Narayanganj Aqua Zone
All type of ornamental fish product, fish, animal food medicine available
Japanese koi & Comet playing...
4ft plus visit for exclusive price...
Stay safe all and enjoy!!! HNY 2021!!
Goldfish available....
New Arrival
এর চে দুঃখজনক খবর আর কিছু হতে পারে না, কত বর্বর
এ কেমন শত্রুতা, বিষ দিয়ে ৮০টি কবুতর হত্যা! কালিগঞ্জে বিষ প্রয়োগে ৮০ টি কবুতরসহ দেশীয় প্রজাতির অর্ধশত পাখি হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় ভুক্তভোগীদের পক্ষে .....
ফিশ ফুড, ক্যাট ফুড, বার্ড ফুড সহ অন্যান্য পশু পাখি সামগ্রী এখন নারায়ণগঞ্জে যোগাযোগ ০১৯৩৫২১২২১০
কাঁটাবনে বন্দি পশুর কান্নার শব্দ লকডাউনের মধ্যে বদ্ধ দোকানের ভেতর থেকে কান্নার শব্দ আসছে ঢাকায় শখের পশু-পাখির সবচেয়ে বড় বাজার কাঁটাবনে।
মুজিব মানেই বাংলাদেশ। 🇧🇩🇧🇩
শুভ জন্মদিন বাংলাদেশ 🎂🎂🎂
বিনম্র শ্রদ্ধা- ভালবাসা.... ❤
যে যেখানে থাকুক না কেন; দেশের সীমারেখায় কিংবা ভৌগলিক অবস্থানের পার্থক্যের পরও বাংলায় কথা বলা মানুষগুলো এক হয়ে থাকে বাংলাতে।
যাদের রক্তে পেয়েছিলাম বাংলায় কথা বলার অধিকার তাদের কে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
প্লান্টেড ট্যাংকের টুকিটাকি
—
প্লান্টেড ট্যাংক : এ্যাকুরিয়ামেকে আরো সুন্দর করে তোলা পাশাপাশি মাছকে একটা সুন্দর পরিবেশ দেওয়ার জন্য এ্যাকুরিয়ামের মধ্যে জিবন্ত গাছ লাগানো ।
প্লান্টেড ট্যাংক মূলত ২ প্রকার
১ হাই-টেক
২ লো-টেক
co2, হাই লাইট, মাটি এগুলু হাই-টেক এ লাগবেই।
লো-টেক মানে co2 ছাড়া, লো লাইট প্লান্টেড।
প্লান্টেড ট্যাংক করতে যা যা লাগবে :-
১ এ্যাকুরিয়াম
২ সাবস্ট্রেট ৩ লাইটিং
৪ প্লান্ট
৫ ডেকোরেসন
৬ ফিল্টার
৭ যত্ন
এ্যাকুরিয়াম : প্লান্টেড ট্যাংক করার জন্য এ্যাকুরিয়াম লাগবে আপনার মন মত ( উচ্চতা ১৮ বেশি না হওয়াটা ভালো)।
এ্যাকুরিয়াম বানানোর আগের কত টুকু এ্যাকুরিয়ামের জন্য কত মিমি গ্লাস ব্যাবহার করা ভালো তা জেনে নিবেন ।
তা না হলে কোন এক রাতে ঘুমিয়ে আছেন সকালে উঠে দেখতে পারেন ঘরে ছোট খাটো একটা বন্যা হয়ে গেছে।
নিশ্চই আপনি এমন অবস্থায় পরতে চাইবেন না।
সাবস্ট্রেট : সাবস্ট্রেট হিসেবে আপনি গার্ডেন সয়েল, সিলেট স্যান্ড, ক্রাশড স্টোন, কমার্শিয়াল সয়েল ব্যাবহার করতে পারেন।
(সিলেট স্যান্ড ও ক্রাশড স্টোন ব্যবহার করলে অনেক প্লান্ট লাগাতে পারবেন না কারন সব প্লান্ট এই গুলোতে হয় না হলেও গ্রোথ একদমই কম থাকে)।
সাবস্ট্রেট ২ ইঞ্চি পুরু করে দেওয়া ভালো।
গার্ডেন সয়েল দিয়ে করলে ১ ইঞ্চি মাটির উপর ১ ইঞ্চি স্যান্ড দিতে হবে।
শুধু স্যান্ড দিলে ২ ইঞ্চি স্যান্ড দিতে হবে।
লাইটিং : প্লান্টেডের খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হচ্ছে লাইটিং।
লাইট ব্যাবহার করতে হবে আপনি কেমন প্লান্টেড করতে চাচ্ছেন তার উপর ভিত্তি করে।
যদি লো-টেক হয় তাহলে প্রতি ১ গ্যালন (১ ইউ এস গ্যালন =৩.৭ লিটার) পানির জন্য ৩ ওয়াট লাইট।
হাই-টেক হলে ৪.৫-৫ ওয়াট লাইট লাগে গ্যালন প্রতি (যেহেতু এটা নতুনদের জন্য তাদের প্রতি একটা উপদেশ আগে লো-টেক দিয়ে শুরু করতে)।
লাইট বেশি হলে এলজি সমস্যা হবে কম দিলে প্লান্টের গ্রোথ ভালো হবে না।
তাই এটা খুব সাবধানতা মেনে করা ভালো।
প্লান্ট : এ্যাকুরিয়ামের প্লান্টেড ট্যাংকের জন্য হাজার রকমের প্লান্ট পাওয়া যায় । কিন্তু নতুন অবস্থায় হার্ডি বা সহজে যত্ন নেওয়া যায় এমন প্লান্ট দিয়ে
শুরু করতে ।
যেমনঃ Hygrophila Difformis, Cryptocoryne wendtii,
Jungle Val, Cabomba, Hornwort, Ludwigia repenent, Egeria Densa,
Hygrophila polyspherma, Guppy grass, Micra,
Amazon sword,
Oriental sword, Hydrilla, Pennywort, Anubias, Lotus etc.
এই প্লান্ট গুলোর যত্ন নেওয়া তুলনা মূলক সহজ।
ডেকোরেসন : ডেকোরেসনের জন্য আপনি বগ বা রক ব্যাবহার করতে পারেন।
ফিল্টার : এটা ডিপেন্ড করে আপনি কি মাছ রাখবেন এবং ট্যাংকের সাইজের উপর ।
যত্ন : যত্ন বলতে নিয়মতি পানি পরিবর্তন
(৩ দিন পর বা সাপ্তাহে এক বার ৩০-৩৫% পানি পরিবর্তন করতে হবে)
সার ও co2: না দিলে একদম লো-টেক সহজ প্লান্টস দিতে হবে।
co2, fertilizer দিলে গ্রোথ ভালো হবে কারন আমাদের বাচার জন্য যেমন অক্সিজেন লাগে প্লান্টের বাচার জন্য co2 লাগে।
কিন্তু লো-টেক প্লান্টস ডেন্সিটি কম থাকায় পানিতে বাতাস থেকে যতটুকু co2 মিক্স করে তাতে প্লান্ট বেচে থাকে।
প্লান্ট নিয়মিত ট্রিম করা ( প্রয়োজন মত রেখে বাকিটা ছেটে ফেলা ) ইত্যাদি বুঝায়।
কিনলাম 🕊🕊🕊
বিদেশী বাহারি মাছ হিসেবে মলি বাংলাদেশে এক অতি পরিচিত নাম। মধ্য আমেরিকার (মূলত মেক্সিকো, কলম্বিয়া ও ভেনিজুয়েলা) এই মাছ আমাদের দেশে ভারত ও থাইল্যান্ড থেকে আনা হয়।
আমাদের দেশে চার ভ্যারাইটির মলি দেখতে পাওয়া যায়।
যথা- কালো বর্ণের Black molly, সাদা বর্ণের White molly, সাদা-কালো ফুটকি যুক্ত Mixed colour molly এবং সাদা ও কমলা বর্ণের Balloon molly।
এক বর্ণের চেয়ে উভয় বর্ণের ফুটকি যুক্ত মাছগুলো অনেক বেশী বৈচিত্র্যময়।
বর্ণ ছাড়াও পৃষ্ঠ ও পুচ্ছ পাখনার বিভিন্ন আকৃতির মাধ্যমেও মলিতে নানারকম বৈচিত্র্য দেখতে পাওয়া যায়।
শ্রেণীবিন্যাসে মলি মাছে অবস্থান
(Taxonomic Position)
Kingdom: Animalia
Phylum: Chordata
Class: Actinopterygii
Order: Cyprinodontiformes
Family: Poeciliidae
Genus: Poecilia
Species: Poecilia sphenops
Common name: Molly
Local name : মলি
ঘরের একুয়ারিয়ামে খুব সহজেই এর লালন-পালন ও প্রজনন করা যায়।
এদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ নিষেক (Internal fertilization) দেখতে পাওয়া যায়। এদের পুরুষেরা সর্বোচ্চ ১০ সেমি এবং স্ত্রীরা সর্বোচ্চ ১১ সেমি হয়ে থাকে তবে বেশির ভাগ মাছ সাধারণত ১-৩ ইঞ্চি হয়ে থাকে।
এরা সর্বোচ্চ ৩-৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে তবে বেশিরভাগ মাছ দেড় থেকে তিন বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
এদের অনুকূল পি.এইচ. ৭.৫-৮.৫, অনুকূল তাপমাত্রা ১৮-২৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড (৬৪-৮২ ডিগ্রী ফারেনহাইট)।
প্রজননের বয়স, সময় ও তাপমাত্রা:
জন্মের ৩ মাসের মধ্যে এরা প্রাপ্ত বয়স্ক তথা প্রজননের জন্য উপযুক্ত হয়।
প্রাপ্ত বয়স্ক মলি মাছ অনুকূল তাপমাত্রা ও পরিবেশে যে কোন ঋতুতেই বাচ্চা প্রসব করে থাকে।
এদের বৃদ্ধির জন্য ৭০-৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা খুব ভালো।
প্রজননের উপযুক্ত হওয়ার বিষয়টি সময়ের পাশাপাশি এর বসবাসের পরিবেশের উপরে নির্ভর করে।
যথাযথ পরিচর্যা ও খাবার এদের প্রজননের হারকে তরান্বিত করে।
স্ত্রী ও পুরুষ মাছ শনাক্তকরণ:
খুব ছোট অবস্থাতেই (১ সপ্তাহ বয়সের) মলির স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে আলাদা করা যায়।
প্রকৃত পক্ষে স্ত্রী ও পুরুষ মাছের রঙের কোন পার্থক্য থাকে না।
পার্থক্যটা পাওয়া যায় শারীরিক গঠনে।
পুরুষ মাছের দেহ স্ত্রী মাছের তুলনায় অনেক চাপা ও পাতলা হয়।
অভ্যন্তরীণ ফারটিলাইজেশন হওয়ায় এনাল ফিনেও কিছু পার্থক্য রয়েছে।
পুরুষ মাছের এনাল ফিন পরিবর্তিত হয়ে জেনিটাল অর্গানে পরিণত হয় যা গোনোপোডিয়াম নামে পরিচিত অপর দিকে স্ত্রী মাছের এনাল ফিন অন্যান্য মাছের মতই স্বাভাবিক থাকে।
একটি পরিণত স্ত্রী মাছ সাধারণত তিন ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে এবং একই বয়সের পুরুষ মাছ তুলনামূলক ভাবে আকৃতিতে ছোট হয়।
প্রজননের জন্য একুয়ারিয়াম প্রস্তুতি:
একটি ১৫ ইঞ্চি প্রস্থ, ১৫ ইঞ্চি উচ্চতা ও ২৪ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের একুয়ারিয়ামে বা এর থেকে ছোট একুয়ারিয়ামে সহজেই প্রজনন করে থাকে।
একুয়ারিয়ামের পানি ক্ষারীয় (পি.এইচ. ৭.৫ সবচেয়ে উপযুক্ত) হলেই ভাল। একুয়ারিয়াম প্রস্তুতির সময় ফিল্টার দিতে হবে।
সম্পূর্ণ একুয়ারিয়ামে পাথর না দেয়াই ভাল কারণ সাদা কালো মলি মাছ আর সাদা কালো রঙের
পাথরের জন্য পোনা মাছ নাও দেখা যেতে পারে।
মলি মাছের পুরুষ বা স্ত্রী কারোরই পেরেন্টাল কেয়ার দেখতে পাওয়া যায় না। বরং বাচ্চা হবার পরপরই স্ত্রী ও পুরুষ মাছ বাচ্চা খেয়ে ফেলে।
প্রকৃত পক্ষে এদের ফার্টিলাইজেশনে ব্রিডার তথা ব্রিড তত্ত্বাবধায়ককে তেমন কোন ভূমিকা রাখতে হয় না তবে মাছের পোনাকে যত দ্রুত সম্ভব ব্রুড মাছের থেকে আলাদা করে রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হয়।
অনেকেই মা-বাবা মাছ থেকে পোনাকে বাঁচানোর বিভিন্ন পদ্ধতির কথা বলে থাকেন।
যেমন- অনেকের মতে নিচে মার্বেল দিলে মার্বেলের ফাঁকে মাছের পোনা আশ্রয় পেতে পারে কিন্তু এখানে অসুবিধা হল মলির পোনা খুবই চঞ্চল প্রকৃতির এবং জন্মের পর থেকেই এরা দ্রুত সাঁতরাতে পারে ফলে এক জায়গায় স্থির না থাকার কারণে সহজেই বড় মাছ এদের উপস্থিতি টের পায় এবং খেয়ে ফেলে।
অনেকে বলেন ভাঙ্গা মাটির হাড়ি-পাতিলের টুকরা, গাছ বা এর ডাল-পালা দিলেও পোনা বাঁচানো সম্ভব কিন্তু এখানেও উপরে উল্লেখিত সমস্যা বিদ্যমান। আবার অনেকের মতে প্লাস্টিকের রশি এক হাত লম্বা করে কেটে প্রত্যেকটা প্যাঁচ খুলে দলা পাকিয়ে রাখলেও সেখানে পোনা মাছ আশ্রয় নিতে পারে কিন্তু এ ক্ষেত্রে বড় মাছ পোনাকে তাড়া করে রশির জটলা তে ঢুকে পড়ে এবং শেষ পর্যন্ত মাছের গিলে রশি আটকে মাছের মৃত্যু হয়। এভাবে মৃত্যুর হার অনেক বেশী বলে এ পদ্ধতিটিও খুব একটা কাজের নয়।
পোনা মাছকে একটি সহজ পদ্ধতিতে বড় মাছ থেকে আলাদা করা যায়।
এজন্য প্রয়োজন কেবলমাত্র একটি ব্রিডিং নেট।
ব্রিডিং নেট তৈরি:
ব্রিডিং নেট তৈরির জন্য প্রয়োজন চিকন করে কাটা বাঁশ, আর ০.২ ইঞ্চি মেস সাইজের জাল।
প্রথমে একটি ফ্রেম তৈরি করে তার চার পাশে ছবির মত করে জাল সেলাই করে দিতে হবে।
উপরে বর্ণিত সাইজের একুয়ারিয়ামের জন্য ১৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ও ১২ ইঞ্চি প্রস্থের ফ্রেম তৈরি করতে হবে আর জালের দৈর্ঘ্য হবে ১২ ইঞ্চি।
এ জালটিকে একুয়ারিয়ামের প্রস্থ বরাবর ফ্রেমের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী স্থাপন করতে হবে।
ফ্রেমের ২ অংশ একুয়ারিয়ামের কাঁচের সাথে লেগে থাকবে (চিত্র অনুযায়ী)।
ব্রিডিং নেট স্থাপন:
নেট অবশ্যই একুয়ারিয়ামের মাঝামাঝি স্থাপন করতে হবে।
এর ফলে পোনা নেটের দু’পাশে যথেষ্ট যায়গা পাবে।
জালটির পাঁচ ভাগের চার ভাগ পানিতে ডুবানো অবস্থায় রাখতে হবে।
এভাবে তৈরি ও স্থাপিত ব্রিডিং জালে সহজেই মাছ বাচ্চা প্রসব করতে পারে এবং বাচ্চাকে রক্ষাও করা যায় সহজে।
প্রজনন:
প্রজননের আগে স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে ইচ্ছা করলে আলাদা একুয়ারিয়ামে রেখে পরিচর্যা করা যায় কিন্তু এক সাথে রাখলেও খুব একটা সমস্যা দেখা যায় না।
মাছ যদি বিক্রির উদ্দেশ্যে রাখা হয় তবে স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে একসাথে রাখাটা সুবিধাজনক নয় কারণ এ মাছের প্রজনন হার খুব বেশী।
এক সাথে থাকার জন্য মাছ বারবার প্রজননে অংশ নেয় এবং মাছের বৃদ্ধি রোহিত হয়।
পুরুষ ও স্ত্রী মাছ এক সাথে থাকলে প্রেগন্যান্ট স্ত্রী মাছকে সনাক্ত করে ব্রিডিং নেটে দিতে হবে।কিন্তু আলাদা রাখা মাছকে ১টি পুরুষ মাছের বিপরীতে ২টি স্ত্রী মাছ এই অনুপাতে ২ -৩ দিনের জন্য ব্রিডিং একুয়ারিয়ামে রাখতে হবে। অতঃপর স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে আলাদা একুয়ারিয়ামে পরিচর্যা করতে হবে। ফারটিলাইজেশনের পর ২৪-৪৮ দিনের মধ্যে স্ত্রী মাছ বাচ্চা প্রসবের জন্য উপযুক্ত হবে।
বাচ্চা প্রসবের সময় হলে মাছকে ব্রিডিং নেটে স্থাপন করতে হবে।
এ সময় পরিচর্যা একুয়ারিয়াম থেকে ব্রিডিং নেট স্থাপনকৃত একুয়ারিয়ামের পানির তাপমাত্রা একই রকম হতে হবে।
উপরে উল্লেখিত আকৃতির নেটে ৮ থেকে ১২টি মাছ রাখা যাবে।
প্রেগন্যান্ট মাছ শনাক্তকরণ ও ব্রিডিং নেটে স্থানান্তর:
প্রেগন্যান্ট মাছের পেট সাধারণ মাছের তুলনায় অনেক ফোলা হয়।
এনাল ফিনের কাছে কালো স্পট দেখা যায় যা কালো মলিতে সহজে বোঝা না গেলেও অন্য রঙের মলিতে সহজেই সনাক্ত করা যায়।
এক সাথে থাকা স্ত্রী ও পুরুষ মাছের মধ্যে পুরুষ মাছকে স্ত্রী মাছের পেছনে (জেনিটাল ওপেনিং এর কাছে) আঘাত করতে দেখা যাবে।
মাছ সাধারণত সাঁতরাতে সাঁতরাতে বাচ্চা প্রসব করে এবং একুয়ারিয়ামে থাকা অন্যান্য মাছ সেই বাচ্চা খাওয়ার জন্য তার পেছন পেছন তাড়া করে।
এ থেকে সহজেই প্রেগন্যান্ট স্ত্রী মাছকে আলাদা করা যায়।
১ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ও ০.৩-০.৪ ইঞ্চি প্রস্থের মাছকে উপরে উল্লেখিত মাপের নেটে দেয়া যাবে।
এর থেকে ছোট মাছ হলে জাল দিয়ে বের হবার চেষ্টা করবে এবং গিলে জাল আটকে মারা যাবে।
আকৃতিতে ছোট মাছকে জালে দেবার দরকার নেই কারণ এ মাছ গুলোর মুখের ছিদ্র ছোট থাকে বলে তারা প্রসবকৃত মাছ খেতে পারে না।
ফলে মা মাছ ও পোনা মাছ একই সাথে অবস্থান করে।
পোনা প্রসব:
একটি মা মাছ এক দফায় ১৫-১৫০টি পোনা প্রসব করে থাকে।
পোনার সংখ্যা নির্ভর করে মা মাছের বয়স ও পরিচর্যার উপর।
প্রথম বারের মত পোনা প্রসব করতে সক্ষম নতুন মা মাছ আকৃতিতে ছোট হয়ে থাকে এবং এক দফায় ১৫-২০ পোনা প্রসব করে।
মাছের বয়স ও দেহের আকৃতি বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে পোনার সংখ্যা ও আকৃতির পরিমাণ বাড়ে।
কম ও বেশী বয়সের মা মাছ তুলনামূলক ভাবে কম পোনা প্রসব করে কিন্তু মাঝ বয়সী মা মাছের পোনা প্রদানের হার অনেক বেশী হয়।
খাবার ও পরিচর্যা ঠিক মত না হলে এ সংখ্যার তারতম্য ঘটে।
পোনা সংগ্রহ:
পোনা সংগ্রহের জন্য একুয়ারিয়ামে মাছ ধরার হাত জালে কাপড় লাগিয়ে নিতে হবে।
অথবা লোহার মোটা তারের একটি ফ্রেম তৈরি করে তাতে কাপড় লাগিয়ে নিতে হবে।
পোনা খুব ছোট সেই কারণে এ ব্যবস্থাটা নিতে হবে কারণ বাজারে একুয়ারিয়ামের মাছ ধরার জন্য যে হাত জাল পাওয়া যায় তার ফাঁক দিয়েও পোনা বের হয়ে যায়।
যেহেতু পোনা ছুটাছুটি করে এবং একুয়ারিয়েমে আগে থেকেই মাছ ও ব্রিডিং নেট বিদ্যমান সে কারণে পোনা তোলার সুবিধার্থে মাছ সহ ব্রিডিং নেটটাকে অন্য কোন একুয়ারিয়াম বা পানি সহ বালতিতে সরিয়ে ফেলতে হবে।
খেয়াল রাখতে হবে যাতে সরিয়ে রাখা মাছ গুলো নতুন পাত্রেও পানিতে ডুবে থাকে এবং দুই পাত্রের পানির তাপমাত্রা একই রকম হয়।
সরানোর সময় জালের নিচে হাত দিন(চিত্রের মত) বা কোন প্রস্থ থালা বা ট্রে দিন এতে করে মাছ ব্রিডিং নেট সহ পানি থেকে তুলবার সময় একে অন্যের উপড়ে পড়ে চাপ সৃষ্টি করবে না।
নয়তো এমনি টান দিয়ে জাল তুললে মাছ একটির উপড়ে একটি পড়ে চাপের সৃষ্টি হবে। এবার পোনাগুলোকে তাড়া করে কাপড়ের জালে ঢুকাতে হবে।
জাল পানিতে থাকা অবস্থাতেই ছোট বাটি দিয়ে জাল থেকে পানি সহ পোনাগুলো তুলে পোনার একুয়ারিয়ামে রাখতে হবে।
এ ক্ষেত্রেও পানির তাপমাত্রা একই রকম হতে হবে।
সব পোনা সরান হয়ে গেলে পুনরায় ব্রিডিং নেট সহ মাছ গুলোকে একুয়ারিয়ামে রাখতে হবে।
এভাবে মাছের বাচ্চা দেয়া শেষ হয়ে গেলে পুনরায় মাছকে পরিচর্যা একুয়ারিয়ামে রাখতে হবে।
বাচ্চা দেয়া শেষ হয়েছে এটা বোঝা যাবে মাছের পেট দেখে।
এ সময় মাছের পেটের আকৃতি পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে।
পোনা মাছ ও ব্রুড মাছের খাবার:
পোনা ও মা মাছ বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে।
প্রকৃতিতে এরা ছোট প্রাণী ও উদ্ভিদ কণা খেয়ে থাকে।
তবে পোনাদের কেবল ফুটানো আর্টিমিয়া খাবার হিসেবে দেয়া যায়। একুয়ারিয়ামের মাছের জন্য প্রস্তুত ভাসমান খাবার এবং শুকনা ও তাজা টিউবিফেক্সও খেয়ে থাকে।
জীবন্ত টিউবিফেক্স কুচি করে কেটে দিতে হবে।
পোনা মাছ কে জন্মের পরপরই খাবার দিতে হবে।
ব্রুড মাছ এবং পোনা মাছ এ দু ধরনের মাছকেই দিনে দুবার করে খাবার দিতে হবে। যেহেতু মাছ অনেক সময় নিয়ে বাচ্চা প্রসব করে তাই ব্রিডিং নেটে থাকা মা মাছকে খাবার দেয়ার সময় কিছু সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবার দেয়া যাবে না।
যেহেতু মাছ জাল থেকে বের হতে পারবে না সে কারণে একুয়ারিয়ামের মেঝেতে জমে থাকা খবারও মাছ খেতে পারবে না সেহেতু মাছ কে এমন ভাবে খাবার দিতে হবে যাতে মাছ সহজেই তা খেয়ে ফেলে।
ব্রিডিং নেটের উপরের অংশে (পানির লেভেলে) কাপড় লাগিয়ে নিতে হবে যাতে ভাসমান খাবার ভাসতে ভাসতে জালের বাইরে না চলে যায়।
এ কাজটি না করলে মাছকে দাঁড়িয়ে থেকে খাবার খাওয়াতে হবে আর খাবার ভেসে বাইরে চলে গেলে তা হাত দিয়ে বা কোন কিছু দিয়ে বাইরে থেকে ভিতরে দিতে হবে।
একুয়ারিয়াম পরিচর্যা:
একুয়ারিয়ামের নিচে খাবার জমে থাকলে তা সাইফোনিং এর মাধ্যমে সরিয়ে ফেলতে হবে।
এর ফলে জমে থাকা খাবারে ছত্রাক আক্রমণ করবে না এবং মাছও বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাবে। সপ্তাহে এক তৃতীয়াংশ পানি পরিবর্তন করে দিতে হবে।
সম্পূর্ণ পানি পরিবর্তন করলে বা একুয়ারিয়াম পরিষ্কার করলে নতুন পানি দেবার সাথে সাথে মাছকে একুয়ারিয়ামে দেয়া যাবে না।
পানিটাকে স্থির হবা জন্য সময় দিতে হবে নয়তো অক্সিজেনের অভাবে মাছ মারা যাবে।
কোন মাছ মারা গেলে সাথে সাথে তা সরিয়ে ফেলতে হবে নয়তো পানি দূষিত হবে।
নতুন পানি দিলে পানিতে এক ফোটা মিথাইলিন ব্লু ব্যবহার করতে হবে। একুয়ারিয়ামকে অতিরিক্ত তাপ ও আলো থেকে দূরে রাখতে হবে।
মলি লবণাক্ত পানির মাছ এ কারণে উপড়ে উল্লেখিত মাপের একুয়ারিয়ামে এক মুঠো সামুদ্রিক লবণ প্রতি এক মাসে কিংবা সম্পূর্ণ পানি পরিবর্তন করার পর দিতে হবে।
বাজারে কিনতে পাওয়া পিউরিফাইড তথা প্যাকেট লবণ না দিয়ে খোলা লবণ দিতে হবে। এক্ষেত্রে লবণে ময়লা পাওয়া যায় তাই লবণ পানিতে গুলিয়ে কাপড়ে ছেঁকে নিতে হবে।
যা অবশই করতে হবে:
মাছকে প্রজননের আগে ও পরে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।
ছেড়া নেট ব্যাবহার করা যাবে না।
এতে করে মাছ ছেড়া অংশ দিয়ে বের হবার চেষ্টা করবে এবং গিলে নেট আটকে মারা যাবে।
পোনা দেবার পর বের হয়ে পোনা খেয়ে ফেলবে।
অতিরিক্ত ছোট মাছকে ব্রিডিং নেটে দেয়া যাবে না।
নেটে আলকাতরা বা যে কোন রং করতে হবে এতে জাল পানি থেকে রক্ষা পাবে। তবে নেটের রং ভাল ভাবে রোদে শুকাতে হবে।
পোনা মাছ সতর্কতার সাথে তুলতে হবে।
পোনা দেয়া শেষ হয়েছে এটা নিশ্চিত হবার সাথে সাথে মাছকে সরিয়ে ফেলতে হবে।
Happy New Year
2020
We hope that the New Year 2020 will be the best year of your life. May all your dreams come true and all your hopes be fulfilled!
iTech
Your IT Solution.
কোয়েল ডিম সাধারণ হাসঁ মুরগির ডিম থেকে কত গুন পুষ্টি ও উপকারিতা নিচে আলোচনা করা হলো-
কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর,
ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী।
ব্রয়লার থেকে ৭.৫ গুন হাসের চেয়ে ৫ গুন
১। ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী।
২। আয়রন পাঁচ গুণ বেশী।
৩। ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।
এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে অ্যালাজিক প্রতিক্রিয়াকে বিনষ্ট করে।
৫। এছাড়া শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনেন ভিটামিন, মিনারেল, এবং এ্যামাইনো এসিড, কোয়েল ডিমে বিদ্যমান।
যার কারণে কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা নিয়ে গবেষকদের কোন মতপার্থক্য নেই।কোয়েলের ডিম সবচেয়ে বেটার।
450 g 260 bdt discounted price for limited time.
Cat food me-O.
N@Z opposite of Hira community center.
খাঁচায় পোষা পাখির কিছু রোগ ও চিকিৎসা সেবা
০১. আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে অসুস্থতা
লক্ষণ সমূহ :
শরীর ফুলিয়ে মুখ গুজে বসে থাকা
কম খাওয়া
আলো বা তাপ পছন্দ করা
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Adovas - 3ml in 1 liter water
Respiron + Multivit
Toycol, Tylocef (tilocin group) + Multivitamin
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 200 (পাখিদের খাবার পানিতে ৪ ফোটা করে ৩ দিন মিশিয়ে দিতে হবে)
০২. শ্বাসতন্ত্রের অসুস্থতা
লক্ষণ সমূহ :
নাক দিয়ে পানি পরা
ঘড় ঘড় শব্দ করা
কাশি দেয়া
নাক ও মুখ দিয়ে আঠালো বস্তু পরা
জোরে শ্বাস নেয়া
মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Adovas / Toycol, Tylocef (tilocin group) = হালকা ঠাণ্ডা কাশি হলে খাওয়াতে হবে
Tydocol / Tylosef + Oxycenting 20% / Tylodox + Respiron = বেশী ঠাণ্ডা বা কফ থাকলে
(পাখি বেশী দুর্বল হলে প্রয়োজনে Maxfort / Hyperchok Amino মাল্টিভিটামিন দেয়া যাবে)
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
প্রথমে Nuxvom 30 (পাখিকে সরাসরি ১ ফোটা ও খাবার পানিতে ৪ ফোটা করে ২ দিন মিশিয়ে দিতে হবে)
যদি নাক দিয়ে পানি পরে Rush Tox 30 / শীতকালীন সমস্যায় Campfar 30
যদি শুকনা ও ঠাণ্ডা হাঁচি হয় তাহলে Dulcamra 30
যদি ঘড় ঘড় শব্দ করে ও কফ থাকে তবে Antim Tert 30
যদি শুধুমাত্র মুখ হাঁ করে শ্বাস নিতে থাকে তবে Spongia 30 অধিক কার্যকরী
০৩. পরিপাকতন্ত্রের অসুস্থতা (সবুজ পায়খানা)
লক্ষণ সমূহ :
গাঢ় সবুজ / শেওলা রং / পিত্ত রঙের পায়খানা
সবুজ পিচ্ছিল পায়খানা
Vent Area সবুজ হয়ে থাকা
সবুজ পায়খানার সাথে পানির ভাগ বেশী থাকা
পাখি ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে আসা
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
প্রথমে Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করে দেখা যে পাখির পায়খানা স্বাভাবিক হয় কিনা
দ্বিতীয়ত Oxycenting 20% অথবা Human Doxin 100 mg + Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করা
(পাখি বেশী দুর্বল হলে প্রয়োজনে Maxfort / Hyperchok Amino মাল্টিভিটামিন দেয়া যাবে)
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 30 ২ দিন দিয়ে অবস্থা পরীক্ষা করতে হবে
অবস্থা পরিবর্তন না হলে IPIKAK 30 ২/৩ দিন দিতে হবে
তারপরেও ভালো না হলে Akonaite 30 ব্যাবহার করা যাবে
যদি কোনোভাবে অবস্থা নিয়ন্ত্রনে না আসে তবে Arcenic 30 ব্যাবহার করা যাবে । কোনও অবস্থাতেই আগেই Arcenic ব্যাবহার করা উচিৎ হবে না ।
০৪. পরিপাকতন্ত্রের অসুস্থতা (চুনা পায়খানা)
লক্ষণ সমূহ :
সাদা চুনের মতো পায়খানা
পায়খানায় পানির পরিমান বেশী
খাবার খাওয়ার পরিমান কমে যাওয়া
পাখির ঝিমান ভাব
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
প্রথমে Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করে দেখা যে পাখির পায়খানা স্বাভাবিক হয় কিনা
দ্বিতীয়ত Oxycenting 20% অথবা Human Doxin 100 mg + Esb 30 + Electrolite Saline ব্যাবহার করা
(পাখি বেশী দুর্বল হলে প্রয়োজনে Maxfort / Hyperchok Amino মাল্টিভিটামিন দেয়া যাবে)
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
প্রথমে Nuxvom 30 ২ দিন
দ্বিতীয়ত Pulsetula 30 ৫ দিন
০৫. পরিপাকতন্ত্র ও শ্বাসতন্ত্র উভয়ের অসুস্থতা (viral desease)
লক্ষণ সমূহ :
গাঢ় সবুজ / শেওলা রং / পিত্ত রঙের পায়খানা
সবুজ পিচ্ছিল পায়খানা
Vent Area সবুজ হয়ে থাকা
সবুজ পায়খানার সাথে পানির ভাগ বেশী থাকা
পাখি ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে আসা
নাক দিয়ে পানি ঝরা
ঘড় ঘড় শব্দ করা
কাশি দেয়া
নাক ও মুখ দিয়ে আঠালো বস্তু পরা
জোরে শ্বাস নেয়া
মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়া
চোখ দিয়ে পানি পরা
চোখ ফুলে যাওয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Tylodox + Esb 30 + Electrolite Saline
অথবা
Human Doxln 100 + Esb 30 + Tylosef / Tydocol
অথবা
Oxycenting 20% + esb 30 + Toylosef + Electrolite Saline
অথবা
Tylodox + Esb 30 + Eletrolite Saline
বিশেষ দ্রষ্টব্য =
পাখি বেশী দুর্বল হলে প্রয়োজনে Maxfort / Hyperchok Amino মাল্টিভিটামিন দেয়া যাবে ।
পাখি সুস্থ হলে পরবর্তীতে Protexin বা টক দই বা Apple Cider Vinegar (ACV) প্রবায়টিক হিসেবে পাখিকে খাওয়াতে হবে ।
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
প্রথমে Nuxvom 30 ২ দিন
দ্বিতীয়ত Aconaite 30 ৩ দিন
পরবর্তীতে Arcenic 30 ৩ দিন
যদি পায়খানা ঠিক হয়ে যায়, কিন্তু ঠাণ্ডা ভালো হয় নাই তবে Antim 30 দিতে হবে
যদি ঠাণ্ডা ভালো হয়েছে, কিন্তু পায়খানা সবুজ থাকে তবে IPIKAK 30 দিতে হবে
যদি ঠাণ্ডা ভালো হয়েছে, কিন্তু পায়খানা চুনা থাকে তবে Pulsetula 30 দিতে হবে
যদি চোখ দিয়ে পানি পরে তবে Euphoresia 30 দিতে হবে
০৬. বদহজম
লক্ষণ সমূহ :
খাঁচায় ঝুলে থাকা
বমি বমি ভাব করা বা বমি করা
চঞ্চলতা কমে যাওয়া
কম খাওয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Hemko P.H + Engime
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 200 (বমি বমি ভাব করলে)
IPIKAK 30 (বমি করে ফেললে)
বিশেষ দ্রষ্টব্য = লেবু ও রসুনের রস মিশ্রিত হালকা লিকার চা অথবা গন্ধ মাদুলি পাতার রস এক্ষেত্রে বিশেষ উপকারি ও কার্যকর ।
০৭. Protozoal Problem - কৃমি ও উকুন (Air Seck Mites)
লক্ষণ সমূহ :
পাখিভ চঞ্চলতা কমে যাওয়া
Vent Area চুলকানো
পালক ঝরা
খাঁচার সাথে শরীর ঘষা
শরীরে ছোট ছোট পোকার অস্তিত্ব
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Acimec Oral Solution (১ লিটার পানিতে ১ মিলি মিশিয়ে ২ দিন - ১৫ দিন পর পর ১ দিন)
Quaviet (জীবাণু ও পরজীবী নাশক দিয়ে পাখির শরীরে স্প্রে করটে হবে । খেয়াল রাখতে হবে যেন পাখির চোখে না লাগে)
খ. হারবাল চিকিৎসা =
নিম পাতা খেতে দেয়া
পাখির শরীরে নিম পাতা সিদ্ধ পানি ভালো করে স্প্রে করা
নিম পাতা সিদ্ধ পানি শুধুমাত্র কৃমি হলেই পাখিকে খেতে দিতে হবে
০৮. Canker / Trichamonasis (ক্যাঙ্কার / ট্রিচামনাসিস)
লক্ষণ সমূহ :
বাচ্চা পাখির খাদ্যনালী সরু হয়ে যাওয়া
পেট থেকে vent area 'র উপরিভাগ লালছে থেকে কালচে হয়ে যাওয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি
=
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Ronidazole গ্রুপের ঔষধ Ronin বা Ronivet
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 30 (পাখিদের খাবার পানিতে ৪ ফোটা করে ২ দিন মিশিয়ে দিতে হবে)
Marksol 30 (পানিতে ৪ ফোটা করে ৫ দিন)
০৯. Physical Injury
লক্ষণ সমূহ :
মারামারি করে বা আঘাতের কারনে রক্তাক্ত হওয়া
ব্যাথা পাওয়া
পা ফেলতে না পারা
ডানা ঝুলে যাওয়া
খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটা
পায়ের হাড় স্থানচ্যুত (Disbalance) হওয়া
চিকিৎসা পদ্ধতি =
হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
ক্ষত স্থানে Calendula Mother Tinqture দিয়ে ভালো করে wash করে দিতে হবে
Arnica 30 (খাবার পানিতে ৪ ফোটা করে ৫ দিন দিতে হবে)
যদি হাড় স্থানচ্যুত (disbalance) হয়, তবে Hyparicum 30 ব্যাবহার করতে হবে
১০. খিঁচলাগা রোগ
লক্ষণ সমূহ :
ঠাণ্ডা নাই, পায়খানা ভালো, তারপরেও ঝিমান ভাব
প্রথমে কিছুক্ষন স্বাভাবিক আবার কিছুক্ষন অস্বাভাবিক
খাঁচার এক কোনায় বসে থাকা
দ্রুত ওজন কমে যাওয়া
জোরে শ্বাস নেওয়া
খাওয়ার চেষ্টা করা কিন্তু কিছুই খেতে না পারা
চিকিৎসা পদ্ধতি =
হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 30
Browmia 30
১১. পক্ষাঘাত (Paralisis)
লক্ষণ সমূহ :
পাখি হঠাৎ উড়তে না পারা
পা অবশ হয়ে পরা
নড়াচড়া করতে না পারা
কিছুক্ষন পরপর অনবরত ঘার ঘুরানো
চিকিৎসা পদ্ধতি =
ক. ভ্যাটেরিনারী চিকিৎসা
Vitamin B-complex ও Zinc
Calcium
খ. হোমিওপ্যাঁথি চিকিৎসা =
Nuxvom 30 (পাখিদের খাবার পানিতে ৪ ফোটা করে ২ দিন মিশিয়ে দিতে হবে)
Costicum 30 (পানিতে ৪ ফোটা করে ৫ দিন)
হোমিওপ্যাঁথি ঔষধ ব্যাবহারের নিয়মাবলী
০১. হোমিওপ্যাঁথি ঔষধ খালি পেটে খাওয়াতে হয় । হোমিওপ্যাঁথি ঔষধ খাওয়ানোর ২ ঘণ্টা আগে খাবার ও পানি সরানো উচিৎ । হোমিওপ্যাঁথি ঔষধ খাওয়ানোর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা পর Seed Mix দেয়া উচিৎ ।
০২. পাখিকে ড্রপার দিয়ে ঔষধ খাওয়ালে পাখির Beack এর side থেকে দিতে হবে । সামনে দিয়ে দিলে ঔষধ ঠিক মতো খাওওান যাবে না বা ঔষধ পরে যাবে ।
০৩. ধৈর্য রাখতে হবে ।
০৪. প্রতিটা ঔষধের জন্য আলাদা আলাদা ড্রপার ব্যাবহার করতে হবে ।
(লিখেছেন Mirza Ghalib)
পোস্টটি কাজে লাগবে শেয়ার করে রাখতে পারেন ।
N@Z Team.
Koi Carp fish 🐠🐠🐠
Koi Carp fish 🐠
Special discounted price for online customer.
Angel fish,,,&,,,Gold fish
মানুষ সৌন্দর্যের পূজারি। প্রকৃতির বিচিত্র বাহারি মাছ যখন স্বচ্ছ কাচের জলজবাগানে ঘুরে বেড়ায় তা দেখতে কার না ভালো লাগে! অ্যাকুরিয়াম হচ্ছে এমনি ধরনের চারদিকে কাচ দিয়ে ঘেরা জলধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি পাত্র, যেখানে মাছ ও উদ্ভিদ রাখা সম্ভব। অ্যাকুরিয়াম কেবল শখ কিংবা শোভাবর্ধনকারী নয়, এর বাণিজ্যিক গুরুত্বও রয়েছে বেশ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে রাজধানীর কাঁটাবনে গড়ে উঠেছে অ্যাকুরিয়ামের জমজমাট ব্যবসা। পাশাপাশি নিউমার্কেট, গুলশান এবং বনানীতে বেশ কয়টি দোকান রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতেও এর যাবতীয় উপকরণ পাওয়া যায়। যদিও কোনো এক সময় অ্যাকুরিয়ামে মাছ পালন ছিল ব্যয়সাধ্য। এখন তা কিন্তু নয়। শৌখিনতা ও ক্রয়ক্ষমতার কারণে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ইচ্ছে করলে আপনিও এর অংশীদার হতে পারেন।
অ্যাকুরিয়াম তৈরি : অ্যাকুরিয়াম তৈরির জন্য প্রথমেই আকৃতি নির্বাচন করতে হয়। আয়তাকার, ত্রিকোণাকার, বোতলাকৃতি, ছয়কোণা যে কোনো ফ্রেমেই হোক; তাতে পানির চাপ সহ্য করতে পারবে এমন শক্ত ও স্বচ্ছ কাচ ব্যবহার করা উচিত। এজন্য কাচের পুরু হবে কমপক্ষে ৬০ মিলিমিটার এবং এর সংযোগস্থলে বিশেষ ধরনের আঠা লাগাতে হবে। তলার কাচটি (ধারক) অবশ্যই ভারি হওয়া দরকার, যাতে অ্যাকুরিয়ামের পুরো ওজন বহন করতে পারে। তবে আকার বড় হলে লোহার ধারক ব্যবহার সবচেয়ে নিরাপদ। ওপরের ঢাকনা হিসেবে কাঠ, প্লাস্টিক কিংবা অ্যালুমিনিয়াম ব্যবহার করা যায়। এছাড়া ঢাকনা খোলা এবং বন্ধ করার ব্যবস্থা রাখা দরকার। আরেকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে অ্যাকুরিয়ামের প্রস্থ এবং উচ্চতা উভয়ই যেন দৈর্ঘ্যরে অর্ধেক হয়।
উপকরণ : অ্যাকুরিয়ামে মাছ পালনের জন্য যেসব উপকরণ দরকার তাহলো- মোটা বালি, পাথর কুচি, জলজ উদ্ভিদ, ফিল্টার, এয়ার মটর বিশেষ ক্ষেত্রে এয়ার এক্সিকিউটর, এনার্জি বাল্ব, ওয়াটার হিটার এবং রাবারের পাইপ।
পরিবেশ সৃষ্টি : মাছ পালন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো অ্যাকুরিয়ামে পরিবেশ সৃষ্টি করা। আর এজন্য উপকরণগুলো একেক করে সাজাতে হবে। অ্যাকুরিয়ামে পানি দেয়ার আগে উদ্ভিদ লাগানোর জন্য তলা প্রস্তুত করতে হয়। এক্ষেত্রে মোটা বালি, পাথরের কুচি এবং রঙিন দ্রব্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। তলা প্রস্তুত হলে ভেলিসনেনিয়া, সেরাটোফাইলাম, ওয়াটার স্পাইট, অ্যানাক্যারিশ, ঝাঁঝি, জলজ পদ্ম, শাপলা এসবের যে কোনো উদ্ভিদ রোপণ করতে পারেন। এগুলো শুধু শোভাবর্ধনই নয়, এর উপকারিতাও আছে। মাছের বর্জ্য থেকে উৎপন্ন বিষাক্ত গ্যাস শোষণ করে পরিবেশ অনুকূূলে রাখে। সব কাজ শেষে পরিষ্কার পানি দিয়ে অ্যাকুরিয়াম ভর্তি করতে হবে। সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং উদ্ভিদের সালোক সংশ্লেষণের জন্য অ্যাকুরিয়ামে কৃত্রিম আলোর ব্যবস্থা থাকা দরকার। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা করে বৈদ্যুতিক বাল্ব জ্বালিয়ে রাখতে হবে।
বাহারি মাছ : বাহারি মাছের অধিকাংশই বিদেশি। এ ধরনের মাছের মধ্যে গোল্ড ফিশ অনন্য। ওরা শান্ত প্রকৃতির হয়। দেহের গঠন অনুযায়ী গোল্ড ফিশ দুই ধরনের। লম্বা ও ডিম্বাকৃতি। এগুলো হলোÑ রুইকিন, ওয়াকিন, জাইকিন, কমেট, ওরান্ডা, ফান্টাইল, রানচু, ব্লাক মোর, ভেইল টেইলসহ আরো শতাধিক। অন্য মাছের মধ্যে অ্যানজেল, টেট্রা জেব্রা, এলিফ্যান্ট নোজ, ক্যাট ফিশ, সাকিং ক্যাট, সিলভার শার্ক, রেইনবো শার্ক, টাইগারশার্ক, এলবিনো শার্ক, টেলিচো, অস্কার, ফ্লাওয়ার হর্ন, হাইফিল নোজ, ব্লাক গোস্ট, ব্লু আকারা, ব্লু গোড়ামি, রোজি বার্ব, টাইগার বার্ব, ফাইটিং ফিশ, সোর্ড টেইল, ব্ল্যাক মলি, গ্লাসফিশ, টাইগার বাথ, রেইনবো অন্যতম। আর দেশি প্রজাতির মধ্যে রয়েছে খলিশা, পুঁটি, চান্দা, মলা, পটকা, টেংরা, বেলে, কৈ, চিংড়িসহ ছোটজাতীয় মাছ। এক সময় থাইল্যান্ড, চীন, সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশ থেকে মাছের পোনা আমদানি হতো। এখন অধিকাংশ পোনা এদেশেই উৎপাদন হয়।
মাছের খাদ্য : মাছের ওজনের প্রায় ৫% হারে সকাল বিকাল দুইবার খাবার দিতে হয়। এজন্য শুকনো টিনজাত, প্যাকেটজাত এবং প্রাকৃতিক খাবার রয়েছে। শুকনো খাদ্যের মধ্যে আছে আটা, ময়দাসহ অন্যান্য খাদ্যশস্যের মিহি গুঁড়া। টিনজাত খাবারের মধ্যে সিদ্ধ নরম সবজি, চিংড়ি, লবস্টার, বিভিন্ন প্রাণীর হৃৎপি-, যকৃত, কিডনি এবং ডিমের কুসুম। আর প্রাকৃতিক খাদ্য যেমন-এককোষী প্রাণী, কেঁচো, প্লাংকটন, লার্ভা ও টিউবিফেক্স। এছাড়া বাজারে কৃত্রিম খাবারও পাওয়া যায়।
অন্যান্য : অ্যাকুরিয়ামে বায়ু সঞ্চালন অত্যাবশ্যক। তাই কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হবে। অ্যাকুরিয়ামের সৌন্দর্য বাড়াতে এর তলদেশের মাটি দিয়ে পাহাড়, পর্বত, নালা এসব তৈরি করা যায়। এছাড়া শামুক কিংবা ঝিনুকের খোল অথবা চীনামাটির টুকরো দিয়েও সাজাতে পারেন।
পরিচর্যা : মাছের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি বজায় রাখতে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হবে। এর অবহেলায় মাছের মৃত্যু ডেকে আনতে পারে। পানির রঙ ঘোলাটে, লাল বা সবুজ বর্ণ কিংবা গন্ধ বের হলে সাথে সাথে পরিবর্তন করা উচিত। এ কাজ সপ্তাহে একদিন করলে ভালো হয়। প্রথমে মাছগুলো একটি পানির পাত্রে রাখতে হবে। এরপর একটি লম্বা রাবারের পাইপ অ্যাকুরিয়ামের তলদেশে রেখে মুখ দিয়ে একটু বাতাস টেনে ছেড়ে দিয়ে নিচে রাখা খালি বালতি বা পাত্রে পানি রাখতে হবে। এরপর পুনরায় পরিষ্কার পানি দিতে হবে। পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে পুকুর কিংবা নলকূপের পানি ব্যবহার করা যাবে। তবে আয়রনের পরিমাণ বেশি হলে পানি অবশ্যই ফুটিয়ে ঠা-া করে ছেঁকে নেয়া উচিত। পানিতে অ্যাকুরিয়ামসল্ট মিশানো উত্তম। শীতে অ্যাকুরিয়ামের পানি সাধারণত ঠা-া থাকে। তাই এ সময় ডুবন্ত হিটার ব্যবহার করতে হবে। অ্যাকুরিয়ামে পাথর কুচির নিচে ওয়েটডাস্ট ফিল্টার স্থাপন করতে হয়। এর সাথে এয়ার এক্সিকিউটর রাখতে হবে। এর মাধ্যমে যখন বাতাস বের হবে তখন ঊর্ধ্বচাপের সৃষ্টি হবে। ফলে ময়লাগুলো ধীরে ধীরে ফিল্টারের নিচে জমা হবে। এজন্য যন্ত্রটি সবসময় চালু রাখা দরকার।
রোগ প্রতিরোধ এবং প্রতিকার : অন্য মাছের ন্যায় বাহারি মাছেও রোগ হওয়াটা স্বাভাবিক। তাই অ্যাকুরিয়ামকে সবসময় জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। এজন্য ফরমালিন, ডেটল, সেভলন, লবণ এসব ব্যবহার করতে পারেন। তবে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই শ্রেয়। যদি রোগ হয়েই যায় তখন চিকিৎসা জরুরি। অ্যাকুরিয়ামে পালিত মাছে যেসব রোগ হতে পারে; এর মধ্যে লেজ পচা, অ্যাঙ্কর, কোষ্ঠকাঠিন্য, সাদা দাগ রোগ অন্যতম। এসব রোগের লক্ষণ, কারণ এবং প্রতিকার একেক করে দেয়া হলো-
লেজ পচা রোগ : অ্যাকুরিয়ামে পালিত মাছের মধ্যে লেজ পচা রোগ বেশি হয়। ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়। তবে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের প্রকোপ বেশি। প্রথমে লেজ কিংবা পাখনায় ক্ষতের সৃষ্টি হয়। পরে লেজ আস্তে আস্তে পচন ধরে। প্রতিকার হিসেবে অক্সি সাইক্লিন গ্রুপের যে কোনো ওষুধ প্রয়োগ করলে উপকার পাওযা যায়। তবে আক্রমণের তীব্রতা বেশি হলে টেট্টাসাইক্লিন ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি ক্যাপসুলের ভেতরে থাকা পাউডার পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ওষুধ ব্যবহারের পর অ্যাকুরিয়ামের পানির রঙ হলুদ অথবা লালচে বর্ণ, সেসাথে পানির ওপর ফেনা জমতে পারে। এতে কোনো ক্ষতি নেই। শুধু ফেনা সরিয়ে ফেললেই হবে।
অ্যাঙ্কর : মাছের পেটের নিচে পাখনার কাছাকাছি কিংবা লেজের আগের অংশে লাল ফুসকুরি দেখা যায়। পরে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। এরপর ওখান থেকে গাছের শিকড়ের মতো বের হয়। প্রতিকার হিসেবে লেজ পচা রোগের ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করলে কয়েক দিনের মধ্যে আক্রান্ত মাছ সুস্থ হয়ে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ : এ রোগে মাছের পেটে গ্যাস হয়ে ফুলে যায়। খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়। মলত্যাগে অসুবিধা হয়। প্রতিকার হিসেবে খাবার পরিবর্তন জরুরি। সাধারণত বাজার থেকে কেনা লাল ও সবুজ রঙের দানাদার খাবার পরিবর্তন করে খাওয়াতে হবে। খাবার হিসেবে জীবন্ত ওয়ার্ম এবং কৌটাবদ্ধ মৃত ওয়ার্ম (প্রক্রিয়াজাতকৃত) ব্যবহার করলে ভালো হয়।
সাদা দাগ রোগ : এ রোগ হলে মাছের শরীরে সাদা দাগ দেখা যায়। এক ধরনের পরজীবীর কারণে এ রোগের সৃষ্টি। এর আক্রমণ শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে যায়। এমনকি মাছ মারাও যেতে পারে। প্রতিকার হিসেবে আলাদা একটি পানির পাত্রে পরিমাণমতো ফরমালিন এবং ক্লোরাইড সল্ট মিশিয়ে আক্রান্ত মাছকে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় গোসল করাতে হবে। এ কাজ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত দিনে দুইবার করতে হবে।
অ্যাকুয়ারিয়াম পরিষ্কার রাখা এবং পানি পরিবর্তন করাকে কেউ কেউ ঝামেলা মনে করেন। আসলে এ কাজের জন্য সপ্তাহের ছুটির দিনই যথেষ্ঠ। শুধু প্রয়োজন ইচ্ছেশক্তি এবং কিছুটা সময় বের করে নেয়া। এর ফলাফল দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ, সেসাথে মনের প্রশান্তি। এমন সুযোগ হতে আমরা যেন বঞ্চিত না হই।
Guppi fish,,,
Angela Fish,,,
Black Moor fish
ব্লাক মর্লির পোনা,,,
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Narayanganj
1200
Narayanganj
You can buy all tipe of pigeons from here. My Facebook id name is Sheikh Pranto. You can also take suggestions from me about pigeons.
Chasara Link Road
Narayanganj, 1400
Here are all type of birds, retail and wholesale prices and including domestic & foreign fish & Foods
Narayanganj
Narayanganj
Hello Welcome to my page. I hope you like the page and stay with me. Thank you.