Ariful Islam
Welcome to my official page. Played "Bangladesh Army" Football Team.Love Football & Hockey.
Alhamdulillah win 🏑
Eid Mubarak 🥰⚽
This isn't India nor Pakistan this is the country NEPAL having loyal fans. 🇳🇵
Nepal Asia Cup 2023 qualifier.
Cristiano Ronaldo presented as an Al Nasser player 🔥♥️💐
A17
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা ২০২৩💝
নতুন লক্ষ্যে, নতুন করে এগিয়ে যেতে চাই।🤲❤️⚽
- 𝖧𝖺𝗉𝗉𝗒 𝖡𝗂𝗋𝗍𝗁𝖽𝖺𝗒
O𝗇𝖾 𝗈𝖿 𝗆𝗒 𝖿𝖺𝗏𝗈𝗋𝗂𝗍𝖾 𝖬𝗎𝗌𝗅𝗂𝗆 𝖿𝗈𝗈𝗍𝖻𝖺𝗅𝗅 𝗉𝗅𝖺𝗒𝖾𝗋.
Mesut Özil 🥀⚽❤️
আলহামদুলিল্লাহ আজ আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)এর জন্মদিন ❤️🤲
❤️🇧🇩CHAMPIONS 💪💪
Congratulations to Bangladesh Women's Football
team for becoming the CHAMPION in SAFF
Women's Championship 2022!
মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম আমার
সেথায় স্বপ্ন দেখা বারণ 🌺
❤️❤️Friends
~I am proud of Iam Muslim 🥀🖤
সুবাহান আল্লাহ, সত্য অসাধারণ তিলাওয়াত...
সুরাহ যুমার শেষ ৩ আয়াত।
অল্প বয়সে ফ্যামিলির দায়িত্ব নেওয়া ছেলে গুলোই বুঝতে পারে বাস্তবতা কি।🖤😔
Alhamdulillah.
Final🏑🏆
অভিনন্দন,
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান,
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি স্যার'কে আগামী ২৪ জুন ২০২১ তারিখ হতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান (Chief of Staff) হিসাবে দায়িত্ব প্রাপ্ত হওয়ায় অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভ কামনা রইলো ❤️❤️
#বাংলাদেশ_সেনাবাহিনী ❤️
🎂শুভ জন্মদিন🎂
⚽কিংব্যাক মোনেম মুন্না⚽
সাবেক অধিনায়ক-জাতীয় দল।
সাবেক অধিনায়ক-আবাহনী।
মোনেম মুন্না শুধু বাংলাদেশ নয়, তিনি ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার এক সেরা ফুটবলার। স্টপার পজিশনে খেলেও যিনি সর্বসাধারণের মাঝে তুমুলভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। মাঠে শুধু চোখ ধাঁধানো নৈপুণ্য নয়, বরাবরই দলের নেতৃত্ব এবং ফুটবলে দুর্দান্ত পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করে রীতিমতো ফুটবল আইকনে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। আর এ কারণেই 'কিংব্যাকে' উপাধী তার জন্য ছিল অনিবার্য। আশির দশকের শেষ লগ্ন এবং নব্বই দশক জুড়ে যে দেশের ফুটবলাঙ্গন ছিল মুন্নাময় এতে কোন সন্দেহ নেই।
তিনি যেমন নিজে খেলতেন তেমনি সতীর্থদের খেলাতেনও। কখনও কখনও তারণ্য নির্ভর আবাহনীকে নেতৃত্ব দিয়ে একাই টেনে নিয়ে গেছেন সর্বোচ্চ উচ্চতায়। আবাহনীর সাথে মুন্নার ছিল অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। আর তাই জীবনের শেষ দিন পর্যন্তও তিনি নিজেকে বেঁধে রেখেছিলেন আবাহনীর সাথে। নব্বই-এর গণ অভু্ত্থানের পর দেশের সেরা সব ফুটবলার চড়া দামে মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবে নাম লেখালেও সে সময় মুন্না একাই আবাহনীতেই ছিলেন। এবং সেবছর মুন্না একাই একদল তরুণ খেলোয়াড়দের সাথে নিয়ে আবাহনীর মর্যাদা সমুন্নত রেখেছিলেন।
শুধু আবাহনীই নয়, মুন্না যতদিন মাঠে ছিলেন ততদিন দেশের জন্যেও নিজেকে উজাড় করে খেলেছেন। সবসময়ই নিজের সর্বোচ্চটুকু দেশের জন্য দিতে সচেষ্ট থেকেছেন।
৮০-৮১ সালে পাইওনিয়ার লীগে নাম লেখানোর মধ্যে দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে অভিষেক ঘটেছিল মুন্নার। পরের মৌসুম শান্তিনগরে খেলার পর মুন্না যোগ দিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদে। পরের বছরই মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রথম বিভাগ ফুটবল লীগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। মুন্না চলে আসেন লাইমলাইটে।
৮৬ সালে ব্রাদার্স ইউনিয়নে নাম লেখান মুন্না। এ মৌসুমে দুর্দান্ত পারফর্ম করে সবার নজর কাড়েন। এসময়ই আবাহনী কর্মকর্তাদের নজরে পড়েন তিনি। পরের মৌসুমেই মুন্না যোগ দেন আবাহনী ক্রীড়া চক্রে। আবাহনীর এই শুরুই ছিল ভালোবাসার প্রথম ধাপ। এ সময় আবাহনীর হয়ে খেলে যারা জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন তারা হলেন-আশরাফ উদ্দিন চুন্নু, গোলাম রাব্বানী হেলাল, ইমতিয়াজ সুলতান জনি, খোরশেদ বাবুল, গাফফার । তরুণ ফুটবলার মুন্না এসে এই অভিজ্ঞদের মাঝে নিজের জায়গা করে নেন।
মুন্নাকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। যেখানেই মুন্না পা রেখেছেন সেখানেই সাফল্য এসে ধরা দিয়েছে। একটানা ৯৭ সাল পর্যন্ত আবাহনীতে খেলেছেন মুন্না। আবাহনীর হয়েই ফুটবলের বর্ণাঢ্য জীবন ছেড়ে অবসরে যান। তবে ফুটবল খেলা ছাড়লেও মুন্না কর্মকর্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। আবাহনীর ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। ২০০৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি কিডনী রোগে তার মৃত্যুর পর আবাহনী মাঠেই তার শেষ জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।
মুন্না ছিলেন সত্যিই বৈচিত্র্যময় খেলোয়াড় । আবাহনীর হয়ে যেমন দাপটের সাথে খেলেছেন তেমনি কলকাতা ফুটবল লীগেও টানা তিন বছর খেলে সমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। ৯১ সালে ইস্ট বেঙ্গলের কোচ নাইমুদ্দিনই প্রথম মুন্নাকে প্রস্তাব দেন কলকাতা লীগে খেলার । কলকাতা লীগে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে মুন্না লিবেরো পজিশনে খেলে দারুণ আলোড়ন তোলেন। সেখানেও তুমুল জনপ্রিয় একটি নাম হয়ে ওঠে 'মুন্না'।
বাংলাদেশে জাতীয় দলের হয়ে মুন্না প্রথম খেলার সুযোগ পান ৮৬ সালে। এ বছর সিউলে অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসের জন্য নির্বাচিত দলে তিনি প্রথমবারের মতো ডাক পান। একটানা আধিপত্য বিস্তার করে খেলেন ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত। ৯৫ সালে তারই নেতৃত্বে মায়ানমারে অনুষ্ঠিত চার জাতি কাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের বাইরে প্রথম বাংলাদেশ কোন ট্রফি জেতার অনন্য কৃতিত্ব দেখায়। এই টুর্নামেন্টে মুন্নার একক পারফরম্যান্স ছিল আলোচিত ব্যাপার । একথা সত্য যে, মুন্না যতদিন মাঠে ছিলেন সেসময় ঢাকার মাঠে যত বড় স্ট্রাইকারের আবির্ভাবই ঘটুক না কেন মুন্নাকে সমীহ করতেই হয়েছে। মুন্নাকে ভেদ অথবা পরাজিত করে জালে বল প্রবেশ করানোটা কোন স্ট্রাইকারের কাছেই সহজ কাজ ছিল না।
মুন্নার সময়ে বাংলাদেশে যত বিদেশী কোচ এসেছেন সবাই মুন্নার খেলার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। কিন্তু সেই মুন্নার জন্যে আমাদের দেশে দৃশ্যমান তেমন কিছুই করা হয়নি। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলে মুন্নার অবদান ভোলার মত নয়।
মুন্নার স্মরনে ধানমন্ডির ৮ নম্বর সেতুটির নামকরণ করা হয়েছে 'মোনেম মুন্না সেতু' যেটা আমরা অনেকেই জানি না। আর জানবোই বা কিভাবে! অযত্নে অবহেলায় ফলক চোখ এড়িয়ে যায়।
এক নজরে মোনেম মুন্না-
জন্ম : ৯ জুন ১৯৬৮, নারায়ণগঞ্জ
মৃত্যু : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫, ঢাকা
⚽ফুটবল ক্যারিয়ার⚽
👉১৯৮০-৮১ঃ পাইওনিয়ার ফুটবল পোস্ট অফিস।
👉১৯৮২ঃ দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল শান্তিনগর।
👉১৯৮৩ঃ দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
👉১৯৮৪-৮৫ঃ প্রথম বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
👉১৯৮৬ঃ প্রথম বিভাগ ফুটবল ব্রাদার্স ইউনিয়ন।
👉১৯৮৭-৯৮ঃ প্রথম বিভাগ ফুটবল আবাহনী।
👉১৯৯১-৯৩ঃ ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কলকাতা
👉জাতীয় দলঃ ১৯৮৬-১৯৯৭।
[সকল তথ্য সংগৃহীত]
”যদি তুমি জীবনে সাফল্য অর্জন করে থাকো তাহলে মনেরাখবে তোমার পাশে একজন শিক্ষক ছিলো যে তোমাকে সাহায্য করেছিলো।“✍️💕💪
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Sherpur
Mymensingh, 2150
**LOYAL** ..I CHOOSE NOT TO PLACE "DIS" IN MY ABILTTY .. 🫡🫡🫡 ★JITO NOITO SHIKHO★
Akua
Mymensingh
cricket is not just a game its An emotion https://youtube.com/@Shakil731
Mymensingh, 2230
Hello, I am Mehdi Hasan. I am a Bangladeshi long distance runner.