Akiba islam
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Akiba islam, Health/Beauty, Mymensingh.
আপনি উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, কিন্তু উচ্চ কণ্ঠে অ'ন্যায়কে অ'ন্যায় এবং ন্যায়কে ন্যায় বলার সাহস নেই...
তবে আপনি একটা আবর্জনা।🙂
আমি মানুষের আইডি ঘাটাঘাটি করে বের করে ফেলতে পারি কার সাথে কার রিলেশন!🙂
saty focused ,,,,,,,
ignore the distraction and you will aceomption 🙂
your goals ,.much faster🤟🤟🤟🤟
- মা ১০০ টাকা দাও ইস্কুলে যাবো____!🙃
- আমার কাছে টাকা চাস কেন____!😐
- Me: তো কার কাছে চাইবো____!🙄
- মা: কেন তোর নতুন মায়ের কাছে গিয়ে চা___!☹️
- আমার আবার নতুন মা আসলো কথায় থেকে___!🙄
- মা: কেন যে তোকে রাতে ফোন দিয়ে বাবু বাবু বলে ডাকে____!😒
- Me:______!😧
🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
নিয়মিত গল্প পেতে পেইজ টি ফলো করে রাখুন 🥰👍
🤣ঝগড়ার পর স্বামী তার বউ এর রাগ কমাতে গেছে..
স্বামীঃজানো সোনা
তুমি আমাকে যে চা বানিয়ে দাও
সেই চা আমি খাওয়া আগে
চায়ের কাপে চুমু খেয়ে নেই। 🤭
আর আমার অফিসে টিফিন পাঠাও সেই টিফিন খাওয়ার আগেও আমি সেই টিফিন বক্সে চুমু খেয়ে নেই।🤭
কারণ তাতে তোমার হাতের স্পর্শ থাকে 🥰
স্ত্রীঃ
থাক আর ন্যাকামো করতে হবে না 😤
তোমার চা আর টিফিন তো
রোজ কাজের বুয়া বানিয়ে দেয় 😤😤😡😡
স্বামীঃ🥹🥹🥹
🤣🤣🤣 এবার স্বামীর কি হবে 🤣🤣🤣
মন ছুঁ'য়ে যেতে নতুন নতুন গল্প পেতে আমার পেইজ ফলো করে রাখুন
জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।"
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।।
শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!
হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।।
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।।
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।।
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।।
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।"
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।।
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।।
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।।
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।।
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!!
তারা মেনে নিতে পারলো না।।
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।"
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।।
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।"
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।।
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।"
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।।
১৮+ এলার্ট 1st part
নগ্ন হয়ে গোসল করছে মিহিতা। এভাবে পুরোপুরি বিবস্ত্র হয়ে শেষ কবে গোসল করেছিল ঠিক মনে করতে পড়ছে না সে।
তবে আজ ভীষণ ইচ্ছে করছে কলার খোসার মতো শরীরের সমস্ত কাপড় ছুড়ে ফেলে খোলসহীন হতে।
কেন এমন বিকৃত ইচ্ছে জাগলো মিহিতার? আজ বাসর রাত ছিলো বলে? না, এটা কোনো কারণ হতে পারে না।
তাহলে কী বরকে পছন্দ হয় নি? বাসর রাতে নিজের শরীরে স্বামীর সব রকমের চিহ্ন, স্মৃতি, স্পর্শ সমস্ত কিছু বিবস্ত্র হয়ে গোসল করে মুছে ফেলতে চাচ্ছে কী?
মিহিতা প্রথমে বাথরুমের দরজাটা লক করে নেয়।
তারপর বাতি জ্বেলে আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়াল। কেবল বুক অবধি দেখা যাচ্ছে। পুরোপুরি নগ্ন দেহ দেখার জন্য খানিকটা দূরে যাওয়া দরকার। সে পা টিপে টিপে পেছনে যাচ্ছে।
হ্যাঁ, এবার দেখা যাচ্ছে। মিহিতা খানিক্ষণ সেদিকে তাকাল। হঠাৎ মনে হল এই মোমের মতো কোমল উর্বর দেহ এই মূহুর্তে সে একা দেখছে না।
আরও দু'টা চোখ তার নগ্ন মিষ্টি দেহের দিকে তাকিয়ে মুখ টিপে হাসছে৷
হ্যাঁ, এইতো হাই কমোডের উপরে একটা কালো কুচকুচে বিড়াল দু'পা ভাঁজ করে বসে আছে।
মিহিতা মুচকি হেঁসে বিড়ালের দিকে তাকিয়ে বলল, 'মিষ্টি দেহে তোমার কী কাজ বিড়াল বাবা। মিষ্টিতে পিপড়ে আসুক। তুমি বরং দুধের খুঁজে বেরিয়ে যাও।'
না, বিড়াল বাবা যাচ্ছে না। মিহিতা আপন মনে হাসতে হাসতে সেদিকে পানি ছুঁড়ে বলল, 'ঠান্ডা হও বাবা ঠান্ডা হও।'
বিড়াল খানিকটা শরীর ঝাঁকিয়ে যেভাবে আছে সেভাবে নগ্ন দেহে তাকিয়ে রইল।
মিহিতার মাথায় হঠাৎ একটা ভাবনা এসে শরীরের সমস্ত লোম নাড়া দিয়ে উঠল। বাথরুমে হঠাৎ বিড়াল কোত্থেকে এলো? মিহিতা চোখ বন্ধ করে একটা চিৎকার দিয়ে আবার এক চোখে তাকাল। আশ্চর্য ব্যাপার। বিড়ালটা নেই, বিড়ালের জায়গায় একটা কালো কুচকুচে সাপ ফণা তুলে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
মিহিতার আর হিতাহিতজ্ঞান থাকে না। সে চিৎকার দিয়ে নগ্ন অবস্থায় বের হয়েই নিয়াজের সাথে ধাক্কা খেল।
মিহিতার প্রথম চিৎকার শুনে চোখ কচলাতে কচলাতে বাথরুমের দরজায় নক করতে এসেছিল সে।
ধাক্কা খেয়ে তার বুকে মাথা রেখে চোখ বন্ধ করে মিহিতা বলল, 'বিড়াল সাপ, বিড়াল সাপ।'
বস্ত্রহীন মিহিতাকে দেখে নিয়াজ প্রথমে তাদের রুমের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলো খোলা। নিশ্চিত চিৎকার চেচাঁমেচি শুনে বাড়ির সবাই এদিকে আসবেন।
উলঙ্গ মিহিতাকে সবাই এভাবে দেখে ফেলতে পারে।
তাই নিয়াজ বলল, 'তাড়াতাড়ি বাথরুমে ঢুকে আগে কাপড় পরে এসো।' মিহিতা নড়ে না, তার বুকে একদম মিশে থাকে।
রোমান্টিক ভালোবাসর গল্প
বাবার সাথে শপিং করতে গিয়ে একটা ছেলের দিকে চোখ আটকে যায় তানহার। শপিংমলের বাইরে একটা গাছের নিচে বসে আছে চাপ দাঁড়ি ওয়ালা একটা সুদর্শন ছেলে। তানহা হা করে তাকিয়ে আছে।
“কি রে দাঁড়িয়ে গেলি যে চল
মন খারাপ করে বাবার সাথে শপিং মলে ঢুকে তানহা। তারাহুরো করে অল্প কিছু শপিং করে বের হয়। কিন্তু ছেলেটা নেই। এটুকু সময়ের মধ্যে কোথায় গেলো? তানহা চারদিকে খুঁজে।
“কাউকে না
” চল তাহলে
বাবার সাথে বাড়ি চলে আসে তানহা। মাথার মধ্যে সব সময় ওই ছেলের কথা ভাসছে। নামটাও জানা নেই।
নিজের রুমে এসে ফোনটা হাতে নেয়। আবোলতাবোল অনেক নাম দিয়ে সার্চ দেয় কিন্তু ছেলেটার আইডি পায় না। মন খারাপ করে বসে থাকে তানহা।
পরের দিন আবার তানহা শপিংমলে যায় সে গাছের নিচে বসে থাকে কিছুখন। আশেপাশের মানুষকে ছেলেটার কথা জিজ্ঞেস করে কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারে না।
এভাবেই এক মাস কেটে যায়। ভার্সিটি রাস্তা ঘাট সব জায়গায় ছেলেটাকে খুঁজে তানহা। কিন্তু আর তার দেখা মিলে না।
আজ তানহা তানহার বোন তোহা আর তানহার বাবা বের হচ্ছে।
উদ্দেশ্য তোহাকে কলেজে ভর্তি করাতে যাবে। তোহাকে ভর্তি করাতে গিয়ে অফিস রুমে আবার সেই ছেলেটাকে দেখতে পায় তানহা।
তানহার খুশি দেখে কে। খুশিতে নাচতে ইচ্ছে করছে। এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ছেলেটার দিকে।
ছেলেটা তোহার কলেজের স্যার। নাম নাহিদ। তানহা তো চোখ ফেরানোর প্রয়োজনই মনে করছে না। নাহিদ তানহাকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে একটু বিরক্ত হয়। কিন্তু তানহার সেদিকে খেয়াল নেই।
“আপি চলো
তোহার কথায় তানহা চোখ সরিয়ে নেয়।
” আমি কি আপনার ফেসবুক আইডিটা জানতে পারি
তানহার কথায় তানহার বাবা তোহা আর নাহিদ তিনজনই অবাক। নাহিদের একটু রাগও হয়
“হোয়াট
” প্লিজ না করবেন? জাস্ট আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে একটু জায়গা চায়। প্লিজ প্লিজ প্লিজ
“নাহিদ মাহমুদ
তানহা তখনই সার্চ দেয় আর পেয়ে যায় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেয়।
” এক্সেপ্ট করেন
ইচ্ছা না থাকা স্বত্বেও নাহিদ রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট করে। তানহা হাসি মুখে বাই বলে চলে যায়।
তানহার এমন বিহেবের জন্য তানহার বাবা হাজারটা বকা দেয়। মুখ বুজে হজম করে নেয় তানহা।
রাতে তানহা পাঁচটা মেসেজ দেয় নাহিদ কে সিন করে বাট রিপ্লাই দেয় না। রাগ হয় তানহার। যদি বিজি থাকো তো সিন করো কেনো?
সকাল সকাল তানহা বেরিয়ে যায়। তোহার কলেজে যাবে।
নাহিদ কেনো রিপ্লাই দিলো না জানতে। কলেজে পৌঁছে যায়। নাহিদ অফিস রুমে বসে ছিলো তানহা ঢুকে পর
ফকির ঃ কিছু ভি*ক্ষা দে বে*টা! 😭
পিচ্চি ঃ আমি বে*টা না বে*টি।।।🙁
ফকির ঃ কিছু ভি*ক্ষা দে বে*টি.? 🫡
পিচ্চি ঃআমার নাম আকিবা ! 😕
😭ফকির ঃ কিছু ভি*ক্ষা দে আকিবা ! ☺️
পিচ্চি ঃ আমার পুরো নাম আকিবা ইসলাম 🙂
ফকির ঃ কিছু ভি*ক্ষা দেন আকিবা ইসলাম .??? 😐
পিচ্চি ঃ হ্যা.. এখন ঠিক আছে.. এবার মাফ করেন... 😿🥺
ফকির;বে-হু*শ 🤣🤣🤣🤣
মেয়ে : হাই।
ছেলে: হ্যালো।
মেয়ে :কি করেন?
ছেলে: এত রাতে কি করে মানুষ। 😡
মেয়ে: সরি।😞
ছেলে : ঠিক আছে।
মেয়ে : হু।
ছেলে : একটা কথা বলি 😊।
মেয়ে : হু ☺️।
ছেলে: আমি তোমাকে ভালোবাসি। 🫣
মেয়ে : ওমা। তাই নাকি 🤨
ছেলে: হু।,,,,,,,,, i love you 😔
মেয়ে : আচ্ছা। আমি তোমাকে কিছু প্রশ্ন করব যদি উত্তর দিতে পারো তা হলে আমি একসেপ্ট করব 🥰🥰
ছেলে: আচ্ছা 🤔😔দেখি পারি নাকি।
মেয়ে :ভালো বাসতে কি লাগে?
ছেলে: ভালোবাসতে বিশ্বাস লাগে। 🥰
মেয়ে : বিশ্বাস কাকে বলে?
ছেলে: তুমি একটা বাচ্চা কালো নিয়ে বাচ্চা টাকে উপর দিকে ছুরে মারো,
দেখবে বাচ্চা টা তোমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। কারন বাচ্চা টা জানে
তুমি তাকে পরার আগে ধরে নিবে। এটা হলো বিশ্বাস। 😊
মেয়ে: তুমি আমার জন্য সব কিছু করতে পারবে 🤔।
ছেলে : না। আমি তোমার জন্য সব কিছু করতে পারব না।
আর আমি অন্য ছেলেদের মত মিথ্যা আশা তোমাকে দিব না।
আমি অন্য ছেলেদের মত তোমাকে বাইকে ঘুরাতে নিয়ে যেতে পারব না 😞।
তবে তুমি চাইলে রিকশা করবে ঘুরব আমার শহরে 🥰
মেয়ে : হু আর কি পারবা
ছেলে : হয়তো কোনো বড় বারিতে তোমাকে রাখতে পারব। না কিন্তু আমার ছোট ঘরে তোমাকে যত্ন করে রাখব।
মেয়ে : হু তার পরে।
ছেলে: হয়তো তোমার জন্মদিন এ কোনো দামী গিফট দিতে পারব না। 😔 কিন্তু চকলেট আর আইসক্রিম,, পার্কে বসে খাওয়াতে পারব।। 😊
মেয়ে : আচ্ছা,,,, রাস্তা দিয়ে আমরা দুইজন হাটছি,,, তখন যদি আমি পরে আমাকে তুলবে?
ছেলে: না। 😁
মেয়ে : কেন 😡
ছেলে: পরে যাওয়ার আগেই ধরে নিব🥰🥰
মেয়ে : আমাকে কখনো মাঝ পথে ছেরে চলে জাবে না তো 😔।
ছেলে: কখনোই না।
মেয়ে : আমাকে অনেক ভালোবাসবে ত 🤔
ছেলে : হু নিজের থেকে ও বেশি😊
মেয়ে : পাগল একটা।,,,,,, i love you 🥰🥰🥰
ছেলে : 💝🙈☺️☺️❤️❤️,,,,,,, i love you too🥰🥰
ভালোবাসা সত্যি খুব সুন্দর যদি সঠিক মানুষ টা জিবনে আসে।
সমাপ্ত
তারিখ টা ছিল 4/01/2024
আজকে স্কুলে আমরা 5 বান্ধবী আমাদের স্কুলে আড্ডা দিচ্ছিলাম 😇 বান্ধবী গুলোর নাম রিয়া,সারা,সনিয়া,ফাতেমা😁😁 হঠাৎ করে সোনিয়াকে 10 পাস করাইয়া বিয়া দিমু এই কথা আমি বলছিলাম 😑😔
বেডি তো বেড়ি না জাল মরিচ😕😕
এক ডাক্কা দিল পরলাম রিয়া আর ফাতেমার উপর 😉 ভালোই লাগছিল এখন রিয়া আর ফাতেমা সনির বাচ্চারে দৌরাইবে🤪🤪
এটা আর হলো না 😇 ছনিয়া ওদের বলে আমি আকিবা কে জুরে ধাক্কা দিচি না 🤕 দেখ এভাবে দিছি 😕এই বলে আরেক টা ধাক্কা দেয় ☹️ এখন মানুষকে নিয়ে না 😢
2 বেঞ্জ নিয়ে পরলাম 😐 আহালে সবাই চলে আসছে এখন কি করি🤭 স্যার এসে বলে ওই ঘটনাটা কি 😝
আমি বলছি স্যার ছনিয়ার বাচ্চা ডাক্কা মারচে 🤣
সবাই এক সাথে বলে উঠলো সবই থাকবে জীবনের ইতিহাস 😁😁
বাসর রাতের মজার ঘটনা..🙃
আসুন ইকটু হাসি..
🤣🤣🤣🤣🤣🤣
বাসর রাতে নতুন বউকে
জামাই জিঙ্গেস করলো:
বিয়ের আগে কেও
তোমার জীবনে ছিলো?🙂🙂
বউ ভাবলো সহজ সরল জামাই,
তাই বলেই দেই..🤔🤔
বউ বিছানা থেকে নেমে,
আলমারি থেকে একটা বাক্স
বের করে জামাইকে দিলো!
বাক্সের ভিতরে একটা
৫০ টাকার নোট
আর ৭ টা চাউল ছিল!😐😐
এটা দেখে জামাই বললো:
এগুলা কি?😆😆
বউ বললো:
আমার যখন কোন ছেলেকে পছন্দ হইতো
বা প্রেম করতাম,
তখন আমি একটা করে চাউল
এই বাক্সে রাখতাম!
জামাই: অবাক হয়ে
ওহ্ তার মানে তুমি
৭ জনের সাথে প্রেম করেছিলে?
আর আর এই ৫০ টাকা কিসের?😒😒
বউ:
গত সাপ্তাহে ১ কেজি চাল
বিক্রি করে এই ৫০ টাকা পাইছি!
আর বাকি এই ৭টা চাউল
এখনও বিক্রি করতে পারি নাই!🙂😒
এখন জামাই হাসপাতালের বেডে...
শুয়ে শুয়ে নার্স কে বলছে:
নার্স.....
১ কেজিতে কয়টা চাউল থাকে?🤣🤣🤣🤣😂
বল্টু বিয়ের উদ্যোগ নিয়েছে...
বল্টুঃ বাবা আমার একজনকে পছন্দ হয়েছে।😌🙈
বাবাঃ ওয়াও!!!কে এই সৌভাগ্যবতী!
বল্টুঃ জরিনা, আমাদের পাশের বাসার আবুলের মেয়ে।🫠🫠
বাবাঃ উহ! নোহ! আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই কিন্তু প্রমিজ করো তোমার আম্মুকে বলবেনা।
বল্টুঃ ওকে প্রমিজ।☺️☺️
বাবাঃ আসলে, জরিনা তোর বোন হয়।😕😕
বল্টু জরিনাকে ভুলেগেল। আবার আর ২ মাস পর..
বল্টুঃ বাবা, আমি প্রেমে পড়েছি। আর ওই মেয়েটা অনেক হট।😌😌
বাবাঃ ওয়াও! এটাতো অনেক বড় খবর। তা কে সে!
বল্টুঃ সখিনা, আমাদের পাশের বাসার মোখলেছ সাহেবের মেয়ে।🫣🫣
বাবাঃ ওহ! নো! আবার! ব্যাটা এই সখিনাও তোমার বোন লাগে !
এমন করে অনেকদিন চলেগেলো বল্টু তো পাগল হবার দশা, মেজাজ খারাপ করে কাঁদতে কাঁদতে আম্মুর কাছে গিয়ে বলল..
বল্টু :আম্মু এই পর্যন্ত ৬ টা মেয়েকে সিলেক্ট করেছি কিন্তু বাবা বলছে ওই '৬' জনই নাকি আমার বোন।🥹🥹
বল্টুর মা মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বলল...
বল্টুর মা: আহালে আহালে, আমার বাবা কাঁদেনা সোনা। তুই যেকোনো মেয়ের সাথে প্রেম কর। বাবার কথা শুনবিনা ! ও তোর বাবা নয় !!!!🫤🫤🫤
নিয়মিত গল্প পড়তে ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন।🥰
এক পিচ্চি দোকানে গিয়ে বলল---😊
পিচ্চিঃ- কাকা আমাকে, ১ কেজি ‘সূর্যের আলো',✌ ১ লিটার ‘তার ছবি’, ✌ আর ২৫০গ্রাম অদৃশ্য ' দাও ✌
দোকানদারঃ – হারামজাদা, ইয়ার্কি হচ্ছে আমার সাথে ?😠😡
পিচ্চিঃ- কি মুর্খ রে বাবা! বাংলাতে বললাম তাও বুঝলো না !! আমি বললাম 'সানলাইট' ‘হারপিক’ আর ‘ভ্যানিশ' দিতে । 😬😁😆😂🤣
নোংরা ভালবাসা,,reall
আমি ছেলে হয়ে, মেয়েদের পক্ষ নিয়ে আজ কিছু লিখলাম।
ছেলে: জান, চলো আজ একটু পার্কে দেখা করি!
মেয়ে: আজ তো সময় নেই,
কাল আসি!
ছেলে: তুমি আমাকে ভালোবাসো না?
মেয়ে: ভালোবাসি তো জান!
ছেলে: তাহলে আজ দেখা করবা।
মেয়ে: নিরুপায়!
ঠিক আছে,
ছেলে: চলো, ঐ দিকটায় বসি!
মেয়ে: কেন, এইখানে বসি।
ছেলে: আমার পরিচিত লোক আছে
মেয়ে: ঠিক আছে
ছেলে: আমাকে কতটা ভালোবাসো?
মেয়ে: অনেক বেশি
ছেলে: তার প্রমান কি?
মেয়ে: যা চাও পাবে--
ছেলে: আমরা তো বিয়ে করবো
মেয়ে: হ্যাঁ-কেন?
ছেলে: তাহলে তোমাকে একটু আদর করি!
মেয়ে: না -জান
ছেলে:দেখছো তুমি আমাকে ভালোবাসো না!
মেয়ে: (কি করবে বুঝে না) ঠিক আছে জান
ছেলে: আদরের নামে নষ্টামি করলো
ছেলে:জান আমার বন্ধুর বাসা খালি
মেয়ে: কি হয়েছে
ছেলে: চলো- তোমাকে আদর করতে মন চাইছে
মেয়ে: বাসায় আম্মু বের হলে রাগ করবে।
ছেলে: বলো প্রাইভেট আছে!
মেয়ে: চলো আসলো
(চাষীর ফ্লাটে)
ঐ দিকে ছেলের ক্যামেরা ফিটিং শেষ--
ছেলে: কাছে আসো
মেয়ে: ঠিক আছে
দুজনের মিলন রেকডিং হয়ে গেলো মেয়ে জানতে ও পারলো না
ছেলে:জান, চলে আসো চাষীর ফ্লাটে-পার্কে কোথাও
মেয়ে: বারবার পারবো না
ছেলে: তোমার Video internet এ দিয়ে দিবো
শুরু হলো Blackmail
মেয়ে সমাজ থেকে বাঁচতে বারবার প্রেমিক নামক ঘাতকের হাতে বারবার করছে
মেয়ে: আমি মা হতে চলেছি
ছেলে: তোমার নষ্টামির বাচ্চার বাবা কে হবে?
কয়জনের সাথে রাত কাঁটাইছো?
মেয়ে: কি বলছো!
কান্না ভেঙ্গে পড়ে
এভরশান করলো- ৩-৪ মাসের সন্তানকে
মা কোন ডাস্টবিন ফেলে দিলো......
রাস্তার কুকুর ছোট্ট ব্রুণ/সন্তানকে কাঁমড়ে খেলো.....
এর নাম ভালোবাসা?
না এর নাম ধোকা
সব ছেলে এক নয়
কিন্তু যে ছেলে এমন প্রস্তাব করে
সে তোমার যোগ্য নয়
শয়তান গুলো তোমাকে ব্যবহার করবে, ভালোবাসার মূল্য দিবে না,
সময় থাকতে সাবধান !!!
অামি ভালোবাসাকে অসম্মান করছিনা। ধিক্কার জানাই ঐ সব মানুষকে
যারা ভালোবাসার নামে নোংরামি করে।
ভালোবাসা হোক দুটি মনের বেঁচে থাকার অাগামির স্বপ্ন।
ভালোবাসা হোক সুখের চাবি
যেখানে থাকবে সুখের স্বপ্নিল।।
এই হল ডিজিটাল ভালবাসা...
বি: দ্র:- আমার এই পোস্টটি পরে
যদি কারো খারাপ লাগে,
তাতে আমার কিছু করার নেই
আমি পোষ্ট টা করছি যাতে কোন মেয়ে তার ভালোবাসার জন্য অন্যায় আবদার না মানে।..........কেমন লাগলো একটু জানাবেন......
©️
ঠান্ডায় বাঁচিনা আবার কি সুন্দর রোমান্টিক মাস শুরু হইছে।
বাংলায়- জানু
ইংরেজিতে- Jan !
স্ত্রী: ভালো করে তো শাড়ির কুচিটাও তো ধরতে শিখো নাই, শিখেছো কি?🙄
স্বামী: ভালো করে ধরলেই তো বলবে- আর কার কার শাড়ির কুচি ধরেছো, কোথা থেকে শিখেছো? জ্বা'লা কি আর একটা নাকি!😐😝😜
আম্মু : কিরে ছেলে পছন্দ হইছে?
আমি : হুম🤗 ছেলেত একদম গল্পের নায়কের মত দেখতে🙄। বিয়ে করলে একেই করব!
আম্মু : করিস, কিন্তু পাত্রপক্ষের একটা শর্ত আছে।
আমি:কী?
আম্মু: তর ওই চাকরিটা ছাড়তে হবে।পারবি?
আমি: কোন চাকরি? আমি চাকরি করি নাকি?
আম্মু: দিন-রাত ফেসবুকে গল্প পড়ার চারকি।ছাড়বি?
আমি:🙂
অসম্ভব আমি বিয়া করতাম না। পুলার আম্মা আমার গল্পের ভিলেন,বিয়া ডিস মিস 😒
🐸🐸
আম্মু : নীল বেলা ৮ টা বাজে, তুই এখনোও ঘুমাচ্ছিস !!😠😠
আমি : না মা, আমি তো ঘুমাচ্ছি না !!✌✌
আম্মু : ঘুমাচ্ছিস না ? তো কি করচ্ছিস ??😠😡
আমি : সারারাত ঘুমিয়ে অনেক ক্লান্ত হয়ে গেছি, তাই একটু রেস্ট নিচ্ছি !🫢😆😂🤣🤣
মন ছুঁ'য়ে যেতে নতুন নতুন গল্প পেতে আমার আইডি ফলো করে রাখুন 🥰
Active✅ আছি ✅
দ্রুতো ফলো দিন
রকেটের গতিতে ফলো ব্যাক দিচ্ছি
💯 Follow Back to Back💯
,,,,,মুসলিম হলে সালাম দেও,,
ইনসাআল্লাহ ,
রিপ্লাই পাবে😍😍
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Zero Point, Nawdhar, Trishal Mymensingh, Dhaka Division
Mymensingh, 2220
Everyone wants to look good, especially when it is the time to party. The idea behind hosting or goi