Fardin Islam Anik

Allah taiii
ami tw jantam e nah🙂🙃

শূন্য মরুভূমির ম্যাসেন্জার আমার🙂🙂

My sweet home🥰

Send a message to learn more

গোপন সূত্রে জানা গেছে ফটো দেখার পরও কল্যাণী ট্রেনে অনুপমকে কেন চিনতে পারেনি কারণ........?
অনুপমের ফটোটি ছিলো Snapchat এ উঠানো🙂

আম্মু ভাত বেড়ে ১০ বার ডাকলেও যাই না😌

আর তুমি ভাব'ছো hi, hlw, SMS
করলে'ই আমি কথা বলবো🥴

এক ছাত্রী কে পড়াতাম
ছাত্রীর বড় বোন আমার সমবয়সী 😜
সে অভিনয় পন্থায় আমাকে বললো 😔
ভাইয়া আপনি তো অনেক সময় লেট করে অসেন
আবার কিছু কিছু দিন একেবারেই আসেন না
তাই আম্মু বলছে আপনার নাম্বার নিয়ে রাখতে
যাতে করে কখনো কখনো না আসলেও সিওর হয়ে নেওয়া যায় 🥰
হুট করে আমার ছাত্রী বলে উঠলো স্যার সব মিথ্যা কথা 🙄
আম্মু কোনো নাম্বার চায় নাই😊
ব্যাস বুঝে গেলাম কাহিনি কি 🥴

বললাম,,
আচ্ছা চলুন আন্টির কাছে গিয়ে দিচ্ছি
না ভাইয়া এমনটা করবেন না,আরেহ আসুন তো 😁তারপর আন্টির সামনে গিয়ে বললাম🤫

শূন্য মগ
একটা বিস্কুট
নয়টা ডিম
সেমাইয়ের সাতটি প্যাকেট
নুডুলসের চারটি প্যাকেট
চানাচুর এক প্যাকেট
সাতটা টা কলা
দুই কেজি পিয়াজ
আটা সাত কেজি
ছয় টাকার পান
আর সাত টাকার মধ্যে বাজারগুলো
নিয়ে বাসায় ফিরতে হবে
তাইলে আসি আন্টি
আসসালামুয়ালাইকুম 🥰
ওয়ালাইকুম আসসালাম, দেখে শুনে যেও বাবা

আন্টির মেয়ে কি পারবে এই টেকনিক থেকে আমার নাম্বার খুঁজে নিতে 🙄🤣...

- কিছু মানুষের জ'ন্মই হয়েছে একটু পর পর ভাল্লাগে না বলার জন্য🤔

- I'm kichu manush😁

নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করো, যাতে পেঁয়াজ ছাড়া তোমাকে কেউ কাঁদাতে না পারে🤨🐸

মেয়েরা আজও বুঝতে পারলো না
ছেলেরা Apu ডাকে কেন

Apu শব্দের অর্থ

A = আমার
P= প্রেমিকা
U = তুমি

ছেলেদের লজ্জা বেশি
তাই একটু ঘুরিয়ে বলে 🤣🤣😁😁

#ভালোবাসা_কি_মিথ্যা_ছিল
Writer:

প্রথমে পরিচয় দিয়ে নিই--

আমি ফারদ্বিন ইসলাম।আমার আব্বু,আম্মু আর আপুকে নিয়ে আমাদের ছোট পরিবার।আর বাকি পরিচয় গল্পে জানতে পারবেন☺️।।
-------------------------------------------------------------------------
২০১৬ সালে,

আমি ক্লাস ৬ এ পড়ি
তখন একটা মেয়েকে অনেক ভালো লাগে।কিন্তু মেয়েটিকে ভালো বাসার কথা বলতে পারি নাই।।
কারণ,আমার একটা বন্ধু সে মেয়েটিকে ও ভালবাসতো।কিন্তু মেয়েটি না।

১বছর পর,
কোনো এক কারণে আমার ঐ বন্ধু স্কুল থেকে চলর যায়।

তার ১ মাস পরে--
আমি আমার মনের কথাটা মেয়েটিকে জানায়
মানে মেয়েটিকে প্রোপজ করি।কিন্তু মেয়েটি আমাকে রিজেক্ট করে দেই

তবুও আমি আমার আর এক বন্ধু রাকিবের মাধ্যমে অনেক বার বুঝাই।কিন্তু প্রতিবার-ই আমাকে রিজেক্ট করে দেই।

২ সপ্তাহ পর--
মেয়েটি স্কুলের গার্লস হোস্টেল থেকে তার সম্পূর্ণ পরিবার সহ স্কুলের পাশে বাসা ভাড়া নেয়।

তার কিছুদিন পর--
আমি ও আমার পরিবারকে বলে স্কুলের ছাত্র হোস্টেল থেকে বাসা ভাড়া নেয়,শুধুমাত্র আমার ভালোবাসার মানুষটির জন্য।

তার জন্য প্রতিদিন আমি আমার বন্ধুদের সাথে না ঘুরে ছাদে তার জন্য অপেক্ষা করতাম
শুধু একবার দেখার জন্য।

তখন ও সে আমাকে ইগনোর করতো।

২০১৯ সালের মধ্য আমি ছাত্রলীগের নেতা হয়ে যায়।
আর এর মধ্য সে একটা ছেলের প্রেমে পড়ে যায়।

একদিন আমি ঐ ছেলেটির স্কুলে যায়ে ছেলেটিকে সাবধান করে আসি।

কিন্তু ছেলেটি আমার কথা শুনে নাই।

তখন মাথায় রাগ উঠে যাই।

পরেরদিন--
আবারও ছেলেটির স্কুলে যায়
কিন্তু ছেলেটি আমার কথা শুনে নাই বলে,মেরে চলে আসি।

২ সপ্তাহ পর--
আমার পরিবার সহ মেয়েটির বিপরীত ফ্লাটে বাসা ভাড়া নিই।

৬ মাস পর--
আমি আমার পুরো পরিবারসহ গ্রামের বাড়ি চলে যাই।

প্রায় ৩ মাস পর স্কুলে আসি--

বাসায় আসার দুই দিন পর আমি আবারও প্রোপজ করি।
সে আবারও আমাকে রিজেক্ট করে দেয়।

তবুও আমি তার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে থাকি।।।।

অন্যদিকে--
অনেক মেয়ে আমাকে প্রোপজ করে।ফেসবুক,ইন্সটাগ্রামে নক করে।অনেক মেসেজ দেয়।কিন্তু আমি আমার ভালোবাসার মানুষটির জন্য সবাইকে না করে দিই।

হঠাৎ একদিন ভোলটেজ আপ-ডাউন এর কারণে আমাদের বাসার ফ্যান নষ্ট হয়ে যায়।
আমি আবার টুকটাক ইলেকট্রিকের কাজ পারতাম,তাই আমাদের বাসার ফ্যানটা ঠিক করি।।

সে সময় মেয়েটির আম্মু আমার আম্মুর সাথে গল্প করতে আসে।

আমাকে ফ্যান ঠিক করতে দেখে বলে--

আন্টিঃ বাবা! আমার মেয়ের রুমের ফ্যানটাও নষ্ট হয়ে গেছে।ঠিক করে দিতে পারবা??

তখন ভালোবাসার মানুষটিকে দেখার জন্য না করতে পারি নাই।

পরে আমি ফ্যান ঠিক করতে আন্টির সাথে আন্টির বাসায় যাই।
তারপর আমি ফ্যান ঠিক করে,আন্টিকে জিজ্ঞেস করলাম।

আমিঃ আন্টি আপনার মেয়েকে দেখছি না?আবার স্কুলে যায় না??বাসায় নাই নাকি??

আন্টিঃ ও!! সে তো তার নানুর বাসায় গেছে।

অতঃপর আমার মনটা খারাপ হয়ে যায়।আমি চলে আসতে লাগলে আন্টি অনেক বার বসতে বললো।আমি অন্যদিন বসবো বলে চলে আসি।

চলে গেল অনেকদিন,
একদিন ছাদে বলে ফোন টিপতে ছিলাম এমন সময় দেখলাম মেয়েটি ছাদে আসলো।তখন অনেক খুশি হয়ে ছিলাম।

কিন্তু মেয়েটি আমাকে দেখে চলে যাওয়ায় কষ্ট হয়।

সবশেষে আমিও ঠিক করলাম আমি মেয়েটার সামনে আর যাবো না।

আবার নিজেকে পরিবর্তন করতে শুরু করলাম।

এখন মেয়েটির সামনে যায়না আমি।
এভাবে দেখতে দেখতে আমাদের এস এস সি পরিক্ষা শেষ করলাম।

আর ভাবলাম যার জন্য আমি এখানে পরে আছি সে তো আমাকে ভালোই বাসে না।তাহলে কেন থাকতে যাবো ওর জন্য।

পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়ছেভালে রেজাল্ট হয়ছে।আমিও ঢাকা পলিটেকনিক এ ভর্তি হয়েছি।মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছি।এবং প্রত্যেক সেমিস্টার পরিক্ষাই ভালো ফলাফল করছি।আর মেয়েটির কথাও তেমন একটা আর মনে পরে না।নিজেকে অনেক ব্যস্ত থাকি।

৪ বছর পর------
কলেজ শেষ করে ডুয়েট এর জন্য পড়া শুরু করলাম।

অবশেষে আমার সপ্ন আর খাটনি সফল হয়।
২ বছর পর Engineering শেষ করে।চাকরি করা শুরু করি।মেয়েটির কথা এখন আর মনে পরে না।

আম্মু একদিন বললো---

আম্মু : তোর কুমিল্লার আন্টি দাওয়াত করছে।রেডি থাকিস তুইও যাবি কিন্তু।

আমি: আচ্ছা।

অতঃপর আমরা চলে আসলাম আন্টির বাসায় দেখলাম মেয়েটি আম্মুর সাথে কথা বলছে।
আমি কিছুখন পর ছাদে চলে আসলাম।

দেখি মেয়েটিও আসলো।আসে আমাকে জিজ্ঞেস করলো--কেমন আছো।
আমি তো অবাক যার সাথে এতো কথা বলার চেষ্টা করতাম সেই এখন আমার সাথে কথা বলছে।
আমিও ভালো মন্দ কিছু জিজ্ঞাস করে উঠে আসতে নিলেই আমাকে বলে ---

মেয়েটি: এখনও আমাকে ভালোবাসো ফারদ্বিন??

আমি:আগে বাসতাম কিন্তু এখন বাসি না।শুধু শুধু
অন্যের মিথ্যা ভালোবাসা আমি রাখতে চাই না।

বলেই চলে আসলাম।

ভাবতে লাগলাম আমার #ভালোবাসা_কি_মিথ্যা_ছিল।

----------------------------সমাপ্ত---------------------------

#অবাক_প্রেম
লেখকঃ Fardin Islam Anik
বাড়ি থেকে রওনা হয়ে হাটতেছি।উদেশ্য স্কুল।
কিছু দূরই স্কুল।
হঠাৎ পেছন থেকে ডাক আসলো।
মেয়েঃ ফারদ্বিনন..........!!
___________________________________________
পরিচয় দিতেই ভুলে গেছি।
আমি ফারদিন ইসলাম অনিক।এই বার এসএসসি পরিক্ষার্থী ২০২১।
-------------------------------------------------------------------------
আমি পিছনে তাকাই দেখি ফাহিমা।
ফাহিমা হলো আমার বেষ্টফেন্ড।
ফাহিমাঃ তুমি কি কানে কম শোনো নাকি??
আমিঃ না তো।কেন,কি হয়েছে??
ফাহিমাঃ তোমাকে কত বার ডাক দিছি। শোনো ই নাই।তোমার ভাব বেশি বেড়ে গেছে।না প্রেম ট্রেম করছো??🤔
আমিঃ আমি তাও আবার প্রেম।হা হা হা।so funny🤣🤣
ফাহিমাঃ স্কুলে যাবা না?
আমিঃ হুমম
ফাহিমাঃ তো চলো।
তারপর স্কুলে চলে আসি।
টিফিন টাইমে আমি আর ফাহিমা বসে নাস্তা করছি।
আমিঃ জানো আজকে একটা সেই মেয়ে দেখছি।ক্রাশ খাওয়ার মতো অবস্থা।
কথাটা শোনার পরে ফাহিমা খাবার রেখে চলে যায়।পরে আমার সাথে কথা বলে নাই।
পরেরদিন-------
ফাহিমা আমার সাথে কথা না বলে না।
যেই মেয়ে আমার সাথে সব সময় কথা বলে।কেয়ার করে।একটু কেটে গেলে অনেক বকে।
আমিঃ ফাহিমার সাথে কথা বলতে হবে।
আমিঃ ওই ফাহিমা!
বলে আমি ফাহিমার হাতটা ধরি।
ফাহিমাঃ আমার হাতটা ছাড়ুন।
আমিঃ সরি।ভুল হয়ে গেছে।
ফাহিমাঃ আমার হাতটা ছাড়ুন।
আমিঃ Sure??
ফাহিমাঃ জ্বী।
-------------------------------------------------------------------------
পরের দিন---
ফাহিমার সাথে দেখা হলেও কথা না বলে ক্লাসে চলে আসি।অন্য মেয়েদের সাথে কথা শুরু করি।
ফাহিমা আমাকে দেখে মন খারাপ করে বসে থাকে।
-------------------------------------------------------------------------
ক্লাস শেস করে সবাই বাড়িতে চলে আসি।
পরেরদিন এ একই ভাবে শেষ হয়ে যায়।
ফাহিমার সাথে কথা না বলে।
-------------------------------------------------------------------------
তৃতীয় দিন---
আমি টিফিন টাইমে আমার এক মেয়ে ক্লাসমেটের সাথে নাস্তা করছি।
আমি শান্তনা দেওয়ার জন্য মেয়েটির হাতে হাত রাখি।
হঠাৎ ফাহিমা এসে ঠাস করে থাপ্পড় মেরে কান্না করতে করতে চলে যায়।
আমি তো রীতিমতো অবাক😶
আমি দেরি না করে ফাহিমার কাছে যায়।কান্না করতে করতে চোখ মুখ লাল হয়ে গেছে।
আমি আমার রুমালটা এগিয়ে দেই।সে নিলো।
আমি ফাহিমার কাছে বসে তার হাতটা ধরে বলি--
আর কোনো দিন অন্য মেয়েদের সাথে কথা বলবো না।
ফাহিমাঃ সত্যি তো??
আমিঃ ১০০% সত্যি।
বলার সাথে সাথে ৩/৪ টা ঘুসি দিয়ে জড়িয়ে ধরে
আমিঃ ওমা মারলে কেন??
ফাহিমাঃ আমাকে কাঁদানোর জন্য।
এইভাবে চলে আমাদের প্রেম।কিন্তু আমরা কোনো দিন একে অপরকে প্রোপজ বা ভালোবাসি কথাটা বলি নায়।😍
-------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রবঃ ভুল হলে ক্ষমা করবেন🙂🙂

#অভাগা_আমি
বাস্তব গল্প
Fardin Islam Anik
আমি ফারদ্বিন ইসলাম অনিক,আমরা দুই বন্ধু মিলে নদীর তীরে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ দেখি দুইজন ছেলে মেয়ে দাড়িয়ে আছে।মেয়েটা কে দেখে মনে হলো অনেক রেগে আছে।
অতঃপর আমি তাদের কাছে যায়
হঠাৎ আমাকে দেখে ছেলেটি অবাক হয়ে যায় এবং অনেক ভয় ও পাই।
আমি:তোমরা কি ভাই-বোন??
মেয়ে:না ভাইয়া।
আমি মেয়েটি কে উদ্দেশ্য করে বললাম তোমার নাম কি?
মেয়ে:জ্বী সুরাইয়া।
তারপর ছেলেটি কে উদ্দেশ্য করে বললাম তোমার নাম কি??
ছেলে: জ্বী ভাইয়া,সুমন।
অতঃপর আমার বন্ধু অভি এগিয়ে আসে।
অভি:অনিক কি হয়েছে??
আমি:তেমন কিছু ই না।
তো সুমন কোন ক্লাসে পড়??
সুমন:জ্বী ভাইয়া ক্লাস 6 এ।
আমি:আর তুমি কোন ক্লাসে পড় সুরাইয়া??
সুরাইয়া:ক্লাস 5 এ ভাইয়া।
আমি:তো তোমরা এখানে কি করো??
সুমন:আসলে ভাইয়া আমরা একে অপরকে ভালোবাসি🥰
আমি:সত্যি নাকি সুরাইয়া??
সুরাইয়া:জ্বি ভাইয়া।।
আমি:তো কত দিন হলো??
সুরাইয়া:জ্বী ভাইয়া ৩ বছর
কথাটা শুনার পর আমার আর অভির মাথায় বাজ পড়লো।
আমি শান্ত হয়ে বললাম,তো রাগারাগি কি জন্য??
সুরাইয়া: ভাইয়া, আমি ওকে বলছি প্রপোজ করতে বলছি কিন্তু করতে চাই না।
আমি:কেন??
সুরাইয়া:ওর বলে লজ্জা করছে।
আমি:ও,,তো তোমরা প্রেম কর।
তারপর আমি আর অভি নদীর তীরের দিকে রওনা হলাম।
অভি: ভাই আমরা জীবনে একটাও প্রেম করতে পারলাম না।আর এখন ক্লাস 5/6 এর ছেলে মেয়েরা প্রেম করে।।এই জীবন রেখে লাভ কি।
আমি:ভাই যদি ১/২ মাসের রিলেশন হত তাও মনকে শান্তনা দেওয়া যায় তো কিন্তু ৩ বছর তুই ভাবতে পারচ্ছি।
অভি:বাদ দে আমাদের কপালে প্রেম নাই।
আমি:ঠিক ই বল্লি।
-----------------------------সমাপ্ত-----------------------------------
বিঃ দ্রবঃ ভুল হলে ক্ষমা করবেন🙂