Nurunnahar Ripa Biswas
লেখা লেখি, ভিডিওস , অডিওস, কবিতা আবৃতি , গান, নতুন নতুন কন্টেন।
ভাবি এক দুই মিনিটের রিলস বানাবো। এটা ভেবে এক বছর চলে গেছে। লে আমি!! 😇😇😇
যখন দেখো আমি অনলাইনে আছি। তবে মোবাইল আমার কাছে নেই। তার নামে??!!! 😇😇
আগে তোমাকে ভালোবাসতাম। এখন ভালোবাসি কিনা এটা অবসরে ভাবতে হবে। তবে আমার তো কোনো অবসর নেই।
মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনে কিছু কিছু কাজ করেছি। যেটা না করলেও পারতাম 😓😓😓
আজীবন গরীব থাকতে চাইলে সৎ থাকো। কেউ তোমাকে বড়োলোক বানাতে পারবে না।
আমি সবসময়ই হাসি বলে ভেবনা, আমার মন খারাপ হয় না!!
যে অল্পে সন্তুষ্ট থাকে,, তাকে পরিবারের সবাই অল্পই দেয়।
সবাই না, তবে কেউ কেউ সবসময়ই একা থাকে। অনেক কোলাহলের ভিতরেও সে একা!!!
প্লিজ কেউ একটু করে পরামর্শ দিবেন না।যদি পরামর্শ দিতেই চান তাহলে পুরোটা দিন।
শুভ সকাল, আজকের সকালটা একটু অন্যরকম মনে হয় কেনো
বাইরে অন্ধকার, মানে এখন রাত। আকাশ দেখি।
মন যখন সেলফি তুলতে চায়
আম পাড়তে কার না ভালো লাগে। আম পাড়া অনেক মজার কাজ। আমি খুব সকালে ছাদে গিয়ে আম পাড়ি।
একজন সফল মানুষকে কাছ থেকে দেখতে ইচ্ছে করে খুব। তার সাথে গল্প করতে ইচ্ছে করে। জানতে ইচ্ছে করে অনেক প্রশ্নের উত্তর।
চারপাশে ব্যর্থ মানুষ দেখে দেখে আমি হতাশ।
সকালটা সত্যি সুন্দর। শুভ সকাল আমাকে।
এইভাবে জীবন একদিন শেষ হয়ে যাবে। জীবনের কোনো মানে থাকবেনা। কেউ জানবেনা আমাকে। কেউ মনে করবেনা আমাকে। শুধু আমিই আমাকে জানব।
প্রতিদিন সকাল হয় আমি রান্না করি। দুপুর হয় আমি রান্না করি। হয় বিকাল হয় সন্ধ্যা। আসে রাত আমি চোখ বুঝে জেগে ভাবি। কতকিছু ভাবি। জীবনটা হয়তো কাজে আসল না কারোর। আমার দ্বারা কারোর কোনো উপকার হলো না। বা কারোর ক্ষতি হলোনা। আমি আমার মতোন না। আমি আসলে কিছুই না।
অনেক কিছু ভাবি। কতকিছু করার পরিকল্পনা করি। করা আর হয়ে উঠে না। আস্তে আস্তে জীবনের শেষ পর্যায়ে চলে যাবো। হয়তোবা আর কখনো কিছুই করা হবে না।
এইভাবেই জীবন শেষ হয়ে যাবে একদিন। জীবনের কোনো মানে থাকবেনা।
ঈদ মোবারক
না চাইতেই এমনটা হয়।
আমি কিন্তু ইচ্ছে করে করছি না।
অনেক কাজ করার পর যখন গা হেলান দিয়ে একটু কাত হই। বিশ্রাম নেই ঠিক, ভাবি নিজেকে একটু আরাম দেই।
একটু চোখ বুঝতেই ভেসে ওঠে তোমার ছবি।
নিজের অজান্তে অনেকক্ষণ ধরে তোমার কথা ভাবি। কত কিছু ভাবি। এমন যদি হতো, যেমনটা এখন তেমন যদি না হতো। অন্য রকম হতে পারত জীবনটা। কেনো যে হলো না। দীর্ঘ সময় চলে যায়। শুয়ে থেকে হঠাৎ ক্লান্ত লাগে শরীর। আমি আবার বাস্তবতায় ফিরে আসি। তখন অস্থিরতা কাজ করে। নিজেকে সামলাই। ধীরে ধীরে ঘুমিয়ে পড়ি। নতুন একটা সকাল দেখি। আবার আগের মতন দিন শুরু হয়।
আমাদের নারী অথবা পুরুষ সবারই উচিত প্রথমে নিজের ভরন পোষন নিজের করার ক্ষমতা অর্জন করা। তারপর আমরা অন্যকে নিয়ে ভাবব।
যখন কেউ অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলবে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে চাইবে সরাসরি। তখন অনেকেই বলবে সরকারের বিরোধীতা করছি। এটা খুবই দুঃখজনক।
এতো এতো ভিক্ষুক দেখে খুব দুঃখ হয়। ওদের জন্য কিছু একটা করতে পারলে ভালো হতো। স্থায়ী কিছু একটা করতে ইচ্ছে করে ভিক্ষুকদের জন্য।
ঘর থেকে বাহির, যেখানে যাবো ভিক্ষুক এসে হাজির। অলিতে গলিতে সবজায়গা ভিক্ষুক। যতক্ষণ বাড়িতে আছি একটু পর পর ভিক্ষুক এসে হাজির।
শুধু নিজেকে ভালোবাসি। নিজের যা করতে ইচ্ছে হয় তাই করি। কারোর ক্ষতি না করে নিজের মতো করে চলার চেষ্টা করি। তবেই তো আমি সুখি।
নিজেকে সুখি করার দায়িত্ব শুধুই নিজের।
শুরু করব শুরু করব ভেবে কাজটা আর শুরু করাই হয়না। হ্যাঁ এমনটাই আমি। লোকে কি বলবে এটা ভেবে আমার পরিবার সব কাজে বাধা দেয়। আমি মেনে নেই আর বসে বসে আফসোস করি।
এখন আমিও শাশুড়ি।
তখন আমি বউ, সবে ঘরের আদুরে মেয়ে থেকে অন্যের বাড়ির বউ হয়েছি। আমার মধ্যে মেয়ে ভাবটা তো আছেই। হুট করে বউ হলেই তো আর ভাবটা বউ বউ হয়ে যায় না। আমার খাবার খাওয়ার ঢং, আমার জামা কাপড় পড়ার ঢং, সর্বত্র চলাফেরা করার ঢং মেয়েদের মতই। তার জন্য অনেক কথা শোনা হতো। বাড়ির বউদের নাকি অন্য রকম হতে হয়। এই যে আমার শাশুড়ি বাড়ির বউ উনি সবার পরে খাবার খান। গত কালের বাসি খাবারটা খেয়ে ফেলেন। সবাই তৃপ্তি নিয়ে খেয়ে সারলে উনার খুব খুশি লাগে। তারপর যা থাকে অবশিষ্ট তাই খেয়ে শান্তি পান। এসব কথায় আমার খুব দুঃখ হতো। আমি মাত্র কৈশোরকালে পা দিয়েছি। আমার দুরন্তপনায় এত গাম্ভীর্যতা আনতে হবে।খুব তাড়াতাড়ি এত বড়ো মানুষের মত আচরন করব। আমার কোনো চাহিদা,থাকবে না। ভেবে আমার খুব দুঃখ হতো। মনে মনে শাশুড়িকে খুব গাল দিতাম। অপছন্দ করতাম। ভাবতাম একদিন আমার যখন নিজের সংসার হবে। যখন একা থাকব। তখন বেশি বেশি করে খাবার খাব। মনের মত কাপড় কিনে পড়ব। নিজের পছন্দমত রান্না করব। ইচ্ছে হলে একটু ঘুমিয়ে থাকব।
বিশ বছর সংসার করার পর। আমার নিজের একা থাকার সুযোগ হলো। মনের মতো রান্না বান্না করার সুযোগ আসল।সবাইকে নিজের মতো করে রান্না করে খাওয়াই। প্রতিক্ষণ ভাবি আজকে আমি আমার পছন্দমত একটা আইটেম রান্না করে খাবো। সেই ছোটোবেলায় আমার মা যা রান্না করে খাওয়াতেন। আমি না এতো বছর পরেও সেই খাবারের গন্ধ পাই। রাতে ঘুমানোর আগে ভাবি আমার মা আমাকে কেমন করে আদর করে খাওয়াতেন। আলু ভাজা ভাত, আলু ভাজা রুটি, সেই মাছের ঝোল গরম ভাত, সবকিছুর গন্ধ স্বাদ এখনো নাকে লেগে আছে।
বিশটা বছর পেরিয়ে গেছে। আমার কোনো আহ্লাদ নেই। গত কালের বেচের যাওয় ভাত তরকারি খেয়ে। সবার পরে খেয়ে। এখন আর চাইলেও পারিনা। অনেক বছরের অভ্যাস ত্যাগ করা বড়ো কঠিন। নিজেকে এখন শাশুড়ির মতো মনে হয়।
মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখার পর শোনার পর।আমার অনুভূতি গুলো এমন হয়। যে নিজের যে কোন দুঃখ কষ্টটা ছিলো সেটা আর মনে করতে পরতেছি না। হ্যাঁ এমনটাই আমি।
ত্রিশ বছর পেরিয়ে গেছে জীবন থেকে।
এখনো আরো অনেক বছর হয়তো আমি বাঁচব।
একটা অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে তোমার জন্য।
এটা একটা ভালোলাগা। ভালোবাসাও বলতে পারো।
সব সম্পর্কের শেষ পর্যায়ে এসে আমি আজো ভাবি তোমায়।
জানি আর নতুন কোনো সম্পর্কের সাথে আমি জড়িত হতে পারব না জানি তোমার সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। হবেও না কোনোদিন।
তবুও একটা পজিটিভ অনুভূতি আছে তোমার প্রতি আমার।
আমার পড়তে ইচ্ছে করে, লেখাপড়া শিখতে ইচ্ছে করে।
যতটুকু লেখাপড়া শিখেছি তাতে আমি সন্তুষ্ট নই।
তাই আরো লেখাপড়া শিখার আক্ষেপ আমার রয়েই গেছে।
আমার বাচ্চারা আবার লেখাপড়া করতে চায় না। তাদেরকে ঠেলে ঠেলে পড়াতে হয়।
কিজানি আমার ইচ্ছে গুলো আমি ওদের দিয়ে পুরন করাতে চাই। নাকি আমি যা পারিনি তা ওদের দিয়ে করাতে চাই। হয়তো বা তাই। মা পড়াতে ভালোবাসেন বলে বাচ্চারা পড়তে চায় না।
আমিও খুব ছোটবেলায় পড়তে চাইতাম না। আমার মা অনেক কষ্ট করে কোলে নিয়ে পড়াতেন। কোলে করে নিয়ে যেতেন স্কুলে। এখন পড়ি অনেক পড়ি। পড়ার প্রতি অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।
আমার বাচ্চাদের কিভাবে আমি লেখাপড়া করার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করব সেটাই ভাবি।
কতকিছু ভাবি আমি।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
1600
1/2
Narsingdi, 1800
Hey guys this is me Abed Sarker .Welcome my Official page . Stay follow & Stay with me.
Kandapara , Raipura , Narsindi
Narsingdi, 1630
This page is about my personal like , dislike as well as a free platform where i draw my ideology in any subject .
Narsingdi
জীবন নিয়ে গল্প লিখা সহজ কিন্তু গল্পের মতো করে জীবন সাজানো কঠিন।❃
189, East Brahmundi
Narsingdi
"শত শব্দের ভান্ডার জমে আছে। তবুও নিঃশ্বাসের শব্দে আকন্ঠ ডুবে থাকতে মন্দ লাগছে না।"