Sholoana Child Care - ষোলোআনা শিশু যত্ন
Child Care in Bangladesh.
আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো। আমার বাবার ১০ বিঘা।
এর কারণ এই নয় যে বাবারা ১০ ভাই ছিলেন। কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা তার জন্য ১০ বিঘা জমি রেখে যাবেন। তাই তিনি ঘুম আর খাওয়া ছাড়া পরিশ্রমের কোনো কাজ করেনি।
যে বাবা-মা সন্তানের জন্য নিরাপদ পরিমান সম্পদ রেখে যান তাদের সন্তানদের আমি দিনে দিনে নিঃশেষ হতে দেখেছি। জমিদারের ৩য় জেনারেশন তাই না খেয়ে মরে।
নিশ্চয়তা মানুষকে অলস থেকে অলসতর করে।
আপনি ভাবছেন আপনার রেখে যাওয়া অর্থ আপনার সন্তানকে নিরাপদ আগামী দেবে? ভুল।
আপনার অর্থ আপনার ৫ বছরের বাচ্চাকে দামী খেলনা দাবী করার মানসিকতা দেবে। ক্লাস টেনে পড়তেই সে চাইবে আই ফোন। ইন্টারে বাইক। অনার্সে গাড়ি, বিস্তর পকেটমানি, সেশন গ্যাপ দেয়ার অধিকার, দামী ঘড়ি আর শুধু জাংক ফুডেই মাসে ১০ হাজার টাকা।
আপনি না দিলে সে বিরক্ত হবে, আপনাকে কৃপণ আর সন্তানের ইমোশোনের গুরুত্ব না দেয়া হার্টলেস বাবা-মা মনে করবে।
আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীটা পরকালের হাশরের ময়দানের মতোই হওয়া উচিত। যার যার পাপ-পূণ্যের মতোই যার যার অর্থ, পরিশ্রমের প্রাপ্তি শুধু তারই হওয়া উচিত।
আপনার কিছু স্বপ্ন ছিলো! আপনি কলেজে পড়ার সময় ভেবেছিলেন দুটো মেয়ের পড়ার খরচ চালাবেন, আমেরিকা না হোক অন্তত নেপাল ঘুরে আসবেন, হজ্জে যাবেন। সেই স্বপ্ন আপনি ভুলে গেছেন সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনায়। আপনার এই ত্যাগ সন্তানের কাছে শুধুই দায়িত্ব পালন। অপরাধ সন্তানের নয় কিন্তু। ভুল আপনার। আপনি তাকে জানিয়েছেন 'যা আমার তার সবই তোমার!'
আমি তা করিনি, করবো না। যা আমার তা শুধুই আমার। আমার মৃত্যুর পর তারা পেলেও পেতে পারে, নাও পেতে পারে৷ আমার যদি কঠিন কোনো অসুখ হয় আমি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্ট নেবো সমস্ত প্রোপার্টি বিক্রি করে। মাত্র ৫ দিন বেশি বেঁচে থাকার জন্য হলেও এটা আমি করব। আমার সন্তানেরা সেটা জানে। তাই তাদের কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই তারা সারভাইভ করা শিখছে, আমি শিখিয়েছি।
আমি শুধু তাদের পড়া আর চিকিৎসা নিয়ে কোনো প্রকার কার্পণ্য করিনি, করবো না। মা হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে অন্য একজন মানুষ যাকে আমি এ ধরণীতে এনেছি তার প্রতি আমার এটুকুই দায়িত্ব। তারপর সে পৃথিবীর সন্তান। তারপর তাকে আরো লক্ষ সন্তানের সাথে দৌঁড় দিতে হবে, নিজের জায়গা নিজেকে তৈরী করতে হবে। যদি সে তা করতে সক্ষম হয়, তবেই সে পাবে জীবনের প্রকৃত আনন্দ।
আমার রেখে যাওয়া অর্থ দিয়ে সুখে থাকা আর অন্যের আন্ডারওয়্যার পরে ইজ্জত ঢাকা একই জিনিস৷
আমার সন্তানেরা অন্তত এইটুকু বুঝুক, এইটুকু মেরুদণ্ড তাদের হোক।
সত্যিই যদি সন্তানের ভালো চান তবে তাকে বুঝতে দিন সে একজন পূর্ণ মানুষ। তার দায়িত্ব তার। আপনি তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পাওয়া একজন আপনজন। সন্তানকে আন্তরিকতা দেখান, অর্থ নয়।
যদি পারেন, জেনে রাখবেন আপনার ১০ বিঘা জমি ছিলো আপনার সন্তানের ১২ বিঘা হবে। আপনারটুকু না নিয়েই হবে।
কখনো বাচ্চাকে গায়ে হাত তুলবেন না। শিশুটির আচরণে অনেক সমস্যা হবে। মারধোর, মানুষের মনের সরলতা কে আস্তে আস্তে নষ্ট করে। কাউকে ভবিষ্যতে পাসন্ড করে তুলে। তাই এই কাজটি থেকে বিরত থাকুন। শাসন অনেক ভাবে করা যায়। মনে রাখবেন, আপনি যদি চান আপনার বাচ্চা আপনাকে বন্ধু ভাবুক সেক্ষেত্রে মারধর করলে সেই সুযোগ হারাবেন। কেননা, বন্ধুরা মারে না এটাই সত্যি।
বাচ্চাদের জন্য অনেক সময় আমরা আলাদা কিছু খাবার রান্না করি। যেমন, বাসার সাধারণ রান্না মুরগী হয়তো সবাই খাচ্ছেন কিন্তু বাচ্চার জন্য হয়তো চিকেন পাস্তা করলেন। এক্ষেত্রে যেটা হয়, খাবারের ক্ষেত্রে সে নিজেকে স্পেশাল ভাবতে শুরু করে। তখন নানা রকম মর্জি করা শেখে। সোস্যাল হয় কম। তাই অবশ্যই সবার খাবারে মতই বাচ্চাকে খাওয়া শেখান। প্রয়োজনে স্পেশাল খাবার রান্না করলে সবাই মিলে খান। এতে শিশুটি বড় হয়ে সব জায়গায় নিজেকে খাপ খাওয়াতে শিখবে। ছোট বেলায় আলাদা ভাব আর আদর শিখালে এরা বড় হয়েও সব জায়গায় স্পেশাল কিছু আশা করে, আর তাতে ব্যঘাত ঘটলে তাদের মানুসিকতায় ও আচরণে সমস্যা হয়। তাই স্পেশাল না আপনার বাচ্চাকে সাধারণ ভাবাতে শিখান।
বাচ্চাদের সামনে কারো সাথে ঝগড়া করা থেকে বিরত থাকুন। তারাও শিখবে। কর্ম ক্ষেত্রে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, শশুর বাড়িতে সব জায়গায় তাদের এই ঝগড়া মুড কাজ করবে। ঝগড়া করা আচরণের উপর প্রভাব ফেলে, এমনকি এদের সাইকোলজিও অন্য রকম হয়।
বিশেষ করে নবীজীর শিক্ষায় তাঁকে শিক্ষিত করুন। তাহলে আপনার সন্তান একটি আদর্শবান মানুষ ও সুসন্তান হবে।
সম্মোধন অনেক কিছু শিখায়। আপনার শিশুকে ভদ্রতা শিখান, কিন্তু বাসার লোক, ড্রাইভার, রিকশা ওয়ালা বা যেকোনো অচেনা মানুষকে আপনি সম্মোধন করা শিখান। এই সব বাচ্চারা বড় হলে অনেক বড় মর্যাদার আসনে বসতে পারে।
যাই হোক, আপনাদের শিশুকে আপনি যা শেখাবেন, সেটাই তার চরিত্র হবে। তাই আপনার শিশুকে মানুষের মত মানুষ করার লক্ষ্যে পড়ালেখার পাশাপাশি মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার শিক্ষায় শিক্ষিত করুন!
পিতৃহারা ৭-৮ বছর বয়সের ছেলেটি স্কুল হতে বাড়ীতে এসে মাকে বলল,
"মা, প্রিন্সিপাল আমাকে আদর করে কিছু ক্যান্ডি দিয়েছে। আর, তোমার জন্য এই চিঠিটা।"
মা চিঠিখানা খুলে পড়ে কেঁদে ফেললেন।
মায়ের চোখে জল দেখে ছেলেটি বলল, "মা,
কাঁদছ কেনো?"
চোখ মুছতে মুছতে মা বললেন, "বাবা,
এটা আনন্দের কান্না!"
বলেই ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "আমার
জিনিয়াস বাবা, তোকে চিঠিটা পড়ে শোনাই।"
মা আনন্দের সাথে চিৎকার করে স্যারের লেখার ভাষা বদলে নিজের মত করে পড়তে লাগলেন, "ম্যাম,
আপনার ছেলেটি সাংঘাতিক জিনিয়াস।
আমাদের ছোট্ট শহরে ওকে শিক্ষা দেওয়ার মত
শিক্ষক আমাদের নেই।
তাই, যদি পারেন আপনার ছেলেকে বড় শহরে
কোনো স্কুলে ভর্তি করে দিলে ভালো হয়। এই ছেলেটি একদিন বিশ্বে প্রচুর সুনাম অর্জন করবে।"
পত্রখানা পড়েই মা, ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "এই জিনিয়াস ছেলেটিকে আমি নিজেই পড়াব।"
মা নিজেই শিক্ষা দিয়ে ছেলেটিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথা সমগ্ৰ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক বানালেন
"টমাস আলভা এডিসন"
বৈদ্যুতিক বাল্ব, শব্দ রেকর্ডিং, মুভি ক্যামেরা বা চলমান ছবি ইত্যাদি সহ হাজারো আবিষ্কার তাঁর।
মায়ের মৃত্যর পর টমাস এডিসন একদিন সেই ছোট্ট গ্রামে মায়ের সেই ছোট্ট বাড়ীতে গিয়ে ঘর পরিষ্কারের সময় স্কুলের প্রিন্সিপ্যালের দেয়া চিঠিটা পেল। চিঠিখানা পড়ে টমাস কেঁদে দিল।
তাতে লেখা ছিল,
"ম্যাডাম,
আপনার ছেলে টমাস এডিসন একজন মেন্টালি রিটার্ডেড।
সে এতটাই নির্বোধ যে, তাকে শিক্ষা দেওয়ার মত ক্ষমতা আমাদের নেই।
কার'ও আছে বলেও আমাদের জানা নেই। আপনার ছেলের কারণে আমাদের স্কুলটির সুনাম ক্ষুন্ন হবে।
তাই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপনার ছেলেকে স্কুল থেকে স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হল।"
শিক্ষনীয়ঃ-
সন্তানের সাথে সর্বদাই পজিটিভ আচরন করবেন। বাসস্থান হল সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক।
University Of Dhaka, 53rd Convocation
আলহামদুলিল্লাহ এ যেনো এক দীর্ঘ প্রাপ্তি💞
একজন মাকে সারারাত ঘণ্টা দুয়েক পরপর জাগতে হয়। বাচ্চা একটু নড়লেও ঘুম ভেঙে যায়। কারও কারও সারা রাত বাচ্চা নিয়ে হাঁটাহাঁটি করতে হয়। আবার দিনেও ঘুমানোর অবকাশ নেই। ঘরের কাজ, বাচ্চার দেখাশোনা তো থাকেই। কর্মজীবী মা হলে তো আরও কষ্ট। ডাক্তার মায়ের কথা আর না-ইবা বলি।
এই যে অবিরাম ছুটে চলা, সেও কিন্তু ক্লান্ত হয়। তারও হাত-পা ছড়িয়ে ঘুমোতে ইচ্ছা করে। শান্তিতে বসে ভাত খেতে ইচ্ছা করে। সুন্দরভাবে গোসল করতে ইচ্ছে করে। ভাগ্যবতী হলে পরিবারের মানুষ তাকে সেই সুযোগ করে দেয়। আর না হলে শরীর টেনে-হিঁচড়ে, জোর করে তাও চালিয়ে নিতে হয়। কারণ সব বাদ দিলেও বাচ্চার যত্ন নেওয়া তো বাদ দেওয়া যায় না।
কেউ হয়তো অভিযোগ করে। কেউ আবার মানিয়ে নিতে চেষ্টা করে। কেউ ডিপ্রেশনে চলে যায়।
কষ্ট সবারই হয়।
ছোট বাচ্চার মায়েদের সমালোচনা না করে তাকে সাহায্য করুন৷ যত্ন করুন। একদিন বা দুইদিন না। প্রতিদিন।
সেও মানুষ। আপনার যেমন এক রাত ঘুম ভালো না হলে ক্লান্তি আসে, তারও আসে। শুধু বাচ্চার জন্য সে ক্লান্তি নিয়েও ছুটে চলে…।
আল্লাহ ﷻ সব মায়েদের জন্য সহজ করে দিন।
---------------
“ছোট বাচ্চার মা”
রুসাফা জাহান
বাচ্চার মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশঃ
:
আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য - সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশী গুরুত্বপূর্ণ!
ফলে এই সময়ে সবচেয়ে careful থাকা উচিৎ! এই গঠন বলতে বুঝায় - ব্রেইনের connection তৈরী হওয়া।
যার যত connection তৈরী হবে, সে তত ব্রিলিয়ান্ট হবে!
এই connection তৈরীতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলা - এমনই অনেক কিছু নির্ভরশীল!
কিন্তু আমাদের দেশে - বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই - সবাই লাঠি নিয়ে বসে - ঠিকমত পড়ালেখা শিখছে তো?
#খাবারঃ
একসময় এদেশে মায়েদের বাচ্চার খাবারই ছিল - বার্লি আর সাগু!
তখন বার্লি Face বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষ্মণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো - বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে!
আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে, সুজি! সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের।
আবার এর সাথে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট।
কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে - আর টাকা থাকলে infant formula. অথচ দুটোই বাচ্চার জন্য ক্ষতিকারক!
Infant formula'তে কোন কিছু মিশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে - শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার।
অথচ মা'দের বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে - দাদা/দাদি, নানা/নানি।
মুরুব্বিদের ধারণা - তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয় নাই!
এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে ব্রিলিয়ান্ট জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান!
জাপানে প্রাইমারি স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না! ওরা এই early childhood development এর উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
আর তাই সেরা ব্রিলিয়ান্ট ঐদেশে তৈরী হয়। আমাদের মত লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।
#কেন_খিচুড়ি_সেরা?
আমরা সবাই বা অনেকেই জানি essential amino acid বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরী করতে পারে না। ফলে বাহিরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়।
একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব (চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে)। ফলে চাল-ডাল একসাথে থাকলেই শুধু সবগুলো essential amino acid পাওয়া সম্ভব!
এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো essential amino acid থাকে।
#ফলে_বাচ্চার_খাবার_হওয়া_উচিৎঃ
১) মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাহিরে আর কোন দুধ নয়।
২) খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন/অলিভ ওয়েল+সবজি)
৩) ডিম
৪) মা যখন যা খাবেন - সেখান থেকে মাছ/মাংস/সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে)
৫) সারাদিনে একবার ফল খাবে। #আঙ্গুর বাদে। বাচ্চা সকাল/দুপুর/রাত, প্রচুর ফল খায় - এটাও ভাল লক্ষ্মণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।
সবশেষে মা'দের বলি - আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে - Early Childhood Development ঠিক থাকলে, রিক্সা চালক হলে - সেরা রিক্সা চালক হবে। বা চোর হলেও সেরা চোর হবে!
তাই সবাই Early Childhood Development এর উপর সময় দিন। সঠিক খাবার নিশ্চিত করুন! সুজি/গরু/ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দূধ খাওয়ানো বন্ধ করুন।
বি.দ্র. ছাগলের দূধে অতিরিক্ত অসুবিধা, এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।
ডা.নিয়ামত হোসেন রিপন
সহকারী অধ্যাপক (নিওনেটোলজী)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর।
মা শা আল্লাহ সব অভ্যাস আমরা তৈরী করব 😔
এটা এই সত্য
মোবাইল ফোন বিনোদনের সঙ্গী হয়ে ওঠায় তরুণ প্রজন্ম সামাজিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলবে বলে সবাইকে সতর্ক করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এই জন্যেই আজ পড়ালেখার এই হাল।
এই ধরনের কাজ যারাই করেন তারা কখনো ভালো থাকে না।বরং সবার সাথে মিশুন কথা বলুন কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন দেখবেন ভালো থাকবেন।
বিচ্ছু সন্তান প্রসবের পরে সন্তান পিঠে রাখে। আর এই সন্তানেরা নিজেদের মায়ের পিঠের মাংস খেতে থাকে।
ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও মা কিছু বলেন না, অভিযোগ করেন না।
নীরবে কষ্ট পান এবং এই সন্তানরা তার মাংস খেতে থাকে। মা বিচ্ছু মারা যায় এবং সন্তানরা বড় হয়, জীবন উপভোগ করে।
বর্তমান সমাজে অনেক পিতা-মাতা বিচ্ছুর মতো নীরবে কষ্ট পান, রোদ-বৃষ্টির পরোয়া না করে সন্তানদের জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যান।
কিন্তু হায়! এই সন্তানরা যখন বড় হয়, তারা অন্য কারো ভালোবাসার মূল্য দেয়ার জন্য তাদের পিতামাতার সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করে।
তারা মনে করে যে, তারা তাদের পিতামাতার হৃদয়ে কষ্ট দিয়ে সুখী এবং শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করবে!!
বউ-এর জন্য মাকে দেখতে পারেনা।
পরের মেয়ে এসে মাকে কস্ট দিলে, অপমান করলে সন্তানের কোন যায় আসেনা।
প্রেমিক কে পেলে মা বাবাকে চিনেনা।
এটি মোটেই বাস্তবসম্মত নয়।আল্লাহ তাদের ক্ষমা করুক।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন।
..... বর্তমানে সবচেয়ে অভাব হচ্ছে সময়ের।
সমাজ আরও উন্নত হচ্ছে, টাকা পয়সা বাড়ছে, অভাব কমছে কিন্তু ফ্যামিলির জন্যে সময়টা কমে যাচ্ছে। বাচ্চারা অন্যান্য জিনিসের প্রতি অ্যাডিক্টেড হয়ে যাচ্ছে।
সুন্দর একটা ফ্যামিলি গড়তে চাইলে আপনাকে সময় দিতে হবে। যত্ন নিতে হবে।
আপনি যত সুন্দর সুন্দর মুহুর্ত বাচ্চাদের দিবেন, তাদের মন মানসিকতা ঠিক ততটাই বিকশিত হবে।
বিশ্বাস করুন সবচেয়ে সুন্দরতম শান্তি আপনি আপনার ফ্যামিলিতেই পাবেন।
আমরা আমাদের সন্তানকে খেয়াল রাখছি তো, আদরের ছলে তাদের সব কাজকে প্রাইয়োরিটি না দেই! বাচ্চারা যাই মুখে দিক না কেন, কি মুখে দিচ্ছে খেয়াল রাখি যেন...
নিষ্পাপ শিশুর গলার ভিতরে সেফটিপিন‼️
একবার কল্পনা করুনতো, আপনার কলিজার টুকরা সন্তানের গলায় এভাবে যদি সেফটিপিন ঢুকে তাহলে আপনার মনের অবস্থাটা কেমন হবে৷
নিঃসন্দেহে মা বাবা গলাকাটা মুরগির মতো ছটপট ছটপট করবে, বুকটা যেন ফেটে যাবে৷ তাই আপনার সোনামণির বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন।।
নুডুলস খেতে খেতে নুডুলসের সাথে এই সেফটিপিন তিন বছরের বাচ্চার গলার ভিতরে আটকে গেছে৷
আল্লাহ হেফাজত করুন।
"কিছু পুরুষ নারী মানেই ভোগ বিলাসীতার পণ্য বোঝে.. !!
"পতিতালয়ে বুক বের করে দারিয়ে থাকা মেয়ে মানুষ বোঝে,এক ইশারায় পুরো নারী জাতি কলংকিতো করে...!!
"সেই পুরুষরাই দেখা যায় ইন্ডিয়ান নায়িকাদের শর্ট ড্রেস বা অন্যের বউ এর দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে যদি ঘরে বউ থাকে ঘোমটা দিতে বলে ফিরেও তাকায় না...!!!
"" আবার আমারাই মেয়েদের ফিগার বডি ফিডনেস টোল পড়া গাল আর সুন্দর চেহারা দেখে,,তাদের প্রেমে হাবু ডুবো করে পল্টি খাই... !!
"কিছু দিন ভালো মানুষের ভাব ধরে নরম নরম কথা বলে তাদের প্রতি বিশ্বাস করে ,,মেয়েদের মন কড়ে নেই... !!
" কোন মেয়ে জামার ফাকে ব্রা ফিতা দেখা গেলে আমারা পুরুষেরা চোখে টিপ্পানি দেই ইভটিজিং করি অথচ আমারা নাভি টাকনোর নিচে পেন্ট পড়ি আন্ডারওয়াড দেখা যায়...!!!
"" আমার প্রেম করার সময় ক্ষনে ক্ষনে খবর নেই বাবু জানু সুইটহার্ট খেয়েছো গুড মর্নিং গুড নাইট আর বিয়ের পর বিছানার কাজ শেষ করে সকাল বেলা মাগি বলি ...!!!
""
এতো অবহেলা পাবার পর ও মেয়েটা শুধু একটু তোমার কাছে ভালোবাসা চাশ তা ছাড়া আর কিছু না...!!!
""আবার আমারা সেই পুরুষেরাই নারীকে বেশ্যা,বানাই পতিতা বানাই??
"" উফফ কী সাংঘাতিক... আমরা পুরুষ জাতি পারিও বটে...!!!
আমি একজন পুরুষ হয়ে বলছি যে ঘরে ভাব ভাই শক্ত থাকে হাতে গোনা ছাড়া কোন মেয়ে বেহায়া হয়না, পতিতা হয় না বেশ্যা হয় না...!!!
""আবার হয়তো কেউ আমাকে গালি দিয়ে বলবে মেয়েদের মন জয় করা আর সেলিব্রটি হওয়ার জন্য এসব নিয়ে লিখছি জাস্ট তাদেরকে বলছি,
""শাট আপ, মাইন্ড ইয়োর লেঙ্গোয়েজ
যে প্রমিকাকে তুমি ভালোবাসায় ভিবোড় করে লিটনের ফ্লাটে ডেট করে, কি করে তাকে পারো বিয়ে না করে একজন বেশ্যা পতিতা বানাতে..!!
"তিন কবুল বলে 'রেজিস্টি খাতায় সাইন করে ঘরে বউ করে তুলে এনেছো সকাল হলে মারধর খানকি মাগি আর রাত হলে চুমু খাওয়া লাজ্জা করে না তোমার...!!
ছি ছি ছি ধিক্কার জানাই তোমায় ধিক্কার জানাই
"পুরুষ জাতি তুমি একবার চোখ বন্ধ করে ভাবোতো তোমার ঘরে একটা মা বোন আছে, পুরুষজাতি তুমি বলতে পারো কয়টা নারী এদেশে স্বাধীনতা চেয়ে আর তারা স্বাধীনতা পেলেও হার মেনে নেয় পুরুষ জাতির কাছে.কেননা তারা বুঝতে পারে ডানা বীহিন পাখি কখনো উড়তে পারে না ..!!
" শেষ মেষ একটা কথা বলে যাই পুরুষ তুমি এক হাত থেকে সাড়ে তিন হাত হতে পেরেছো চাইলেই কী একটু নারী কে সম্মান করতে পারো না ওরা যে মা জাতি..
নিজের সন্তানকে সুজি,,আটা,, ময়দার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে শেখান।।
সন্তানকে মুগ,,মসুর,,ছোলা,, মটর,, অড়হর
ডাল চিনতে শেখান।।
সন্তানকে ঘী,, মাখন,, পনীর,, চীজ এর মধ্যে পার্থক্য শিখিয়ে দিন।। এগুলো
কেমন ভাবে তৈরী হয়,, দেখিয়ে দিন।।
নিজের সন্তানকে আঙুর এবং কিসমিসের মধ্যে পার্থক্য শিখতে সাহায্য করুন।।
সন্তানকে দারচিনি,, লবঙ্গ,, এলাচ,,সরষে,,
জিরে,, এবং জোয়ানের মধ্যে পার্থক্য চিনিয়ে দিন।।
সন্তানকে আলু,, আদা,, হলুদ,, পেঁয়াজ,,
রসুনের গাছ চিনতে শিখিয়ে দিন।।
সন্তানকে মেথি,, পালং,, নটে,, মোটর,,
চিকনি শাকের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে
শেখান।।
সন্তানকে ফলে ভরা গাছ দেখান,, ফুলে
ভরা বাগান দেখান।।
সন্তানকে গাই-ষাঁড়-বলদের মধ্যে পার্থক্য বোঝান,, গাধা-ঘোড়া-খচ্চর চিনে নিতে
সাহায্য করুন।।
সন্তানকে দেখান,, কিভাবে গরু-মোষ- ছাগল-ভেঁড়ার দুধ দোওয়ানো হয়।।
সন্তানকে জল-কাদায় খেলতে শেখান,,
বর্ষার জলে ভিজতে শেখান,, প্রখর গরমে রোদ্দুরের তাপে ঘামতে শেখান।।
সন্তানকে গুরুজনদের কাছে পাঠান,, তাদের সঙ্গে খেলতে,, হাসি-ঠাট্টা-ইয়ার্কি
করতে শেখান।।
দাদু ,, দিদা,, ঠাকুরদা ,, ঠাকুমার কাছে গল্প
শুনতে পাঠান।।
বড়দের সঙ্গে নম্র ব্যবহার করতে শেখান,,
ঘরের খুটিনাটি কাজকর্ম করতে শেখান,,
পিতা-মাতাকে সাহায্য করতে শেখান।।
এসব বাদ দিয়ে,, নিজের সন্তানকে মানুষ করতে চাইছেন ??
মনে রাখবেন,, আপনার সন্তান যন্ত্র তৈরী হবে,, ATM মেশিনের মতো কোনো এক যন্ত্র।। কিন্তু,, মানুষ হতে পারবে না !!
আগে সন্তানকে মানুষ হিসাবে গড়ে তুলুন,, ATM হতে সময় লাগবে না।।
নিজের সন্তানের মধ্যে,, নিজের হারিয়ে যাওয়া শৈশব খুঁজে দেখার চেষ্টা করুন।।
ফিরিয়ে দিন নিজের শৈশবের সেই সোনালী দিনগুলো,, নিজের সন্তানকে।।
সন্তান মানুষ হলে,, যে কোনো প্রতিকুল
পরিস্থিতির সঙ্গে,, নিজেকে মানিয়ে নিতে
পারবে।।
নিজের আশপাশে হাজারো শৈশব বাঁচিয়ে রাখুন।।
জীবনের ইঁদুর দৌঁড়ের কারণে ,, সন্তানের
শৈশব কেড়ে নেবেন না।।.
- শিশুরা হলো জান্নাতের প্রজাপতি
- আর শিশুফুলের মধ্যে কন্যারা অধিক সুগন্ধিময়।
------[বুখারী, মুসলিম, মেশকাত হা/৪৯৪৯] 🌸❤️
- শির্ক
১. মায়ের কসম করলে শির্ক হয়।
২.বই ছুঁয়ে কসম করলে শির্ক হয়।
৩.কারো মাথায় হাত রেখে কসম করলে শির্ক হয়।
৪. . "মসজিদে দাঁড়িয়ে বলছি" এমন কসম করলে শির্ক হয়।
৫. "মাটির উপর দাঁড়িয়ে বলছি" এমন কসম করলে শির্ক হয়।
৬. ৩ সত্যি বললে কথাটা সত্য এমন বিশ্বাস বা কসম করলে শির্ক হয়।
৭. দুই চোখের কসম করলে শির্ক হয়।
৮. "পশ্চিম দিক করলে বলছি" এমন কসম করলে শির্ক হয়।
-----------------------------------------------------------------
বস্তুত,
( আল্লাহ ছাড়া অন্য যেকোনো কিছুর কসম করাই শির্ক!!! )
অর্থাৎ,
/*( শুধু মাত্র আল্লাহ কসম করা যাবে)*/
-----------------------------------------------------------------
~ শির্ক করলে আমল কবুল হয় না। আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করবেন কিন্তু শির্কের গুনাহ ক্ষমা করবেন না যদি তাওবা ছাড়া মৃত্যু বরণ করে। শির্ককারীর জন্য জান্নাত হারাম!
আল্লাহুম্মাগফিরলি🤲
Reference:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- জেনে রাখ, আল্লাহ তোমাদের নিজের পিতার নামে কসম করতে নিষেধ করেছেন। যদি কসম করতেই হয় তবে যেন আল্লাহর নামেই কসম করে। নতুবা চুপ করে থাকে। (সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৬৪৬)
--সংগ্রহিত
#শির্ক
বাচ্চার কান্না থামাতে গিয়ে চোখের বড় ক্ষতি হতে পারে কি?
বাচ্চারা কাঁদলে আমরা স্বভাবগত ভাবে যে জিনিস করি সেটা হচ্ছে বাচ্চাকে দোলানো কিংবা ঝাঁকানো।বাচ্চা শান্ত না হলে ঝাঁকুনির মাত্রা আরো বাড়ে।আপাতদৃষ্টিতে এটা খুব স্বাভাবিক বিষয় মনে হলেও বিষয়টা ভয়ানক হতে পারে।
ফুটবল খেলার সময় খেলোয়াড়েরা যখন হেড করেন তখন বল মাথায় লেগে বড় ঝাকুনি লাগে।সেটাতে কিছু হয়না।তবে বাচ্চাকে ঝাঁকালে কি সমস্যা?
বাচ্চাদের ব্রেইন সফট জিলেটিনের মতো।ঝাঁকালে সেটা মস্তিষ্কের খোলসে এদিক ওদিক মুভ করতে থাকে।গ্লাস নাড়ালে যেমন তার ভেতরের পানি উপচে পরার চেষ্টা করে।
এই নড়াচড়ায় বাচ্চার মস্তিষ্কের কোমল রক্তনালীতে টান লাগে এবং অনেক সময় ছিড়ে যায়।ফলে মস্তিষ্কে ও চোখের ভেতরে রক্তপাত শুরু হয়।
বাচ্চারা কিছু বলতে না পারায় বিষয়টা অগোচরে থেকে যায়। চোখের ভেতরে রক্তপাতের কারনে বাচ্চা কম দেখলে সেটা বুঝা কষ্টকর।ব্রেইনে রক্তপাত হলে বাচ্চার বমি হয়।বেশির ভাগ সময় এটা সবাই মনে করে যে বমি পেটে সমস্যার জন্য।রক্তক্ষরণে পরবর্তীতে অনেক বাচ্চার মস্তিষ্কের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই বিষয়টাকে মেডিকেলের ভাষায় বলা হয় শেকেন বেবি সিনড্রম( Shaken baby syndrome)
আজ যারা মস্তিষ্কের সমস্যায় ভুগছে হতে পারে ছোট বেলায় তাদের কান্না থামানোর ঝাঁকুনির পর বমি হওয়াকে সাধারন পেটের সমস্যা হিসেবে মনে করা হয়েছিলো।
নাশপাতি (Pear):
নাশপাতি 6 মাস থেকে শিশুদের খাবারে দেওয়া যেতে পারে কারণ নাশপাতিতে এলার্জি থাকে না সহজে হজম হয়, তবে সব বাচ্চাদের হজম এক নাও হতে পারে।
সলিড শরু করার পরে খোসা ছাড়ানো নাশপাতি পিউরি করে দিতে পারেন, এছাড়া সুজি সিরিয়ালের সাথে পিউরি করে মিক্স করে দিতে পারেন, পায়েস রান্না করে তার সাথে দিতে পারেন আর দাঁতে উঠার পরে ফিঙ্গার ফুড হিবেবে একটু লম্বা স্লাইস করে বাটিতে দিতে পারেন, তাহলে হাতে ধরে ধরে খাওয়া শিখবে।
এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে,কোষ্ঠকাঠিন্য উপশম করতে এবং এমনকি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
শিশু সন্তানেরা জিদ বা রাগ করলে বাবা মায়েরা অনেক সময় বুঝে উঠতে পারে না ঠিক ঐ সময়টাতে কি করতে হবে। অধিকাংশ বাবা মায়েরা সন্তানের সাথে না পেরে খারাপ আচরণ করে ফেলে, পরে আবার আফসোস করে। চলুন আজকে জেনে নেই সন্তানের জিদ সামলানোর কিছু কৌশল:
ক) আপনার সন্তান জিদ করলে ভয় না পেয়ে প্রথমে নিজেকে শান্ত রাখুন।
খ) শিশু যে বস্তু বা জিনিসটির জন্য জেদ করছে সেটি সাথে সাথে দিয়ে দিবেন না।
গ) সন্তান যখন শান্ত থাকে তখন তাকে বোঝান জিদ করার ক্ষতিকর দিক গুলো সম্বন্ধে।
ঘ) সন্তান জিদ করে কান্নাকাটি করলে তাকে ব্যঙ্গ করবেন না। এতে তার জিদ আরো বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঙ) আপনার সন্তানকে আক্রমনাত্মক গেম, টিভি সিরিজ, কার্টুন দেখানো বন্ধ করুন। এগুলো দেখলে ও শিশুরা আক্রমণাত্মক আচরণ করে বা জিদ করে।
চ) আপনার শিশু সন্তানের সামনে পরিবারের অন্যদের সাথে খারাপ আচরণ করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ আপনার আচরণ দেখেই সে শেখে।
ছ) আপনার শিশু সন্তানদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার চেষ্টা করুন। শিশুরা যখন দেখে বড়রা তাদের কথায় গুরুত্ব দিচ্ছে না তখনো তারা রাগ করে বা জিদ ধরে ।
জ) আপনার শিশুকে তার উপযুক্ত জিনিসটা পছন্দ করতে দিন। তার সবকিছুতে না বলাটা বন্ধ করুন।
ঝ) যেসব জায়গায় বা পরিবেশে আপনার শিশু জিদ করতে পারে সেগুলো সম্ভব হলে মাঝে মাঝে এভয়েড করার চেষ্টা করুন।
ঞ) শিশুরা বেশি জিদ করলে তাদেরকে আলতো করে বুকে জড়িয়ে ধরতে পারেন।
ট) শিশুরা রাগ করলে তাদের সাথে চিল্লাচিল্লি করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
ঠ) আপনার শিশু সন্তানটি যে অবজেক্টটি নিয়ে জিদ করছে সেটি তাকে তখন দিতে অসমর্থ হলে তার চিন্তা অন্য কোন কিছুর দিকে ডাইভার্ট করে দিন।
চলুন অল্প অল্প করে পজিটিভ প্যারেন্টিং প্রাকটিস করি।
“বৃক্ষ গুণে ফল হয়,আর মাতৃ গুনে সন্তান”।আপনার সন্তানকে যাই শিখাবেন তাই শিখবে, হোক সেটা খা'রা'প দিক, হোক সেটা ভালো দিক। আপনি যেমন আপনার সন্তানও তেমন হবে । আপনার সন্তানকে ভালো কিছু শিখাতে চাইলে , নিজে আগে ভালো কিছু করুন ।
সন্তানকে অ'মা'নু'ষ না করে মানুষ করুন। সম্মান শিখান, ভদ্রতা শিখান, সহানুভূতিশীলতা শিখান। আপনার সন্তানকে ভালো কাজে উৎসাহিত করুন। মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখুন।
ভালো ফল চাইলে আপনি আগে ভালো গাছ হোন।নিজেকে বদলান আপনার সন্তানও বদলে যাবে। আপনার সন্তানকে মানুষ করার আগে নিজেকে নিজে মানুষ করুন। আপনি মানুষ হলে আপনার সন্তানও মানুষ হবে।
মা আপনার বাচ্চাকে জোর করে খাওয়াবেন না !
বাচ্চাদের পাকস্থলির ধারণ ক্ষমতা সম্পর্কে অধিকাংশ মায়েদের ভালো ধারণা নেই । বাচ্চারা খুবই অল্প খেতে পারে । স্বেচ্ছায় যেটুকু খায় ওটুকুই ওর ধারণক্ষমতা । খাবার নিয়ে ওদের সাথে কখনো জোড়াজুড়ি করবেন না ! অল্প অল্প করে বারবার খাওয়ান । এখন খেতে না চাইলে পরে দিন । আপনারা যখন খাবেন তখন একসাথে খাওয়ান । তবু না চাইলে খাবারের টেস্ট পরিবর্তন করে ট্রাই একান্তই অস্বাভাবিক কম খেলে বা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে গেলে ডাক্তারের কাছে যান । খেলতে খেলতে আনন্দ দিয়ে যতটুকু পারেন ততটুকুই খাওয়ান । তবু জোর করে খাওয়াবেন না।
আপনারা অনেকে ইতিমধ্যে জেনেছেন; নায়ক রিয়াজের শশুর মোহাম্মদ মহসীন ফেসবুক লাইভে এসে নিজেই মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন!
আত্মহত্যার আগে ফেসবুক লাইভে এসে বার্ধক্যের নিঃসঙ্গতা নিয়ে কথা বলেন মোহাম্মদ মহসীন। সাম্প্রতিককালে নিকট আত্মীয়দের মৃত্যুর ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন;
-আমি ক্যান্সার আক্রান্ত। আমার ব্যবসা এখন বন্ধ। আমি বাসায় একাই থাকি। আমার এক ছেলে থাকে অস্ট্রেলিয়ায়। আমার ভয় করে যে আমি বাসায় মরে পড়ে থাকলে, লাশ পঁচে গেলেও কেউ হয়তো খবর পাবে না।
মহসীন খান বলেন, পিতামাতা যা উপার্জন করে তার সিংহভাগ সন্তানদের পেছনে খরচ করি। প্রকৃত বাবারা না খেয়েও সন্তানদের খাওয়ানোর চেষ্টা করে, ফ্যামেলিকে দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু ফ্যামেলি অনেক সময় বুঝতে চায় না। নিজেকে আর মানিয়ে নিতে পারলাম না। যারা দেখছেন তাদের সাথে এটাই শেষ দেখা সবাই ভালো থাকবেন।
এরপর কালেমা পড়তে পড়তে নিজের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করেন তিনি।
কি ভয়ংকর একটা ঘটনা। আমি লাইভটি দেখে হতভম্ব হয়ে আছি এখন পর্যন্ত।
কিছুদিন আগে ফেসবুকের ভাইরাল একটা ট্রল ইস্যু ছিলো, ৯০ বছর বয়সে ৪০ বছর বয়সী একজন মহিলাকে বিয়ে করলেন কুমিল্লার প্রবীন আইনজীবী মোহাম্মদ ইসমাইল।
ফেসবুক জুড়ে এই বিয়ে নিয়ে কত হাসাহাসি।
আচ্ছা,একজন মানুষ স্ত্রীর মৃত্যুর পর নিজের একাকিত্ব নামক ভয়ংকর যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেতে যদি ইসলামি অথবা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী কাউকে বিয়ে করেন সেখানে দোষের কি আছে?
বিয়ে যেখানে বৈধ একটা সম্পর্ক।যে সম্পর্কটি দুইজন মানুষের সম্মতিতে হচ্ছে, সেখানে সেই বিয়ে নিয়ে হাসাহাসি করবার কারন কি?
যারা কুমিল্লার প্রবীণ আইনজীবী মোহাম্মদ ইসমাইল এর বিয়ে নিয়ে হাসাহাসি করেছেন,তাদের অনেকেই হয়তো এতক্ষণে রিয়াজের শশুড়ের লাইভে এসে আত্মহত্যার খবরটি জেনেছেন। তাদের কাছে প্রশ্ন করলাম।
নিঃসঙ্গতা দূর করতে প্রবীণ আইনজীবী মোহাম্মদ ইসমাইল সাহেবের বৈধভাবে বিয়ে করাটি ভালো ছিলো, নাকি নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে মোহাম্মদ মহসীন এর আত্মহননের এই পথটি সঠিক সিধান্ত ছিলো?
বিষন্নতা এমন একটি মানসিক অবস্থা যা আমাদের আত্মবিশ্বাস, বেঁচে থাকার ইচ্ছা, চিন্তা করার ক্ষমতাকে ক্ষুন্ন করে। তাই বিষন্নতা থেকে নিজেকে রক্ষা করা জরুরি কিন্তু কি করে বুঝবো আমরা বা আমাদের মাঝে কেহ বিষন্নতায় ভুগছে কিনা ? আসুন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
প্রধানমন্ত্রী বললেন, "আপনি ভাতা নেন, একলা এভাবে কতদিন চলবেন.."
রমা বললেন, "ছেলে দিয়েছি, স্বামী দিয়েছি, সম্ভ্রম দিয়েছি। তার তো ক্ষতিপূরণ হবে না। ভাতা নিয়ে কি করব!?"
ধর্ষিতা হওয়ায় যুদ্ধের পর ওঁকে একঘরে করে দেয়া হয়। অথচ তিনি পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম নারী স্নাতকোত্তর।
নিজের হাতে বই লিখতেন, সে বই ছাপাতেন, ফেরিওয়ালার মতো বাড়ি বাড়ি গিয়ে বই ফেরি করতেন, পয়সা যা হতো তাই দিয়ে একলা মানুষটার জীবন চলতো। এই মানুষটির বাড়ি আদতে একটি খড়ের চালার কুঁড়েঘর। যার আশপাশের বাসিন্দা কুকুর, বেড়াল, কাক, পেঁচা।
জুতো পরতেন না রমা। লোকজন জিজ্ঞেস করলে বলতেন, "এই মাটিতে আমার ছেলেরা ঘুমায়, জুতো পরে ওদের বুকের রক্তের ওপর পাড়া দিয়ে হাঁটব কি করে !"
এই রমা আমাদের যুদ্ধজননী। ৪৫ টা বছর যিনি খালি পায়ে রৌদ্রতপ্ত পিচঢালা পথে হেঁটে বেড়িয়েছেন। নিজের চোখের সামনে সন্তানদের মৃত্যু দেখেছেন যিনি, যিনি দুচোখে দেখেছেন পাকিস্তানের দোসররা মানুষের ঘরবাড়ি দাউদাউ করে জ্বালিয়ে দিতে।
এদেশ থেকে তাঁর নেয়ার কিচ্ছু নেই, দেবার ছিল। দিয়ে গেছেন। মৃত্যুতে তাঁর লজ্জায় ডুবিয়ে দিয়ে গেছেন গোটা জাতিকে ।
ভেবেছিলেন বই বেচা পয়সায় একটা অনাথ আশ্রম করবেন, সে আশা আর পূর্ণ হলো কই!
এমন কতো রমা চৌধুরী এখনো যুদ্ধ করেন, এখনো খালি পায়ে হেঁটে বেড়ান, কত আজাদের মা সাফিয়া বেগমরা ভাত খান না শতবছর, কত জাহানারা ইমাম আগলে রাখেন রুমিদের মেডেল-ট্রফি।
এঁদের যুদ্ধের কাছে বারবার হেরে যায় বাংলাদেশ, সে হারায় দুঃখ নেই, আছে লজ্জা, আছে গর্ব, আছে প্রেরণা।
মাটিতেই তো ছিলেন আজীবন। কবরে থাকতে অসুবিধে হবে না মায়ের। স্রষ্টা আমাদের মতো নির্মম নন।
৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত আর ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে পাওয়া আমার এই সোনার বাংলাদেশ।
বিজয়ের মাসে শ্রদ্ধা ভরে স্বরন করছি সেই সব বীর শহীদদের । যেখানে থাকুন ভালো থাকুন মা, রমা চৌধুরী 🖤🖤
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "মর তুই", ফেরেশতা বলল, "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "তোর ভবিষ্যৎ অন্ধকার",
ফেরেশতা বলল, "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "তোর মুখ দেখতে চাই না",
ফেরেশতা বলল, "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "জীবনে স্বামীর ভাত খাইতে পারবি না",
ফেরেশতা বলল, "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "মরার সময় তো পানি পাবি না",
ফেরেশতা বলল, "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "তুই তো ফেল নিশ্চিত",
ফেরেশতা বলল "আমিন"
আপনি রাগ হয়ে বললেন, "আমার লাশ দেখবি",
ফেরেশতা বলল "আমিন"...
আপনিই তো সেই মানুষ, যে সন্তানকে যে ভাবে ভালোবাসেন এর চেয়ে বেশি ভালো জীবনে বাসেননি কাওকে, নিজেকেও না।
আপনিই তো সেই মানুষ, যার চেয়ে আন্তরিক দু'য়া এই পৃথিবীততে কেউ করবে না তার জন্যে, সে নিজেও না।
এম্নিতেই মানুষের সব কথার শেষে ফেরেস্তারা আমিন আমিন বলেন।
আর সন্তানের জন্য বাবা মা'র মুখ থেকে বের হওয়া প্রতিটি শব্দ মারাত্মক শক্তিশালী মিসাইল একেকটা।
আসুন এর মর্যাদা বুঝি, এর অপব্যবহার না করি।
খুব কস্ট পাই অনেক বাবা মা'র ভাষা শুনে, অবাক হই, এদের কেও আল্লাহ সন্তান দেন।
হ্যা, সন্তান অন্যায় করেছে, কিন্তু মা-বাবা হিসেবে এ ধরনের ভাষা ব্যবহার না করে আসুন বলি,
"আল্লাহ তোমাকে হিদায়াত দিন, আমার জন্য চক্ষু শীতলকারি বানান।"
অথবা বলতে পারেন
আল্লাহ তোমাকে ওমর (রাঃ) মত বানান।
আল্লাহ তোমাকে আয়েশা (রাঃ) মত বানান।
আল্লাহ তোমাকে কাবা ঘরের ইমাম বানান।
আল্লাহুম্মা আমীন!
রাগের সময়ও আমাদের কথা বলা অভিশাপ দেওয়া এগুলো আল্লাহ কবুল করেন।
তাই যখনি বুঝবেন কোন কিছুতে রাগ উঠে যাচ্ছে মেজাজ এর টেম্পারেচার বাড়ছে, শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাচার জন্য তখনি
ﺃﻋﻮﺫ ﺑﺎﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺸﻴﻄﺎﻥ ﺍﻟﺮﺟﻴﻢ .....
'আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম'
মনে মনে পড়তে থাকবেন দেখবেন নিজের প্রতি নিজের কন্ট্রোল চলে এসেছে ইনশা-আল্লাহ।
📚📖
📌 বাবা-মা যারা আছেন তারা এই বই গুলা পড়বেন অনেক কিছু শিখতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।
১. প্যারেন্টিং
(আধুনিক যুগে আমার সন্তানকে কিভাবে মানুষ করবো)
২. সন্তানের চরিত্র গঠনের পরিবার ও পরিবেশ
৩. প্যারেন্টিং
(এন ইসলামিক আইডিলজ ফর চিল্ডেন)
৪. সন্তান লালন-পালনে আর্দশ মায়ের ভূমিকা
৫. সন্তান স্বপ্নের পরিচর্যা
৬. আপনার সন্তান আপনার ভবিষ্যৎ
৭. যখন তুমি মা-
[কিছুটা সংগ্রহীত এবং বেশি অংশ পরিমার্জিত।]
---Rabeya Bosreh
চরিত্রহীন ছেলে-মেয়েদের ভালোবাসা থাকে না।এর জন্য এদের মধ্যে বিবাহ-বিচ্ছেদ বেশি হয়।এরা বিয়ের আগে একাধিক সম্পর্কে জড়িত থাকবে আর বিয়ের পর পরকীয়াতে লিপ্ত হবে।
মাঝখান দিয়ে কিছু মানুষ অসহায়ের মত দীর্ঘশ্বাস ফেলে যাবে।
এর জন্য অন্তত বাবা-মায়ের উচিত নিজ সন্তানের চরিত্র সম্পর্কে অবগত হয়ে আরেকজনের সন্তানকে ঘরে আনা বা তুলে দেওয়া।.
কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ
১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না।
২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না।
৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না।
৪. আপনার শিশু যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন ধরণের খেলা সে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে।
৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোড়াজুড়ি করবেন না।
পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা।
৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ।
তার মনের অবস্থাটা বুজতে চেষ্টা করুণ।
৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন।
আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে।
৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন।
কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন।
৯. আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি প্যারেন্টাল কন্ট্রোল অপশন অ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন কেবল নেটওয়ার্কে, বিশেষ করে সেই সমস্ত নেটওয়ার্কে যেখানে আপনার শিশু প্রায়শই ভিজিট করে।
১০. তিন বছর বয়স হয়েছে এমন সন্তানকে তাদের ব্যক্তিগত গোপন স্থানসমূহ কিভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হয় তা শেখান। সতর্ক করে দিন যেন সেসব এলাকা কেউ স্পর্শ করতে না পারে- নিষিদ্ধদের মধ্যে আপনিও আছেন (মনে রাখবেন চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম এ্যান্ড উইথ ইউ)।
১১. কালো তালিকাভুক্ত করুণ সেই সব বই, গান, মুভি, পরিবার বা ব্যক্তিকে- আপনি মনে করেন যে বা যা আপনার শিশুর মনের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।
১২. আপনার শিশুকে ভিড়ের বাইরে গিয়ে দাড়ানোর মূল্যবোধ শেখান।
১৩. আপনার শিশু যদি কারো সম্পর্কে অভিযোগ করে তবে দয়া করে বিষয়টি নিয়ে মুখ বুজে থাকবেন না।
মনে রাখবেন আপনি হয় বাবা মা অথবা হবেন দু’দিন বাদে, যে কোন ব্যাথা কিন্তু সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয়...
আপনার সচেতনতা আপনার পরিবারের নিরাপত্তা।
সন্তানকে ভালোবাসা মানে তার সব কাজ আদর করে, করে দেওয়া নয়। তাকে অথর্ব করাতে সার্থকতা নেই। তাকে সাহায্য করুন প্রতিটি কাজে, পরিপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Website
Address
Mirpur
1216
Mirpur 13
Mirpur, 1216
"Sauhna" your number one source for all things Cosmetics, Parsonal Care & Beauty Care products. we'r
Mirpur
Online Trusted Recharge Offer will provide Talk-Time, Internet & Cash Back Offer with cheap price in
Mirpur
This page is all about me and my beloved daughter Yashfa Alia Rahman.Our memorable moments will be u
Road # 19, House # 50 Rupnagar R/A, Dhaka
Mirpur, 1216
It's all about Cosmetic, fabrics, Make up products.
05
Mirpur
islamik page.... amder page er waz valo lagle like comment share kore pase thakben❤️ Dhonnobad