𝙒𝙤𝙧𝙡𝙙 𝙈𝙖𝙧𝙠𝙖𝙟 𝙉𝙞𝙟𝙖𝙢𝙪𝙙𝙙𝙞𝙣

পি এইচ পি কুরআনের আলো ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ক্বারী আবু ইউসুফ সাহেব দুনিয়ার সংক্ষিপ্ত সফর শেষ করেছেন।
إنا لله و انا اليه راجعون

নিশ্চয়ই সবার জানা আছে নিয়ম অনুযায়ী আগামী ২৬ জানুয়ারী ২০২৪ শুক্রবার জুমার দিন ভোর থেকে এস্তেমা পর্যন্ত কাকরাইল মারকাজ নিজামুদ্দীন অনুসারীদের জিম্মায় থাকবে
ইনশাআল্লাহ।

এস্তেমা সামনে মাওলানা আশরাফ সাহেব রহ এর কথা মনে পড়ে খুব গত এস্তেমায় ও জীবিত অবস্থায় ছিলেন। আল্লাহ তাআলা জান্নাতের উচা মাকাম নসীব ফারমান।

আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর একটি উপহার।

কিশোরগঞ্জে জেলার শুরা হযরত মাওলানা সোহরাব সাহেব নিজামুদ্দীন সফররত অবস্থায় আজ ভোরে ইন্তেকাল করেছেন,
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ এবং চরিত্র গঠনের জন্য জাতি কুরআনের
শিক্ষাকে বেছে নিবে ইনশাআল্লাহ।
_মাওলানা রেজাউল হক।

গীবত পরনিন্দা থেকে ফিরে আসুন,
না হয় কেয়ামতের দিন কঠিন মুসিবতের
কারন হবে।
_মাওলানা রেজাউল হক।

৯.১০.১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ নিযামুদ্দীন অনুসারীদের টংগীর বিশ্ব এস্তেমা
_স্বররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের আজকের সিদ্ধান্ত।

কাকরাইলে সারাদেশের
মঈন শুরার জোর চলতেছে।

ডিপ্রেশন,
দুশ্চিন্তা বা কোন বিপদে আছেন মনে রাখবেন,
আল্লাহ আপনাকে কিছু দিতে চাচ্ছেন।
_মাওলানা রেজাউল হক।

রংপুর জেলা এস্তেমার জন্য প্রস্তুত ময়দান
২,৩,৪ নভেম্বর ২০২৩

আলহামদুলিল্লাহ কেরানীগঞ্জে
৫ দিনের জোড়ে লোকজন আশা শুরু হয়ে গেছে।

আসসালামু আলাইকুম
আমাদের এখানে সৌদি আরবের মক্কায় কোন ভাই আছেন একটু জানাবেন।

মাওলানা সাআদ সাহেব হাফি.এর উপস্থিতিতে এশিয়ানদের জ্বোড় চলছে মালয়েশিয়ার শ্রীপাতালিং মারকাজে।

মাওলানা হারুন কোরেশী
পাকিস্তান তাবলীগ জামাতের
আমীর।

ইজ্জত সন্মান দেবার মালিক আল্লাহ তায়ালা যাকে ইচ্ছা দান করেন
যার কাছ থেকে ইচ্ছা ছিনিয়ে নেন।

আফগানিস্তানে দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ সম্পূর্ণ এতায়াতের সাথে চলছে।

"জিলহজ্জ" আজ চাঁদ দেখা গেলে মাগরিবের পর থেকে শুরু....ইনশাআল্লাহ ❤️❤️
যারা রোজা রাখতে চান তারা ১৯ তারিখ মা‌নে আজ রাতে সাহরি করবেন ইনশাআল্লাহ।

মহান আল্লাহ আমাদেরকে এ মাসের প্রথম "১০ দিন" এর আমল করে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের তৌফিক দান করুন 🤲

আল্লাহর হাবীব ﷺ বলেছেন, ‘আল্লাহ্ তা'আলার নিকট যিলহজ্জের প্রথম ১০ দিনের ইবাদত অপেক্ষা অধিক পছন্দনীয় আর কোন ইবাদত নেই।’ [সহিহ্ বুখারী : ৪৫৭]

যে প্রকৃত মুমিন, যার সাথে আল্লাহ আছেন, সে কোনো অবস্থায় অসহায় নয়...

#আল্লামা_খালেদ_নদভী এখন বাংলাদেশে কালকে শনিবার ওলামাদের টংগীর জোরে বয়ান করবেন ইনশাআল্লাহ

৬ মে, শনিবার,আমরা ওলামায়ে কেরাম থাকবো টংগী টিনসেট মসজিদে ইনশাআল্লাহ।

#একটু_খেয়াল_করি_ভাইঃ
আগাছা হবে বলে কি কেউ চাষের মেহনত বন্ধ করে দেয়(??)
সবাই সুস্থ হবেনা জেনেও কি চিকিৎসকরা তাদের চিকিৎসার মেহনত ছেড়ে দেয়(??)
কারো কারো ব্যাবসায় উন্নতির জায়গায় অবনতিও হয়, তাই বলে কি বাকিরা ব্যাবসা বন্ধ করে দেয়(??)
কেউ কেউ বিবাহের পরে নিঃসন্তান থাকে, তাই বলে কি বাকিরা বিবাহ করা ছেড়ে দেয়(??)
প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টে কিছু অসৎ ব্যাক্তিরাও রয়েছে, তাই বলে কি সকল ডিপার্টমেন্ট গুলো বন্ধ করে দেয়(??)
এরকম অসংখ্য উদাহরন পেশ করা যাবে......

তাহলে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ বিশ্ব মার্কাজ দিল্লি নিজামুদ্দীন এবং একক আমীরের এতাআত ছেড়ে দিয়ে (বাগী) বিদ্রহী হওয়ার কারনে কি বাকিরাও মার্কাজ এবং আমীরের এতাআত ছেড়ে দেবে(??)
হায় আফসোস, কবে বুঝে আসবে আমাদের.......

#একটা_ঘটনা_মনে_পড়ে_গেলোঃ
আমার এক সফরে, সম্ভবত ২০১০ সালে ঝিনাইদহ জেলায় এক প্রভাবশালী চেয়ারম্যান সাহেবে বললো, হুজুর আমিতো তাবলীগ জামাত পছন্দ করিনা, এগুলো আমার একদমি পছন্দ হয়না, এরা গাট্টি নিয়ে দেশে দেশে ঘুরে, বিবি বাচ্চার হক্ব নষ্ট করে, মসজিদে মসজিদে ঘুরে, খায় ঘুমায় আর মসজিদ নাপাক করে ইত্যাদি!
আমি চিন্তা করলাম ওনাকে দলিল দিয়ে বুঝানো সম্ভব হবেনা, কারন ওনার মাইন্ড নষ্ট, এমতাবস্থায় শারঈ দলিল অর্থাৎ কুরআন হাদীসের রেফারেন্স পেশ করলে যদি মুর্খতার কারনে অস্বীকার করে বসে তবে বেঈমান হয়ে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে........

তাই আমি আমার আমীর সাহেবের একটি কথাকে নকল করে বললাম, আচ্ছা চেয়ারম্যান সাব কেউ যদি বলে আমি দুধ পছন্দ করিনা, তাহলে তো অবশ্যই সে দুধের যাবতীয় গুনাগুন থেকে বঞ্চিত হয়ে যাবে, যেমন দুধের ভিতরে ভিটামিন প্রোটিন নিউরন আইরন যা যা আছে যেগুলো মস্তিষ্ক এবং শরীরের জন্য খুবই উপকারী এই সবগুলো উপাদান থেকে নিঃসন্দেহে সে বঞ্চিত হয়ে যাবে, তাই বলে কি বাকিরাও দুধ পান করা ছেড়ে দেবে নাকি(??)
তার অপছন্দের কারনে কি সে এই কথা বলার অধিকার রাখে যে আমি তো দুধ পছন্দ করিনা সুতরাং তোমরাও আজ থেকে দুধ পছন্দ করবেনা, এমনটা বলার অধিকার কি রাখে সে(??)
এটুকু বলতেই বেচারা বুঝে ফেলেছে এঙ্গেলে কড়া মারই খাচ্ছে, তাই টাইগার থেকে ইদুর হয়ে গেলো, কেমন যেনো আমতা আমতা শুরু করে দিলো!
তারপর বললাম, আপনি তাবলীগ পছন্দ করেননা বলে কি বাকিরাও পছন্দ করবেনা(??)
নাকি আপনি এই কথা বলার অধিকার রাখেন যে, আপনি যেহেতু তাবলীগ পছন্দ করেন না তাই আপনার চারপাশে অন্যরাও তাবলীগ পছন্দ করতে পারবেনা, এমনটা বলা কি বুদ্ধিমান কাজ হবে বলুন(??)
তারপর মসজিদে আসার জন্য তাশকীল করলাম, আলহামদুলিল্লাহ ঐদিনই মাগরিবের আগে জামাতের নূসরতে এসেছে বয়ান শুনেছে তিনদিনের জন্য তাশকীলও হয়েছে, দুইবার দস্তরখানেও বসেছে এবং পুরা একদিন জামাতকে মেহমানদারীও করেছে আলহামদুলিল্লাহ.........

তো যেটা বলতে চাচ্ছিলাম, কিছু মানুষ অরুচির কারনে ১০০ বছরের চলমান এই তাবলীগ এবং তাবলীগের বিশ্ব মার্কাজ দিল্লি নিজামুদ্দীন এবং সুন্নতে নববী তথা ইমারতকে পছন্দ করেনা বলে কি বাকিদেরও অপছন্দ করতে হবে(??)
আফসোস আমরা কতটা নির্বোধ এর এহসাসটুকুও আমাদের ভিতরে নেই.........
এরপরও যদি এই সহজ কথাটি আমাদের বুঝে না আসে তাহলে তো নসীব মন্দ, আল্লাহ তায়ালা মরার আগে সহীহ বুঝ দান করুনঃ

[ বান্দা মুহাঃ মিজান ]

নেক আ'মাল হলেই হবেনা, অনেক সময় নেক আ'মালটাও গুনাহের দ্বারা পরিবর্তন হয়ে আ'মাল-নামায় আজর ও সওয়াবের পরিবর্তে গুনাহ লেখা হয়...

#যেমনঃ 👇👇👇
একব্যাক্তি কুরআনের তেলাওয়াত করছে, পাশেই আরেক ব্যাক্তি আওয়াজ করে জিকির করতেছে, যার দরূন তেলাওয়াতকারী ব্যাক্তির তেলাওয়াতে সমস্যা হচ্ছে, এখানে জিকিরকারী ব্যাক্তি তার জিকিরের দ্বারা দুইটা বড় বড় গুনাহ করে ফেললোঃ
১। তেলাওয়াত শুনাটা তার উপরে ফরয ছিলো, অর্থাৎ তেলাওয়াত করা নফল কিন্তু শুনাটা ফরয, সে তার উপর ফরয হুকুম অমান্য করলো........
২। তার জিকিরের দ্বারা তেলাওয়াতকারীর তেলাওয়াতে বিঘ্ন ঘটিয়ে সে বহুত বড় গুনাহ করে ফেললো..........

আবার একব্যাক্তি নামাজে মশগুল, পাশেই অপর এক ব্যাক্তি আওয়াজ করে তেলাওয়াত করছে যার দরূন নামাজরত ব্যাক্তির নামাজে সমস্যা হচ্ছে, এখানে তেলাওয়াতকারী ব্যাক্তি তার তেলাওয়াতের দ্বারা নামাজ নষ্ট করার গুনাহ করে ফেললো, তার আমা'ল-নামায় সওয়াবের পরিবর্তে গুনাহ লেখা হবে.........

আবার এক ব্যাক্তি তাহাজ্জুদের জন্য ওঠেছে, ঘরে কিংবা মসজিদে, তারপর লাইট জ্বালিয়েছে, তার চলাফেরায় যতেষ্ট আওয়াজ হচ্ছে, তারপর সে নামাজে দাড়িয়েছে আওয়াজ করে তেলাওয়াত করছে তাসবিহ পড়ছে এবং তাকবীর দিচ্ছে, যার দরূন ঘুমন্ত ব্যাক্তিদের ঘুমে বেঘাত ঘটেছে, এর দ্বারা ঐ তাহাজ্জুদ আদায়কারীর আ'মাল-নামায় সওয়াবের পরিবর্তে গুনাহ লেখা হবে গুনাহ...........

শরীয়ত আপন গতিতে চলে, কারোর মনগড়া নিয়ম কানুনের উপরে নয়!
এজন্য নেক আ'মাল করার ক্ষেত্রে বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা চাই, অন্যথায় নেক আ'মাল করেও গুনাহগার হতে হবে.......
আজকাল বিভিন্ন মাহফিল গুলোতে মাইকে জোরে জোরে জিকির এবং তেলাওয়াত করা হয়, অথচ ঐসময় আশপাশে বহু মানুষ বেফিকির অবস্থায় রয়েছে, বহু মানুষ বাজারের পরিবেশে রয়েছে, চা ষ্টলে রয়েছে, কেউ কেউ টয়লেটের ভিতরে রয়েছে, কেউবা স্ত্রীর সাথে সহবাস অবস্থায় রয়েছে, এমতাবস্থায় ঐ জিকিরকারী এবং তেলাওয়াতকারীর আ'মাল-নামায় কবীরা গুনাহ লেখা হবে, ফতুয়া আমাদের নয় বরং এই ফতুয়া দিয়েছেন যাত্রাবাড়ির হুজুর মাওঃ মাহমুদুল হাসান সাহেব, ময়মনসিংহ ঈশ্বরগন্জের জামিয়া গাফুরিয়া ইসলামপুর মাদ্রাসার খতমে বুখারীর মাহফিলে, ২০২১ সালে...........!!

আল্লাহ আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন, শরীয়ত বিকৃত এবং শরীয়ত সাংঘর্ষিক ইবাদতের নামে গুনাহের থেকে ভরপুর হেফাজত করুনঃ

[ বান্দা মুহাঃ মিজান ]

মাওলানা আশরাফ আলী সাহেব রহ আল্লাহর কাছে চলে গেছেন আর কোনদিন ফিরে আসবেন না।

ইসলামের চারিত্রিক গুণাবলীর অধিকারী হতে পারে এমন
হাফেজ আলেম তৈরি করার জন্য একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করা হবে।