Digital Boosting

Digital Boosting

You may also like

Amzad Alee
Amzad Alee

If you want your business to succeed then Facebook marketing is never possible

15/11/2021

কিছু প্রোডাক্ট বিক্রি হোক নতুন কাস্টমারের কাছে
⚫আপনার ব্রান্ডের ভেলু , ব্রান্ড এর মান বজায় রাখতে প্রয়োজন লা-ইক এবং ফ- লোয়ার ।
⚫আমরা দিচ্ছি রিয়েল একটিভ লা- ইক ফ- লোয়ার স্বল্প মূল্যে ।
⚫পোস্ট রিচ এবং এনগেজ'মেন্ট আপনার পোস্টকে হাজারো মানুষের কাছে নিয়ে যাবে আর নতুন নতুন কাস্টমার নিয়ে আসবে।
⚫ফেসবুক এলগরিদমের সাথে নিজেকে আপডেট রেখে,মার্কেটিং টেকনিক ও কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার বিজনেস বা ব্র্যান্ডের সেলস বুস্ট
করুন!
⚫অন্ধকারে ঢিল না ছুড়ে সঠিক পদ্ধতিতে এড মার্কেটিং করে বাড়িয়ে নিন ক্রেতা আর হয়ে উঠুন সফল উদ্যোগতা !!
বিস্তারিত জানতে Send Message এ ক্লিক করুন_
অথবা ফোন করুন_
01755303264

14/10/2021

( কুপন থেকে দূরে থাকুন আপনার পেজটি ভালো রাখুন)
বুস্ট করুন টার্গেট করেই
৫ ডলা*র পোস্ট বু*স্ট মাত্র ৬০০ টাকা, পে*ইজ প্রমো*শন ৫০০০+ লা*ইক মাত্র ১৫০০ টাকা থেকে শুরু
📱 বিস্তারিতঃ 01755303264
------------------------------
আমরা ফেইসবুকের সব নিয়ম মেনে এবং মাস্টারকার্ড/ভিসাকার্ড এর মাধ্যমেই প্র*মোট এবং বু*স্ট এর কাজ করে থাকি। কম দামে পেইজ এবং পোস্ট বু*স্ট করে নিজের ব্যাবসা এবং পেইজ কে ঝুঁকিতে ফেলবেন না।
--------------------------------
কারা আপনার পণ্যটি খুঁজছে?
হ্যাঁ আমরা নির্দিষ্টভাবে তাদেরকেই খুঁজে বের করি যারা আপনার পণ্যটি খুঁজছে!
🔵 আপনি সর্বনিন্ম ৫ ড*লার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আপনার ইচ্ছেমতো ডলার বু*স্ট করাতে পারবেন। ড*লার প্রাইস জানতে ইনবক্স করুন।
📌 নোটঃ ব্যাংকের রেটের সমমান কিংবা তারচেয়েও কম দামে কেউ যদি ড*লার অফার করে থাকে তবে বুঝে নিবেন সেখানে নিশ্চয়ই কোন চুরি কিংবা অসাধু চিন্তাধারা রয়েছে। কারন মার্কেট রেটের চেয়ে কম দামে রাখতে চাইলে চুরি করা ছাড়া সম্ভব নয়।

16/08/2021

কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়া তে এড করতে হবে ?
যা থাকছে এই লিখায় –
* ৫ টি টিপস ছোট বিজনেসের বাজেট দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তে এড করার ।
* ৫ টি সোশ্যাল মিডিয়া এড মিস্টেক যা আজকেই জানতে হবে ।
এখন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ প্রতিদিন গড়ে ২.৫ ঘণ্টা সময় সোশ্যাল মিডিয়া তে কাটায় । আপনি যদি ছোট বিজনেসের মালিক হন তবে ইহা আপনার জন্য জানা খুবই গুরুত্ব পূর্ণ । সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের সমাজে এবং দৈনন্দিন জীবনে মুখ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে ।
অধিকাংশ বেসিক সোশ্যাল মিডিয়া উপদেশ দিয়ে থাকে প্রত্যেক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এ জয়েন করুন আর সারা দিন পোস্ট করুন । এইটা করুন ঐ টা করুন । আর সেটার জন্য আপনার যথেষ্ট সময় নাই ।
এই টা খুবই গুরুত্ব পূর্ণ আপনার ছোট বিজনেসের জন্য যে কিছু প্রধান সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এ আপনার উপস্থিতি থাকতে হবে , যেমন ফেসবুক । কিন্তু আপনি চেষ্টা করেছেন এই সব নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে গড়ে উঠার জন্য তবে ইহা তত টুকু সহজ নয় যত টুকু শোনা যায় ।
সোশ্যাল মিডিয়া এড আপনাকে সাহায্য করবে সব থেকে বেশী আপনার মার্কেটিং এ খরচ রিটার্ন পেতে , পাশা পাশি কম সময় দিতে হবে সোশ্যাল মিডিয়া তে । যখন বড় কোম্পানির মার্কেটিং এর জন্য আদর্শ সোশ্যাল নেটওয়ার্ক , তখন ছোট কোম্পানির মালিক আসলে জানে না কিভাবে এডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া কে ব্যাবহার করতে হয় ।
সেই জন্যই এই গাইডলাইন
এই গাইডে আপনি খুঁজে পাবেন স্টেপ , সমাধান , লক্ষ্য যা আপনাকে সাহায্য করবে এডের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ার মুনাফা বাড়াতে ।
আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার মুনাফা বাড়াতে এই সমস্ত কাজ গুলি আগে করুন ।
সোশ্যাল মিডিয়া শুধুমাত্র আর বাচ্চাদের জন্য নয় , বর্তমানে বিজনেসে জগতে টিকে থাকতে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া দরকার । ভালবাসেন আর নাই বা বাসেন ।
আপনার সুবিধার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া কে ব্যাবহার করার স্মার্ট পদ্ধতি আছে বিশেষ করে যখন আপনি এডের জন্য ব্যাবহার করবেন ।
আপনার প্লাটফর্ম বেছে নিন শুরুতে শুধুমাত্র একটির উপর ফোকাস দিন ।
আপনার হাতে অনেক রকম সোশ্যাল নেটওয়ার্ক বেছে নেয়ার সুযোগ আছে , কিন্তু সব নেটওয়ার্ক আপনার ছোট বিজনেসের রিটার্ন সমান ভাবে দিতে পারে না ।
সব থেকে ভাল প্লাটফর্ম বেছে নিতে তার সুযোগ সুবিধা যাচাই করুন এবং কিভাবে তার ইউজার রা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া জানাই তা দেখে নিন ।
যেমন আমাদের দেশে ছোট বিজনেসের জন্য জনপ্রিয় প্লাটফর্ম ফেসবুক তার কিছু দিক তুলে ধরা হল ।
# গড় বয়স – ২৫ – ৩৪ বছর
# ইন্টারেস্ট – আর্টিকেল , ভিডিও , লাইফ আপডেট
# প্রাথমিক ব্যাবহার – ফ্রেন্ড এবং ফ্যামিলির সংস্পর্শে থাকা , নিউজ আপডেট এবং জীবন মাণ এর ব্যাপারে আপডেট থাকা ।
# ফান ফ্যাক্ট – ৩০০ মিলিয়ন ছবি প্রত্যেক দিন আপলোড করা হয় , গড়ে ২.৫ ঘণ্টা সময় কাটান হয় ।
# এড – অনেক সহজ টার্গেট গ্রাহকের নিকট পৌঁছান , সব থেকে বেশী অপশন ।
টেকনোলজির হাতে নিজেকে সমর্পণ করবেন না বরং তা আপনার কাজ উদ্ধারে ব্যাবহার করুন ।
আপনি যদি সফটওয়্যার দেভলপার না হয়ে থাকেন তবে থার্ড পার্টি CPM versus CPC শেখা বন্ধ করুন এই সব কিছু আপনার দরকার নাই । যখন আপনি এডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করবেন তখন শুধুমাত্র বেসিক সেটিং নিয়ে কাজ করুন ফেসবুকের Power Editor. থেকে দূরে থাকুন ।
আপনার ডাটা একসাথে করুন ।
সোশ্যাল নেটওয়ার্ক কে তার আসল রুপ এড নেটওয়ার্ক হিসাবে ভাবুন । তারা ইউজারদের তত্থের বিনিময়ে ফ্রি ভিডিও , ছবি শেয়ার করার সুযোগ দিয়ে থাকে । একজন ছোট বিজনেসের মালিক হিসাবে এই সুযোগ লুফে নিন তারা আপনার টার্গেট গ্রাহক সম্পর্কে যে সমস্ত তথ্য দিয়ে থাকে ।
তাই আপনার ওয়েবসাইট এবং ইমেইল লিস্ট ফেসবুকের সাথে কানেক্ট করুন যাতে করে আপনার সকল পাঠক কে একই স্থানে পান এবং তাদেরকে ফলো করতে পারেন ।
৫ টি টিপস ছোট বিজনেসের বাজেট দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তে এড করার ।
অনেক টাকা বাচান টিপস এবং টুল আছে যে গুলি আপনার ট্রাই করে দেখা উচিৎ আপনার বাজেট শেষ হবার আগেই । আপনার একাউনটের উপর চাপ কমিয়ে বেশী বেশী মুনাফা পেতে ৫ টি টিপস দেয়া হল ।
১- শুরু করুন অরগানিক
সোশ্যাল মিডিয়াতে পেইড এড করার আগে অবশ্যই আপনার বেইজলাইন গড়ে তুলুন অরগানিক কনটেন্ট দিয়ে ।
” আপনি যদি অরগানিক ভাবে পোস্ট করে থাকেন তবে ফেসবুক আপনাকে আরও বেশী বেশী রিচ দিয়ে রিওয়ার্ড দিবে , পরে তখন সেই পোস্ট আপনি বুস্ত করতে পারেন ”
যাইহোক এই টা খুব গুরুত্ব পূর্ণ ব্যাপার যে পোস্ট অরগানিক ভাবে বেশ ভাল পারফর্ম করবে তার পিছনে খরচ করা । যখন ফেসবুক বুঝতে পারবে সেই পোস্টের জনপ্রিয়তা তখন আরও বেশী বেশী রিচ হতে থাকবে ।
যখন আপনি জনপ্রিয় অরগানিক পোস্টের উপর খরচ করছেন তখন কয়েকদিন অপেক্ষা করবেন আরও বাজেট বাড়ানোর পূর্বে । আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে এখনও সেই পোস্ট বেশ ভাল পারফর্ম
করছে । যদি তা গড়পড়তা থেকে ভাল পারফর্ম করে তবেই বাজেট বাড়াবেন ।
২- আপনার বাজেটের সাথে খুঁতখুঁতে হন
শুধুমাত্র সে খানেই খরচ করা উচিৎ যা আপনার আসল উদ্যোগ সফল হতে সাহায্য করে থাকে । যেমন খুব সম্ভব সেই কনটেন্ট এর উপর খরচ করব যা আমার বিক্রয় বৃদ্ধি করবে তার উপর নয় যেটা আমার কোম্পানির সাথে যায় না । তাই সেই খানেই আপনার টাকা লাগান যে খানে আপনার বিজনেসের কাজে আসে ।
যদি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কিত কনটেন্ট বেশী না থাকে , তবে আপনার বিজনেসের সাথে যায় এমন কিছু কনটেন্ট যা আপনার ফলোয়ার ইন্টারেস্ট ফিল করে থাকে যেমন আর্টিকেল বা ভিডিও শেয়ার করুন । তবে অবশ্যই প্রতিদ্বন্দ্বীর কনটেন্ট কপি করবেন না ।
৩- আকর্ষণপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি করুন
আকর্ষণপূর্ণ কনটেন্ট বলতে গ্রাফিক , ইমেইজ , ভিডিও , পোস্ট কে বুঝায় যাতে ফলোয়ার যে কোন ভাবে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে থাকে । লাইক , কমেন্ট , শেয়ার করে থাকে । এই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া আপনার কনটেন্টের জনপ্রিয়তা প্রমান করে আর সেটা ফেসবুক টের পেয়ে আরও বেশী বেশী ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া পেতে সাহায্য করে থাকে ।
এই খানে কিছু পদ্ধতি বলা হল যার ফলে আপনার কোন প্রকার খরচ ছাড়ায় কনটেন্ট জনপ্রিয় হতে পারে ।
# আকর্ষক এবং সংক্ষিপ্ত কনটেন্ট লিখুন
ইহা গুরত্ত পূর্ণ যে আপনার লিখা কনটেন্ট যেন পাঠকের সাড়া পায় । তা করার সব থেকে ভাল উপায় হল যথাযথ এবং পরিষ্কার কনটেন্ট লিখা , তবে সেটা আপনার পাঠক সম্পর্কিত হতে হবে ,
আপনার ব্র্যান্ডের ম্যাসেজ এবং টনে হতে হবে , এবং মার্কেট সম্পর্কিত ট্রেনড ফলো করতে হবে ।
# ইমেইজ ভিডিও যোগ করুন
মানুষ সেই কনটেন্ট পছন্দ করে যা সহজেই বুঝা যায় এবং দেখতে ইন্টারেস্টিং হয় । ইমেইজ এবং ভিডিও মানুষের মাঝে তা আঁকতে এবং ফানি হিসাবে তুলে ধরতে সাহায্য করে থাকে , সংস্কৃতির সাথে যায় এমন কিছু বা শিক্ষণীয় ব্যাপার সেপার হতে পারে আপনার কনটেন্ট ।
সৌভাগ্যবশত টেকনোলজির কল্যাণে এই ধরনের কনটেন্ট অনেক কম খরচে তৈরি করা খুব সহজ ।
# পোল , সার্ভে , কুইজ যুক্ত করুন
পোল , সার্ভে , কুইজ শুধুমাত্র বিনোদন দেয় না তাতে বিজনেসের অনেক দরকারি তথ্য ও পাওয়া যায়
এই ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট এর ২০ % ভিজিটর ও বাড়াবে
৪- মোবাইলের জন্য আপনার কনটেন্ট অপটিমাইজ করুন
গবেষণা বলে সোশ্যাল মিডিয়ার ৯০ % মানুষ মোবাইল ইউজ করে থাকে , এই ছাড়া গবেষণা আরও বলে ৮০ % মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া তে কম পক্ষে একটি ব্র্যান্ড ফলো করে থাকে ।
তার মানে হচ্ছে এখনই সময় সোশ্যাল মিডিয়া এডের জন্য অপটি মাইজ করা ।
# পোস্টের কনটেন্ট এত তা ছোট রাখুন যাতে ছোট ডিভাইসে সহজে পড়া যায় ।
# পিক টাইমে পোস্ট করুন বিশেষ ভাবে মানুষ কর্মস্থলে যেতে আসতে যখন ট্রাভেল করে থাকে তখন
# যখন আপনি এড সেট করেন তখন ডিভাইস টাইপ নির্দিষ্ট করে দিন
# আপনার ইমেইজ এবং ভিডিও যাতে মোবাইল ডিভাইসে মানান সই হয় তা নিশ্চিত করুন
# Clipchamp অনলাইন ভিডিও কম্প্রেসার কোন প্রকার সাইজ লিমি ট ছাড়ায়
# Magisto এমন একটি টুল যা দ্রুত ভিডিও তৈরি এবং এডিট করতে সাহায্য করে থাকে যা যে কোন
ডিভাইস বা চ্যানেলে মানান সই হয়ে থাকে
# Facebook Slideshow এর মাধ্যমে স্টিল ইমেইজ থেকে ভিডিও এড বানানো যাবে সেটা পাওয়া যাবে Power Editors এবং Ads Managers এ ।
# Facebook auto-captioning tools এমন একটি টুল যা Facebook Power Editor ইউজারদের অটো ভিডিও এডে ক্যাপশন দিতে সাহায্য করে থাকে ।
৫- রুলস ফলো করতে হবে
ফেসবুক সবার কাছে পরিচিত যে তারা সব সময় তাদের ফিড এলগরিদম চেঞ্জ করে । সেই কারনে কিভাবে মানুষ তথ্য রিসিভ করবে আর কিভাবে বিজনেস তাদের পাঠকের কাছে পৌঁছাবে ।
বিজনেস যখন এই সমস্ত চেঞ্জ জানতে পারে এবং সে হিসাবে কাজ করে তখন ফেসবুক এই সমস্ত বিজনেস কে আরও বেশী রিচ দিয়ে রিওয়ার্ড দিয়ে থাকে ।
এটি তাদের খেলার মাঠ তাই যদি তাদের নিয়মে না খেলেন তাহলে অনেক কিছুই আপনাকে হারাতে হবে । তাই যখন তারা দেখে যে তাদের রুলস ফলো করছেন তখন তারা আরও বেশী রিচ দেয়ার চেষ্টা করে । যার মানে হচ্ছে আরও বেশী ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া , ফলোয়ার , ভিজিট , বিক্রয় ।
৫ টি সোশ্যাল মিডিয়া এড মিস্টেক যা আজকেই জানতে হবে
এখন আপনি জানেন কি কি করতে হবে তাহলে কি কি করতে হবে না তা জেনে নেই । এই সমস্ত কমন প্রবলেম গুলি সমাধান করে আপনার মুনাফা বৃদ্ধি করুন ।
১- কে আপনার পাঠক তা আপনি জানেন না
আপনি কখনও আপনার টার্গেট গ্রাহক নির্ধারণ করেছেন ? তাদের বয়স কত ? কোথায় তারা বাস করে ? সব থেকে কোন সোশ্যাল প্লাটফর্ম বেশী ইউজ করে ? তাদের কি সমস্যা আছে যা আপনি সমাধান করবেন ? আপনার নিজের সম্পর্কে যদি বেসিক কিছু প্রশ্নের উত্তর না দেন কে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ক্রয় করবে কেন করবে ? তাহলে আপনি ভুল করছেন ।
আপনি শুধু শুধু ফেসবুকে এড পোস্ট করবেন আর আশা করবেন যে আপনার টার্গেট গ্রাহকের কাছেই
যাবে তা হতে পারে না । আপনাকে জানতে হবে কে সাড়া দিতে পারে আপনি যা অফার করেন তা ক্রয় করতে বিশেষ ভাবে তাদের কাছে আপনার এড পৌঁছাতে হবে । সোশ্যাল মিডিয়ার এডের সুবিধা হচ্ছে আপনি তা খুব সহজেই সেটা করতে পারেন , তাই কিছু সময় দিতে হবে যে আপনার গ্রাহক কারা তা নির্ধারণ করতে ।
২- আপনার বিজনেসের লক্ষ্য নিরাধারন করেন নাই
আপনি কি জানেন কেন সোশ্যাল মিডিয়া তে আপনি এড পোস্ট করছেন বা আপনার পোস্ট প্রমোট
করছেন ? প্রত্যেক এড কেম্পাইনে পরিষ্কার এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য সেট করাই হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া তে মার্কেটিং করার চাবি কাঠি ।
” বেশী বিক্রয় ” এর পরিবর্তে ” আপনার বিজনেস সম্পর্কে প্রতিবেশী এলাকায় সচেতেনতা গড়ে তোলা ” অথবা ” আপনার বিজনেস ওয়েবসাইট এ আরও বেশী ভিজিটর বাড়ানো ” লক্ষ্য নির্ধারণ করা সুদূরপ্রসারী হতে পারে ।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং দিয়ে যে সমস্ত লক্ষ্য অর্জন করতে চান তার একটা লিস্ট দেয়া হল
# বিজনেস সম্পর্কে সচেতেনতা গড়ে তোলা
# গ্রাহকের ফিডব্যাক বা সাজেশন পাওয়া
# গ্রাহক রিভিউ বা গ্রাহক আপনার বিজনেস কে আরেকজনের নিকট রেফার করা
# সেল প্র মোট করা , বিশেষ বা সিজনাল ইভেন্ট আয়োজন করা
# আপনার বিজনেস ওয়েবসাইট এ ভিজিটর বাড়ানো
# আপনার বিজনেস কে কল দেয়া
# ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল সংগ্রহ করা
৩- ফলাফল অনুসরন না করা
প্রত্যেক সোশ্যাল মিডিয়া এড সফল নয় , আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি জানেন কোনটি সফল এবং কোনটি আসফল । এই অভিজ্ঞতা আপনার পরের এড কেম্পেইনে কাজে লাগাবেন ।
কিন্তু আপনি যদি ফলাফল অনুসরন না করেন তবে বেশী কিছুই শিখতে পারবেন না ।
অধিকাংশ সোশ্যাল প্লাটফর্ম আপনার জন্য এই তথ্য সংগ্রহ করে থাকে । যেমন ফেসবুকে এড দিলে রিপোর্ট এর অপশন আছে চাইলে প্রত্যেক এডের আলাদা আলাদা রিপোর্ট দেখতে পারেন আবার একসাথে পুরা কেম্পেইনের রিপোর্ট দেখতে পারেন ।
৪- আপনি জানেন না কি ট্র্যাক করতে হবে
এখন আপনার হাতে সব এডের ট্র্যাকিং আছে , কিভাবে ফলাফল ব্যাখ্যা করবেন । আপনি যে মেট্রিক
ট্র্যাক করেছেন তা সব থেকে বেশী নির্ভর করে থাকে বিজনেস লক্ষের উপর ।
প্রত্যেকের উচিৎ সজাগ থাকা কে এড দেখল এবং কে এডে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া দেখাল তার পার্থক্য জানা
কারন আপনার ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া দরকার শুধুমাত্র আপনার এড দেখা নয় ।
যদি অনেক মানুষ আপনার এড দেখে কিন্তু ক্লিক করে না বা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া জানাই না তাহলে ধরে
নিতে হবে এই এড বেশ ভাল কাজ করে নাই ।
যারা আপনার এড দেখেছে তাদের মাঝ থেকে যদি ২ থেকে ৫ % ক্লিক করে থাকে তবে বুঝতে হবে এড ভাল করেছে যদি তা ১ % এর কম হয় তবে আবার নতুন করে এড সাজাতে হবে ।
শুধুমাত্র ক্লিক দেখার বিষয় না তার সাথে সাথে দেখতে হবে কেমন ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে ।
যদি একটি এড অনেক কমেন্ট , শেয়ার পাই তবে সেটা ইতিবাচক আলামত । যদিও সেই সমস্ত মানুষ ক্রয় করে নাই হতে পারে তারা পরবর্তী পোস্টে ক্রয় করবে ।
এই টা মনে রাখা গুরত্ত পূর্ণ যে প্রত্যেক গ্রাহক এক দিনে ক্রয় করবে না । যখন আপনি এড এর কার্যকারীতা পরিমাপ করবেন তখন ২৮ দিনের করবেন । কারন কিছু মানুষ ক্রয় করার আগে ভাবার
জন্য সময় নেয় , সে গুলিও যেন আপনার পরিমাপে আসে ।
৫- আপনার ম্যাসেজ কাজ করছে না
যদি আপনি ভাল ফলাফল না পান তবে বুঝে নিতে হবে আপনি যে ভাবে সম্ভাব্য গ্রাহকের সাথে কথা
বলছেন তা ঠিক হচ্ছে না । সেটা বুঝবেন কিভাবে ? বুঝতে হলে টেস্ট টেস্ট আর টেস্ট করে যেতে হবে
যখন আপনি এড ডিজাইন করবেন তখন আপনার টার্গেট গ্রাহক এবং বিজনেসের লক্ষের কথা চিন্তা
করবেন । তারপর ভিন্ন ভিন্ন অপশন চিন্তা করবেন । এই গুলি কে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে এড তৈরি করে টেস্ট
করতে হবে । হতে পারে একই লিখায় ভিন্ন ভিন্ন ইমেইজ দিয়ে আবার একই ইমেইজে ভিন্ন ভিন্ন অফার দিয়ে । এত কিছুর পরে যে কপি বেশী কাজে দিবে সেটা প্রয়োগ করতে হবে ।
আপনি ছোট বিজনেসের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া তে কিভাবে এড দিতে হবে তার কিছু টিপস পেলেন
এই বার দেখা যাক কিভাবে ফেসবুকে এড দিবেন ।
ফেসবুকে কিভাবে এড দিবেন
ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া জানানোর দিক দিয়ে ফেসবুক হচ্ছে সব থেকে বেশী বেবহিত এপস । নতুন “liking”
অপশন সহ ইন্টারেস্টিং ভিডিও , আর্টিকেল শেয়ার করা সহ অনেক কারনে ফেসবুকে সময় কাটায়
মানুষ যার কারনে আজকে এডের জন্য প্রধান প্লাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক ।
ফেসবুকের অনেক ক্যাম্পেইন অপশন আছে যা আপনি ইউজ করতে পারেন , একটু রিসার্চ এর দরকার কোন অপশন আপনার কেম্পেইনের জন্য বেস্ট । তারপরে আপনার সেটিং দেখে নিন
আর ফলাফল উপভোগ করুন ।
# বিভিন্ন প্রকার ক্যাম্পেইন রান করুন
# আপনার পেইজ প্র মোট করুন
# আপনার পোস্ট বুস্ত করুন
# আপনার ওয়েবসাইট এ ভিজিটর পাঠান
# ওয়েবসাইট এ আলাপ আলোচনা বাড়ান
# আপনার বিজনেসের কাছের মানুষের নিকট পৌঁছান
# আরও অনেক কিছু

16/08/2021

কেন আপনার ছোট বিজনেসের ওয়েবসাইট দরকার ?
- আপনি বিরাট পৃথিবীর অংশ হতে পারেন , মানুষের সিদ্ধান্ত গ্রহনে প্রভাব ফেলতে পারেন , এবং তাদের মাঝে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করতে পারেন ।
- ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সম্ভাবনাময় পার্টনার এর সাথে একত্রে কাজ করার প্লাটফর্ম , এবং গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার সাথে সাথে কোম্পানির আপডেট জানানোর মাধ্যম ।
- ইন্টারনেট ওয়েবসাইট কে বিজনেস এর সম্মুখ দরজা এবং পারফেক্ট মার্কেটিং চ্যানেল হিসেবে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ।
- আপনার বিজনেস এর অনলাইন ব্রশিয়ার হিসেবে কাজ করে , আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর ২৪/৭ এড করে বলতে গেলে কোন খরচ ছাড়াই ।
- প্রত্যেক দিন ২.৪ বিলিয়ন মানুষ ওয়েবসাইট ভিজিট করে , তাই ওয়েবসাইট আপনার সম্ভাব্য গ্রাহক এর নজরে আসার চান্স বাড়িয়ে দেয় ।
- ওয়েবসাইট আপনার বিজনেসের মান হৃদয়ঙ্গম করতে সাহায্য করে এবং বিশ্বাস গড়ে তুলে ।
- আপনি যে কোন সময় ওয়েবসাইট সেট আপ করতে পারেন এবং নিজেই নিজের বস হতে পারেন । ওয়েবসাইট মোক্ষম হাতিয়ার তাদের জন্য যাদের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে পুঁজি সীমিত ।
- আপনি সরাসরি প্রমোট , প্রদর্শনী , এড করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইট এ সব কিছু আপনার হাতে ।
- হাজারো ওয়েব রিসোর্স এর মাধ্যমে আপনার বিজনেস চেষ্টা কে গতি দিতে সাহায্য করবে , বিজনেস লক্ষ্য অর্জন করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিবে ।
- ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি যেমন সমর্থন যোগাতে পারেন তেমনি সেবা দিতে পারেন , গ্রাহক সেবা দিতে আপনাকে সক্ষম করে তুলবে ।
- ওয়েবসাইট প্রথম জিনিস যখন কেউ আপনার সাথে অনলাইনে বিজনেস করবে তখন যা দেখতে চাই তাই ওয়েবসাইট সামাজিক প্রমান হিসেবে কাজ করে থাকে ।
- ধারাবাহিক বর্ণনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন , ওয়েবসাইট আপনার গল্পের দিক তুলে ধরার সাথে সাথে পাবলিক রিলেশন গড়ে দিতে সুযোগ করে দিবে ।

13/06/2021

কোয়ারেন্টিনে অনলাইন বিজনেস দেবে বাড়তি আয়-
মাত্র ছ'মাস পূর্বেও আমাদের এই পৃথিবী ছিল ব্যস্ত ও প্রাণচঞ্চল। প্রতিদিনের সকাল শুরু হতো ব্যস্ততা দিয়ে। এমন জীবনে অভ্যস্ত আমরা তখন পর্যন্ত ভাবতেও পারিনি সামনের দিনগুলোতে কী হতে যাচ্ছে। কোভিড-১৯ এর আক্রমণে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ এ দুর্যোগে পুরো পৃথিবী জুড়ে কোটি কোটি মানুষ গৃহবন্দী জীবনযাপন করছে। এই ভাইরাসের আকস্মিক প্রকোপের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ হয়ে আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সীমিত আকারে চালু রয়েছে অন্য সকল কর্মক্ষেত্র।
লকডাউনের দীর্ঘ ও বন্দিদশায় সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশের মতো মধ্যম আয়ের দেশের বার্ষিক আয়ের অন্যতম বৃহৎ খাত হলো অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাজারের ব্যবসা। করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ পড়ে ছিল এ দেশের অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বর্তমানে ধীরে ধীরে আবার ব্যবসাক্ষেত্র চালু হলেও লকডাউনের বন্দিদশার কারণে ক্রেতাদের কেনাকাটা করতে আসার হার বেশ কমে গিয়েছে। যার ফলে নতুন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু হওয়া তো দূরের কথা, বর্তমানের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই হুমকির মুখে পড়েছে।
বাজারের এ স্থবিরতা ও অচলাতনয়ের মাঝে অনলাইন বিজনেস হতে পারে উত্তরণের সময়োপযোগী একটি উপায়। বাংলাদেশের মানুষ ইতোপূর্বে অনলাইন বিজনেসের সাথে একদমই পরিচিত ছিল না তা কিন্তু নয়, তবে করোনাভাইরাসকালীন সময়ে অনলাইন বিজনেস যেভাবে ব্যবসায়ী ও ক্রেতা, উভয়পক্ষের কাছেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, তাতে বলা যায় যে বন্ধের মুখে পড়ে যাওয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনরায় বাজারে ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি স্বল্প বিনিয়োগে নতুন নতুন উদ্বোক্তা তৈরি করার একটি অপার সম্ভাবনাময় দ্বার এই অনলাইন বিজনেস।
বাংলাদেশে অনলাইন বিজনেস শুরু হয়েছে খুব বেশিদিন হয়নি। এই শতাব্দীর প্রথম শতকে বাংলাদেশের মানুষ ইন্টারনেটের সাথে ব্যাপকহারে পরিচিত হয় এবং তার সহজলভ্যতাও বেড়ে যায়। বিগত দশ বছরে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তাদের অফিশিয়াল আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইনে প্রোডাক্ট অর্ডার করা বা হোম ডেলিভারির মতো অনলাইন নির্ভর কার্যক্রম শুরু করেছে। এর পাশাপাশি বেশ কিছু স্বতন্ত্র অনলাইন ব্যবসাও গড়ে উঠেছে এ সময়ে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের মাঝে বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে অনলাইন বিজনেস।
অনলাইন বিজনেস শুরু করার পূর্বেই আপনার কিছু ধারণা পরিষ্কার থাকা প্রয়োজন। সর্বপ্রথম আপনার জানা থাকতে হবে আপনি অনলাইন বিজনেস কেনই বা করতে চান? লকডাউনে বাড়তি আয়ের উদ্দেশ্যে নাকি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায়। কারণ আপনার লক্ষ্যের উপরে ভিত্তি করেই সাজাতে হবে সম্পুর্ণ পরিকল্পনা। পাশাপাশি, আপনি কতখানি বিনিয়োগ করতে সক্ষম তার উপরেও অনেক কিছুই নির্ভর করে। অনলাইন বিজনেসে মূলত অনেক সময় দিতে হয়। অনলাইনে নিজের বিজনেসের প্রচারণা, ক্রেতার অর্ডার নেওয়া, যথাসময়ে ডেলিভারি ইত্যাদি ঝক্কির কথা মাথায় রেখেই ব্যবসা শুরু করতে হবে। তাছাড়াও পরিকল্পনা তৈরির সময় ব্যবসার ব্যপ্তি, যোগান ইত্যাদি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া ভালো। সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ বা লোকবলসংক্রান্ত জটিলতায় সম্মুখীন হতে হবে না।
ব্যবসায় নামার পূর্বে অভিজ্ঞ কারোর সাথে যোগাযোগ করে নেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে করুন, আপনি অলনলাইনে কসমেটিকসের ব্যবসা করা শুরু করলেন, কিন্তু এ ধরনের প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার বিশেষ কোনো ধরনের ধারণা নেই। প্রোডাক্ট কোথা থেকে আনলে ভালো হবে, এই প্রোডাক্টের টার্গেট মার্কেট কোথায়, কীভাবে কাস্টমারদের কাছে এই প্রোডাক্টেগুলোর তথ্য পৌছানো সম্ভব, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা না রাখলে বিনিয়োগসমেত পুরো ব্যবসাই লাটে উঠার ঝুঁকি থেকে যায়। তাছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়িক জটিলতা, ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন ইত্যাদি কীভাবে সহজে ও কার্যকরভাবে করা সম্ভব সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেয়ার জন্যও একজন অভিজ্ঞ কাউকে প্রয়োজন। সুতরাং হুট করে ব্যবসায় নেমে পড়লেই হবে না, অনলাইন বিজনেসে অভিজ্ঞ এমন কারোর থেকে নিয়মিত নির্দেশনাও গ্রহণ করতে হবে।
নির্দেশনা অর্জনের পাশাপাশি কিছু কাগুজে দক্ষতা অর্জন ব্যবসা সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। অনলাইন বিজনেসে নামায় পুর্বে চাইলে অনলাইনে কিছু বিজনেস স্ট্র্যাটেজির ওপর কোর্স করে ফেলতে পারেন। বর্তমানে কোর্সেরা, ইউডেমিসহ বড় বড় সব অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্মগুলিতে বিজনেস স্ট্রাকচার, বিজনেস মডেল ক্যানভাস, মানি ফ্লো, সাপ্লাই চেইনের মতো বেসিক কিছু বিজনেস কোর্স ফ্রি তে করা যাচ্ছে।
এবারে আসা যাক মূল পরিকল্পনায়। সর্বপ্রথম আপনাকে যা করতে হবে তা হলো পণ্য বা সেবা নির্বাচন করা। আপনি কী ধরনের পণ্য বা সেবা দিতে চাচ্ছেন, আপনার গ্রাহক কারা হবে, বাজারে আপনার পণ্য বা সেবার চাহিদা কতটুকু এসব বিষয় নির্দিষ্ট করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন মার্কেট এনালাইসিস। বর্তমানে কোন ধরনের পণ্যের চাহিদা কেমন, আর কারা কারা অনলাইনে একই ধরনের সেবা প্রদান করছে, প্রতিযোগীদের থেকে আপনি কোন কোন দিক থেকে বাড়তি সুবিধাজনক অবস্থায় থাকবেন ইত্যাদি যাবতীয় প্ল্যান সেরে ফেলে সে অনুযায়ী আপনার মার্কেটিং পলিসি নির্ধারণ করতে হবে। মার্কেটিং পলিসি ভেবে ফেলার পরে এবারে প্রয়োজন তার একটি লিখিত আকার। অনলাইনে যারা ব্যবসা করে তাদের সকলেই এ ধরনের লিখিত আকারে রাখেন এমনটি নয়, কিন্তু আপনি যদি অদূর ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসাকে বড় করতে চান তবে সেক্ষেত্রে এ ধরনের পূর্ব পরিকল্পনা ও বিজনেস স্ট্রাটেজিগুলো লিখিত আকারে থাকলেই ভালো হয়। পাশাপাশি প্ল্যান করে ফেলার পরপরই চাইলে আপনার কোম্পানির নামে একটি ফেসবুক পেজ, কন্টাক্ট পেজ, ফেসবুক গ্রুপ, ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি খুলে ফেলতে পারেন। তাহলে আপনি পুরোদমে ব্যবসা শুরু করার আগেই আপনার উদ্যোগটি সম্পর্কে আপনার আশেপাশের মানুষজন জানতে পারবে।
আপনি যদি মোটামুটি ভালো অংকের বিনিয়োগ নিয়ে বেশ বড় আকারে বিজনেস প্ল্যাটফর্ম খুলতে চান তবে সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে নিতে হবে। সাধারণত ব্যক্তি পর্যায়ের এ ধরনের উদ্যোগের জন্যে রেজিস্ট্রেশন ফ্রি-তেই করা যায়। এবারে পূর্ণ উদ্দমে কাজে নামার পালা! যেহেতু অনলাইন বিজনেস, তাই শুধুমাত্র ফেসবুক কেন্দ্রিক প্রচার প্রচারণা না করে চেষ্টা করুন একটি ওয়েবসাইট খুলে ফেলার। এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন যেন আপনার বিজনেসকে খুব সুন্দরভাবে ক্রেতার নিকট উপস্থাপন করা যায়। ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো তৈরি, সিকিউরিটি চেক, আপডেট ও ব্যাক আপ ইত্যাদি কাজের জন্যে একজন হোস্ট রেখে দিতে পারলে ভালো হয়। এ ধরনের ওয়য়েবসাইট পরিচালনা করার জন্যে কিছুটা আর্থিক লগ্নির প্রয়োজন হলেও, প্রচারণা ও স্বচ্ছন্দভাবে অনলাইনে বিজনেস চালানোর ক্ষেত্রে এ ধরনের ওয়েবসাইট খুবই কার্যকরী।
ওয়েবসাইটটি তৈরি হয়ে যাবার পর আপনি আপনার পণ্যের বিবরণ, দাম, যোগাযোগের উপায় ইত্যাদি বিস্তারিত সহকারে আপনার ওয়েবসাইটে আপডেট দিতে পারবেন। প্রচার প্রচারণার জন্যে আগে থেকে খুলে রাখা ফেবসুক পেইজ বা গ্রুপকেও ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি নিয়মিত কন্টেন্ট আপলোড, ভিডিও তৈরি, ডিজিটাল ডিজাইন বা রিভিউয়ের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করতে পারেন। বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইন প্রতিযোগীতা, রিভিউ প্রতিযোগীতা বা বন্ধুদের যুক্ত করার প্রতিযোগীতার বিনিময়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিতে অনেক অনেক মানুষকে সংযুক্ত করা যাচ্ছে। মনে রাখতে হবে, প্রচারেই প্রসার। তাই শুরুর দিকে ক্রেতাদের সেবা প্রদানের পাশাপাশি আর অধিক ক্রেতাকে একই প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করার চেষ্টাও চালিয়ে যেতে হবে।
তবে শুধু বিনিয়োগ ও পণ্য বিক্রির মধ্যেই অনলাইন বিজনেস সীমাবদ্ধ নয়। ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে এর পাশাপাশি আরো অনেক কিছুই মেনে চলতে হয়। গ্রাহকদের অর্ডার ঠিকঠাকভাবে গ্রহণ করা, সময়মতো পণ্য বা সেবা পৌঁছে দেওয়া, তাদের কোনো সমস্যা থাকলে তা সমাধান করে দেওয়া ইত্যাদি যাবতীয় দায়িত্বও অনলাইন বিজনেস করতে গেল মাথায় রাখতে হয়। অন্যথায় ক্রেতাদের বাজে রিভিউয়ের কারণে আপনার ব্যবসার ক্ষতি তো হবেই, উপরন্তু আইনি জটিলতার মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনাও থেকে যায়।
অন্য সকল ব্যবসার তুলনায় অনলাইন বিজনেসের বিশেষত্ব হচ্ছে, এ ধরনের ব্যবসা অত্যন্ত কম বিনিয়োগে ও বিশেষ পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই করতে পারা সম্ভব। আর যে কারণে কোয়ারেন্টিনের এই গৃহবন্দিদশায় বেশ বৃহৎ আকারেই বেড়ে উঠছে দেশের অনলাইন বিজনেস। ঘরে বসে অযথা সময় নষ্ট না করে তাই শুরু করতে পারেন অনলাইন বিজনেস। অভিজ্ঞতা অর্জনের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ হলে মন্দ কী তাতে? বলা যায় না, আপনার এ ক্ষুদ্র উদ্যোগ থেকেই হয়তো আগামীতে গড়ে উঠবে দেশের সর্ববৃহৎ অনলাইন বিজনেস প্ল্যাটফর্ম।

13/06/2021

বাংলাদেশে অনলাইন ব্যবসা শুরু করার জন্য কিছু দরকারি পরামর্শ-
আপনি কি বাংলাদেশে লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে আগ্রহী? কিন্তু বুঝতে পারছেন না কিভাবে করবেন? তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য।
আজকাল বাংলদেশে অনলাইন ব্যবসা খুবই জনপ্রিয়।অনলাইনে ব্যবসা চালানোর সাথে অনেক কাজ জড়িত।আপনার অনলাইন ব্যবসা চালানোর জন্য আপনাকে সর্বোত্তম পন্থাটি বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে কোন শর্টকাট নেই এবং শুরু করার পূর্বে আপনাকে প্রচুর পড়ালেখা করে নিতে হবে।
এখানে আপনি অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স শুরু করার কিছু মৌলিক বিষয় খুজেন পাবেন,যেমন: পরিকল্পনা স্থির সংকল্প কঠোর পরিশ্রম অসাধারণ ব্যবসার পরিকল্পনা মুনাফার সম্ভাবনা যদি আপনার মাথায় পরিকল্পনা থাকে অদূর ভবিষ্যৎ এ অনলাইন ব্যবসা শুরু করার তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য। আরেকটা বিষয় নিজের কাছে এবং আপনার ক্রেতার কাছে স্পষ্ট করতে হবে যে তারা কেন আপনার কাছে কিনবে? নিজেকে আত্ববিশ্বাসী করার জন্য আপনাকে কিছু হোমওয়ার্ক করতে হবে।সেটা করার জন্য নিচে অনলাইন ব্যবসা চালানোর কিছু দরকারি পরামর্শ দেয়া হলো:
নিজের আগ্রহকে বিবেচনা করুন:
আপনার উচিত নিজের আগ্রহ অনুযায়ী অনলাইন ব্যবসা পছন্দ করা।কারণ শুধু মুনাফা অর্জনের চেয়ে আপনি যদি আপনার ব্যবসায় আগ্রহী হোন তাহলে সেটার সফল হবার সম্ভাবনা অনেক বেশী।যখন আপনি আপনার আগ্রহ নির্ধারণ করবেন তখন আপনার উচিত যেই পণ্য আপনি বিক্রি করবেন সেটার মার্কেটে চাহিদা কেমন সেটা দেখা। যদি সেটার বেশি চাহিদা থাকে তাহলে আপনার সফল হবার সম্ভাবনাও বেশি।
অনলাইন মার্কেটের প্রতিযোগিতা যাচাই করা:
আপনার অনলাইন ব্যবসা সফল হবার সম্ভাবনা বেশি থাকবে যদি আপনার পণ্যটির বেশি চাহিদা এবং কম প্রতিযোগিতা থাকে।আপনি যেই ব্যবসা শুরু করতে চান সেটার যদি আগে থেকেই কঠিন প্রতিযোগিতা থাকে তখন আপনার এমন কৌশল অবলম্বন করতে হবে যেটা আপনাড ব্যবসাকে অন্য সবার থেকে আলাদা করে দিবে।আপনার নিজের ব্যবসাকে আকর্ষণীয় পদ্ধতিতে উপস্থাপন করতে হবে। একটি কার্যকর ব্যবসার পরিকল্পনা বানান অনলাইনে ব্যবসা শুরু করা গতানুগতিক ইট পাথরের ব্যবসা শুরু করার চেয়ে সহজ। যাই হোক এর অর্থ এই না যে আপনি আপনার কার্যকর ব্যবসা পরিকল্পনার সদ্ব্যবহার করবেন না।অনলাইনে ব্যবসা শুরুর পূর্বে আপনাকে ভালো একটি ব্যবসা পরিকল্পনা করে নিতে হবে যেহেতু এটা আপনার ব্যবসার সাফল্য কিংবা ব্যর্থতা নির্ধারণ করতে পারে।
বৈধতা পরীক্ষা করা:
কিছু কিছু দেশে অনলাইনে ব্যবসা শুরুর পূর্বে আপনাকে লাইসেন্স নিতে হবে।নিজের এলাকার আইনি কাজগুলো করে নিতে হবে যেন আপনার দ্বারা কোন আইন ভঙ্গ না হয়।
বিজ্ঞাপন পদ্ধতি:
ক্রেতার কাছে আপনার পণ্য বিক্রি বৃদ্ধির জন্য আপনাকে আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন নিয়ে আসতে হবে।অনলাইন বিজ্ঞাপন খুবই শক্তিশালী অস্ত্র কিন্তু আপনাকে সেটার অপব্যবহার থেকে দূরে থাকতে হবে।
ব্যবসার সময় নির্ধারণ:
আপনার ব্যবসার জন্য রেগুলার একটা নির্দিষ্ট সময় থাকা উচিত। নিজের ব্যবসাকে নিজের উপার্জনের উৎস হিসেবে বিবেচনা করবেন শখ হিসেবে নয়।আপনার উচিত ব্যবসার সকল নিয়ম মেনে চলা বিশেষত যখন বিষয়টা ব্যবসার সময় নিয়ে।
যোগাযোগের ঠিকানা:
আপনার ক্রেতারা যেন আপনার সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারে সেজন্য আপনার উচিত যোগাযোগের ঠিকানা দেয়া।বর্তমান সময়ে গুগল ম্যাপে কেন জায়গা খুজে বের করা খুব সহজ এবং মানুষ সেটা বিশ্বাস করে। আর কোন চিন্তা না করে এখনই গুগল প্লাসে একাউন্ট খুলুন এবং নিজের ঠিকানা দিন।এতে আপনার জন্য আপনাকে খুজে বের করা খুব সহজ হবে। এছাড়া আপনি যোগাযোগের জন্য আরও কিছু মাধ্যম দিতে পারেন।
যেমন: ১/ফোন নম্বর ২/ইমেইল ৩/হোয়াটসএপ

13/06/2021

এফ কমার্স কী? বাংলাদেশে F-commerce এর অবস্থা কেমন-
বর্তমানে আমরা সকলেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সংযুক্ত। সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে আমরা এমনভাবে প্রভাবিত হয়েছি যে কোনো নতুন খবর পেলেই আমরা তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করি। একটি রিপোর্টে দেখা গিয়েছে যে, আমরা প্রতিদিন ১৪৪ মিনিট বা ২ ঘন্টা ২৪ মিনিট করে সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় ব্যয় করি। সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের প্রতিদিনের জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে আমরা দিনের অনেকটা সময় ব্যয় করি। আর এভাবেই সোশ্যাল মিডিয়া পণ্যের বিজ্ঞাপন এবং বিক্রয় করার জন্য নবীন এবং নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য একটি আদর্শ মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কৌশলটিকেই E-coomerce বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ই-কমার্সের অন্তর্ভুক্ত যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, পিন্টারেস্ট প্রভৃতি।
নিচের গ্রাফটি দেখে আমরা খুব সহজেই বোধগম্য হতে পারি যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমের চেয়ে ফেসবুক অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য।
এই বিষয়টি বিশ্বের অন্য সকল দেশের জন্য প্রযোজ্য তবে সেক্ষেত্রে উপরের এই পাই চার্টের পরিসংখ্যানটা কিছুটা বদলাবে। সুতরাং আমরা দেখছি যে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার এর মধ্যে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি এবং এটাই একটি নতুন বিজনেস প্লাটফর্ম তৈরি করেছে যাকে আমরা বলছি F-commerce। এটি এমন একটি মাধ্যম যেখানে অনলাইনে উদ্যোক্তারা তাদের কাস্টমারদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও ফেসবুকের বাইরে অন্য কোনো ই-কমার্স প্লাটফর্ম কে প্রমোট করে এর মাধ্যমে ব্যবসায়িক আদান প্রদান করা যায়।
চলুন আমরা একটি উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করি।
শামীম একজন কর্পোরেট এক্সিকিউটিভ যিনি প্রতিদিন খুব ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করেন তার কাজের মধ্য দিয়ে। কোনো এক বৃহস্পতিবার বিকেলে শামীম’এর স্ত্রী উনাকে বাসার বাজার করার জন্য বললেন। পরদিন শুক্রবার রাতে উনাদের বাসায় কিছু গেস্ট আসবেন। মহাবিপদে পড়লেন শামীম। একদিকে কাজ অন্যদিকে স্ত্রীর আদেশ – কোনটা উনি পালন করবেন? হঠাৎ করে শামীম’এর মনে পড়ল একটি ফেসবুক পেইজের কথা যেখানে অনলাইনে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বেচা করা হয়। দেরি না করে শামীম তৎক্ষণাৎ ফেসবুকে লগইন করলেন, সাইটটিতে গেলেন, দরকারি জিনিসগুলোর একটা লিস্ট করলেন এবং অনলাইনে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ক্রয় করলেন। সাইটটির ম্যানেজার তৎক্ষণাৎ তাকে ফোন করে এবং এসএমএস করে উনার অর্ডার কনফার্ম করলেন। আরও বলে দিলেন পরদিন সকালবেলা তার বাসার সামনে বাজারগুলো পৌঁছে যাবে। পুরো ব্যাপারটি ঘটলো 30 মিনিটের মধ্যে। পরদিন সকাল 9 টার মধ্যেই শামীমের বাসায় বাজারটি পৌঁছে গেল। শামীম অত্যন্ত খুশি হয়ে ফেসবুক পেজটিতে একটি পজিটিভ রিভিউ দিয়ে দিল। এই ব্যাপারটি যদি 10 বছর আগে হতো তাহলে শামীমকে অবশ্যই কাজের শেষে রাতের বেলা বাজারে যেতে হতো। F-commerce পদ্ধতি ব্যবহার করে শামীম তার বাসায় বাজারগুলো সঠিক সময়ের মধ্যে পেয়ে গেলো।
চলুন দেখে নেই বাংলাদেশে এফ কমার্স এর জনপ্রিয়তার নেপথ্যের কারণগুলো –
১) বাংলাদেশের 93% সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী ফেসবুক ব্যবহার করেন। তারমানে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠীর একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে যা F-commerce পদ্ধতিকে জনপ্রিয় করে তুলেছে ।
২) সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক ব্যবহার করা বেশ সহজ।
৩) নতুন উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রচারের জন্য ফেসবুক একটি আদর্শ মাধ্যম যাতে প্রায় বিনা খরচ এই পণ্যের প্রসার করা যায়।
৪) ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা যাদের ব্যবসায়িক পুঁজি কম তাদের জন্য ফেসবুক একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম।
৫) স্বল্প সময়ে ইন্টারনেট পরিসেবা বৃদ্ধি হওয়াতে ফেসবুকের প্রচার অনেক বেড়েছে।
৬) দেশের বেশিরভাগ মহিলা উদ্যোক্তাদের প্রচার এর প্রধান মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক অথবা F-commerce।
৭) ফেসবুকের মাধ্যমে একটি আদর্শ গ্রাহক সমাবেশ করানো যায়। যার কাছ থেকে আপনি সঠিক সেবাটি পেয়েছেন, আপনি তাঁর পণ্যকে গ্রহণ করেন এবং তার পণ্যের প্রচারে সহায়তা করেন।
কিছু F-commerce বিষয়ক তথ্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিচে তুলে ধরা হলো –
১) শুধুমাত্র ঢাকাতেই প্রায় 2 কোটি 20 লক্ষ সচল ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছেন।২) বাংলাদেশ ফেইসবুক এ দেশীয় ব্যবসায়িক বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৩১২ কোটি টাকা।
৩) F – commerce সুবিধা গ্রহণকারীর মধ্যে ৭২ পার্সেন্ট পুরুষ।
৪) ৫০ পার্সেন্ট ফেসবুক পেইজের উদ্যোক্তা নারী জনগোষ্ঠী।
৫) বাংলাদেশের প্রায় ৩ লক্ষাধিক ফেসবুক পেইজ আছে।
৬) গড়ে ফেসবুক পেইজ থেকে উদ্যোক্তাদের মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা থেকে এক লক্ষাধিক টাকা।
৭) বেশিরভাগ ফেসবুক পেজ ব্যবহারকারীর বয়স ১৮ থেকে ২৪ এর মধ্যে।
😎 F – commerce এ একটি নতুন চাকরির সুযোগ ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদ্ভাবন হয়েছে।
বাংলাদেশ F – commerce প্রবৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ –
১) ফেসবুকের বেশিরভাগ ব্যবসায়িক উদ্যোক্তা নিজস্ব কোন ট্রেড লাইসেন্স নেই। যে কারণে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া তাদের জন্য দুষ্কর।
২) ব্যবসার জন্য উদ্যোক্তাদের যে কাঁচা মালের প্রয়োজন হয় সেই কাঁচামাল বেশিরভাগই ঢাকার বাইরে থেকে নিয়ে আসতে হয়। যে কারণে তাদের জন্য ব্যবসায় লাভের মুখ দেখা কষ্টকর।
৩) যেহেতু গ্রাহক পণ্য না দেখে অর্ডার করছেন তাই ফেসবুকে ব্যবসা পরিচালনা করতে হয় সততার মাধ্যমে। এর বিপরীতে গেলে ব্যবসা পরিচালনা করা খুবই কঠিন।
৪) একই ধরনের পণ্যের অনেক পেজ দেখা যায় ফেসবুকে যাতে প্রতিযোগিতা অনেক বেড়ে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা অতুলনীয়। প্রতিবছরই এর ব্যবসায়িক প্রসার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তাই F – commerce বাংলাদেশের জন্য হতে পারে একটি আদর্শ পদ্ধতি। বিশেষত যারা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা আছেন তাদের জন্য এফ কমার্স একটি সহজ সহজ সমাধান । কিছুটা নৈরাশ্য জনক হলেও সত্যি এফ কমার্স এর এই পদ্ধতিটি এখনো সরকারি পর্যায় থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পায় নি। সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগত সহযোগিতা পাওয়া গেলে F-commerce হতে পারে একটি আদর্শ ব্যবসা পরিচালনের মাধ্যম এবং এর মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তা গড়ে তোলা সম্ভব।
আশা করি, এই লেখাটি পড়ে আপনারা সবাই F-commerce সম্পর্কে খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

13/06/2021

ফেসবুকের মাধ্যমে ই-কমার্স (এফ কমার্স) ব্যবসা!
ফেসবুক পেজ থেকে কীভাবে ইনকাম করতে হয়? আসুন, ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকামগুলো দেখি: ইনকাম-১: ধরি, আপনার পেজ থেকে নারীদের জন্য ড্রেস বিক্রি করবেন। কী করবেন?: একটা পেজ তৈরি করবেন। তারপর সেই পেজে নিয়মিত সুন্দর সুন্দর ড্রেসের ছবি আপলোড করবেন। আপনি যেই ড্রেস বিক্রি করবেন, আমি শুধু সেই ড্রেসের কথা বলছি না।
যে কোনো সুন্দর সুন্দর ড্রেসের ছবি আপলোড করেন। আর সাজগুজ সম্পর্কিত পোস্ট পেজে আপ করতে থাকেন। এবার এ পেজে যে পোস্টগুলো রয়েছে সেটা সবাইকে জানানোর জন্য সেই পোস্টগুলোর লিংক অন্যগ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। একদম বেসিক পযায়ে এটা বললাম। বাকি বিস্তারিত পরে আলোচনা করেছি।
তাহলে এত সুন্দর সুন্দর পোস্ট আপনার পেজটিতে আসে জেনে যারা আপনার পেজে নিজের ইচ্ছাতে লাইক দেবে, তারাই এখানে লিড। যারা লাইক দিল, বোঝা যাবে, এরা সুন্দর ড্রেস দেখতে পছন্দ করে। এবার কিছুদিন পর থেকে পেজে যদি আপনি নিজের ড্রেস বিক্রি করতে চান, সেটি পোস্ট দিলে এ পেজের মানুষজন ড্রেস কিনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।
যা করবেন না: ক) কাউকে লাইক দিতে রিকোয়েস্ট পাঠানোর দরকার নেই। খ) পেজে সেলসম্যানের মতো প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য সারাক্ষণ বিক্রির পোস্ট দিবেন না। ইনকাম-২: ধরি, অ্যাফিলিয়েশন কিংবা সিপিএর মাধ্যমে ইনকাম করবেন। এবার ধরি, অ্যাফিলিয়েশন কিংবা সিপিএ মাধ্যমে ইনকামের জন্য স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোনো পেজ খুললেন। ধরি, আপনি ওয়েট লস প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন।
কী করবেন: পেজে নিয়মিত স্বাস্থ্য সচেতনামূলক পোস্ট করবেন। পোস্ট হতে পারে, ওজন কমানোর বিভিন্ন টিপস নিয়ে। কিংবা ওজন বৃদ্ধির ক্ষতিকর দিক নিয়ে। ইনফ্রোগ্রাফিক, ভিডিও পোস্টগুলো বেশি ইফেকটিভ হবে। সেই পোস্টগুলোর লিংক, কিংবা ইমেজটি কিংবা ভিডিওটি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আমেরিকা কিংবা ইউরোপ ভিত্তিক বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে শেয়ার করুন।
সেখানে নিয়মিত পেজের এত ভালো ভালো পোস্টগুলো পেলে আপনার পেজে লাইক দিতে আগ্রহী হবে। যেহেতু আপনি স্বাস্থ্য কমানোর টিপস নিয়ে পোস্টগুলো শেয়ার করছেন, সে জন্য আপনার পেজে লাইক যারা দেবে, তারা অবশ্যই ওজন বেশি নিয়ে চিন্তিত। ওজন কমানোর ব্যাপারে আগ্রহী দেখেই আপনার পেজে গিয়ে লাইক দেবে।
এবার পেজে সিপিএ লিংক কিংবা অ্যাফিলিয়েশন লিংক দিয়ে সেখান থেকে সেল পাবেন এবং অবশ্যই ভালো ইনকাম করতে পারবেন। যা করবেন না: ক) ফেক লাইক বাড়াবেন না। তাতে প্রোডাক্ট সেল হবে না। খ) উদ্দেশ্যহীনভাবে কোনো পোস্ট পেজে করবেন না। এখানে ২টি উপায়ে ইনকাম নিয়ে বিস্তারিত লিখেছি।
আগের অধ্যায়ে ৯টি উপায়ে ইনকামের কথা বলেছি। তাছাড়া ফেসবুক মার্কেটিংয়ের দক্ষতা থাকলে লোকাল বিভিন্ন কোম্পানিতে ভালো বেতনে চাকরির সুযোগও রয়েছে। ফেসবুকের বিশাল জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগিয়ে এখন মানুষ প্রচুর ইনকাম করছেন। যদিও কিছু খারাপ দিকও আছে। এ ইনকামের কথা জেনে, মানুষ ফেসবুকের বুকে মার্কেটিং করে পুরো পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছে। এভাবে মার্কেটিং করে ইনকাম সম্ভব হয় না।
ফেসবুকের মাধ্যমে ই-কমার্স (এফ কমার্স) ব্যবসা করার বিস্তারিত টিপস: ফেসবুকে সারা দিন বিনা কারণে আমরা প্রচুর সময় নষ্ট করি। কিন্তু ফেসবুকে ব্যয় করা এ সময়টুকু ব্যয় করে ঘরে বসেই অনেক বড় ব্যবসা গড়ে তোলা সম্ভব। ঘরে বসেই সম্ভব প্রচুর আয় করা।
ইতিমধ্যে আমার কয়েকজন নারী স্টডেন্ট সেই অনুযায়ী কাজ করে সফল হয়েছে। আপনাদের জন্য বিস্তারিত গাইডলাইন তৈরির চেষ্টা করছি, চেকলিস্টের মতো করে লেখার। এফ কমার্স: ফেসবুকের মাধ্যমে যে ব্যবসা তাকে, এফ কমার্স বলে। টাকা খরচ করে ওয়েবসাইট তৈরির প্রয়োজন নেই এক্ষেত্রে। শুধুমাত্র ফেসবুকে একটি পেজ খুলেই ব্যবসা শুরু করা যাবে। ইতিমধ্যে দেশে অনেকেই করছেন এ রকম কিছু।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত যে কয়টি আমার চোখে পড়েছে, সেই অনুযায়ী বলতে পারি, এখন পর্যন্ত রাজশাহীর খাঁটি আম, সুন্দরবনের খাঁটি মধু, জামদানি শাড়ি, কক্সবাজার ই-শপ বিভিন্ন গিফট আইটেম, ড্রেস সম্পর্কিত প্রোডাক্ট নিয়ে অনেকে ব্যবসা শুরু করেছেন। এই এফ কমার্স ব্যবসা করার জন্য শুরুতে কম খরচেই শুরু করতে পারবেন।
প্রথম ধাপ (ব্যবসা সম্পর্কিত সঠিক নাম বাছাই করে ফেসবুক পেজ তৈরি): ফেসবুকে ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পেজ তৈরি করতে হবে। পেজের নামটি হবে ব্যবসার নাম। লং টাইম ব্যবসা করার টার্গেট করেই নামটা ঠিক করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ (প্রফেশনাল লোগো তৈরি): ব্যবসা সম্পর্কিত একটি সুন্দর লোগো ডিজাইন করে নিতে হবে। প্রফেশনাল কাউকে দিয়ে লোগোটা ডিজাইন করাবেন। কারণ লোগোটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবশ্যই। তৃতীয় ধাপ (পেজের জন্য ব্যবসা সম্পর্কিত কভার ছবি তৈরি): সুন্দর এবং অবশ্যই প্রফেশনাল একটি ফেসবুক কভার ডিজাইন করিয়ে নিন।
চতুর্থ ধাপ (পেজে About সেকশনে ব্যবসা সম্পর্কিত তথ্য যুক্ত করা): ফেসবুক পেজটির About পেজটিতে ব্যবসা সম্পর্কিত তথ্যগুলো ভালোভাবে পূরণ করুন। সেখান থেকে আইডিয়া নিয়ে ভালো কিছু লিখতে পারেন।
পঞ্চম ধাপ (পেজে প্রাথমিকভাবে মেম্বার যুক্ত করা): পেজটি প্রস্তুত। ওপরের ৪টি ধাপের প্রস্তুতির জন্য সময় ২ দিনের বেশি ব্যয় করা মোটেই উচিত হবে না। তাহলে শুরুতেই আপনার পদক্ষেপ ভুল হবে। পঞ্চম ধাপটিতে, পেজের মেম্বার বাড়ানো শুরু করতে হবে। সবার প্রথমে নিজের ফ্রেন্ড লিস্টের সবাইকে, নিজের কাছের কোনো বন্ধুকে অনুরোধ করে, তার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে এ পেজে যুক্ত করে নেয়ার জন্য ইনভাইট করুন। এ পদ্ধতিতেই চেষ্টা করুন পেজে ১০০০টা লাইক যুক্ত করার।
ষষ্ঠ ধাপ (পেজে অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি): এ ধাপটিতে এসেই অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি শুরু করতে হবে। অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি শুরু করলে, পেজ মেম্বারও নিয়মিত বৃদ্ধি পাবে।
কেন অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি করতে হবে? মার্কেটপ্লেসের বাইরে গিয়ে অনলাইনে এসব ব্যবসার ক্ষেত্রে, যে ক্রেতা, তার কাছে আপনি (ব্যবসার মালিক) একদম অপরিচিত এবং অবিশ্বস্ত। সুতরাং, ক্রেতা কখনও প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার আগে আপনাকে পেমেন্ট করতে সাহস পাবে না। আবার আপনি নিজেও পেমেন্ট পাওয়ার আগে অপরিচিত একজনকে প্রোডাক্ট দিতে রিস্ক নিবেন না।
যদি ক্রেতা আপনার পরিচিত হতো, তাহলে ক্রেতা আপনাকে বিশ্বাস করত,সেক্ষেত্রে প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার আগেই পেমেন্ট দিতে তার আপত্তি থাকত না। তেমনি আপনি নিজেও পেমেন্ট বাকি রেখে তাকে প্রোডাক্ট দিতে হয়তো আপত্তি করবেন না।
তাহলে দেখা গেল, পরিচিত হওয়াটাই আসল। অনলাইনের মাধ্যমেই এখন মানুষের বন্ধুত্ব তৈরি হয়। আর এ বন্ধুত্ব তৈরির জন্যই অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধির চেষ্টা করতে হবে। আর অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি হলেই বিশ্বাস এবং আস্থা তৈরি হবে। তখনই ক্রেতা প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার আগেই পেমেন্ট দিতে আপত্তি করবে না।

Want your business to be the top-listed Advertising & Marketing Company in Mirpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Facebook marketing agency in Bangladesh. Facebook also helps you to promote your product to your target customer locally

Telephone

Address

Rupnagar R/A Mirpur Pallabi
Mirpur
1216

Opening Hours

Monday 08:00 - 10:00
Tuesday 08:00 - 10:00
Wednesday 08:00 - 10:00
Thursday 08:00 - 10:00
Friday 08:00 - 10:00
Saturday 08:00 - 10:00
Sunday 08:00 - 10:00

Other Internet Marketing Services in Mirpur (show all)
Robi Express BD Robi Express BD
Mirpur 10
Mirpur

Product service

RuhanDigital RuhanDigital
Mirpur

Hi i'm Md Ruhan a Digital Marketing strategist experienced in SEO, SMM, FB IG Google Ads Specialist.

Online Teaching to Earn Online Teaching to Earn
R. S. H Tower(8th Floor), Main Road#3 Block-A
Mirpur, 1216

Developing an online course gives learning experience and the ability to study anytime and earn credit as your courses.

CodexBuddy CodexBuddy
315/2 Mirpur
Mirpur

This is Codexbuddy. We provide Web Design, Web Development, SEO Service & Social Media Services.

HPCL Digital HPCL Digital
E/3, Main Road, Arambag Housing Society, Rupnagar, Section-7, Dhaka
Mirpur, 1216

HpclDigital Internet Marketing Agency is USA based digital marketing & web design company

Walid Boosting Agency Walid Boosting Agency
05/E. Primary School Road
Mirpur, 1205

প্রফেশনাল বুষ্ট ও প্রোমোশনের জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে �01710526461

BOOM Digital BOOM Digital
Office #1211, Level #11, Shah Ali Plaza Market
Mirpur, 1216

BOOM Digital- Leading Digital Marketing Agency with Complete IT Solutions.

Yenice Online Mart Yenice Online Mart
Mirpur, 1216

Whether you are a business or a consumer we fulfill your demands by delivering quality products with

TopUp BD TopUp BD
Mirpur

Trusted page �

Market Plase Market Plase
Mirpur, 2222

travelling

Clicksmind Clicksmind
House-14, Lane-3, Block-A Benarashi Polli Mirpur-10
Mirpur, 1216

Complete Digital Marketing Service Provider. Local SEO And E-Commerce SEO & SMM .

MNP Techs MNP Techs
Mirpur 10
Mirpur, 1216

We provide the best Marketing Solution for your online business. Create the brand value you deserve!