ONUS 14

ONUS 14

Be unique, Be brave �

08/06/2024

ছেড়ে দে শয়তান

08/07/2023

ক্যাছা লাগা মেরা ম্যাজাক🫣
-তামিম ইকবাল

06/07/2023

🤔😢

Photos from ONUS 14's post 28/06/2023

নিচের ছবি গুলা দেখে মনে করেন না সারাদিন দোকানে বসে আড্ডা আর খাওয়া দাওয়া করেছি😆
আড্ডা, খাওয়া দাওয়ার সাথে আলহামদুলিল্লাহ ব্যবসা ভালো করেছি।

বন্ধুদের সাথে এক জাইগাই আড্ডা দেওয়ার মজাটাই আলাদা। এখন সবাই যে যার কাজে ব্যাস্ত থাকে।অনেকে জেলার বাইরে থাকে। অনেক দিন দেখা শাখ্যাত হয় না।

ঈদকে কেন্দ্র করে সবাই এক জায়গায় হওয়া এবং ঈদের ২ দিন আগে থেকে ঈদের আমেজ তৈরি হওয়া এটা ওন্যরকম এক অনুভুতি❤️

যারা বন্ধুবাজ তারাই এটার মজাটা বুঝবে😁
আর ঈদ আসলে আমার দোকানের পুরোটা বন্ধুদেরই হয়ে যার 😆 আর সারা বছর অর্ধেকটা😆🫣

ছবিতেই তার প্রমাণ আছে,আমার বসার চেয়ারের ও অধিকার হারায় আমি😢

সবাই কে ঈদ মোবারক ❤️

Photos from ONUS 14's post 28/06/2023

H a p p y c u s t o m e r ❤️

Photos from ONUS 14's post 25/06/2023

আমরা আছি

কয়েকদিন কোন একটিভিটিজ নাই আমার গ্রুপ কিংবা পেজে। কিছু ব্যক্তিগত ঝামেলার ভিতরে ছিলাম। ঝামেলা শেষ হয়েছে এমনটা নয়।

মানুষের জীবনে সব রকম সময় পার করতে হয়, সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা, আর যা যা আছে সবগুলোয়।

তবে এই সুখ দুঃখের ভিতরে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে জীবন পরিচালনা করার জন্য নিজের কাজ করতেই হবে।এটাই জীবন 👍

আজকে ২ সেট জার্সি ডেলিভারি সম্পন্ন করলাম।

Photos from ONUS 14's post 17/06/2023

একটা সময় ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম প্রচুর ম্যাচ হারতো এবং খুবই শোচনীয় ভাবে।

দর্শকরা যেন জয়ের আশাই করতে পারত না। শুধু একটাই চিন্তা ছিল মান সম্মান বজায় রেখে যেন হারটা হয়।কোন কোন সময় সেটাও হতো না 😢।
বাংলাদেশ হারলে সবসময়ই খারাপ লাগে।আর জিতলে তো কথাই নাই। তার ওপর আবার টেস্ট ম্যাচ জয়...

বাংলাদেশ আর আফগানিস্তানের ৫ দিনের ১ মাএ টেস্ট ম্যাচে চতুর্থ দিনেয় বাংলাদেশ বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেছে।

অভিনন্দন #বাংলাদেশ_ক্রিকেট_দলকে ❤️

কিন্তু
#আফগানিস্তান_ক্রিকেটো_দলের প্রতি কেন জানি খারাপ লাগছে😢

আর এই গরমে জিন্স প্যান্টে যাদের খারাপ লাগছে তারা ট্রাউজার ব্যবহার করতে পারেন।
আশা করি আরাম পাবেন।

Photos from ONUS 14's post 13/06/2023

আগামীকাল ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল এই জার্সি সেটটার।

আজ দুপুরে কুরিয়ার থেকে নিয়ে আসার পর, যখন বড় ভাইকে ফোন দিয়ে বলি ভাই জার্সি চলে এসেছে কখন নিবেন?
ভাই তো আবার 😲
বলে,চলে এসেছে যাক টেনশন মুক্ত হলাম।

আলহামদুলিল্লাহ
কথা রাখতে পারলে নিজের কাছেও ভালো লাগে। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করাটা সার্থক মনে হয়।

সন্ধ্যার সময় হোম ডেলিভারি করেছি। জার্সি হোম ডেলিভারি এটা আমার প্রথম 😆।

যাইহোক আগামীকাল দলটির খেলা।
শুভকামনা রইল ❤️

Photos from ONUS 14's post 13/06/2023

আমজনতার পোস্ট 🫣

আগেই বলেছিলাম আম আমার পার্টটাইম সিজেনাল ব্যবসা।

আলহামদুলিল্লাহ
এখান থেকে ভালো মন্দ অনেক কিছুই শিখলাম। আপাতত কিছুদিন আম নিয়ে কাজ বন্ধ রেখেছি।
একা হাতে সামলানো অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। দোকানের অনেক পেন্ডিং কাজ পড়েছিল সেগুলো করছি।

অনলাইন বিজনেসে ভালো এবং মন্দ কিছু অভিজ্ঞতা হয়েছে।

কিছু সম্মানিত ক্রেতাদের অভিযোগ থাকে পণ্যের দাম বেশি এবং আমের ক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি পচে যায়।

আগে বলি দাম বেশি নেওয়ার কারণ :

আপনারা যারা নিজ জেলার বাইরে বসে কেমিক্যাল মুক্ত আম কিংবা ভালো কোন পণ্য হাতে পেতে চান মূলত তাদের জন্যই আমাদের অনলাইন বিজনেসটা চলে।

সবাই চিন্তা করে লাভ কতটুকু করলাম কিন্তু কতটুকু পরিশ্রম করলাম সেই চিন্তাটা খুব কম মানুষে করে 😢

একটা পণ্য অনলাইনে বিক্রয় করার আগে আপনাদের চাহিদা মত পন্য দেখান এবং পছন্দ করানো, পরে সেটা কুরিয়ারে পাঠানো, কাস্টমারের কাছে পৌঁছানো এবং কাস্টমারের ব্যবহার করা পর্যন্ত ফলোআপ করতে হয়।এর ভিতরে আবার কোন পণ্যতে যদি প্রবলেম থাকে তাহলেতো বিপদের শেষ নেই 😢 কত ভালো-মন্দ যে উপদেশ শুনতে হয় +ডেমারেজ।

ডেমারেজ দেওয়ারপর অ-ব্যবহারযোগ্য পণ্যগুলো কেন জানি ব্যবহার যোগ্য হয়ে ওঠে 🫣
অনেক ক্ষেত্রে ডেমারেজ দেওয়ার পর লস হয়ে যায় কিছুটা। তারপরেও কাস্টমারদের সাথে সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য এই লসটাকে ব্যবসার অংশ হিসাবে নেই।
বাট সেকেন্ড টাইম সুযোগ খুবই কম দেয় ঐ সমস্ত কাস্টমার গুলো।
তবে সবাই কিন্তু ডেমারেজ নেওয়া কাস্টমার না আমার।❤️
আমরা সর্বোচ্চ ভালো টুকু দেওয়ার চেষ্টা করি আপনাদেরকে।তারপরেও মানুষ তো....

এবার আসি আম কেনো তাড়াতাড়ি পচে যায়:

বাজার থেকে যে সকল আমগুলো আপনারা কিনেন এই আমগুলো ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত আপনারা বাসায় রেখে খেতে পারেন।আর আমরা যেগুলো দিই এগুলো বেশিদিন রাখতে পারেন না।
বাজার থেকে যে আমগুলো কিনেন আপনারা সেগুলো গাছ থেকে পাড়ার পর কেমিক্যাল স্প্রে করা হয় এবং ফ্যানের মাধ্যমে আম গুলোকে শোখানো হয়।এরপর প্যাকেজিং করা হয়। এই কেমিক্যাল দেয়ার ফলে আমের রং খুব সুন্দর আছে এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
আর আমাদের মত অনলাইন বিজনেসম্যানদের প্রধান বানি ছিল কেমিক্যাল (২০) মুক্ত আম খাওয়াবো আপনাদের।

প্রচুর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে জ্ঞান দিলাম আপনাদের😁
সকল প্রকার খেলাধুলার পন্য নিতে যোগাযোগ করুন।
কাস্টমাইজ জার্সিও নিতে পারবেন আমাদের সাথে।

নিচে কিছু পরিশ্রমি আমজনতার জন্য আমের ছবি দেয়া হলো 😆

11/06/2023

অভিনন্দন টিম অস্ট্রেলিয়া

10/06/2023

কি?

Photos from ONUS 14's post 10/06/2023

একদম মেসির মতো।
দেখতে খুবই সাধারণ কিন্তু কাজে অসাধারণ।

ঠিক তেমনি নিচের জার্সি টার ডিজাইন খুবই সাধারণ কিন্তু দেখতে অসাধারণ।
চোখে লেগে থাকার মত।

একটি ফুটবল টিমের জন্য কাস্টমাইজ জার্সিটির কাজ চলছে।

Photos from ONUS 14's post 08/06/2023

আলহামদুলিল্লাহ
১০৬ পিস 4 পাট সাবলিমেশন জার্সি ডেলিভারি সম্পন্ন করলাম।
আরো ২ সেটের কাজ চলমান আছে।

অনেকে মনে করছেন আমি এখন শুধু আমই বিক্রি করছি,আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দিকে মনোযোগ নাই।

আম তো আমার পারটাইম সিজেনাল ব্যবসা।আর Sports (খেলাঘর) এর ব্যবসা ফুল টাইম।
খেলাধুলার সকল সামগ্রী আমার কাছে পাবেন।
অনলাইনেও নিতে পারবেন আবার আমার দোকানে এসে নিজ চোখে দেখে নিতে পারবেন।

এছাড়াও আরো একটা ফুল টাইম ব্যবসা আছে।ঐটা নিয়ে আরেক দিন আলোচনা করব।

08/06/2023

ল্যাংড়া আমের নামকরণের ইতিহাস

প্রচুর পড়াশোনার পর আমরা ২ টি ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারি!..

🥭ইতিহাস ১

১৮০৩ সালের এক সুনসান ভর দুপুর বেলা। গ্রামের মতলব কাগু দেখলেন একটা আমগাছে বেশ বিচিত্র টাইপের আম ধরেছে। এই আম তিনি এর আগে দেখেননি। ব্যস, মতলব কাগু আর দেরি করলেন না। ত্বরিত তার গোটা বিশেক ফুটা সমৃদ্ধ লুঙ্গি খানা সযত্নে কাছা মেরে আম চুরির মতলবে গাছে উঠে পড়লেন। মতলব কাগু যেই গাছে উঠেছেন তখনই বাধল একটা বিপত্তি। হঠাৎ দমকা বাতাসে এতগুলা ফুটা থাকার পরও মতলব কাগুর লুঙ্গিখানা খুলে উড়ে গিয়ে গাছের নিচে গিয়ে পড়ল। ইজ্জত বাঁচাতে মতলব কাগু পড়ে যাওয়া লুঙ্গিখানা ধরতে তখনই আমগাছ থেকে লাফ মেরে বসেন। আর সঙ্গে সঙ্গে ঠ্যাং ভেঙে ল্যাংড়া হয়ে যান। এরপর থেকে মতলব কাগু ওই গাছকে দেখলেই নিজে ল্যাংড়া হয়ে যাওয়ার কারণে রাগ করে ল্যাংড়া আমগাছ বলে ডাকতে শুরু করেন। তো গাছকে যদি ল্যাংড়া আমগাছ বলা হয় স্বাভাবিকভাবেই তার ফলের নাম হবে ল্যাংড়া! তাই ওই গাছের আমের নাম হয়ে যায় ল্যাংড়া আম! আর এভাবেই আমাদের মাঝে এলো সুস্বাদু আম ল্যাংড়া!

🥭ইতিহাস ২

মোঘল আমলে ভারতের বিহার রাজ্যের দ্বারভাঙায় এই আম চাষ শুরু হয়। আঠারো শতকে এক ফকির সুস্বাদু এই আমের চাষ করেন। এই খোড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ হয়েছে। ফকিরের আস্তানা থেকে এই জাতটি প্রথম সংগৃহীত হয়েছিল। খোড়া ফকির যেখানে বাস করতেন তার আশেপাশে শত শত আমের গাছ ছিল। তারই একটি থেকে ল্যাংড়া নামের অতি উৎকৃষ্ট জাতটি বেরিয়ে এসেছে। সেই ফকিরের পায়ে একটু সমস্যা ছিল। সেই থেকে এই আমের নাম হয়ে যায় ‘ল্যাংড়া।

Photos from ONUS 14's post 06/06/2023

হিমসাগর আমের ইতিহাস তো বলেছি আগেই😁
এবার ল্যাংড়া আমের ইতিহাস আসছে।

ইতিহাস জানতে চোখ রাখুন আমার পেজে।

নিচে কিছু ল্যাংড়া আমের ছবি দেয়া হল।

04/06/2023

আজকে মেহেরপুর শহরের ভিতরে কেউ গাছ পাকা আম নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন।

03/06/2023

ঢাকার সবচেয়ে দামি আম; খেতে কেমন?

১ পিচ আমের দাম ১৮৭ টাকা 😲

01/06/2023

আম জনতার খবর...

আমার স্পোর্টসের দোকানে কিছুদিনের পেন্ডিং কাজ ছিল, যেগুলো আমের চাপে পড়েছিল😁।
আজকে সারাদিনের কিছু কাজ করেছি।

আজকে যাদের আম দেয়ার কথা ছিল আগামীকালকে ইনশাআল্লাহ সব কুরিয়ার ধরাই দিব।
আগামীকালও মেহেরপুরের বিখ্যাত হিমসাগর আম ভাঙার কাজ চলবে যাদের লাগবে জলদি অর্ডার করে ফেলুন।

Photos from ONUS 14's post 31/05/2023

আসসালামু আলাইকুম
আমজনতা🥭
শুধু আম খেলে হবে?
আমপাতার ও তো খোঁজ রাখতে হবে নাকি😁

আম গাছের পাতা: উপকারিতা, তাৎপর্য

আমরা ফলের প্রতি এতটাই ব্যস্ত যে আমরা গাছ এবং এর পাতার গুরুত্বকে অবহেলা করি।

হিন্দু সংস্কৃতি অনুসারে, আম গাছ, পিপল, বেল এবং তুলসী গাছ সবচেয়ে পবিত্র এবং শুভ উদ্ভিদ। আম পাতার উপকারিতা সম্পর্কেও অনেকেই জানেন না। আম গাছের পাতাগুলি প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয় যা উপেক্ষা করা উচিত নয়। এগুলি অনেক আধুনিক স্বাস্থ্য সমস্যা এবং জীবনযাত্রার ব্যাধিগুলির চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়।

পাতায় রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ। ওষুধ ছাড়াও রন্ধন শিল্পে তাদের সুবিধার কারণে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় এগুলি খাওয়া হয়। পাতায় ভিটামিন এ, বি এবং সি, বি, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ফেনল রয়েছে।

আম গাছের পাতার কিছু উপকারিতা।

👉আম গাছের পাতা - চুলের সমস্যার জন্য একটি দুর্দান্ত সমাধান:

চুলের বৃদ্ধি বেঁধে রাখতে আম গাছের পাতা সবচেয়ে ভালো। এটি একটি প্রাচীন পদ্ধতি যা চুলকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতাও দেয়। পাতা ভিটামিন সি এবং এ পূর্ণ, যা কোলাজেন গঠন বাড়ায়, যা স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য অত্যাবশ্যক।

আম গাছের পাতাও রাসায়নিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত চুল মেরামত করতে সাহায্য করে। এগুলিতে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা প্রাকৃতিকভাবে চুলকে কালো করতে পারে। আপনি তাজা আমের পাতা নিয়ে সূক্ষ্ম পেস্ট তৈরি করতে পারেন। পেস্টটি চুলে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

👉অস্থিরতার বিরুদ্ধে লড়াই করে:

দুর্ভাগ্যবশত, উদ্বেগ সবচেয়ে ঘন ঘন তরুণদের প্রভাবিত করে এমন একটি অবস্থা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। উদ্বেগ অস্থিরতা সৃষ্টি করে, যারা এটি অনুভব করছে এবং তাদের আশেপাশের অন্যদের বিরক্ত করে। আম গাছের পাতা খাওয়া অস্থিরতার জন্য একটি কার্যকর প্রাকৃতিক চিকিৎসা। অস্থিরতা কমাতে গোসলের পানিতে ২-৩ কাপ আম পাতার চা দিতে পারেন।

👉রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে:

আম গাছের পাতা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকরী। অ্যান্থোসায়ানিডিন নামে পরিচিত এই পাতায় পাওয়া ট্যানিন টাইপ 1 ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় সাহায্য করে। এটিতে ইথাইল অ্যাসিটেট এবং 3বিটা ট্যারাক্সেরলও রয়েছে, যা হাইপারগ্লাইসেমিয়া (রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি) নিরাময়ে সহায়তা করে।

এক কাপ পানিতে ১০-১৫টি আম পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সকালে খালি পেটে খাওয়ার আগে জলটি সারারাত ঠান্ডা হতে দিন।

👉আমাশয় নিরাময় করে:

রক্তপাত আমাশয় এই পাতা দিয়ে চিকিত্সা করা যেতে পারে। আপনি ছায়ায় পাতা শুকিয়ে গুঁড়োতে রূপান্তর করতে পারেন। আমাশয় বন্ধ করতে, জলের সাথে একত্রিত করে মিশ্রণটি প্রতিদিন 2-3 বার খান।

পেটের আলসার এবং হেঁচকি নিরাময় করে:
প্রাচীনকাল থেকেই আম গাছের পাতা পেটের আলসার এবং হেঁচকি নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কখনও কখনও হেঁচকি অনমনীয় হয় এবং সেগুলি থামানো কঠিন। এই ধরনের ক্ষেত্রে, এই পাতাগুলি বিস্ময়কর কাজ করে।

কিছু আমের পাতা পুড়িয়ে ধোঁয়ায় নিঃশ্বাস নিতে পারেন। ধোঁয়া হেঁচকি কমাতে সাহায্য করবে। পাকস্থলীর আলসার নিরাময়ের জন্য পাতা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে সেই পানি নিয়মিত পান করুন।

👉কিডনি এবং পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসা করে:

আম পাতার গুঁড়া কিডনিতে পাথর এবং পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি পাথরকে বিচ্ছিন্ন করতে সাহায্য করে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে অপসারণ করতে সাহায্য করে। এগুলি শরীর থেকে টক্সিন বের করার জন্যও উপযুক্ত।

কয়েকটি আমের পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে নিন। আপনি পাউডারে জল যোগ করতে পারেন এবং সারারাত রাখার পরে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে জল পান করতে পারেন।

👉প্রদাহ বিরোধী গুণাবলী রয়েছে:

গবেষণা অনুসারে, আম পাতার প্রাণীদের উপর প্রদাহ বিরোধী প্রভাব রয়েছে। এর মানে হল তারা আপনার মস্তিষ্ককে আলঝাইমার এবং পারকিনসনের মতো অবস্থার বিরুদ্ধে রক্ষা করতে সক্ষম হতে পারে। আম পাতার নির্যাস চা ব্যবহার করে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

👉আম গাছের পাতা - ওজন কমাতে সাহায্য করে:

গবেষণায় দেখা গেছে যে আম গাছের পাতা শরীরের চর্বি জমার মাত্রা কমিয়ে স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যার ফলে উচ্চ বিপাকীয় হার হতে পারে যা আপনাকে ওজন বাড়াতে বাধা দেয়।

ওজন কমানোর জন্য এটিকে আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে, চা তৈরি করতে এক মুঠো আম পাতা দিয়ে 150 মিলি জল ফুটিয়ে নিন। প্রতিদিন এই চা পান করুন এবং ফলাফল নিজেই দেখুন। যদি তাজা পাতা আসা কঠিন হয়, আপনি বিকল্পভাবে আম পাতার গুঁড়া বা নির্যাস ব্যবহার করতে পারেন।

👉আম গাছের পাতার ধর্মীয় গুরুত্ব

প্রাকৃতিক বিশ্বের সাথে গভীর সংযোগের সাথে ভারতের একটি আকর্ষণীয় ধর্ম রয়েছে। অনেক পবিত্র গ্রন্থে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে উদ্ভিদ ও প্রাণীর অসংখ্য উল্লেখ রয়েছে। তারা সকলেই ঈশ্বরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে আবদ্ধ এবং তাদের অনন্য বৈশিষ্ট্যের জন্য মূল্যবান। আমের পাতা দেবী মহালক্ষ্মী ও ভালোবাসার প্রতীক। এখানে আম গাছের পাতার কয়েকটি ধর্মীয় ব্যবহার রয়েছে।

একটি "পূর্ণকুম্ভ" সম্পন্ন করতে শুভ আচার ও পূজার সময় আম গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়। পুজোর ভিত্তির জন্য একটি মাটির পাত্র রাখা হয়। পাত্র পৃথিবীর মাতার প্রতিনিধিত্ব করে, জল জীবনের উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নারকেল ঐশ্বরিক চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে এবং আমের পাতাগুলি জীবনকে প্রতিনিধিত্ব করে। পুরো "পূর্ণকুম্ভ" দেবী লক্ষ্মী এবং সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।

ভগবান শিব এবং মা পার্বতীর পুত্র, দেবতা মুরুগান এবং গণেশও আমের সাথে যুক্ত। আম উভয় দেবতার বিশেষ প্রিয়। একটি গল্প অনুসারে, লর্ড মুরুগান একবার তার অনুগামীদের উর্বরতা এবং সম্পদ বোঝাতে আমের পাতায় গিঁট দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

ভারতীয় বাড়ির দরজা-জানালা থেকে আমগাছের পাতার মালা বা মালা পরানো হয়। পাতাগুলি খারাপ আধ্যাত্মিক শক্তিকে অপসারণ করে এবং ইতিবাচক কর্মকে উন্নীত করে।

রামায়ণ, মহাভারত এবং পুরাণ সহ বিভিন্ন হিন্দু ধর্মগ্রন্থে আমকে উর্বরতার প্রতীক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এছাড়াও, তারা প্রেমের দেবতা কামদেবের সাথেও যুক্ত।

প্রচুর লোকের ভিড়ের সাথে ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও আমের পাতা ব্যবহার করা হয়। অক্সিজেনের মুক্ত উত্তরণ এবং অতিরিক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ উভয়ের ক্ষমতার কারণে তাদের একটি বৈজ্ঞানিক ন্যায্যতা রয়েছে।

30/05/2023

আমজনতার পোস্ট,
গতকালকে যাদের ডেলিভারি দিয়েছি তারা আজকে হাতে পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।

এ বছরে বৃষ্টি না হওয়ার কারণ আমের সাইজ তুলনামূলকভাবে কিছুটা ছোট। এই বিষয়ে আমাদের কোন হাত নাই।

ঝড় বৃষ্টি না হওয়াতে একদিকে উপকার হয়েছে চাষিদের। ব্যাপক লাভবান হয়েছে কারণ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খুবই কম।

গতকালকে যাদের আম দিয়েছি এবং আজকে যাদের দিব তাদের আমের সাইজ সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকবে না আশা করছি।

এই বছরের বিখ্যাত সাইজের আম দিচ্ছি। ৩ টা তেও ১ কেজি হয়ে যেতে পারে।এর ভিতরে কিছু হয়তো ছোট চলে যেতে পারে তবে ২০০ গ্রাম তো হবেই ওজন। এটা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

আজকে যাদের হিমসাগর আম লাগবে জলদি অর্ডার করে ফেলুন।

Photos from ONUS 14's post 29/05/2023

🥭 জনতা

#আমঝুপি নীলকুঠি মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত তৎকালীন ইংরেজ নীলকুঠি ও বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
এটি মেহেরপুর জেলা থেকে ৬ কিলোমিটার পূর্বে আমঝুপি নামক গ্রামে অবস্থিত। এর পাশেই রয়েছে কাজলা নদী।

আমঝুপি নীলকুঠি
ইতিহাস

বৃটিশ আমলে নীল চাষের উদ্দেশে ইংরেজরা ৭৪ একর জমির ওপর কালের সাক্ষী মেহেরপুরের ঐতিহাসিক আমঝুপি নীলকুঠি গড়ে তোলে। মেহেরপুর অঞ্চলে ১৭৭৮ সালে ক্যারল ব্লুম নামে এক ইংরেজ ব্যক্তি তৎকালীন নদীয়া জেলা বর্তমানে মেহেরপুরের আমঝুপির কাজলা নদীর তীরে ৩ শ’ বিঘা জমির উপর নীলকুঠি স্থাপন করেন। নীল চাষ অত্যাধিক লাভজনক হওয়ায় ১৭৯৬ সালে এখানে নীল চাষ শুরু হয়। এ সময় বিখ্যাত বর্গী দস্যু নেতা রঘুনাথ ঘোষালির সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে গোয়ালা চৌধুরী নিহত হলে মেহেরপুর অঞ্চলে রানী ভবানীর জমিদারীভুক্ত হয়। রানী ভবানী নিহত হবার পর হাত বদল হয়ে গোটা অঞ্চলটি মথুরানাথ মুখার্জির জমিদারীভুক্ত হয়। পরে তার ছেলে চন্দ্র মোহন বৃহৎ অঙ্কের টাকা নজরানা নিয়ে মেহেরপুরকে জেমস হিলের হাতে তুলে দেন। ১৮১৮ থেকে ১৮২০ সালের মধ্যবর্তী সময়ে মেহেরপুরর বেশ কয়েকটি স্থানে নীলকুঠি স্থাপিত হয়। তন্মধ্যে আমঝুপি, গাংনীর ভাটপাড়া, বামন্দি নীলকুঠি অন্যতম। নীল গাছ পচা পানি জ্বালিয়ে তৈরি করা হতো নীল রঙ। এক বিঘা জমিতে আড়াই থেকে তিন কেজি নীল উৎপন্ন হতো,যা উৎপাদন করতে ব্যয় হতো ১২ থেকে ১৪ টাকা। অথচ চাষীরা পেতো মাত্র তিন থেকে চার টাকা। নীল গাছ থেকে যে রঙ তৈরি করা হতো তা ছিল চাষীদের বুকের পুঞ্জিভূত রক্ত। কথিত আছে রবাট ক্লাইভ প্রায়ই সময় কাটানোর জন্য আমঝুপি নীলকুঠিতে আসতেন । নীলকুঠীতে তার ব্যবহার্য্য সামগ্রীও ছিল , যা সংরক্ষনের জন্য জাতীয় জাদুঘর কতৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে । ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় ইংরেজরা চলে যাবার সময় পূর্ব পাকিস্থানের (বাংলাদেশ) সরকারের কাছে কাছে হস্তান্তর করে যায় এই কুঠিবাড়ি সহ ভূ-সম্পত্তি। কুঠি বাড়িটিতে রয়েছে শয়ণ কক্ষ, স্নেকপ্র“ফ রুম, নাচঘর ও মৃত্যুকুপ। প্রচলিত রয়েছে এখানে নর্তকীদেরকে নাচতে হতো। যদি কোন প্রজা খাজনা কিংবা নীল চাষে অনীহা প্রকাশ করতো তাহলে তাকে হত্যা করে মৃত্যুকুপে নিক্ষেপ করা হতো। স্নেকপ্র“ফ রুমটি এতই মসৃণ যে সাপ কিংবা পিঁপড়া চলতে পারেনা। এখানে রয়েছে ঘোড়ার ঘর, কয়েদখানা, কাচারী ঘর ও নায়েবদের আবাসন। মূল ভবন ছাড়া বাকি ঘরগুলো সংস্কারের অভাবে তা ধ্বংসের পথে। ১৯৭৮ সালে ১৩ মে তারিখে খুলনা বিভাগ উন্নয়ন বোর্ডের আমঝুপি অধিবেশনে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংস্কার ও উন্নয়ন করা হয়। এরপর থেকে জৌলুশ হারাচ্ছে আমঝুপি কুঠিবাড়ি। এ কুঠিবাড়ির চারদিকের সুশোভিত বাগান এখন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে।

অবকাঠামো
আমঝুপি নীলকুঠিটির দুটি প্রবেশপথ রয়েছে। পুরো নীলকুঠি কমপ্লেক্সটি ৭৭ একরের বেশি জায়গাজুড়ে অবস্থিত। কমপ্লেক্সের মাঝখানে কুঠির মূল ভবনটি অবস্থিত ও এর দুপাশে রয়েছে ফুল বাগান। মাঝখানের প্রধান ভবনটির ভিতর রয়েছে ১৫টি কক্ষ। এছাড়াও ভবনটিতে রয়েছে বড় হল রুম, খাবার কক্ষ, নাচঘর ও অতিথিদের থাকার কক্ষ।

ধরন : প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
অবস্থান : মেহেরপুর
পরিচালকবর্গ : বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
মালিক : বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
সূত্র নং : BD-D-39-81

🔊
👉আজ কাল পরশু এই ৩ দিন আমঝুপি নীলকুঠির হিমসাগর আম সংগ্রহ চলবে।
সব ধরনের কেমিক্যাল মুক্ত টাটকা হিমসাগর আম যারা খেতে চান যোগাযোগ করতে পারেন।

Photos from ONUS 14's post 28/05/2023

Hi
আমজনতা
এখন হিমসাগরের রাজত্ব চলছে।

যারা এখনো হিমসাগর আম এ বছরে খান নাই, তাদের জীবন তো ১৬ আনাই মিছে 😁

জলদি জলদি অর্ডার করে ফেলুন। আজ না কাল করে করে সময় অতিবাহিত হয়ে যাবে আর আমের সাইজও ছোট হয়ে যাবে।

আর এমনিতে এই বছরে বৃষ্টি হয় নাই, এ কারণে আমের সাইজ তুলনামূলকভাবে একটু ছোট। তারপরও কেজিতে ৪ টা থেকে ৫টা দেয়া সম্ভব হচ্ছে। কিছুদিন পরে এটাও পাবেন না হয়তো।

অসাধারণ সাদে ভরপুর মেহেরপুরের হিমসাগর আম খেতে চাইলে ইনবক্স করুন। অথবা নিচের নাম্বারে কল বা হোয়াটসঅ্যাপ করুন।
01778 384 384

নিচের ছবিতে যে পাকা আমটা দেখছেন আজকে যাদের ডেলিভারি দিব তারা এই গাছের আমটাই পাবেন।

👉অস্থির টেস্ট 🥭

Photos from ONUS 14's post 27/05/2023

আম খাওয়ার পর যে ৫ খাবার খেলে হতে পারে বিপদ

ফলের রাজা আমের স্বাদ কারও পক্ষেই ভোলা সম্ভব নয়। আম খেতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর আম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।

এতে ভিটামিন এ, সি, কে, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফোলেট ও বিটা-ক্যারোটিনের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। গরমে নিয়মিত আম খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা।

তবে আমের স্বাদ নিতে হলে তাজা ফল খেতে হবে। খুব বেশি হলে শরবত বা জুস তৈরি করেও পান করতে পারেন।

এমন বেশ কিছু খাবার আছে, যা আমের সঙ্গে বা এর পরপরই খাওয়া এড়িয়ে যাবেন। না হলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। জেনে নিন কোন খাবারগুলো খাবেন না-

টকদই..

গরমে অনেকেই টকদই আর পাকা আম একসঙ্গে খান। এই খাবার আপনার পেটের জন্য ক্ষতিকারক। এতে পেট ব্যথা, বমি, পেট ফোলার মতো সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই এই দুই খাবার একসঙ্গে খাবেন না।

ভাত..

অনেকেই দুপুরে খাওয়ার পাতে আম নিয়ে বসেন। ভাতের সঙ্গে মসলাদার তরকারি থাকে। তারপর যখনই আপনি আম খান, এতে হজমের গণ্ডগোল তৈরি হয়। তাই মসলাদার খাবারের সঙ্গে কখনো আম খাওয়া উচিত নয়।

করোল্লা..

গরমের অন্যতম জনপ্রিয় সবজি করলা। দেখতে গেলে করলাও দারুণ স্বাস্থ্যকর। কিন্তু আম ও করলা একসঙ্গে খাওয়া চলে না। এমনকি আম খাওয়ার পরও করলা খাওয়া উচিত নয়। এতে বমি হতে পারে।

কোমল পানীয়..

আম খাওয়ার পরপরই কখনো কোমল পানীয় পান করবে না। যে কোনো সোডাযুক্ত পানীয় পান করলে বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। এমনকি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পানি..

শুধু আম নয়, কোনো ফল খাওয়ার পরই পানি পান করা উচিত নয়। এতে পরিপাকতন্ত্রের উপর প্রভাব পড়ে। ডায়ারিয়ার সমস্যা হতে পারে। ফল খাওয়ার আধ ঘণ্টা পর জল পান করুন।

সূত্র :জাগো নিউজ.কম

হিমসাগর আমের অর্ডার চলমান রয়েছে।
ইনবক্সে নক করুন।।।

26/05/2023

🥭🥭
আজকের সকল ডেলিভারি ডান।
আগামীকাল সকাল সকাল কুরিয়ার থেকে ফোন পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

নিচে আমার দোকানের একটা ভিডিও চিত্র 🫣

26/05/2023

১০৪ কোটি🥭

25/05/2023

আমরা হরেক রকম আমের সাথে পরিচিত হলেও একবার যে হিমসাগর আম এর স্বাদ নিয়েছে সে নিশ্চয়ই বুঝেছেন কেন হিমসাগর সেরা ! আমরা সকলেই জানি আম কে ফলের রাজা বলা হয়। তবে এই আমেরও একটি রাজা আছে আর তা হচ্ছে হিমসাগর। হলুদ কমলা রঙের আঁশহীন রসালো হিমসাগর আমের সুখ্যাতি রয়েছে দেশ ব্যাপী।



এই আমের ইতিহাস ঘাটতে গেলে দেখা যায় এর নরম রসাল শাঁস, সুমিষ্ট ঘ্রাণ এবং আঁশহীন হওয়ায় একে আমের রাজা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। রাজশাহীতে এই আম স্বল্পসংখ্যক উৎপাদিত হলেও এর মূল ফলন দেখা যায় বাংলাদেশের সাতক্ষীরা, চুয়াডাঙ্গা, #মেহেরপুর এবং ভারতের নদীয়া, মুর্শিদাবাদ জেলায়। হিমসাগর আমের গাছ থেকে ফলন পেতে হলে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে ১২ বছর! অর্থাৎ, এই আমের গাছ ১২ বছর বয়সী হলে এরপর থেকে পূর্ণাঙ্গভাবে ফলন শুরু হয়। এই আম জুনের শুরুতে পাকতে শুরু করে এবং পুরো জুন মাস জুড়েই এর সমারোহ দেখা যায়।



মাঝারি গড়নের প্রায় ২২০ গ্রাম ওজনের এ আমের সাথে অনেকেই ক্ষীরসাপাত আম কে গুলিয়ে ফেলেন। আবার অনেক জায়গায় ক্ষীরসাপাত আমকে হিমসাগর বলেও চালিয়ে দেওয়া হয়। তবে আমের উপরিভাগের রঙ দেখে কিন্তু সহজেই পার্থক্য বের করতে পারবেন ক্ষীরসাপাত এবং হিমসাগর আমের মধ্যে।



ক্ষীরসাপাত আম পাকা শুরু করলে এর বহিত্বক এর উপরের অংশ হলুদ রঙ ধারণ করে। অপরদিকে হিমসাগর আম পাকা শুরু করলেও হালকা সবুজাভ রঙ দেখায়। ফলে এই বাহ্যিক পার্থক্য দেখে খুব সহজেই আম এর মধ্যে পার্থক্য নিরুপণ করা সম্ভব।



মসৃণ ত্বক ও পাতলা খোসা বিশিষ্ট এই আম এর মিষ্টতার পরিমাণ শতকরা ৮.৮৪ ভাগ। পরিপক্ক আম গাছ থেকে সংগ্রহের পর সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে প্রায় ৮ দিন পর্যন্ত ভালো ভাবে রাখা যায়। আমের বোটা তুলনামূলক শক্ত হওয়ায় ঝোড়ো পরিবেশেও বেশ ক্ষাপ খাইয়ে নিতে পারে। ফলে ক্ষয়ক্ষতি একটু কম হয়।



মধ্য মৌসুমি জাতের এই সুস্বাদু আম এখন আম বাগানগুলোতে শোভা পাচ্ছে । সকলে আস্বাদন করতে পারবে মধুমাসের এই সুমিষ্ট ফলটি। তবে মিষ্টতার মাত্রা তুলনামূলক বেশি হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীরা অনেকক্ষেত্রেই এই আম গ্রহণে সংকোচ বোধ করে। আবার আমের স্বাদ থেকে নিজেকে বঞ্চিত রাখতেও যেনো মন মানে না! এই জটিল সমস্যার একটি সুন্দর ও সহজ সমাধান হচ্ছে আম গ্রহণ করতে হবে সকালের দিকে। যত বেলা গড়াবে ততই দূরত্ব বাড়াতে হবে আমের সাথে। অর্থাৎ, দুপুরের আগ অবধি আপনি নির্দ্বিধায় আম খেতে পারবেন। কিন্তু যেহেতু ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে শর্করা এমনিতেই বেশি থাকে এবং আমেও এর পরিমাণ একটু বেশি তাই পরিমাণে অল্প করে আম খেতে হবে। এক্ষেত্রে একদিন এ হিমসাগর আমের অর্ধেক অংশ খাওয়ার ব্যাপারে পুষ্টিবিদেরা বলে থাকেন। আর সেই সাথে যদি আপনি অন্যান্য খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহণ একটু কমিয়ে আনতে পারেন তবে আম খেতে পারবেন নিশ্চিন্তে।



সকল মৌসুমি ফল আল্লাহ তা’আলার এক অশেষ নিয়ামত। শুধু স্বাদেই নয় পুষ্টিমানেও এই ফলগুলো অনন্য। তাই হাইব্রিড এর এই যুগে মৌসুমি ফল গ্রহণের ক্ষেত্রে সচেষ্ট হওয়া উত্তম। আর সেই সাথে বিশ্বস্ত জায়গা থেকেও ফল কেনা আবশ্যক যেনো ক্ষীরসাপাত আম হিমসাগর বলে কিনে বোকা বনে যেতে না হয়!

#হিমসাগর🥭

Photos from ONUS 14's post 24/05/2023

বরাবর,
আম জনতা।

বিষয়:আগেই বলে দিচ্ছি সিদ্ধান্ত আপনার....
🥭
অনলাইনে আম বিক্রয় করে যেটুকু বুঝতে পারলাম সবার চাহিদা একই।আমের সাইজ হবে বড় বড় আর খেতে হবে সুস্বাদু।
🥭
আরো কিছু জিনিস শিখলাম কোন গাছের আম বড় হয় আর কোন গাছের আম খেতে সুস্বাদু হয়।
🥭
১.যে সকল গাছের বয়স কম সেই গাছের আমগুলো সাইজে বড় হয়।আর সাদে কিছুটা কম হয়।
২.আর যে সকল গাছের বয়স বেশি সেইসব গাছের আমের সাইজগুলো তুলনামূলকভাবে একটু ছোট হয়। কিন্তু এই আমগুলোর সাদ হয় অসাধারণ।

আগেই তো বলেছি সিদ্ধান্ত আপনার কোনটা নিবেন আপনারা।
মেহরপুরের সুস্বাদু হিমসাগর আম খেতে হলে ইনবক্স করুন অথবা ফোন করুন নিচের নাম্বারে
0️⃣1️⃣7️⃣7️⃣8️⃣3️⃣8️⃣4️⃣3️⃣8️⃣4️⃣

কাজে উৎসাহ পাওয়ার মতো কিছু স্ক্রিনশট আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।এবং যারা ওভার ফোনে ভালো রিভিউ এবং দিকনির্দেশনা দিয়ে উৎসাহ দিয়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Photos from ONUS 14's post 24/05/2023

আসসালামু আলাইকুম
আম জনতা 🥭

আশা করি ভালো আছেন সবাই।

আজকে মেহেরপুরের বিখ্যাত হিমসাগর আম গাছ থেকে পাড়া হচ্ছে।
সারাদিন প্যাকেজিং এবং ক্যারেটের পিছনে সময় যাবে।আগামীকাল মেহেরপুরের বাইরের কুরিয়ার যাবে।

তাই আর দেরি না করে জলদি জলদি অর্ডার কনফার্ম করুন।

নিচে গাছ থেকে পাড়া এবং প্যাকেজিং করার কিছু পিক দেওয়া হলো।

23/05/2023

ইতিহাস কথা বলে😁🫣

টপ টপা টপ....

জেনে নিন আমের নামকরণের ইতিহাস

১৬২০ সাল। শান্তিপুর গ্রামের চেয়ারম্যান মুখ বেজার করে তার চেয়ারে বসে আছেন। তার মুখ বেজারের কারণ তিনি কঠিন কোষ্ঠ কাঠিন্যে ভুগছেন। গত দুই দিন ধরে তিনি টাট্টি ঘরে যাচ্ছেন না। গত পরশু আস্ত খাসির রান ভক্ষণ করেছিলেন। কবিরাজ ধারণা করছেন সেই খাসির রানখানা চেয়ারম্যান সাহেবের জায়গা মতো আটকে আছে। তাই টাট্টি ঘরের প্রতি তার এত বৈরাগ তৈরি হয়েছে। তো যে করেই হোক ওটাকে সরাতে হবে। কবিরাজ তার ঝোলা থেকে একটি নতুন জাতের ফল বের করে দিলেন। এই ফলটি তিনি আজই জঙ্গল থেকে পেয়েছেন। চেয়ারম্যানকে সেই ফলটি খেতে দিলেন। চেয়ারম্যান খেলেন। আর এই ফল খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই চেয়ারম্যান সাহেব বৈরাগ ভুলে টাট্টি ঘরের দিকে দৌড় দিলেন। তার ভয়াবহ আমাশা শুরু হলো। তিন দিন পর পেট খালি হওয়ায় চেয়ারম্যান বেশ আরাম পেলেন। তিনি জানতে চাইলেন, যে ফলটি তার এতবড় উপকার করল তার নাম কী? কবিরাজ জবাব দিলেন এই ফলের নাম তিনিও জানেন না। আজই প্রথম জঙ্গলে কুড়িয়ে পেয়েছেন। একথা শুনে চেয়ারম্যান বললেন, না না না_ এ হতে পারে না! এত উপকারী একটা ফলের কোনো নাম থাকবে না তা হতে পারে না। কবিরাজ কাঁচুমাচু মুখে বললেন, তাহলে আলমপনা আপনিই একটা নাম দিয়ে দিন।
কথাটি শুনে চেয়ারম্যান সাহেব বেশ ভাবনায় পড়ে গেলেন। হঠাৎ তার মনে পড়ল, এই ফল খেয়ে যেহেতু তার তীব্র আমাশা শুরু হয়েছে, তাই আজ থেকে এই ফলের নাম আমাশা। আর সেদিনের সেই আমাশা ফলই কালের বিবর্তনে হয়ে গেছে আজকের আম!

হিমসাগর আমের ইতিহাস

১৮৩৭ সাল। গ্রামের এক মুরবি্বর হাতে শোভা পাচ্ছে নতুন এক জাতের আম। তাকে সেই আমটির নাম দিতে হবে। গ্রামের সবাই অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে মুরবি্ব আমটির কী নাম দেন সেটা জানার জন্য। মুরবি্ব আমটি নিয়ে বেশ গম্ভীর কণ্ঠে বললেন, 'জিনিসটা খেয়ে দেখতে হবে। তারপরই তিনি নাম দেবেন। আর এটা খেয়ে দেখলে হয়তো একটা আইডিয়া পাওয়া যেতে পারে। মুরবি্ব আমটি খেলেন। আর এর সঙ্গে সঙ্গে তার পেট গরম হয়ে পেটের ভেতর থেকে বিচিত্র টাইপের গুড় গুড় গুড়... টপ... টপা... টপ... নানা কিসিমের শব্দ হতে লাগল! ব্যস, মুরবি্ব আর দাঁড়াতে পারলেন না। কোনো রকমে বাঁশ বাগানের দিকে দৌড়ে গেলেন। তারপর বাঁশ বাগানে মোটামুটি বিশাল সাইজের একখানা সাগর বইয়ে দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তার গরম পেটটাও হিমশীতল হয়ে এলো। আমটির কারণে সাগর বয়ে যাওয়া অতঃপর পেট হিম হয়ে যাওয়াতে তিনি সেই আমটির নাম দিলেন হিমসাগর!

Photos from ONUS 14's post 21/05/2023

এতো আপডেট দেওয়ার সময় পাচ্ছি না।

হিমসাগর আমের প্রচুর চাপ 🥭😁

নিচের জার্সির কাজ চলমান আছে।

আমের আর্ডার ও চলমান, তবে আগামীকাল কুরিয়ার করবো ইনশাআল্লাহ।

Want your business to be the top-listed Clothing Store in Meherpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Website

Address

Meherpur
Meherpur

Opening Hours

09:00 - 17:00

Other Clothing (Brands) in Meherpur (show all)
ZARA Collection ZARA Collection
Mirpur 2, Mirpur Shopping Centre, Level 5, Lift4, Shop Name Zara Collection, Shop No 511 And Shop Name Extra Shop No 525/537 Gents
Meherpur

we provide comfortable. Luxurious ladies inner Garments. All over Bangladesh.

Meherpur fashion Gallery Meherpur fashion Gallery
Public Lybery More Silpokola Market Stadium Para Meherpur
Meherpur, 7100

all type of garments export quality/Men's /woman's /kids item only whole sell available here.

স্বপ্ন তরী স্বপ্ন তরী
Meherpur

জীবন হোক রঙিন সুতোয় গাঁথা

Zoya Fashion Mart Zoya Fashion Mart
Meherpur

We are selling exclusive dresses for women of all ages.Order online or visit our shop Mirpur, Dhaka

Mahi Mehrima Collection Mahi Mehrima Collection
Shahid Hamid Sorok, Knashari Para
Meherpur

আমরা মহিলাদের যাবতীয় পোষাক ও ঘর সাজানোর জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় করে থাকি।

Najma Fashion world Najma Fashion world
Meherpur
Meherpur, 7100

online shopping service

HAPUS HAPUS
GANGNI Bazar, Gangni
Meherpur, 7110

welcome guys in our online shopping page "HAPUS"

Combo Fashion Combo Fashion
Gangni
Meherpur, 7110

Trusted Seller

Maroon suture Maroon suture
Meherpur
Meherpur, 7100

Clothing Brand

Women's Outfit BD Women's Outfit BD
Meherpur, 7100

জামদানি শাড়ির বাহারী কালেকশন।