CM News Bd
পেইজটি ফলো করুন
With Lucky Sumon Vlogs – I just got recognized as one of their rising fans! 🎉
প্রিয় রাহবর ইব্রাহীম রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ভিডিও🥲😭😭
ধান তোলায় ব্যস্ত কৃষকরা
অষ্টগ্রাম হাওর, কিশোরগঞ্জ
With সপ্ন তরী – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
সুখে থাকার জন্য কোটি টাকা লাগে না, লাগে শুধু একে অপরের প্রতি সম্মান আর ভালোবাসা
বেঁচে থাকতে মূল্য দেন
জানেন তো বেশি চালাক মানুষের সমস্যা একটাই,,,তারা সবই বুঝে কিন্তু আপনি যে তার চালাকি বুঝেন তারা কেন জানি,, সেটাই বুঝে না,
ঠিক
বৃষ্টি আসার আগ মুহূর্তটা একটু বেশিই সুন্দর!!
Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.
Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!
মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করলো ডিবি পুলিশ
চুরি করতে গিয়ে নৈশপ্রহরীকে খুন করেন প্রেমিক-প্রেমিকা
প্রতিদিন কুষ্টিয়ার আপডেট নিউজ🫵
চাঁদপুর মতলব উত্তরে গজরা বাজারের কৃষি ব্যাংকে টাকা চুরি করতে গিয়ে নৈশপ্রহরী শাহাদাতকে খুন করেন প্রেমিক-প্রেমিকা। এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে পিবিআই পুলিশ সুপার মো. মোস্তফা কামাল রাশেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, প্রেমিককে এখনও ধরা যায়নি, চেষ্টা চলছে। তবে প্রেমিকা মিলি আক্তার ও তাদের আরেক সহযোগী মো. সজিব হোসেনকে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হবে।
তিনি আরও জানান, আটক সজিবের দেওয়া তথ্যানুযায়ী শনিবার সকালে গজরা বাজার কৃষি ব্যাংকের ভল্ট কাটার জন্য ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার ও বিভিন্ন সরঞ্জাম পুকুর থেকে
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি কৃষি ব্যাংকের ছাদ থেকে শাহাদাত হোসেনের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ বিষয়ে ঘটনার পর মতলব উত্তর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে পরিবার।
বয়কটের শক্তি
ভোক্তাই শক্তি
যদি রাত পোহালে শোনা যেত || Jodi Rat Pohale Shona Jeto
আমরা সে****ক্স ছাড়া একজন অন্যজনকে জড়িয়ে ধরিনা,
এক সাথে একই বিছানায় ঘুমালেই
কিন্তু মানুষটার কাছে যাওয়া যায়না...
দুজন মানুষ ১০০ স্কয়ার ফিট একটা রুমের ভেতর বছরের পর বছর থেকেও মাঝে মাঝে কাছে আসতে পারেনা!
আমি এরকম বেশ কিছু দম্পতিকে চিনি,
যারা বহু বছর পরও সংসারের মানে বুঝে উঠতে পারেনি!!
সংসার করতে করতে একসময় মানুষ ধরে নেয়,
একই বালিশে ঘুমানো,একই টেবিলে খাওয়া,
একই রুমে ঘুরাঘুরি করা আর মাঝে মাঝে সঙ্গমে অংশগ্রহন করাটাই হয়তো সংসার!! ব্যপারটা কি আসলে তাই?
তাহলে, কিছু সংসার কখনো কখনো টিকে না কেন???
তারাও তো একই বিছানায় ঘুমায়,একই টেবিলে খাবার খায়, একজন অন্যজনকে সঙ্গমে কো-অপারেট করে!
তবুও, সংসারগুলো ভাঙ্গে কেন???
তুমি একটা মানুষের সাথে আছো-পাশে আছো,
চোখের সামনে আছো-তবুও মাঝখানে একটা দূরত্ব থাকে... এই দূরত্বটা ভীষণ অন্যরকম___
বলা যায় না,বুঝানো যায় না,সহ্যও করা যায় নাহ ;
কারো বুকের উপর শুয়ে থেকেও
মাঝে মাঝে নিজেকে খুব একা লাগে!!
"দাম্পত্য জীবনে আসলে আমি কি চাই?"
সবই চাই, যা যা সবাই চায়!!
তবে আমি সেটাও চাই ; যেটা অনেকেই বুঝতে চায় নাহ!!
সংসার মানে আসলে অভ্যাস,
এই কনসেপ্টটা থেকে আমরা কেন জানি বের হতে পারি না ; অভ্যাস অবশ্যই, তবুও সবই কি অভ্যাস?
নতুন কিছুই কি থাকে না???
আমরা একই ছাদের নিচে থাকি,
অথচ কখনো একসাথে আকাশ দেখি না...
কখনো সমুদ্র পাড়ে বসে কফির মগ হাতে নিয়ে নির্ভরশীলতার কাঁধে মাথা রাখি না!!
আমরা কখনো জিজ্ঞাসা করিনা
"তুমি কেমন আছো?/তোমার মন খারাপ কেন?"
আমরা হাত ধরে বসে থাকি না!
আমরা সঙ্গম ছাড়া একজন অন্যজনকে জড়িয়ে ধরি না!!
আমরা কিছুতেই বুঝতে চাই না যে-আমার সমস্ত সময় তার সাথে কাটানোর পরও তাকে সময় দেওয়া প্রয়োজন!!
আমরা হয়তো শরীরের দিক থেকে কাছে আসি রোজ ; অথচ,আমাদের মনের দূরত্ব বেড়েই চলে...
রান্না করার জন্য বুয়া রাখলেও হয়,
সঙ্গমের জন্য পতিতাই এনাফ ;
তবুও সংসার কেন করা লাগে বলতে পারেন??
সংসারের ডেফিনেশনটা শুধু নিঃশ্বাসের আদ্রতা অনুভব করার মাঝেই সীমাবদ্ধ না,এর বাইরেও অনেক কিছু থাকে!!
আমি একা! তুমি একা! আমরা একা! প্রচন্ড রকমের একা!!
অথচ___
"দিনশেষে আমার একটা আশ্রয় প্রয়োজন হয়,
একজন ব্যক্তিগত মানুষ প্রয়োজন হয় ;
একটা নির্ভরশীলতার জায়গা প্রয়োজন হয়...
সমঝোতা প্রয়োজন হয়, কারো কন্ঠস্বরে আমার জন্য
গভীর ভালোবাসার প্রয়োজন হয়!!
একটা পবিত্র স্পর্শ প্রয়োজন হয়,
এই স্পর্শটা কামনার স্পর্শ নয়
এটা শুধু মাত্র ভালোবাসার স্পর্শ ;
কামনা ছাড়া ভালোবাসা পূর্ণতা পায়না এটা ঠিক
তবে কামনা ও যে সবসময় ভালোবাসার জন্ম দিতে পারে না, এটাও তো মানতে হবে!!"
সংসারকে অভ্যাস বলে চালিয়ে দেওয়া মানুষরা
আসলে ভালোবাসার দায়বদ্ধতাকে এড়িয়ে যেতে চায়,
যে দাম্পত্যে প্রেম থাকে না,সেখানে অভিনয় করে বাঁচতে হয়;
এরকম অনেক দম্পতি আছে,
যারা শুধু অভিনয় করেই গোটা জীবনটা
একটা অপছন্দের মানুষের সাথে
একই ছাদের নিচে কাটিয়ে দেয়!!
দাম্পত্য জীবনে কলহ থাকবেই,
এটাকে ইন্সটেন্ট সমাধান করার ক্ষমতা সবার থাকে না! ঝগড়া হওয়ার পর কান্না কাটি না করে
মানুষটাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে বসে থাকলে কেমন হয়
মানুষ কি আসলে এতটাই নিষ্ঠুর-
যে "ভালোবাসাকে" অবহেলা করতে পারে!!
সংসার শুধু একটা অভ্যাস, এটা থেকে বের হতে হবে... সংসার একটা স্বর্গ!!
এখানে শুধু দুবেলা খাবার আর একই বিছানায় ঘুমানোর বাইরেও প্রেম-ভালোবাসা-নির্ভরশীলতা-গুরুত্ব-প্রায়োরিটি- শ্রদ্ধাবোধ-এডজাস্টমেন্ট সব প্রয়োজন হয় ;সব মানে সব!!
দাম্পত্য জীবন সুন্দর তখনি হয়,
যখন আমরা অভ্যাস থেকে বের হতে পারি ;
পাশের মানুষটা অস্তিত্ব হোক,অধিকার হোক,
বেঁচে থাকার ডেফিনেশন হোক,একটা এডিকশন হোক!! আমাদের সংসার হোক আমাদের নেশাগ্রস্থ থাকার অ্যালকোহল!!
আমাদের মাঝে ভালোবাসার মাদকতা থাকাটা জরুরী ; ভীষন জরুরী.....
না হি দা
জীবনে কখনো কি কোন মৃতকে গোসল করিয়েছেন? সুযোগ পেলে মৃতদের গোসল করাবেন, খুব কাছ থেকে দেখবেন মৃত্যুর পরে মানুষের দেহটা কত অসহায় হয়, মৃত্যুর পরে মানুষের মৃতদেহ কতটা ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
সুযোগ পেলে রাতে লাশ পাহারা দিবেন। তখন বুঝতে পরবেন মৃত্যুর পরে প্রিয় মানুষটার লাশ রাতের বেলা আপনার কাছে কত অদ্ভুত লাগে, কত ভয়ের কারণ হয়ে উঠে, কত আতঙ্কের কারণ হয়ে যায়।
সুযোগ পেলে মৃত ব্যাক্তির শরীরে একটু হাত লাগিয়ে কিছুক্ষণ স্পর্শ নিবেন। আপনি তখন উপলব্ধির সুযোগ পাবেন এই পৃথিবীতে বিশাল প্রভাব-প্রতিপত্তি রেখে যাওয়া মানুষগুলো মৃত্যুর পরে কত নির্জীব রূপ ধারন করে।
সুযোগ পেলে আপনজনদের লাশ কবরে নামাবেন- খুব আগ্রহ নিয়ে শেষবারের মতো মৃতদেহের মুখটি দেখার চেষ্টা করবেন এবং বারবার উপলব্ধির চেষ্টা করবেন এই মৃতদেহের সাথে অনন্তকালের যাত্রার পথে এটাই আপনার জীবনের শেষ দেখা।
জীবনে সুযোগ পেলে মাঝেমধ্যে কবরস্থানে গিয়ে নিরবে কিছুক্ষণ দাঁড়াবেন। এরপর মনে মনে চিন্তা করবেন জীবনের লাভ ক্ষতির হিসাবে এই মৃত মানুষগুলো এই পৃথিবীতে কি করে গেছেন? কাদের রেখে গেছেন? যাদের রেখে গেছেন তারা কি কখনও এই মৃত মানুষগুলোকে স্মরণ করার জন্য কবরস্থানের আশেপাশে আসে?
আমাদের সবার শরীরেই কমবেশী রক্তকণা আছে। একথা চিরসত্য যে আমাদের শরীরের প্রতিটি রক্তকণা শরীরে খুবই গুরুত্ব বহন করে। অথচ আমাদের শরীর থেকে কোন রক্তকণা বেরিয়ে গেলে সেটির যেমন কোন গুরুত্ব থাকে না তদ্রুপ আমাদের দেহ থেকে প্রাণটা বেরিয়ে গেলে আমাদের শরীরেরও অন্যের কাছে কোন মূল্য থাকে না।
আমাদের জীবনটা বড় বৈচিত্রময়। বেঁচে থাকতে আমরা এর জন্য ওর জন্য কত মায়া দেখাই, কত ভালবাসা দেখাই। এ আমার ছেলে তো সে আমার মেয়ে, এ আমার ভাই তো সে আমার বোন। অথচ মরে গেলে এই মানুষগুলোই সবার আগে তোড়জোড় শুরু করে কিভাবে মৃতকে দাফন করা যায়! কত দ্রুত মৃতকে কবরস্থ করা যায়! সেই চিন্তায় সবাই তটস্থ থাকে।
আমাদের জীবনটা আসলেই সাময়িক। এই সাময়িক জীবনটা মাত্র চল্লিশ-পঞ্চাশ-ষাট অথবা বড়জোর সত্তর বছরের সমষ্টি। অথচ এই জীবনে আমরা কখনো মৃত্যুর কথা না ভেবে কিভাবে অঢেল সম্পদ অর্জন করা যায় সেই চিন্তায় সর্বদা বিভোর থাকি।
এই পৃথিবীতে যার অঢেল সম্পদ আছে সে আরো সম্পদ চায়। যার সম্পদ নেই সে সম্পদ নেই ভেবে সর্বদা দুশ্চিন্তায় সময় কাটায়। আমাদের ১০% মানুষ ব্যতীত ৯০% মানুষেরই ধান্ধা ইহকাল আগে এবং পরকাল পরে। সম্পদ আগে এবং ইবাদত পরে।
এজন্য আমরা প্রায় সবাই দিনরাত চেষ্টা করি যে যেভাবে পারি, চুরি করে অথবা ডাকাতি করে অথবা অন্য কোন উপায়ে যাকে তাকে ঠকিয়ে যেভাবে পারি আগে সম্পদ অর্জন করি। এরপর এই অবৈধ সম্পদের অর্থে কয়েকবার হজ করে, মসজিদ মাদরাসায় বড় অংকের টাকা দান করে, গরীব এতিমখানায় খাইয়ে, বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় দানখয়রাত করে একেবারে বেহেস্ত কনফার্ম হয়ে যাবে।
রমাদান মাসে সারা পৃথিবীর মানুষ যেখানে ইবাদত মশগুলে সময় পার করে সেখানে বাংলাদেশের অনেকেই কিভাবে একে অন্যকে ঠকানো যায় সেই চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। আমাদের দেশে সবাই মুসল্লি। মসজিদ মুসল্লিতে ভরপুর। কিন্তু ঈমানী শক্তিতে আমাদের মনোবল খুবই দুর্বল।
আমাদের দেশে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, যে সর্বদা নিজেকে ইসলামি ব্যক্তি হিসাবে সবখানে জাহির করে সেও সুযোগ পেলে সাধারণ কিছু টাকা-পয়সার কাছে হঠাৎ নিজেকে হারিয়ে ফেলে। এজন্য বলি যে মৃত্যু চিরসত্য সে মৃত্যু নিয়ে আমরা খুব কমই চিন্তা করি।
আমাদের সততা সাধারণ টাকার কাছেই প্রতিনিয়ত হেরফের হয়ে যায়। অথচ মৃত্যুর পর একজন মৃত ব্যক্তির কি হিসাব নিকাশ শুরু হবে সেটি উপলব্ধি করতে পারলে আমরা কিছুতেই এত খারাপ হতাম না, আমরা কিছুতেই অন্যের হক মারার চিন্তা করতাম না, এমনকি আমরা কিছুতেই অন্যের সাথে দুর্ব্যবহারের চিন্তা করতাম না। মহান প্রভু সবাইকে এই বিষয়টি উপলব্ধির সুযোগ দিন। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার অভ্যাস করো। শুধু এইটুকুই মনে করে যে, হয়তো এই আযান তুমি শেষ বারের মতো শুনছো। হয়তো আপনার রব আল্লাহ আপনাকে শেষ বারের মতো ডাকছেন।
শেয়ার করুন।
কারণ আল্লাহর দিনের খবর দিতে দেরি করতে নেই। অবশ্য যে আল্লাহর কাজে লেগে যায় আল্লাহ নিজে তার কাজে লেগে যান।
স্বামী মানে হচ্ছে..,
মাথার উপর ছাদ পায়ের নিচে থাকা মাটি
স্বামী মানে হচ্ছে.. চারিদিক ঘেরা ভরপুর স্বপ্ন, স্বামী মানে হচ্ছে রাগ অভিমান আবেগ মিশ্রিত ভালোবাসা।
ভালোবাসা আনন্দ দিয়ে পরিপূর্ণ থাকুক প্রত্যেক
স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা।
সেরা রিপ্লাই
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন,
তেজগাঁওয়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের ৪ বগিতে আগুনের নিহত ৪ এর মধ্যে এই ছেলেটা এবং এর মা
মারা যায় 😭!!!
কমেন্ট টা খুব ভাল লেগেছে
স্বামী স্ত্রী হলো পৃথিবীর সেরা বন্ধু, তাই স্বামী - স্ত্রীর মাঝে এমন বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে তুলুন, যাতে একজন আরেক জনের সাথে কোনো কিছু বলতে ভয় কাজ না করে, মন খুলে যেকোনো কথা বলা যায়।
বাবা-মায়েদের সহবাসে সচেতনতা! (সতর্কতামূলক পোস্ট)
শারিরিক মিলন একটি প্রাকৃতিক চাহিদা। বর্তমান সময়ে ১০ বছরের ছেলে মেয়েদের শারিরিক পরিবর্তন হয়ে যায়।তখন থেকেই তাড়া শারারিক মিলন সম্পকে একটু একটু জানতে পারে এবং উত্তেজনা ফিল করে।
বর্তমান সময়ে এক জরিপে দেখা যায় যে, ৯০% ছেলে মেয়ের প্রথম যৌন অনুভুতি তৈরি হয় তাদের পরিবার থেকে। বাবা মা যখন সহবাস করেন তখন প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েরা বুঝতে পারেন।
সহবাসের সময় তৃপ্তি জনিত আওয়াজ এবং বাবা মার অসাবধানতার কারনে ছেলে মেয়েরা বুঝে যায় বাবা মা সহবাস করছেন।
তাই বাবা মাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে, ৭ বছরের উপরের ছেলে মেয়েদের আলাদা রুম দিতে হবে।
বাবা মার রুম গুলো একটু দূরে নিতে হবে যাতে তারা অনাকাঙ্ক্ষিত কোন কিছু বুঝতে না পারে ।
সহবাসের সময় বেছে নিতে হবে ছেলে মেয়েদের ঘুমানোর
পরে।
প্রত্যেক মায়ের উচিত ছেলের সামনে পোশাকে সংযত থাকা পর্দা করা।
বড় ছেলে মেয়েদের সামনে ছোট বাচ্চাদের স্তন দান না করা।
মায়ের কাপড় ( পেটিকোট,ব্রা,পেন্টি,পাজামা) নির্দিষ্ট স্থানে রাখা, যাতে ছেলের নজরে না আসে।
ভালো না লাগলে ইগনোর করুন,, বাজে মন্তব্য করবেন না প্লিজ এটি একটি সচেতনতা মূলক পোস্ট।🙏
বেরিয়ে এলো আসল রহস্য,, Foodappi তার x হাজবেন্ড এর সবকিছু ফাস করে দিলো।
ভিডিও টা শেয়ার করুন।
বন্যার খবর - ভারতের সিকিমে ভে/ঙে গেছে বাঁধ বাংলাদেশে আসছে ভ/য়া/বহ বন্যা #বন্যা #তিস্তা #ভারত #সিকিম #বংলোদেশ #লালমনিরহাট