Khalid Begnas"

আসসালামু আলাইকুম!
সকলে কেমন আছেন?

নতুন বছরের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে৷
এটা কি মুসলিম রাষ্ট্র নাকি???

📖 ক্লাস টু এর বই থেকে
প্রিয় নবীর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।

📖 ক্লাস থ্রি এর বই থেকে
খলিফা আবু বক্কর এর জীবনী বাদ দিয়েছে।

📖 ক্লাস ফোর এর বই থেকে
খলিফা ওমর (রা) এর জীবন বাদ দিয়েছে।

📖 ক্লাস ফাইভ এর বই থেকে
নবীজির বিদায় হজের ভাষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা বাদ দিয়েছে পাশাপাশি সংযুক্ত করেছে বই নামের একটি কবিতা যা কোরআন বিরোধী।

📖 ক্লাস সিক্স এর বইতে সংযুক্ত করেছে লাল গরু নামের একটি গল্প, যা মুসলিমদের বাধ্য করছে গরুকে মা বলে সম্বোধন করতে,পাশাপাশি শিক্ষা দিচ্ছে গরু জবাই করা একটি মহা অন্যায়।

📖 ক্লাস সেভেন এর বই তে সংযুক্ত করেছে, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখিত লালো নামের একটি গল্প, যা মুসলিমদের কালী পূজা করতে উদ্বুদ্ধ করছে।

📖 ক্লাস এইট এর বই তে আরো সংযুক্ত করা হয়েছে হিন্দুদের রামায়ণ নামের গ্রন্থ। যা সরাসরি মুসলিমদের হিন্দু ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করছে ।

একজন মুসলিম হিসাবে এই সকল মুসলিম বিদ্বেষী কাজের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।

এবং এই হিন্দুত্ববাদী শিক্ষামন্ত্রী দিপুমনির বরখাস্ত করা আহবান জানাই। 🫵💪

নয়াপল্টনে সংঘর্ষ
বিএনপির ২ হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা

🤔❤️সৌভাগ্যবান ঐ ব্যক্তি - যে শীতের সকালে ফজরের নামাজ আদায় করতে পেরেছে...!!🤔❤️

❤️- আলহামদুলিল্লাহ -❤️

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ব্রাজিল ও দক্ষিণ কোরিয়ার খেলা চলাকালীন জন্ম নেওয়া এক শিশুর নাম রাখা হয়েছে ‘নেইমার’। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ২টার দিকে কলাপাড়া ক্লিনিকে শিশুটির জন্ম দেন ফাতেমা বেগম নামের এক নারী। ফাতেমাক্লিনিক সূত্র জানায়, সোমবার দিনগত রাত ১টায় ম্যাচটি শুরু হয়। কলাপাড়া ক্লিনিকে বসে খেলা দেখছিলেন কলাপাড়া হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. লেলিন খান, অ্যানেস্থেসিয়া বিশেষজ্ঞ পার্থ সমদ্দারসহ সেবিকারা। খেলা শুরুর প্রথমার্ধ্বে ৪ গোল দেওয়ার পর হঠাৎ খবর আসে ফাতেমা বেগম নামের এক নারী হাসপাতালের বেডে প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছেন। রোগীর অসুস্থতা বেড়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়।সেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে একটি ছেলে সন্তান জন্ম হয়। মায়ের পেট থেকে বের করার পরই অস্ত্রোপচারের কাজে ব্যবহৃত কাঁচি ধরে ফেলে নবজাতকটি। এ সময় ডা. লেলিন উচ্ছ্বসিত হয়ে ওই শিশুর নাম রাখেন ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার নামে ‘নেইমার’। ওই মুহূর্তের ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করলে তা ভাইরাল হয়ে যায়।অনেকে কমেন্ট করে ওই নবজাতককে জার্সি উপহার দেওয়ার কথা জানান। বর্তমানে শিশু ও তার মা ক্লিনিকে ভর্তি রয়েছেন।শিশু নেইমারের ছোট চাচি অন্তরা বেগম জানান, ফাতেমাকে অস্ত্রোপচার করেন ডা. লেলিন। তিনিই শিশুটির নাম রাখেন ‘নেইমার’।

কলাপাড়া হাসপাতালের আরএমও ডা. লেলিন বলেন, আমরা ক্লিনিকের সবাই একসঙ্গে বসে ব্রাজিলের জার্সি পরে খেলা উপভোগ করছিলাম। ৪ গোল হওয়ায় খেলাটি বেশ জমে উঠেছিল। এ সময় ওই রোগীর অবস্থা খারাপ দেখে খেলার বিরতির মাঝে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে অস্ত্রোপচার করি। মজার বিষয় হচ্ছে নবজাতকটিকে আমি হাতের ওপর নেওয়ার পর তার মায়ের নাড়ি কাটার আগেই আমার হাতের একটি যন্ত্র ধরে ফেলে। এতে আমার সঙ্গে থাকা সবাই অনেকটা আনন্দিত হয়। এ সময় আমি তার নাম ‘নেইমার’ রেখে দেই। কলাপাড়া পৌর শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নজিবুল্লাহর স্ত্রী।

সবাই কেমন আছেন???

আসসালামু আলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন??

"বিশুদ্ধ পানি পান করুন বেশি বেশি "
পানি পান করলে শরীরের জন্য তুলনাহীন
উপকারী৷
যেমনঃ-
মানুষের শরীরে ১০%এর ভিতরে ৭%ই পানি
তাই শরীরে পানি কমে গেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ -ব্যধি হয়৷ তা ছাড়াও আরও একটা বেশি ভয়ানক বিষয় হচ্ছে পানি কম পান করলে মানুষের কডনি আস্তে আস্তে অচল হয়ে যায়৷
এজন্যই আমরা সবাই বেশি বেশি করে পানি পান করবো৷ 🥛🥛🥛🥛!!!

প্রতি দিন কমপক্ষে একটি করে লেবু খাবেন৷
শরীরের জন্য তুলনা মূলক উপকারী৷ 🍊🍋🍋🍊🍋

🌹আপনার বাচ্চার খাবারের পুষ্টি নিয়ে চিন্তিত আছেন?
🌹কোন খাবারে বাচ্চার শারীরিক, মানসিক বিকাশ হবে তা ভাবছেন?

🌿আর নয় চিন্তা, আপনার বাচ্চার সুস্বাস্থ্য গঠনে ডিএক্সএন কোকোজির কোন বিকল্প নেই।
DXN COCOZI
ডিএক্সএন কোকোজি স্বাস্থ্যবান পুষ্টিকর পানীয় যা উচ্চমানের শস্য এবং স্কিম দুধ Ganoderma Lucidum(মাশরুম) কোকো ফলের সাথে সমৃদ্ধ হয়ে তৈরি হয়।যাতে কোনো ক্যাফেইন নেই।
কোকোজি চকোলেট প্রেমিদের কাছে খুবই প্রিয় হবে।

কোকোজির গুনাগুনঃ
১. শিশুদের বেড়ে উঠতে সাহায্য করে।
২.শিশুদের চিন্তা শক্তি বৃদ্ধি করে।
৩.শিশুদের মেধা শক্তি বৃদ্ধি করে।
৪.স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
৫.অত্যন্ত পুষ্টিকর হিসেবে বিবেচিত।
৬.মস্তিষ্কে অক্সিজেনের প্রবাহ সচল রাখে।
৭.কর্মক্ষমতা আশ্চর্যজনক ভাবে বৃদ্ধি করে।
৮.স্নায়ু কোষগুলোর মধ্যে সংযোগের স্তরে সঞ্চালনের জন্য এটি পরিচিত।
৯.কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
১০.হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
১১.খনিজ পদার্থ প্রতিস্থাপন করে।
১২.ভিটামিন সমৃদ্ধ যা ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি করে।
১৩.হাড় মজবুত করে।
১৪.শিশুদের, বয়স্ক, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য আদর্শ পানীয়।

পুদিনা পাতা
ঔষধি গাছ -৯
উপকারিতা

এখন বাজারে খুব সহজলভ্য পুদিনা পাতা। রান্নায় পুদিনা পাতার কদর তো আছেই, কিন্তু ঔষধি হিসেবে এই পাতার বহুল ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই।

যা অনেকের অজানা। এছাড়া রূপচর্চার উপাদান হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে পুতিনা পাতা। আর যত দিন যাচ্ছে তত গবেষণা হচ্ছে পুদিনা

ও পুদিনার মতো ভেষজ উদ্ভিদ নিয়ে। এ কারণে আজ কথা বলব পুদিনা পাতার গুরত্বপূর্ণ গুণাবলী নিয়ে।

পুদিনা পাতার ১০ গুণাবলী

১) রোদে পোড়া ত্বকের জ্বালা কমাতে পুদিনা পাতার রস ও অ্যালোভেরার রস এক সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান।

১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন সানবার্নের জ্বালা গায়েব।

২) আশ্চর্যজনক হলেও পুদিনা পাতার গুণ খুব সত্যি। বহু বিজ্ঞানীদের দাবি, পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে।

পুদিনা পাতার পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটো নিউট্রিয়েন্টসের একটি উপাদান দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।

৩) ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তেলতেলে ভাব কমাতে তাজা পুদিনা পাতা বেটে ত্বকে লাগান। দশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণের দাগ দূর করতে প্রতিদিন রাতে পুদিনা পাতার রস লাগান।

সম্ভব হলে সারারাত রাখুন। যদি সম্ভব না হয়, তাহলে কমপক্ষে ২/৩ ঘণ্টা রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। মাসখানেক এইভাবে লাগালে ব্রণের দাগ উধাও হয়ে যাবে।

৪) চুলে উকুন হলে পুদিনার শেকড়ের রস লাগাতে পারেন। উকুনের মোক্ষম ওষুধ হল পুদিনার পাতা বা শেকড়ের রস। গোটা মাথায় চুলের গোড়ায় এই রস ভাল করে লাগান।

এরপর একটি পাতলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন। এক ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দু বার এটা করুন। এক মাসের মধ্য চুল হবে উকুনমুক্ত।

৫) সর্দি হলে নাক বুজে যাওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের মতো মারাত্মক কষ্ট পান অনেকেই। সেই সময় যদি পুদিনা পাতার রস খান, তাহলে এই কষ্ট থেকে রেহাই পাবেন নিমেষে।

যাঁরা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে

সেই জলেরর ভাপ নিতে পারেন। ভাপ নিতে অসুবিধা হলে গার্গল করার অভ্যাস তৈরি করুন।

৬) গোলাপ, পুদিনা, আমলা, বাঁধাকপি ও শশার নির্যাস একসঙ্গে মিশিয়ে টোনার তৈরি করে মুখে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। মসৃণও হয়।

৭) পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা পেটের যে কোনও সমস

যদি রোগ মুক্ত থাকতে চান DXN এর RG এবং GL খান।
DXN এর RG এবং GL এর উপকারি দিকগুলো সম্পর্কে নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. DXN এর RG এবং GL দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
২. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
৪. ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে।
৫. হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ এবং এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
৬. হাড় ও দাঁত গঠনে সহায়ক।
৭.খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।
৮. আমশা নিরাময় করে।
৯. কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে।
১০. ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
১১. যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে।
১২. স্থুলতা বা মেদভুঁড়ি নিয়ন্ত্রণ করে।
১৩. দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৪. চর্মরোগ প্রতিরোধ করে।
১৫. ভাইরাস জনিত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
১৬.হাইপার টেসশন দূর করে।
১৭. মেরুদন্ড দৃঢ় হয় এবং ব্রেইন সুস্থ থাকে।
১৮. যক্ষ্মা রোগীর রাতের ঘাম বন্ধ করতে এটি উপকারী।
১৯. এছাড়াও গায়ের রং ফর্সা করার জন্য উপকারী।
২০. টক্সিন মুক্ত করে দেহ কোষকে উজ্জিবিত করার মাধ্যমে এটি আভ্যন্তরীণ অঙ্গসমুহকে সঠিক প্রক্রিয়া বজায় রাখতে সহায়তা করে।
২১. রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায় এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা কে শক্তিশালী করে।
আরো বিস্তারিত জানতে গুগলে সার্চ দিন DXN এর RG এবং GL

যে ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই বাসায় রাখবেনঃ-
১. Sergel 20 mg. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে সকালে ও রাতে খালি পেটে খাবেন।
২. viset 50 mg বা Algin 50 mg যে কোন পেট ব্যথ্যা বা মহিলাদের পিরিয়ডের সময় ব্যথ্যা হলে ভরা পেটে খাবেন।
৩. Napa Extra বা Napa Extend জ্বর বা ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৪. Ecosprin 75 mg. বুকে চাপ চাপ ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৫. Flazyl 400 mg বা Filmet 400 mg.পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে খাবেন।
৬. Tufnil 200 mg প্রচন্ড মাথা ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৭. Rolac 10 mg বা Tory 90 mg দাঁত ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৮. Rupa 10 mg বা Fexo 120 mg স্বদি ঠান্ডা, কাশি বা এলার্জি হলে খাবেন।
৯. Emistat 8 mg বমি হলে খাবেন।
১০. Tenoloc 50 mg বা Amdocal 5 mg হঠাৎ প্রেশার বেড়ে গেলে খাবেন।
প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে ঔষধগুলো হাতের কাছে রেখে দিবেন। (প্রয়োজনে ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হবেন।)

উল্লেখ্য ব্যথার ঔষধ সব সময় ভরা পেটে খাবেন এবং খাবারের আগে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেয়ে নেবেন!

পেয়ারা এমন একটা ফল, এতে শরীরে অনেক উপকার হয়৷
সকলে বেশি বেশি করে পেয়ারা খাবেন৷ 🖤

যে ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই বাসায় রাখবেনঃ-
১. Sergel 20 mg. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে সকালে ও রাতে খালি পেটে খাবেন।
২. viset 50 mg বা Algin 50 mg যে কোন পেট ব্যথ্যা বা মহিলাদের পিরিয়ডের সময় ব্যথ্যা হলে ভরা পেটে খাবেন।
৩. Napa Extra বা Napa Extend জ্বর বা ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৪. Ecosprin 75 mg. বুকে চাপ চাপ ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৫. Flazyl 400 mg বা Filmet 400 mg.পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে খাবেন।
৬. Tufnil 200 mg প্রচন্ড মাথা ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৭. Rolac 10 mg বা Tory 90 mg দাঁত ব্যথ্যা হলে খাবেন।
৮. Rupa 10 mg বা Fexo 120 mg স্বদি ঠান্ডা, কাশি বা এলার্জি হলে খাবেন।
৯. Emistat 8 mg বমি হলে খাবেন।
১০. Tenoloc 50 mg বা Amdocal 5 mg হঠাৎ প্রেশার বেড়ে গেলে খাবেন।
প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে ঔষধগুলো হাতের কাছে রেখে দিবেন। (প্রয়োজনে ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হবেন।)

উল্লেখ্য ব্যথার ঔষধ সব সময় ভরা পেটে খাবেন এবং খাবারের আগে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেয়ে নেবেন।