Popular Homeo Hall
সকল নতুন,পুরাতন,জটিল ও কঠিন রোগের চিক?
একফোটা হোমিওপ্যথি ঔষুধে জটিল কঠিন রোগীকে সুস্থ্য করতে পারে। ইনশাআল্লাহ।
শেয়ার করতে ইচ্চা হয়, খুব সুন্দর হাদীস গুলো
পৃথিবীতে কাওকে ভালো বাসতে হলে তাকে লবনের মত ভালো বাসুন। কারন, লবন বেশী হলে স্বাদ পাওয়া যায়না, তেমনি লবন কম হলেও স্বাদ পাওয়া যায়না!!!!
পিত্ত থলির পাথরের চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যাথিতে পিত্ত থলির পাথরের খুব কার্যকর ঔষধ রয়েছে। পাথরের অাকার যদি ৬ মিমি এর মধ্যে হয় তাহলে এটি ২-৩ মাসের মধ্যে অারোগ্য করা সম্ভব।
যোগাযোগ করতে পারেন,
ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল রুমী
ডিএইসএমএস (ডিএইচবি-ঢাকা)
চেম্বারঃ
পপুলার হোমিও হল
১৬,ভূল জয়রা,মানিকগঞ্জ সদর,মানিকগঞ্জ।
মোবাইল # ০১৭০৩৫৫৫৩২৪
একজন আদর্শ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের যে সকল জ্ঞান থাকা প্রয়োজনঃ
The knowledge that an ideal homeopath Doctor needs to have:
১. রোগ সম্পর্কে জ্ঞান।
২.ওষুধ সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান
৩.রোগের লক্ষণ ও ওষুধের লক্ষণে ওষুধ নির্বাচনের জ্ঞান।
৪.ওষুধ প্রস্তুত প্রণালী সম্বন্ধে জ্ঞান।
৫.ওষুধের মাত্রা ও শক্তি নির্বাচন সমন্ধে বিশদ জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
৬. ওষুধের প্রয়োগ ও পুনঃ প্রয়োগ সম্বন্ধে জ্ঞান।
৭.রোগী পর্যবেক্ষণ সম্বন্ধে জ্ঞান।
৮. রোগীর খাদ্য -পথ্য পরিচর্যা ও আরোগ্যের পথে কোন বাঁধা আছে কিনা তা দূরীকরণের জ্ঞান এবং রোগ আরোগ্যর সহায়ক বিষয় সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা চাই।
৯.হোমিও চিকিৎসায় রোগীকে অবশ্যই প্রার্থনা, পথ্য ও নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হবে।
মানব সেবায়,
ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল রুমী
ডি এইচ এম এস ( ডিএইসবি-ঢাকা)
চেম্বারঃ পপুলার হোমিও হল
১৬,ভূল জয়রা,মানিকগঞ্জ সদর, মানিকগঞ্জ।
মোবাইল # ০১৭০৩৫৫৫৩২৪
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কেমন? জানেন কি?
=============================
একিউট ডিজিজ (Acute disease) বা ইমারজেন্সী অসুখ-বিসুখ নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করার কথা বললে কেউ কেউ অবাক হতে পারেন। কেননা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে সমাজে যে-সব মিথ্যা কথা প্রচার করা হয়, তার একটি হলো “হোমিও ঔষধ দেরিতে কাজ করে বা ধীরে ধীরে কাজ করে”।
অথচ বাস্তব সত্য হলো, হোমিও ঔষধ পুরোপুরি লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারলে, সেটি বাজারে আসা হাই পাওয়ারের লেটেস্ট এন্টিবায়োটিকের চাইতেও অন্তত একশ গুণ দ্রুত কাজ করে থাকে।
হোমিওপ্যাথি একমাত্র বিজ্ঞান ভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি বিজ্ঞানের নামে প্রতারনা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাহারা রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার নামে যদিও খুবই উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে থাকুক না কেন ; আসলে সেগুলো হলো মানুষকে বোকা বানানোর এবং পকেট ভর্তি করার এক ধরণের অত্যাধুনিক ফন্দি মাত্র। তাদের নানা রকমের চটকদার রঙের এবং ডিজাইনের দামী দামী ঔষধগুলো কোন জটিল রোগই সারাতে পারেনা বরং চিকিৎসার নামে উপকারের চাইতে ক্ষতিই করে বেশী।
হোমিওপ্যাথির রয়েছে প্রতিষ্টিত বৈজ্ঞানিক নীতিমালা বিগত দুইশ বছরেও যার কোন পরিবর্তন হয়নি এবং কেয়ামত পযর্ন্ত রদবদল হবে না। পক্ষান্তরে অন্যান্য চিকিৎসা শাস্ত্রের কোন বৈজ্ঞানিক নীতিমালা নেই। তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অনুসরণ করলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আন্দাজ, অনুমান, কুসংস্কার, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, হোমিওপ্যাথির আংশিক অনুসরণ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করে থাকে। অর্থাৎ এতে দশ ভাগ আছে বিজ্ঞান আর নব্বই ভাগ হলো গোজামিল।
হোমিওপ্যাথিতে একই ঔষধ দু’শ বছর পূর্বে যেমন কাযর্কর ছিল, আজও তা সমানভাবে কাযর্কর প্রমাণিত হচ্ছে বলেই সর্বত্র ব্যবহৃত হচ্ছে। পক্ষান্তরে অন্যান্য চিকিৎসা শাস্ত্রের কোন ঔষধই দশ-বিশ বছরের বেশী কাযর্কর থাকে না। একদিন যেই ঔষধকে বলা হয় মহাউপকারী-জীবনরক্ষাকারী-যাদুকরী, কয়েক বছর পরই তাকে বলা হয় অকাযর্কর-ক্ষতিকর-বর্জনীয়।
আজ যেই ঔষধের নাম মানুষের মুখে মুখে ফিরে, কাল সেটি হারিয়ে যায় ইতিহাসের পাতা থেকে। কাজেই আমাদের ভেবে দেখা উচিত যে, যেই সিষ্টেমকে কিছু দিন পরপরই পরিবর্তন-পরিবর্ধন-সংস্কার করতে হয়, তাকে কিভাবে নির্ভরযোগ্য / বিজ্ঞানসম্মত বলা যায় ? আজ থেকে দুইশত বৎসর পূর্বে মহা চিকিৎসাবিজ্ঞানী জার্মান এলোপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (এম.ডি.) হোমিওপ্যাথি নামক এমন একটি মানবিক চিকিৎসা বিজ্ঞান আবিষ্কার করেন, যাতে সূঁই দিয়ে শরীরে ঔষধ ঢুকানো, পায়খানার রাস্তা দিয়ে ঔষধ ঢুকানো, সামান্য ব্যাপারে শরীরে ছুরি-চাকু প্রয়োগ করা, ঔষধের দাম দিতে না পারায় দরিদ্র মানুষের বিনা চিকিৎসায় ধুকেধুকে মৃত্যুবরণ করা, প্যাথলজীক্যাল টেস্টের নামে অসহায় রোগীদের পকেট কাটা, চিকিৎসার নামে রোগ-ব্যাধিকে যুগের পর যুগ লালন করা প্রভৃতি নিষ্ঠুরতা-অমানবিকতা থেকে মানবজাতি মুক্তি পেতে পারে ।
এই অসাধ্য সাধন করার কারণে তাকে সারাজীবন তৎকালীন এলোপ্যাথিক ডাক্তারদের অনেক অমানবিক অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল এবং সে পযর্ন্ত তাকে বৃদ্ধ বয়সে প্রিয় জন্মভূমিও ত্যাগ করতে হয়েছিল।
রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্ত অসুস্থ মানুষের মর্মান্তিক বেদনাকে যিনি নিজের হৃদয় দিয়ে সবচেয়ে বেশী উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, তাঁর নাম ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান। প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞানসমুহের ইতিহাস নিয়ে যারা ব্যাপক পড়াশুনা করেছেন, তারা সকলেই এক বাক্যে স্বীকার করেন যে, তিনি ছিঁলেন পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত জন্ম নেওয়া সর্বশ্রেষ্ট চিকিৎসা বিজ্ঞানী।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের আবিষ্কারক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান কেবল একজন শ্রেষ্ট চিকিৎসা বিজ্ঞানীই ছিলেন না; একই সাথে তিনি ছিলেন মানব দরদী একজন বিশাল হৃদয়ের মানুষ, একজন মহাপুরুষ, একজন শ্রেষ্ট কেমিষ্ট, একজন পরমাণু বিজ্ঞানী, একজন শ্রেষ্ট চিকিৎসক, একজন অণুজীব বিজ্ঞানী, একজন শ্রেষ্ট ফার্মাসিষ্ট, একজন সংস্কারক, একজন বহুভাষাবিদ, একজন দুঃসাহসী সংগঠক, একজন অসাধারণ অনুবাদক, একজন নেতৃপুরুষ, একজন বিদগ্ধ লেখক, একজন সত্যিকারের ধার্মিক ব্যক্তি, একজন পরোপকারী-ত্যাগী মানব, একজন সুযোগ্য শিক্ষক, একজন আদর্শ পিতা, একজন রোমান্টিক প্রেমিক।
তৎকালের চিকিৎসা বিজ্ঞান এতই জঘন্য এবং বর্বরতায় পুর্ণ ছিল যে, হাসপাতাল বা ডাক্তারের চেম্বারকে কশাইখানা বলাই যুক্তিযুক্ত ছিল। সেখানে রোগীদেরকে রাখা হতো ভিজা এবং গরম কক্ষে, অখাদ্য-কুখাদ্য খেতে দেওয়া হতো, দৈনিক কয়েকবার রোগীদের শরীর থেকে রক্ত বের করে ফেলে দিয়ে দুর্বল করা হতো, রোগীদের শরীরে জোঁক লাগিয়ে (Leeching), কাপের মাধ্যমে (cupping) অথবা রক্তনালী কেটে (venesection) রক্তপাত করা হতো, পায়খানা নরম করার ঔষধ (purgatives) খাওয়ানোর মাধ্যমে অনেক দিন যাবত রোগীদের পাতলা পায়খানা করানো হতো, বমি করানো হতো ইত্যাদি ইত্যাদি। সিফিলিসের রোগীদের প্রচুর মার্কারী খাওয়ানোর মাধ্যমে লালা নিঃসরণ (salivation) করানো হতো এবং এতে অনেক রোগীই কয়েক বালতি লালা থুথু আকারে ফেলতো এবং অনেক রোগীর দাঁত পর্যন্ত পড়ে যেতো। অধিকাংশ রোগী (চিকিৎসা নামের) এই কুচিকিৎসা চলাকালীন সময়েই মারা যেতো।
শরীরের মাংশ অর্থাৎ টিস্যুকে গরম লোহা অথবা বাষ্প দিয়ে পুড়ানো হতো (cauterization), গরম সুঁই দিয়ে খুচিয়ে চামড়ায় ফোস্কা ফেলা হতো (blistering), লাঠি অথবা পাথরের আঘাতে শরীরে কৃত্রিম ফোঁড়া-ঘা-ক্ষত সৃষ্টি করা হতো এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব ঘা-ক্ষত মাসের পর মাস বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখা হতো। উপরে বর্ণিত সকল কিছুই করা হতো মারাত্মক জটিল রোগে আক্রান্ত সংকটাপন্ন রোগীর চিকিৎসা বা রোগমুক্তির নামে (যা আজকের দিনে কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে কল্পনারও বাইরে)।
পপুলার হোমিও হল,
প্রার্থনা, সততা ও বিশ্বস্ততার সহিত হোমিও ঔষধ সেবনে সকল রোগ নির্মূল হয়।
হেল্প লাইনঃ 01703555324
পাইলস বা অর্শ রোগ হলে হোমিওপ্যাথি
অর্শ মলদ্বারের একটি জটিল রোগ। এ রোগে মলদ্বারের বাইরে বা ভেতরে, একপাশে বা চারপাশে, একটি বা একাধিক, গোলাকৃতি বা সুচাল গুটিকা দেখা দেয়। এ গুটিকাগুলোকে আমরা আঞ্চলিক ভাষায় 'বলি' বা 'গেজ' বলি। পায়খানা করার সময় এ বলিগুলো থেকে অভ্যন্তরীণ সমস্যার অনুপাতে কারো অধিক পরিমাণে, কারো স্বল্প পরিমাণে রক্ত যায়। আবার অনেকের রক্ত যায়ই না। অনেকের ব্যাথা থাকে অনেকের থাকেনা।
অর্শের কারণ :-
ক. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
খ. শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
গ. মহিলাদের গর্ভাবস্থায় জরায়ুর ওপর চাপ পড়লে।
ঙ. লিভার সিরোসিস।
চ. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া.
ছ. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া।।
জ. পরিবারে কারও পাইলস থাকা মানে বংশগত।
ঝ. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি কারনে হয়ে থাকে। তাছাড়া যাদের প্রায় চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, বিবিধ খাবারের অভ্যাস আছে।
লক্ষণসমূহ :-
• পায়খানা করার সময় অত্যধিক বা অল্প পরিমাণে রক্ত যেতে পারে।
• গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়।
• টাটানি ও যন্ত্রণা।
• কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি।
• মাথা ধরা ও মাথা ভার বোধ।
• উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা ও মলদ্বারে ভার বোধ। • কোমর ধরা ও কোষ্ঠবদ্ধতা।
অর্শ রোগে আক্রান্তদের করণীয় :-
১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা।
২. বেশী পরিমাণে শাকসবজী ও অন্যান্য
আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি (প্রতিদিন ১২-১৮ গ্লাস) পান করা
৩. সহনীয় মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন চিকিৎসা গ্রহণ না করা।
৯. মল ত্যাগে বেশী চাপ না দেয়া
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।
১১. চিকিৎসকের পরামর্শমতো বিশ্রাম নেয়া।
১৩. পেটে হজম হতে চায় না এমন খাদ্য বর্জন করা।
১৪. হাতুরে ডাক্তার বা কবিরাজ দিয়েচিকিৎসা না করা।
১৫. অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।
কি খাব?
শাকসবজি, ফলমূল, সব ধরণের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি খাবারের কিছুটা অভ্যাস গড়ে তুলতে পারি তাহলে কিছুটা প্রতিকার পেতে পারি। আর যাদের অর্শ হয়ে গেছে তারা এই খাবারগুলি অবশ্যই খাবারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
কি খাবনা-
গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, বিশেষ করে শুটকির ভুনা, চা, কফি, চীজ, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল।
পানীয়, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ
পরোটা, লুচি, পুরি, পিঁয়াজি, সিঙ্গারা, চিপস ইত্যাদি এই খাবার গুলি বর্জন করতে হবে। চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, অতিরিক্ত ঝাল, ভুনা খাবার, কাঁচা লবণ, দেশী বিদেশী হরেক রকমের বাহারি নামের অস্বাস্থ্যকর খাবার গুলি বর্জন করতে হবে।
অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসাঃ
এই অর্শ রোগীদের নিয়ে আছে অনেক কবিরাজি, হেকিমি, তাবিজ, মানে চিকিৎসা নামে অনেক অপচিকিৎসা। এই বিষয়ে একটু সচেতন হয়ে আমাদের চলতে হবে। বিজ্ঞান ও বাস্তব সম্মত চিকিৎসা বিধান হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রয়েছে এর সুন্দর ও স্বাস্থ্য সম্মত চিকিৎসা। যা কোন অপারেশনের প্রয়োজন হয়না। আমার চিকিৎসা জীবনে দেখেছি অনেকেই অপারেশন করেছে কিন্তু কিছুদিন পর আবার দেখা দিয়েছে। আবার অনেকের দেখেছি জটিল আকার ধারণ করতে। তাই বলব একটু চোখ কান খোলা রেখে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকবেন।
মনে রাখবেন, অর্শ এমন একটি রোগ যা বারবার অপারেশন করা যায়না। কিছু অভ্যাস চেঞ্জ ও কিছু নিয়ম পালন করলে অবশ্যই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
সূ-খবর! সূ-খবর!! সূ-খবর!!!
শুভ উদ্বোধন! শুভ উদ্বোধন!! শুভ উদ্বোধন!!!
খুব শিঘ্রই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আপনাদের সূ-পরিচিত ও হোমিও পেশায় দক্ষতায় আলোরন সৃস্টিকারী ও গরীব দূঃখী,কামার,কুমার,জেলে,তাতী,দিনমজুর
মেহনতি মানুষের স্বল্প খরচে আধুনিকায়ন উন্নত চিকিৎসায় একধাপ এগিয়ে যিনি। তিনি হলেন, আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ আব্দুল বাতেন (DHMS-Dhaka) তার চেম্বার খুবশীঘ্রই মানিকগঞ্জ জেলা সদরের ভূল জয়রা নামক স্থানে শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। আপনারা স্ব-বান্ধব আমন্ত্রীত।
ধন্যবাদান্তে,
ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল রুমী (D.H.M.S-Dhaka)
মোবাইলঃ০১৭০৩৫৫৫৩২৪
প্র্যাকটিস জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিষয়ে ম্যাক্সিমাম মানুষের ধারণা ভুল আছে। কেউ মনে করছে, এটা মান্ধাতার আমলের চিকিৎসা পদ্ধতি, এটা আস্তে আস্তে কাজ করে, ইমার্জেন্সিতে কোন কাজ করে না,আবার কেউ মনে করছে এটা কোন ঔষধ না!
প্রায়ই এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় অনেকটা বিরক্ত সহকারে। বিরক্ত হওয়ার পিছনে কারণ বলছি - উপরের সবকটা প্রশ্নের উত্তর অলরেডি তারা প্রাকটিক্যালি পেয়েছে। যেমন ভাইরাস ফিবার নিয়ে আসার পর ৩/৪ দিনের মাথায় তারা সুস্থতা ফিরে পেয়েছে যা অন্য চিকিৎসায় জর কমলেও নানা প্রকার জটিলতা থেকে যায়।
ইমারজেন্সিতে হোমিওপ্যাথি ঔষধ দারুণ কাজ করে যা রোগীদের ঔষধ সেবন করিয়ে চেম্বারে আধা ঘণ্টা বসিয়ে তাদেরকে উপলব্ধি করতে পেরেছি। এজন্য দরকার জাস্ট টু দা পয়েন্ট এ হিট করা। রোগী যদি ডাক্তারকে ইনফরমেশন সঠিক না দেয় তাহলে কেমনে কি?
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার বয়স মাত্র ২৩১ বছর চলছে, যা এলোপ্যাথি চিকিৎসার তুলনায় অনেক ছোট। ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিমান এলোপ্যাথিতে এমডি ধারী ডাক্তার হওয়া সত্যেও এই এলোপ্যাথি চিকিৎসায় সন্তুষ্ট থাকতে পারে নাই বিধায় পরবর্তীতে নানা ঘটনা চক্রে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার জন্ম দেন। আজ পর্যন্ত একটা ঔষধও বাতিল করা হয়নি। যেকোনো রোগ এ, যেকোনো অবস্থায় হউক সেটা প্রেগন্যান্সির মতো কেস কিংবা CKD, Heart Disease অথবা যেকোনো রোগ চিকিৎসা লক্ষনভিত্তিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অনায়াসে দেওয়া যায়। তাই ভুল ধারণা পোষণ না করে আপনার যেকোনো রোগ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথির প্রতি আস্থা রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে দক্ষ ও রেজিস্ট্রারড ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল রুমী(D.H.M.S-Dhaka)
পপুলার হোমিও হল, ভূল জয়রা, মানিকগঞ্জ।
মোবাইলঃ 01703555324
সকল রোগের সূ-চিকিৎসা করা হয়।
করোনা থেকে মাত্র ৫ দিনে সেরে উঠতে আপনারা কালোজিরা, লং, চা, গরম পানি ইত্যাদি সেবন করতে পারেন। বাসা থেকে খুব দরকার ছাড়া বের হবেন না। কোন ভয় নেই।
ডি,এইচ,এম,এস ডাক্তারদের হাসপাতালে নিয়োগ দিয়ে কাজে লাগানো যেতে পারে। | সম্পাদক: ডা. জি এম মাকছুদু নিউজ ডেস্ক: ঘরে ঘরে চলছে জ্বর, সর্দি, কাশি, শরীর ব্যাথা সহ বিভিন্ন উপসর্গ।। অনেক প্যাথলজি ও ক্লিনিক খোলা নেই। নেই কো...
করোনা প্রতিরোধে তিন হোমিও ওষুধ, দেশজুড়ে ট্রায়ালে সবুজ সংকেত দিল কেন্দ্র | BanglarPran এবার হোমিওপ্যাথি ভরসা। এবার হোমিওপ্যাথিকেই কোভিড নিয়ে গবেষণা করা টাস্ক ফোর্স সবুজ সংকেত দিল, মোট তিনটি ওষুধের ওপ...
আপনি হোমিও ঔষধ সেবন করুন সুস্থ্য থাকুন।
Coronavirus: 18 nurses at Pune hospital test positive, doctor treats staff with HCQ, homeopathy Eighteen nurses at a private hospital in Pune tested positive for Covid-19 on April 18, a doctor said on Sunday. He also said that by administering HCQ along with homeopathy, the complications in Covid-19 patients have reduced tremendously.
করোনা রোগীর চিকিৎসায় হেল্প লাইন চালু করলো বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড - HomeoDigest | হোমিওডাইজেস্ট নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ ও রোগীদের লক্ষণভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ প্র...
জনস্বাস্থ্যের সুচিকিৎসায়,
হোমিওপ্যাথির বিকল্প নাই।
ধন্যবাদসহ অভিনন্দন বার্তা।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের মাধ্যমে আর্তমানবতার সেবায় গৃহীত পদক্ষেপ গ্রহন করায়
হোমিও রত্ন ডাঃ দিলীপ কুমার রায়,
চেয়ারম্যান,বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড।
ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম,
রেজিষ্ট্রার কাম-সচিব,বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
1800
13/1/1 Shohid Shoroni Len, Sodor Hospital Purbo Parshe
Manikganj
medical & home service
Manikgonj Sadar
Manikganj, 1800
এখানে সকল প্রকার খাবার আইটেম, ঔষধ, পোশাক ইত্যাদি পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা হয়
Manikganj, 1800
This page contains how to stay healthy , how to maintain fitness , how to stay beautiful, more specifically how to stay healthy online. All videos are in Bengali .To find the best ...
1 No Chan Mia Lane, Shahid Rafiq Road
Manikganj, 1800
Darus Salam Diagnostic Centre is an advanced Centre providing diagnostic imaging services in Manikga
Manikganj, 1800
Telemedicine is the use of telecommunication and information technology to provide clinical health c
Jahangir Plaza, Narangai, Manikganj Shadar, Manikganj, Dhaka
Manikganj, 1800
স্বল্প খরচে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা
Manikganj, 1800
A Totally Patient Friendly Dental Chamber in Manikganj for Affordable Dental Treatments