Sunny〴তালুকদারヅ

I gained 9 followers, created 3 posts and received 41 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

LOVE রিয়েক্ট ছাড়া, আর কিছু হবে না!'🙂
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য!'🥰❤️

কৃমি বাচ্চাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর??
১. বাচ্চার খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেয়।
২. আয়রনের ঘাটতি রক্তশূন্যতার সৃষ্টি করে।
৩.বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
৪.বাচ্চা অপুষ্টিতে ভোগে এবং দুর্বল হয়ে যায়
৫.পেট ফাঁপা থাকে।
৬.ডায়রিয়া হতে পারে।
৭.কৃমির কারণে এলার্জি,চুলকানি ইত্যাদি হতে পারে।
৮.এছাড়া বিভিন্ন ধরনের কৃমি বিশেষ করে গোল কৃমি পিত্তথলি,অগ্নাশয়,এপেনডিক্স
সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
৯.কিছু কৃমি লিভারেরও ক্ষতি করে।
১০.কৃমির কারণে শরীরের ভিটামিন এ কম শোষিত হয় ফলে ভিটামিন এ এর
অভাবজনিত বিভিন্ন সমস্যা যেমন-ত্বক অস্ত্রের এপিথেলিয়াম ও চোখের ক্ষতি হয়।
১১.বেশিসংখ্যক কৃমি একসঙ্গে জমাট বেঁধে অন্ত্রের নালি বন্ধ করে দিতে পারে।

স্বস্থ্যবিষোয়ে পরামর্শ পেতে পেজটি ফলো করুন এবং
শেয়ার করে আপনার পাশের মানুষটিকেও জানার সুযোগ করে দিন।

মৃত্যু মানেই মুক্তি নয়...!
কবর দেখছেন কিন্তুুু কবরের আজাব দেখেননি..!!
আল্লাহ আমাদেরকে কবরের আজাব থেকে রক্ষা করুন।
আমীন 🤲

সকালে খালি পেটে পানি পানের ৭ উপকারিতা

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ...
২. বিপাক ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে ...
৩. শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে ...
৪. অন্ত্র পরিষ্কার করতে সহায়তা করে ...
৫. ওজন কমাতে উপকারী ...
৬. কোলন পরিষ্কারে সহায়তা করে ...
৭. মাইগ্রেনের সমস্যা প্রতিরোধ করে

Assalamualaikum 😊

এলার্জির সমস্যা ?
কালোজিরা খান 😋

ডেঙ্গু খুবি ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে, সবাই সাবধানে থাকবেন।
রব্বে কাবার কাছে দোয়া করতে থাকেন।
সবার জন্য দোয়া করবেন।

ত্বক সুন্দর রাখতে গাজর খান

হাড় শক্ত রাখতে টমেটো খান

রাতে লাইট জ্বালিয়ে ঘুমালে কোন বড় রোগ হয় ?

#সঠিক_উত্তরঃ হৃদরোগ

চায়ের আগে কোন খাবারটি না খেলে শরীরে আলসার রোগ বাঁধে?

#সঠিক_উত্তরঃ পানি ।

কোন খাবার খেলে শরীরের রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা থাকে না ?
#উত্তর ডিমের সাদা অংশ ।

Cancer এর কোন কার্যকর চিকিৎসা নেই। একমাত্র কৃমিনাশক ঔষধ ছাড়া। মানুষ cancer চিকিৎসায় কোটি কোটি টাকার ঔষধ খেয়েও ভাল হয় না। কারণ ক‍্যান্সারের কার্যকর চিকিৎসা পৃথিবীতেই নেই। থাকলে ভাল হতো। যে রোগের কোন চিকিৎসা নেই কোটি টাকার ঔষধ খেলেই কি? কোন লাভ নাই। কৃমি নাশক ঔষধ cancer এ কার্যকর, এগুলো খুব সাম্প্রতিক গবেষণা।
শুধু টিউমার, cancer না, কৃমি নাশক ঔষধ আরো বহু জটিল রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। গবাদিপশুর মাহামারি রোগ হয় না কৃমিনাশক ঔষধের কারণে। সবাই ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত খেলে ভারতে রোগী যাওয়া ৮০℅ হ্রাস পাবে।

রান্না করা যে কোন খাবার দ্বিতীয়বার গরম করে খাওয়া ক্যান্সারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ।

লবঙ্গ :

কেউ যদি প্রতিদিন ১-২ টা লবঙ্গ চুষে খায়, তার ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে , দাঁতের ক্ষয়রোধ হবে এবং পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার থাকবে।।।

I've just reached 600 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

ভিটামিন-ডি এর অভাবে আপনার কোমর ব্যথা সহ শরীরের নানা জায়গায় ব্যথা হতে পারে।
(কমেন্টে বিস্তারিত)

স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে কি কি সমস্যা হতে পারে!!!!

অনেকেই মনে করেন স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ কখনই এক রকম হওয়া যাবে না।।এতে তাদের নিজেদের এবং তাদের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানদের অনেক সমস্যা হয়।

এটি আসলে একদম ভূল ধারণ ---

নিচের বিষয় গুলো দেখলেই সেটি ক্লিয়ার হয়ে যাবে--

রক্তের গ্রুপ প্রধানত দুই ধরণের হয়।

১) পজিটিভ গ্রুপ : এই গ্রুপে আছে A(+ve), B(+ve), AB(+ve)
এবং O(+ve).

২)নেগেটিভ গ্রুপ : এই গ্রুপে আছে A(-ve) ,B(-ve) ,AB(-ve),
এবং O(-ve).

এখন,

✍️ স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ + স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ = স্বামী স্ত্রী বা তাদের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানদের কোন সমস্যা হবেনা।

✍️ স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ +স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ =
স্বামী স্ত্রী বা তাদের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানদের কোন সমস্যা হবেনা।

✍️ স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ + স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ =
স্বামী স্ত্রী বা তাদের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানদের কোন সমস্যা
হবেনা।

❌ স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ + স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ = তাদের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানদের মধ্যে, প্রথম সন্তানের কোন সমস্যা হবেনা , তবে

মায়ের শরীরে এক ধরনের এন্টিবডি তৈরি হয়ে থাকে যা দ্বিতীয়
সন্তান থেকে শুরু করে পরবর্তী সন্তানের রক্তের লোহিত কনিকা ভেংগে দেয়, রক্তশুন্যতা দেখা দেয়, এমনকি গর্ভপাত বা সময়ের আগে সন্তান প্রসব হয়ে প্রসব হয়ে যেতে পারে।

কিন্তু প্রথম সন্তান জন্মের সাথে সাথেই যদি মাকে Anti D
নামক একটি ইঞ্জেকশন দেয়া যায় তাহলে পরবর্তী সন্তানদেরকে এসব
ঝুঁকি থেকে মুক্ত রাখা সম্ভব।।

📌 তাই স্বামী স্ত্রীর রক্তের একই হলে কোন ধরণের সমস্যা নেই।

কোটি টাকার বাড়ি গাড়ি প্রয়োজন নেই"
এইরকমি একটি শান্তিপুর পেলেই চলবে।

© Post

চোখে কখন ,কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন??

অনেক কারণেই চোখ লালচে আকার ধারণ করতে পারে। তাহলে কোন ক্ষেত্রে কোন ড্রপ ব্যবহার করবেন,সেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।

প্রধানত ৩ টি কারণে চোখে ড্রপ ব্যবহার করা লাগতে পারে।

১) ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন
২) ভাইরাল ইনফেকশন
৩) এলার্জিক ইনফেকশন /রিয়েকশন।

ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশন হলে এন্টিবায়োটিক দেয়ার নির্দেশনা থাকলে অনেকেই ভাইরাল ইনফেকশন বা এলার্জি জনিত কারণে চোখ লাল হলেও এন্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করা শুরু করেন।

তবে ভাইরাল ইনফেকশন বা এলার্জিক রিয়েকশন থেকে যদি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয়, তখন অবশ্যই এন্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

এখন জেনে নেয়া যাক এই ৩ টাইপের সমস্যায় কি কি লক্ষণ থাকবে -

১) চোখে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন :

- চোখ চালচে আকার ধারণ করবে

- চোখে হলুদ বা সবুজ বর্ণের আটার মত, ঘন পুঁজ থাকবে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠার পর চোখের পাতা লেগে থাকবে।

- এক চোখ বা উভয় চোখ আক্রান্ত হতে পারে।

চিকিৎসা : এই ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ড্রপ বা অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করতে হবে।

২) চোখে ভাইরাল ইনফেকশন :

- চোখ লালচে আকার ধারণ করবে

- এক্ষেত্রে স্বাধারণত পুঁজ থাকে না, থাকলেও পাতলা তরল পুঁজ থাকতে পারে **

- এটি খুবই ছোঁয়াচে। *

- চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়তে থাকে।

চিকিৎসা : স্বাধারণত এন্টিবায়োটিক লাগে না, তবে এটি থেকে যদি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয় তখন এন্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

৩) চোখে এলার্জিক ইনফেকশন /রিয়েকশন:

- চোখ চালচে আকার ধারণ করবে

- এলার্জি জাতীয় কোন কিছুর সংস্পর্শে গেলে বা খাবার খেলেও হতে পারে।

- নাক বন্ধ থাকতে পারে এবং হাঁচি হতে পারে।

- চোখের পাতা ফুলে যেতে পারে।

- লাইট বা সূর্যের আলোর সংস্পর্শে গেলে এর তীব্রতা বেড়ে যায়।

চিকিৎসা : এলার্জি আছে এমন খাবার এবং বস্তু পরিহার
করতে হবে। এন্টি এলার্জিক চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

কারো এই সমস্যা গুলো দেখা দিলে দেরি না করে একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নেয়া উচিত।

MLM Sunny Talukdar

✍️ জন্মের সাথে সাথে শিশুর মুখে মধু দিবেন না।। ❌❌

জন্মের পর পরই সদ্যোজাত শিশুর মুখে মধু দেয়ার রীতি অনেক পুরোনো। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এই এটি বেশী লক্ষ্য করা যায়।।

আমরা অনেকেই জানিনা এই বয়সে বাচ্চাকে মধু পান করানো তার জন্য কত টা ঝুঁকিপূর্ণ।।

মধুতে clostridium botulinum নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে।
এই ব্যাকটেরিয়া বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করার ১২-৩৬ ঘন্টার মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ শুরু হয়।

এই ব্যাকটেরিয়াতে থাকা স্পোর শিশুর রক্তে নিউরোটক্সিন নামক বিষাক্ত পদার্থ ক্ষরণ করে। যার কারণে কিছু মারাত্মক লক্ষণ প্রকাশ পায়। এর মধ্যে রয়েছে -

- শ্বাশ্বাসকষ্ট

- শারীরিক অবসাদ এবং দূর্বলতা

- খেতে না চাওয়া

- কোষ্ঠকাঠিন্য

তাই ৬ মাস বয়সের আগে শিশুকে মধু সহ বাইরের যেকোনো খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।।

👉 এই সময়ে শিশুর জন্য একমাত্র খাবার তার মায়ের বুকের দুধ।

এমএলএম মোঃ আতাউর রহমান সানী তালুকদার

#সতর্কতামূলক #পোস্ট-

বমির বন্ধ হওয়ার জন্য Ondansetron গ্রুপের ( Emistat ,Zofra, zofra, Onaseron ) এই ওষুধ গুলার সাথে -

ব্যথার ওষুধ Tramadol গ্রুপের ( Anadol ,Dolonil,Rapidol) এই ওষুধ গুলো খাবেন না।

কারণ এই দুই গ্রুপের ওষুধ একসাথে খেলে বমির ওষুধগুলো , ব্যথার ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।।।

যে আপুদের মাসিকের রক্ত বন্ধ হয় না এবং অনিয়মিত মাসিক হয় Traxyl 500 mg এই ঔষধ তাদের জন্য কার্যকরী ‌।

খাওয়ার নিয়ম ও সাইড ইফেক্ট বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন 💬