Suman Ahammad KHAN
"সত্যের উপর অটল থেকে পৃথিবীটাকে রাঙিয়ে তুলব"
�ইন শা আল্লাহ � Think Positive
★ ২৪তম রোজার তারাবীহ ★
আজ বুধবার(০৩/০৪/২০২৪) এশার নামাজের পর ২৪তম রোজার রাতে (শবে ক্বদরের সম্ভাবনাময় শেষ দশকের একটি রাত) তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআনের ২৭তম পারা তেলাওয়াত করা হবে।
২৭তম পারা (সুরা যারিয়া’ত এর ৩১নং আয়াত থেকে সুরা হাদীদের ২৯নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হল:-
•আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা হৃদয়ঙ্গম কর। [ সুরা যারিয়া’ত-৪৯ ]
•আমার এবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি। [ সুরা যারিয়া’ত-৫৬ ]
•নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নেয়ামতে। তারা উপভোগ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদের দেবেন এবং তিনি জাহান্নামের আযাব থেকে তাদেরকে রক্ষা করবেন। তাদেরকে বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার প্রতিফলস্বরূপ তোমরা তৃপ্ত হয়ে পানাহার কর। তারা শ্রেণীবদ্ধ সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। আমি তাদেরকে আয়তলোচনা হুরদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করে দেব।
যারা ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা ঈমানে তাদের অনুগামী হয়, আমি তাদেরকে তাদের সন্তান-সন্ততির সাথে মিলিত করে দেব এবং তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না।
প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের জন্য দায়ী।
আমি তাদেরকে দেব ফল-মূল এবং মাংস যা তারা চাইবে।
সেখানে তারা একে অপরকে পানপাত্র দেবে; যাতে অসার বকাবকি নেই এবং পাপকর্মও নেই। সুরক্ষিত মুক্তাসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় নিয়োজিত থাকবে। [ সুরা তুর-১৭-২৪ ]
•আপনার পালনকর্তার নির্দেশের অপেক্ষায় সবর করুন। আপনি আমার দৃষ্টির সামনেই রয়েছেন এবং আপনি আপনার পালনকর্তার সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করুন যখন আপনি শয্যা ত্যাগ করেন। এবং রাত্রির কিছু অংশে এবং তারকা অস্ত গমনের পর তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করুন। [ সুরা তুর-৪৮,৪৯ ]
•যারা বড় বড় গোনাহ ও অশ্লীলকার্য থেকে বেঁচে থাকে, ছোটখাট অপরাধ করলেও নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার ক্ষমা অপরিসীম। তিনি তোমাদের সম্পর্কে ভাল জানেন; যখন তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মৃত্তিকা থেকে এবং যখন তোমরা মাতৃগর্ভে ভ্রুণরুপে অবস্থান কর। অতএব তোমরা আত্মপ্রশংসা করো না। তিনি ভাল জানেন কে মুত্তাকী। [ সুরা নাজম-৩২ ]
•কোন ব্যক্তি অপরের গোনাহ বহন করবে না। এবং মানুষ তাই পায়, যা সে করে।[ সুরা নাজম-৩৮,৩৯ ]
•আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্যে। অতএব, উপদেশ গ্রহনকারী কেউ আছে কি? [ সুরা ক্বামার-১৭ ]
•নিশ্চয়ই অপরাধীরা পথভ্রষ্ট ও বিকারগ্রস্ত। যেদিন তাদেরকে মুখ হিঁচড়ে টেনে নেয়া হবে জাহান্নামের দিকে; বলা হবেঃ জাহান্নামের আযাব আস্বাদন কর। [ সুরা ক্বামার-৪৭,৪৮ ]
•তাদের সমস্ত কার্যকলাপ আমলনামায় লিপিবদ্ধ আছে। ছোট ও বড় সবই লিপিবদ্ধ। [ সুরা ক্বামার-৫২,৫৩ ]
•তোমরা ওজনের ন্যায্য মান প্রতিষ্ঠিত কর এবং ওজনে কম দিয়ো না। [ সুরা আর-রহমান-৯ ]
•তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে। এবং জিনকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নিশিখা থেকে। অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে? [ সুরা আর-রহমান-১৪-১৬ ]
•ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল। একমাত্র আপনার মহিমাময় ও মহানুভব পালনকর্তার সত্তা ছাড়া। [ সুরা আর-রহমান-২৬,২৭ ]
•এটাই জাহান্নাম, যাকে অপরাধীরা মিথ্যা বলত। তারা জাহান্নামের অগ্নি ও ফুটন্ত পানির মধ্যে ছুটোছুটি করবে। [ সুরা আর-রহমান-৪৩,৪৪ ]
•উত্তম কাজের প্রতিদান উত্তম পুরস্কার ব্যতীত আর কি হতে পারে? [ সুরা আর-রহমান-৬০ ]
•যখন কিয়ামতের ঘটনা ঘটবে, এটার সংঘটন অস্বীকার করার কেউ থাকবে না। এটা কেহকে করে দেবে নীচু, কেহকে করে দেবে সমুন্নত। যখন প্রবলভাবে প্রকম্পিত হবে পৃথিবী। এবং পর্বতমালা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে। অতঃপর তা হয়ে যাবে উৎক্ষিপ্ত ধূলিকণা। [ সুরা ওয়াক্বিয়া-১-৬ ]
•যারা ডান দিকে থাকবে, কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল। তারা থাকবে এক উদ্যানে, যেখানে থাকবে কাঁটাবিহীন কুল বৃক্ষ। এবং কাঁদি কাঁদি কলায়, এবং দীর্ঘ ছায়ায় এবং প্রবাহিত পানিতে, ও প্রচুর ফল-মূলে, যা শেষ হবার নয় এবং নিষিদ্ধও নয়। আর থাকবে সমুন্নত শয্যায়। আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী।সোহাগিনী, সমবয়স্কা। (এ সবই) ডান দিকের লোকদের জন্যে। [ সুরা ওয়াক্বিয়া-২৭-৩৮ ]
•বাম দিকের লোক, কত না হতভাগা বামদিকের দল। তারা থাকবে প্রখর বাষ্পে এবং উত্তপ্ত পানিতে, এবং ধুম্রকুঞ্জের ছায়ায়। যা শীতল নয় এবং আরামদায়কও নয়।
তারাতো ইতিপূর্বে মগ্ন ছিল ভোগবিলাসে। এবং তারা সদাসর্বদা ঘোরতর পাপকর্মে ডুবে থাকত। তারা বলতঃ আমরা যখন মরে অস্থি ও মৃত্তিকায় পরিণত হয়ে যাব, তখনও কি পুনরুত্থিত হব? এবং আমাদের পূর্বপুরুষগণও! বলুনঃ পূর্ববর্তী ও পরবর্তীগণ,
সবাই একত্রিত হবে এক নির্দিষ্ট দিনের নির্দিষ্ট সময়ে। অতঃপর হে পথভ্রষ্ট, মিথ্যারোপকারীগণ। তোমরা অবশ্যই ভক্ষণ করবে যাক্কুম বৃক্ষ থেকে, অতঃপর তা দ্বারা উদর পূর্ণ করবে, অতঃপর তার উপর পান করবে উত্তপ্ত পানি। পান করবে পিপাসিত উটের ন্যায়। কেয়ামতের দিন এটাই হবে তাদের আপ্যায়ন। [ সুরা ওয়াক্বিয়া-৪১-৫৬ ]
•তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই ব্যপ্ত, তিনিই গুপ্ত এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক অবহিত। [ সুরা হাদীদ-৩ ]
•তোমরা যেখানেই থাক না কেন তিনি তোমাদের সাথেই আছেন । তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন। [ সুরা হাদীদ-৪ ]
•কে সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহকে উত্তম ধার দিবে? এরপর তিনি তার জন্যে তা বহুগুণে বৃদ্ধি করবেন এবং তার জন্যে রয়েছে সম্মানিত পুরস্কার। [ সুরা হাদীদ-১১ ]
•নিশ্চয় দানশীল ব্যক্তি ও দানশীলা নারী, যারা আল্লাহকে উত্তমরূপে ধার দেয়, তাদেরকে দেয়া হবে বহুগুণ বেশী এবং তাদের জন্যে রয়েছে সম্মানজনক পুরস্কার। [ সুরা হাদীদ-১৮ ]
•মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর। তিনি নিজে অনুগ্রহের দ্বিগুণ অংশ তোমাদেরকে দিবেন। তোমাদেরকে দিবেন জ্যোতি, যার সাহায্যে তোমরা চলবে এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়াময়। [ সুরা হাদীদ-২৮ ]
@সংগৃহিত@
★ ১৭তম রোজার তারাবীহ ★
আজ বুধবার(২৭/০৩/২০২৪) এশার নামাজের পর আগামীকালের ১৭তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ২০তম পারা তেলাওয়াত করা হবে।
২০তম পারা (সুরা নাম’লের ৬০নং আয়াত থেকে সুরা আনকাবুতের ৪৪নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•বলতো, কে পৃথিবীকে বাসোপযোগী করেছেন এবং তার মাঝে মাঝে নদ-নদী প্রবাহিত করেছেন এবং তাকে স্থিত রাখার জন্যে পর্বত স্থাপন করেছেন এবং দুই সমুদ্রের মাঝখানে অন্তরায় রেখেছেন। আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তবুও তাদের অধিকাংশই জানে না। [ সুরা নাম’ল-৬১ ]
•আল্লাহ ব্যতীত নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে কেউ গায়েবের খবর জানে না; এবং তারা জানে না যে, তারা কখন পুনরুজ্জীবিত হবে। [ সুরা নাম’ল-৬৫ ]
•নিশ্চয়ই আপনার পালনকর্তা মানুষের প্রতি অনুগ্রহশীল, কিন্তু তাদের অধিকাংশই অকৃতজ্ঞ। [ সুরা নাম’ল-৭৩ ]
•আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন রহস্য নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে নেই। [ সুরা নাম’ল-৭৫ ]
•এবং নিশ্চিতই এটা মুমিনদের জন্যে হেদায়েত ও রহমত। [ সুরা নাম’ল-৭৭ ]
•যখন প্রতিশ্রুতি (কেয়ামত) সমাগত হবে, তখন আমি তাদের সামনে ভূগর্ভ থেকে বের করব একটি জীব। সে মানুষের সাথে কথা বলবে। এ কারণে যে, মানুষ আমার নিদর্শনসমূহে বিশ্বাস করত না। [ সুরা নাম’ল-৮২ ]
•যেদিন আমি সমাবেত করব একেকটি দলকে, সেসব সম্প্রদায় থেকে, যারা আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলত; অতঃপর তাদেরকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করা হবে। [ সুরা নাম’ল-৮৩ ]
•যেদিন সিঙ্গায় ফুৎকার দেওয়া হবে, অতঃপর আল্লাহ যাদেরকে ইচ্ছা করবেন, তারা ব্যতীত নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যারা আছে, তারা সবাই ভীতবিহ্বল হয়ে পড়বে এবং সকলেই তাঁর কাছে আসবে বিনীত অবস্থায়। [ সুরা নাম’ল-৮৭ ]
•যে কেউ সৎকর্ম নিয়ে আসবে, সে উৎকৃষ্টতর প্রতিদান পাবে এবং সেদিন তারা গুরুতর অস্থিরতা থেকে নিরাপদ থাকবে। [ সুরা নাম’ল-৮৯ ]
•এবং যে অসৎ কাজ নিয়ে আসবে, তাকে অগ্নিতে অধঃমূখে নিক্ষেপ করা হবে। তোমরা যা করছিলে, তারই প্রতিফল তোমরা পাবে। [ সুরা নাম’ল-৯০ ]
•আমি তাদেরকে নেতা করেছিলাম। তারা লোকদেরকে জাহান্নামের দিকে আহবান করত। কেয়ামতের দিন তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না। [ সুরা কাসাস-৪১ ]
•আমি এই পৃথিবীতে অভিশাপকে তাদের পশ্চাতে লাগিয়ে দিয়েছি; এবং কেয়ামতের দিনেও তারা হবে দুর্দশাগ্রস্ত লোকদের অন্তর্ভুক্ত। [ সুরা কাসাস-৪২ ]
•আল্লাহর হেদায়েতের পরিবর্তে যে ব্যক্তি নিজ প্রবৃত্তির অনুসরণ করে, তার চাইতে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ জালেম সম্প্রদায়কে পথ দেখান না। [ সুরা কাসাস-৫০ ]
•তাদেরকে দুইবার পুরস্কৃত করা হবে; কারন তারা ধৈর্যশীল এবং তারা ভাল দ্বারা মন্দের মোকাবেলা করে এবং আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে। [ সুরা কাসাস-৫৪ ]
•আপনি যাকে পছন্দ করেন তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না, তবে আল্লাহ তা'আলাই যাকে ইচ্ছা সৎপথে আনয়ন করেন। এবং তিনিই ভাল জানেন কে সৎপথ অনুসরণকারী। [ সুরা কাসাস-৫৬ ]
•তোমাদেরকে যা কিছু দেয়া হয়েছে, তা পার্থিব জীবনের ভোগ ও শোভা বৈ নয়। আর আল্লাহর কাছে যা আছে, তা উত্তম ও স্থায়ী। তোমরা কি বোঝ না ? [ সুরা কাসাস-৬০ ]
•তাদেরকে বলা হবে, তোমরা তোমাদের দেবতাগুলিকে আহবান কর। তখন তারা ডাকবে; অতঃপর তারা তাদের ডাকে সাড়া দিবে না। তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে, হায়! তারা যদি সৎপথ অনুসরণ করত। [ সুরা কাসাস-৬৪ ]
•তিনিই আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ইহকাল ও পরকালে তাঁরই প্রশংসা। বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। [ সুরা কাসাস-৭০ ]
•পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে চেয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদেরকে পছন্দ করেন না। [ সুরা কাসাস-৭৭ ]
•আপনি আপনার পালনকর্তার প্রতি দাওয়াত দিতে থাকুন এবং কিছুতেই মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হবেন না। [ সুরা কাসাস-৮৭ ]
•আর যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, আমি অবশ্যই তাদের মন্দ কাজগুলো মিটিয়ে দিব; এবং তাদেরকে কর্মের উৎকৃষ্টতর প্রতিদান দিব। [ সুরা আনকাবুত-৭ ]
•কাফেররা মুমিনদেরকে বলে, আমাদের পথ অনুসরণ কর। আমরা তোমাদের পাপভার বহন করব। অথচ তারা পাপভার কিছুতেই বহন করবে না। নিশ্চয় তারা মিথ্যাবাদী। [ সুরা আনকাবুত-১২ ]
•তারা নিজেদের পাপভার এবং তার সাথে আরও কিছু পাপভার বহন করবে। অবশ্য তারা যে সব মিথ্যা কথা উদ্ভাবন করে, সে সম্পর্কে কেয়ামতের দিন জিজ্ঞাসিত হবে। [ সুরা আনকাবুত-১৩ ]
•তোমরা তো আল্লাহর পরিবর্তে কেবল প্রতিমারই পূজা করছ এবং মিথ্যা উদ্ভাবন করছ। তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের পূজা করছ, তারা তোমাদের রিযিকের মালিক নয়। কাজেই আল্লাহর কাছে রিযিক তালাশ কর, তাঁরই এবাদত কর এবং তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তাঁরই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। [ সুরা আনকাবুত-১৭ ]
•আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন এবং যার প্রতি ইচ্ছা রহমত করেন। তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। [ সুরা আনকাবুত-২১ ]
•তোমরা স্থলে ও অন্তরীক্ষে আল্লাহকে ব্যর্থ করতে পারবে না এবং আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন হিতাকাঙ্খী নেই, সাহায্যকারীও নেই। [ সুরা আনকাবুত-২২ ]
•যারা আল্লাহর আয়াত সমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে, তারাই আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্যেই যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। [ সুরা আনকাবুত-২৩ ]
•আমি প্রত্যেককেই তার অপরাধের কারণে পাকড়াও করেছি। তাদের কারও প্রতি প্রেরণ করেছি প্রস্তরসহ প্রচন্ড বাতাস, কাউকে পেয়েছে বজ্রপাত, কাউকে আমি বিলীন করেছি ভূগর্ভে এবং কাউকে করেছি নিমজ্জিত। আল্লাহ তাদের প্রতি যুলুম করেননি; কিন্তু তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি যুলুম করেছে। [ সুরা আনকাবুত-৪০ ]
•যারা আল্লাহর পরিবর্তে অপরকে সাহায্যকারীরূপে গ্রহণ করে তাদের উদাহরণ মাকড়সা। সে নিজের জন্য ঘর বানায়। আর সব ঘরের মধ্যে মাকড়সার ঘরই তো অধিক দুর্বল, যদি তারা জানত। [ সুরা আনকাবুত-৪১ ]
@সংগৃহিত@
★ ১৬তম রোজার তারাবীহ ★
আজ মঙ্গলবার এশার নামাজের পর আগামীকালের ১৬তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৯তম পারা তেলাওয়াত করা হবে।
১৯তম পারা (সুরা ফুরকানের ২১নং আয়াত থেকে সুরা নাম’লের ৫৯নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•আপনি কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং কোরআনের সাহায্যে তাদের সাথে কঠোর সংগ্রাম চালিয়ে যান। [ সুরা ফুরকান-৫২ ]
•তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন- একটি মিষ্ট, তৃষ্ণা নিবারক ও অপরটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল। [ সুরা ফুরকান-৫৩ ]
•তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানুষকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম। [ সুরা ফুরকান-৫৪ ]
•আমি আপনাকে সুসংবাদ ও সতর্ককারীরূপেই প্রেরণ করেছি। [ সুরা ফুরকান-৫৬ ]
•আপনি সেই চিরঞ্জীবের উপর ভরসা করুন, যার মৃত্যু নেই এবং তাঁর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ঘোষণা করুন। তিনি বান্দার গোনাহ সম্পর্কে যথেষ্ট অবহিত। [ সুরা ফুরকান-৫৮ ]
•তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন; অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। তিনি পরম দয়াময়। তাঁর সম্পর্কে যিনি অবগত, তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ। [ সুরা ফুরকান-৫৯ ]
•'রাহমান' এর বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মুর্খরা কথা বলতে থাকে, তখন তারা বলে, সালাম। [ সুরা ফুরকান-৬৩ ]
•এবং যারা রাত্রি যাপন করে পালনকর্তার উদ্দেশ্যে সেজদাবনত হয়ে ও দন্ডায়মান হয়ে; [ সুরা ফুরকান-৬৪ ]
•এবং যারা বলে, হে আমার পালনকর্তা, আমাদের কাছ থেকে জাহান্নামের শাস্তি হটিয়ে দাও। নিশ্চয় এর শাস্তি নিশ্চিত বিনাশ; [ সুরা ফুরকান-৬৫ ]
•এবং তারা যখন ব্যয় করে, তখন অযথা ব্যয় করে না, আবার কৃপণতাও করে না এবং তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী। [ সুরা ফুরকান-৬৭ ]
•যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। [ সুরা ফুরকান-৭০ ]
•বলুন, আমার পালনকর্তা পরওয়া করেন না যদি তোমরা তাঁকে না ডাক। তোমরা অস্বীকার করেছ, অতএব সত্বর নেমে আসবে অনিবার্য শাস্তি। [ সুরা ফুরকান-৭৭ ]
•আর তাদেরকে ইব্রাহীমের বৃত্তান্ত শুনিয়ে দিন।
যখন তাঁর পিতাকে এবং তাঁর সম্প্রদায়কে বললেন, তোমরা কিসের এবাদত কর?
তারা বলল, আমরা প্রতিমার পূজা করি এবং সারাদিন এদেরকেই নিষ্ঠার সাথে আঁকড়ে থাকি।
ইব্রাহীম বললেন, তোমরা যখন আহবান কর, তখন তারা শোনে কি?
অথবা তারা কি তোমাদের উপকার কিংবা ক্ষতি করতে পারে?
তারা বললঃ না, তবে আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি, তারাও এরূপই করত।
ইব্রাহীম বললেন, তোমরা কি তাদের সম্পর্কে ভেবে দেখেছ, যাদের পূঁজা করে আসছ।
তোমরা এবং তোমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষেরা ?
তারা সবাই আমার শত্রু, বিশ্বপালনকর্তা ব্যতীত। [ সুরা শু’য়ারা- ৬৯-৭৭ ]
•যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনিই আমাকে পথপ্রদর্শন করেন,
তিনিই আমাকে আহার এবং পানীয় দান করেন,
যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন।
তিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন, অতঃপর তিনিই পুনঃর্জীবন দান করবেন।
আমি আশা করি তিনিই শেষ বিচারের দিনে আমার ক্রটি-বিচ্যুতি মাফ করবেন।
হে আমার পালনকর্তা, আমাকে প্রজ্ঞা দান কর এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত কর,
এবং আমাকে পরবর্তীদের মধ্যে সত্যভাষী কর।
এবং আমাকে নেয়ামত উদ্যানের অধিকারীদের অন্তর্ভূক্ত কর।
[ সুরা শু’য়ারা- ৭৮-৮৫ ]
•এবং পূনরুত্থান দিবসে আমাকে লাঞ্ছিত করো না,
যে দিবসে ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোন উপকারে আসবে না;
কিন্তু সে ব্যতীত, যে সুস্থ অন্তর নিয়ে আল্লাহর কাছে আসবে।
জান্নাতকে আল্লাহভীরুদের নিকটবর্তী করা হবে।
এবং বিপথগামীদের সামনে উম্মোচিত করা হবে জাহান্নাম।
তাদেরকে বলা হবেঃ তারা কোথায়, তোমরা যাদের পূজা করতে।
আল্লাহর পরিবর্তে? তারা কি তোমাদের সাহায্য করতে পারে, অথবা তারা প্রতিশোধ নিতে পারে?
অতঃপর তাদেরকে এবং পথভ্রষ্টদেরকে আধোমুখি করে নিক্ষেপ করা হবে জাহান্নামে। [ সুরা শু’য়ারা- ৮৭-৯৪ ]
•যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, আমি তাদের দৃষ্টিতে তাদের কর্মকান্ডকে সুশোভিত করে দিয়েছি। অতএব, তারা উদভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়। [ সুরা নাম’ল -৪ ]
•হে আমার পালনকর্তা, তুমি আমাকে সামর্থ দাও যাতে আমি তোমার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছ; এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকর্ম করতে পারি; এবং আমাকে নিজ অনুগ্রহে তোমার সৎকর্মপরায়ন বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত কর। [ সুরা নাম’ল -১৯ ]
•এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ, যাতে তিনি আমাকে পরীক্ষা করেন যে, আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি, না অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সে নিজের উপকারের জন্যেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং যে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে জানুক যে, আমার পালনকর্তা অভাবমুক্ত মহানুভব। [ সুরা নাম’ল -৪০ ]
•তারা এক চক্রান্ত করেছিল এবং আমিও এক কৌশল করলাম। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি। [ সুরা নাম’ল -৫০ ]
★ ১০ম রোজার তারাবীহ ★
আজ বুধবার এশার নামাজের পর আগামীকালের ১০ম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৩তম পারা তেলাওয়াত করা হবে।
১৩তম পারা থেকে ( সুরা ইউসুফের ৫৩নং আয়াত থেকে সুরা হিজরের ১নং আয়াত পর্যন্ত) সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•নিশ্চয় মানুষের মন মন্দকর্ম প্রবণ; কিন্তু আমার পালনকর্তা যার প্রতি অনুগ্রহ করেন, সে ব্যতীত। নিশ্চয় আমার পালনকর্তা ক্ষমাশীল, দয়ালু। [ সুরা ইউসুফ-৫৩ ]
•নির্দেশ আল্লাহরই চলে। তাঁরই উপর আমি ভরসা করি এবং তাঁরই উপর ভরসা করা উচিত ভরসাকারীদের। [ সুরা ইউসুফ-৬৭ ]
•আমি তো আমার দুঃখ ও অস্থিরতা একমাত্র আল্লাহর সমীপেই নিবেদন করছি। [ সুরা ইউসুফ-৮৬ ]
•নিশ্চয় আল্লাহর রহমত থেকে কাফের সম্প্রদায় ব্যতীত অন্য কেউ নিরাশ হয় না। [ সুরা ইউসুফ-৮৭ ]
•নিশ্চয় যে তাকওয়া অবলম্বন করে এবং সবর করে, আল্লাহ সেই সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট করেন না। [ সুরা ইউসুফ-৯০ ]
•আমার পালনকর্তা যা চান, তা কৌশলে সম্পন্ন করেন। নিশ্চয় তিনি বিজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। [ সুরা ইউসুফ-১০০ ]
•অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে সাথে শিরকও করে। [ সুরা ইউসুফ-১০৬ ]
•আল্লাহ জানেন প্রত্যেক নারী যা গর্ভধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা সঙ্কুচিত ও বর্ধিত হয়। [ সুরা রা’দ-৮ ]
•তিনি সকল গোপন ও প্রকাশ্য বিষয় অবগত, মহোত্তম, সর্বোচ্চ মর্যাদাবান। [ সুরা রা’দ-৯ ]
•আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। [ সুরা রা’দ-১১ ]
•যারা পালনকর্তার আদেশ পালন করে, তাদের জন্য উত্তম প্রতিদান রয়েছে। এবং যারা আদেশ পালন করে না -যদি তাদের কাছে জগতের সবকিছু থাকে এবং তার সাথে তার সমপরিমাণ আরও থাকে, তবে সবই নিজেদের মুক্তিপণ স্বরূপ দিয়ে দেবে। তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর হিসাব। তাদের আবাস হবে জাহান্নাম। সেটা কতইনা নিকৃষ্ট অবস্থান। [ সুরা রা’দ-১৮ ]
•যারা স্বীয় পালনকর্তার সন্তুষ্টির জন্যে সবর করে, নামায প্রতিষ্টা করে, আর আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্য ব্যয় করে, এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে, তাদের জন্যে রয়েছে পরকালের গৃহ। [ সুরা রা’দ-২২ ]
•জান্নাত হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা থাকবে। ফেরেশতারা তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে। [ সুরা রা’দ-২৩ ]
•(ফেরেশতারা) বলবেঃ তোমাদের সবরের কারণে তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আর তোমাদের এ পরিণাম- এ গৃহ কতই না চমৎকার। [ সুরা রা’দ-২৪ ]
•এবং যারা আল্লাহর অঙ্গীকারকে দৃঢ় ও পাকা-পোক্ত করার পরও তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ যে সম্পর্ক বজায় রাখতে আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে, ওরা ঐ সমস্ত লোক যাদের জন্যে রয়েছে অভিসম্পাত এবং ওদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। [ সুরা রা’দ-২৫ ]
•আল্লাহ যার জন্যে ইচ্ছা রুযী প্রশস্ত করেন এবং সংকুচিত করেন। তারা পার্থিব জীবনের প্রতি মুগ্ধ। পার্থিবজীবন পরকালের সামনে অতি সামান্য সম্পদ বৈ কিছু নয়। [ সুরা রা’দ-২৬ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়। [ সুরা রা’দ-২৮ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের জন্যে রয়েছে সুসংবাদ এবং মনোরম প্রত্যাবর্তণস্থল। [ সুরা রা’দ-২৯ ]
•বলুনঃ তিনিই আমার পালনকর্তা। তিনি ব্যতীত কারও উপাসনা নাই। আমি তাঁর উপরই ভরসা করেছি এবং তাঁর দিকেই আমার প্রত্যাবর্তণ। [ সুরা রা’দ-৩০ ]
•বলুন, আমাকে এরূপ আদেশই দেয়া হয়েছে যে, আমি আল্লাহর এবাদত করি। এবং তাঁর সাথে অংশীদার না করি। আমি তাঁর দিকেই দাওয়াত দেই এবং তাঁর কাছেই আমার প্রত্যাবর্তন। [ সুরা রা’দ-৩৬ ]
•আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। [ সুরা ইবরাহীম-৪ ]
•তোমরা এবং পৃথিবীর সবাই যদি কুফরী কর, তথাপি আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, যাবতীয় গুনের আধার। [ সুরা ইবরাহীম-৮ ]
•ঈমানদারদের আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। [ সুরা ইবরাহীম-১১ ]
•ভরসাকারিগণের আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। [ সুরা ইবরাহীম-১২ ]
•তার পেছনে দোযখ রয়েছে। তাতে পূঁজ মিশানো পানি পান করানো হবে। ঢোক গিলে তা পান করবে। এবং গলার ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না। প্রতি দিক থেকে তার কাছে মৃত্যু আগমন করবে এবং সে মরবে না। তার পশ্চাতেও রয়েছে কঠোর আযাব। [ সুরা ইবরাহীম-১৬,১৭ ]
•আমার বান্দাদেরকে বলে দিনঃ যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, তারা নামায কায়েম রাখুক এবং আমার দেয়া রিযিক থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐদিন আসার আগে, যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই। [ সুরা ইবরাহীম-৩১ ]
•যে সকল বস্তু তোমরা চেয়েছ, তার প্রত্যেকটি থেকেই তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন। যদি আল্লাহর নেয়ামত গণনা কর, তবে গুণে শেষ করতে পারবে না। নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী, অকৃতজ্ঞ। [ সুরা ইবরাহীম-৩৪ ]
•হে আমার পালনকর্তা, এ শহরকে শান্তিময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন। [ সুরা ইবরাহীম-৩৫ ]
•হে আমার পালনকর্তা, এরা অনেক মানুষকে বিপথগামী করেছে। [ সুরা ইবরাহীম-৩৬ ]
•হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি তো জানেন আমরা যা কিছু গোপনে করি এবং যা কিছু প্রকাশ্যে করি। আল্লাহর কাছে পৃথিবীতে ও আকাশেকোন কিছুই গোপন নয়। [ সুরা ইবরাহীম-৩৮ ]
@সংগৃহিত@
আহলান সাহলান মাহে রমযানুল মোবারক।
ইয়া আল্লাহ এই পবিত্র মাসে নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার তৌফিক দান করুন, আমিন।
আল্লাহ তায়ালা উত্তম পরিকল্পনাকারী
আলহামদুলিল্লাহ
মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার সংসারে দ্বিতীয় অতিথির আগমন।
সকলের কাছে দোয়া চাই।
BSF কর্তৃক BGB সদস্য জনাব মোঃ রইছ উদ্দিন নিহত। আল্লাহ ভাইকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন। পরিবারকে ধৈর্য্য ধারণ করার তৌফিক দিন।
হত্যাকারীর আন্তর্জাতিক আইনে বিচার চাই।
আমাদের বাবরি মসজিদ।
কখনো না কখনো আবার নতুন রূপে ফিরবে,
ইন শা আল্লাহ্।
#পরিকল্পনা_মন্ত্রণালয়ের_মাননীয়_মন্ত্রীর_ময়মনসিংহের_নান্দাইল_উপজেলায়_সফরসূচিঃ
নান্দাইলবাসীর স্বপ্ন পূরণের পথে.....
একজন বাবার জন্য এ পরিস্থিতি কতটা বেদনাদায়ক, তা আমরা কখনো বুঝতে পারব না। যদিও মৃত্যু নির্ধারিত সময়ে আসবেই। তবে চিকিৎসায় গাফিলতি থাকলে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হউক।
📸 Watch this video on Facebook
https://www.facebook.com/share/v/g96gcjCG2ZsBrj1q/?mibextid=31ks6x
সংগৃহিত
মহান আল্লাহ তায়ালা আমার জন্য যথেষ্ট।
আমি সর্বদা তার রহমত চাই
আমার প্রিয় ভাই জনাব আরিফ বিন হাবিব দা:বা: । আল্লাহর জন্যে যাকে মন থেকে ভালবাসি।,💗💗💗
📸 Watch this live video on Facebook
https://www.facebook.com/share/v/3KusDEDQjxt6uyLM/?mibextid=rG9iOd
সর্বাবস্থায় 💗আলহামদুলিল্লাহ💗
প্রাপ্তিতে পূর্ণ হউক নতুন বছরের পথচলা।
অনেক পাওয়ার মাঝে 2023 পাড়ি দিলাম। মহান আল্লাহ তায়ালা আমার বিগত বছরের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেন সেই সাথে নতুন বছরে[2024] সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন।
আসুন থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করা হতে বিরত থাকি। ইসলামী ও রাষ্ট্রীয় আইন মেনে চলি।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
2290