MD Muhin
I am Muhin. I will give you videos about unknown facts. My YouTube channel is MD Muhin. So stay with
KOI-4878.01 হল এখন পর্যন্ত পরিচিত সবচেয়ে পৃথিবীর মত এক্সোপ্ল্যানেট। এটির আয়তন 580 মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার, পৃথিবীর থেকে প্রায় 3 গুণ বড়, এটি KOI-4878 নামক একটি জি-টাইপ নক্ষত্রের (হলুদ বামন) চারপাশে প্রদক্ষিণ করে, তাই ধারণা করা হয় যে এটি বাসযোগ্য এবং সেখানে জীবন থাকতে পারে।
পৃথিবী থেকে দূরত্ব: 1,134 আলোকবর্ষ। 🤓
ইন্দোনেশিয়ায় এক মহিলাকে আস্ত গিলে ফেলেছে একটি অজগর। গোলবাহার অজগরের মানুষ শিকারের পঞ্চম ঘটনা এটি!
১৯৯৫, ২০১৭, ২০১৮ ও ২০২০ এই চার বছরে গোলবাহার অজগরের চারবার প্রাকৃতিকভাবে মানুষ শিকারের ঘটনা ঘটেছে৷ ১৯৯৫ ও ২০২০ সালে শিকারকে মেরে ফেলতে পারলেও গিলতে পারেনি৷ ২০১৭ ও ২০১৮ সালে গিলে ফেলেছিল৷ ২০২২ সালে ঘটলো গিলে ফেলার তৃতীয় ঘটনা!
ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের জাম্বির পশ্চিম তানজুং জাবুং অঞ্চলের বেতারা উপজেলার তেরজুং গাজাহ গ্রামের ৫২ বছর বয়সী রাবার গাছের রস সংগ্রহকারী মহিলা জাহারা৷ গত ২৩ অক্টোবর রবিবার সকালে তিনি তাঁর রাবার বাগানে রস সংগ্রহ করতে যান কিন্তু সূর্যাস্ত হয়ে গেলেও বাড়ি ফেরেননি৷ এক দিন ও এক কার নিখোঁজ থাকার পর গ্রামবাসী তাঁর সন্ধান শুরু করে৷ সোমবার সকালে রাবার বাগানের পাশের জঙ্গলে একটা ১৯.৬৮ ফুট বা ৬ মিটার লম্বা বিশাল পেট ফোলা এক Reticulated Python বা গোলবাহার অজগর দেখতে পায়৷ সাপটা ভরপেট খেয়ে স্বভাবমতো বিশ্রাম করছিল৷
ইন্দোনেশিয়ায় দুবার এমন ঘটনা ঘটেছে তাই গ্রামবাসী সন্দেহের বশে অজগরটাকে মেরে তার পেট কাটলে সেই মহিলার অক্ষত মৃতদেহ আবিষ্কৃত হয়৷ আমাদের দেশে বার্মিজ অজগর যতটা সহজলভ্য ইন্দোনেশিয়ায় গোলবাহার অজগর ততটা সহজলভ্য৷ গ্রামবাসী এখন ভীত সন্ত্রস্ত যে রাবার বাগানে আরও বড় অজগর থাকতে পারে।
মানুষ কোনো অজগরের স্বাভাবিক শিকার নয় তবে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা সাপ গোলবাহার অজগরই একমাত্র যার প্রাকৃতিকভাবে মানুষ শিকারের ঘটনা আছে এবং ইদানিং বাড়ছে। বাংলাদেশে এই অজগর বিরল এবং একমাত্র চট্টগ্রাম বিভাগে দেখা যায়।
রাশিক আজমাইন
Team Science Bee
অর্থ লাভের জন্য নয় বরং মানবতার কল্যাণে টুইটার কিনেছেন বলে দাবি করেছেন ইলন মাস্ক!
আপনি জানেন কি?
বিজ্ঞানের ম্যাজিক
একজন মানুষের কাছ থেকে অন্য মানুষ যতই দূরে থাকুক না কেন, তাদের সম্পর্কের মূল যদি শক্ত হয় তাহলে কখনোই কেউ তাদের আলাদা করতে পারবে না।
সময় খুব মুল্যবান।
এই একটি ছবি খুব গভীর অর্থ প্রকাশ করে।
এটাই বাস্তব।
বুদ্ধিমানরাই খুঁজে বের করতে পারবে 😄😄😄
বহু বছর আগে বিলুপ্ত হওয়া ‘ডোডো (Dodo)’ পাখিকে সবচেয়ে ‘বোকা পাখি’ বলা হত কেন?
হারিয়ে যাওয়া ডোডো পাখির অজানা রহস্য :
ডোডো ১৬শ শতাব্দীতে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এক বিস্ময়কর পাখির নাম। এরা বসবাস করতো ভারত মহাসাগরের মরিশাস দ্বীপে। ওলন্দাজ নাবিকরা এই দ্বীপে পৌঁছানোর একশো বছরের মধ্যেই এরা বিলুপ্ত হয়। ফলে বিস্ময়কর এ পাখি সম্পর্কে অনেক কিছুই থেকে যায় মানুষের অজানা। ডোডো পাখির শেষ দেখা মেলে ১৬৬২ সালে। গবেষণার জন্য কোনো জীবিত ডোডো পাখির অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। তবে থেকে গেছে এর দেহাবশেষ। এই পাখির কংকাল সংরক্ষিত মরিশাসের জাদুঘরে।
১৫৯৮ সালে ওলন্দাজ অভিযাত্রী এডমিরাল উইব্রান্ড ভ্যান ওয়ারুইজকের মরিশাস অভিযানে প্রথম ডোডো পাখি সম্পর্কে মানুষ জানতে পারে। তিনি এর নাম দেন ‘ওয়াগ্লভোগেন’ অর্থাৎ অভক্তিকর পাখি। এ পাখির মাংসের বাজে স্বাদের জন্যেই এমন নাম দিয়েছিলেন তারা। আর বলেছিলেন কালো বর্ণের পাখিগুলো দেখতে কবুতর ও ঘুঘুর মতো। কিন্তু আকৃতি ও ওজনে অনেক তফাত। এরা লম্বায় সাড়ে তিন ফুট ও ওজনে প্রায় ২০ কেজি।
গবেষণায় জানা যায়, ডিম থেকে বের হওয়ার পর ডোডো পাখি অতিদ্রুত প্রাপ্তবয়স্ক আকার ধারণ করে। বিজ্ঞানীরা জানান, আগস্ট মাসে ডিম ফেটে এদের বাচ্চা বের হতো। এই সময়টাতে মরিশাস দ্বীপের গাছ বিভিন্ন রকম ফলমূলে ছেয়ে থাকে। ডোডো পাখির বাচ্চারা পেটুকের মতো এসব ফলমূল খেয়ে সাবার করে ফেলতো। এজন্যেই সচক্ষে ডোডো পাখির কর্মকাণ্ড দেখা অভিযাত্রীরা এ পাখিকে আখ্যায়িত করেছিলো পেটুক পাখি।
বর্ষাকালে ডিম থেকে বেরোনোর পর থেকেই অতিরিক্ত খাবার খেয়ে দ্রুত বড় হয়ে উঠতো পাখিগুলো। নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত অনেক রকম ঝড় ও দুর্যোগ আঘাত হানে মরিশাসে। এসময় দ্বীপে খাবারও থাকে না তেমন। এমন প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার কৌশল হিসেবে ডোডো পাখির এই দ্রুত বেড়ে ওঠা। অতিদ্রুত প্রাপ্তবয়স্কের আকার ধারণ করলেও বংশ বৃদ্ধির জন্য ডোডো পাখিকে অপেক্ষা করতে হতো বেশ কয়েক বছর। মরিশাস দ্বীপে ডোডো পাখিকে খাওয়ার মতো তেমন কোনো শিকারি জন্তু-জানোয়ার ছিলো না। তাই নির্ভয়ে সময় নিয়ে বংশ বিস্তার করতো এরা।
গবেষকরা আরও জানান, ডিম পাড়ার পর ডোডো পাখির হাড়ে মিনারেলের পরিমাণ কমে যায়, যার ফলে পুরনো পালক ঝরে নতুন পালক জন্মায় এদের দেহে। ১৬শ শতাব্দীর নাবিকেরা বলেছিলেন এদের পালকের রং কালচে। এর কারণ সম্ভবত তারা নতুন পালক জন্মানো ডোডো পাখিই বেশি দেখতে পেয়েছিলেন। গবেষকরা জানান, জন্মের পর ডোডো পাখির পালক থাকে ধূসর-খয়েরি। ডিম পাড়ার মৌসুমে এই পালক ঝরে কালচে পালক জন্মায়।
গবেষকরা এটাও জানান, আজ থেকে ৩৫০ বছর আগে মরিশাস দ্বীপে মানুষ পৌঁছানোর মাত্র ১০০ বছরেরও কম সময়ে এই পাখি যেভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেল! মূলত মানুষই এই পাখি বিলুপ্তির প্রধান কারণ। ডোডো ছিল খুবই বোকা গোছের পাখি। ইংরেজিতে একটা প্রবাদ রয়েছে ‘ডোডোর মতো মৃত্যু’ অর্থাৎ বোকার মতো মৃত্যু। এমন মৃত্যু যেটা সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই ভিকটিমের। মানুষদের দেখে একদমই ভয় পেত না ডোডো পাখি, বরং আগ্রহী হয়ে মানুষের কাছে এসে ভিড়তো। তাই এরা মানুষের সহজ শিকারে পরিণত হয়।
আগেই বলা হয়েছে, এই পাখি খেতে ছিলো জঘণ্য। কিন্তু মরিশাস দ্বীপে খাদ্যের তেমন কোনো বিকল্প না থাকায় অভিযাত্রীরা বাধ্য হয়ে এদের খাওয়া শুরু করে। ডোডো পাখিরা মাটিতে বাসা বাঁধতো ও ডিম পাড়তো বলে সহজেই এদের ডিম চুরি করতো মানুষ। খাওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়াও ডোডো পাখি দেখলেই খেয়ালের বশে নির্বিচারে এদের হত্যা করতো অভিযাত্রীরা। ডোডো পাখি ছিল যেকোন শিকারি প্রাণীর জন্য সহজ লক্ষ্য। মানুষ মরিশাসে কুকুর, বিড়াল, বানর, শুকর, ইঁদুরসহ বিভিন্ন প্রাণী জাহাজে করে নিয়ে যায়। যার ফলে ডোডো পাখির পক্ষে এই দ্বীপের পরিবেশ টিকে থাকার জন্য একেবারেই অনুপযোগী হয়ে দাঁড়ায়। নিমিষেই পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে হারিয়ে যায় পাখিটি।
#সংগৃহীত
Just Try it 😄😄😄
মানুষ তার প্রতিভা ধারা সবকিছু করতে পারে।
Happy New Year
New Video Is Coming Soon 😊😊😊
হাতঘড়ির দাম ১৪৮ কোটি টাকা! কী অবাক হচ্ছেন। ঘটনা কিন্তু সত্যি। এই দামেই একটি হাতঘড়ি কিনে নিয়েছেন এক ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি নিজের নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি।
বিবিসির খবরে বলা হয়, শুক্রবার নিলামের মাধ্যমে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া ওই ঘড়িটি প্রয়াত হলিউড তারকা পল নিউম্যানের। এর নির্মাতা বিশ্ববিখ্যাত ঘড়িনির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোলেক্স।
১ কোটি ৭৮ লাখ ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৪৮ কোটি ৭০ হাজার টাকা) ঘড়িটি বিক্রি হয়। পল নিউম্যানকে ওই ঘড়িটি দেন তাঁর স্ত্রী জোয়ানে উডওয়ার্ড। ১৯৬৯ সালের উইনিং চলচ্চিত্রে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করেন। নিউম্যান ২০০৮ সালে ৮৩ বছর বয়সে মারা যান।
স্টেইনলেস স্টিলের ওই ঘড়িটি টেলিফোনে নিলামে অংশ নিয়ে কিনে নেন এক ব্যক্তি। তবে ওই ব্যক্তির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। ঘড়িটি এত দামে বিক্রি হবে, তা ভাবেননি নিলাম আয়োজকেরাও। প্রত্যাশিত দামের চেয়ে ১০ লাখ ডলার বেশি দামে কিনে নিয়েছেন ওই ব্যক্তি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, নিলামে এই প্রথম এত বেশি দামে কোনো হাতঘড়ি বিক্রি হলো। ২০১৪ সালে প্যাটেক ফিলিপের তৈরি একটি ঘড়ি ২ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি দামে বিক্রি হয়। সেটি ছিল পকেট–ঘড়ি।
উডওয়ার্ড ১৯৮৪ সালে নিউম্যানকে ওই ঘড়িটি কিনে দেন। পরে নিউম্যান ঘড়িটি তাঁর মেয়েকে দেন। পরে ঘড়িটি দেওয়া হয় তাঁর মেয়ের প্রেমিক জেমস কক্সকে। কক্স ওই ঘড়িটি নিলামে তোলেন।
টেকনো বাংলা স্টোর © 2017
৯০০ বছরের খরায় ধ্বংস হয় ইন্দোজ সভ্যতা

টানা ৯০০ বছর ধরে চলা খরার কারণেই ইন্দোজ উপত্যকার উপর নির্মিত সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। ৪ হাজার ৩৫০ বছরের পুরানো এই সভ্যতা ধ্বংসের কারণ খুঁজে পেয়েছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজির গবেষকরা।
এদিকে তাদের গবেষণায় যে বিষয়গুলোকে প্রমাণ হিসেবে হাজির করা হচ্ছে, তাতে বলা হচ্ছে ইন্দোজ সভ্যতা ধ্বংসের পেছনে খরাই দায়ী। তবে তা ২০০ বছরের খরা নয়, বরং ৯০০ বছরের টানা খরার ফলেই ওই সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। এই মাসেই বিশ্বের স্বনামধন্য জার্নাল কোয়াটারনারিতে এটি প্রকাশ হতে যাচ্ছে।
ভূতত্ত্ব ও ভূপদার্থবিদ বিভাগের গবেষকরা গত ৫ হাজার বছরের বর্ষাকালের তারতম্য নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর হিমালয়ে ৯০০ বছর ধরে কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। এতে পানির সব উৎস শুকিয়ে গিয়েছিলো। এতে ওই সভ্যতায় বসাবাসকারী মানুষজন পূর্বে ও দক্ষিণে স্থানান্তর হন। যেসব এলাকায় মোটামুটি বৃষ্টিপাত হতো, তারা সেখানেই আবাস গেড়েছিল।
কিছু বুঝতে শুরু করার সময় থেকেই আকাশে ওড়ার শখ। পাইলট হতে হবে। নিজের এই শখকেই বাস্তবে রূপ দিয়েই ছাড়ল ৬ বছরের শিশু। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় বিমান পরিবহন সংস্থা ইতিহাদ এয়ারওয়েজের একদিনের ‘পাইলট’ হলো অ্যাডাম।
তার বিমান চালনানোর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে এখন ভাইরাল। ২১ লাখেরও বেশি মানুষ এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই দেখে ফেলেছেন। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর ছোট্ট অ্যাডাম ইন্টারনেটে এখন হিরো বনে গিয়েছে। বিমান চালানোর খুঁটিনাটি কী করে শিখল অ্যাডাম? ইউটিউব ভিডিও দেখেই এই শিক্ষা রপ্ত করেছে ছোট্ট শিশুটি, জানিয়েছেন তার মা–বাবা।
অ্যাডামের বিমান চালানোর দক্ষতা দেখে বেশ মুগ্ধ পাইলট সমির আকলেফ। তিনি ককপিটের ভিডিও করে তা ফেসবুকে পোস্ট করেন। ভিডিও পোস্টের সঙ্গে সঙ্গে তা ভাইরাল হয়ে যায়। অ্যাডামকে ইতিমধ্যেই ইতিহাদ বিমান সংস্থা তাদের প্রশিক্ষণকেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দেবে বলে জানিয়েছে। তার জন্য তৈরি হবে বিশেষ ইউনিফর্ম।
অ্যাডাম ভবিষ্যতে পাইলট হতে চায় বলে জানান তার মা–বাবাও।
জর্ডানের মরুভূমিতে আল জাভা নামে একটি গ্রামে রয়েছে। ওই গ্রামে ১২ শতকের এক প্রাচীন দুর্গ আছে। এই দুর্গকে কেন্দ্র করে পর্যটকরা এখানে ভিড় করে। তাই মালহিম তার গাড়ির ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ার পর তিনি এ গাড়িটিকে হোটেল বানিয়ে ব্যবসা শুরু করেছেন।তবে যে কেউ তার এই কিম্ভূত হোটেলে থেকে পাঁচ তারকা হোটেলের ছোঁয়া পাবেন।
গাড়িটিকে সাজানো হয়েছে বাহারি কারুকাজ এবং স্থানীয় ঐতিহ্যের বিভিন্ন নকশা দিয়ে । হোটেলে পাতানো হয়েছে রঙিন বিছানার চাদর । যা খদ্দেরেকে সহজেই আকর্ষণ করে। তার মেয়ের হাতে তৈরি আসবাবও রয়েছে হোটেলটিতে। পর্যটকরা কৌতুহলি হয়েই আসেন তার গাড়ি হোটেলে। তার হোটেলে এক সঙ্গে কেবল দু’জন অতিথি ঘুমাতে পারেন। এক রাতের জন্য ভাড়া প্রায় ৬ হাজার টাকা।
হোটেলের সুবিধা আরোও বাড়ানোর জন্য হোটেলের পাশেই চা-কফি এবং জর্দানের ঐতিহ্যবাহী খাবারের ব্যবস্থা করছেন তিনি।
Best Fruit Ever
The Most Mysterious YouTube Channel
দেখুন কিভাবে এই শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের ভুল শেখাচ্ছে। অশিক্ষিত শিক্ষক। 1.G O O G L E এই বানানটিকে আপনারা একটু উচ্চারণ করুন। একটা ছোট বাচ্চা ও বলতে পারবে যে এটা গুগল। কিন্তু আফ্রিকার এই শিক্ষকে....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Mymensingh
Mymensingh
i'm a bangladeshi gamer and video editor and cinematographer. i make video for fun and developed my
Mymensingh City Corporation 33 No Word
Mymensingh, 2200
Hey This is MSK Sadekul Islam I'm Create Videos for entertainment & fun purpose. keep Support me for batter thinking .
Muktagachha
Mymensingh
࿐•••⊰ᴮᴱˢᵀッᴸᴵᴺᴱ⊰•••࿐ ࿐লা༅༎ইলা’হা༅༎ইল্লালাহু༅༎মুহাম্মাদু’র༅༎রাসুল’উল্লাহ্࿐ ࿐•••⊰ッ⊰•••࿐
Mymensingh
Mymensingh, 2250
Making videos on different topics. All the time in search of true events.
Mymensingh
Hi guys, Here on my page you can get any type of video clips.Like this page to get amazing videos.
Piyerpur 2002
Mymensingh, JAMALPUR
This page is all about make money on youtube bangla waz , more specifically how to make
Modon Babu Road
Mymensingh, 2200
It's Arifun Liza. I'm decorating this page with various spectrum moments of my uncertain life.