স্বাস্থ্য তথ্য-Health Tips
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত যে কোন তথ্যের জন?
একমাত্র রবের জন্যই সমস্ত বাঁধা উপেক্ষা করা যায়। বান্দা ও রবের সম্পর্ক এমন এক গভীর সম্পর্ক, যা বান্দাকে সব প্রতিকূল অবস্থা উপেক্ষা করে রবের দিকেই প্রত্যাবর্তন করায়।
Arafa Moidan-Hajj 23
👉নুডলস কিসের তৈরি?
ময়দার তৈরি।
👉নুডলস কত ধরনের হয়?
একশোর বেশি
👉সব নুডলস শিশুকে দেয়া যায়?
না।
👉কোনগুলি শিশুর (বড়দের) জন্যও ক্ষতিকর?
ইনস্ট্যান্ট, রেডিমেইড, টেস্টিং সল্ট ও সোডিয়াম, msg মেশানো নুডলস সবার জন্য ক্ষতিকর। শিশুর ক্ষেত্রে এগুলো মারাত্মক ক্ষতি করে লিভার ও কিডনিতে।
👉কোনগুলি দিব?
যেগুলিকে স্টিক নুডলস বলে। রাঁধতে/সিদ্ধ করতে সময় লাগে। কোনো লবণ, টেস্টিং সল্ট, মশলা বা আর কিছুই নেই
👉ম্যাগি না কোকোলা?
শুধু ম্যাগি বা কোকোলা নয়, সব কোম্পানির স্টিক নুডলস ও ইনস্ট্যান্ট নুডলস দুটোই আছে।
যেহেতু ইনস্ট্যান্ট নুডলস লোকে বেশি খায়, বাজার এখন ইনস্ট্যান্ট নুডলসে ভর্তি। আগে কোকোলা কোম্পানির শুধু স্টিক নুডলস ছিল। এখন কোকোলা ইনস্ট্যান্ট নুডলসও আছে।
👉আমার ছেলে কোন নুডলস খায়?
কোনোটাই না। প্যাকেটের খাবার না দেয়ার চেষ্টা করছি। যতদিন পারি দিব না।
👉স্টিক নুডলস বা শিশুদের নুডলস কিভাবে বুঝবো?
ছবিতে দেখুন। বামপাশে স্টিক নুডলসের ছবি আছে। তবে লম্বা নুডলস মানেই শিশুদের জন্য তা নয়। আপনাকে অবশ্যই গায়ে লেখা উপাদান পড়ে নিতে হবে।
👉নুডলসের গায়ে লেখা আছে শিশুদের জন্য, তাহলে?
না, লেখা থাকা মানেই শিশুর জন্য নিরাপদ না। মনে রাখবেন খাবারের অভ্যাসের ওপর স্বাস্থ্য নির্ভর করে। খাবার যত খারাপ হবে স্বাস্থ্য তত খারাপ হবে, ওষুধ ও হাসপাতাল ব্যবসা জমজমাট হবে। তাই সব দেশেই খাবার ও চিকিৎসা কোম্পানিরা মানুষের সর্বনাশ করার জন্য একজোট। সচেতন আপনাকেই হতে হবে।
কার্টেসীঃ পারমিতার প্রতিদিন
#জীবনকে_সুন্দর_করার_টিপসঃ
১. প্রতিদিন ঘুমান গড়ে সর্বোচ্চ ৬ ঘণ্টা। বেশি সময় নয়, ভালভাবে ঘুমানোই বড় কথা।মোবাইল সাইলেন্ট করে আর ল্যাপটপ দূরে রেখে ঘুমাবেন।
২. মোবাইলের ড্রাফ্টসে কিংবা একটা নোটবুকে আপনার মাথায় বিভিন্ন মুহূর্তে যে ভাল কথা কিংবা চিন্তাভাবনা আসে, তা লিখে রাখবেন।সাধারণত সুন্দর চিন্তাগুলি দুইবার আসে না।
৩. প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়ম করে কোন একটা মোটিভেশনাল বই পড়ুন কিংবা লেকচার শুনুন। এ সময় নিজের ইগোকে দূরে রাখবেন।
৪. কোন সময় মন যদি খুব অশান্ত হয়ে যায়, এবং কিছুতেই সেটাকে শান্ত করা না যায়, তবে ১০ মিনিট হাঁটুন আর হাঁটার সময় নিজের পদক্ষেপ গুনুন। আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটি হল, মাথা থেকে সমস্ত চিন্তা বের করে দিয়ে মাথাটাকে সম্পূর্ণ ফাঁকা করে দিয়ে চুপ করে ১০ মিনিট আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা।
৫. প্রতিদিন সকালে উঠে সেদিন কী কী কাজ করবেন, সেটি একটা কাগজে ১০ মিনিটে লিখে ফেলুন। কাগজটি সাথে রাখুন। আগের দিনের চাইতে অন্তত একটি হলেও বেশি কাজ করার কথা লিখবেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মিলিয়ে নিন, সবগুলি করতে পেরেছেন কিনা।
৬. যে কাজটা করা দরকার, সে কাজে জেদি হওয়ার চেষ্টা করুন। কাজটার শেষ দেখে তবেই ছাড়ুন।
৭. যিনি আপনাকে তার জীবনে অপরিহার্য মনে করেন না, তাকে আপনার জীবনে অপরিহার্য মনে করার বাজে অভ্যেস থেকে সরে আসুন।যে আপনাকে ছাড়াই সুস্থভাবে নিঃশ্বাস নিচ্ছে তার জন্যে দম আটকে মরে যাওয়ার মানে হয় না।আপনি কত সময় ধরে তার সাথে ছিলেন, সেটা বড় কথা নয়;বরং সামনের সময়টাতে কত বেশি তাকে জীবন থেকে ডিলিট করে থাকতে পারবেন, সেটাই বড় কথা।
৮. খুব দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন। পড়ার সময় কীভাবে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলিতে চোখ বুলিয়ে যেতে হয়, সেটা শিখুন। প্রয়োজনীয় অংশগুলি দাগিয়ে দাগিয়ে বারবার পড়ুন। এতে আপনার পড়ার সময় কমে যাবে।
৯. আপনার বর্তমান অবস্থার দিকে তাকান। দেখবেন, কিছু কিছু বিষয়ে স্রষ্টার অনুগ্রহে আপনি অনেক বিপদ কিংবা দুর্ভাগ্য থেকে বেঁচে গেছেন এবং ভাল আছেন।ঘুমাতে যাওয়ার আগে শুকরিয়া আদায় করে ঘুমান।
১০. বিভিন্ন মোটিভেশনাল বই,বিভিন্ন গ্রেটম্যানদের বায়োগ্রাফি,বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থএসব বই পড়ার সময় অবশ্যই বিশ্বাস করে পড়তে হবে। যদি আপনি পৃথিবীতে সবকিছুই যুক্তি দিয়ে বিচার করেন, তবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। তবে বইগুলিতে যা যা আছে, সেগুলির মধ্য থেকে আপনার দরকারি জিনিসগুলিকেই গ্রহণ করুন।
১১. মাসে অন্তত দুইদিন রোযা রাখুন। রোযা মানসিক শক্তি বাড়ায়, সহনশীল এবং বিনীত হতে শেখায়।
১২. ব্যাগে অন্তত একটি ভাল বই রাখুন আর সুযোগ পেলেই পড়ুন। মোবাইলেও পিডিএফ আকারে বই রাখতে পারেন।
১৩. প্রতিদিন অন্তত একজন ব্যক্তিকে সাহায্য করুন কিংবা ক্ষমা করে দিন। এতে আপনার নিজের প্রতি সম্মানবোধ বাড়বে। নিজেকে সম্মান করুন সবচাইতে বেশি।
১৪. সপ্তাহে একদিন বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ভোর হওয়া দেখুন। এটি আপনার ভাবনাকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে।
১৫. একটা সহজ বুদ্ধি দিই : অন্য মানুষকে সম্মান করে না, এমন লোকের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। উদ্ধত লোকের কাছ থেকে তেমন কিছুই শেখার নেই।
১৬. নিজের চারিদিকে একটা দেয়াল তৈরি করে রাখুন। সে দেয়ালেঘেরা ঘরে আপনি নিজের মতো করে নিজের কাজগুলি করার জন্য প্রচুর সময় দিন। এতে আপনি অন্যদের চাইতে একই সময়ে বেশি কাজ করতে পারবেন। সবাইকেই সময় দিলে আপনি নিজের কাজগুলি ঠিকমতো করতে পারবেন না।
১৭. প্রতিদিন একটা ভাল বইয়ের অন্তত ৩০ পৃষ্ঠা না পড়ে ঘুমাতে যাবেন না। ফেসবুকিং করার সময় বাঁচিয়ে বই পড়ুন। বই পড়ে, এমন লোকের সাথে মিশুন। যে ছেলে কিংবা মেয়ে বই পড়ে না, তার সাথে প্রেম করার কিছু নেই। আর যদি ভালবেসেই ফেলেন, তবে তাকে বইপড়া শেখান।
১৮. আপনার চাইতে কম মেধা আর বুদ্ধিসম্পন্ন লোকজনের সাথে সময় কম কাটান। তবে কখনওই তাদেরকে আঘাত করে কোন কথা বলবেন না। একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির সাথে একবার কথা বলা ২০টা বই পড়ার সমান। ভুল লোকের সাথে সময় কাটানোর চাইতে একা একা থাকা ভাল।
১৯. প্রতিদিন আপনি যতটুকু কাজ করতে পারেন, তার চাইতে কিছু বাড়তি কাজ করুন।
২০. সপ্তাহে একদিন ঘড়ি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে একেবারে নিজের মতো করে সময় কাটান। সেদিন বাইরের পুরো দুনিয়া থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন এবং যা যা করতে ভাল লাগে কিন্তু ব্যস্ততার কারণে করা হয় না, সেসব কাজ করে ফেলুন।
২১. আপনি সম্মান করেন কিংবা পছন্দ করেন, এমন কোন ব্যক্তির ১০টি ভাল গুণ কাগজে লিখে ফেলুন। এরপর আপনি বিশ্বাস করুন যে, সে গুণগুলি আপনার মধ্যেও আছে এবং যতই কষ্ট হোক না কেন, সে গুণগুলির চর্চা করতে থাকুন। উনি যেরকম, সেরকম হওয়ার অভিনয় করুন। উনি যেভাবে করে কাজ করেন, একই স্টাইলে কাজ করুন। এ কাজটি ২ সপ্তাহ করে দেখুন, নিজের মধ্যে একটা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
২২. অন্যরা করার আগেই নিজেই নিজের বাজে দিকগুলি নিয়ে মাঝে মাঝে প্রকাশ্যে ঠাট্টা করুন। এতে করে আপনার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়বে।
২৩. প্রতিদিনই এমন দুটি কাজ করুন, যেগুলি আপনি করতে পছন্দ করেন না। করার সময় বিরক্ত লাগলেও থেমে যাবেন না। যেমন, এমন একটি বই পড়তে শুরু করুন, যেটি আপনার পড়া উচিত কিন্তু পড়তে ইচ্ছা করে না। কিংবা এমন একজনকে ফোন করুন যাকে ফোন করা দরকার কিন্তু করা হয়ে ওঠে না। কিংবা বাসার কমোডটি পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে করে আপনার দ্রুত কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে।
২৪. আপনি যেমন হতে চান, তেমন লোকের সাথে বেশি বেশি মিশুন। খেতে পছন্দ করে, এমন লোকের সাথে মিশে আপনি ওজন কমাতে পারবেন না।
২৫. দিনে একবার টানা ৩০ মিনিটের জন্য মৌন থাকুন। ওইসময়ে কারোর সাথেই কোন কথা বলবেন না। খুব ভাল হয় যদি চোখ বন্ধ করে পুরোনো কোন সাফল্যের কিংবা সুখের কোন স্মৃতির রোমন্থন করতে পারেন। এটা মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
২৬. প্রায়ই ভাবুন, আপনি এই মুহূর্তেই মারা গেলে আপনার পরিবারের বাইরে আর কে কে আপনার জন্য কাঁদবে। ওরকম লোকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কী কী করা যায়, ভাবুন এবং করুন।
২৭. সকালে ভোর হওয়ার আগে উঠুন।বেশিরভাগ লোকই রাতে জাগে আর গল্প করে সময় নষ্ট করে।ভোরের আগে উঠতে পারলে, আপনাকে বিরক্ত করার কেউ থাকবে না,আপনি পড়াশোনা করা ছাড়া আর তেমন কোন কাজই পাবেন না।
২৮. কোন একটা কাজ করতে হুট করেই পরিশ্রম করা শুরু করে দেবেন না। আগে বুঝে নিন, আপনাকে কী করতে হবে, কী করতে হবে না। এরপর পরিশ্রম নয়, সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করুন।
২৯. পৃথিবীতে কেউই জিরো থেকে হিরো হয় না। আপনাকে ঠিক করতে হবে, আপনি কোন ব্যাপারটাতে হিরো হতে চাচ্ছেন। আপনি যে বিষয়টাতে আগ্রহ বোধ করেন না, কিংবা যেটাতে আপনি গুরুত্ব দেন না, সেটাতে সময় দেয়া মানে, স্রেফ সময় নষ্ট করা। আপনি যেটাতে সময় দিচ্ছেন, সেটাই একদিন আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে চেনাবে।
৩০. বুদ্ধিমত্তা আর অর্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভাল নয়। যার যত বেশি বুদ্ধি, সে তত বেশি এগিয়ে, এরকমটা সবসময় নাও হতে পারে। স্কুল-কলেজ-বিশ্
ববিদ্যালয়ের সবচাইতে ভাল রেজাল্ট-করা স্টুডেন্টদের শতকরা মাত্র ২০ ভাগ গ্রেটদের তালিকায় নাম লেখাতে পারে। বাকি ৮০ ভাগ আসে তাদের মধ্য থেকে যাদেরকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। তাই শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও নিজের সাথে লড়াই করে যান।
(Dkbd Jahid hasan)
❤️ফিরে আসার গল্প রচয়িতা হোক পার্কভিউতে❤️
কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে,তারই উদহারন মিসেস আনোয়ারা বেগম (৭৫)।বুক ব্যাথা নিয়ে পার্কভিউ হসপিটালে ভর্তি হয় ২৫.১১.২১ তারিখ। ২৭.১১.২১ তারিখ রাতে তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হলে
(MI with ALVF with H/O OLD STROKE IHD,DM,HTN) আইসিইউতে শিফট করা হয়,রোগীর অবস্থা খারাপ হতে থাকলে রোগীর স্বজনের সম্মতিতে লাইফ সাপোর্ট দেয় ডাক্তার Sunny Das Gupta Nuruddin Zahed। ভোর রাত ৪টায় রোগী বেঁচে নেই এমনটা দাবী করে স্বজনরা রিস্কবন্ড দিয়ে গ্রামের বাড়ি মুরাদনগর,রাঙ্গুনিয়ায় নিয়ে যায়। বাড়িতে শুরু করে দেয় শেষ বিদায়ের সকল আয়োজন যেমন ( মসজিদে মাইকিং করে মৃত্যুর খবর ঘোষনা)। রোগী এখনো বেঁচে আছে নিশ্চিত হলে পুনরায় নিয়ে আসেন পার্কভিউ হসপিটালের আইসিইউতে। ডাক্তার, নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর অতি দক্ষতায় এক দিন পর রোগীর লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয় নতুত জীবনে ফিরে আসতে শুরু করে মৃত ঘোষিত (স্বজন কর্তৃক)আনোয়ারা বেগম।যারা লাইফ সাপোর্ট কে টাকা বাড়ানোর যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেন আনোয়ারা বেগমের ফিরে আসাটা তাদের জন্য প্রতিবাদের খন্ড চিত্র।ডাক্তার আর নার্সদের পরিশ্রমে এভাবেই ফিরে আসুক আনোয়ারা বেগমরা, আস্থা ফিরুক চিকিৎসকদের চিকিৎসায়। এভাবেই ফিরে আসার এক একটি গল্প রচয়িতা হোক পার্কভিউ হসপিটালের আইসিইউতে। জয় হোক মানবতার,এগিয়ে যাক Parkview Hospital Chittagong.
বিঃদ্রঃ - মৃত্যু নির্ধারনকারী একমাত্র আল্লাহ, আমরা যত আয়োজন করিনা কেন তার ইশারায় সব আয়োজন বৃথা।
কালেক্টেড
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Website
Address
4396