Thoughts of Islam
display the beauty of islam
"স্ত্রীর জন্য তুমি যা'ই খরচ করো না কেন, সেটার জন্য তুমি প্রতিদান পাবে, এমনকি (ভালোবেসে) স্ত্রীর মুখে লোকমা তুলে দেওয়ার কারণেও তুমি সওয়াব পাবে।" 🖤
- (সহীহ বুখারীঃ ৬৭৩৩)।
নিজের শত্রু যখন নিজেই,তখন অন্য মানুষ আর কি ক্ষতি করবে🙃
❛নফসের সাথে সংগ্রাম করা শত্রুর সাথে লড়াই করার চেয়ে বেশি কঠিন।❜
ইমাম ইবন বাত্তাল [রাহ.]
[ শরহু সাহিহিল বুখারী: ৯/২৯৬]
Dear Reader,
I don't know you but I pray May we all meet in Jannah.
Ameen 🍀
একদিন সব ব্যাথা
ধুয়ে যাবে,
মিলবে দুঃখের সমাপ্তি
মাইকে এলান হবে,
বেঁচে নেই আমাদের মাঝে থাকা অমুক লোকটি।🍀
~ আদিব সালেহ
এই আপু শুনুন!
আপনার আপলোড করা ছবি গুলো কিন্তু খুব সুন্দর হয়। আমার সামনে পড়লে আমিও জুম করে দেখি। কতটা রং মাখানো, কতটা ভঙ্গি, কতটা মেকআপস করা রূপ আপনার। আপনার সিল্কি চুল,উফস।
আর ছেলেদের কথা না হয় বাদই দিলাম।
ফেসবুকে যদি এমন কোন অপশন থাকতো যেটাতে ঘন্টায় ক'জন আপনার প্রোফাইল চেক করছে, সেভ করছে, জুম করে দেখছে, স্পর্শ করছে সব calculate হতো, তাহলে হয়তো আপনি কিছুটা লজ্জা পেতেন।
আপনি কিছুটা হয়তো alert হতেন।
নিজেকে এতটা জাহান্নামের দিকে ছুড়ে ফেলতেন না।
হ্যাঁ আপনাকেই বলছি, আপনার সুন্দর চামড়া টার জন্য আমার মায়া হয়, ভীষণ মায়া হয়।
ওহ হ্যাঁ আরেকটা কথা দুনিয়া তে এসব দেখার জন্য কোন যন্ত্র নাও আবিস্কার হতে পারে, আবার যুগের পরিবর্তনে হতেও পারে ভাই।
হয়তো সেই যুগ আপনি বা আমি পাবো না।
কিন্তু আল্লাহর calculation এ আপনার সবকিছু ঠিকই হিসেব করা হচ্ছে, গুনাহে জারিয়া গুলো ঠিকই জমা হচ্ছে আপনার বা আমার আমল নামায়।
আর কবে প্রস্তুতি নিবো🙂
©️
ঈমান। সম্পদ। জ্ঞান। ক্ষমতা।
দশটা বছর সুরা কাহাফের সাথে কাটানোর পর এখন একটু একটু করে টের পাচ্ছি যে, প্রতিদিনই আমরা এই চারটা পরীক্ষা দিচ্ছি বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিভিন্ন মাত্রায়। এবং ফেইল করছি নির্মমভাবে।
লজ্জার বিষয় সেটা না। লজ্জার বিষয় হচ্ছে, ফেইল করলেও আমাদের মধ্যে এক ফোঁটা বিকার নেই। কারণ, জানিই তো না যে ফেইল করছি! তারচে'ও জঘন্য লজ্জার বিষয় হচ্ছে, জানার ইচ্ছেটুকুও নেই। সত্যিই নেই।
খাঁচায় যার জন্ম, তার কাছে খাঁচাই তো বেশি আপন আর নিরাপদ মনে হয়।
বিজয় কি এতোই সস্তা?
আমরা কি মনে করছি যে ঈমান এনেছি বললেই আমাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে? পরীক্ষা করে যাচাই করে দেখা হবে না? আচ্ছা, কুরআন খুলে ২৯ নং সুরার ২য় আয়াতটা কি পড়ে দেখেছি?
বুক কাঁপে না?
©
খারাপ সময়গুলো শেষ হলেই একদিন ভালো সময় আসবে ইনশাআল্লাহ 🖤🍀
"Your future will be better than your past. Inshallah." (Quran 93:4)
ভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠান। সুন্দরী একটা মেয়ে বক্তৃতা দিচ্ছে।
পরনে শাড়ি, চুলগুলো সিল্কি, সিম্পল সাজুগুজু করা।
কনক্লুডিংয়ে সে বলছিল,
"আজকের এই আমি! পুরোটাই বাবার অবদান। বাবা না থাকলে এতদূর আসতে পারতাম না।
He is the real hero of my Life"
উপস্থিত সকলের হাততালিতে মুখর হয়ে উঠলো হলরুম।
কিন্তু আমার ঠিক বুঝে আসলোনা এতগুলো শিক্ষিত মানুষের বিবেক একই সাথে কিভাবে লোপ পেলো।
শো-রুমে হালের আপডেট ভার্সন মোটরসাইকেলের সামনে ইয়া বড় চাবি হাতে ছবি তুলে একটা ছেলে ক্যাপশনে লিখলো,
"থেংকিউ বাবা, ইউ আর মাই সুপার হিরো।"
সেই ছেলেকে কেউ একজন অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করে বসলো,
"তুমি কি কুরআন পড়তে জানো?"
আজকাল দেখি খেলোয়ার মেয়ে, গিটারিস্ট ছেলে, অভিনেতা-অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী, বিজাতীয় সংস্কৃতির ধারক কিংবা সমাজের চোখে নানাভাবে সফল অনেকেই পুরো ক্রেডিট বাবার দিকে দিয়ে দেয়। সাক্ষাৎকারে বলে,
বাবা তাদের জীবনের সুপার হিরো, রিয়েল হিরো।
আই এপ্রিশিয়েট।
সন্তানদের মানসিকতায় প্যারেন্টসের প্রতি এমন কৃতজ্ঞতাবোধ থাকাটা একটা মানবীয় গুণ। না থাকাটা বরং দোষের।
তবে কথা হচ্ছে,
একদিন সব উল্টে যাবে। গরম তাওয়ার সেই রুটির মতন।
সেই হিরো বাবা আসামী বেশে দাঁড়াবে কাঠগড়ায়। বাদী আদরের সন্তান।
সন্তান বলবে,
আমার বাবা আমাকে হাতে ধরে পথ চলা শিখিয়েছিলেন, কিন্তু দ্বীনের পথে চালাননি।
পদে পদে অনেককিছু শিখিয়েছেন, কিন্তু দ্বীন শেখাননি, কুরআন শেখাননি।
স্কুলে না গেলে মারতেন, নামাজে না গেলে কিছু বলতেন না।
আমার ক্যারিয়ারের পিছনে ওনার সবটুকু ইফোর্ট দিয়েছিলেন, কিন্তু আমার আখেরাতের ব্যাপারে ছিলেন উদাসীন।
আমরা বলি,
এই পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছে, কিন্তু একটাও খারাপ বাবা নেই।
একদিন আমরা অনেক খারাপ খারাপ বাবাদের দেখতে পাবো। যারা পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ বাবার সম্মাননা পেয়েছিলেন।
সেদিন হলো ইয়ামুদ্দিন।
সেদিন ইয়াওমুস সা'আহ!
ইয়াওমুল হিসাব!
দুনিয়ার অনেক সুপারহিরো বাবা সেদিন ভিলেনরূপে আবির্ভূত হবেন।
লিখা: মাহদী ফয়সাল
ღ- আয়াত টা কতটা ভয়ংকর!!
"আমি ইচ্ছে করলেই সবাইকে হেদায়েত দান করতে পারতাম। কিন্তু আমার এ কথা অবশ্যই সত্য যে, আমি নিশ্চয়ই জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করবো"!🖤😥
[সুরা-আস সাজদাহ আয়াত -১৩]
আল্লাহুম্মাগফিরলী🖤
পুরুষ চাইলে কাফেরদের তলোয়ার থেকে বাঁচতে পারে,কিন্তু নারীর ফিতনা থেকে নয়!
নিঃসন্দেহে নারীদের ছলনা অতি ভয়ানক!
(সূরা ইউসুফ-২৮)
Don't marry a woman who posts her pic on social media) doesn't wear niqab.
Don't marry a man who shaves his beard
Sahih al-Bukhari 5090
Narrated Abu Huraira:
The Prophet (ﷺ) said, "A woman is married for four things, i.e., her wealth, her family status, her beauty and her religion. So you should marry the religious woman (otherwise) you will be a losers.
What's this religion? Is niqab, beard isn't religion? Quite the apparent and must ones?
াসকালে দেখলাম ভাইয়ার শ্বশুর-শাশুড়ি এসেছেন। ঠিক তখন থেকেই বাড়িতে বেশ রান্না হচ্ছে।
সারা বাড়ি পোলাও-গোস্তোসহ ভালো, ভালো খাবারের ঘ্রাণে মাতোয়ারা। আমি আম্মার ঘরে জানালার পাশে বসে মোবাইল দেখছিলাম। এখান থেকে ভাইয়ার ঘরের ভেতর সবকিছু পরিস্কার দেখা যায়।
কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলাম ভাবি বিছানায় বসিয়ে তার বাবা-মা’কে যত্ন করে খাবার বেড়ে খাওয়াচ্ছেন। এদিকে আমার কথা বাদই দিলাম, আমার বয়স্ক আম্মাকে ভাবি একবারও ডাকার প্রয়োজনবোধ করলেন না।
মনে পড়ে গেলো আমার স্বামীর বোনেরা বেড়াতে আসলেওতো আমি হাসিমুখে কখনো তাদের সাথে দুটো কথা বলি না। ভালোমন্দ রান্না করলেও তাদের নিয়ে একসাথে খেতে বসি না।
এই যে গতকাল আমার আম্মাকে দেখতে আসার সময়ও তার পছন্দের চিংড়ি মাছ রান্না করে এনেছি। অথচ সেই চিংড়ি মাছ দিয়েই গতপরশু পালং শাক রান্না করে আমার শাশুড়িকে ছোট্ট একটা বাটিতে সামান্যই দিয়েছিলাম।
আমি বোধহয় কিছু সময়ের জন্য ভাবির সাথে নিজেকে মেলানোর চেষ্টা করছি। আম্মার ডাকে সেই ঘোর কাটলো। তাকিয়ে দেখলাম আম্মার হাতে খাবারের বাটি। গরুর গোস্তের হাড়-চর্বিসহ কয়েক টুকরো, ইলিশ মাছের লেজের পাশের পিসটা, পাতলা ডাল, আর অল্প কিছু পোলাও।
আমি আর নিজেকে সংযত রাখতে পারলাম না। বিছানা থেকে এক লাফে উঠে দাঁড়ালাম ভাইয়ার ঘরের উদ্দ্যেশে। পেছন থেকে আম্মা হাতটা টেনে ধরে বললেন,
- থাম তুই, আমি মানিয়ে নিয়েছি এসবে। এটা ওদের সংসার, ওদের মতো করে চলতে দে। তুই কেন একদিনের জন্য এসে অশান্তি সৃষ্টি করবি?
হঠাৎ কেউ যেন আমার ভেতর থেকে বলে উঠলো,
- আজ নিজের মায়ের সাথে এসব দেখে খুব কষ্ট হচ্ছে তাই না? যখন অন্যের মায়ের সাথে একই কাজ করিস, তখন তোর এই বিবেক কই থাকে?
পরক্ষণেই আমার চোখদুটো ভিজে উঠলো। হ্যাঁ ঠিকইতো, এই দৃশ্যটা আমার কাছে কেন নতুন মনে হচ্ছে না? এটাতো রোজকার দিনের ঘটনা। যা আমিও আমার শাশুড়ির সাথে করে থাকি৷
মাছের লেজের পিস থেকে শুরু করে মুরগির গোস্তের ছোট-ছোট টুকরোসহ একবাটি ঝোল আলু সমেত তরকারি দেওয়া আমার নিত্যদিনের রুটিন।
আমার স্বামী জানতেও পারেনা তাকে জন্মদাত্রী বৃদ্ধা মায়ের জন্য তার স্ত্রী এই রকম খাবার বরাদ্দ রাখে। ঠিক যেমন আমার ভাইও জানলো না আজ।
আমি আর এক মুহুর্তও দাঁড়ালাম না। আম্মা আমাকে তাড়াহুড়া করে বোরকা পড়া দেখে প্রশ্ন করলো কোথায় যাচ্ছি? ছলছল চোখে আম্মাকে বললাম ভুলগুলো শোধরাতে যাচ্ছি।
-আপনি যাকে যা দিবেন, বিনিময়ে সেটাই পাবেন।
(অনুগল্প)
It’s sunnah,
To help someone in time of difficulty 🖤
রিজিক জিনিসটা বড়ই অদ্ভুত নিয়ামত,কারোর হয়তো অফুরন্ত থাকে আর কারোর খুব সামান্য।
এই অফুরন্ত নিয়ামতের সঠিক ব্যবহার আমরা হয়তো কেউই করতে পারি না।কি জানি এই ভুলের মাশুল কিভাবে দিতে হয়🙂।
★*★কিছু নেকি এভাবে পাওয়ায় যায়~ 🥰🌿
১.اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ ~ আস্তাগফিরুল্লাহ
২.اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ~ আলহামদুলিল্লাহ
৩.اَللّٰهُمَّ اغْفِرْلِیْ ~ আল্লাহুম্মাগফিরলী
৪.اَللّٰهُ اَكْبَرُ ~ আল্লাহু আকবার
৫.سُبْحٰنَ اللّٰهِ ~ সুবহানাল্লাহ
৬.اَللّٰهُمَّ اَجِرْنِیْ مِنَ النَّارِ ~ আল্লাহুম্মা আজীরনি মিনান নার
৭.لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللٌّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ ~ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম
৮.سُبْحٰنَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهٖ سُبْحٰنَ اللّٰهِ الْعَظِيْمِ ~ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী সুবহানাল্লাহি আযীম
৯.اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰی سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ ~ আল্লাহুমা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মদ
১০.لَا اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ سُبْحٰنَكَ اِنِّیْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ ~ লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায যোলীমিন
১১.رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِیْ صَغِيْرََا ~ রব্বীর হামহুমা কামা রব্বা ইয়ানী ছগীরা
১২.لَا اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدࣨ رَّسُوْلُ اللّٰهِ ~ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
১৩.رَبِّ هَبْ لِيْ مِنَ الصَّالِحِيْنَ ~ রব্বী হাবলী মিনাছ ছলীহিন
আলহামদুলিল্লাহ। 🥰
যতখুশি তত বার ~ পড়া শেষে আবার একবার আলহামদুলিল্লাহ। 🍀
ভার্সিটিতে উঠার পর যে ধীরে ধীরে হিদায়েত হারা হয়ে যাওয়া হয়, তার প্রমাণ চাক্ষুষ 🙃
আল্লাহুমাগফিরলী😥
একটা সত্যিকারের পুরুষ মানুষ সারা দুনিয়া জয় করে আসলেও তার ভালো-খারাপের সার্টিফিকেট ঘরের নারীর কাছে।
তো সারাদিন বেডি মানুষ, ওরে উইমেন বলে চিল্লাইলেও দিনশেষে সত্যিকারের বেডা মানুষ হওয়ার জন্য বেডি মাইনষের দ্বারাই সার্টিফাইড হওয়া লাগতেছে। এই যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা এইটাই কিন্তু সুন্দর এবং ব্যালেন্সড।
এখন দেখি ইসলাম এখানে কি স্ট্রাকচার দিয়েছে!
জাস্ট একটা হাদিস দিয়েই পুরো সিনারিওটা ব্যালেন্সড;
‘তোমাদের মধ্যে উত্তম সেই ব্যক্তি যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম।’ (তিরমিযী)
মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করুন।
আপনার ভালো ব্যবহারটাও সাদকাহ হিসেবে গণ্য হতে পারে ।
“সুন্দর কথা সদকা স্বরূপ”।
____ (সহীহ বুখারীঃ২৭০৭)
💖 কোরআন প্রেমী এক মেয়ের কাহিনী!!
একটা মেয়ে ছিল, সে পবিত্র কোরআন পড়তে খুব ভালবাসতো..! সময় পেলেই সে কুরআন তেলাওয়াত করতো..! তার ব্যাগে সবসময় ছোট একটি কুরআন থাকতো! গাড়িতে বসেও সে কুরআন পড়তো! তার তেলাওয়াত এতো মধুর ছিলো যে কোন পাষান ব্যক্তির মন গলে যেত! রাতে যখন ঘুম ভাঙতো তখনই কুরআন পড়তে শুরু করতো!!
একদিন মেয়েটি মারা যায়! মা তাঁর আদরের মেয়েকে হারিয়ে পাগলের মত হয়ে যায়! একদিন রাতে মা তাঁর মেয়েকে স্বপ্নে দেখে ঘুম ভেঙ্গে যায়! হঠাৎ তার মা তাঁর মেয়ের রুম থেকে কান্নার আওয়াজ শুনতে পান! তিনি ভয়ে সেই ঘরে যাননি, পরের দিন সকালে তার বাবাকে জানান! কিন্তুু সে বিশ্বাস করে না! পরের দিন রাতে তার মা আবার সেই কান্নার আওয়াজ শুনতে পায়! তারপর তার বাবাকে বলে, বাবা ও শুনে সেও ভয় পেয়ে যায়!!
তার পর সকালে এই ঘটনা মসজিদের ইমাম সাহেব কে বলে! তারপর ইমাম সাহেব এই ঘটনা যাচাই করার জন্য ওই মেয়ের বাসায় এক রাত থাকে!! রাত একটা বাজতে না বাজতেই সবাই সেই কান্নার আওয়াজ শুনতে পায়! মনে হচ্ছিলো অনেকে মিলে কান্না করতেছে! তখন ইমাম সাহেব ও কেঁদে ফেললেন, আর বললেন "এটা ফেরেশতা দের কান্নার আওয়াজ! মেয়েটি প্রতিদিন রাতে এই সময় কুরআন তিলাওয়াত করতো! যা শুনতে ফেরেশতারা এখানে আসতো! এখন মেয়েটি কে না দেখতে পেয়ে, তারা প্রতিদিন রাতে এই সময় এসে কান্না করে!!
রাসূল (ﷺ) বলেছেন, "কুরআন পাঠে দক্ষ ব্যক্তি, উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ফেরেশতাদের সঙ্গী হবে।"
[সুনানে আবু দাউদ -১৪৫৪]
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এইভাবে কুরআন পড়ার তৌফিক দিন.. আমীন ||
Collected... 🖤
আজকাল মুসলিমদের মধ্যেই দেখি হিন্দু রিচুয়াল, খ্রিষ্টান রিচুয়াল এসবের ক্রেভিংস বেশি। তারা অনেকে পূজো এটেন্ড করছে, অনেকে হ্যালোয়িন এটেন্ড করছে৷ আবার তারাই ঈদের দিন সারাদিন ঘুমায়ে উঠে বলতেছে ঈদ বোরিং। কতোবড় হিপোক্রেট এরা চিন্তা করেন। সরাসরি এবং পাবলিকলি শিরক যে করলেন, তার প্রচার প্রচারণাও করলেন; যেদিন দমটা বন্ধ হবে সেদিন টের পাবেন। এইসব কুল আর পশ সাজার ভাঁওতাবাজি বের হয়ে যাবে।
Please follow your own religion and act according to it.
বিভিন্ন পদ্ধতিতে এবর্সনের নামে আজকাল যে মানুষ খুন করা হচ্ছে, এটাকে কেউ আমরা পাত্তাই দিচ্ছি না। কারো চাহিদার বিপরীতে গর্ভে ছেলে বা মেয়ে আসলে সেটাকে খুন করে ফেলছে।
কেউ ভরণপোষণের ভয়ে খুন করছে৷ কেউ-বা অবৈধ সম্পর্কের কথা ধামাচাপা দিতে খুন করছে। এককথায় এরা সকলেই খুনি। খুনের সাহায্যকারীও খুনি৷
আচ্ছা বলুন তো! ছেলে কিংবা মেয়ে এটা নির্ধারণ করার মালিক কি মানুষ? যদি না হয়, তাহলে আপনার চাহিদা ম্যাচ না করায় নিষ্পাপ একটা বাচ্চাকে কেন খুন করছেন? আল্লাহর সিদ্ধান্তের সাথে কেন বিদ্রোহ করছেন? অথবা কারো রিযিকের মালিক কি মানুষ? যদি না হয়, তাহলে কী খাওয়াবেন কী পরাবেন এই ভয়ে কেন নিজেরা খুনের আসামী হচ্ছেন?
আবার মানসম্মান বাঁচাতে অবৈধ সন্তানকে খুন করে কেনই-বা জাহান্নাম কিনে নিচ্ছেন? এতই যখন মানসম্মানের ভয় তাহলে কেনই-বা এমন অশ্লীলতায় গা ভাসিয়ে দিলেন? সরি এটা আপনাদেরকে বলছি না। যারা করে তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি।
জানি, এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। এক দলা ঘৃণা এসকল মানুষের জন্য। মি. আদিব ও মি. হাসান আপনারা হয়তো আমার কথা শুনে কষ্ট পেতে পারেন, কিন্তু আমি স্ট্রেট যা বলার বলে দিলাম। সেজন্য সরি। জানেন!
এই সেদিনও এক দম্পতি এসেছিল এবর্সনের ব্যাপারে পরামর্শ নিতে। তাদের ২টি সন্তান। এখন আর নিতে চাচ্ছে না। আমি তাদেরকে প্রশ্ন করলাম, আল্লাহ যখন দিয়েছেনই, তাহলে নিয়ে নিন না! বাচ্চাটাকে হত্যা করা ঠিক হবে না। তখন তারা নানান অপরাগতা প্রকাশ করতে লাগল। তাদের আর্থিক সমস্যা এই-সেই ইত্যাদি। আমি তখন বললাম, ওর রিযিক নিয়েই ও পৃথিবীতে আসবে। আপনারা একটু ধৈর্য ধরুন। আল্লাহ মানুষকে পৃথিবীতে পাঠানোর আগেই তার রিযিক নির্ধারণ করে দেন। ভয়ের কিছু নেই৷
তারা অনড়। অবশেষে আমি বললাম, তাহলে একটা কাজ করুন। গর্ভের এটা যেমন আপনার সন্তান, আর বাকি দুইটাও আপনারই সন্তান। তো আপনার বড় সন্তানটি তো কিছুদিন পৃথিবীর আলো-বাতাস পেয়েছে। এবার তাহলে ওকে খুন করে ফেলুন৷ আর এই গর্ভের বাচ্চাটিকে কিছুদিনের জন্য পৃথিবীর আলো-বাতাসে শ্বাস নেয়ার সুযোগ করে দিন। সন্তান হিসেবে প্রত্যেকের অধিকারই তো সমান তাই না?
উনি আমার কথা শুনে উদ্ভ্রান্তের মতো কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বললেন, ডা. রাকিব এসব কী বলছেন আপনি? আমি সাবলীলভাবে আবারও বললাম, হ্যাঁ, আপনার বড় সন্তানটিকেই বরং খুন করে ফেলুন।
পাশ থেকে তার স্ত্রী এমনসময় বলে উঠল, ডাক্তার সাহেব, আমাদের কথা আপনি একটু বুঝার চেষ্টা করুন প্লিজ! তার স্ত্রীর এই কথা শুনে আমি বুঝতে পারলাম, আর কাজ হবে না। শেষমেশ পকেট থেকে বেশকিছু টাকা বের করে বললাম, আচ্ছা এই টাকাটা রাখুন। এটা দিয়ে ভালো ও পুষ্টিকর খাবার কিনে খাবেন। এতে গর্ভের সন্তানটা হৃষ্টপুষ্ট হবে। এরপর যখন ও পৃথিবীতে আসবে তখন ওকে আমাকে দিয়ে দেবেন। আমিই ওকে নিজ সন্তানের পরিচয়ে বড় করব। আমিই ওর বাবা হব। আমার স্ত্রী ওর মা হবে। তো এই সন্তানটা যেহুতু আমি নিয়ে নিলাম, সেহেতু ওর ভরণপোষণের দায়িত্বটাও আমার৷ আর তাই এই টাকাটা দিলাম। রাখুন এটা।
একথা বলার পর লোকটির স্ত্রীর চোখে পানি দেখলাম। লোকটিও একদম বোকা বনে গেল। মনে হচ্ছিল এক আকাশ লজ্জা তার আপাদমস্তক ঢেকে নিয়েছে। হঠাৎ সে আমার দু'হাতে ধরে কান্না জুড়ে দিল। অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইল। আমি বললাম, ক্ষমা আমার কাছে না, আল্লাহর কাছে চান। তিনি যেন আপনাদের ওপর গোস্বা হয়ে না যান।
তার স্ত্রী সেই মুহূর্তে অঝোরে কাঁদছিল। তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বললাম, আসলে এভাবে করে বলার জন্য আমি সরি বলছি। কিন্তু আপনাদের এবর্সনের কথা শোনামাত্রই একটা নিষ্পাপ চেহারা আমার চোখের সামনে সকরুণভাবে বলছিল, আঙ্কেল আমাকে বাঁচান! আমি বাঁচতে চাই। আমি সেই শিশুর আকুতি ফেলতে না পেরে অনেকটা বাধ্য হয়ে আপনাদেরকে কষ্ট দিলাম। আমি আবারও সরি।
‘আমাদেরকে আর লজ্জা দেবেন না প্লিজ। সহ্য করতে কষ্ট হচ্ছে খুব। আমাদের ভুলটা এভাবে ধরিয়ে দেয়ার জন্য আপনার প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব স্যার।’ এই কথা বলে তারা বিদায় নিতে চাইলেন। অমনি তার স্ত্রী বলে উঠল, স্যার, আমাদের এই সন্তানের নামটা যদি আমরা আপনার নামেই রাখি, আপনার এতে কোনো আপত্তি থাকবে না তো?
তার স্ত্রীর একথা শুনে আমার চোখদুটো আর সহ্য করতে পারল না। কেঁদে ফেললাম। এরপর অনেক দু'আ করলাম সেই বাচ্চাটির জন্য। তাদের স্বামী-স্ত্রীর জন্য। এরপর তারা চলে গেলেন।
ডা. রাকিব থামলেন।
আদিব ও হাসানের চোখ ছলছল করছে। এমনকরে কোনোদিন কোনো ডাক্তার কাউকে বলেছে বলে শোনেনি কখনও। হয়তো কল্পনাও করেনি। উভয়ে ডা. রাকিবের জন্য কল্যাণের দু'আ করলেন।
বই: লাভ ক্যান্ডি- একটি পারিবারিক প্রেসক্রিপশন
[অবিবাহিত যুবক-যুবতী ও বিবাহিত নারী-পুরুষের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি বই ‘লাভ ক্যান্ডি’ বইয়ের একটি গল্প থেকে কিছু অংশ।]
আরিফ আজাদ বলেন "..........
ফেসবুকে নিজের পিক আপলোড দিলে যদি অন্তত ১ টা নেকি পাওয়া যেতো তাহলে প্রতিদিন ১টা করে পিক আপলোড দিতাম"
আতিক উল্লাহ বলেনঃ ".......
আমি কখনও আমার পিক আপলোড করিনা, এটা আমার একান্ত ব্যাক্তিগত ইচ্ছা"
একজন পুরুষ হয়েও যদি তারা পিক আপলোড দেওয়াতে এতই অস্বস্তি বোধ করে তাহলে আপনি
একজন নারী হয়ে কীভাবে গায়রতহীনের মতো কাজ করেন??😥😥
সংগৃহীত
ツ-রাসূল (সঃ) বলেন- যারা রোপ্যপাত্রে পানি পান করে,
তারা জাহান্নামের আগুন দ্বারা তাদের পেট পূর্ণ করে।
__সহীহ্ বুখারী: ৭:৬৯:৫৩৮
জুম্মা মোবারক 🖤🍀
বিয়েটা এমন হওয়া দরকার :
১. বিয়ের সময়ও মেয়েকে পর্দা করতেই হবে।
২. বিয়েটি সামাজিক ভাবে না হয়ে শারী‘য়াহ্ অনুযায়ী হবে।
কথা থাকবে :—
• কোনো ছবি দেওয়া - নেওয়া হবেনা।
• মেয়ে দেখতে ছেলে, মা ও বোন ছাড়া আর কেউ যাবে না।
• ছেলের বাবাও বিয়ের আগে মেয়ে (পাত্রী) দেখতে পারবেন না।
• কোনো রেষ্টুরেন্টে মেয়ে দেখার আয়োজন হবে না।
• গায়ে ‘মরিচ’ হবে না।
• বাড়ি লাইটিং হবে না।
• গান, নাচ হবেনা।
• আক্বদ অনুষ্ঠান হবে না।
• বিয়ে হবে শুক্রবার আসরের পরে।
• বিয়ে হবে মসজিদে।
• কোনো গেট ধরা/শালা শালীর মজা করা হবেনা।
• কেউ ছবি তুলতে পারবেন না।
• বিশাল অংকের মোহর হবে না। ছেলের সামর্থ্য মত হবে। ছেলের সাথে আলোচনা করে নির্ধারণ করা হবে।
• কাবিনের টাকা ছেলের ইনকামের হালাল টাকা হবে।
• কাবিনের টাকা বিয়ের দিন মেয়ের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
• বর যাত্রীর নামে একজনেরও ভুঁড়িভোজ হবে না।
• আক্বদের পর বউ নিয়ে যাওয়া হবে।
• ছেলের বাড়ি নিয়ে ছেলে চাইলে বউ সাজবে বিয়ের সাজে। তবে সেটা ছেলের মা বাবা বোন আর ছেলে দেখবেন।
• বউকে মূর্তির মত স্টেজে বসানো যাবে না।
• বউভাত চাইলে ছেলে করতে পারবেন।
• যৌতুকের অভিশাপ হিসাবে একটি সুতা ও যাবে না। ইন-শা-আল্লাহ।
• সেই রাতেই ওয়ালীমাহ্ হবে।
• বিয়ে উপলক্ষে মেয়ের বাবা-মার একটি টাকাও খরচ হবেনা। ছেলেদের মত থাকলে হালকা আয়োজন করা হবে শুধু কাছের আত্মীয়রা থাকবে।
• বর বউকে কি দিচ্ছেন এবং কয় ভরি স্বর্ণ দেয়া হবে তা জানতে চাওয়া হবেনা। তাদের ছেলের বউ কীভাবে সাজাবেন সেটি তাদের বিষয়।
এখানে উল্লেখ্য যে, বিয়ের আলোচনায় কোনো পক্ষের তৃতীয় কোনো ব্যক্তি থাকবেনা। সব মেয়ের বাবা এবং ছেলের বাবা কথা বলে ঠিক করবেন।
আমরা যারা আল্লাহ্’র সন্তুষ্টির জন্য বিবাহ করতে চাই, আমাদেরও এমন দৃঢ় প্রত্যয় রাখা উচিত। আল্লাহ আমাদেরকে যেন কবুল করে নেন।
আমিন।🍀
~আর আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি জোড়ায় জোড়ায়। 🌸🌸
[সূরা আন-নাবা: আয়াত ৮]
আল্লাহর জন্য ফজরের সময় কম্বলটা ছাড়তে পারিনা।আর কি ছাড়তে পারবো আমি? জীবন দেওয়া তো অনেক পরের কথা। আমাদের দিয়ে কি হবে?
-শায়েখ আহমাদুল্লাহ হাফি.
স্ত্রীকে তালাক দিতে চাওয়ায় স্বামীকে জিজ্ঞেস করা হলো; তার কোন বিষয়টি আপনাকে কষ্ট দিয়েছে?
জবাবে স্বামী বললেন: "বিবেকবান লোক কখনও নিজের স্ত্রীর গোপনীয়তা ফাঁস করেনা"।
যখন তালাক দিয়ে দিল পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো: আপনি তাকে তালাক দিলেন কেন? স্বামী বললেন: আমার কি অধিকার আছে নন মাহরাম কোন মহিলা সম্পর্কে মন্তব্য করার?
সুতরাং বিবেকবান লোকগুলো চরিত্রবান হয়, রুচিশীল হয়, চমৎকার ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। বেফাঁস কথাবার্তা বলা লোকগুলো, অযাচিত অহেতুক মন্তব্যকারী লোকগুলো ব্যক্তিত্বহীন বা ভারসাম্যহীন হয়।
আমাদের উত্তম চরিত্র বা ব্যক্তিত্বে অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যে কোন ভাইরাল ইস্যুতে নিজের জিহবাকে অপ্রয়োজনীয় কমেন্ট করা থেকে হেফাজত করা। 🤍
©
যে ব্যাক্তি ফজর ও মাগরিবের নামাজের শেষে "আল্লাহুম্মা আজিরনী মিনন্নার " সাত বার পাঠ করবে, সে যদি ওই রাতে বা দিনে মারা যায় তাহলে অবশ্যই জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে।
(সুনানে আবু দাউদ : ২/ ৭৪১)
হে আমার নফস,
আপনি যা চান তা না পেলে দুঃখ করবেন না🙃🙂
আয়াত টা কতটা ভয়ংকর!!
"আমি ইচ্ছে করলেই সবাইকে হিদায়ত দান করতে পারতাম। কিন্তু আমার এ কথা অবশ্যই সত্য যে, আমি নিশ্চয়ই জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করবো"!
[সুরা-আস সাজদাহ আয়াত -১৩]
একাকিত্বকে ভয় পাবেন না। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আগলে রাখবেন বলেই— আপনার পাশে কাউকে থাকতে দেন না।
~আদিব সালেহ।
একাকিত্বকে ভয় পাবেন না। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আগলে রাখবেন বলেই— আপনার পাশে আপনার জন্য ক্ষতিকর এমন কাউকে থাকতে দেন না।
~আদিব সালেহ।
কত তাহাজ্জুদগুজার বান্দাকে আল্লাহর রাস্তা থেকে হারিয়ে যেতে দেখেছি, জেগে থেকেও ফরজে পর্যন্ত অবহেলা করার দুঃসাহস করতে দেখেছি! ভয় লাগে। রাস্তা ভুলে হারিয়ে যাওয়াটা পলকের ব্যাপার মাত্র।
ওইদিকে এই আধুনিক সময়েও, কত বান্দাকে দেখেছি আগে খেয়ে নিয়ে ইশার সলাতের পরই ঘুমিয়ে যেতে, যেন সুন্নাতের খিলাফ না হয়, তাহাজ্জুদ না ছুটে যায়। ফরজ যেন থাকে অটুট আর সুন্দর।
প্রায়োরিটি। আর কিছু না। আপনি আসলে হারিয়ে গেছেন। নিজেকে এই-সেই বুঝ দিয়ে দুনিয়ায় মেতে থাকতে থাকতে নিজের রাব্বকে ভুলেছেন, ছেড়েছেন, সরেছেন।
ভেবে দেখুন, আপনার আজকের এই অবস্থান, দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ততা, আল্লাহ থেকে দূরে সরে যাওয়া, পুরোটাই ছিলো আপনার চয়েস, আপনারই সিদ্ধান্ত। তাই আপনাকেও আপনার যাবতীয় ভনিতা আর অজুহাতের উপরে সোপর্দ করা হয়েছে। এর উপরেই থাকবেন কিনা, এভাবেই চালিয়ে যাবেন কিনা, সেটাও আপনার ব্যাপার। কোন জোরাজুরি করবে না কেউ।
যে আল্লাহকে সত্যিই চায়, আল্লাহকে প্রায়োরিটি দেয়, তাকে আল্লাহ আরো বেশি বেশি করে আল্লাহর সান্নিধ্যে রাখেন, সহজ করে দেন, অন্তরকে প্রাচুর্য দিয়ে ভরিয়ে দেন, আর আরো বেশি আল্লাহর ইবাদাত করার তৌফিক দিয়ে দেন। কারণ, আল্লাহও যে তাকে ভালবাসেন।
আর যে আল্লাহকে চেনার পরেও, আল্লাহর দিক থেকে একবারের জন্যেও অন্যদিকে তাকানোর দুঃসাহস করে...
শুকরিয়া এটাই যে, ফেরার রাস্তা খোলা। এই লেখাটা পড়ার তৌফিক হয়েছে মানেই এখনো সুযোগ আছে। কতজন গোপনে গোপনে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের রাব্বের দিকে। কোনদিকে, কারও দিকে না তাকিয়ে এক মনে... নিজের কবর, হাশর, পুলসিরাত আর জাহান্নামের কথা ভেবে ভেবে সেই মানুষগুলো চোখ লাল করে, গাল ভিজিয়ে প্রস্তুতি নিতে নিতে দিনরাত হয়রান হয়ে যাচ্ছে!
কেউ তাদেরকে চিনে না৷ দরকারও নেই। তারাও চায়, তাদেরকে শুধু তাদের রাব্ব চিনুক। তারাও চায়, কেবলই তাদের রাব্বকে চিনতে, ভালবাসতে। সেই দয়াময় রাব্বের সাথে সময় কাটাতে।
আপনিও আজ থেকে তাদের একজন হয়ে যেতে পারেন। আলহামদুলিল্লাহ, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফিরবার সুযোগ এখনো আছে।
লিখেছেন: মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর
ভার্সিটির ওই বারান্দায় গিয়া আমি চোখের সামনে নীলারে জাহিলিয়্যাতে হারাইয়্যা যাইতে দেখছি! তার কন্ঠের কুরআন তিলাওয়াতে আমি যে প্রশান্তি পাইতাম, সেই কন্ঠে হিন্দি গান উঠতে দেখছি!
আর তুমি আমারে শিখাও সহশিক্ষায় যাইয়্যা দ্বীনের ফিতরাতের উপ্রে টিক্কা থাকন যায়! পর্দা কইরা সব করণ যায়! আহা!
©
لا تجرحوا أحدا فلا يمكن الإعتذار أن يمحى أثر الجرح
কাউকে কথার মাধ্যমে আঘাত করিও না, কারণ ক্ষমা প্রার্থনা অস্ত্রের আঘাতের ক্ষত মুছে ফেলতে পারলেও কথার আঘাতকে মুছে ফেলতে পারে না ।
রাসূল (সা.) বলেছেন, প্রত্যেক মুসলমানের জান-মাল ও মান-সম্মানে হস্তক্ষেপ করা অপর মুসলমানের জন্য হারাম।[সুনানে ইবনে মাজাহ,৩৯৩]
আফসোস!!
আমরা মুসলিম হয়েও মুসলমানদের পাশে না দাড়িয়ে তাদের বিরুদ্ধেই আওয়াজ তুলি।🙂 নিজের ধর্মের সম্মান না করে,ব্যঙ্গ করতে ব্যস্ত।
আদতে কি আমরা প্রকৃত মুসলিম? নাকি একটা তথাকথিত ধর্মের ট্যাগ ব্যবহার করা নিছক সাধারণ মানুষ???
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Website
Address
Mymensingh
Mymensingh
Mymensingh, MUKTAGACHHA
Hi, I am Naim, I have a YouTube channel, I am a blogger in my page, so all my friends support me,
Mymensigh , Dhaka
Mymensingh
Creativity is your best makeup skill, don’t be afraid to experiment.. Stay connected to youtube channel : LAMIA BINTE
Mymensingh
❣-༊'ভালোবাসা༊'তাকেই༊দেও'!༊࿐'💙🌺! -༊🌻😻༊┅ღ'যার༊চারপাশে এতো༊ সুন্দর ༊মানুষ ༊থাকা সত্ত্বেও ༊তার ༊চোখ
Gafargaon
Mymensingh, 2233
This page is dedicated to all categori video.specially we make sad and amazing videos
Naha Road
Mymensingh, 2200
Best wishes for everyone. keep your environment clean.