Falakh
Falakh unique style
Alhamdulillah for everything.
"আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু, লা-ইলাহা ইল্লা আংতাল মান্নান, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ্, ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়ু ইয়া ক্বাইয়্যুম।’।
আল্লাহ্ আপনাদের সকলের মনের নেক ইচ্ছা পূরন করুন। আমীন।🤲🏼
#ঘুরে দাঁড়াও
So Beautifully Glasses😍
Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
👌
🥰👌
School 👌
কেমন হলো নকশি কাঁথা...পছন্দ হলে ইনবক্সে নক দেন👌
👇🇧🇩
শিকার দেখুন 👇
জমি ক্রয়ের আগে ক্রেতার করণীয়:
১। নাবালকের সম্পত্তি কিনা অবশ্যই যাচাই করে নিন। নাবালকের সম্পত্তি আদালতের অনুমতি পত্র ছাড়া ক্রয় করলে ভবিষ্যতে নাবালক যদি মামলা করে তাহলে আপনি জমি হারাবেন।
২। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল আছে কি না নির্ণয় করার জন্য আশেপাশের জমি ওয়ালাদের কাছে খবর নিন যে, এই জমির প্রকৃত দখলদার কে ?
৩। হাল রেকর্ড অনুযায়ী খতিয়ান ও দাগ নম্বর সঠিক আছে কি না ভালো করে দেখে নিন।
৪। হাল রেকর্ড ও সাবেক রেকর্ড এর মধ্যে মিল রয়েছে কি না ভালো করে যাচাই করুন।
৫। হিস্যা মোতাবেক বিক্রেতার প্রাপ্য অংশ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন তা না হলে ভবিষ্যতে মামলা-মোকদ্দমার সম্মুখীন হতে পারেন।
৬। রেন্ট সার্টিফিকেট মামলায় জড়িত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
৭। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না যাচাই করে নিন।
৮। বিক্রেতার নামে নামজারি করা আছে কি না যাচাই করে নিন।
৯। অর্পিত/পরিত্যক্ত/অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১০। সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১১। নৃ-তাত্ত্বিক জাতি গোষ্ঠীর সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের “বিক্রয় অনুমতিপত্র” আছে কি না যাচাই করে নিন।
১২। খাস জমি কি না যাচাই করে নিন।
১৩। বিক্রিত জমিতে সরকারি কোন স্বার্থ জড়িত আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৪। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য বা পাবলিক ইজমেন্ট সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১৫। বিক্রেতার মালিকানা সঠিক আছে কি না
নির্ণয় করতে হবে। দলিল নাম্বার নিয়ে ভূমি অফিস অথবা তহসিল অফিসে খবর নিলে প্রকৃত মালিক জানতে পারবেন। জমির আশেপাশে যাদের জমি আছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলে জমির মালিকানা বিষয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।
১৬। নাবালকের সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আইনগত অভিভাবক বা আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবক নির্ধারণ করা আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৭। বিক্রেতা সম্পত্তি উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্য হইলে নিবন্ধিত বণ্টননামা দলিল আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৮। হিন্দু কন্যা সন্তান/বিধবা স্ত্রী এর “জীবন স্বত্ব” শর্তে প্রাপ্য সম্পত্তি কি না?
১৯। সম্পত্তি বিক্রয়/হস্তান্তর এর ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আছে কি না?
২০। সমর্পিত বা বিক্রেতার ৬০/১০০ বিঘা সিলিং বহির্ভূত সম্পত্তি কি না?
২১। নকশা মোতাবেক জমির অবস্থান ও পরিমাণ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন।
২২। দলিলে বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী রেকর্ড সঠিক আছে কি না?
২৩। সম্পত্তি বন্ধক দেয়া আছে কি না?
২৪। বিক্রেতা বায়না বা বিক্রয় চুক্তি সম্পাদন করেছেন কি না?
২৫। বিক্রেতার প্রদর্শিত খতিয়ান ও দলিল সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে রক্ষিত রেকর্ডপত্রের সাথে মিল আছে কি না?
শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।(কপি পোস্ট)
শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে দেখার কেউ নাই
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার প্রতি করজোড়ে অনুরোধ করছি প্লিজ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে একটু দৃষ্টি দিন! আমাদের লক্ষ লক্ষ অভিভাবকের আর্তচিৎকার একটু কান পেতে শুনুন! মাত্র ৩০ টা মিনিট সময় নিয়ে আমাদের সিক্স সেভেনের বইগুলি একটু ঘেটে দেখুন।
কি পাঠ্য করা হয়েছে এই বইগুলিতে? বয়স এবং শ্রেণিভেদে সব ঠিক আছে কি না?
আপনি যাদের উপর আস্থা রেখে দায়িত্ব দিয়েছেন তারা ঠিকমতো তাদের দায়িত্ব পালন করছে কি না একটু খোঁজ নিন। খোঁজ নিন তারা পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ে আপনার দীর্ঘদিনের সকল সুনাম এবং অর্জনকে ধূলিসাৎ করে দিলো কি না? এই সেক্টরের নীতিনির্ধারকদের ডাকুন, বিশেষ করে মাধ্যমিক শ্রেণির বইগুলিতে কি পাঠ্য করা হয়েছে তা চেক করুন দয়া করে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বড়ই আক্ষেপ নিয়ে বলছি,আমি একজন শিক্ষক, দীর্ঘ ১৫ টি বছর শিক্ষা নিয়ে কাজ করছি। নতুন যে কারিকুলাম চালু করা হয়েছে তাতে ত্রুটির শেষ নেই। গণিত বইয়ে অংক নেই, বাংলা বইয়ে প্রশ্ন নেই, বিজ্ঞান বইয়ে উত্তর নেই। রীতিমতো হযবরল এই কারিকুলাম চালু করে আমাদের বাচ্চাদের উপর ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। তাদের মেধাকে গলা টিপে হত্যা করা হচ্ছে।" হেসে খেলে পড়ে যাও, সৃজনশীল উত্তর দাও "এই সিস্টেম চালু করে আমাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। ওরা নিষ্পাপ, ওদের এখনো অনুধাবন ক্ষমতা হয়নি ওদেরকে কি শিখানো হচ্ছে, ওরা বুঝতে পারছে না যে ওদেরকে ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে, নাহলে ওরাই প্রতিবাদ করতো।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাদের ইন্দনে আপনার শিক্ষার নীতিনির্ধারকেরা এই শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করলো? কেন তারা আমাদের বাচ্চাদের উপর জোর করে এই ব্যবস্থা চাপিয়ে দিলো? কেন এটি মন্ত্রী পরিষদে তোলা হলো না? কেন এই শিক্ষা ব্যবস্থা সংসদে আলোচনা ছাড়াই চালু করে দেয়া হলো? কেন দীর্ঘদিন এটি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন পড়লো না?
আমাদের লক্ষ লক্ষ নিষ্পাপ শিশুর অপরাধ কি? বই থেকে কেন প্রশ্ন তুলে দেয়া হলো? নাকি আমাদের নতুন প্রজন্ম আগামীতে নীতিনির্ধারকদেরকে প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করাবে এই ভয়ে বই থেকে প্রশ্ন তুলে দেয়া হয়েছে? সিক্স সেভেনে কেন পরীক্ষা তুলে দেয়া হলো? ৫ম শ্রেণির সমাপনী তুলে দিয়েছেন ধন্যবাদ, জেএসসি, জেডিসি তুলে দিয়েছেন ধন্যবাদ। কিন্তু বই থেকে প্রশ্ন তুলে দিলেন কেন? প্রশ্ন ছাড়া পাঠ্য বই সেটা আবার কেমন পাঠ্য বই?
শিশুদের যদি সবকিছু অনুধাবন করার ক্ষমতা হয় তাহলে তারা স্কুলে শিখতে যাবে কেন? তাদের অনুধাবন ক্ষমতা থাকলেতো তারা বাড়িতেই পড়বে। বর্তমান কারিকুলামে কোন পড়াশোনা নেই, শিখার কিছু নেই, শুধুই অনুধাবন, শুধুই অনুধাবন। শিশুরা স্কুলে শিখতে যায়, অনুধাবন করতে না। কারণ তাদের অনুধাবন করার ক্ষমতা হয়ে উঠেনি। এই বয়সটা শিখার বয়স, অনুধাবন করার বয়স না। তারা স্কুল লেভেলে যা শিখবে তা অনুধাবন করবে ইন্টারমিডিয়েট এবং অনার্স লেভেলে। অপ্রাপ্ত বয়সে জোর করে অনুধাবন করতে দেয়া অন্যায় যা আমাদের বর্তমান কারিকুলামে চালু করা হয়েছে।
বইয়ে প্রশ্ন নেই, ভাবতেই অবাক লাগে, এটি রীতিমতো হাস্যকর!
যে জাতির সন্তানেরা প্রশ্ন শিখেনা, তারা প্রশ্ন করতে জানেনা, তারা বিশ্ব থেকে পিছিয়ে থাকে? তারা দক্ষ বিচারক হতে পারে না, তারা যোগ্য পার্লামেন্টারিয়ান হতে পারে না, তারা ভালো শিক্ষক হতে পারে না, তারা ভালো ছাত্র হতে পারে না। তারা দক্ষ প্রশিক্ষক হতে পারে না, তারা ভালো উপস্থাপক হতে পারে না, তারা ভালো বিতার্কিক হতে পারে না, তারা সমৃদ্ধ জাতি হতে পারে না। পড়াশোনা মানেই প্রশ্ন আর উত্তরের খেলা। কিন্তু হায়! আমাদের পড়াশোনার একি অবস্থা?
মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী আপনার সমীপে আমার কিছু প্রশ্ন:
আমাদের বাচ্চারা ৯০% ই বইবিমুখ, তারা পড়াশোনা করছে না আপনি কি এই খবর রাখেন? কেন বাচ্চারা পড়াশোনা করছে না সেই অনুসন্ধান কি কখনো চালিয়েছেন? এই কারিকুলাম যে আমাদের লক্ষ লক্ষ অভিভাবক চাচ্ছে না সেই জরিপ কি আপনার করা হয়েছে? যদি না করে থাকেন অবশ্যই সেই কাজটি করে অভিভাবকদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য।
মাননীয় মন্ত্রী একজন শিক্ষক হিসেবে আমার কাছে এই কারিকুলামের আউটপুট শূন্য। এই কারিকুলাম চালু থাকলে আগামীতে আমরা একটা ভঙ্গুর, মেধাহীন, ঠুনকো নেতৃত্ব পাবো যা আমাদের জাতির জন্য হুমকিস্বরূপ এবং দুর্ভাগ্যজনক।
আমরা এই শিক্ষা ব্যবস্থা বাতিল চাই, শুধু আমি না বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ অভিভাবক চায়, লক্ষ লক্ষ শিক্ষক চায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত মন্ত্রী হিসেবে আপনাকেই সেই উদ্যোগ নিতে হবে। আর যদি সেটা না পারেন এই জাতিকে ভুল পথে পরিচালিত করে ধ্বংস করে দেয়ার দায় আপনার উপরও বর্তাবে।
আমাদের বাচ্চাদেরকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবেন না। আমরা এই শিক্ষা ব্যবস্থা বাতিল চাই। বাতিল চাইতে গিয়ে যদি গ্রেপ্তার হতে হয় হবো, যদি মামলা খেতে হয় খাবো, যদি গুলি খেতে হয় বুকটা পেতে দিবো, তবুও বলবো এই শিক্ষা ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে।
আমাদেরকে আন্দোলনে নামতে বাধ্য করবেন না। আন্দোলনে নামলে তীব্র আন্দোলনের ডাক দিবো। কতজন অভিভাবককে গুলি করবেন? কতজন শিক্ষককে হত্যা করবেন? আপনাদের গুলির রাউন্ড ফুরিয়ে যাবে কিন্তু আমাদের প্রতিবাদের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ দাউদাউ করে জ্বলা শেষ হবে না।
এই শিক্ষা ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে, আমরা এই কারিকুলাম চাই না।
আমি শিক্ষক করি নাকো ভয়
প্রতিবাদে যায় যাবে প্রাণ
আমি শক্তি, আমি মুক্তি
আমার কাছেই আগামীর সম্মান।
জাহাঙ্গীর কবীর
পরিচালক
আলোর ভুবন মডেল হাই স্কুল(কপি পোস্ট)
★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা (কপি পোস্ট)
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।
দেখুন দলিল আপনার সমস্যাটাও আপনার এবং আপনাকেই এটা সমাধান করতে হবে। দলিল পেতে হলে আপনাকেও একটু দৌড়াতে হবে। শুধুমাত্র দলিল তল্লাশি কারীর উপর ভরসা করে ঘরে বসে থাকবেন না। কারণ দলিল তল্লাশি কারী আপনার মতো আরও ২০ জনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে দলিল তল্লাশি করার জন্য। আবার এই দলিল তল্লাশিকারী যে কত জন সেটাও আপনি জানেন না। এবার কল্পনা করুন সব দলিল তল্লাশি কারী যদি একসাথে তল্লাশি শুরু করে তাহলে ঔ রুমের অবস্থা কেমন হবে। আর কে কত সময় নিয়ে দলিল তল্লাশি করবে এটা আল্লাহ পাক ভালো জানেন। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
👉👉 চলুন এবার আমরা পুরাতন দলিল খুঁজে বের করি। মনে করুন আপনার শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম জানেন যিনি জমি ক্রয় করেছেন।👈👈
আপনার জানার জন্য ✏️✏️
একটি দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন সম্পাদন হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লেখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতার নাম দিয়ে, আর একটি সূচিবই তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে।
আপনার কাছে যদি দলিলের কোন তথ্য না থাকে শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম যিনি জমি ক্রয় করেছেন এই তথ্য দুটি জানা থাকলে নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ সাপেক্ষে রেজিস্ট্রি অফিসে এই সূচিবহি তল্লাশি করে খুঁজে বের করতে পারেন আপনার কাঙ্খিত দলিলটি।
প্রতি দলিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম বা অন্তভুর্ক্ত সম্পত্তির বিবরণ সংক্রান্ত তল্লাশির ক্ষেত্রে ১ বছরের জন্য ২০ টাকা এবং অতিরিক্ত প্রতি বছরের জন্য ১৫ টাকা করে ফি দিতে হবে।
তাই ব্যবস্তার মাঝে একটু সময় বের করে আপনার দলিল যে রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে সেখানে যান। ইনশাআল্লাহ কোন না কোন তথ্য পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।কপি পোস্ট।
দলিল যার ভুমি তার! ওয়ালে রেখে দিন উপকারে লাগতে পারে, আপনার না হলে আরেকজনের ঠিকই কাজে লাগবে।কালেকশন করা
বাংলাদেশ ভূমি আইন অনুযায়ি জমির দলিল মোট ৯ প্রকার। যথাঃ-
(১) সাফ-কবলা দলিল;
(২) দানপত্র দলিল;
(৩) হেবা দলিল;
(৪) হেবা বিল এওয়াজ দলিল;
(৫) এওয়াজ দলিল;
(৬) বন্টন নামা দলিল;
(৭) অছিয়তনামা দলিল;
(৮) উইল দলিল; ও
(৯) নাদাবি দলিলবা মুক্তি নামা দলিল।
১) সাফ-কবলা দলিল
কোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্যের নিকট বিক্রয় করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন তাকে সাফ-কবালা বা বিক্রয় কবলা বা খরিদা কবলা বলা হয়। এই কবলা নির্ধারিত দলিল ষ্ট্যাম্পে লিখার পর দলিল দাতা অর্থাৎ বিক্রেতা সাবরেজিষ্টারী অফিসে উপস্থিত হয়ে দলিল সহি সম্পাদন করে গ্রহিতা অর্থাৎ খরিদ্দারের বরাবরে রেজিষ্টারী করে দিবেন। এই দলিল রেজিষ্টারী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দলিলের তফছিলে লিখিত অর্থাৎ বিক্রিত ভূমির যাবতীয় স্বত্ব দলিল দাতা হতে বিলুপ্ত হয়ে দলিল গ্রহিতাতে অর্থাৎ খরিদ্দারের উপর অর্পিত হলো। দলিলদাতা ময় ওয়ারিশানক্রমে উক্ত জমি হতে নিঃস্বত্ববান হলেন।
২) দানপত্র দলিল
যে কোন সম্প্রদায়ের যে কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এই দানপত্র দলিলে শর্তবিহীন অবস্থায় সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদানের দান করতে হবে। স্বত্ব সম্পন্ধে দাতার কোন প্রকার দাবী থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।
৩) হেবা দলিল
মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এই হেবা অর্থাৎ দানপত্র দলিল, এই দলিল কোনকিছুর বিনিময়ে নয়, কেবলমাত্র সন্তুষ্ট হয়ে এইরূপ দান করা হয়। কিন্তু এই হেবা সর্তবিহীন অবস্থায় দান বিক্রয়, কট রেহান ও রূপান্তর ইত্যাদি সকল ক্ষমতা প্রদানে দান বা হেবা করতে হবে। স্বত্ব সম্বন্ধে দাতার কোনরূপ দাবী থাকলে সেই দান বা হেবা শুদ্ধ হবে না এবং তা যে কোন সময় বাতিলযোগ্য। এরূপ দানপত্রে দাতার কোন স্বার্থ সংরক্ষিত থাকবে না।
৪) হেবা বিল এওয়াজ
এই হেবা বিল এওয়াজ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি দানপত্র দলিল এই দানও সন্তুষ্ট হয়ে করা হয় বটে। কিন্তু ইহা কোন কিছুর বিনিময়ে হয়ে থাকে, যেমন- পবিত্র কোরআন, জায়নামাজ, তছবিহ, মোহরানার টাকা, এমন কি যে কোন জিনিষের বিনিময়েও হতে পারে, যেমন আংটি ইত্যাদি। এই হেবা বিল এওয়াজ দলিল সম্পূর্ণ শর্তবিহীন অবস্থায় গ্রহিতা যাবতীয় হস্তান্তর ও রূপান্তরের সকল প্রকার ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং দাতার যাবতীয় স্বত্ব গ্রহিতাতে অর্পিত হবে। দাতার স্বার্থে কোন প্রকার স্বত্ব দাতার জন্য সংরক্ষিত থাকলে দলিল শুদ্ধ হবে না। এই হেবা বিল এওয়াজ অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে। এই হেবা বিল এওয়াজ যদি টাকা বিনিময়ে হয় এবং ক্রমিক ওয়ারিশী সূত্রে আগে পরে তিন ধাপের পরের ব্যক্তিকে বা তৃতীয় ব্যক্তিকে হেবা বিল এওয়াজ মুলে দান করে থাকে তা হলে শরীক কর্তৃক জানার তারিখ হতে ৪ মাসের মধ্যে প্রিয়েমশান করতে পারে।
৫) এওয়াজ দলিল
যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বংশের বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ পরিবর্তন সরতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে।
এওয়াজ পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।
৬) বন্টনমানা দলিল
শরিকগণের মধ্যে সম্পত্তি ক্রমে নিজ নিজ ছাহাম প্রাপ্ত হয়ে উক্ত ছাহামের বাবদ যে দলিল করতে হয় তাকে বন্টননামা দলিল বলে। একই সম্পত্তিতে মালিক একই বংশের লোককে সাধারণত শরিক বলা হয়। শরিক দুই প্রকারের, যথা- উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক ও কোন শরিক হতে খরিদ সূত্রে শরিক। ইংরেজীতে বলা হয় কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এন্ড কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। বন্টননামা দলিল করবার সময় সকল শরিকগণ দলিলে পক্ষভুক্ত থেকে ও দস্তখত করে বন্টননামা দলিল করতে হবে। কোন একজন শরিক বাদ থাকলে বন্টননামা শুদ্ধ হবেনা। বন্টননামা দলিল রেজিষ্টারী করতে হবে কিন্তু ঘরোয়াভাবে বন্টন করে সকল পক্ষগণ যদি বন্টননামা দলিলে দস্তখত করে থাকেন তা হলেও বন্টননামা কার্যকরী হতে পারে। যদি শরিকগণ আপোষ মতে বন্টন করতে রাজী না হন তাহলে যে কোন শরিক বন্টনের জন্য আদালতে নালিশ করতে পারেন।
৭) অছিয়তনামা দলিল
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি কাউকে বা তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অছিয়তকারী ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সকলকে না দিয়ে যদি একজনকে বা কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রদান করে থাকেন এবং অছিয়তকারীর মৃত্যুর পর যদি তাহার উত্তরাধিকারীগণ দাবী উত্থাপন করেন তাহলে যাকে সম্পত্তি অছিয়ত করা হলো সেই ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে এবং অবশিষ্ট দুই তৃতীয়াংশের মালিক উত্তরাধিকারী দের মধ্যে সকলেই হবেন।
৮) উইল দলিল
হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তাদের আত্মীয়দের মধ্যে যাকে ইচ্ছা উইল করে দিতে পারেন। যিনি উইল করলেন তিনি জীবিত কালে একের অধিক উইল করতে পারেন। কিন্তু সর্বশেষ যে উইল করলেন কেবল ঐটাই কার্যকরী হবে।
৯) নাদাবী দলিল
কোন ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোন সম্পত্তিতে তার স্বত্ত্বাধিকার নাই মর্মে অথবা স্বত্ত্বাধিকার ত্যাগ করছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করে দিতে পারেন। এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলে।
#দলিল #জমির
থ্রি পিস"কারো পছন্দ হলে ইনবক্সে নক করুন।
অরজিনাল কালার 👌
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the establishment
Telephone
Website
Address
Narayanganj
BP Entertainment is a Online Entertainment Channel and It is a part of BP News. Which is basically Facebook and YouTube centric.