপিং)
• Fire cupping . (ফায়ার কাপিং)
• sports cupping. (স্পোর্টস কাপিং)
• Fat burning. (ফ্যাট বার্নিং)
• rukiyah shoriyyah. (রুকাইয়া শরীয়াহ্)
• Sunnat-e khotna. (ডিভাইস কসমেটিক খতনা)
• Nacharopathi. (নাচারোপাথি)
---------------
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
আমাদের চেম্বারের ঠিকানা:
৫২/হাজি ইসমাইল, বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুনঃ
✆ 01986679887
অথবা WhatsApp +8801986679887
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

💞 বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নাম্বার দিন,
সেন্টার থেকে আপনাকে কল করা হবে ।

02/12/2022

হিজামা সেন্টার খুলনা
যোগাযোগঃ 01986679887
ঠিকানাঃ
৫২/হাজি ইসমাইল রোড, হেমায়েত মৃধা শপিং কমপ্লেক্স, বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।

√√√. বিনা অপা*রেশন ও বিনার*ক্তপাতে এসি*ড ব্যবহার ছাড়া ন্যাচারাল ওষু*ধের মাধ্যমে নাকের পলিপাস ও পাইলসের স্থায়ী চিকি*ৎসা করা হয়। (ইনশা আল্লাহ)
--------------------------------------------------------
🔸হিজামা কি? কিভাবে করে? কি কি উপকার? এ নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।

🔸হিজামা হাদিস সংক্রান্ত।
🔸 হিজামা করার পদ্ধতি!
🔸হিজামা করার ক্ষেত্রে কিছু দিক নির্দেশনা!
🔸কেন হিজামা করা হয়?
🔸হিজামায় কোন সাইড ইফেক্ট আছে?
🔸শরীরে কোন সমস্যা না থাকলেও কি হিজামা করানো জাবে?
🔸হিজামা ও কিছু জিজ্ঞাসা!
🔸ল্যাব টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা★
🔸হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়!
----------------
🔸হিজামা কি?

☘️হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে এবং শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

☘️হিজামা বা Wet Cupping অতি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে আরব বিশ্বে জনপ্রিয়। এ হিজামা থেরাপী ৩০০০ বৎসরেরও পুরাতন চিকিৎসা পদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হ’লেও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু পূর্বে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এর প্রচলন রয়েছে। হিজামা বা Cupping Therapy এখন বিশ্বের জনপ্রিয় চিকিতৎসা গুলোর মধ্যে একটি। এটিতে কোন ধরনের ঔষধের প্রয়োজন হয় না।

🔸হিজামা হাদিস সংক্রান্ত

☘️হিজামা হল এমন একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতা বিদ্যামান রয়েছে।

☘️হযরত আবু হুরাইরা রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৭০

☘️হযরত আনাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে (হিজামা)।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর : ৩৪৮৬

☘️হযরত আনাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর : ২০৫৩

☘️হযরত আনাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২

☘️হযরত জাবির রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” ছহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর : ২২০৫

☘️হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর : ৩৪৮৭

☘️হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রদিয়াল্লহু আনহু থেকে বর্ণিত : রসূলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর : ২০৫৩

☘️রসুল (সা:)বলেছেন-
জিবরীল_আমাকে_জানিয়েছেন_যে_মানুষ_চিকিৎসার_জন্য_যেসকল পন্থা_অবলম্বন_করে_তার_মধ্যে_হিজামাই_হল_সর্ব_উত্তম।
আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০

☘️ইবনে আব্বাস (রাযি.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের নিকট দিয়ে অতিক্রম করেন তারাই বলেন, ‘হে আল্লাহর মোহাম্মদ (সে:) আপনি অবশ্যই হিজামা করুনএবং আপনার উম্মাতদের হিজামার হুকুম করুন।(সুনানে তিরমিযী-৩৪৬২)

☘️ফেরেস্তাগন বলেন“আপনার উম্মাতদের হিজামা নিতে বলুন।” (সুনানে তিরমিযী-৩৪৭৯)

☘️ইবনুল ক্বাইয়ুম (রহ.) বলেন, “রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন যাদু দ্বারা পীড়িত হন তখন তিনি মাথায় হিজামা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ, যদি সঠিকভাবে করা হয়।”(যাদুল মা‘আদ ৪/১২৫-১২৬)

☘️হযরতজাবির (রাযি.) হ’তে বর্ণিত যে, নবী করীম (সা.)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।(নাসাঈ হা/২৮৫২)

🔸 হিজামার করার পদ্ধতিঃ

☘️শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে দূষিত রক্ত (Toxins) চুশে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য, হিজামায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করা উত্তম এবং প্রত্যেকের চিকিৎসায় ভিন্ন ভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত যাতে রক্তজীবাণুর মাধ্যমে রোগ সংক্রমিত হতে না পারে।

🔸হিজামা করার ক্ষেত্রে কিছু দিক নির্দেশনাঃ

১। নিয়তকে একেবারে পরিশুদ্ধ রাখা যে শিফা/রোগ মুক্তি শুধু মাত্র আল্লাহ্‌সুবহানাহু ওয়া ওয়ালার পক্ষ থেকে আশে।
২। খালি পেটে হিজামা করা উওম ।
৩। গোসল করে হিজামা করাটা ভালো, তবে গোসলের তিন ঘণ্টা পর হিজামা করতে হবে।
৪। হিজামার আগের দিন ও পরের দিন সঙ্গম না করা ভালো।
৫। ইহরাম/সাওম অবস্থায় হিজামা করা যায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজে মুহরিম ও
সাওম অবস্থায়ও হিজামা করেছেন।
৬। স্বাভাবিক অবস্থায় সপ্তাহের সোম, মজ্ঞল ও বৃহস্পতি বার করা ভালো। এছাড়াও আরবি মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ হিজামা করানো উওম। তবে প্রয়োজনে যে কোন দিন যে কোন সময়েও হিজামা করা যায়।

🔸কেন হিজামা করাবেন?

☘️আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার রোগের জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাঃ এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হলো।
হিজামা এক ধরণের চিকিৎসা যা শরীর থেকে রোগের জন্য দায়ী জীবাণু বের করে ফেলে। এর মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক সকল রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগ ও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধ করে ও রক্ত পরিষ্কার রাখে।
হিজামাকে নববী চিকিৎসা বলা হয়। কারণ মেরাজের রাতে স্বয়ং ফেরেশতাগণ আল্লাহ্‌র নবী রাসূল্লুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম কে এ বিশেষ চিকিৎসাটি তাঁকে ও তাঁর উম্মাতদের করাতে বলেছেন।

🔸হিজামায় কোন সাইড ইফেক্ট আছে?

☘️হিজামা এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে অন্যান্য মেডিক্যাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবাহনাল্লাহ) । রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন। ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে এবং তাঁকে বিষ দ্বারা আক্রমণ করা হলে।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযি.) বর্ণনা করেছেন যে, “এক ইহুদী মহিলা রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? মহিলাটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসূল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দিবেন। আর তুমি যদি তাঁর রাসূল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব! যখন আল্লাহর রাসূল (সা.) এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।
একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হ’লেন এবং ঐ বিষের যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।”(মুসনাদে আহমাদ ১/৩০৫, সনদ হাসান)

☘️বহু দেশেই এ চিকিৎসাটি এখন করা হচ্ছে। বিশেষ করে UK ও USA তে এ চিকিৎসার গুরুত্ব বুঝতে পেরে এর উপর রীতিমত হিজামা রিসার্চ সেন্টার করে রিসার্চ করা হচ্ছে। ক্যানসারের মত মরণ ঘাতক অসংক্রামক রোগের চিকিৎসাও সম্ভব সুলভ-মূল্যের এ চিকিৎসা দ্বারা।

🔸শরীরে কোন সমস্যা না থাকলেও কি হিজামা করানো জাবে?

☘️হ্যা, করানো যাবে। এক. এতে সুন্নাহ পালন হবে দুই. নিয়মিত সুন্নাহ হিজামা করালে চুল বৃদ্ধি পায়, চুল পড়া কমে, স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়, অলসতা, অবসাদগ্রস্ততা বিদূরিত হয়, রোগজীবাণু সহজেই আক্রান্ত করতে পারে না, রক্ত পরিশুদ্ধ হয়, শরীর রোগ প্রতিরোধক্ষম হয়ে উঠে অনেকটা disease-proof এর মত।

🔸হিজামা ও কিছু জিজ্ঞাসাঃ-

১। ব্যাথা লাগবে...??
--- জী লাগবে । তবে এতোটাই সামান্ন যে সেটাকে ব্যাথা না বলে অসস্তি বলা যায়।
২। কত সময় লাগবে...??
---১ থেকে ১.৫ ঘন্টা।
৩। দাগ যাবে কত দিনে...??
--- কালার নরমাল হবে ৩-৭ ঘন্টাএবং দাগ যাবে ৩-৭ দিনের মধ্যে ইনশাআল্লাহ্‌।
৪। কয়টা সেশন লাগবে...??
--- যে কোন রোগিকে কম পক্ষে দুইটা তবে রোগ ও তার উপশন অনুযায়ী শেসন সংখ্যা ভিন্ন হয়।
৫। মাথায় করতে কি চুল কাটতে হয়...??
--- না কাটলেও করা যায় তবে চুল কাটলে/ছোট থাকলে ভালো হয়।

🔸ল্যাব টেস্টঃ হিজামার বিজ্ঞানভিত্তিক উপকারিতা★

☘️দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের (Damascus University) সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাবীল আল শরীফ এর অধীনে ২০০১ সালে হিজামার উপকারিতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষাগারে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পরীক্ষাটি ৩০০ জন ব্যক্তির উপর পরিচালিত হয়। পরিচালিত পরীক্ষায় নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ বেরিয়ে আসে; যা হিজামার উপকারিতার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বহন করে-

১. উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
২. নিম্ম রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৩. ECG এর পূর্বের গ্রাফের তূলনায় পরের গ্রাফে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে।
৪. ESR কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
৫. RBC এর সংখ্যা স্বাভাবিক হয়েছে।
৬. Polycythemia এর ক্ষেত্রে Hemoglobin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৭. Hemoglobin স্বল্পতার ক্ষত্রে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে। এটি নতুন নতুন স্বাভাবিক RBC উৎপন্ন হওয়ায় ইংগিত প্রদান করে; যা শরীরের কোষ সমূহে অক্সিজেনের প্রবাহ বৃদ্ধি করে থাকে।
৮. হিজামা গ্রহনকারীদের ৬০% ক্ষেত্রে রক্তে Leukocyte বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
৯. সকল Rheumatic রোগাক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে Neutrophil বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১০. রক্তের শ্বেতকণিকা (WBC) ৭১.৪% ক্ষেত্রে বেড়েছে। এটি প্রমান করে যে Rheumatic ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ হিজামা করার পর সেড়ে গেছে।
১১. হাঁপানি রোগীদের ৮৩.৩% ক্ষেত্রে Neutrophil এর সংখ্যা বেড়েছে।
১২. হিজামা করানোর কারনে Neutrophil এর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে।
১৩. হৃদরোগীদের ৭৬.৯% ক্ষেত্রে Neutrophil সংখ্যা কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
১৪. রক্তের Thrombocyte ৫০.৬% ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৫. অনুচক্রিকার স্বল্পতার সকল ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে।
১৬. Essential Thrombocythemia এর ৫০% ক্ষেত্রে Thrombocytes কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
১৭. ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ ৯২.৫% ক্ষেত্রে কমেছে।
১৮. রক্তের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Creatinine ৬৬.৬৬ ক্ষেত্রে কমেছে।
১৯. সকল ক্ষেত্রে হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে Creatinine এর পরিমান খুবই বেশী ছিল।
২০. যেসকল রোগীদের রক্তে Creatinine বেশী ছিল, হিজামার পর তাদের ৫৭% ক্ষেত্রে রক্তে এর মাত্রা কমে গিয়েছিল।
২১. ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে Uric acid এর মাত্রা কমে গিয়েছে।
২২. Uric acid বৃদ্ধির ফলে যেসকল অসুবিধা দেখা দিয়েছিল, ৭৩.৬৮% ক্ষেত্রে সেসকল অসুবিধা দূর হয়েছে।
২৩. যাদের রক্তে Urea level বেড়ে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে ৮০% ক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
২৪. যাদের রক্তে SGPT বেড়ে গিয়েছিল, ৮০% ক্ষেত্রে তাদের উক্ত মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে গিয়েছে। এটি হিজামা করানোর দ্বারা যকৃতের কার্যকারিতা বৃদ্ধির ইংগিত বহন করে।
২৫. হিজামার পর কেন ECG এর উন্নতি হয়েছিল; SGPT এর নিম্নগামীতার মাধ্যমে তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল।
২৬. Alkaline phosphate এর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মাত্রা ৬২.৮২% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে।
২৭. ৫৪.৯% ক্ষেত্রে Amylase এর মাত্রা কমেছে।
২৮. সকল ক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Albumin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
২৯. রক্তের বর্ধিত Cholesterol এর মাত্রা ৮৩.৬% ক্ষেত্রে কমেছে।
৩০. যাদের রক্তে Triglyceride অধিক ছিল, হিজামা করানোর পর তাদের ৭৫% ক্ষেত্রে তা কমেছে।
৩১. Ca, Na, K আয়নের মাত্রা ৯০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে।
৩২. বর্ধিত CPK ৬৬.৬৬% ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
৩৩. হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে সকল RBC-ই ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির। যেমনঃ Hypochromic, Burr, Target, Crenated, Spherocytes, Poikilocytes, Anisocytes, Schistocytes, Acanthocytes ইত্যাদি।
৩৪. বের হওয়া রক্তে Leukocyte এর সংখ্যা শিরার রক্তের ১০% এরও কম ছিল। এটি শরীরের Immunity রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান; যা হিজামার মাধ্যমে বের না হওয়ার ইংগিত বহন করে।
৩৫. ৬৬% ক্ষেত্রে রক্তে লৌহের ঘনত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে।
৩৬. প্রায় ৯৩% ক্ষেত্রে CPK এবং LDH স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল।
৩৭. শিরার রক্তে TIBC এর স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ২৫০-৩৭০ মাইক্রো গ্রাম। কিন্তু হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে TIBC এর মাত্রা ছিল প্রতি ডেসিলিটারে ৪২২-১০৫৭ মাইক্রো গ্রাম অর্থাৎ খুবই বেশী।
পরীক্ষাটি এই ইংগিত দেয় যে হয়তো এমন বিশেষ কোন কারণ রয়েছে; যার ফলে হিজামার কর্তিত অংশের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লৌহ অণু বেরিয়ে আসতে পারেনা। বরং লৌহ অণুগুলো রক্তনালীতে রয়ে যায়; যাতে নতুন নতুন RBC উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে পারে।
সুতরাং, উপরোক্ত Laboratory Test থেকে এটা দিবালাকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হিজামা গ্রহণের জন্য যে তাগিদ দিয়েছেন; তা সত্যিই আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যানকর।

🔸হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা (Migraine)
২। দূষিত রক্ত পরিষ্কারকরণ (Purify Blood)
৩। উচ্চরক্তচাপ (High Blood Pressure)
৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
৫। স্মৃতিহীনতা (Parkinson's disease)
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/গেটে বাত/বাতের ব্যথা (Arthritis/Rheumatism)
৭। জয়েন্টের ব্যথা (Gout Pain)
৮। পিঠে বা সারা শরীরের (Backache/scabies)
৯। হাঁটু ব্যাথা (Knee Pain)
১০। পায়ের তালুর ব্যথা(heel pain)
১১। মাথা ব্যথা (Head-ache)
১২। ঘাড়ে ব্যাথা ও কাঁধে ব্যথা (Neck & Shoulder Pain)
১৩। কোমর ব্যাথা (Waist Pain)
১৪। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscles spasm)
১৫। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা (Adbominal Pain)
১৬। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র্যাকচার পেইন
১৭। রক্তসংবহন তন্ত্রের ইনফেকশন(Blood circulation system)
১৮। ত্বকের বর্জ্য নিষ্কাশন (remove toxin)
১৯। বিভিন্নরকম চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
২০। সাইনুসাইটিস (Sinuses problem)
২১। এজমা/হাঁপানি (asthma)
২২। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২৩। টনসিলের সমস্যা (Tonsillitis )
২৪। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Low Immunity)
২৫। দাঁত,মুখ, গলা ব্যথা (Larynx, Gums and dental disease)
২৬। গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এসিডিটি, esophageal varices (Gastric/Ulcer)
২৭। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseases)
২৮। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ,
২৯। ডায়াবেটিস (Diabetes) ও ডায়াবেটিক ফুট,
৩০। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান,
৩১। চুল পড়া (Hair fall),
৩২। মানসিক সমস্যা (Psychological disorder)
৩৩। কিডনির সমস্যা (Kidney Disease)
৩৪। স্পোর্টস ইঞ্জুরি (খেলোয়াড়, আর্মি, কনট্যাক্ট স্পোর্টস)
৩৫। কানের সমস্যা
৩৬। ক্যান্সারের ব্যাথা নিয়ন্ত্রন,
৩৭। লিভার ডিজিজ, পোর্টাল হাইপারটেনশান,
৩৮। হরমোনাল সমস্যা,
৩৯। ব্রেইন ডিজিজ ও ডিজঅর্ডার,
৪০। ক্রনিক কফ/ফুসফুসের রোগ (Chronic Chugh/Lung Disease)
৪১। ব্রন,
৪২। প্যারালাইসিস (স্ট্রোক, মেরুদন্ডে আঘাত, গিয়েন বারে সিন্ড্রোম, ফেসিয়াল প্যারালাইসিস বা বেল’স পলসি প্রভৃতি)
৪৩। অস্টিওপোরোসিস (হাড়ের ক্ষয়)
৪৪। vertigo (মাথা ঘোরা)
৪৫। দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য (Chroic Constipation)
৪৬। বিষন্নতা ও স্নায়বিক চাপ (Depression & Nervous Stress)

🔸মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনা ইত্যাদি।

যোগাযোগ --
Hijama Centre Khulna হিজামা সেন্টার খুলনা
৫২/হাজি ইসমাইল রোড, হেমায়েত মৃধা শপিং কমপ্লেক্স, বানরগাতি বাজার, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।
যোগাযোগঃ ০১৯৮৬৬৭৯৮৮৭

Want your business to be the top-listed Health & Beauty Business in Khulna?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

সুন্নাতি চিকিৎসা হিজামা নিন সুস্থ থাকুন। 01986679887
সকল আলেম একমত “হিজামা” একটি সুন্নাতি চিকিৎসা
সুস্থ থাকতে হিজামা করুন
বাত ব্যথা, হাটুর ব্যথা, কোমর ব্যথা সহ যেকোন ব্যথা নিরাময়ে একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে হিজামা।🔸যারা বাত ব্যথা, হাটুর ব্যথা, কোম...
হিজামা সম্পর্কে বিভিন্ন আলেমদের বক্তব্য সব আলেম এক মত হিজামা একটি সুন্নাতি চিকিৎসা
হিজামা সম্পর্কে জানা অজানা কিছু তথ্য
হিজামা সম্পর্কে জানা কিছু অজানা কিছু তথ্য

Category

Telephone

Website

Address

Khulna
Khulna

Other Medical & Health in Khulna (show all)
Natural And Homoeopathy Healing Center Natural And Homoeopathy Healing Center
Khulna, 9201

homeopathy doctor

New Hasan Drugs & Online Service New Hasan Drugs & Online Service
Khan Jahan Ali Thana, KMP
Khulna

Medicine

YourPharma YourPharma
Khulna, 9100

Yourpharma তে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। এটি একটি অনলাইন মেডিসিন হোম ডেলিভারি সার্ভিস । #Free delivery

US Bangla Biomanix US Bangla Biomanix
Shop: 52, Floor: 4, Rafique Tower, New Market Khulna, Khulna Division, Bangladesh Khulna, Khulna Division
Khulna, 9201

১০০% গ্যারান্টি!! ১০০% গ্যারান্টি!! ১০০% ?

Ekram Homeo Research Ekram Homeo Research
Khulna University Lane, Ahsania Residential Area, Opposite To Khulna University Main Gate
Khulna, 9208

Prof. Md. Rejaul Islam, DHMS, Homeopath (Professor, Khulna University). Experienced in Modern Homeo

BD SHOP BD SHOP
Shop: 52, Floor: 4, Rafique Tower, New Market Khulna, Khulna Division, Bangladesh Khulna, Khulna Division
Khulna, 9201

বিশ্বস্ত অনলাইন শপিং সেন্টার, ঘরে বসে যেকোন পণ্য অর্ডার দিন খুব সহজে ও দ্রুত পণ্য পেয়ে যান।

𝑰𝒏𝒅𝒊𝒓𝒂 𝑩𝒉𝒂𝒕𝒕𝒂𝒄𝒉𝒂𝒓𝒋𝒆𝒆 𝑷𝑻 𝑰𝒏𝒅𝒊𝒓𝒂 𝑩𝒉𝒂𝒕𝒕𝒂𝒄𝒉𝒂𝒓𝒋𝒆𝒆 𝑷𝑻
Khulna City Medical College Hospital, Moylapota Mor
Khulna, 9100

মেডিকেল ও স্বাস্থ্য বিষয়ক

Kazi Homoeo Chamber Kazi Homoeo Chamber
Rupsha
Khulna

Consultant at Homoeopath

Khulna Divisional medical support Khulna Divisional medical support
Khulna

সকল ধরনের মেডিকেল তথ্য পাওয়া যাবে

Disha Dental Care Disha Dental Care
বাড়ি #১২০, আছিয়া মন্জিল, পূজাখোলা, ছোটবয়রা মেইনরোড সংলগ্ন, খুলনা।
Khulna

দিশা ডেন্টাল কেয়ার