G M Kibria Arsad
Activist of Islamic cultural movement ( ইসলামী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের কর্মী)... Muslims are, as a whole, the best people of the whole mankind.
ইসলাম অর্থ আত্মসমর্পণ। তাই মানুষের মধ্যে যারা এ ইসলামকে কবুল করে বা আল্লাহর কাছে সম্পূর্ণরুপে নিজেদের আত্মসমর্পণ করে তাদের বলা হয় ‘মুসলিম’। কেবল মুসলমানের ঘরে জন্ম হলেই কেউ মুসলমান হয়না, বরং কাফের মুশরিকদের ঘরে জন্ম নিয়েও কেউ যদি ঈমান আনে এবং ইসলামের সব বিধি-বিধান মেনে চলে তবে সেও মুসলিম। মানুষের মধ্যে মুসলিমরা সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি।
কুরআনের ভাষায়, “তোমাদেরকে শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে সৃষ্টি করা হয়েছে, যেন
◑ আমিও খেলতে পারি 😄
সত্যিকার রাসুল (সা:) এর আদর্শে আদর্শবান নেতা হতে হলে, কেমন হতে হয়?
Jamaat-e-Islami'র আমীর Dr. Shafiqur Rahman''র বক্তব্যটা শুনলে পরিস্কার হবেন। এমন নেতাই পীরদের ওস্তাদ।
যারা এইভাবে মানবতার ফেরিওয়ালা, আশা করা যায় তারাই জান্নাতের সুঘ্রাণ পাবে ইনশাআল্লাহ্।
বিশেষ ধন্যবাদ : Mohammad Jinnah
আমার সুরে ❝আল্লাহ তোমার প্রিয় জান্নাত❞
শিল্পী : Mosharof Hussain Sharif
গীতিকার : Imdadul Hoque Rayhan
সুরারোপ : G M Kibria Arsad 🎙️
ইউটিউব লিংক : https://youtu.be/yK8qivOWK6g
জামায়াতে ইসলামী সিলেট মহানগরী'র ভ্যানগাড়ী ও নগদ অর্থ বিতরণ
#বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পুনর্বাসনে জামায়াতের কর্মতৎপরতা অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ- Dr. Shafiqur Rahman
Bangladesh Jamaat-e-IslamiBangladesh Jamaat-e-Islamian বলেছেনDr. Shafiqur Rahmanবন্যায় বিপুল সংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কোন মানুষের পক্ষে এসব ক্ষয়ক্ষতি পূরণ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আর জামায়াত বন্যার শুরু থেকেই অসহায় হত দরিদ্র বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ধাপে ধাপে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পুনর্বাসনে সাধ্যমত কাজ করছে। মানবতার কল্যাণে জামায়াতের এই কর্মতৎপরতা অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
আমীরে জামায়াত আরো বলেন, সমাজে জনসংখ্যার একটা বিশাল হচ্ছে হতদরিদ্র এবং শ্রমজীবি। এই জনগোষ্ঠীকে অবহেলিত রেখে জাতীয় উন্নয়ন অগ্রগতি সম্ভব নয়। প্রতি বছর কিংবা কিছুদিন পর পর এইসব মানুষকে একটু একটু সহযোগিতা না করে স্থায়ী রোজগারের একটা ব্যবস্থা করতে পারলে ব্যক্তি সমাজ এবং জাতি উপকৃত হবে। ইনসাফভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের প্রত্যয়দীপ্ত কাফেলা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে শ্রমজীবি শ্রমিকদের মাঝে ভ্যানগাড়ী বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে। একই সাথে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পুঁজি হারানো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ভাইদের নগদ অর্থ সহযোগিতা করছে। এর ফলাফল সুদুরপ্রসারী। কারণ এর মাধ্যমে তারা স্বাবলম্বী হতে পারবে। এভাবেই সমাজে বৈষম্য দুর হবে এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হবে। তবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে জবাবদিহীতা ও সৎ উপার্জন করতে হবে। তাহলে ইহকালিন সাফল্য ও পরকালিন মুক্তির পথ প্রশ্বস্ত হবে।
তিনি সোমবার সিলেট মহানগর জামায়াতের উদ্যোগে নগরীর মিরাবাজার এলাকায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৫ জন শ্রমজীবি শ্রমিকের মাঝে ভ্যানগাড়ী, বন্যায় পুঁজি হারানো ১৭ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মোহাম্মদ শাহজাহান আলীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত ভ্যান গাড়ী ও নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। উপস্থিত ছিলেন, মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা সোহেল আহমদ, সহকারী সেক্রেটারি এডভোকেট মোহাম্মদ আব্দুর রব, জামায়াত নেতা জাহেদুর রহমান চৌধুরী, শ্রমিক নেতা এডভোকেট জামিল আহমদ রাজু, জামায়াত নেতা মুহাম্মদ আনোয়ার আলী, রফিকুল ইসলাম, মুহিব আলী, জুনায়েদ আল হাবীব, ফয়জুল ইসলাম ও শ্রমিক নেতা মিয়া মোহাম্মদ রাসেল প্রমূখ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শত জুলুম নিপীড়ন উপেক্ষা করে আর্ত মানবতার কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের যেকোন ক্রান্তিলগ্নে জামায়াত অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করছে। সাম্প্রতিক সময়ের ভয়াবহ বন্যায় শুধু সিলেট বিভাগই নয়, দেশের বন্যা কবলিত সকল জেলায় জামায়াত সাধ্যের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছে। বর্তমানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে কাজ করছে। এর মাধ্যমে সমাজের অবহেলিত জনগোষ্ঠী উপকৃত হচ্ছে। এভাবেই জামায়াত সমাজকে বদলাতে চায়। সমাজের সকল স্তরে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। জামায়াতের এই পথচলাকে কেউ থামাতে পারবেনা। কারণ জামায়াত মানবতার কল্যাণ সাধনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে কাজ করছে।
সভাপতির বক্তব্যে মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকরা রাষ্ট্রের উন্নয়নের প্রধান কারিগর, তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও ত্যাগের কারনে দেশ সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যায়। কিন্তু সমাজের সবচেয়ে অবহেলিত জনগোষ্ঠীর নাম শ্রমিক সমাজ। সাম্প্রতিক বন্যায় সবচেয়ে বেশী ক্ষতির সম্মূখীন হয়েছেন শ্রমজীবি মানুষ ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীগণ। তাই সিলেট মহানগর জামায়াত ধাপে ধাপে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের পুনর্বাসনে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ভ্যানগাড়ী ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে শ্রমজীবি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীগণ কিছুটা হলেও হালাল রুজি করতে সক্ষম হবেন। এছাড়া আমরা কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য প্রতিবছর অস্বচ্ছল শ্রমিকদের মাঝে ভ্যানগাড়ী ও রিকশা বিতরণ করে থাকি। ভবিষ্যতেও এর ধারা অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
#বন্যায় নদী ভাঙণে ঘরবাড়ি হারা ১৪টি পরিবারকে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘর হস্তান্তর
#জামায়াতে_ইসলামী একটি আদর্শবাদী দল হিসেবে সাধ্যানুযায়ী সকল জনকল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে- Maulana Abdul Halim
২৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিগত বন্যায় নদী ভাঙণে ঘরবাড়ি হারা কুড়িগ্রাম জেলার সদর, রাজারহাট, ফুলবাড়ি ও উলিপুর উপজেলার ১৪টি পরিবারকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘর হস্তান্তর করা হয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম এই ঘরগুলো হস্তান্তর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল, কুড়িগ্রাম জেলা আমীর আবদুল মতিন ফারুকী, জেলা সেক্রেটারি মাওলানা নাজিম উদ্দিন, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হামিদ, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমান ও রাজারহাট উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা কফিল উদ্দিনসহ কুড়িগ্রাম জেলার উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই কুড়িগ্রাম জেলার বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা সফর করেন আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বন্যার ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়াবহতা অনুধাবন করে স্থানীয় সংগঠনকে বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা করার নির্দেশ প্রদান করেন। আমীরে জামায়াতের সেই নির্দেশ অনুযায়ী জেলা সংগঠনের তত্ত্বাবধানে ও স্বেচ্ছাসেবক টিমের মাধ্যমে বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
ঘর হস্তান্তরকালে মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, “বিপদাপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দায়বদ্ধতা থেকে আমরা সহায়-সম্বল হারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। এটি একটি মাননিক, সামাজিক ও জনকল্যাণমূলক কাজ। জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শবাদী দল হিসেবে সাধ্যানুযায়ী সকল জনকল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর পঞ্চগড়ে নৌকা ডুবিতে নিহত পরিবারগুলোকে আমরা সান্ত্বনা, সমবেদনা ও নগদ অর্থ প্রদান করেছি। মানবিক দায়িত্বের অংশ হিসেবেই আজ এই ১৪টি ঘর আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হল। এই জাতীয় সহযোগিতা আমাদের অনুগ্রহ নয়। বরং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের অধিকার। আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে তাদের প্রাপ্য অধিকারটুকু পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করেছি।”
আমীরে জামায়াত Dr. Shafiqur Rahman এর পুরো বক্তব্য শুনেছেন? আপনি যে দলের লোক হোন, সময় পেলে শুনে রাখবেন। আমাদের শেখার আছে অনেক কিছু..
"আজ থেকে এই প্রতিটি পরিবার আমার।"
এই কথা বলতে বিশাল একটা মন লাগে। আলহামদুলিল্লাহ, আমীর সাহেবের সেই বিশাল মন আছে।
"আপনারা বিপদে পড়েছেন তাই দয়া দেখাতে এসেছি এমন কিছু না, আমরা শুধু আমাদের দায়িত্ব পালন করতে এসেছি" ... ❤️❤️
এটাই তো ইসলামের শিক্ষা। যারা এই কথা বিশ্বাস করে তারাই প্রকৃত মানুষ। পোস্ট কার্টেসী : কমরেড মাহমুদ।
ব্যাতিক্রমী এক আমীর পেয়েছে Bangladesh Jamaat-e-Islami 🌿
এক কথায় অসাধারণ। দেশের আনাচে-কানাচে যে কোন দূর্যোগ, দুর্বিপাকে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে এধরনের সুইফট রেসপন্স অসাধারণ, অভাবনীয়। এই পাশে দাঁড়ানোর ভিতর নেই কোন লৌকিকতা, আছে নিরেট স্নেহ, মমতা ও মানুষের প্রতি দায়িত্ব পালনের অনুভূতি। জামায়াতের আমীর Dr. Shafiqur Rahman'র পঞ্চগড়ে যাওয়া, নৌকা ডুবিতে নিহত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানো, সামর্থনুযায়ী আর্থিক সহযোগীতার আগ পর্যন্ত কেউ জানতেও পারেনি তিনি সেখানে গিয়েছেন।
পঞ্চগড়ের এই ট্রাজেডিতে নিহত প্রায় সবাই সনাতন ধর্মের মানুষ। সেই ধর্মীয় পরিচয় মানবতার পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে কোন বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি জামায়াত আমীরের জন্য। তিনি সবার আগে শোকাহত পরিবারগুলোর পাশে চলে গিয়েছেন। অন্য কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক দলতো বটেই এমনকি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পরিষদও পঞ্চগড়ে যেতে পারেনি এখনো। জামায়াত আমীর ঠিকই চলে গিয়েছেন।
আমি আসলেই অভিভূত। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এক ব্যাতিক্রমী আমীর পেয়েছে। এই ধরনের ব্যাতিক্রমী স্বপ্নদ্রষ্টার দ্বারা সম্ভব জাতিকে পথ দেখানো, নতুন এক স্বপ্নের পথে নেতৃত্ব দেয়া - (পুষ্পিতা)
#করোতোয়া নদীতে নৌকা ডুবে ২৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক প্রকাশ- Dr. Shafiqur Rahman
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় করোতোয়া নদীতে নৌকা ডুবে ২৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক প্রকাশ করে Bangladesh Jamaat-e-Islami - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা: শফিকুর রহমান ২৫ সেপ্টেম্বর এক শোকবাণী প্রদান করেছেনঃ-
শোকবাণীতে তিনি বলেন, “২৫ সেপ্টেম্বর দুপুরের দিকে বোদা উপজেলার মাড়েয়া বামনহাট ইউনিয়নের আউলিয়া ঘাট এলাকায় এক নৌকা ডুবিতে ২৪ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশু, ১২ নারী ও ৪ পুরুষ রয়েছেন। আমি এই মর্মান্তিক ঘটনায় শোক প্রকাশ করছি। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মানুষের জানমালের যে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সহজে পূরণ হবার নয়। আমি আশা করছি, এই সব স্বজনহারা পরিবার-পরিজন শীঘ্রই তাদের এ বিরাট শোক ও ক্ষয়-ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবেন। আমি আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি এবং তাদের দ্রুত সুচিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
করোতোয়া নদীতে নৌকা ডুবে ২৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক প্রকাশ পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় করোতোয়া নদীতে নৌকা ডুবে ২৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আম...
পঞ্চগড়ে নৌকা ডুবির ঘটনায় Bangladesh Jamaat-e-Islami'র আমীর Dr. Shafiqur Rahman ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
দুর্ঘটনায় মৃত পরিবারদের বাড়িতে গিয়ে সান্তনা দেন এবং প্রত্যেক পরিবারকে ৩০ হাজার টাকা করে প্রায় ৮০ টি পরিবারকে অর্থ সহায়তা করেন।
ইনশা'আল্লাহ্.. খুব শিঘ্রিই আমার সুরারোপে আসছে নতুন গান ❝আল্লাহ্ তোমার প্রিয় জান্নাত❞
গীতিকার : Hoque Rayhan
সাউন্ড ডিজাইন : Humayun Kabir Tarif
জিএফক্স : Waliullah Kawsar
গানটি গেয়েছেন "লক্ষ প্রাণের সুর- ২০১৩ চ্যাম্পিয়ন " Mosharof Hussain Sharif [এম এইচ শরীফ]
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
ঝরে পড়লো একটি প্রস্ফুটিত গোলাপ!
আমাদের প্রাণপ্রিয় কাফেলা বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির লক্ষ্মীপুর শহর শাখার ভাংগা খাঁ ইউনিয়ন সভাপতি মুহাম্মাদ জাবের হোসাইন আজ দুপুরে হোন্ডা এক্সিডেন্টে ইন্তেকাল করেছেন।
তরুণ ছাত্র সমাজকে ইসলামের পথে আহ্বান কারী নিবেদিত প্রাণ আল্লাহর এই গোলাম আমাদের মাঝ থেকে বিদায়ে আমরা সত্যিই শোকাহত।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ফায়সালা কে অশ্রুসিদ্ধ নয়নে আমাদেরকে বরণ করতে হবে। আল্লাহ তাআলা তার সঙ্গীতা সাথীদেরকে সবর ও তার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার যোগ্যতা দান করুন।
মা-বাবার কলিজার টুকরা সন্তানকে হারিয়ে
শোকাহত পরিবার পরিজনকে সবরে জামিল দান করুন।
রাব্বে কারিম আমাদের প্রিয় জাবেরকে ভাই কে শাহাদাতের মাকামে আ'লা নসীব করুন। আমীন।
এমন মানুষ দেখবো না আর এই ভবেতে ফের 😥😥
নাম ছিলো আবুল খিজির মুহাম্মাদ আব্দুস সালাম, আমরা এ কে এম আব্দুস সালাম নামেই চিনতাম। গ্রেইট বৃটেইনে যারা ইসলাম প্রচারের কাজকে বেগবান করতে শক্ত হাতে কাজ করেছেন, তিনি ছিলেন তাদের অগ্রদূত। তার মূল বাড়ি সিলেটের উসমানী নগরের মুকতারপুরে। লন্ডনে আসেন ষাটের দশকে। তিনি সেই যুবক বয়সেই তৈরি করে ছিলেন বিশ্বের বড় বড় স্কলারগণের সাথে সখ্যতা। বিশেষ করে সাঊদির ইমাম আব্দুল্লাহ ইবন বায, ডঃ আব্দুল মুহসিন আত তুরকী, সাবেক পেট্রলিয়াম মন্ত্রী ডঃ আব্দুহু ইয়ামেনী সহ ডঃ আহমাদ তুতুঞ্জি, মুহাম্মাদ কুতুব, ডঃ কামাল হিলবাওয়ী এবং পাকভারতের মাওলানা মাওদূদী ও শায়খ আবুল হাসান নাদাওয়ী।
তিউনিসিয়ার রাশেদ গানুশি তাকে বড় ভাই বলে ডাকতেন, সুদানের হাসান তুরাবির সাথে তিনি রেখেছিলেন ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, ফিলাস্তিনের প্রফেসর ডঃ আযযাম তামিমি বরাবরই তাকে অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখেছেন, পাকিস্তানের খুররম মূরাদের সাথে ছিলো তার আবাল্য বন্ধুতা, ছিলো নাঈম সিদ্দীকীর প্রাণের ভাইজান। আর ছিলেন মালয়েশিয়ার আনোয়ার ইবরাহীমের প্রিয়পাত্র।
আমি নিজ চোখে দেখেছি পাকিস্তানের মিয়া মুহাম্মাদ তুফায়েল, ক্বাজি হুসায়ন আহমাদ, সাইয়েদ মুনাওয়ার তাকে সম্মানের চেয়ারে বসাতে, দেখেছি বৃটেইনের সর্বস্তরে মুসলিম নেতৃবৃন্দের অকুণ্ঠ ভালোবাসা পেতে।
তিনি ছিলেন মাওলানা মাওদূদির খুবই আস্থা ভাজন। মাওলানা যখন বৃটেইনে এসে ইসলামি আন্দোলনের বীজ বপন করতে চাইলেন, এবং ইউকে ইসলামি মিশনের গোড়া পত্তন করেন, সেই প্রথম দিন থেকে জনাব আব্দুস সালাম ছিলেন নেতৃস্থানীয়। এমনকি আমীর ও ছিলেন তার। আজ এই সংগঠন বৃটেনে শত শত মসজিদ মাদ্রাসা এবং এখানের একমাত্র ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মার্কফিল্ড ইন্সটিটিউট ফর হাইয়ার এডুকেশান (MIHE) প্রতিষ্ঠিত করেছে। যেখানে আব্দুস সালাম সাহেবের রয়েছে অনেক বড় অবদান।
আমি অনেক অনেক বার তার সাথে এই ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন সেমিনার ও প্রোগ্রামে গেছি। দেখেছি ঐখানে তিনি অনেক শ্রদ্ধার আসন পেতেন। আকারে তিনি ছিলেন কিছুটা খাট, কৃশকায় কিন্তু কথা বলতেন অনেক ঋজুতায়, অনেক কনফিডেন্টের সাথে, অনেক বড় গলায় এবং প্রজ্ঞার স্বাক্ষর রেখে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ইউকে ইসলামিক মিশন থেকে বাংলাদেশিদের আলাদা করে দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে এন্ড আয়ার নামে নতুন সংগঠনের জন্ম হয়। সেখানে তিনি অনেক বার আমীর হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। তার আমীর থাকা অবস্থায় আমাদেরকে তিনি বাংলাদেশ থেকে আনেন, কারণ ছিলো তাদের প্রতিষ্ঠিত জামিয়াতুল উম্মাহ নামক প্রতিষ্ঠানকে সুন্দর ভাবে চালানো। এই দাওয়াতুল ইসলামের হাতেই প্রতিষ্ঠিত হয় ইউরোপের সেরা মসজিদ ও প্রতিষ্ঠান ইস্ট লন্ডন মসজিদ। তাদের হাতেই প্রতিষ্ঠিত হয় ইউকের সর্ব প্রথম ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “ইসলামিক কলেজ”। তাদের হাতেই প্রতিষ্ঠিত হয় ইউকের প্রথম সারির চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান "মুসলিম এইড"।
আমি তার সাথে যত বারই একান্তে বসেছি, ইতিহাসের নানা উত্থান পতনের ঘটনার থলে তিনি আমার সামনে মেলে ধরেছেন। ঋদ্ধ হতাম, জানতে পারতাম অনেক গভীর তথ্য। কিভাবে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ পার্ট লন্ডনে দুইভাগ হয়, কারা কারা এখানে বড় বড় ক্ষতিকর ভূমিকা পালন করে, কিভাবে বৃটেইনের মুসলিম কম্যুনিটিতে ফাটল ধরে- তার একটা ব্যাখ্যা আমি অনেকবার তার কাছে জানতে চেয়েছি। তিনি কারো নাম না ধরে একটা কথাই বলতেন, দেখেন ভাই, দাওয়াতুল ইসলামের উত্থান শয়তানের পছন্দ হয়নি। কারণ সে সময় গোটা ইউকেতে বাংগালি কম্যুনিটির যারা কোন ইসলামি সেন্টার করতে চাইতেন আমাদের দ্বারস্ত হতেন। এবং আমাদের হাতেই তা তুলে দিতেন। সংগঠন দুইভাগ না হলে বাংলাদেশিদের মাঝে ইসলামের কাজ অনেক অনেকগুণ বেড়ে যেতো।
তিনি খুব গম্ভীর, সিরিয়াস ও রাসভারী লোক ছিলেন। পড়াশুনা করতেন। উর্দুতে তিনি খুব ভালো ছিলেন ফলে উর্দু সাহিত্যের ভান্ডার তার আয়ত্বে ছিলো। ইংরেজিতে ছিলেন পারদর্শি, একাউন্টিং এ তিনি ছিলেন খুব ভালো বিশেষজ্ঞ। তবে জামায়াতে ইসলামিতে তিনি অসম্ভব রকমের কমিটেড ছিলেন। এমনকি তার পড়া শুনার গন্ডীও এই ধারার লিটারেচারের বাইরে নেন নি কোনদিন।
আমাকে দিয়ে তিনি অনেক আর্টিকেল ও বইএর অনুবাদ করাতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আমার অনাগ্রহে তা হয়নি। একবার তিনি একটা আর্টিকেল আমার হাতে দিয়ে বললেন, আপনিই অনুবাদ করেন। উস্তাযাহ হুমায়রা মাওদূদির লেখা। আমি সময় বের করতে পারিনি বলে তিনি খুব ক্ষেপে ছিলেন। পরে উনি বুঝেছিলেন আমার দিয়ে অনুবাদের কাজ আর হবে না। একবার ডঃ আব্দুল হালীম আবু শুক্কার ৪ খন্ডে লেখা “রাসূলের যুগের নারী স্বাধীনতা” (تحرير المرأة في عهد الرسالة) বইটা আমার হাতে তুলে দেন, এবং বলেন, "আপনি আমার এই দাবিটা রাখবেন। এই বই এর আলোকে “ইসলামে নারী” বিষয়ক একটা লেকচার সিরীজ শুরু করেন"। আমি ঐ বইটাকে সামনে রেখে কুরআন ও সাহিহ হাদীসের আলোকে “পীস টিভিতে” ৪২ এপিসোডের একটা সিরীজ আলোচনা রেখেছিলাম। আমি মনে করি ইসলামি নারী অধিকারের উপরে আলোচনাটা ভালো কাজ করেছে। এই ক্ষেত্রে তার অবদান ভোলার মত না।
তার জীবদ্দশায় তার স্ত্রী ইন্তেকাল করেন। তিনি তার নিজের বাড়ি ছেলে সন্তানদের দিয়ে সরকারি বাড়িতে থাকতেন। প্রতি ঈদে আমরা তার সাথে দেখা করার সুযোগ নিতাম। গত রমাদানের ঈদে আমি, শায়খ আব্দুর রহমান মাদানি, শায়খ ডঃ আবুল কালাম আজাদ, শায়খ আবু তাহের তার বাসায় যাই। তাকে আমরা একটা খামে কিছু ঈদ গিফট দেই। তিনি খামে চুমা দেন এবং বলেন, একেতো ঈদের দিনের হাদীয়া, তার উপর আমার বাবারা নিয়ে এসেছেন, এটা আমার জন্য অনেক বড় বারাকাহ। পরে যখন দেখলেন এখানে অঙ্কটা একটু বেশি, মাদানি সাহেবকে টেলিফোন করে বললেন, আমি ভেবেছি ১০/২০ পাউন্ড হবে। কিন্তু আপনারা এতো গুলো দিলেন কেন, আমার তো টাকার অভাব নেই। আপনারা এটা নিয়ে যান। দুনিয়ার প্রতি তার এই অনীহা আমাকে মুগ্ধ করে।
তিনি খুব বড় স্কলার ছিলেন না। কিন্তু স্কলার তৈরি করতে পারতেন। তিনি আমাদের টিভি আলোচনা খুব নিবিষ্ট মনে শুনতেন। আমার আলোচনা শেষ হলে ফোন করতেন। বলতেন এই কথা টা, ঐ তথ্যটা, উমুক হাদীসটা আরেকবার চেক করবেন। আমি আপনার আলোচনা শুনে নোট করি। এভাবেই তিনি আমাদের সামনে নিয়ে এসেছেন, সম্মান দিয়েছেন, ভালোবেসেছেন, ভালোবাসা আদায় করেছেন। আমি যখন লন্ডনে পা রাখি, দাওয়াতুল ইসলামের আমীর হিসেবে তিনি আমাকে প্রথমে সাক্ষাতকার নেন। আমাকে সূরা ফাতিহা পড়তে বলেন। পড়া শেষের পর বললেন, صِرَاطَ এর “রা” যাবরের পর হারফে “ইস্তি’লার” “ত্বা” অক্ষরটা আসায় “রা” কে একটু বেশি তাফখীম করলে আরো ভালো শোনাতো। আমি উনার মুখের দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসি দিলাম। এরপর বললেন, আর কেও পরুক আর না পরুক আপনি নিয়মিত পাগড়ি পরবেন। আমার একটা সবুজ পাগড়ি আছে ঐটা আপনাকে দেব ইন শা আল্লাহ। আমি আরেক বার তার মুখের দিকে তাকালাম। মাদানি সাহেব মুচকি হেসে চোখের ইশারায় আমাকে বিতর্কে যেতে নিষেধ করলেন। আমিও একটু হালকা করে দিয়ে বললাম, “আমীর সাহেবের মাথায় পাগড়ি থাকলে মা’মূর রা তো পরবেই”। দেখলাম কথাটা উনার পছন্দ হয়েছে, এবং একটা স্নিগ্ধ হাসি বিনিময় করে আমাকে ক্লাসে যেতে বললেন।
তার জামাতা হলেন ইউকের প্রখ্যাত আইনজীবী ব্যারিস্টার মাওলানা আহমাদ আব্দুল মালেক। ছেলে মেয়েদের তিনি ইসলামের উপরেই লালন পালন করেছেন।
গত শুক্রবার ০২/০৯/২০২২ শুক্রবার বিকেলে তিনি ইন্তেকাল করেছেন ঘুমের ভেতরেই। ১০ দিন আগে শায়খ মাদানিকে তিনি ফোন দিয়েছিলেন। জানতে চেয়েছিলেন, ২৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি লন্ডনে আছেন কিনা। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, শরীরটা ভালো যাচ্ছেনা। ঐদিনে আমার নাতি দেশ থেকে ফিরবে। এর মধ্যেই যদি আমি মরে যাই আপনি জানাযা পড়াবেন। আর এর পরে মারা গেলে আমার নাতি জানাযা পড়াবে। মাদানি সাহেব তাকে এই নিয়ে চিন্তা না করার জন্য অনুরোধ জানালে তিনি বলেন, আমার শেষ সময় এসে গেছে। দুয়া করবেন যেন ঈমানের সাথে শুক্রবারে আমার মরণ হয়।
তিনি নামায আদায় করে ঘুমিয়ে পড়েন। এবং ঐ ঘুমের মাঝেই খুব আরামের সাথে তার চাওয়া দিনেই আল্লাহর রহমতের চাদর গায়ে নিয়ে ইন্তেকাল করেন। আল্লাহ আমার মুরুব্বিকে মাফ করে দিন। জান্নাতুল ফেরদাউসের মেহমান বানিয়ে নিন।
- মুহতারাম Abdus Salam Azadi'র ওয়াল থেকে 📃
"মানুষ কি মনে করে যে, তারা একথা বলেই অব্যাহতি পেয়ে যাবে যে- আমরা ঈমান এনেছি, এবং তাদেরকে পরীক্ষা করা হবে না?
আমি তাদেরকেও পরীক্ষা করেছি, যারা তাদের পূর্বে ছিল। আল্লাহ অবশ্যই জেনে নেবেন কারা সত্যবাদী এবং নিশ্চয়ই জেনে নেবেন মিথ্যুকদেরকে।
যারা মন্দ কাজ করে, তারা কি মনে করে যে, তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে? তাদের ফয়সালা খুবই মন্দ।
যে আল্লাহর সাক্ষাত কামনা করে, আল্লাহর সেই নির্ধারিত কাল অবশ্যই আসবে। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।" [ সূরা আল আনকাবুত ১ - ৫ ]
- Masood Sayedee
Bangladesh Islami Chhatrashibir'র ১০২তম শহীদ আহমদ জায়েদের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় সভাপতি Rashedul Islam সহ ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার নেতৃবৃন্দ।
দুধচোর দুধখোর বিড়ালের পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা 😄
আল্লাহ আমার রব বন্ধু এসো সবাই বলি
রবকে আমার সকল কাজে খুশী রেখে চলি
ঝরে গেলো Bangladesh Islami Chhatrashibir'র ৩ কর্মীর তাজা প্রাণ 😥
আজ রাত ৯টায় প্রয়োজনীয় কাজ শেষে সিএনজি অটোরিকশায় বাড়ি ফেরার পথে বাস চাপায় তাৎক্ষণিক ইন্তেকাল করেছেন প্রিয় ৩ ভাই সিফাতুল্লাহ, আরমান হোসেন লিমন এবং আব্দুর রাজ্জাক।
انا لله انا اليه راجعون
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কুমিল্লা জেলা পূর্ব শাখার কর্মী ছিলেন ৩ জনই। চৌদ্দগ্রামের ছুফুয়া ছফরিয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে দাখিল পরীক্ষার্থী ছিলেন ভাইয়েরা। একসাথে ৩ বন্ধু মিলে চলতেন সবসময়। ৩ বন্ধু একসাথে দ্বীনের পথে অবিচল ছিলেন।
মহান আল্লাহ ভাইদের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসের ফুলেল জীবন নসিব করুন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Mirpur
A Passionate Streamer. 2 years event planner, 7 years photographer and cinematographer, now a part time streamer and businessman. So I will be mixing up this page with all kinds of...