Abu Rayhan
সত্যের পক্ষে নির্ভয়।
সাকিব খেলোয়াড় থেকে ব্যবসায়ী হয়েছেন, এখন তিনি এমপি। তিনি অনেক অর্থ উপার্জন করেছেন, টাকার পাহাড় গড়েছেন এবং তারপর নেতা হয়েছেন।
মাশরাফি খেলোয়াড় থেকে এমপি হয়েছেন, এখন তিনি হুইপ।
এই দুজন ছোটবেলা থেকেই বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখেছেন।
তারা কখনও মেট্রিক পাশ নেতাদের পিছনে ছুটেননি। যদি ছুটতেন তাহলে আজকে এমপি হতে পারতেন না। এলাকায় ছ্যাচড়া মেম্বারও হওয়া সম্ভব হত কিনা সন্দেহ।
আর ব্যারিস্টার সুমন আগে লন্ডনে গেছেন, পড়াশোনা করেছেন, ব্যারিস্টার হয়েছেন এবং এলাকায় কাজ করেছেন। তিনি গত নির্বাচনে বর্তমান এমপিকে কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা দিয়েছেন।
আর তুমি বাপের টাকায় খেয়ে, বাপের টাকায় পড়ে, সাত বার মেট্রিক ফেল করা নেতার পা চাটো!!
বাবা-মায়ের খবর নেই, অথচ ফেসবুকে পোস্ট দাও- প্রিয় অভিভাবক।
প্রিয় অভিভাবকদের জন্যই একদিন এলাকায় মেম্বারও হতে পারবে না। আজীবন ছ্যাচড়ামি করে কাটাতে হবে।
সিএনজি স্টেশন থেকে চাঁদা তুলে খেতে হবে।
অটোরিকশা, ভ্যান, পিকআপ থেকে চাঁদা তুলে খেতে হবে।
আর মানুষের অভিশাপ পেতে হবে।
বলদামি না করে লেখাপড়া কর, ব্যবসা কর, বিদেশ যাও।
প্রয়োজনে গরু পাল, মুরগির খামার করো।
তাও নেতার পা চাটা বন্ধ করো।
নিজে বড় হলে নেতা তোমার পায়ের সামনে এসে বসে থাকবে।
জেনে নিন আলেমদের হাতে কেন শাসন ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে না (হেফাজতে ইসলামের মজলিসে গুরত্বপূর্ণ আলোচনা করেন ব্যারিস্টার ফুয়াদ )।
কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা 'কোরআন শরীফ' নামে একটি হিন্দি কবিতা লিখেছিলেন। ভারতের নবম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি, তিনি একজন খ্যাতনামা সাহিত্যিকও ছিলেন।
'কোরআন শরীফ' - কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা
কবিতা:
আমল কি কিতাব থি,
দুয়া কি কিতাব বনা দিয়া।
সমঝ্নে কি কিতাব থি,
পড়নে কা কিতাব বনা দিয়া।
জিন্দাওঁ কা দস্তুর থা,
মুর্দাওঁ কা মনশুর বনা দিয়া।
জো ইলম্ কি কিতাব থি
উসে লা-ইলমোঁ কে হাথ থমা দিয়া।
তশখীর-এ-কয়েনাৎ কা দর্স দেনে আয়ি থি,
সির্ফ মদ্রাসোঁ কা নিসাব বনা দিয়া।
মুর্দা কওমোঁ কো জিন্দা করনে আয়ি থি,
মুর্দোঁ কো বখশ্ওয়ানে পের লগা দিয়া।
অয় মুসলমানোঁ, ইয়ে তুম নে ক্যা কিয়া?
অনুবাদ:
কর্মের কিতাব ছিলো,
দোয়ার কিতাব বানিয়ে দিয়েছো।
বোঝার কিতাব ছিলো,
পড়ার কিতাব বানিয়ে দিয়েছো।
জীবিতদের জীবনবিধান ছিলো,
মৃতদের ইশতেহার বানিয়ে দিয়েছো।
যেটা ছিলো জ্ঞানের কিতাব,
মূর্খদের হাতে ছেড়ে দিয়েছো।
সৃষ্টির জ্ঞান দিতে এসেছিলো এটা,
স্রেফ মাদ্রাসার পাঠ্য বানিয়ে দিয়েছো।
মৃত জাতিদের বাঁচিয়ে তুলতে এসেছিলো এটা,
মৃতের জন্যে দোয়ার কাজে লাগিয়ে দিয়েছো।
হে মুসলমানেরা, এ তোমরা কী করেছো?
উপলব্ধি:
কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা, অন্যধর্মের মানুষ হয়েও পবিত্র কোরআন সম্পর্কে যে উপলব্ধি অর্জন করেছিলেন, তা সত্যিই চিন্তা-ভাবনার খোরাক জোগায়।
কোরআন শুধু দোয়া বা পাঠের জন্য নয়, বরং আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করার, জ্ঞান অর্জন করার এবং পৃথিবীকে বোঝার জন্য।
কিন্তু আমরা কি সত্যিই কোরআনকে এর প্রকৃত অর্থে অনুসরণ করছি? আমরা কি এর জ্ঞানকে আমাদের জীবনে প্রয়োগ করছি?
কবির প্রশ্ন "হে মুসলমানেরা, এ তোমরা কী করেছো?" আমাদের সকলের জন্যই প্রযোজ্য।
আমাদের উচিত কোরআনকে কেবল পাঠ্য বই হিসেবে না দেখে, জীবনের পথপ্রদর্শক হিসেবে গ্রহণ করা।
রমজানে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখার অর্থ ছেলে মেয়েদের রমজানে রোজা রাখতে নিরুৎসাহিত করা।
"এবং আমি আদমকে হুকুম করলাম যে, তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস করতে থাক এবং ওখানে যা চাও, যেখান থেকে চাও, পরিতৃপ্তিসহ খেতে থাক, কিন্তু এ গাছের নিকটবর্তী হয়ো না। অন্যথায় তোমরা যালিমদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে পড়বে।
অনন্তর শয়তান তাদের উভয়কে ওখান থেকে পদস্খলিত করেছিল। পরে তারা যে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে ছিল তা থেকে তাদেরকে বের করে দিল এবং আমি বললাম, তোমরা নেমে যাও। তোমরা পরস্পর একে অপরের শক্র হবে এবং তোমাদেরকে সেখানে কিছুকাল অবস্থান করতে হবে ও লাভ সংগ্রহ করতে হবে।"
- সুরা আল বাকারা, ৩৫-৩৬।
প্রশ্ন -১: এখানে কার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তিনি কি ছিলেন?
এখানে প্রথম মানব, মানব জাতির পিতা, প্রথম নবী হযরত আদম আঃ ও সহধর্মিণী হযরত হাওয়া আঃ এর বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা।
প্রশ্ন -২: "অন্যথায় তোমরা যালিমদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে পড়বে" - এই কথার অর্থ কি?
আল্লাহ বলেছেন, তোমরা যদি ঐ গাছের কাছে যাও তাহলে আদেশ অমান্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গোনাহগার হয়ে যাবে। যা তোমাদের শাস্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
প্রশ্ন -৩: "অনন্তর শয়তান তাদের উভয়কে ওখান থেকে পদস্খলিত করেছিল" - এর দ্বারা কি বুঝা যায়?
শয়তানের প্ররোচনায় আদম আঃ নিষিদ্ধ গাছের কাছে পৌঁছে গেলেন এবং আল্লাহর আদেশ অমান্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলেন।
প্রশ্ন - নবীদের (আঃ) ভুল ত্রুটির এইসব আলোচনা কে করেছেন এবং কেন করেছেন?
এইসব আলোচনা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা ও তার সর্বশেষ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম করেছেন যাতে আমরা শিক্ষা অর্জন করতে পারি।
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
(আলমে আরওয়াহ্ বা রুহ জগতে) আদম ও মূসা (আঃ) পরস্পর তর্ক-বিতর্কে লিপ্ত হলেন। এ তর্কে আদম (আঃ) মূসার উপর জয়ী হলেন।
মূসা (আঃ) বললেন, আপনি তো সে আদম, যাঁকে আল্লাহ (বিনা পিতা-মাতায়) তাঁর নিজ হাতে সৃষ্টি করেছেন এবং আপনার মধ্যে তাঁর রূহ ফুঁকে দিয়েছেন। ফেরেস্তা দ্বারা আপনাকে সিজদাহ্ করিয়েছেন এবং আপনাকে তাঁর চিরস্থায়ী জান্নাতে স্থান করে দিয়েছিলেন। অতঃপর আপনি স্বীয় ত্রুটির কারণে মানবজাতিকে জমিনে নামিয়ে দিয়েছেন।
আদম (আঃ) (প্রত্যুত্তরে) বললেন, তুমি তো সে মূসা যাঁকে আল্লাহ তা‘আলা নবুওয়তের পদমর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছেন। তোমাকে তাওরাত দান করেছেন, যাতে সমস্ত বিষয়ের বর্ণনা রয়েছে। অধিকন্তু তিনি তোমাকে গোপন কথা দ্বারাও নৈকট্য দান করেছেন।
আল্লাহ আমার সৃষ্টির কত বছর পূর্বে তাওরাত লিখে রেখেছিলেন তুমি কি জান?
মূসা (আঃ) বললেন, চল্লিশ বছর পূর্বে।
তখন আদম (আঃ) বললেন, তুমি কি তাওরাতে (এ শব্দগুলো লিখিত) পাওনি যে, ‘‘আদম তাঁর প্রতিপালকের নাফরমানী করেছে এবং পথভ্রষ্ট হয়েছে?’’ (সূরাহ্ ত্ব-হা- ২০: ১২১)।
মূসা (আঃ) (উত্তর) দিলেন, হাঁ, পেয়েছি। তখন আদম (আঃ) বললেন, তারপরও তুমি আমাকে আমার ‘আমলের জন্য তিরস্কার করছ কেন? যা আমার সৃষ্টিরও চল্লিশ বছর পূর্বে আল্লাহ আমার জন্য লিপিবদ্ধ করে রেখেছিলেন।
রসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সুতরাং আদম (আঃ) মূসা (আঃ)-এর ওপর জয়ী হলেন। (মিশকাত-৮১) (মুসলিম- ২৬৫২)
এখানে হাদিসেও বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে এবং সুরা ত্ব-হার একটি আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে বলা হয়েছে "আদম তার পালনকর্তার অবাধ্যতা করল, ফলে সে পথ ভ্রষ্ঠ হয়ে গেল।" কাজেই এটা প্রমাণিত যে, নবীগণের দ্বারা কিছু ভুল ত্রুটি হয়ে গিয়েছিল, যা আমরা কোরআন ও হাদিসের আলোচনা থেকেই জেনেছি। এগুলো আমাদের জন্য শিক্ষামূলক এবং এসব বিষয়ে আলোচনা করতে কোনো বাঁধাও নেই।
কিন্তু, আমাদের দেশের কিছু আলেম নবীগণের ও নবীদের ওয়ারিশ হিসেবে তাদের নিজেদের নিয়ে সমালোচনা করার চরম বিরোধী। তাদের এই মন মানসিকতা চরম বাড়াবাড়ি, এবং স্পষ্ট গোমরাহী।
“আমার উম্মতের দু’টি শ্রেণী যদি ভাল হয়ে যায় তাহলে গোটা উম্মত ভাল হয়ে যাবে, আর এরা নষ্ট হয়ে গেলে গোটা উম্মত নষ্ট হয়ে যাবে: শাসক শ্রেণী আর উলামা শ্রেণী।”
–জামিউ বয়ানিল ইলম ওয়া ফাদলিহি : ১/৬৪১, হাদিস নং : ১১০৯
সুরা ওয়াকিয়া রিজিক বৃদ্ধির সুরা হিসেবে বহুল প্রচলিত।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সুরা ওয়াকিয়া তিলাওয়াত করবে তার ওপর অভাব আসবে না। (বায়হাকি, হাদিস : ২৪৯৭, তাফসিরে রুহুল মাআনি : ২/১২৮)।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যখন অন্তিম শয্যায় শায়িত ছিলেন তখন ওসমান (রা.) তাঁকে দেখতে গিয়ে বলেন, আপনার অসুখটা কী? ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমার পাপ আমার অসুখ। ওসমান (রা.) বলেন, আপনার বাসনা কী? তিনি বলেন, আমার পালনকর্তার রহমত কামনা করি। তিনি বলেন, আমি সরকারি বায়তুল মাল থেকে কোনো উপঢৌকনের ব্যবস্থা করে দেব, যা আপনার এবং আপনার কন্যাদের উপকারে আসবে? ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, এর কোনো প্রয়োজন নেই। আমি আমার কন্যাদের সুরা ওয়াকিয়া শিক্ষা দিয়েছি।
আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করে, অভাব তাকে কখনো স্পর্শ করবে না। (তাফসিরে জালালাইন আরবি-বাংলা : ৬/৩৫৩)।
পবিত্র কোরআনের ৫৬ নম্বর সুরা আল-ওয়াকিয়া। মক্কায় নাজিল হওয়া এই সুরায় মহান আল্লাহর অনন্ত-অসীম ক্ষমতার বিবরণ স্থান পেয়েছে। কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার বর্ণনা, মৃত্যুর পর পুনরুত্থান বিষয়ে সন্দেহ পোষণকারীদের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হয়েছে।
হাশরের ময়দানের ভয়াবহতা, অগ্রবর্তী দলের পরিচয়, ডান-বাঁ দিকের লোকদের অবস্থান, আমল অনুযায়ী নিয়ামত ও আজাব ভোগের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
তবে, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো; সুরা ওয়াকিয়ায় আদেশমূলক আয়াত
فَسَبِّحۡ بِاسۡمِ رَبِّكَ الۡعَظِيۡمِ
দুই বার এসেছে, যার অর্থ -
অতএব, আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামে পবিত্রতা ঘোষণা করুন। পুরো সুরাটিতে আর কোনো আদেশ নিষেধ নেই।
এ থেকে বুঝা যায়, সুরা ওয়াকিয়া পাঠে রিজিক বৃদ্ধির মূল রহস্য এই আয়াত।
রিজিক বৃদ্ধিতে তসবিহ পাঠের অনেক গুরুত্ব হাদিসে পাওয়া যায়। একজন সাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু আরয করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়া আমার প্রতি পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে। (অর্থাৎ আমি চরমভাবে অভাবগ্রস্থ) রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করলেন, ‘তোমার কি ঐ তাসবীহ স্মরণ নেই, যে তাসবীহ ফেরেশতা এবং মাখলুকের, যার বরকতে রুজি প্রদান করা হয়। যখন সুবহে সাদিক উদিত (শুরু) হয় তখন এ তাসবীহ ১০০ বার পাঠ কর:
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম, ওয়া বিহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহ।
অর্থঃ মহাপবিত্র আল্লাহ এবং সকল প্রশংসা তার জন্য; মহাপবিত্র আল্লাহ, যিনি সমুচ্চ, মহান; এবং সকল প্রশংসা তার জন্য, আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।
যদি ১০০ বার পড়, তাহলে দুনিয়া তোমার নিকট অপমানিত হয়ে আসবে। (অর্থাৎ তুমি সহজেই স্বচ্ছলতা লাভ করবে। ) ঐ সাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু চলে গেলেন। কিছুদিন পর পুনরায় হাজির হয়ে, আরয করলেন: ইয়া রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! দুনিয়া আমার নিকট এত বেশি আসছে, আমি হতবাক! কোথায় উঠাব, কোথায় রাখব! (উৎস: আল খাছায়িছুল কুবরা, ২য় খন্ড, ২৯৯ পৃষ্ঠা)।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে অভাব মুক্ত পবিত্র জীবন দান করুন, আমীন।
তোমরা হীনবল ও দুঃখিত হয়ো না, বস্তুতঃ তোমরাই জয়ী থাকবে যদি তোমরা মু’মিন হও।
সুরা আল ইমরান, আয়াত নং - ১৩৯
বর্তমান পৃথিবীতে এলজিবিটি (সমকামীতা) আন্দোলনের পেছনে সবচেয়ে বড় দাতাদের একজন এই ইহুদী ধনকুবের জর্জ সরোস। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এইসব ষড়যন্ত্রকারীদের হীন চক্রান্ত থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
‘তোমরা সেসব লোকদের মতো হয়ো না, যাদের কাছে স্পষ্ট ও প্রকাশ্য নিদর্শন আসার পরও তারা বিভিন্ন দল-উপদলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এবং নানা ধরনের মতানৈক্য সৃষ্টি করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।’ -সূরা আল ইমরান: ১০৫
ব্যবসায়ীদের অন্যায় মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাজ বর্ধিত মূল্যের পণ্য বর্জন করতে পারে। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর যুগে গোশতের মূল্য বৃদ্ধি পেলে লোকেরা তাঁর কাছে অভিযোগ করে তার মূল্য নির্ধারণের দাবি জানায়। তিনি বলেন, তোমরাই এর মূল্য হ্রাস করে দাও। তাদের কাছ থেকে গোশত কেনা ছেড়ে দাও।
(আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৯/১৪১)
সবার আগে রমজান মাসের খবর দিলে, তার জন্য জাহান্নামের আগুন হারাম হবে-এ ব্যাপারে কোনো দলিল বর্ণিত হয়নি। সুতরাং এ বার্তার কোনো ভিত্তি নেই। বরং এমন বার্তার আদান-প্রদান নিষিদ্ধ।
নববী দর্পনে মুমিনজীবনের দুঃখ কষ্ট ও পরীক্ষা!
--
আপনার কি কোনও মেয়েকে তালাক দেওয়া হয়েছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর দুই মেয়েকে তালাক দেওয়া হয়েছে।
--
আপনার কি জীবদ্দশায় আপনার কোনও সন্তান মৃত্যুবরণ করেছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর জীবদ্দশায় তার সব সন্তান মৃত্যুবরণ করেছে শুধু সাইয়্যিদা ফাতেমা [রা.] ছাড়া।
--
আপনার বা আপনার পরিবারের ইজ্জতের উপর কি মিথ্যা রটানো হয়েছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর স্ত্রী হযরত আয়েশা [রায.] এর ইজ্জতের উপর মিথ্যা রটানো হয়েছিল, সপ্তম আসমানের উপর হতে তার পবিত্রার ঘোষণা করা হয়েছে।
--
আপনি কি ঋণগ্রস্ত?
রাসুলুল্লাহ ﷺ মৃত্যুবরণ করেছেন অথচ ঋণের কারণে রাসূলের বল্লামটি ইহুদীর কাছে বন্ধকরূপে ছিল।
--
আপনার অবস্থা কি এতোটা নাজুক —একদিনের খাবার ব্যবস্থা করার মতো অর্থ নাই আপনার?
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর ঘরে মাসকে মাস অতিক্রম হয়েছে চুলায় রান্না করার মতো কিছু ছিল না।
--
আপনি কী পিতা-মাতার কাউকে হারিয়েছেন?
রাসুলুল্লাহ ﷺ বাবা-মা হারিয়ে এতিম অবস্থায় বড় হয়েছেন।
--
আপনাকে কি হত্যা করার প্লান করা হয়েছে?
ইহুদী মুশরিকরা রাসুলুল্লাহ ﷺ কে হত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে।
--
আপনার প্রতিবেশি কি আপনাকে কষ্ট দিয়েছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ কে পুরো দেশ মিলে কষ্ট দিয়েছে। পরিশেষে চক্রান্ত করে নিজ দেশ থেকে বের করে দিয়েছে।
--
আপনাকে কি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা হয়েছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ কে নিজ কওমের লোকেরা গালিগালাজ করেছে, সিজদাহ্ রত অবস্থায় উটের নোংরা ভূরি উপরে তুলে দিয়েছে।
--
আপনার উপর কি খাবারদাবার ও সামাজিক অবরোধ জারি করা হয়েছে?
রাসূল ﷺ ও তার পরিবারকে 'শিআবে' তিনবছর অবরোধ করে রাখা হয়েছে।
--
আপনাকে কি মিথ্যাপ্রতিপন্ন করা হয়েছে?
রাসূল ﷺ কে তার কওম (জাতি) মিথ্যাপ্রতিপন্ন করেছে।
--
আপনার দাঁত কি ভেঙে ফেলা হয়েছে?
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর 'রুবায়ী' দাঁত ভেঙে ফেলা হয়েছে।
--
আপনাকে কি এমন কিছুর অপবাদ দেওয়া হয়েছে যেটা আপনি করেন নি?
রাসূল ﷺ কে যাদু ও পাগলামির অপবাদ দেওয়া হয়েছে।
--
আপনি আল্লাহর ইবাদত করতে গিয়ে কতোটুকু কষ্ট করেছেন?
রাসুলুল্লাহ ﷺ দীর্ঘ সময় নামাজে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে পা মোবারক ফুলিয়ে ফেলতেন।
-- মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী
মাসিক আদর্শ নারী হতে সংগৃহীত।
অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া মুমিনের স্বভাব নয়।
ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম কখন আসবেন? তিনি কি খুব শিগগিরই আসবেন, নাকি ইতিমধ্যে এসে গেছেন?
"তোমরা কুকুরকে বাড়ির ভিতর জায়গা দিও কিন্তু দুনিয়া লোভী কোনো আলেম কে আশ্রয় দিও না, ওরা তোমার সর্বনাশ করে পালাবে।"
~ শামস তাবরিজি (রহঃ).
Click here to claim your Sponsored Listing.
A man with a crystal clear vision
Abu Rayhan, the re-known industrialist in Bangladesh, was born in February 4, 1980 at Shohagi under Mymensingh district, Bangladesh. His father, Md. Fazlul Haque was a school teacher. At the age of three his mother Solema Akter died.
At this situation, he was admitted to Bhalukber Primary School for the beginning of education. He got double promotion to class three for his extraordinary merits. At class five, he got 'Zila Parishad Scholarship'.
After finishing the primary education, he got admission in Shohagi Union High School. He caught the attention of all teachers from the beginning. At final examination of class six he earned the first place. He became first of all classes at 'Surjomukhi Medha Nirbachoni Parishka, Iswargonj'. From class six to class ten no other could take his position. He earned the Junior Scholarship with 'talent' honor
At Secondary School Certificate (SSC) examination, 1995, he earned "Star". Then he got admitted in Nasirabad College, Mymensingh. He passed B.SC. Hons. in Physics from Ananda Mohan College, Mymensingh. Then he passed M.Sc. from the same college under National University and obtained the position '2nd class first'.
After Completing the post graduation degree he joined as a Junior Officer of a famous bank in Bangladesh in May, 2006. Within three months, he got promotion and resigned the job as a manager in 2010.
Then as a businessman he started his journey...............
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Mymensingh
Mymensingh, MUKTAGACHHA
Hi, I am Naim, I have a YouTube channel, I am a blogger in my page, so all my friends support me,
Mymensigh , Dhaka
Mymensingh
Creativity is your best makeup skill, don’t be afraid to experiment.. Stay connected to youtube channel : LAMIA BINTE
Mymensingh
Mymensingh
❣-༊'ভালোবাসা༊'তাকেই༊দেও'!༊࿐'💙🌺! -༊🌻😻༊┅ღ'যার༊চারপাশে এতো༊ সুন্দর ༊মানুষ ༊থাকা সত্ত্বেও ༊তার ༊চোখ
Gafargaon
Mymensingh, 2233
This page is dedicated to all categori video.specially we make sad and amazing videos
Naha Road
Mymensingh, 2200
Best wishes for everyone. keep your environment clean.