কে.এইচ. মিলু
শেষ ট্রেনে ঘরে ফিরবো না না!
পরকিয়া করেছে তো কি হইছে? একজন নারীকে এভাবে মারা ঠিক হয়নি??
“যদি আমি আমার স্ত্রীর সাথে অন্য পুরুষকে দেখি, তাহলে তরবারি দ্বারা তার শিরশ্ছেদ করে ফেলবো।”
- সাদ বিন উবাদা (রা.)
এ কথা রসূল (সাঃ) এর কাছে পৌছলে তিনি বললেন,
“তোমরা কি সা'দের গায়রত দেখে আশ্চর্যবোধ করছ? আল্লাহ্'র কসম, আমি ওর থেকেও বেশী গায়রতবান এবং আল্লাহ্ আমার থেকেও বেশী গায়রতবান। আর এ জন্যই তিনি গুপ্ত ও প্রকাশ্য সকল অশ্লীলতাকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। ”
- | সহীহ বুখারী, হাদীস-৭৪১৬ |
গায়রত কী?
সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না।
এটাই গায়রত।
একজন গায়রতহীন পুরুষ বড়ই ভয়ংকর।
এখনকার সময়ের পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূর, তারা তাদের স্ত্রীর বেপর্দা ছবি ফেসবুকে আপলোড দেয়!!
আল্লাহুম্মাগফিরলী..!
ঘটনা ১
একদিন এক ব্যাক্তি আলি ইবনু আবি তালিব (রা) কে জিজ্ঞাসা করলেন তার স্ত্রী কেমন আছে?
তিনি উত্তর দিলেন:
" যদি তোমার রক্ত হালাল হতো,তাহলে আমি তরবারি দিয়ে তোমার মাথা কেটে ফেলতাম।"
[ ইবনে কাসীর,আল- বিদায়া ওয়ান- নিহায়া]
ঘটনা ২
মক্কার এক মুশরিক তার উটকে জবেহ
করে দিচ্ছিলো। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো আপনি উট টি জবেহ কেন করলেন?
আপনার টাকার প্রয়োজন হলেত বিক্রি করে দিতে পারতেন।
তখন লোকটি বললো,
এই উটের উপর আমার মহিলারা বসতো, বিক্রি করে দিলে এই উটের উপর অন্যপুরুষ বসবে এটা আমার সহ্য হবে না,
তাই এই উটই আমি রাখবো না।
একজন মুশরিক হওয়া সত্বেও তার কত গায়রত!!!
আর আমাদের ভাই- বোনদের কি দশা??
আস্তাগফিরুল্লাহ্
গায়রতহীন পুরুষরা সবাই দাইয়ুজ। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
وَ مَا الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ ﴿۲۰﴾
আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।
(সুরা হাদীদ-২০)
এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে!
সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
(সূরা ফাজর,আয়াত-২০)
স্ত্রীকে সাথে নিয়ে বন্ধুদের সাথে হাসি তামাসা আড্ডায় ব্যস্ত থাকে!!
বউয়ের চুল দেখা যাবে তাতে কষ্ট পাবে তো দূর, বিয়ের সময় বন্ধুকে নিজের বউকে দেখিয়ে পরে আবার শোনে, মেয়েটা কেমন রে!!
বন্ধুদের চোখের খোরাক বানিয়ে তারপর সে বিয়ে করে!
আর এটাই নাকি এখনকার ভদ্র সমাজের ট্রেন্ড!
আল্লাহুম্মাগফিরলী
আর এখনকার পুরুষদের গায়রত থাকবে তো দূরের কথা,,,
অনেকে গায়রত কি সেটাও জানেনা
হায় আফসোস!
যে দেশে শিক্ষককে রি'মা'ন্ডে রাখা হয় সে দেশে "শিক্ষাই জাতির মে'রুদ'ণ্ড" কিভাবে হয়?
দুঃখের বিষয় যে আসিফ মাহতাব স্যার সবার আগে দুঃসময়ে স্টুডেন্টন্সদের পাশে ছিলেন আজ তার পাশে কেউ নেই!!
বিনা কারনে তাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে!! সবাই পোস্ট করুন এবং বিষয়টা নিয়ে প্রতিবাদ করুন।স্যারকে ফিরিয়ে আনুন।
Asif Mahtab Utsha স্যারের মুক্তি চাই✊
শত বছর পর একদিন।
"সবকিছুরই যাকাত রয়েছে, জ্ঞানের যাকাত হচ্ছে নির্বোধদের সহ্য করা।"
- ইমাম আলী ইবনে আবু তালিব
রাজনীতির চর্চা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টরা করবে না তো আর কে করবে?? ক্লাস এইট পাস কিংবা বড়জোর এস এস সি পাশ করা পাড়ার ছাপড়িগুলো! রাজনীতি হচ্ছে দেশের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর। এরউপর দেশের সবকিছু নির্ভর করে। তাই ভবিষ্যতের যোগ্য জনপ্রতিনিধি তৈরীতে অবশ্যই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুস্থ - অনাবিল ছাত্ররাজনীতির চর্চা থাকা আবশ্যক।
ইসলাম/সনাতন/খ্রিস্ট/বৌদ্ধ কোনো ধর্ম ই ফ্রি মিক্সিং বা বিয়ে ছাড়া যার তার সাথে শুয়ে পরার মতো অশ্লিলতা সাপোর্ট করে না। কিন্তু বাংলাদেশে ফ্রি মিক্সিং এর প্রতিবাদ শুধু মুসলিমরাই করে , তা থেকে বুঝা যায় মুসলিম ব্যাতিত অন্য ধর্মাম্বলি মানুষেরা তাদের নিজ ধর্মের অনুশাসন মানতেও নারাজ ।
ভাগ্যে না থাকলে যতই চেষ্টা কর লাভ নাই কিন্তু চেষ্টা করা ছেড়ে দিও না কারণ আল্লাহ পরিশ্রমীদের সৎ পরিশ্রমকে বিনষ্ট করেন না।
বিন্দু পরিমাণ ধর্মীয় জ্ঞ্যান না থাকা পরিবারের ছেলেমেয়েরাই ফেব্রুয়ারী'র এই নিকৃষ্ট ৭ দিবস নিয়ে বেশি এক্সাইটেড।
রাস্তায় ভিক্ষুকদের ইগ্নোর করার পর কি যে কষ্ট হয় সেটা বলে বোঝানোর মতো না।কিন্তু মাঝে মাঝে এই মুহুর্ত গুলো এমন পরিস্থিতিতে ঘটে তখন ইগ্মোর করা ছাড়া উপায়ও থাকেনা।
জার্সি একটি হেটার্স বিহীন পোশাক, হোক সেটা পছন্দের দলের কিংবা অন্য দলের, জার্সির সৌন্দর্য অন্যান্য সকল পোশাকের সৌন্দর্য কে হার মানায় ।
যে পুরুষ রাজনীতি, ভূ–রাজনীতি, স্নায়ুযুদ্ধ, ডিপ্লোম্যাসি, সাহিত্য, স্পোর্টস, সাম্প্রতিক বিশ্ব নিয়ে বিন্দুমাত্রও নলেজ রাখার চেষ্টা করেনা, সে নিজেকে পুরুষ বলে দাবি করার বিন্দুমাত্রও অধিকার রাখেনা।
ইট, সিমেন্ট, বালির উন্নয়ন মানেই কি আসলে উন্নয়ন?
যে জাতি যত শিক্ষিত, সে জাতি ততোটাই উন্নত।
এই দেশের মানুষ এটা কখনোই বুঝতে পারে নাই।
অলস ও অর্থ পাগল বাঙালি কখনোই শিক্ষার পিপাসায় কাতর ছিলোনা। এই জন্যই বোধহয়, রবীন্দ্রনাথ বলেছিল-"মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়।"
আপনি আজ ব্র্যাককে বয়কট করবেন,কাল আবার বিকাশে পেমেন্ট করে আরং থেকে জামা কিনবেন,অথবা কোনো পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স না পেয়ে আবার ব্র্যাকেই ভর্তি হবেন।এটাই হিপোক্রেট সমাজ।
বর্তমান জেনারেশনের বেশিরভাগ মেয়েদের বিটিএস পছন্দ কারন তারা মে"য়েলি স্বভাবের পুরুষ চায়। তাই এখন নারী প'টানোর জন্য পুরুষ হয়ে যায় নারীবাদী, কবিতা লাভার, ক্যাট লাভার, আর লু!তুপুতু গল্পের পাঠক ইভেন্কি পিরি'য়'ড কবি।
কিন্তু আমাদের দাদী-নানীদের অবস্থা ভিন্ন ছিলো। এখনো তাদের সামনে কোন ছেলে যদি মেয়েদের মতো হাটাচলা করে অথবা মেয়েদের বে'শভূ'ষা ধরে তাহলে তারা কষে একটা ধমক দিবে। কারন তাদের কাছে একটা ছেলের মে'য়ে'লি স্বভাবের হওয়াটা মানুষিক বি'কৃ'তি।
কারন উনারা জানেন একটা পরিবারে একজন পুরুষের প্রয়োজন কতটুকু। দাদী নানীরা প্রকৃত পু'রুষ মা'নুষ চিনেন। উনারা ভালো ভাবেই জানেন একজন পুরুষের বৈশিষ্ট্য কেমন হয়।
আমাদের দাদা-নানারা ছি'লেন প্রকৃত পুরুষ। লোমশ হাত ওয়ালা সুঠাম দেহের সুস্থ সবল পুরু'ষ'ত্বের অধিকারী ছিলেন তারা। তারা পরিবারের জন্য মাথায় করে পাহাড় বহন করতেন। নিজের স্ত্রী সন্তানকে আগলে রেখে যেকোনো বিপদের মুখে সিসা ঢালা প্রাচীর হয়ে দাঁড়াতেন। তারা ফজরের আগে ঘুম থেকে উঠে মই,লাঙ্গল নিয়ে মাঠে ছুটতেন। মাঠের এক কোণায় গামছা বিছিয়ে ফজরের নামাজ টা পড়ে নিয়ে আবার কাজে লেগে পড়তেন। দিপ্রহরে বাড়িতে এসে স্ত্রীর হাত পাখার বাতাসে পান্তা খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতেন।
এখন সময় বদলেছে, টেকনোলজির এই দুনিয়ায় সব কিছু সহজলভ্য হয়েছে ঠিক কিন্তু প্রতি ঘর থেকে পুরুষ মানুষ হা'রি'য়ে যাচ্ছে। একটা গ'র্দ'ভ অ'সু:স্থ জেনারেশন তৈরি হচ্ছে, এদের পুরু'ষত্ব তো নেই উলটো হিজ!ড়া হয়ে যাচ্ছে।
না আছে তাদের ২৫ কেজি ওজনের একটা বস্তা বহনের মুরোদ, না আছে ১০ মিনিট দৌড়ানোর মুরোদ। খাওয়ার ঠিক নেই, ঘুমের ঠিক নেই। এই জেনা'রেশন এসব দিয়ে এই উম্মা:হের কোনো উপকার কস্মিনকালেও সম্ভব' নয়।
©️
যারা নোংরা, অপরিষ্কার তারাই শীতকালে ঘনঘন গোসল করে! আর যারা পরিষ্কার তারা মাসে একবার গোসল করে। আপনি মানেন আর না মানেন, ঘটনা আসলে এটাইই।
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে যারা ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারিং পাশ করে ফেসবুক প্রোফাইলের নামের সাথে "Engnr" লাগায় তারা এক নাম্বারের ক্ষ্যাত।
কারন অনেকে BUET, CKRUET, বিভিন্ন সাইন্স এন্ড টেকনলোজি ইউনিভার্সিটি এবং পাবলিক ভার্সিটি থেকে বিএসসি ইন্জিনিয়ারিং পাশ করেও নামের সাথে এসব টাইটেল লাগায় না।
সর্ট হেয়ার মেয়েদের আসলে দেখতে তেমন সুন্দর লাগে না। মূলত মেয়েদের সৌন্দর্যই লম্বা চুলে। যে মেয়ের চুল যতো লম্বা, সেই মেয়ে ততো সুন্দর।
শিশুদের সামাজিকীকরণে "সিসিমপুর" ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে অনেক ভূমিকা রাখে।
’ঈদ’ না ’ইদ’ : একটি বিশ্লেষণাত্মক পোস্ট
************************************
’ঈদ’-এর পক্ষে যুক্তি
আরবি ‘আইন’, ’ইয়া’, ’দাল’— এই তিনটি বর্ণের সমন্বয়ে ‘ঈদ’ (عيد) শব্দটি গঠিত। ’ইয়া’ বর্ণ শব্দের প্রথমে বা মধ্যখানে থাকলে আরবি উচ্চারণে দীর্ঘস্বর হয়। এ কারণেই দীর্ঘকাল ধরে ‘ঈদ’ লেখা হচ্ছে। যদি ’ইয়া’ বাদ দিয়ে স্বরচিহ্ন জের (ই-কার) থাকত তবে আরবির বাংলা প্রতিবর্ণ ‘ই’ দিয়ে ’ইদ’ লেখা যেত। তাই ’ইদ’ লেখা হলে ’ঈদ’ শব্দটি তার মূল অর্থ ও আবেদন হারাবে। ইংরেজি ভাষাতেও দীর্ঘস্বর বোঝাতে ’Eid’ লেখা হয়। তাছাড়া ’ঈদ’ একটি উৎসবের নাম। নামের বানান যেভাবে সৃষ্ট হয়েছে তেমনই লেখার নিয়ম।
’ইদ’-এর পক্ষে যুক্তি
বাংলায় কোনও দীর্ঘ স্বরধ্বনি নেই। বাংলাভাষায় এগারোটি স্বরবর্ণ, কিন্তু স্বরধ্বনি হলো এই সাতটি— ই, এ, অ্যা, আ, অ, ও এবং উ’। তাই ’ঈদ’ বা ’ইদ’ যা-ই লেখা হোক না কেন, তার একটিই উচ্চারণ হবে ’ইদ’। ধ্বনিবিজ্ঞান দ্বারা সমর্থিত হওয়ায় ’ইদ’ শব্দটিকে কেউ কেউ বিজ্ঞানসম্মত শব্দ বলে অভিহিত করেছেন। বাংলা একাডেমির কয়েকটি অভিধানেও লেখা হয়েছে— 'ইদ' অপ্রচলিত হলেও সংগততর বানান।
উপসংহার
’ঈদ’ আরবি ব্যাকরণসম্মত, আর ’ইদ’ বাংলা ব্যাকরণের নিয়মে সংস্কারকৃত আধুনিক শব্দ। তাই ’ঈদ’কে ’ইদ’ লিখলেও বাংলা নিয়মে বানানে ভুল হবে না। তবে সত্য যে, ’ঈদ’ শব্দটির সাথে বাঙালি মুসলিম জনগোষ্ঠির ধর্মীয় আবেগ জড়িত আছে। এ কারণেই কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় গৃহীত বাংলা বানানের নিয়ম, বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি গৃহীত বানানবিধি ও প্রথম আলো ভাষারীতিতে অতৎসম শব্দ (বিদেশি শব্দ সহ) ‘ই’ ও ’ই-কার’ দিয়ে লেখার নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও ‘ঈদ’ শব্দটি এখনও দোর্দণ্ড প্রতাপে টিকে আছে। প্রথম আলো পত্রিকাও নিজেদের নির্দেশিত বানানরীতি এড়িয়ে ’ঈদ’ শব্দটিই ব্যবহার করছে। এভাবে বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকা, পাঠ্যবই, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আদেশ-বিজ্ঞপ্তি সহ সর্বত্র ’ঈদ’ বানানই প্রচলিত। অবস্থাদৃষ্টে, এ ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সংস্কারের চেয়ে ঐতিহ্যকে ব্যাপক মানুষ মেনে নিয়েছে। মানুষের মেনে নেয়াই তো মূল কথা। ব্যাকরণ ভাষা সৃষ্টি করেনি, ভাষা থেকেই ব্যাকরণ।
শিক্ষা ব্যবস্থার সবচেয়ে বাজে পদ্ধতি হলো 'মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষা'।শুধুমাত্র এমসিকিউ দিয়ে একজন জ্ঞানী ডাক্তার যাচাই-বাছাই করা নেহাৎ মুর্খতার উদাহরণ।
একদিন ট্রেন ভ্রমণের উপন্যাস শুনবো!
ঠিক যেন শরৎচন্দ্র, রবী ঠাকুর-এর কল্পকথা।
এখনকার ছেলেরা লাটিম ঘুরাতে পারে না,পারে না কাদা-মাটিতে মাছ ধরতে গিয়ে সাপের লেজ ধরে ঘুরিয়ে ছুঁড়ে মারতে।
পারে না সাঁতার কেটে নদী পার হতে,পারে না কাঠ কেটে ব্যাট বানাতে।
জানে না গোল্লাছুট খেলার নিয়মও,পারে না নভেম্বরে ফাইনাল পরীক্ষা শেষের পর ডিসেম্বরটাকে উপভোগ করতে।
ঘুমানোর আগে দাদা-দাদির কাছে গল্প শোনার স্বাদ নিতেও পারে না,পারে না গাছের মগডালে উঠে মনের সুখে গান গাইতে।
পলিথিন সুতো দিয়ে পারে না ঘুড়ি বানাতে,জানে না কলাগাছ দিয়ে কি করে ভেলা বানাতে হয়।
বরশি বানিয়ে মাছ ধরার ধৈর্যও কি আধেও আছে?আছে কি ক্লাস 3তে ভাড়ায় সাইকেল চালিয়ে মামার বাড়ি যাওয়ার সাহস?
বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে বাজে লেখক হলো হুমায়ুন আজাদ।
যেসব ছেলেরা Sports lover এবং ফুটবল,ক্রিকেটে আসক্ত সেসব ছেলেরা কখনোই মেয়েদের পিছনে ঘুরে টাইম নষ্ট করে না,ছ্যাচরামি করে না এবং কোনো প্রকার নেশা করে না।
মাংসের সাথে আলু এর কম্বিনেশন চেয়ে মাছের সাথে টমেটোর কম্বিনেশন টা সেরা।
ছাত্র অবস্থায় নিজের ইনকাম দিয়ে নিজের শখ পূরণ করার শান্তি >>> দুনিয়ার সকল শান্তি।
চঞ্চল চৌধুরী যে পরিমাণ গুণী অভিনেতা এই গুণ নিয়ে তিনি সবার হৃদয়ে স্থায়ী ঠাঁই পেতে পারতেন। কিন্তু তিনি প্রকাশ্যে নগ্ন দালালিতে নেমেছেন, যা উনার অভিনয় গুণকে ফিকে করে দিবে।
খবরের কাগজ থেকে প্রিয় খেলোয়াড়ের ছবি কেটে রাখার ফিলিংস>>>>>গ্যালারি ভর্তি ছবি, wallpaper, প্রোফাইল পিক, কভার পিকে রাখার ফিলিংস
ছেলে মানুষের পকেটে হাজার টাকা থাকলেও টং দোকানে বিল দেয়ার সময় রাস্তার ফকিরের মতো শুরু করে। হ্লার্ভাইরা ৭৮ টাকা হইছে বিল সবাই টাকা দে,একজনে ২০ দেয়,একজনে শুন্য মানিব্যাগ বের করে চ্যাগায়ে পরে। কয়েকজন তো বলবে তারে উল্টো করে ঝাকাইলেও কোনো ফয়দা নাই।
ব্যাপারগুলো আজ ঘটতাছে,কাল ঘটবে না।
সবাই প্রতিষ্ঠিত হবে,অনেকদিন পরে হয়তো কপালজোরে সবাই একখানে বসবে। সেদিন একজন উঠে যাবে পুরো বিলটা সে দিবে,আরেকজন বলবে কাকা বিল আমি দিমুনে রাইখেন না।
সবকিছুই পাল্টায় যাবে।
সময়টা আসতে সময় দিন, হাসুন৷ বেঁচে থাকুন,অপেক্ষা করুন
বর্তমান যুগে প্রতিটি মেয়ে একাধিক বিয়ে করার অধিকার রাখে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
5500
Lalmonirhat, 5542
Show your kids something that they can learn from my channel, kids are instructive posts on this chan
Lalmonirhat
Lalmonirhat, 5510
Vlogging,Cooking,Eating, Travelling Life, Village Life, Village Stories and Others
Lalmonirhat
I want to do something new For that, both your love and support are very important
Shiyal Khowa
Lalmonirhat, 5200
ASHRAF ELECTRONICS,SHIYAL KHOWA BAZAR,KALIGONJ.LALMONIRHAT,LED TV,LCD TV.SERVICE KORA HOY,MOB 017042