Qadirabad Cantonment Sapper College Debating Club - QCSC DC

২৩ নভেম্বর ২০২৩

সাপ্তাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজকেএ সোসাইটি ক্লাসে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে আয়োজন করা হয় অনুশীলন বিতর্ক।
আজকের বিতর্কের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছিলো,
"দেশীয় বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রধান কারণ সিন্ডিকেট"।

১ম রাউন্ডের বিতর্কে উক্ত বিষয়ের পক্ষে অবস্থান করে,মোঃসোহান,মোঃতাকিউল ও
মোঃ কাফি।

এবং বিপক্ষ দলে বিতর্ক করে,
মোঃসিয়াম,মোঃসাইম
ও মোঃ নাসির উদ্দিন।

উক্ত বিতর্কে পক্ষ দল বিজয়ী এবং পক্ষ দলের দলনেতা মোঃ কাফি শ্রেষ্ঠ বক্তা হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

২য় রাউন্ডের বিতর্কে,
পক্ষ দলের প্রতিনিধিত্ব করে,মনিকা,আদি
ও অর্পিতা।

এবং বিপক্ষ দলের প্রতিনিধিত্ব করে, সিয়াম
সিনহা ও সরণিতা।

২য় রাউন্ডের বিতর্কে বিজয় অর্জন করে পক্ষ দল এবং শ্রেষ্ঠ বক্তা হওয়ার গৌরব অর্জন করে পক্ষ দলের দলনেতা অর্পিতা।

সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ।
জয়তু বিতর্ক।

১৬ নভেম্বর ২০২৩
"যুক্তি যেখানে শাণিত, মুক্তি সেখানে অবধারিত" প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে মানবিক শিক্ষার শ্রেণি শিক্ষক এবং কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাবের উপদেষ্টা জনাব মো:মোতাসিম বিল্লা স্যার-এর উদ্যোগে এবং কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাবের সভাপতি সিফাতি ইকবাল নিঝুমের নেতৃত্বে সোসাইটি ক্লাসের অংশ হিসেবে মানবিক শিক্ষা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় বিতর্ক বিষয়ক কর্মশালা।

বিতর্ক চিন্তাভাবনার নয়াদিগন্ত উন্মোচনে সর্বাধিক কার্যকর। নতুন শিক্ষার্থীদের আগ্রহ আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।

সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ।
জয়তু বিতর্ক।

দীর্ঘ অপেক্ষার পর, আমরা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে, কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাব এর সদস্য সংগ্রহ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আমাদের সাথে এই যাত্রা শুরু করুন এবং যুক্তির অলংকারশাস্ত্রের সূক্ষ্মতা দিয়ে আপনার মেধা তীক্ষ্ণ করার সাথে সাথে আপনার ক্ষমতাকে সমৃদ্ধ করুন।

কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ বাংলাদেশ এর অন্যতম স্বনামধন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং ফলাফলের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম এ সমানভাবে এগিয়ে কলেজটি।
এরই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবে নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

★ বিতর্ক কেন করব বা বিতর্ক ক্লাব কেন জয়েন করব ?
> বোধশক্তির জাগরণ, সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি,বিতর্ক শেখা, কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানো পাশাপাশি পারিপার্শ্বিক ঘটনার যৌক্তিক বিশ্লেষণ করার সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে।

★ সংগঠন করলে পড়ালেখার ক্ষতি হবেনা তো?

> হবেনা। যারা বিতর্ক করে বা করেছে তাদের অতীত ইতিহাস সেটাই বলে। আপনি কোনো খারাপ কাজ,বা পড়ালেখা বহির্ভূত কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করছেন না। আর সাপ্তাহিক/মাসিক যে সময় গুলো অপচয় করেন তার মধ্যে এক-দু ঘন্টা প্রোডাক্টিভ কাজে ব্যয় করায় যায়।

আগ্রহী ব্যাক্তিদের জন্যে কিছু দিক নির্দেশনাঃ

১. অবশ্যই ফর্মটি সতর্কতার সাথে পূরন করবেন।
২. কলেজ এর নিয়ম শৃঙ্খলা বহির্ভূত কোনো কাজে সম্পৃক্ত থাকা যাবেনা।
৩. সংগঠন এর নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।
৪. ফর্ম পূরনের পর কার্যনির্বাহী কমিটির যাচাই-বাছাই পূর্বক সদস্যপদ প্রদান করা হবে।
৫. সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এর বর্তমান শিক্ষার্থী হতে হবে।

Form Link: https://forms.gle/LAjYhazxeYrNBvRw5

যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন আমাদের অফিশিয়াল পেজ,ইমেইল অথবা নিম্নোক্ত ব্যক্তিদের সাথে:

১. শাকিলা আমিন
সিনিয়র নির্বাহী সদস্য এডমিন, কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাব
ফেসবুক একাউন্ট লিংকঃ
https://www.facebook.com/profile.php?id=100053349711163&mibextid=ZbWKwL

২. আমির খান
সাধারণ সম্পাদক, কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাব
মোবাইলঃ +8801303820808
ফেসবুক একাউন্ট লিংকঃ
https://www.facebook.com/profile.php?id=100056126483136&mibextid=ZbWKwL

১২ই নভেম্বর ২০২৩
২৭ কার্তিক ১৪৩০

কাদিরাবাদ ক্যন্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৩-২৪ এর প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে প্রথম কার্যনির্বাহী সভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত সভায় সকল কার্যনির্বাহীর দায়িত্ব এবং কর্তব্য বুঝিয়ে দেয়া এবং আগামী দিনের কার্য পরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়েছে।

৯ নভেম্বর ২০২৩
"যুক্তি যেখানে শাণিত, মুক্তি সেখানে অবধারিত" প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে ব্যবসায় শিক্ষার শ্রেণি শিক্ষক জনাব মো: জয়নুল আবেদীন স্যার-এর উদ্যোগে সোসাইটি ক্লাসের অংশ হিসেবে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় বিতর্ক বিষয়ক কর্মশালা।

বিতর্ক চিন্তাভাবনার নয়াদিগন্ত উন্মোচনে সর্বাধিক কার্যকর। নতুন শিক্ষার্থীদের আগ্রহ আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।

সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ।
জয়তু বিতর্ক।

Hear! hear!

3rd Executive Committee of Qadirabad Cantonment Sapper College Debating Club for upcoming 2023-24 session.

Wishing them very very good luck. Hopefully they'll continue the legacy. They will set a new landmark of Professionalism & hardwork.
- QCSC DC

Happy Birthday to our Honorable Lecturer
QCSC & Adviser of QCSC DC Motasim Billa Sir.

Wishing you good health and prosperity on behalf of Qadirabad Cantonment Sapper
College Debating Club💙

Excerpted by,
Nafish Hasan Saki
General Secretary, QCSC DC

যে দিনগুলো হৃদয়ের গভীরে ঘুমিয়ে আছে বহুকাল, চলার পথের অনেক স্মৃতির ভাঁজে ভাঁজে আজও অমলিন হয়ে আছে,শ্রান্তপথের ক্লান্ত পথিকের মতো পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখি, গত হয়ে গিয়েছে অনেকটা সময়।
সময় এমন বেদনাবিধুর পরিস্থিতির উৎপত্তি ঘটাবে সে বিষয়ে হয়তো আমরা কেউই আশাবাদী ছিলাম না। বদলি জনিত কারণে আমরা আমাদের আরেকজন শুভাকাঙ্ক্ষীকে সরাসরি হয়তো আর পাবো না। তবে আমরা দৃঢ়চিত্তে বিশ্বাস করি, স্যার আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে থাকবেন আজীবন।

জাহাঙ্গীর স্যারকে আমরা খুব কম সময়ের জন্যে সাথে পেলেও তাঁর সাথে শিক্ষার্থীদের কাটানো মূহুর্তগুলো শিক্ষার্থীরা সবসময়ই স্মরণ করে। শ্রান্তপথের ক্লান্ত পথিকের মতই পেছনের দিকে ফিরে যেতে মন চাই। সেই চিরচেনা প্রাণবন্ত ক্লাস উপভোগ করার স্মৃতি আজও শিক্ষার্থীদের হৃদয়কে আন্দোলিত করে।
আপনার পদচারণা শিক্ষার্থীদের মনে যে গভীর স্থান করে নিয়েছে তা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্যে পরম প্রাপ্তি।

বিতার্কিকদের জন্যে স্যার ছিলেন একটা ব্লেসিং। আন্তঃক্যান্টে বিতার্কিকদের শান্তনা দিয়ে ফাইট ব্যাক করার মনোবল জোগানো থেকে শুরু করে রাস্তায় দেখা হওয়ার সাথে সাথে হাসিমুখে শিক্ষার্থীদের সাথে কুশল বিনিময় করার ক্ষেত্রে স্যারের জুড়ি মেলা ভার।

ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষক হয়েও তিনি সকলের প্রিয় শিক্ষক। আমাদের অনুপ্রেরণার বাতিঘর। স্যারের মনোমুগ্ধকর শান্ত স্বভাবের ব্যক্তিত্ব সকলের জন্যে অনুকরণীয়।

কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে স্যারের কাটানো দিনগুলো চমৎকার কেটেছে বলে আমরা আশাবাদী।

একই সাথে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে আপনার অবদানের জন্যে আমরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ।

আপনার অনাগত দিন আরো সুন্দর হোক এবং আগামীতে চলার পথ হোক কণ্টকমুক্ত।

কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে আপনার জন্যে অনেক অনেক শুভকামনা।

"চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়, বিচ্ছেদ নয়
চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী
চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে
আমার না-থাকা জুড়ে ”
-রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

জনাব আসেকীনা সীমা। নামটি আপনাদের কাছে খুব স্বাভাবিক একটি নাম মনে হলেও স্যাপার কলেজের প্রত্যেকজন শিক্ষার্থীর কাছে এই নামের মাহাত্ম্য তথা এই মানুষটির মাহাত্ম্য অপরিসীম।

"যুক্তি যেখানে শাণিত, মুক্তি সেখানে অবধারিত" স্লোগানটির সাথে আপনারা অনেকেই পরিচিত। তবে জানেন কি? এই স্লোগানটি কে ঠিক করে দিয়েছিলেন? তিনি আর কেউ নন। তিনি আমাদের ডিবেটিং ক্লাবের অন্যতম একটি স্তম্ভ,আমাদের সীমা ম্যাম।

সমগ্র স্যাপার কলেজে তাঁর একজন প্রিয় ছাত্রী ছিলেন। সেই মানুষটির মুখ থেকেই আমাদের শ্রদ্ধেয় সীমা ম্যাম সম্পর্কে ব্যক্ত করা অনুভূতি জেনে নেওয়া যাক,

"সালটা ২০১৫ এর মাঝামাঝি। কাদিরবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে মাত্রই নতুন নতুন এসেছি তখন। কাদিরবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে এর ডিবেটিং ক্লাব তখনও ঐভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নেইনি। প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের ডাকা হয়েছিল ডিবেটিং ক্লাবের নতুন সদস্য খুঁজে বের করতে। সেইদিন আমার মত অজপাড়াগাঁ থেকে উঠে আসা বোকাসোকা নিজের গন্ডির মধ্যে থাকা মেয়ের মাঝে তিনি কি যেন খুঁজে পেয়েছিলেন। সেই থেকে ম্যাডাম এর সাথে আমার ঘনিষ্ঠতা।
সেইদিন যদি প্রথমবার বাদ পড়ার পরও আমাকে বাছাই করার চ্যলেন্জ ম্যাম যদি না নিতেন তাহলে হয়তো আমার মত মেয়ে কলেজের পরিচিত মুখ বা আজ আমি যেখানে আছি সেই জায়গায় আসতে পারতাম না। আমি তো নিজেও জানতাম না যে আমি মাইকের সামনে কথা বলতে পারব কিন্তু তিনি বুঝেছিলেন। গুণী মানুষের এই গুন থাকবে তা বলাই বাহুল্য তা আস্তে আস্তে বুঝেছি।
ম্যাম নিজে হাতে আমাকে গড়ে তুলেছেন। শুধু ডিবেটিং এর জন্য না জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য। নিজ ডিপার্টমেন্টের না হয়েও প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখিয়েছেন।তিনি আমার জন্য শুধু শিক্ষক ছিলেন না কখনো অভিভাবক হিসেবে আগলে রেখেছেন কখনো বন্ধুর মত পাশে থেকেছেন।

কলেজর কোন অনুষ্ঠানে কি পড়বো, কিসের সাথে কি মানাবে তাও এত সুন্দর করে বলে দিতেন উনি। সেজে আসলে শাড়ির আঁচল থেকে কপালের টিপ সবদিকেই নজর থাকতো উনার। উনার সাথে বেশ কয়েকবার মাইক শেয়ার করার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। কি অসাধারণ তাঁর কথা বলার ধরন, উচ্চারণ, বাচনভঙ্গি। মুগ্ধ হয়ে তাঁর দিকে তাকিয়ে শুনতাম। আমাদের সময়টাতে ম্যাম কে সবাই খুব রাগী জানতো।প্রথমে একটুও ভয় পেলেও পরে বুঝেছি রাগের আড়ালে কতটা মমতাময়ী উনি যাকে মন খুলে সব বলা যায়।

শিক্ষা সপ্তাহের জেলা পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় যখন আশানুরূপ পার্ফম্যান্স করতে না পেরে মন খারাপ করেছিলাম তখন ম্যাম বুকে জড়িয়ে বলেছিল আমি জানি সব ভাল হবে। তাঁর এই কথায় সব মন খারাপ কেটে গেছিল। ম্যাম এর সাথে সম্পর্ক এমন ছিল যে আমার মাথার চুল নষ্ট হচ্ছে দেখে উনি নিজে বাজারে গিয়ে আমলকী কিনে দিয়ে কিভাবে লাগাবো তাও বলে দিয়েছিলেন।

কোন প্রোগ্রাম এ যাওয়ার সময় গাড়িতে মজার গল্পগুলা কিংবা সারারাত জেগে ঢাকায় ম্যাম এর বোনের বাসায় শুয়ে একগুচ্ছ গল্প কতই না সুন্দর স্মৃতি। আমি মেডিকেল এ চান্স পাওয়ার পর উনাকে ফোন করলে কি যে উল্লসিত হয়েছিলেন।আমার OT dress পরা ছবি উনি টাইমলাইনে শেয়ার পর্যন্ত করেছিলেন। কতটা ভালোবাসলে একজন শিক্ষক এমন করেন জানিনা। এই অনুপ্রেরণা দেয়ার মানসিকতার জন্যই তিনি আজ আমার মত হাজারো ছাত্রের প্রিয় শিক্ষক।
উনার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল রাজশাহী একটা গেট টুগেদারে।সেদিন আমার জন্মদিনে উনার শুভেচ্ছা পেয়ে উনাকে পেয়ে আমার আর খুশি ধরে কে।
অনেক দিন উনার সাথে কথা হয়না। ম্যাম হয়ত ভেবেই বসেছে আমি উনাকে ভুলে গিয়েছি। কিন্তু ম্যাম কে ভোলা আমার পক্ষে কি আদৌও সম্ভব। উনাকে নিয়ে অনুভুতি কি লিখে প্রকাশ করা সম্ভব! কখনোই না।
অনেক ইচ্ছা একদিন দেখা করে গল্পের ঝাঁপি খুলে বসবো। আশা করি ম্যাম এর কাছে এই সুযোগ পাবো একদিন।
কিন্তু কোন একদিন কলেজে গিয়ে যখন ম্যাম কে পাবো না এর থেকে খারাপ লাগা যেন আর হয়না। তবে সামনের পথচলার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয় ম্যাম । অনেক অনেক ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আমাদের মনে রাখবেন।"

লিখেছেন,
ডা. উম্মে হাবিবা
ইন্টার্নি চিকিৎসক, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ
সাবেক শিক্ষার্থী, কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ
সেশান: ২০১৫-১৬

সর্বোপরি আমরা আমাদের একজন অভিভাবককে হারাতে চলেছি।কিন্তু আমরা জানি, তিনি আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে থাকবেন আজীবন। এই আবেগঘন মূহুর্তে এটুকুই শুধু বলতে পারি, আপনি যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন। আপনার অনাগত জীবন আরো সুন্দর হোক। সেই সাথে আপনার মাধ্যমে আরো শত শত শিক্ষার্থী নতুন করে বাঁচার অনুপ্রেরণা খুঁজে পাক।

রবীঠাকুর তাঁর অচলস্মৃতি কবিতাটি কাকে নিয়ে লিখেছিলেন আমাদের জানা নেই। তবে যুগে যুগে প্রতিটা মানুষের জীবনেই এমন কিছু দৃষ্টান্তমূলক ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটে যাদের অবদান অনস্বীকার্য। এমন কিছু ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটে যাঁরা আমাদের অনুপ্রাণিত করে,পিতৃস্নেহে আগলে রাখে এবং কঠোর হওয়ার মাধ্যমে আমাদের অনাগত সকল বিপদ থেকে দূরে রাখে।
রবীন্দ্রনাথ হয়তো এরকম কিছু মানুষদের উৎসর্গ করেই তাঁর কবিতাটি লিখেছিলেন।
কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাবের যাত্রার শুরু থেকে যে মানুষটিকে আমরা সর্বদাই পাশে পেয়েছি অনুপ্রেরণা হিসেবে তাঁর বদলিজনিত সংবাদ শুনে আজ প্রত্যেকজন বিতার্কিক এর হৃদয়ে একটি সুপ্ত ব্যথার সঞ্চার হয়েছে।

আমরা কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের সাবেক একজন শিক্ষার্থীর স্মৃতিচারণ, অভিমত, আবেগঘন লেখনী নিম্নে সংযুক্ত করছি,

" সালটা ২০১৭। এই, এই,এই ছেলে এদিকে আসো। এক দৌড়ে নতুন ভবনে যাবা এবং কাজটা করে আবার একদৌড়ে আমার কাছে আসবা। এভাবে কে বলতে পারে ভাবছেন তো? তিনি আর কেউ নন। সর্বদা নিয়মকে আগলে রেখে আমাদের যিনি নিজ দায়িত্ব পালন করে গেছেন আমাদের সবার প্রিয় শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আফজাল হোসেন স্যার। উনাকে দেখলে এত ভয় পেতাম যে মাথা উঁচু করার সাহসই পেতাম না অথচ তিনিই হঠাৎ করে প্রিয় শিক্ষকদের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন।

২০১৭ সাল।সম্ভবত কলেজে দীর্ঘ ৫ বছর পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে চলেছে। যেখানে গান গাওয়ার জন্যে শ্রদ্ধেয় মোতাসিম বিল্লাহ স্যার আমার নাম দিয়ে দিলেন। অনুশীলনে দুটি গান গাই। যারমধ্যে
একটি ছিলো রংপুরের ভাওয়াইয়া। হঠাৎ শ্রদ্ধেয় আফজাল স্যার এসে আমাকে প্রশংসায় ভাসিয়ে ভাওয়াইয়া গানটি চূড়ান্ত করে দিলেন মূল পর্বের জন্যে। তারপর ঘটলো আরেক ঘটনা। হঠাৎ করেই প্রোগ্রামের সময় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।এতেই বাঁধে বিপত্তি। অনেকের পার্ফম্যান্স বাতিল করে দেওয়া হলো।ভাবলাম আমারটাও হয়ে গেছে। জানতে পারলাম স্যারের কল্যাণে আমি পার্ফম করতে পারবো। এটি শুনে স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা বেড়ে গেলো। তারপর থেকে যেখানেই যখন দেখা হতো স্যার আমার স্যার সবার আগে আমার গানের প্রশংসা করতেন। আর তখন থেকেই স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা বেড়ে যায়। যুক্তিবাদী না থাকায় মাঝেমধ্যেই দরজার আড়ালে লুকিয়ে স্যারের ক্লাস দেখতাম। যেটা স্যার এখনো অব্দি জানেন না। স্যারকে ভালোলাগার অন্যতম কারণ হলো স্যারের নিয়ম শৃঙ্খলা। একজন শিক্ষক কি সুন্দর নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে কলেজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এটি ভাবতেই অন্যরকম একটি ভালোলাগা কাজ করতো।

২০২০ সাল। মোতাসিম বিল্লাহ স্যারের কল্যাণে জানতে পারলাম আফজাল স্যার ঢাকাতে এসেছেন। আমাদের সাথে দেখা করতে চান। আমরা সবাই তড়িঘড়ি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে স্যারের সাথে দেখা করি। মধুর ক্যান্টিন, কলাভবন, হলপাড়া একসাথে হাটলাম এবং স্যারের তারুণ্যে ফিরে যাওয়া উপভোগ করলাম সাথে ভাবলাম যে মানুষটাকে দেখলে কলেজের শিক্ষার্থীরা একটু শব্দ করার সাহস পেতো না সেই মানুষটা আজ বন্ধুর মতো আমাদের সঙ্গ দিচ্ছেন।
সেদিন নতুন করে সৎ,উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত এবং প্রফুল্ল আফজাল স্যারকে আবিষ্কার করেছিলাম।
২০১৮ সালে পরীক্ষা দিয়ে কলেজ থেকে বিদায় নেয়ার পর আজ ২০২৩ সাল অনার্সের শেষ করে মাস্টার্সের গন্ডিতে পদার্পণ করার পরেও একজন আফজাল স্যার নিয়মিত যোগাযোগ করেন।লেখাপড়ার খোঁজ নেন,দিকনির্দেশনা দেন। তাঁর এসব দিকনির্দেশনা ও স্নেহমাখা শাসন একজন ছাত্র হিসেবে আমার পরম পাওয়া।
সেই এমন একজন গুণী শিক্ষককে স্যাপার হারিয়ে ফেললো এটা কল্পনা করাও কষ্টসাধ্য। এখন থেকে হয়তো আফজাল স্যারের মতো প্রাতঃসমাবেশে কেউ নিয়মের লম্বা সারি নিয়ে মাইকের সামনে দাঁড়াবেন না। হয়তো কেউ শাসনের সুরে বলবে না, "এই ছেলে তুমি লাইন ব্রেক করছো কেনো?" কলেজ গেলে আর দেখা হবেনা প্রিয় শিক্ষাগুরুকে। স্যাপার একজন যোদ্ধাকে হারিয়ে অভিভাবক শূন্য হয়ে গেলো। একজন আফজাল স্যার। হয়তোবা আর কখনো স্যাপারের বুকে ফিরে আসবেনা। কারণ আফজাল স্যার তো একজনই।
তবে প্রকৃতি তো তার নিজের মতো চলে। কারও কথায় কান দেয়ার অভ্যাস তার নেই।তাই বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে নতুন গন্তব্যের জন্যে স্যারকে অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো। রইলো হৃদয় নিংরানো শ্রদ্ধা,ভালোবাসা ও দোয়া।"

লিখেছেন,
মিরাজুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সাবেক শিক্ষার্থী, কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ
২০১৬-১৭ সেশান।

স্যারের প্রতি কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভকামনা এবং কৃতজ্ঞতা।

Our team, consisting of Sifati Iqbal Nijhum, Amir Khan, Shakila Amin,Jahan Sultana Jerin, and Nijhum Farjana Ema, has participated in the Inter-Cantonment Debate Tournament 2023.

Though we lost the regional round, we believe that we're developing day by day. Our debaters are developing their debate skills and sharpening their logics. Their interest in learning advanced skills of debate really inspires us to work harder and come back stronger. We promise you guys that we will come back strongly next year.

We're really grateful to our honorable principal Mahfuza Nasrin, for her support and motivation.We're lucky to have a supportive principal like her.

We're also thankful to our honorable advisors, Motasim Billah sir and Ashekina Sima madam. We're really happy to have you guys with us. We believe that your hard work and support will be an example for everyone.

We're blessed to have a supportive mentor like Ali Emam Bhai, who helped us in this tournament. Our debaters learned a lot from him. Thanks for his contribution, support and dedication.

We're proud of our Debaters.

৩১ জুলাই ২০২৩
১৬ শ্রাবণ ১৪৩০

"যুক্তি যেখানে শাণিত, মুক্তি সেখানে অবধারিত" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজন করা হয় অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা - ২০২৩

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ এর সম্মানিত অধ্যক্ষ ও কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে ডিবেটিং ক্লাবের সম্মানিত প্রধান পৃষ্ঠপোষক মাহফুজা নাসরিন স্যার।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আমাদের আয়োজনকে পূর্নতা প্রদান করেছেন সহ-অধ্যাপক জনাব খলিলুর রহমান, সহ-অধ্যাপক হাফিজা পারভীন এবং প্রভাষক অসীম কুমার পাল।

বিতর্ক প্রতিযোগিতায় সভাপতিত্ব করেন জনাব ফারুক হোসেন এবং বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন জনাব আশেকীনা সীমা এবং মোতাসিম বিল্লাহ।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের সভাপতি সাবিহা তাবাসসুম মিম এবং সঞ্চালনা করেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নাফিস হাসান সাকি।

একমাত্র সরকারের সদিচ্ছাই পারে মাদকের বিস্তার রোধ করতে শীর্ষক এ বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে বিপক্ষ দল বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর মোছা.শাকিলা খাতুন,মো. আমির খান এবং মোছা. নিঝুম ফারজানা ইমা। ডিবেটার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হয় রানার্স আপ বীর শ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পক্ষ দলের ২য় বক্তা মোছা. সিফাতি ইকবাল নিঝুম।

অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা।

'জয়তু বিতর্ক'

©মো.আতিকুল ইসলাম সোহেল রানা

অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা - ২০২৩
চূড়ান্ত পর্বের ফলাফল

যুক্তির এ লড়ায়ে শেষ হাসি কে হাসবে?
বিশেষ পরিবেশনা নিয়ে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব আগামী ৩১ জুলাই ২০২৩ | ১৬ শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, সোমবার সকাল ১০ ঘটিকায় থাকবে আপনাদের সাথে।
আপনি থাকছেন তো?

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ এর সম্মানিত অধ্যক্ষ এবং কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক মাহফুজা নাসরিন স্যার।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে থাকবেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব এর সম্মানিত উপদেষ্টা জনাব ফারুক হোসেন,জনাব আসেকীনা সীমা এবং জনাব মোতাসিম বিল্লাহ।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব এর সভাপতি সাবিহা তাবাসসুম মিম। সেই সাথে সঞ্চালনায় থাকছেন কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নাফিস হাসান সাকি।

স্যাপার কলেজে অধ্যয়নরত ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সকল শিক্ষার্থীর জন্যে উক্ত অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত।

শাণিত যুক্তির দ্বারা মুক্তির এ মিছিলে আমরা আছি আপনাদের সাথে।

যুক্তির এ লড়ায়ে শেষ হাসি কে হাসবে?
অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩

বটবৃক্ষের মতো কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবকে আগলে রেখেছেন যিনি সেই মানুষটির আজ জন্মবার্ষিকী।

বাবা-মার পর স্থান হয় শিক্ষাগুরুর। আপনার শিক্ষায় যেন আমরা যথাযথভাবে শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারি।

আজকে এই দিনে আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।

শুভ জন্মদিন অধ্যক্ষ মাজফুজা নাসরিন স্যার,প্রধান পৃষ্ঠপোষক কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব। আপনার জীবনের আগামী বছরগুলো হয়ে উঠুক আরো সুন্দর💙

Excerpted by,
Nafish Hasan Saki
General Secretary,QCSC DC

বিজ্ঞপ্তিঃ

অন্তঃক্লাব সাপ্তাহিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা

অংশগ্রহণকারী বিতার্কিকরা হলেন-
আমির-১০৫, শাকিলা-১৯১, ইমা-৬১৩, উনজিলা-২৩৯, লিজা-২৩৮, নিঝুম-৫০৬, সোহা-৪০৯
এলমা-১০৬, ফারজানা-৭০১, হামিম-৬০৬, সাজিদ-৬২৬, সিয়াম-২৭২, তাইসির-৭০৪, মাহি-৬১৭
সাকিব-৬২৪, সিয়াম-৩২৭, হৃদয়-২৪৭, ঐশী-৬৩৭, লামিয়া (মানবিক-এ)।

বি:দ্র: প্রতিযোগিতার সময় কলেজ চলাকালীন মুহূর্তে জানিয়ে দেওয়া হবে।

সাপ্তাহিক বিতর্ক

১৩ জুলাই ২০২৩,বৃহস্পতিবার

রম্য বিতর্কের এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে কলেজের একাদশ শ্রেণির ১৭ জন শিক্ষার্থী।
বিতর্কটি পরিচালনা করেন ডিবেটিং ক্লাবের সম্মানিত উপদেষ্টা জনাব মোতাসিম বিল্লাহ স্যার।

সার্বিক সহযোগিতার দায়িত্বে ছিলেন সাবিহা তাবাসসুম মিম(সভাপতি, কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাব) এবং নাফিস হাসান সাকি (সাধারণ সম্পাদক, কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাব)।

অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা - ২০২৩ এর প্রিলিমিনারি রাউন্ডগুলোর সমাপ্তি।

প্রিলিমিনারি রাউন্ড গুলোতে ৮ টি দলের মধ্যে প্রথম রাউন্ডে বিজয়ী হয়ে ৪ টি দল দ্বিতীয় রাউন্ডে কোয়ালিফাই করে। এরই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় রাউন্ডে বিজয় অর্জন করে ফাইনালে উর্ত্তীন্ন হয়
"বীর শ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ" এবং
"বীর শ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ" দল।

বীর শ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর বিতার্কিকেরা ছিলেন মোছাঃ উনজিলা খাতুন, সিফাতি ইকবাল নিঝুম এবং মোছাঃ লিজা সরকার। "বীর শ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ" এর সদস্যরা ছিলেন মোছাঃ শাকিলা খাতুন, মোঃ আমির খান এবং মোছাঃ নিঝুম ফারজানা ইমা। ফাইনাল বিতর্কটি অফলাইনে আয়োজন করা হবে।

কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এই কয়দিনের আয়োজন এ যারা বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন,অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আপনাদের সহযোগিতা এবং অনুপ্রেরণা ব্যতিত সফলভাবে উক্ত আয়োজন সম্পন্ন করা সম্ভব হতোনা।

বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি,তাজকিয়া তামান্না (বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়,এইচএসসি-২০১৩),উম্মে হাবিবা(রাজশাহী মেডিকেল কলেজ,এইচএসসি-২০১৮),সজিব আলি
(জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়,এইচএসসি-২০১৮),নাফিসা তাসনিম বিনতে খলিল (সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ,এইচএসসি-২০২০),জান্নাতুন রিয়া
(শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ,এইচএসসি-২০২১), আলী ইমাম (এইচএসসি-২০২২),আকিব রহমান (এইচএসসি-২০২২),সাবিহা তাবাসসুম মিম এবং নাফিস হাসান সাকি এর প্রতি যারা মূল্যবান সময় দিয়ে আয়োজনকে প্রানবন্ত করেছেন। সেই সাথে সাবরিনা আঞ্জুম এবং তাবাসসুম অর্নি এর প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ বিতার্কিকদের বিভিন্ন সময়ে সহযোগিতা করার জন্যে। এছাড়াও বিশেষ ধন্যবাদ মুশফিক মুবিন,আল হামিম ইসলাম রাহীর প্রতি আমাদের আইটি ডিপার্টমেন্টকে সবসময় চাঙ্গা রাখার জন্যে।

আপনাদের সকলের অক্লান্ত প্রচেষ্টা ব্যতিত কিছুই সম্ভব হতোনা। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি অনুষ্ঠানটিকে সফল করার। জেনে বা না জেনে কোনো ভুল ত্রুটি করে থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো।

অংশগ্রহণকারী সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে আপনাদের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি।

জয়তু বিতর্ক!

'অন্ত:ক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩' এর অনলাইন পর্বের মূল বিচারক পরিষদ

শেকড়ের টানে যারা বারবার ফিরে আসে, কিছু করার অদম্য শক্তি যাদের মধ্যে থাকে পৃথিবীর প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তাদেরই চিরকাল মনে রাখে।
আমাদের সম্মানিত বিচারকবৃন্দের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। তাদের দক্ষতা,জ্ঞান এবং যৌক্তিকবোধ আমাদের আয়োজনের উৎকর্ষতাকে শতগুণ বৃদ্ধি করবে বলে আমরা আশাবাদী।

বিশেষ কৃতজ্ঞতা আমাদের সম্মানিত উপদেষ্টা পরিষদের সকল শিক্ষকদের প্রতি।তাদের অনুপ্রেরণা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পাথেয়।
এছাড়াও আমন্ত্রিত বিচারক হিসেবে যারা আমাদের সাথে যুক্ত হয়েছেন সকলকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ।

সকলের জন্যে শুভকামনা 💙

বিতার্কিকবৃন্দ,
সবাইকে "অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা -২০২৩" এর অর্গানাইজিং কমিটির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা।

ইতিমধ্যে আপনাদের সাড়া আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। "অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩" যেহেতু একদম নতুন বিতার্কিকদের নিয়েই করা তাই আমাদের কাছে আপনাদের কিছু শেখাতে পারাটা মূল লক্ষ্য ছিলো। সেই প্রেক্ষিতেই আপনাদের ম্যাচ আপ,বিতর্কের বিষয় এবং অনুষ্ঠানের সময়সূচি প্রকাশ করা হলো।

২য় রাউন্ডে পক্ষে / বিপক্ষে থাকবে -
★ ভেন্যু ১ বিজয়ী(পক্ষ) বনাম ভেন্যু ৩ এর বিজয়ী(বিপক্ষ)
★ ভেন্যু ২ এর বিজয়ী(পক্ষ) বনাম ভেন্যু ৪ এর বিজয়ী(বিপক্ষ)

আশাকরছি আপনাদের সহযোগিতা এবং স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ আমাদের আয়োজনকে সাফল্যমণ্ডিত করবে।

ধন্যবাদান্তে,
অর্গানাইজিং কমিটি
অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব

"যুক্তি যেখানে শাণিত,মুক্তি সেখানে অবধারিত" প্রতিপাদ্যকে পুঁজি করে গতবছরের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে আগামী ৭ জুলাই, ২০২৩ শুক্রবার কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত হতে চলেছে 'অন্তঃক্লাব বিতর্ক প্রতিযোগিতা -২০২৩'

টুর্নামেন্ট ডিটেইলসঃ

ফরম্যাটঃ সনাতনী
প্ল্যাটফর্মঃ গুগল মিট
রেজিস্ট্রেশন ফর্ম( অংশগ্রহণে আগ্রহীদের জন্যে): https://forms.gle/w6Ucd4UPK7AnK6Wo9

সদস্যপদ গ্রহণকারী বিতার্কিকদের লটারির মাধ্যমে দল গঠন করা হবে।

★ রেজিস্ট্রেশন ফিঃ ৩০০/= (দলীয়)
★ রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দেওয়ার শেষ সময়ঃ
৫ জুলাই ২০২৩, সন্ধ্যা ৭ টা।
★ জমাদানের জন্যেঃ
বিকাশ- ০১৮৩০৯৯৫২৩৪/০১৭০০৮৬২০২৭
[রেফারেন্সে অবশ্যই দলের নাম উল্লেখ করতে হবে]

নিয়মাবলিঃ
১. কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ এর ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত যেকোনো শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবে।
২. বিতর্কটি নক আউট পদ্ধতিতে আয়োজিত হবে।
৩. ফাইনাল বিতর্কটি অফলাইনে আয়োজন করা হবে।
৪. কা.ক্যা.স্যা.ক. ডিবেটিং ক্লাবের ইকুইটি পলিসি পূর্নাঙ্গরুপে অনুসরণ করা হবে।

পুরষ্কারঃ
★ শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক এবং বিজয়ী দলকে ক্রেস্ট এবং সনদ প্রদান করা হবে।
★ অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক বিতার্কিককে সনদপত্র প্রদান করা হবে।

উল্লেখ্য, আয়োজক কমিটি প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে যেকোনো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারবে।

টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনে যোগাযোগঃ
১. দিলরুবা তাবাসসুম
সিনিয়র কার্যনির্বাহী সদস্য (যোগাযোগ)
ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/tabassum.orni.5201

২. শেখ সাঈফ
সিনিয়র কার্যনির্বাহী সদস্য (প্রশাসন)
ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/sheak.sheak.5203?mibextid=ZbWKwL

৩. মধুমিতা ইসলাম মমি
সিনিয়র কার্যনির্বাহী সদস্য (প্রোগ্রাম)
ফেসবুকঃ
https://www.facebook.com/profile.php?id=100050873921030&mibextid=ZbWKwL

৪. সাবরিনা আঞ্জুম
কার্যনির্বাহী সদস্য (ডিবেট)
ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/profile.php?id=100072324878412&mibextid=ZbWKwL

৫. ফাতেমাতুজ জহুরা মণিকা
কার্যনির্বাহী সদস্য (প্রোগ্রাম)
ফেসবুকঃ
https://www.facebook.com/profile.php?id=100027873589751&mibextid=ZbWKwL

যেকোনো প্রয়োজনেঃ
মোবাইল: ০১৮৩০৯৯৫২৩৪/০১৭৪৯১৫২৪০১
ইমেইল: [email protected]
অথবা সরাসরি ফেসবুক পেজে।

ধন্যবাদান্তে,
নাফিস হাসান সাকি
সাধারণ সম্পাদক
কা.ক্যা.স্যা.ক.ডিবেটিং ক্লাব

© Musfiq Mubin
Senior Executive Member (IT), QCSC DC

ত্যাগের মহিমায় আলোকিত হই। ঈদের আনন্দ আর ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে জীবন হোক সমৃদ্ধ। কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল আজহার শুভেচ্ছা💙

We Mourn.

RCPD Family mourns the tragic loss of two students of our institution. In an unfortunate incident, they had to meet their sudden passing. Their identity is given:-

i) Rifat Khondokar Galib
Class- 11
Form- Kadam

ii) Sarwar Sayem
Class- 11
Form- Shimul

Innalillahi Wa Inna Ilaihi Rajiun

We deeply grieve for their loss. May their soul rest in peace. May Allah grant them Jannah.

Ameen

বই মানুষের মননকে বিকশিত করে। জাতিকে সুশিক্ষিত করার জন্য বই পড়ার কোন বিকল্প নেই। আজ কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণী ও ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের উদ্ভধনী অনুষ্ঠান। জ্ঞান চর্চার পাশাপাশি সৎ, মহৎ ও মুক্ত চিন্তায় অনুপ্রাণিত করতে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে নিয়মিত বই পড়ার আয়োজন করে থাকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র। বিশ্ব সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ লেখকদের বইগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানোর মাধ্যমে তাদের মেধা ও মননকে ঋদ্ধ করাই এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য। সেরা পাঠক, অভিনন্দন, শুভেচ্ছা, স্বাগত পুরস্কার বিজয়ী ৩৬ জনের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে বই পড়ায় সকলকে উৎসাহিত করা হয়। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের নাটোর জেলার সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক সুবিধ কুমার মৈত্র (অলোক স্যার)। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার বিতরণ এবং নতুন কর্মসূচির উদ্ভোধন করেন সিনিয়র সহকারী সচিব ও ক্যান্টনমেন্ট একজিকিউটিভ অফিসার কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড,নাটোর জনাব সরকার অসীম কুমার এবং সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ জনাব মাহফুজা নাসরিন। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র,উৎকর্ষ কার্যক্রমের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের সমন্বয়কারী সহকারী অধ্যাপক খোন্দকার মোহাম্মদ আলী,সংগঠক প্রভাষক ফারুক হোসেন।পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সরকার অসীম কুমার স্যার বলেন,কেবল সফল নয়, সার্থক জীবন গড়তে হবে;যেমনটি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল্লাহ আবু সাঈদ স্যারের প্রত্যাশা। তাঁর প্রাণবন্ত বক্তব্যে আরও বলেন আগামী সেশনে আরও বেশিসংখ্যক পাঠক তৈরি হবে। অধ্যাপক সুবিধ কুমার মৈত্র স্যার বইপড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন, ভালো মানুষ হতে বই পড়ো, ভালো ছাত্র হতে বই পড়ো, ভালো ধার্মিক হতে বই পড়ো, সমাজসেবক হতে বই পড়ো। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যক্ষ মাহফুজা নাসরিন স্যার বলেন, বইপড়ার মধ্য দিয়ে জাগরণ ঘটাতে হবে। আমরা সেটা পারবো। কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজে যোগদানের পরে এ অনুষ্ঠানটিই সবচেয়ে বেশি আনন্দ দিয়েছে বলে জানান। অতিথিবৃন্দের বক্তব্য শুনে অধ্যক্ষ মহোদয়সহ উপস্থিত ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ আপ্লুত হন এবং মুহূর্মুহু করতালিতে এক ঘণ্টার অনুষ্ঠান অত্যন্ত প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

পড়িলে বই আলোকিত হই;
না পড়িলে বই,অন্ধকারে রই।
ভালো বই পড়ার সঙ্গে থাকুন।

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ এ জেলা পর্যায়ে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের অর্জন সমূহ। শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী এবং বিজয়ী সকলকে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে অভিনন্দন এবং আগামী পর্যায়ের প্রতিযোগিতা গুলোর জন্য শুভকামনা।

(১) শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান:
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ

(২) শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান:
জনাব মাহফুজা নাসরীন
অধ্যক্ষ,কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ

(৩) শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি শিক্ষক:
জনাব লে. মো. আফজাল হোসেন
সহকারী অধ্যাপক (যুক্তিবিদ্যা)

(৪) শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি ইউনিট:
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ বিএনসিসি ইউনিট

(৫) শ্রেষ্ঠ রোভার শিক্ষার্থী:
তানজিল মাহাদী

(৬) কেরাত:
অলিদ-আল অনি (একাদশ)

(৭) তাৎক্ষণিক অভিনয়:
তাসনিম মোস্তফা রিশা (দ্বাদশ)

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২২ এ উপজেলা পর্যায়ে কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ এর অর্জনসমূহ। ২২ টি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী সকলকে অভিনন্দন।

১. শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান -
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ

২. শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান-
মাহফুজা নাসরিন (অধ্যক্ষ, কা.ক্যা.স্যা.ক)

৩. শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী -
হোমায়রা বিশ্বাস (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

৪.শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক -
মোঃ আলমগীর সরকার (প্রভাষক,কা.ক্যা.স্যা.ক)

৫. শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি শিক্ষক - জনাব লে. মোঃ আফজাল হোসেন (সহ.অধ্যাপক, কা.ক্যা.স্যা.ক)

৬. শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি গ্রুপ -
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ

৭. শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি শিক্ষার্থী -
ক্যাডেট. মো. রাকিব হোসেন (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

৮. শ্রেষ্ঠ রোভার শিক্ষার্থী -
রোভার. তানজিল আহমেদ (দ্বাদশ,মানবিক)

৯. কেরাত - অলিদ-আল অনি (একাদশ,বিজ্ঞান)

১০. হামদ/নাথ -
অলিদ-আল অনি (একাদশ,বিজ্ঞান)

১১. বাংলা রচনা প্রতিযোগিতা -
ফারিহা হোসেন সাফা (একাদশ,বিজ্ঞান)

১২. ইংরেজি বক্তব্য প্রতিযোগিতা -
তাসনীম আহমেদ (একাদশ,বিজ্ঞান)

১৩. বাংলা কবিতা আবৃত্তি -
তাসনীম মোস্তফা রিশা (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

১৪. বিতর্ক প্রতিযোগিতা (একক) -
নাফিস হাসান সাকি (দ্বাদশ,মানবিক)

১৫. নির্ধারিত বক্তৃতাঃ
মো. নাফিউজ্জামান প্রান্ত (একাদশ,বিজ্ঞান)

১৬. দেশাত্মবোধক গান -
রাতুল হাসান রাফি (দ্বাদশ,মানবিক)

১৭. রবীন্দ্র সংগীত -
কাজী সানজিদ শাহরিয়ার (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

১৮. নজরুল সংগীত -
কাজী সানজিদ শাহরিয়ার (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

১৯. লোক সংগীত -
পূজা রাণী কুন্ডু (একাদশ,বিজ্ঞান)।

২০. তাৎক্ষণিক অভিনয় -
তাসনীম মোস্তফা রিশা (দ্বাদশ,বিজ্ঞান)

২১. লোক নৃত্য -
মার্শিয়া ইসলাম (একাদশ,বিজ্ঞান)

২২. জারী গান (দলভিত্তিক) -
রাতুল হাসান রাফি, কাজী সানজিদ শাহরিয়ার, তাসনীম মোস্তফা রিশা, পূজা রাণী কুন্ডু, আমির খান।

কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের সদস্যদের বই পড়া কর্মসূচির পুরস্কার বিজয়ী সদস্যদের তালিকা।

সেরা পাঠকঃ
শামসুন্নাহার সূচি
নাফিস হাসান সাকি

অভিনন্দন পুরস্কারঃ
১৩ জন

শুভেচ্ছা পুরস্কারঃ
১৬ জন

স্বাগত পুরস্কারঃ
৫ জন

কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে বিজয়ী সকলকে অভিনন্দন।

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ - ২০২৩ এ কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ এর অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ।

অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে উপজেলা পর্যায়ে ১ম দিনে অনুষ্ঠিত ৭ টি সেগমেন্টে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে এবং ৭ টিতেই প্রথম স্থান অর্জন করে উপজেলা পর্যায়ে বিজয় অর্জন করে।
কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ ডিবেটিং ক্লাবের পক্ষ থেকে অভিনন্দন এবং আগামী পর্যায়ের প্রতিযোগিতাগুলোর জন্যে শুভ কামনা।

৭ টি সেগমেন্টে বিজয়ীরা হলেনঃ

১. প্রবন্ধ রচনা - ফারিহা হোসেন সাফা
২. বিতর্ক (একক) - নাফিস হাসান সাকি
৩. নির্ধারিত বক্তব্য - নাফিউজ্জামান প্রান্ত
৪. কবিতা আবৃত্তি - তাসনিম মোস্তফা
৫. উপস্থিত বক্তৃতা (ইংরেজি) - তাসনিম আহম্মেদ
৬. কেরাত - আলিদ আল অনি
৭. হামদ নাথ - আলিদ আল অনি