Moyra
We believe that, we would be the best Ghee (Clarified Butter) Saler in Bangladesh.
ডেলিভারি চার্জঃ
� ঢাকা সিটির ভেতরে ও বাইরে ডেলিভারি দেওয়া হয়।
� ঢাকার ভেতরে ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা।
� ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা (এস.এ.পরিবহন)।
� ঢাকার বাইরের ক্ষেত্রে, মধুর ওজন বাড়লে ডেলিভারি চার্জ বাড়তে পারে।
� ঢাকার ভেতরে ক্যাশ অন ডেলিভারি
� ঢাকার বাইরে ফুল পেমেন্ট অগ্রীম বিকাশ করতে হবে।
� অর্ডার কনফার্ম করার পর ক্যান্সেল করা যাবেনা।
🌺 বাঙালির ঘি-এর প্রতি আকর্ষণ নতুন কিছু নয়। গরম ভাতে ঘি হলে আর কিছুই লাগে না। শীশুকালে অনেকেই মায়ের কাছে শুনে থাকে ঘি খেলে বুদ্ধি বাড়ে। আসলে কথা কিন্তু সত্য, যে ঘি-তে রয়েছে অনেক ধরনের উপকারিতা। 🌺
🌷 বিশেষ করে শীতকালে নানা ভাবে শরীরের যত্ন নেয় ঘি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিক্যাল রিসার্চ’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, শীতকালীন সর্দি-কাশি কমাতে, শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে ঘি-য়ের জুড়ি মেলা ভার। 🌷
🌿🌿 চিকিৎসকদের মতে, শীতকাল ঘি খাওয়ার একেবারে উপযুক্ত সময়। শরীর উষ্ণ রাখতে ঘি বেশ কার্যকরী। ঘি দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। শরীরের পাশাপাশি ঘি ত্বকের যত্নেও দারুণ কাজ করে। 🌿🌿
🥀🥀 এছাড়াও ঘিয়ে রয়েছে নানাবিধ উপকার, যেমন- গ্যাস ও হজমের সমস্যা দূর করে, চোখের জ্যেতি বাড়ায়, খিদে বাড়াতে সাহায্য করে, মানসিক উদ্বেগ ও চাপ কমায়, যেকোনও রকম ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে দিতে সাহায্য করে। 🥀🥀
🎉 তো আর দেরি কেনো???? সুলভ মূল্যে পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজে 🎉
🍯প্রাকৃতিক চাকের খাটি মধু
প্রতি কেজি ৮০০ টাকা।
🐂 সরের খাটি গাওয়া ঘি
প্রতি কেজি ১২০০ টাকা।
ডেলিভারি চার্জ
⭕ ঢাকার ভেতরে ৮০ টাকা।
⭕ ঢাকার বাইরে ১৫০ টাকা।
#পরিমান_বাড়লে_ডেলিভারি_চার্জ_বাড়তে_পারে।
আসসালামু আলাইকুম
#সর্দি_কাশিতে_মধুঃ
🍯হালকা সর্দি-কাশিতে তুলসীপাতার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। সামান্য গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খেলে কাশির প্রকোপ কয়েকদিনেই কমে যায়। তবে এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের কখনো মধু খাওয়াবেন না। মধুতে থাকা ক্লস্ট্রিডিয়াম বটুলিনাম নামের রেণু থাকে। এ উপাদানটি বয়স্ক মানুষদের অন্ত্রে বংশবিস্তার করতে পারে না কিন্তু বাচ্চাদের পেটে বেড়ে উঠে বিষক্রিয়া তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে।
#প্রাকৃতিক_চাকের_খাঁটি_মধু_মাত্র_৮০০_টাকা_কেজি
#ডেলিভারি_চার্জঃ
🌺 ঢাকার ভেতরে ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা।
🌺 ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা (এস.এ.পরিবহন)।
🌺 ঢাকার বাইরের ক্ষেত্রে, মধুর ওজন বাড়লে ডেলিভারি চার্জ বাড়তে পারে।
🌺 ঢাকার ভেতরে ক্যাশ অন ডেলিভারি
🌺 ঢাকার বাইরে ফুল পেমেন্ট অগ্রীম বিকাশ করতে হবে।
🌺 অর্ডার কনফার্ম করার পর ক্যান্সেল করা যাবেনা।
ডেলিভারি চার্জঃ
🌺 ঢাকার ভেতরে ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা।
🌺 ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা (এস.এ.পরিবহন)।
🌺 ঢাকার বাইরের ক্ষেত্রে, মধুর ওজন বাড়লে ডেলিভারি চার্জ বাড়তে পারে।
🌺 ঢাকার ভেতরে ক্যাশ অন ডেলিভারি
🌺 ঢাকার বাইরে ফুল পেমেন্ট অগ্রীম বিকাশ করতে হবে।
🌺 অর্ডার কনফার্ম করার পর ক্যান্সেল করা যাবেনা।
আস্সালামুআলাইকুম, শোকর আলহামদুলিল্লাহ! মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অশেষ মেহেরবানিতে আমরা শুরু করেছি আমাদের যমুনার পাড়ের চরের সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে বেড়ে ওঠা চাকের মধু সংগ্রহ। আপনারা নিশ্চয় জেনে থাকবেন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র গ্রন্থ আল-কোরআনে একটি সূরাহ নাযিল করেছেন মৌমাছি (সূরা-নাহল) নিয়ে। মধুতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি গুণ। ইতিমধ্যেই আমরা বেশ পরিমাণ মধু সংগ্রহ করেছি এবং যারা আমাদের কাছে থেকে মধু নিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ সবাই সন্তুষ্ট।
প্রতি কেজি মধু মাত্র ৭০০ টাকায় পেয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা সিটির ভেতর ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা।
ঢাকা সিটির বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা (এস.এ.পরিবহন)।
আমরা প্রস্তুত আপনাদের দ্বার প্রান্তে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ মধু পৌঁছে দিতে। প্রকৃতির বিশুদ্ধ মধুর স্বাদ নিতে আমাদের সাথে আজই যোগাযোগ করুন।
মধুর অর্ডার দিতে যোগাযোগ করুন মেসেঞ্জারে অথবা নিচের নাম্বারেঃ
+8801756894659
আস্সালামুআলাইকুম, শোকর আলহামদুলিল্লাহ! মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অশেষ মেহেরবানিতে আমরা এবার শুরু করতে যাচ্ছি আমাদের যমুনার পাড়ের চরের সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে বেড়ে ওঠা চাকের মধু সংগ্রহ। আপনারা নিশ্চয় জেনে থাকবেন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র গ্রন্থ আল-কোরআনে একটি সূরাহ নাযিল করেছেন মৌমাছি (সূরা-নাহল) নিয়ে। মধুতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি গুণ। ইতিমধ্যেই আমরা বেশ পরিমাণ মধু সংগ্রহ করেছি। এখন আমরা প্রস্তুত আপনাদের দ্বার প্রান্তে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ মধু পৌঁছে দিতে।
প্রতি কেজি মধু মাত্র ৮০০ টাকায় পেয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা সিটির ভেতর ডেলিভারি চার্জ ৬০ টাকা।
ঢাকা সিটির বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১৫০ টাকা।
মিরপুর ৬০ ফিট, গুলশান এবং বনানীতে ডেলিভারি সম্পূর্ণ ফ্রি৷ 🎉🎉🎉
প্রকৃতির বিশুদ্ধ মধুর স্বাদ নিতে আমাদের সাথে আজই যোগাযোগ করুন।
#পদ্মার_ইলিশ_আর_পাবনার_ঘি,
#জামাইয়ের_পাতে_দিলে_আর_লাগে_কি?’
🌻ঘি নিয়ে এ প্রবাদ পাবনাই নয়, দেশের অনেক এলাকাতেই প্রচলিত। দেশের বিভিন্ন এলাকা তো বটেই, বিদেশেও পাবনার ঘিয়ের কদর রয়েছে। ঘি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যরক্ষা বা চুল ও ত্বকের যত্নের সঙ্গে জড়িত নয়। ঘি হল সুখ আর সমৃদ্ধির প্রতীক। এছাড়াও প্রমাণিত হয়েছে ঘি তে বিদ্যমান কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড বা সিএলএ এর উপকারিতা এত যে এই বস্তুটি ক্যানসারের বিরুদ্ধেও লড়াই করতে সক্ষম। 🌻
🌿ঘি তৈরির মূল উপাদান ননি। দেশি গরুর খাঁটি দুধ থেকে তৈরি ননি সঠিক নিয়মে জ্বাল দিয়ে তৈরি হয় আমাদের এই ঘি। পাবনার উৎপাদকের কাছ থেকে সরাসরি আমরা খাঁটি এই গাওয়া ঘি পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দরজায় মাত্র 🌿
🌹তো আর দেরি কেনো? আজই খাওয়া শুরু করুন ঘি। আর ১০০% বিশুদ্ধ গাওয়া ঘি পেতে হলে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।🌹
⭕বিশেষ অনুষ্ঠানের (বিয়ে,জন্মদিন,আকিকা ইত্যাদি) জন্য আমরা অর্ডার নিয়ে থাকি।
⭕ঢাকাতে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
⭕কমপক্ষে ১কেজি অর্ডার করতে হবে।
⭕২ কেজির বেশি অর্ডার করলে ডেলিভারি চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি।
#ঘুম_কি_নিয়মিত_কম_হচ্ছে?
#ঘি_এর_ব্যবহারেই_হবে_সব_সমস্যার_সমাধান!
আপনার কি ঠিক মতো ঘুম হয় না? রাত হলে সময় মতো বিছানায় যান ঠিকই কিন্তু ঘুম আসে না কিছুতেই! ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাতের প্রায় অর্ধেকটাই পার হয়ে যায় বিছানায় এপাশ ওপাশ করতে করতে। এমন সমস্যায় যাঁরা আছেন, তাঁরা অনেকেই ঘুমানোর জন্য ঘুমের ওষুধের সাহায্য নিয়ে থাকেন। কিন্তু ঘুমের ওষুধের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও আমাদের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কম ঘুমের জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতে হতে পারে সমস্যা সমাধান।
🌿🌿কিভাবে ব্যবহার করবেন ঘি:
১. একটি পাত্রে সামান্য ঘি বের করে আপনার বিছানায় রাখুন।
২. আপনার ছোট আঙুলটি টি ডুবিয়ে রাখুন এবং এটি আপনার পায়ের তলগুলিতে ভালো করে মেখে দিন।
৩. এবার আপনার পায়ের তলাটি আপনার হাতের তালু দিয়ে ভালো করে ঘষুন। হাত গরম না হওয়া পর্যন্ত এটি ভালো করে ঘষতে হবে।
৪. একইভাবে অন্য পায়ে মাসাজ করুন।
৫. তারপর ঘুমাতে যান।
🌿🌿 কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ একাধিক সমস্যার সমাধান:
১. এটি করার মাধ্যমে, যাদের ঘুমের সময় শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়, তাঁরাও উপকৃত হবেন।
২. ঘন ঘন ঘুমের ব্যাঘাত হবে না।
৩. কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ব্যক্তিরা এর দ্বারা বিশেষত উপকৃত হবেন।
৪. ইরিটেবল বাউয়েল সিনড্রোম এবং দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ওষুধ খাওয়া দরকার হবে না।
৫) যাদের অম্লের ফলে বুকজ্বলা হয় তাঁরাও এর থেকে উপকৃত হবেন।
তো আর দেড়ী কেনো???? পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি পেতে যেকোন সময় যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। আমরা ২৪/৭ আপনাদের সেবায় নিয়োজিত।
অফার 🎉 অফার 🎉 অফার 🎉
#প্রতি_কেজি_ঘি_মাত্র_১০০০_টাকা 🥰🥰🥰
(শুধুমাত্র বনানী ও এর আশেপাশের এলাকায়)
#ঢাকা_সিটির_অন্যান্য_জায়গায়_১২০০_টাকা 😇😇
#ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি 🥳🥳🥳
#অফার_চলবে_পরবর্তী_ঘোষণার_আগে_পর্যন্ত 😍
🌷🌷 #শীতে_ঘি_ব্যবহার_এর_উপকারীতা 🌷🌷
শীতকাল মানেই ধোঁয়া ওঠা ভাতের পাতে হরেক রকমের সবজি, ভর্তা, আর এক চা চামচ সোনালী #গাওয়া_ঘি। অনেকেই ডায়েটের কথা ভেবে ঘি থেকে দূরে থাকেন। আসলে কিন্তু এই মৌসুমে খাদ্যভ্যাসে ঘি যোগ করাটা অনেক দিক দিয়েই আপনার উপকারে আসতে পারে। পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলে ঘি বেশ স্বাস্থ্যকর। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে। দেখে নিন শীতকালে ঘি খাওয়া হলে কী কী উপকার পেতে পারেন আপনি-
১) ভেতর থেকে শরীর গরম রাখে
🌿আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, কিছু খাবার শরীর গরম করে, আর কিছু খাবার শরীর ঠাণ্ডা করে। ঘি এমন একটি উপাদান যা শরীর গরম রাখে। ঘি ব্যবহার করে সবজি, ভাজি তৈরি করতে পারেন, পরোটা ভাজার সময়ে ব্যবহার করতে পারেন বা গরম ভাতেও ঘি নিতে পারেন।🌿🌿
২) শক্তির উৎস
🌿শীত এলে সহজেই ক্লান্তি জেঁকে বসে শরীরে। এই ক্লান্তির বড় একটি কারণ হলো ঠাণ্ডা আবহাওয়া। ক্লান্তি দূর করতে দারুণ কাজে আসতে পারে ঘি, কারণ তা শক্তির ভালো একটি উৎস।🌿🌿
৩) ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশি দূর করে
🌿শীতকাল এলেই অনেকের ঠাণ্ডা লেগে যায়, সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে থাকে দিনের পর দিন। বন্ধ নাক খোলার জন্য আয়ুর্বেদে ঘি ব্যবহার করার কথা বলা আছে। ঘি খাওয়া তো বটেই, বরং কয়েক ফোঁটা কুসুম গরম ঘি নাকে দেওয়া যেতে পারে। তবে তা করার আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।🌿🌿
৪) ত্বকের জন্য উপকারী
🌿ত্বক ভালো রাখার জন্য খাদ্যভ্যাসে তেল ও চর্বি থাকাটা অপরিহার্য। ঘি এদিক দিয়ে খুবই উপকারী। কারণ তা শুষ্ক, রুক্ষ ত্বকে পুষ্টি যোগায়। এছাড়া ত্বকের কোষ আর্দ্র রাখতেও ঘি কার্যকরী। এমনকি শুষ্ক ত্বক কোমল করে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন ঘিয়ের ফেসপ্যাক।🌿🌿
🏵️🏵️২ টেবিল চামচ ঘি ও ২ টেবিল চামচ বেসন বা হলুদ গুঁড়ো প্রয়োজনমতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। তা মুখে মাখিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করতে পারেন এই ফেসপ্যাক।🏵️🏵️
৫) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
🌿শীতকালে গরম গরম ভাজাভুজি বা তেলতেলে খাবারগুলো বেশি খাওয়া হয়। এ কারণে হজমে সমস্যা হয় অনেকের। কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় অহরহ। এ সমস্যাটি দূর করতে ঘি কার্যকরী। এক কাপ গরম দুধে ১-২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে পান করুন ঘুমাতে যাবার আগে। তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে।🌿🌿
#সূত্র_সংগ্রহিত
🥀🥀তাই আর দেরি কেনো???? সূলভ মুল্যে পাবনার খাটি গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে 🥀🥀
#বিজয়_দিবস_অফার 🎉🎉🎉
#প্রতি_কেজি_ঘি_মাত্র_১০০০_টাকা 🥰🥰🥰
(শুধুমাত্র গুলশান এলাকায়)
#ঢাকা_সিটির_অন্যান্য_জায়গায়_১২০০_টাকা 😇😇
#ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি 🥳🥳🥳
বিশুদ্ধ খাটি গাওয়া ঘি শুধুমাত্র দেহের জন্যই নয়, রূপচর্চায় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হারকে করে মজবুত, বাড়ায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা।
🌿🌿গর্ভাবস্থা হচ্ছে যে কোনও মেয়ের কাছে এমন একটি সময়, যখন বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াও, বাড়ির কাছের লোকেদের সাহচর্যও খুব কাজে দেয়। বাড়ির অন্যান্য মহিলারা, বিশেষ করে মা, ঠাকুমারা এই সময় অনেক ঘরোয়া টোটকার সন্ধান দেয়, যা একেক সময় ম্যাজিকের মতো কাজ করে। 🌿🌿
🌿এই যেমন এই সময় দেশী ঘিয়ের ব্যবহার।🌿
🌿 অনেকেই জানেন না দেশী ঘিয়ের উপকারিতা ঠিক কতটা। অবশ্যই খাবারের স্বাদ আর গন্ধ এক লহমায় বাড়িয়ে দিতে দেশী ঘিয়ের কোনও জুড়ি নেই। এছাড়া গর্ভাবস্থায় দেশী ঘি দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া কিন্তু বেশ ভাল। 🌿
🌿 কেন এই সময় প্রয়োজন হয় দেশী ঘি? বহু যুগ ধরে স্বাস্থ্যরক্ষায় এবং বিভিন্ন ক্ষত নিরাময় করার ক্ষেত্রে দেশী ঘিয়ের ব্যবহার চলে আসছে। সেই ধারা অনুসরণ করেই আধুনিক ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদরা এখনও রান্নায় দেশী ঘি ব্যবহার করতে বলেন। অবশ্য তার মানে এই নয় প্রচুর পরিমাণে ঘি খাওয়া যায়। কারণ কোনও খাবারই, সে যত সুস্বাদুই হোক না কেন, একগাদা খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল নয়।🌿
🌿প্রাচীন কালে চরক সংহিতাতেও এই উল্লেখ আছে যে মানব শরীরের পক্ষে আদর্শ হল দেশী ঘি। দেশী ঘিয়ে ফ্যাট আছে ঠিকই কিন্তু এই ফ্যাট গর্ভবতী মা এবং তাঁর গর্ভের সন্তানের জন্য খুব ভাল। যেহেতু এই সময় একজন মহিলাকে একটি শিশুর বাড়তি ওজন বহন করতে হয় তাই তাঁর বেশি শক্তি ও এনার্জি দুটোই প্রয়োজন হয়।একজন গর্ভবতী মহিলার অন্যদের চেয়ে ২০০-৩০০ ক্যালোরি বেশি প্রয়োজন হয়। আর এক্ষেত্রে এই দুটোই যোগায় দেশী ঘি। 🌿
🌿এর সাথে সাথে দেশী ঘি শরীরের সমস্ত টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়, ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুকে সারিয়ে তোলে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আর শক্তপোক্ত করে তোলে। 🌿
🥀 গর্ভাবস্থার শেষ ট্রিমেস্টারে এক দুই চামচ ঘি খাওয়া যেতেই পারে। অবশ্য তার আগে একবার ডায়েটিশিয়ান ও ডাক্তারের পরামর্শ শুনে নেওয়া বাঞ্ছনীয়।🥀
পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজে।
অফার 🎉 অফার 🎉 অফার 🎉
#খাটি_গাওয়া_ঘি_পাচ্ছেন_মাত্র_১২০০_টাকায় 😲
#অফার_চলবে_পরবর্তী_ঘোষণার_আগে_পর্যন্ত 😍
🌷🌷 #শীতে_ঘি_ব্যবহার_এর_উপকারীতা 🌷🌷
শীতকাল মানেই ধোঁয়া ওঠা ভাতের পাতে হরেক রকমের সবজি, ভর্তা, আর এক চা চামচ সোনালী #গাওয়া_ঘি। অনেকেই ডায়েটের কথা ভেবে ঘি থেকে দূরে থাকেন। আসলে কিন্তু এই মৌসুমে খাদ্যভ্যাসে ঘি যোগ করাটা অনেক দিক দিয়েই আপনার উপকারে আসতে পারে। পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলে ঘি বেশ স্বাস্থ্যকর। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে। দেখে নিন শীতকালে ঘি খাওয়া হলে কী কী উপকার পেতে পারেন আপনি-
১) ভেতর থেকে শরীর গরম রাখে
🌿আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, কিছু খাবার শরীর গরম করে, আর কিছু খাবার শরীর ঠাণ্ডা করে। ঘি এমন একটি উপাদান যা শরীর গরম রাখে। ঘি ব্যবহার করে সবজি, ভাজি তৈরি করতে পারেন, পরোটা ভাজার সময়ে ব্যবহার করতে পারেন বা গরম ভাতেও ঘি নিতে পারেন।🌿🌿
২) শক্তির উৎস
🌿শীত এলে সহজেই ক্লান্তি জেঁকে বসে শরীরে। এই ক্লান্তির বড় একটি কারণ হলো ঠাণ্ডা আবহাওয়া। ক্লান্তি দূর করতে দারুণ কাজে আসতে পারে ঘি, কারণ তা শক্তির ভালো একটি উৎস।🌿🌿
৩) ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশি দূর করে
🌿শীতকাল এলেই অনেকের ঠাণ্ডা লেগে যায়, সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে থাকে দিনের পর দিন। বন্ধ নাক খোলার জন্য আয়ুর্বেদে ঘি ব্যবহার করার কথা বলা আছে। ঘি খাওয়া তো বটেই, বরং কয়েক ফোঁটা কুসুম গরম ঘি নাকে দেওয়া যেতে পারে। তবে তা করার আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।🌿🌿
৪) ত্বকের জন্য উপকারী
🌿ত্বক ভালো রাখার জন্য খাদ্যভ্যাসে তেল ও চর্বি থাকাটা অপরিহার্য। ঘি এদিক দিয়ে খুবই উপকারী। কারণ তা শুষ্ক, রুক্ষ ত্বকে পুষ্টি যোগায়। এছাড়া ত্বকের কোষ আর্দ্র রাখতেও ঘি কার্যকরী। এমনকি শুষ্ক ত্বক কোমল করে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন ঘিয়ের ফেসপ্যাক।🌿🌿
🏵️🏵️২ টেবিল চামচ ঘি ও ২ টেবিল চামচ বেসন বা হলুদ গুঁড়ো প্রয়োজনমতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। তা মুখে মাখিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করতে পারেন এই ফেসপ্যাক।🏵️🏵️
৫) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
🌿শীতকালে গরম গরম ভাজাভুজি বা তেলতেলে খাবারগুলো বেশি খাওয়া হয়। এ কারণে হজমে সমস্যা হয় অনেকের। কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় অহরহ। এ সমস্যাটি দূর করতে ঘি কার্যকরী। এক কাপ গরম দুধে ১-২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে পান করুন ঘুমাতে যাবার আগে। তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে।🌿🌿
#সূত্র_সংগ্রহিত
🥀🥀তাই আর দেরি কেনো???? সূলভ মুল্যে পাবনার খাটি গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে 🥀🥀
🌷আসসালামু আলাইকুম🌷
🌼কেমন আছেন সবাই???🌼
🥀আজ আমরা কথা বলবো খাঁটি ঘি চেনার কয়েকটি সহজ উপায় নিয়ে 🥀
🌿🌿ঘি খাঁটি কিনা সেটা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্যানে গরম করা। এক চামচ ঘিদিন গরম প্যানে। যদি ঘি তাৎক্ষণিকভাবে গলে যায় এবং বাদামি রঙে পরিণত হয়, তবে এটি খাঁটি ঘি। যদি ঘি গলতে সময় নেয় এবং হলদে হয়ে যায়, তবে বুঝবেন ঠকেছেন আপনি।🌿🌿
🌿🌿একটি কাচের বয়ামে খানিকটা ঘি নিন। একটি গরম পানির পাত্রে বয়ামটি বসিয়ে গরম করুন। গলে গেলে ফ্রিজে রেখে দিন বয়াম। যদি ঘি দুই লেয়ারে জমে, তা হলে বুঝবেন ঘিয়ের সঙ্গে নারিকেল তেল মেশানো হয়েছে।🌿🌿
🌿🌿১ চা চামচ ঘি নিন হাতের তালুতে। ঘি যদি ত্বকের সংস্পর্শে আপনাতেই গলে যায় তবে বুঝবেন ঘি বিশুদ্ধ।🌿🌿
এখন ১০% কম দামে পাবনার বিশুদ্ধ খাঁটি গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
আসসালামু আলাইকুম
📣📣অফার!!! অফার!!! অফার!!!!📣📣
🔥🔥এখন পাচ্ছেন আরো ১০% কম দামে 🔥🔥
🎷🎷আরও থাকছে ঢাকা সিটির মধ্যে হোম ডেলিভারি সম্পূর্ণ ফ্রি!!! ফ্রি!!! ফ্রি!!!🎷🎷
🌿🌿শরৎ এর শুভ্র মেঘের ভেলা ভাসিয়ে গুটি গুটি পায়ে আসছে হেমন্ত। চারিদিকে নিয়ে আসবে সোনালি ধানের মেলা।🌿🌿
🌺শুরু হয়ে যাবে নবান্ন উৎসব ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা 🌺
🌾🌾 পূজা ও নবান্ন উৎসবের বিভিন্ন খাবারে বাড়তি স্বাদ যোগ করবে আমাদের পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি। আমরা উৎপাদকের কাছ থেকে সংগ্রহ করে সরাসরি পৌঁছে দিচ্ছি আপনাদের দরজায়।🌾🌾
🍀🍀খাবারে বাড়তি পুষ্টি, স্বাদ ও তৃপ্তি আনতে আর আপনার আঙিনা কে সুঘ্রাণে ভরিয়ে তুলতে আজই সংগ্রহ করুন আমাদের ঘি।🍀🍀
🍁🍁ঘি অর্ডার করতে ও ঘি সংক্রান্ত যে কোন তথ্য জানতে, আমাদের পেইজে যোগাযোগ করুন।🍁🍁
আসসালামুআলাইকুম
কেমন আছেন সবাই ?
💠গরম ভাতে ঘি আর কাঁচালঙ্কা!💠
💠চোখরাঙানির এই মিঠে শাসানি লোভনীয়ই শুধু নয় এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক বেশি। যদিও অধিকাংশেরই ধারণা, ঘি মানেই ওজন বৃদ্ধির ভয়। বিশেষ কিছু ডাল বা হালুয়া বানাতে কিংবা ফ্রাইড রাইস বা বিরিয়ানিকে আরও সুস্বাদু করে তুলতে ঘিয়ের ব্যবহার ঘরে ঘরে। তবে স্বাস্থ্যসচেতনার হিড়িকে বাঙালির ঘরে এখন ঘিয়ের পরিবর্তে স্থান পাচ্ছে রিফাইন্ড অয়েল। এটা আরও মারাত্মক। ঘি নিয়ে এমন ভুল ভাঙা দরকার। আয়ুর্বেদ মতে সেই অতীত থেকেই এই বিশ্বাস, ঘি একাধিক রোগ সারিয়ে তুলতে পারে। বর্তমানে চিকিৎসক থেকে ডায়াটেশিয়ান অনেকেরই তেলের চেয়ে ঘি-তে সম্মতি বেশি দিচ্ছেন।
💠গুড ফ্যাটে সমৃদ্ধ।
💠মোটা হয়ে যাচ্ছেন? রোগা হতে গেলে প্রথমেই সকলে যা করেন তা হল ডায়েট থেকে ফ্যাট বর্জন। কিন্তু এই কাজটি যত না শরীরের জন্য ভাল করে তার চেয়ে ক্ষতি করে আরও বেশি। ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন এই তিনটি উপাদান হেলদি জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এসব-বিনা সুস্থ থাকার চেষ্টা বৃথা। যেটা আমাদের করা উচিত তা হল, খাদ্যতালিকা থেকে এগুলি বাদ না দিয়ে খারাপের পরিবর্তে ভাল জিনিসকে গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে ডুবো তেলে ভাজা খাবার, জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড ইত্যাদি না খেয়ে যদি তার বদলে বাড়িতে সামান্য ঘিয়ে ভাজা খাবার খাওয়া যায় তবে তা অনেক বেশি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর হবে। কারণ ঘি খেলে তা কোষ থেকে ফ্যাট সলিউবল টক্সিন বের করে দেয় যা ফ্যাট মেটাবলিজমে সাহায্য করে। ফলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট সহজেই এনার্জিতে পরিণত হয়। ওজন কমে দ্রুত।
ধন্যবাদ সবাইকে
সকলে ময়রা পরিবারের জন্য দোয়া ও সহযোগিতা করবেন।
দেশি গরুর খাঁটি দুধের তৈরী পাবনার বিশুদ্ধ গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
দেশি গরুর খাঁটি দুধের তৈরী পাবনার বিশুদ্ধ গাওয়া ঘি পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
#পদ্মার_ইলিশ_আর_পাবনার_ঘি,
জামাইয়ের পাতে দিলে আর লাগে কি?’ ঘি নিয়ে এ প্রবাদ শুধু পাবনাই নয়, দেশের অনেক এলাকাতেই প্রচলিত। দেশের বিভিন্ন এলাকা তো বটেই, বিদেশেও পাবনার ঘিয়ের কদর রয়েছে।
ঘি শুধু স্বাস্থ্যরক্ষা বা চুল ও ত্বকের যত্নের সঙ্গে জড়িত নয়। ঘি হল সুখ আর সমৃদ্ধির প্রতীক। ঋষি চার্বাক সেই কারণেই বলে গেছেন, #ঘি খেতে হলে প্রয়োজনে ধার করবে তবুও ঘি খাওয়া ছাড়বে না!
গাওয়া ঘি তৈরি হয় গরুর দুধ দিয়ে। গরু খায় সবুজ ঘাস। এই সবুজ ঘাসে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড বা সিএলএ। প্রমাণিত হয়েছে ঘি এর উপকারিতা এত যে এই বস্তুটি ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম। তাই ঘি খেলে এই মারণ রোগ থেকে আপনি অনেকটাই সুরক্ষিত থাকবেন।
আমরা অনেকেই মনে করি যে ঘি খেলে হার্টের ক্ষতি হয়। যারা হার্টের রোগী তাঁরা সেই ভয়েতেই ঘি খান না। এই ধারণা একদমই ভুল কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড বা সিএলএ শুধু হার্টের জন্য ভাল তাই ই নয়, এটি বিভিন্ন রকমের কারডিও ভাস্কুলার রোগ থেকে হার্টকে রক্ষা করে।
ঘি তৈরির মূল উপাদান হলো ননি। দেশি গরুর খাঁটি দুধ থেকে তৈরি ননি সঠিক নিয়মে জ্বাল দিয়ে তৈরি হয় আমাদের এই ঘি। পাবনার উৎপাদকের কাছ থেকে সরাসরি আমরা খাঁটি এই গাওয়া ঘি পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দরজায়।
তো আর দেরি কেনো? আজই খাওয়া শুরু করুন ঘি। আর ১০০% বিশুদ্ধ গাওয়া ঘি পেতে হলে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
শিশুদের জন্য ঘি – এটা কি নিরাপদ?
ঘিয়ের পুষ্টির মান
আপনার শিশুর ডায়েটে কখন ঘি যোগ করবেন?
আপনি আপনার শিশুর কতটা ঘি দিতে পারেন?
কিভাবে আপনার সন্তানের ডায়েট ঘি অন্তর্ভুক্ত করবেন?
শিশুদের জন্য ঘিয়ের উপকারিতা
একটি শিশুকে খুব বেশী ঘি প্রদান করা কি ঝুঁকিপূর্ণ?
ঘি-কে একটি শক্তিশালী সুবাসযুক্ত মাখন হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয়। ধীরে ধীরে মাখনকে ফুটিয়ে প্রস্তুত করা হয় সব যতক্ষণ না সব জল বাষ্পীভূত হয়ে যায় এবং ফ্যাটটি পৃথক হয়ে যায়। এর পরে, এটি একটি সুগন্ধযুক্ত, পুষ্টিকর স্বাদ দিতে কয়েক মিনিটের জন্য হালকা আঁচে গরম করা হয়। ঘি পুষ্টির একটি ভাল উৎস। ঘি শিশুদের ডায়েট অন্তর্ভুক্ত করা হলে এটি শিশুদের জন্য খুব উপকারী।
ঘিয়ের পুষ্টির মান
ঘি ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯-এর মত অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ। এটি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-তে ভরপুর। ঘি তার অ্যান্টিমাইকোবালিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত। এটি শরীরের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, ক্ষতিকারক মুক্ত র্যাডিকেল অপসারণ করতে সাহায্য করে। ঘি হজমে সাহায্য করে এবং অনাক্রম্যতা ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করার জন্য পরিচিত। ভিটামিন কে হাড়ের বিকাশের জন্য অপরিহার্য ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে।
প্রতি টেবিল চামচ ঘিতে ১০৮ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ রয়েছে, যা দৈনিক প্রস্তাবিত পরিমাণের ১২ বা ১৫%। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ঘি শরীর থেকে কার্সিনোজেন অপসারণে সাহায্য করেছে। কার্সিনোজেন শরীরের ক্যান্সারের কারণ একটি রাসায়নিক। ঘি এছাড়াও লিভারে এনজাইম কার্যকলাপ হ্রাস করে, যা এই ধরনের কার্সিনোজেনগুলি সক্রিয় করার জন্য দায়ী।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ঘি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে পারে, এছাড়াও একে শরীরের নিম্ন-ঘনত্বীয় লিপোপ্রোটিন (এলডিএল) বলা হয়। ঘিতে ডিএইচএ রয়েছে যা মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে এবং স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে। ঘি ক্যালোরিতে বেশি ভরপুর এবং বুকের দুধ খাওয়ানো ছাড়ানোর পরে শিশুদের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
আপনার শিশুর ডায়েটে কখন ঘি যোগ করবেন?
ঘি ৬ মাস বয়সে আপনার শিশুর খাদ্যের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। আপনি আপনার বাচ্চার মুসুড় ডাল এবং চালএর খিচুড়িতে কয়েকটি ড্রপ যোগ করে শুরু করতে পারেন। শিশুর বৃদ্ধি অনুযায়ী আপনি ধীরে ধীরে এই পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারেন। যাইহোক, আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি প্রতিদিন এক চা চামচের বেশি অতিক্রম দেবেন না। অন্য যে কোন কিছুর সঙ্গেও, ঘি সংযমে খাওয়া উচিত।
আপনি আপনার শিশুর কতটা ঘি দিতে পারেন?
ঘি আপনার শিশুর বৃদ্ধির জন্য এবং উন্নয়নের জন্য খুবই উপকারী। তবে, প্রতি দিন সীমিত পরিমাণ ঘি ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত ঘি হজমে সমস্যা, ক্ষুধা কমানো এবং অতিরিক্ত ওজনের কারণ হতে পারে। এই টেবিল আপনার বাচ্চাদের বয়সের জন্য উপযুক্ত ঘিয়ের পরিমাণ এবং পরিবেশনের সংখ্যা নির্দেশ করে:
আপনার শিশুকে কতটা ঘি দিতে হবে
শিশুর বয়স ঘিয়ের পরিমাণ প্রতিদিন পরিবেশনের সংখ্যা
৬ মাস ১/২ চা চামচ ২
৮ মাস ৩/৪ চা চামচ ২
১০ মাস ১ থেকে ১ ১/৪ চা চামচ ৩
১ বছর ১ থেকে ১/২ চা চামচ ৩
২ বছর ১ ১/২ থেকে ২ চা চামচ ৩
কিভাবে আপনার সন্তানের ডায়েট ঘি অন্তর্ভুক্ত করবেন?
ঘি বিভিন্ন উপায়ে আপনার শিশুর খাদ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। আপনি শিশুর ডাল বা খিচুড়িতে কয়েক ফোঁটা ঘি যোগ করে শুরু করতে পারেন। আপনি শিশুর সবজির পিউরি বা চটকানো আলুতে ঘি যোগ করতে পারেন। ঘিয়ের কয়েকটি ড্রপ শিশুর পেরিজের সাথে যোগ করা যেতে পারে। শিশুদের জন্য, মাখনের পরিবর্তে আপনি চ্যাপটি বা পরোটাতেও ঘি প্রয়োগ করতে পারেন। ঘি তেলের পরিবর্তে অল্প পরিমাণে ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি সাধারণ লবনাক্ত মাখনের পরিবর্তে ব্রেডে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
বিভিন্নভাবে শিশুর খাদ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে
শিশুদের জন্য ঘিয়ের উপকারিতা
ঘি সীমিত পরিমাণে খাওয়ানো হলে শিশুদের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। আপনি যদি ভাবছেন, বাচ্চাদের জন্য ঘি ভাল কিনা, এখানে ঘি আপনার শিশুর বিভিন্ন উপায়ে উপকার করে তার তালিকা রয়েছে:
১) ওজন অর্জন করতে সাহায্য করে: ঘি স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ক্যালোরিতে পূর্ণ হয়। মায়ের দুধ খাওয়া বন্ধ করার পরে এটি আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
২) হাড়কে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে: ঘিতে ভিটামিন কে থাকে যা শরীরের ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে, যা শক্তিশালী হাড়ের বিকাশের জন্য অপরিহার্য।
৩) অনাক্রম্যতা বাড়ায়: ঘি তার অ্যান্টিমাইকোবায়াল বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত এবং এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, যা সংক্রমণ, কাশি ও ঠান্ডা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৪) হজমের সহায়ক: ঘি একটি ছোট শৃঙ্খলাযুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড থাক যার নাম বাটয়রিক অ্যাসিড, যা প্রদাহ কমাতে এবং পাচনতন্ত্র উন্নত করতে সহায়তা করে। ঘি এছাড়াও পেটে অ্যাসিড স্রোতকে উদ্দীপনা দেয় যা খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।
৫) অপরিহার্য ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে: ঘিতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড়ের জন্য ভাল। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে রয়েছে যা চোখ, ত্বক এবং উন্নত অনাক্রমতার জন্য ভাল। ঘি ডিএইচএ বা ডোকোসাহেক্সএক্সেনোইক অ্যাসিড রয়েছে, যা চোখ এবং মস্তিষ্কের মধ্যে উপস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত ফ্যাট।
৬) কার্সিনোজেনগুলি সরিয়ে দেয়: গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে মাঝারি পরিমাণে ঘি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে কার্সিনোজেন নির্মূল করা যায়, ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।
৯) খারাপ কলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: গবেষণায় দেখা গেছে যে অল্প পরিমাণে ঘি খাওয়ায় নিয়মিত শরীরের এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। এলডিএল কোলেস্টেরল ধমনী ব্লক করা এবং হৃদরোগের জন্য দায়ী।
১০) শুকনো কাশির চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে: শিশুদের শুকনো কাশি গোলমরিচ-এর নির্যাস সহ ঘি দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। এটি তৈরি করার জন্য কয়েক চা চামচ ঘি গরম করুন, এতে ৩-৪ টুকরো টুকরো মরিচ কাটুন, হালকাভাবে গরম করুন এবং তাপ থেকে সরিয়ে নিন। সব মরিচকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য জন্য মিশ্রণটি ছেঁকে নিন এবং এই মরিচের নির্যাসযুক্ত ঘি অল্প পরিমাণে শিশুকে খাওয়ান তার শুকনো কাশি নিরাময় করতে।
১১) একজিমার চিকিৎসা করতে পারে: ঘি শিশুদের একজিমা এবং চুলকানিযুক্ত ত্বকের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। খতিগ্রস্থ অংশে ঘি ঘষে দিন জায়গাটি আদ্র রাখতে। ঘি জীবাণু হ্রাস করে এবং একটি অ্যান্টিমাইকোবায়্যাল এজেন্ট হিসাবে কাজ করে, সংক্রমণ প্রতিরোধ করে ও একজিমা আরও ছড়িয়ে পরা থেকে আটকায়।
১২) থাইরয়েডের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে: ঘিতে আয়োডিন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির সঠিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।
একটি শিশুকে খুব বেশী ঘি প্রদান করা কি ঝুঁকিপূর্ণ?
খুব বেশী যে কোন কিছুই খারাপ হতে পারে। একই জিনিস ঘিয়ের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মাঝারি পরিমাণে গ্রহণ করা হলে, ঘিয়ের আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্যকর উপকারিতা আছে। তবে, অত্যধিক ঘি শরীরের বিভিন্ন সমস্যার কারণ হতে পারে। এটি বদহজম এবং ক্ষুধামন্দের কারণ হয়। যেহেতু ঘি ফ্যাট এবং ক্যালোরিতে পূর্ণ হয়, তাই এটি অত্যধিক খাওয়া স্থূলতা এবং হৃদরোগের কারণ হয়। অতএব, প্রতিদিন আপনার শিশুর জন্য ১ বা ১ ১/২ চা চামচ ঘি ব্যবহার সীমাবদ্ধ করা জরুরি।
সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করলে ঘিয়ের বাড়তি স্বাস্থ্যকর সুফল রয়েছে। যখন শিশুদের মায়ের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা হয়, তখন তারা ওজন হারায়। ঘি প্রদান করলে তাদের বয়সের জন্য উপযুক্ত ওজন অর্জন ও বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। ঘিতে ক্যালোরিও বেশি থাকে, যা শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয়, কারণ হাঁটা শুরু হওয়ার পরে তাদের আরও বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়। যাইহোক, কোন খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন করার আগে আপনার শিশুর ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা সবসময় ভাল।
বাংলা প্যারেন্টিং
প্রিয়াংকা কুণ্ডু -July 6, 2019
#দেশি_খাঁটি_ঘিয়ের_বিস্ময়কর_৫_গুণ
সামনের এই শীতে শরীর সুস্থ রাখতে দরকার পুষ্টিকর খাবার। খাঁটি ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর কিছু গুণ; যা এই শীতে শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। এটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির উৎস। যদিও ঘি খাওয়ার বিষয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে, তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘি স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
সর্দি-কাশি সারাতে, দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের সমস্যা দূর করতে ঘি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে। চ্যবনপ্রাশ তৈরির অন্যতম উপকরণ এটি। ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’ এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ভারতের প্রখ্যাত পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানির মতে, শীতকালই ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এ সময় এটি সহজে হজম হয় ও শরীর গরম রাখে। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে আছে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি পেশি সুগঠিত রাখতে ঘি কার্যকর। এ ছাড়া শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে ঘি। প্রতিদিন সকালে এক বা দুই চা-চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। এরপর গ্রিন টি বা সাধারণ চা ও কফি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ঘি অবশ্য অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। যাঁদের কোলস্টেরলের সমস্যা আছে তাঁদের ঘি এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রতিদিন কেন এক চামচ ঘি খাবেন:
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য উপকারী। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
তথ্যসূত্র: টিএনএন।
#রোজ_ঘি_খাওয়া_কি_ভাল?
#কী_বলছেন_চিকিৎসকরা?
তরকারি বা ভাজাভুজিতে অতিরিক্ত তেল মানেই শরীরে অসুখের আনাগোনা। মুচমুচে ভাজা খেতে রিফাইন্ড অয়েলও এখন সেফ জোনে নেই। সেই তুলনায় ঘি স্বাদে ও স্বাস্থ্য গুণে অনেক এগিয়ে। বিশিষ্টদের বিশ্লেষণ শুনলেন জিনিয়া সরকার।
গরম ভাতে ঘি আর কাঁচালঙ্কা!
চোখরাঙানির এই মিঠে শাসানি লোভনীয়ই শুধু নয় এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক বেশি। যদিও অধিকাংশেরই ধারণা, ঘি মানেই ওজন বৃদ্ধির ভয়। বিশেষ কিছু ডাল বা হালুয়া বানাতে কিংবা ফ্রায়েড রাইস বা বিরিয়ানিকে আরও সুস্বাদু করে তুলতে ঘিয়ের ব্যবহার ঘরে ঘরে। তবে স্বাস্থ্যসচেতনার হিড়িকে বাঙালির ঘরে এখন ঘিয়ের পরিবর্তে স্থান পাচ্ছে রিফাইন্ড অয়েল। এটা আরও মারাত্মক। ঘি নিয়ে এমন ভুল ভাঙা দরকার। আয়ুর্বেদ মতে সেই অতীত থেকেই এই বিশ্বাস, ঘি একাধিক রোগ সারিয়ে তুলতে পারে। বর্তমানে চিকিৎসক থেকে ডায়াটেশিয়ান অনেকেরই তেলের চেয়ে ঘি-তে সম্মতি বেশি। কেন?
গুড ফ্যাটে সমৃদ্ধ
মোটা হয়ে যাচ্ছেন? রোগা হতে গেলে প্রথমেই সকলে যা করেন তা হল ডায়েট থেকে ফ্যাট বর্জন। কিন্তু এই কাজটি যত না শরীরের ভাল করে তার চেয়ে ক্ষতি করে আরও বেশি। ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন এই তিনটি উপাদান হেলদি জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এগুলি বিনা সুস্থ থাকার চেষ্টা বৃথা। যেটা আমাদের করা উচিত তা হল, খাদ্যতালিকা থেকে এগুলি বাদ না দিয়ে খারাপের পরিবর্তে ভাল জিনিসকে গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে তেলে ভাজা খাবার, জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড ইত্যাদি না খেয়ে যদি তার বদলে বাড়িতে সামান্য ঘিয়ে ভাজা খাবার খাওয়া যায় তবে তা অনেক বেশি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর। কারণ ঘি খেলে তা কোষ থেকে ফ্যাট সলিউবল টক্সিন বের করে দেয় যা ফ্যাট মেটাবলিজে সাহায্য করে। ফলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট সহজেই এনার্জিতে পরিণত হয়। ওজন কমে দ্রুত।
রুটিতে দিয়ে খেলে ভাল
রুটিতে ঘি মাখিয়ে খেলে রুটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা) কমে যায়। এছাড়া রুটি নরম থাকে ও খেলে হজমও হয় দ্রুত। শরীরে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের এক শতাংশ উৎস আসা উচিত ঘি জাতীয় খাবার থেকে।
অন্ত্রে উপকারী
ঘি-তে উপস্থিত বিউটাইরিক অ্যাসিড আমাদের ইনটেস্টাইনাল ওয়াল বা অন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া কোলনের কোষকে ড্যামেজ থেকে মুক্ত রাখে। তবে এক্ষেত্রে অন্ত্রে ঘিয়ের প্রয়োগ আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে বাহ্যিকভাবে হওয়া প্রয়োজন।
হার্টের ক্ষতি করে না
অধিকাংশের ধারণা ঘি শরীর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তা একেবারেই নয়। বরং রিফাইন তেলের চেয়ে ঘি অনের বেশি নিরাপদ। কারণ ঘি-তে যে ফ্যাট উপস্থিত সেই ফ্যাট শরীরে গিয়ে সরাসরি এনার্জিতে পরিণত হয়। অনান্য ফ্যাটের মতো তা শরীরে গিয়ে জমা হয় না। তাই ঘি খেলে হার্টের অসুখ বৃদ্ধির কোনও সম্ভাবনা নেই। বরং রোজ অল্প মাত্রায় ঘি খেলে তা রক্তে খারাপ
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে সাহায্য করে।
ঘি-তে পুরোটাই থাকে ফ্যাট, কোনও কার্বোহাইড্রেট বা প্রোটিন থাকে না। এক চামচ ঘি প্রায় ১০০-১৫০ ক্যালোরি শক্তির জোগান দেয়। রোজ ১ থেকে দেড় চামচ ঘি খাওয়া যায়। এছাড়াও যাঁরা ডায়াবেটিস, ওবেসিটি ইত্যাদি ক্রনিক অসুখে আক্রান্ত তাঁরা অন্য তেলে ভাজা খাবারের মাত্রা কমিয়ে বা তেল খাওয়া কমিয়ে তার বদলে একচামচ ঘি নিশ্চিন্তে খেতেই পারেন। ঘি খাওয়ার সঠিক নিয়ম হল কোনও কিছু কড়া করে ভাজার ক্ষেত্রে বা কাঁচা ঘি। হালকা ভাজা খাবার খেতে হলে সেক্ষেত্রে রিফাইন্ড অয়েলে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে কড়া করে ভেজে খেতে গেলে সেক্ষেত্রে ঘি-ই বেস্ট চয়েস। যেহেতু ঘিয়ের জলনাঙ্ক বা স্মোক পয়েন্ট অনেক বেশি তাই উচ্চ তাপমাত্রায় রেখে তাতে কিছু ভাজলে সেই খাবারের মধ্যে কোনও বিষাক্ত উপাদান জমা হয় না। বিশেষ করে লুচি, আলুভাজা, পরটা ইত্যাদি রিফাইন্ড অয়েল বা ছাঁকা তেলে না ভেজে মাঝে মধ্যে ঘিয়ে ভেজে খেলে ক্ষতি কম। এছাড়া রোজ অল্প কাঁচা ঘি ভাত বা ডালে ফেলে খেতে পারেন। ঘিতে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকায় সর্দিতে নাক বন্ধ হলে নাকে লাগালেও আরাম মেলে।
ডা. শুদ্ধসত্ত্ব চট্টোপাধ্যায়
জেনারেল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
অ্যাপোলো গ্লেনিগেলস হসপিটাল
খাঁটি ঘিয়ের অনেক ভাল গুণ আছে। তবে বাজার চলতি যে সব ঘি বিক্রি হয় তার কোনটা খাঁটি আর কোনটা ভেজাল তা বুঝে তবেই কেনা উচিত। নচেৎ উপকারের বদলে অপকারও হতে পারে। ঘি যদি অর্ধেক জমা ও অর্ধেক গলা থাকে তবে তা কেনা উচিত নয়। সাধারণত ঘিয়ের মেল্টিং পয়েন্ট বেশি। অর্থাৎ ঘি ৩৫ ডিগ্রি ও তার বেশি তাপমাত্রায় একমাত্র গলে। তার চেয়ে কম তাপমাত্রায় ঘি পুরোটাই জমে থাকবে। পুরো জমা ঘি কিংবা গরমকালে পুরো গলা ঘি খাঁটি ঘি হিসাবে ধরে নেওয়াই যায়। এছাড়া ঘিয়ের গন্ধ শুঁকেও বোঝা সম্ভব। ঘি কেনার সময় হাতের তালুর উপরের ত্বকে একটু ঘি লাগিয়ে গন্ধ শুঁকতে হবে। ঘিতে কোনও কেমিক্যাল মেশানো থাকলে তার গন্ধ খুব ঝাঁঝাল হবে। সাধারণত খাঁটি ঘি-এর গন্ধ খুব হালকা ও লোভনীয়।
ড. প্রশান্ত বিশ্বাস
অধ্যাপক, ফুড টেকনোলজি, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
যেকোনও রিফাইন্ড অয়েল যাতে অনেকদিন ভাল থাকে তাই সেই তেল যেভাবে তৈরি করা হয় তা দীর্ঘ ব্যবহারে শরীরে নানা ধরনের ইনফ্লেমেটরি ডিজিজ দেখা দিতে পারে। সেদিক থেকে দেখতে গেলে ঘি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। রোজ অল্প করে ঘি খেলে কোনও ক্ষতি নেই। খাঁটি ঘি-তে থাকে ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ঘি খেলে শরীরে বিভিন্ন হরমোনের সামঞ্জস্য বজায় থাকে ও গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে। ঘি-এর স্মোক পয়েন্ট রিফাইন্ড অয়েলের চেয়ে অনেক বেশি অর্থাৎ বেশি তাপমাত্রায় ঘি দিয়ে কিছু ভাজলে তাতে কোনও ক্ষতিকর উপাদান বা ফ্রি র্যাডিক্যালস (ফ্রির্যাডিক্যালস কোষ বিভাজন বা কোষ ড্যামেজ করে) তৈরি হয় না। তাই ঘিয়ে ভাজা খাবার অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। দেশি গরু বা মোষের দুধের ঘি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। রোজ একচামচ ঘি খেলেই হবে। সে গরম ডালে কিংবা ভাতে অথবা যেকোনও তরকারিতে দিয়ে খেতে পারেন।
সংবাদ প্রতিদিন
১৫ই জানুয়ারী, ২০১৯
শিল্পা আরোরা
ডায়াটেশিয়ান, নিউট্রিশনিস্ট, ইন্টারন্যাশনাল মাইক্রোবায়োটিক কোচ অ্যান্ড শেফ
#ঘি_কেন_খাবেন???
ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে ঘি খাওয়া থেকে বিরত থাকেন অনেকেই। কিন্তু এই ওজন বেড়ে যাওয়া কিংবা অসুস্থতার সঙ্গে ঘিয়ের কোনো সম্পর্ক নেই। বরং মস্তিষ্ক থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরে একাধিক অঙ্গের সচলতা বৃদ্ধিতে ঘিয়ের ভূমিকা রয়েছে।
প্রতিদিন ঘি খেলে একদিকে যেমন ভিটামিন এ এবং ই-এর ঘাটতি দূর হয়, তেমনি অ্যান্টি-অ্যাক্সিডেন্টের মাত্রাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী হয়।
ঘিয়ে উপস্থিত উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিড, বিশেষত লরিক অ্যাসিড এনার্জির ঘাটতি দূরে করে শরীরকে চাঙ্গা করে তোলে। এছাড়া নানারকম সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
নিউট্রিশনিস্টদের মতে, নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকভাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি বেশ কার্যকরী। এতে উপস্থিত ওমেগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
খাবার হজম করতে সহায়ক নানাবিধ স্টমাক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়াতে ঘি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে বদ-হজমের আশঙ্কা হ্রাস পায়।
ঘি খেলে ওজন বাড়ে না, বরং কমে। ঘিয়ে উপস্থিত এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।
ঘিয়ে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিকালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। ফলে কোষের বিন্যাসে পরিবর্তন হয়ে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
এইচএন/পিআর
সূত্রঃ জাগো নিউজ, ০৬ই আগস্ট, ২০১৮।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Contact the business
Website
Address
Mirpur
1216
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:45 |
Tuesday | 09:00 - 22:45 |
Wednesday | 09:00 - 22:45 |
Thursday | 09:00 - 22:45 |
Friday | 09:00 - 22:45 |
Saturday | 09:00 - 22:45 |
Sunday | 09:00 - 22:45 |
Mirpur
Mirpur, 1216
Assalamu Alaikum shobaike, 'Khabo Bhalo' team er pokkho theke shobaike shubechcha. Muloto apnader s
Mirpur Milk Vitta Road
Mirpur, 1212
রোগ আপনার নিরাময় আমাদের।ব্যাবসা নয় সেবাই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের ওষুধগুলো বিদেশ থেকে আমদানিকৃত।
Mirpur
Mirpur
EVERYTHING IS POSSIBLE IN THIS WORLD � JUST YOU NEED IS SELF-CONFIDENCE,HARD WORK AND A STRONG WIL