IK OPU Entertainmentジ
Nearby media companies
Narsingdi
Narsingdi
Narsingdi
Dhaka, Narsingdi
Narsingdi
You may also like
জীবনটাকে উপভোগ করতে শেখো প্রিয়❤
💙
◥✪◤
◥✪◤
꧁✪💎❤️💎✪꧂
꧁✪⚃❤️⚃✪꧂
☛✪IK OPU ENTERTAINMENT✪☚
꧁✪⚃❤️⚃✪꧂
꧁
স্বামী আর প্রেমিকের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু.....
সিনেমাহল থেকে বের হয়ে দেখি আমার ছাত্রী একটা ছেলের সাথে হাত ধরাধরি করে বের হচ্ছে। আমাকে দেখে আমার ছাত্রী চমকে গেলো। আমি কিছু না বলে চুপচাপ ওদের সামনে থেকে চলে গেলাম।
পরেরদিন যখন আমি আমার ছাত্রীকে পড়াতে যায় তখন ছাত্রীর বাবা আমার শার্টের কলার ধরে বলেছিলো, আমার এত সাহস কি করে হলো তার মেয়ের শরীরে হাত দেওয়ার আর বাজে ইঙ্গিত দেওয়ার..
আমি অবাক হয়ে ছাত্রীর বাবার কাছে জানতে চেয়েছিলাম আমার নামে এই নোংরা কথাটা কে বললো.
ছাত্রীর বাবা আমার ডানগালে থাপ্পড় মেরে বলেছিলো, এই কথাটা না কি আমার ছাত্রী নিজেই বলেছে।
ছাত্রীর বাসা থেকে বের হয়ে চিন্তা করতে লাগলাম, শহরের মেয়েরা স্মার্ট হয় কিন্তু এতটা স্মার্ট হয় জানতাম না। আমার অপরাধ ছিলো আমি আমার ছাত্রীকে বয়ফ্রেন্ড সহ সামনাসামনি দেখে ফেলেছিলাম। তাই আমার ছাত্রী আমার নামে তার বাবা মার কাছে নোংরা একটা জিনিস বানিয়ে বললো যাতে ওর বাবা মা আমাকে ভুল বুঝে। আর আমি কিছু বললেও যেন বিশ্বাস না করে...
তার কয়েকমাস পর ইন্টারনেটে ৮ মিনিটের একটা ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটা আমার ছাত্রী ও তার বয়ফ্রেন্ডের। আমি তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে শুধু মুচকি একটা হাসি দিলাম...
আমি যে মেসে থাকি সেই মেসে আমি বাদে সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে। সহজ কথা বলতে গেলে আমি বাদে সবার পারিবারিক অবস্থা খুব ভালো। মেসে আমার রুম মেটের ৪ হাজার টাকা হারিয়ে গেলো। সবার ধারণা হলো আমি টাকাটা চুরি করেছি কারণ আমি সেদিন কমদামের একটা স্মার্টফোন কিনেছিলাম। পাশের রুমের এক বড় ভাই তিনি জোর গলায় বললেন, উনি না কি নিজ চোখে দেখেছেন আমি আমার রুমমেট মামুনের ব্যাগে হাত দিয়েছি। আমি তখন কিছু বললাম না কারণ আমার কিছু বলার মত পরিস্থিতি ছিলো না। বড় ভাইকে সবাই খুব মানতো আমি কিছু বললেও লাভ হতো না। আমি দোকানে গিয়ে দোকানদারের হাতে পায়ে ধরে ফোনটা ফেরত দিয়ে সেই টাকাটা আমার রুমমেটকে দিলাম।
চোরের অপবাদ নিয়ে যে মেস থেকে ৫ মাস আগে বের হয়ে গিয়েছিলাম আজ সেই মেসে বড় ভাই আমাকে খবর দিয়ে নিয়ে এসেছে। সবার সামনে বড়ভাই আমার হাত ধরে বললো, পিয়াস আমায় ক্ষমা করে দিস। আমি সেদিন ইচ্ছে করে তকে চোর বানিয়েছিলাম। আসলে সেদিন টাকাটা আমি চুরি করেছিলাম।
বড়ভাইয়ের ক্যান্সার ধরা পড়েছে। তার মাঝে মৃত্যু ভয় ঢুকে গেছে।
আমি বড়ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে শুধু মুচকি একটা হাসি দিলাম...
শ্রাবণী তার সামনে রাখা গ্লাসটা আমার মুখে ছুড়ে মেরে বললো, তোর মত ভিখারীর কি করে সাহস হয় আমাকে এইসব বলার? তুই ভালো ছাত্র ছিলি দেখে তোর নোট পাওয়ার লোভে তোর সাথে বন্ধুত্ব করেছিলাম আর সেই তুই কি না আমাকে আজ প্রেমের প্রস্তাব দিস...
সেই শ্রাবণীর খুব বড়লোক ছেলের সাথেই বিয়ে হয়েছিলো। কিন্তু বিয়ের ৩ বছর পর সে আজ আমার সামনে বসা। শ্রাবণী তার স্বামীর বিরুদ্ধে এক একটা নির্যাতনের কথা বলছে আর আমি এস আই আবুল বাশার পিয়াস সুন্দর করে নোট করছি।
কথাবলার এক পর্যায়ে শ্রাবণী আমায় বললো, সেদিন যদি তোর প্রস্তাবে রাজি হয়ে যেতাম তাহলে আমার কপালে আজ এত কষ্ট থাকতো না।
আমি কিছু না বলে শুধু নিচের দিকে তাকিয়ে মুচকি একটা হাসি দিলাম। যে হাসির অর্থ হলো, কেউ তোমার উপর অন্যায় করলে সে তার প্রতিদান পাবেই।
আজ একটা কথা খুব মনে পড়ছে,
দুনিয়াতে মানুষ মানুষকে ক্ষমা করে দিলেও প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করে না। প্রকৃতি সব হিসাব করে মানুষকে তা ফিরিয়ে দেয়...
Collected
ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,
ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)
পরিস্থিতি যেমনই হোক, ডিভোর্স কখনো সুখ দেয়না!!
কমপক্ষে কোন মেয়ে সুখী হতে পারে না।
এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী😭
জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।
আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এখন এক বছর।
আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।
সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!
আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”
নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।
ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।
একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!
এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।
আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।
আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।
ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।
ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?
আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।
কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।
কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।
এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!
আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।
এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো।মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।
প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।
কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।
আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।
ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।
এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করি নি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!
মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,
ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।
আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো সাথে যেন এমন না হয়।
·কপি
এই কষ্টের শেষ কোথায়?
৪০ টাকা হালি ডিম কিনিয়া
১৮০ টাকা লিটার তেলে ভাজিয়া
১২৬০ টাকার গ্যাসের উনুনে
৭০ টাকার চাউলের সাথে
১২০ টাকার ডাউল ফুটাইয়া একসঙ্গে মাখিয়া গলাধঃকরণ করি।
অতঃপর আসমানের পানে চাহিয়া স্যাটেলাইট দেখিয়া তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে বলি এ সবই কি তোমার স্বপ্নের ফসল! তোমার নেতা কি তাহলে এই সোনার বাংলা চেয়েছিল?
👉সাধারণ মানুষ কেমন আছে একবার তাদের সাথে মিশে মনের অবস্থা জানুন, হয়তো আপনার হার্ট অ্যাটাক হবে।😑😑
#অসহায়_জাতি
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Narsingdi
Meherpara
Ichakhali
Meherpara, AUTO
★★রাতের আকাশটা দেখলে বোঝা যায়,,,,,,,� ★★নীরবতা কতটা সুন্দর হতে পারে,,,,,,��
Meherpur
Meherpara, 7100
Hillo Guys, This is vlogs videos page.u like live video shoe.so following my page
Ratanpur, Mujibnagar, Meherpur
Meherpara, 7102
Share ideas and experience... stay with me