Rakib Agro Limited.
We believe in quality and try to supply the best products for our clients.
~~ রংপুরের বিখ্যাত হাঁড়িভাঙ্গা আমের প্রকৃত ইতিহাস ~~
শুধু রংপুর নয় বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে হাঁড়িভাঙ্গা আমের সুনাম ও কদর এখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে। এই আমের অদ্ভুত নাম শুনে অনেকেই আগ্রহী হয়ে ওঠেন এই অদ্ভুত নামকরণের ইতিহাস জানতে। এ কারণে আমার ক্ষুদ্র এই প্রচেষ্টা।
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ১নং খোড়াগাছ ইউনিয়নের তেকানি গ্রাম। এই গ্রামের নফল উদ্দিন পাইকারকে ঘিরে ইতিহাস। এই এলাকার এক জমিদার তাজ বাহাদুর সিং। তাঁর জমিদারি ছিল বর্তমান বালুয়া মাসিমপুর এলাকায়। তাঁর বাড়িতে বিরাট বাগানে ছিল অনেক প্রজাতির ফলের গাছ। এই বাগানের ফল বিশেষ করে আম কিনে নিয়ে এবং আরো বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করে নফল উদ্দিন পাইকার এবং তাঁর ছেলে তমির উদ্দিন পাইকার করতেন ব্যবসা। জমিদার তাজ বাহাদুর সিং-এর বাগানে যেসব গাছে আম পাওয়া যেত তার মধ্যে একটি গাছের আম ছিল ভীষণ সুস্বাদু, আঁশ বিহীন এবং সুমিষ্ট। এই আম খেয়ে মুগ্ধ হয়ে পাইকার নফল উদ্দিন এর একটা চারা করে নিজ বাড়ির পাশে রোপণ করেন। কোন এক বন্যার সময় (১৯৮৮) এবং পরবর্তীতে নদী ভাঙনে জমিদারের বাগান যমুনেশ্বরী নদীতে বিলীন হয়।
মিঠাপুকুরের এই এলাকা হচ্ছে খিয়ারী মাটির শুষ্ক এলাকা। এছাড়া বরেন্দ্রপ্রবণ অঞ্চল হওয়ার কারণে এখানকার লাগানো গাছে পানি দিতে হতো সবসময়। নফল উদ্দিনকে পাইকারি মানে ব্যবসার কাজে দিনভর ছোটাছুটি করতে হয়। তিনি সেই আম গাছের চারাটার প্রতি এতো যত্নশীল হয়ে ওঠেন যে ওই আম গাছের চারার গোড়ায় মাটির হাঁড়ি দিয়ে বিশেষ কায়দায় পানি রেখে তা দিয়ে সেচ দিতেন। এর মধ্যে এক রাতে কে বা কারা ওই মাটির হাঁড়িটি ভেঙে ফেলে। এরপর ওই গাছে একসময় (তিন বছর পর) আম ধরে। আম প্রতিবেশীদের দিলে এবং বিক্রির জন্য পার্শ্ববর্তী বাজারে নিয়ে গেলে লোকজন আম খেয়ে অভিভূত হয়ে যান। তারা জিজ্ঞেস করেন কোন গাছের আম এটা। নফল উদ্দিন পাইকার তখন জানায়, যে গাছের নীচে পানি রাখা হাঁড়িটা মানুষ ভেঙেছিল সেই হাঁড়িভাঙ্গা গাছের আম এটা।
পরবর্তীতে এভাবেই হাঁড়িভাঙ্গা গাছের আম বলতে বলতে হাঁড়িভাঙ্গা আম নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে এই চমৎকার সুমিষ্ট, আঁশহীন আমটি। এখনো ইতিহাসের ও কালের সাক্ষী হয়ে আছে তেকানী পাড়ায় সেই নফল উদ্দিন পাইকারের আম গাছটি। কলম ও চারা করে ধীরে ধীরে এর ব্যাপক বিস্তার ঘটে মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ,পদাগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বর্তমানে এই গাছটির বয়স ৬৪ বছর বলে জানা গেছে।
অপর এক তথ্যে জানা যায়, নফল উদ্দিনের পুত্র তমির উদ্দিন জমিদারের বাগান বিলীন হওয়ার পূর্বে একটি আম গাছের চারা এনে নিজ বাড়িতে রোপণ করেন। শুষ্ক মৌসুম ও বরেন্দ্রপ্রবণ অঞ্চল হওয়ার আমের চারাটি একটি হাঁড়িতে রোপণ করে পরিচর্যা করতে থাকেন। কিন্তু কয়েকদিন পর কে বা কারা হাঁড়িটা ভেঙ্গে ফেলে। তবে এতে চারাটার কোন ক্ষতি হয় না। আমের সেই চারা ক্রমে বৃক্ষে পরিণত হয়। তিন বছর পর আম ধরে। সুমিষ্ট সে আম খেয়ে মানুষ অভিভূত হয়ে জানতে চান কোন গাছ কি জাতের আম। তখন নফল উদ্দিন জানান হাঁড়িভাঙ্গা গাছটার আম। 'হাঁড়িভাঙ্গা গাছটা' থেকে হয়ে যায় হাঁড়িভাঙ্গা আম।
এই আম চাষ, ফলন ও সম্প্রসারণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আলহাজ আব্দুস সালাম সরকার, পাইকার নফল উদ্দিন ও তাঁর ছেলে তমির উদ্দিন সরকার। সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়ে ১৯৯৩ সালে আব্দুস সালাম সরকার হাঁড়িভাঙ্গা আমের চারা সংগ্রহ ও রোপণে উদ্যোগী হন। তিনি নফল উদ্দিন পাইকারের ছেলে তমির উদ্দিন পাইকারের বাড়িতে যান এবং চারা সংগ্রহ করেন।
বর্তমানে রংপুরের মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, তারাগঞ্জ,পীরগাছা, রংপুর সদর, পীরগঞ্জ,কাউনিয়ার বেশ কিছু এলাকায় এই আমের বাগান গড়ে উঠেছে। পাশাপাশি ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড় ও গাইবান্ধা জেলার কিছু এলাকায় এখন এই আম চাষ হচ্ছে। তবে খিয়ারী মাটির হাঁড়িভাঙ্গার স্বাদ স্বর্গীয়, অসাধারণ!
Rakib Agro Limited. এর পক্ষ থেকে ঈদ মুবারক সকলকে 💚💞😍
تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَ مِنْكُم
"তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"
অর্থ:"আল্লাহ আপনাদের এবং আমাদের (সৎকর্মগুলো) কবুল করুন।"
সকলের ভালোবাসা এবং স্নেহ নিয়ে এগিয়ে যেতে চায় সামনের দিকে 🥰
আলহামদুলিল্লাহ, কুরবানির জন্য Rakib Agro Limited. এর নতুন সংযোজন !
মূল্য :1,75,000 টাকা ( এক লক্ষ পচাত্তর হাজার টাকা -Negotiable)
গরুর মাংস ও হাড়ের ওজন: আনুমানিক 260-280 কেজি প্রায়
গরুর দাঁত : চারটি
🌙আসসালামু আলাইকুম, আল্লাহ্র রহমতে পবিত্র কোরবানীর ঈদ ২০২১ উপলক্ষে আমাদের কাছে পাচ্ছেন আকর্ষনীয় কিছু #গরু 🐂🐂।আমাদের গরুর বৈশিষ্ট্যসমূহ 👇👇👇
* ১০০% সুস্থ, সবল ও কোরবানির জন্য উপযুক্ত
* প্রাকৃতিক পরিবেশে লালন-পালন করা হয়
* সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক খাবার দেওয়া হয়
* প্রতিদিন সবুজ ঘাস খাওয়ানো হয়
* সকল প্রকার রোগ-ব্যাধি মুক্ত
সবার কাছে বিনীত অনুরোধ থাকবে যারা কুরবানির জন্য কিনতে ইচ্ছুক তারা যেনো অবশ্যই গরু এসে দেখে তারপর কিনেন কেননা আমাদের গরুগুলো একদম বাড়ির গরুয়া পরিবেশে লালন পালন করা ।
সারা বাংলাদেশে ডেলিভারি দেওয়া যাবে শর্ত প্রযোজ্য***
স্থান : চর আমলাব, বেলাব, নরসিংদী
বিস্তারিত জানতে আমাদের কল করুন- 01521327756
অথবা আমাদের পেইজে মেসেজ করুন 📩 ।
আসুন জেনে নেই, সুস্থ গরু চেনার সহজ উপায়:👇👇
কয়েকদিন পরই পবিত্র ঈদুল আযহা। এরই মধ্যে জমতে শুরু করেছে কোরবানির পশুর হাটগুলো। প্রতিবছর কোরবানির ঈদে পশু কেনা হলেও তা যাচাই-বাছাই করার পারদর্শিতা থাকে হাতে গোনা কিছু মানুষের। ফলে কেউ ভালো পশু কিনতে গিয়ে মোটাতাজা করা পশু ঘরে আনেন। তবে কিছু বিষয় জানা থাকলে ভালো গরু কেনা সম্ভব।
* সুস্থ গরুর নাকের ওপরের অংশ ভেজা থাকে। এছাড়া গরুর মুখের সামনে খাবার রাখলে যদি সঙ্গে সঙ্গে জিহ্বা দিয়ে টেনে নেয় তাহলেও ধরে নেবেন গরুটি সুস্থ। মনে রাখবেন, অসুস্থ গরু খাবার খেতে চায় না।
* চামড়া একদম চকচক করছে, এমন গরু কেনা থেকে বিরত থাকুন। কারণ ট্যাবলেট প্রয়োগ করা বেশিরভাগ গরুর চামড়া চকচকে হয়।
* মোটা গরু মানেই সুস্থ, তা মোটেও না। মোটা গরুতে অনেক বেশি চর্বি থাকে, যা খাওয়ার পর স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বাড়তে পারে। বিভিন্ন ওষুধ খাইয়ে অনেক সময় গরু মোটাতাজা করা হয়। তাই এ সব গরু হতে সাবধান।
* ওষুধ খাওয়ানো গরুর মাংস খুবই নরম হয়ে যায়। এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে পেছনের রানের মাংস পরীক্ষা করতে হবে। সুস্থ গরুর রানের মাংস থাকবে শক্ত।
* গরুর কুঁজ মোটা ও টানটান থাকলে বুঝতে হবে গরুটি সুস্থ।
* শিং ভাঙা, লেজ কাটা, জিহ্বা, ক্ষুর, মুখ, গোড়ালি ক্ষত আছে কি-না তা ভালো করে দেখে নিতে হবে।
* গরুর পাঁজরের হাড়ে যে তিন কোনা গর্ত থাকে যাকে ফ্লায়েন্ট জয়েন্ট বলে তাতে কোনা রয়েছে কিনা সেটি খেয়াল রাখতে হবে। যেসব গরুকে স্টেরয়েড জাতীয় খাবার খাওয়ানো হয় সেগুলোর পাঁজরের স্থান ফোলা থাকে এবং সেখানেও মাংস থাকে।
* ট্যাবলেট খাওয়ানো গরুর আরেকটি লক্ষণ হল মুখে অতিরিক্ত লালা বা ফেনা থাকা।
Rakib Agro Limited.
কৃত্রিমভাবে মোটাতাজা করা গরু চেনার উপায়👇👇👇
পবিত্র ঈদ-উল-আজহায় দেশে প্রায় ১ কোটি গরু, ছাগল, মহিষ ও ভেড়া কোরবানি দেওয়া হয়। যার প্রায় ৭০ শতাংশই গরু। গরুর বয়স কমপক্ষে দুই বছর হলে সেটি কোরবানির জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়। এ ক্ষেত্রে গরুর দাঁত দেখে বয়স যাচাই করে নিতে হয়। গরুর নিচের পাটিতে যদি দুধদাঁতের পাশাপাশি সামনে অন্তত দুটি কোদালের মতো স্থায়ী দাঁত থাকে, তাহলে বুঝতে হবে গরুটি কোরবানির উপযুক্ত।
সবাই চান সামর্থ্য অনুযায়ী মোটাতাজা একটি গরু কোরবানি দেবেন। অনেক সময় গরু মোটা পাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু ‘তাজা’ পাওয়া যায় না। কারণ, কৃত্রিমভাবে গরু মোটাতাজা করা হয়। বেশি মুনাফার আশায় স্টেরয়েড ব্যবহারসহ নানাভাবে গরু দ্রুত মোটাতাজা করা হয়। সেসব গরুর মাংস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে কিছু বিষয় জানা থাকলে সুস্থ এবং ওষুধ খাইয়ে মোটাতাজা করা পশু চেনা যায়। আসুন এ বিষয়ে চোখ বোলানো যাক:
আঙুলের চাপে মাংস দেবে যাওয়া: কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজা করা গরুর গায়ে আঙুল দিয়ে চাপ দিলে ওই স্থানের মাংস দেবে যাবে এবং দেবে যাওয়া অংশ আবার স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগবে। কিন্তু বৈজ্ঞানিক উপায়ে বা স্বাভাবিকভাবে মোটা করা গবাদিপশুর ক্ষেত্রে দ্রুতই মাংস স্বাভাবিক হয়।
দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ: কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজা করা গরু দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে। একটু হাঁটলেই হাঁপায়। খুবই ক্লান্ত দেখায়। শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণের সময় যদি শব্দ হয়, তাহলে এ ধরনের গরু না কেনাই ভালো।
রানের মাংস: গরুর পেছনের রানের মাংস পরীক্ষা করলে একটু ধারণা পাওয়া সম্ভব। ইনজেকশন দেওয়া গরুর রানের মাংস নরম হয়। স্বাভাবিকভাবে যেসব গরু মোটা হয়, সেগুলোর রানের মাংস শক্ত হয়।
লালা বা ফেনা: যেসব গরুর মুখে কম লালা বা ফেনা থাকে, সেই গরু কেনার চেষ্টা করুন। এগুলো কৃত্রিম উপায়ে মোটা করা পশু নয়।
খুব শান্ত: গরু একটু চটপটে থাকে। কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজা করা গরু শরীরে পানি জমার কারণে নড়াচড়া একটু কম করে। এক জায়গায় বসে থাকে। এসব ক্ষেত্রে গরুকে বসা থেকে উঠিয়ে হাঁটিয়ে দেখতে হয়।
খাবার: গরুর মুখের সামনে খাবার ধরলে যদি নিজ থেকে জিব দিয়ে খাবার টেনে নিয়ে খেতে থাকে, তবে বোঝা যাবে গরুটি সুস্থ। যদি অসুস্থ হয়, তবে সে খাবার খেতে চায় না।
নাকের ওপরটা ভেজা: সুস্থ গরুর নাকের ওপরটা ভেজা ভেজা থাকে। সুস্থ গরুর পিঠের কুঁজ মোটা ও টান টান হয়।
পা ও মুখ ফোলা: ইনজেকশন দিয়ে কিংবা ওষুধ খাইয়ে মোটা করা গরুর পা ও মুখ ফোলা থাকবে, শরীর থলথল করবে, অধিকাংশ সময় এই গরু ঝিমাবে, সহজে নড়াচড়া করবে না।
হাড় বেরিয়ে পড়া: হাটে যাওয়ার পর উষ্কখুষ্ক, চামড়ার ওপর দিয়ে হাড় বেরিয়ে পড়া পশু কিনতে চেষ্টা করুন। এগুলো কোনো রকম কৃত্রিম উপায় ছাড়াই বাজারে সরবরাহ করা হয়।
তাপমাত্রা: গরুর শরীরে হাত দিয়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মনে হলে বুঝতে হবে গরুটি অসুস্থ।
পাঁজরের হাড়: সুস্থ গরুর চামড়ার ওপর দিয়ে কয়েকটা পাঁজরের হাড় বোঝা যাবে।
দিনের আলো থাকতে থাকতেই গবাদিপশু কেনা উচিত। রাতের বেলা গরুর এতগুলো বিষয় ঠিকঠাক যাচাই করা সম্ভব না-ও হতে পারে।
– ডা. এ কে এম এম হুমায়ুন কবির (চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক)
#হাড়িভাঙ্গা_আম
#ফরমালিনমুক্ত🥭
#সরাসরি বাগান থেকে ফরমালিনমুক্ত হাড়িভাঙ্গা আম এখন আপনার হাতের মুঠোয় ।
#ফরমালিনমুক্ত, আঁশবিহীন, রসালো, সুস্বাদু, মিষ্টি ও ফ্রেশ হাড়িভাঙ্গা আম দেশের যে কোনো স্থানে কুরিয়ারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেতে মেসেজ করুন আমাদের
হাড়িভাঙ্গা আমের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কয়েকটি প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয়েছে। নিম্নরুপ --
👉২০ কেজি
👉৪০ কেজি (1 কেজি আম ফ্রি)
👉 ৬০ কেজি (2 কেজি আম ফ্রি)
👉৮০ কেজি ( 3 কেজি আম ফ্রি)
বর্তমান সময়ে হাড়িভাঙ্গা আম রংপুর বিভাগে জনপ্রিয়তার শীর্ষে । আমটির স্বাদ দেশের সকল প্রকারের আমকে ছাপিয়ে গেছে। তবে আমটির ফলন তুলনামূলক কম হওয়ায় আর বাজারে প্রচুর চাহিদা থাকায় আমটির দাম অনেক বেশি থাকে তাই সব কিছু বিবেচনায় কেজি প্রতি পাচ্ছেন মাত্র 73 টাকা করে!!!!
বি. দ্রঃ আমরা কেবলমাত্র আমের দাম, ক্যারেট/ খাঁচা ও কুরিয়ার চার্জ নিয়ে থাকি। অন্যান্য খরচ নেয়া হয় না ( প্যাকিজিং, লেবার খরচ, কুরিয়ার পর্যন্ত দিয়ে আসা একদম ফ্রি)।
★ কুরিয়ার করার পর রশিদ + ক্যারেট/ খাঁচার ছবি দিয়ে দেয়া হবে ইনশাল্লাহ
অর্ডার করতে ----
আপনার নাম :
ঠিকানা:
মোবাইল নাম্বার :
ইনবক্সে লিখুন!
যে কোন প্রয়োজনে করুন 01521327756 (বিকাশ,নগদ,রকেট )
হাড়িভাঙ্গা আমের বাগান থেকে 🥰
যারা আমের প্রি-অর্ডার করেছিলেন আজকে থেকে ডেলিভারি দেওয়া শুরু হয়েছে ইনশাল্লাহ 100% ফরমালিনমুক্ত আম আপনাদের কাছে পৌছেঁ দিতে আমরা বদ্ধপরিকর ।
অর্ডার করতে মেসেজ করুন পেইজে অথবা
কল করুন 01521327756
আম সংরক্ষণে করনীয়👇👇👇👇
🥭যেহেতু আমগুলো কেমিক্যাল দেওয়া নেই,
তাই বাড়তি যত্ন নিতে হবে।
🥭প্রথমেই আমগুলোকে ক্যারেট থেকে বের করে পাকা বা আঘাতপ্রাপ্ত আমগুলোকে আলাদা করতে হবে।
🥭 তারপর ফ্লোরে বেশি করে পেপার বিছিয়ে তার উপর একটা একটা করে আম সাজিয়ে রাখতে হবে। উপর দিয়ে পেপার + চটের বস্তা বা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। এতে কোন আম পাকল এটা সহজে চেক করা যাবে।
🥭এই আম দিনে অন্তত দুইবার পরীক্ষা করতে হবে (সকাল-বিকাল)। পাকা আমগুলোকে সরিয়ে খেয়ে ফেলুন অথবা ফ্রীজে নরমালে সংরক্ষণ করুন।
🥭 আমগুলো কখনোও বাজারের আমের মত সুন্দরভাবে পাকবে না বা রং আসবে না। বোঁটার কাছে পঁচন, চামড়ায় ছোট ছোট কালো দাগ এগুলো স্বাভাবিক। এগুলোই প্রমান করে আমে প্রিজারভেটিভ দেওয়া নয়।
🥭 অনেকে মনে করেন আম খোলা থাক, আস্তে আস্তে পাকবে আর আস্তে আস্তে খাবো। ভুলেও এটা ভাববেন না।
খোলা ঝুড়িতে, এসি রুমে, ফ্যানের নিচে, ঠান্ডা পরিবেশে কখনোও আম মিস্টি হয়ে পাকবে না। এতে আমগুলো পঁচে যাবে, চামড়া কুঁচকিয়ে যাবে, আম আধাপাকা, আধাকাঁচা থাকবে এবং খেতেও টক লাগবে !
#হাড়িভাঙ্গা_আম
🥭প্রি-অর্ডার~ প্রি-অর্ডার~প্রি-অর্ডার🥭
প্রি-অর্ডার করলেই পাচ্ছেন কেজি প্রতি আমে ফ্ল্যাট 10% ডিসকাউন্ট!!!
#সরাসরি বাগান থেকে ফরমালিনমুক্ত হাড়িভাঙ্গা আম এখন আপনার হাতের মুঠোয় ।
#ফরমালিনমুক্ত, আঁশবিহীন, রসালো, সুস্বাদু, মিষ্টি ও ফ্রেশ হাড়িভাঙ্গা আম দেশের যে কোনো স্থানে কুরিয়ারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেতে মেসেজ করুন আমাদের
হাড়িভাঙ্গা আমের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কয়েকটি প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয়েছে। নিম্নরুপ
👉১০ কেজি
👉২০ কেজি
👉৪০ কেজি (1 কেজি আম ফ্রি)
বর্তমান সময়ে হাড়িভাঙ্গা আম রংপুর বিভাগে জনপ্রিয়তার শীর্ষে । আমটির স্বাদ দেশের সকল প্রকারের আমকে ছাপিয়ে গেছে। তবে আমটির ফলন তুলনামূলক কম হওয়ায় আর বাজারে প্রচুর চাহিদা থাকায় আমটির দাম অনেক বেশি থাকে তাও প্রিঅর্ডার করলে কেজি প্রতি পাচ্ছেন মাত্র ৬৭ টাকা করে !!! জুনের মাঝামাঝি সময় থেকে গাছ থেকে পেরে প্রিঅর্ডারতকৃত আম ডেলিভারি দেওয়া হবে!
বি. দ্রঃ আমরা কেবলমাত্র আমের দাম, ক্যারেট/ খাঁচা ও কুরিয়ার চার্জ নিয়ে থাকি। অন্যান্য খরচ নেয়া হয় না ( প্যাকিজিং, লেবার খরচ, কুরিয়ার পর্যন্ত দিয়ে আসা একদম ফ্রি)।
★ কুরিয়ার করার পর রশিদ + ক্যারেট/ খাঁচার ছবি দিয়ে দেয়া হবে ইনশাল্লাহ
#প্রি-অর্ডার করতে ----
আপনার নাম :
ঠিকানা:
মোবাইল নাম্বার :
ইনবক্সে লিখুন!
যে কোন প্রয়োজনে করুন 01521327756 (বিকাশ,নগদ)
Hello Mango Lovers🥭🥭🥭😋😋😍
Welcome to Rakib Argo limited.
আম প্রিয় মানুষদের অপেক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে...খুব শীঘ্রই ,, আপনাদের মাঝে নিয়ে আসছে রাজশাহীর ১০০% ফরমালিন মুক্ত ফ্রেশ ও অত্যন্ত মিষ্টি সুগন্ধ যুক্ত সকল আম গুলো যেমন;
#গোপালভোগ
#হিমসাগর
#খিরসাপাত
#ল্যাংড়া
#আম্রপলি
#হাড়িভাঙ্গা
#রানিপছন্দ
#মোহনভোগ
#ফজলি
#লখনা
আমরা আমাদের নিজস্ব বাগান থেকে সবচেয়ে সেরা ফ্রেশ আম গুলাই স্মার্ট পাকেজিং করে, যেকোন কুরিয়ের মাধ্যমে ক্রেতাদের নিকটস্থ কুরিয়ারে পৌছেঁ দিবো ইনশাল্লাহ 💞
আমরা খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় করে থাকি। জুনের শুরু দিক থেকে সকল প্রকার আম গুলো পর্যায়ক্রমে পেতে শুরু করবেন ইন-শা-আল্লাহ্।
আম বিষয়ক সকল আপডেট পেতে আমাদের পেইজের সাথেই থাকুন।
বিস্তারিত জানতে পেইজে মেসেজ করুন অথবা কল করুন 01521327756 নাম্বারে 🥰
আমের উপকারিতাঃ
আম কেন খাবেন? কারণ, এটি একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ফল যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন অস্বাভাবিকতার বিরুদ্ধে কাজ করে, আমের উপকারিতা ব্যাপক । যেমন-
কর্মশক্তি বৃদ্ধি
আমে রয়েছে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট, যা কর্মশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরিমিত পরিমাণ আম শরীরে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা যদি ৫-৬টি আম পাতা ধুয়ে একটি পাত্রে সেদ্ধ করে নিয়ে সারারাত রেখে সকালে এর ক্বাথ ছেকে নিয়ে পান করে করেন তাহলে এটা ইন্সুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেন। এছাড়া, এই ফলে রয়েছে উচ্চ মাত্রার গ্লুটামাইন এসিড নামক প্রোটিন যা মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
মর্নিং সিকনেস দূরীকরণ
কাঁচা আম গর্ভাবস্থার উপসর্গের তীব্রতা কমাতে এবং ঘন ঘন মর্নিং সিকনেস হওয়ার প্রবণতা কমাতে সাহায্য করে । নিয়মিত কাঁচা আম খেলে মর্নিং সিকনেস পুরোপুরি দূর হয়।
স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধে
আম থেকে ভিটামিন সি পাওয়া যায় যা স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। দাঁত, মাড়ি, ত্বক ও হাড়ের সুস্থতা রক্ষা করতেও সাহায্য করে ভিটামিন ‘সি’। এছাড়া, আমে ভিটামিন ‘সি’ ‘এ’ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রায় ২৫টি ক্যারোটিনয়েড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
চোখের যত্নে
আমে রয়েছে প্রচুর ক্যারোটিন যা চোখ সুস্থ রাখে, সর্দি-কাশিও দূর করে। শুধুমাত্র এক কাপ পাকা আম খেয়ে সারাদিনের ভিটামিন এর চাহিদার ২৫% পূরণ করা সম্ভব। এটা দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে, চোখের শুষ্কতা ও রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।
হাড় গঠনে
আমে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড় গঠনে সাহায্য করে। সুতরাং প্রতিটি মানুষের আম খাওয়া প্রয়োজন। তাহলে হাড় ও দাঁত সুস্থ থাকবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণ এবং হজমে সাহায্য করে
আম প্রচুর খাদ্য আঁশ, ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর। আম উচ্চ আঁশযুক্ত হওয়ায় তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটা হজমের জন্য ভালো এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। তাই যাদের হজমের সমস্যা আছে, তারা আম খেলে অনেক উপকার পাবেন।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষায়
আমে থাকা উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’, পেকটিন ও আঁশ কোলেস্টেরলের ক্ষতিকর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আম পটাশিয়ামের খুব ভালো উৎস যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ঘামের কারণে শরীর থেকে সোডিয়াম বের হয়ে যায়। আর, কাঁচাআম শরীরের সেই সোডিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। কাঁচাআমের পেকটিন গ্যাস্ট্রোইন টেস্টাইনাল রোগের চিকিৎসায়ও অত্যন্ত উপকারী। আমে উচ্চ আঁশ ও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় তা হৃদরোগের সম্ভাবনাকে কমায় এবং এর বিদ্যমান পটাশিয়াম রক্তস্বল্পতা দূর করে ও হৃদযন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ
আম ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান পালন করে। গবেষকরা বলেছেন যে, আমে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও উচ্চ পরিমাণ খাদ্য আঁশ থাকার কারণে এটা কোলন ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, রক্তস্বল্পতা, লিউকেমিয়া ও প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও ক্যারোটিন, আইসো-কেরোটিন, এস্ট্রাগ্যালিন, ফিসেটিন, গ্যালিক এসিড ইত্যাদি এনজাইম ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
তারুণ্য ধরে রাখতে
আমে থাকা ভিটামিন ‘সি’ কোলাজেনের উৎপাদনে সাহায্য করে যার ফলে ত্বক সতেজ ও টানটান হয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘ই’ যা ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া, ভিটামিন ‘ই’ থাকাতে এটা সেক্স হরমোনকেও নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
আমের এত গুণ!!! তবে সাবধান! আজকাল বাজারের টসটসে আমের প্রায় সবই কার্বাইড নামক বিষ প্রয়োগ করে পাকানো হচ্ছে। কারণ, আম অত্যন্ত পচনশীল একটি ফল। ফরমালিনসহ বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক মিশিয়ে ব্যবসায়ীরা এ ফল ৬ থেকে ৭ মাস পর্যন্ত রেখে দিতে পারে। তাই বলে আম খাব না তা কী করে হয়! অবশ্যই আম খাবেন তবে সবার কাছ থেকে না.....নির্ভর যোগ্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্টান থেকে আম সংগ্রহ করেন বা নিজে এসে বাগান থেকে সংগ্রহ করবেন।
Welcome everyone to Rakib Agro limited.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Narsingdi
Narsingdi, 1630
Hi I am Sadiq Noor. This is my official page. All kinds of business updates can be found here. Of course everyone will like and follow. Greetings to all.
Ghorashal Pourashova
Narsingdi, 1611
Coffee Machine & All spare parts & Coffee & milk Tea & others premixes.
Narsingdi
Narsingdi, 1600
এমবি মিনিট কার্ড রিটেইলারদের নি বিক্রী এবং নতুন সিম বা সাব বাড়িতে গিয়ে একটিভ করে দেওয়া হয়
Dhaka
Narsingdi, 1603
Dhaka sell Bazar in Bangladesh. Dhaka Buy Sell Exchange. ঢাকা সেল বাজার। ?
Kamartek Bus Stand, Shibpur
Narsingdi, 1620
আপনার পোল্ট্রি খামারের প্রয়োজনীয় পুষ্টি, উপাদান ,ফিড বাছাই এবং নিরাময় কেন্দ্র।
Marjal
Narsingdi, 1630
All kinds of organic foods, fruits & etc items are available here.