মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার, Education, Nazipur.
আজকে ১২আগষ্ট কিন্ডারগার্টেন বিভাগের ২য় সাময়িক পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আমাদের মুহতামিম সাহেব মুফতি মুস্তাফিজ রশীদি Saimum Ahmad বিশেষ সফরে ২ দিনের জন্য ইন্ডিয়াতে অবস্থান করছেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর সফরকে সহজ করুন।
চক্ষু রোগীদের জন্য ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প চলিতেছে বাগমার মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার আশেপাশের সবাই আমন্ত্রিত।
পরীক্ষায় ভালো করার টিপস।
পর্ব— ১
ভালো ফলাফল অর্জনের দুটি দিক।
--------------------------------------------------
এক, কিতাব হল করার মেহনত।
দুই, পারচা লেখার নিয়মকানুন অনুসরণ।
এক, কিতাব হল করতে ৩টি বিষয় জরুরি:
------------------------------------------------------------
১। ফাহমে কিতাব বা পড়া বোঝা।
২। হেফজে কিতাব বা পড়া মুখস্থ করা।
৩। যবতে কিতাব বা পড়া ঠোটস্থ করা।
১। ফাহমে কিতাব-এর জন্য ৪টি বিষয় লক্ষণীয়:
--------------------------------------------------------------------
১. মুতালাআ করে দরসে বসা।
২. ইহতেমামে দরস তথা দরসের গুরত্ব দেওয়া
৩. তাকরার ও মুজাকারা।
১. কিতাব হল করার ক্ষেত্রে মুতালাআ করার পদ্ধতি:
------------------------------------------------------------------
১. মতন দেখে হল করার চেষ্টা করা
২. বাইনাস সতরাইন দেখা।
৩. হাশিয়া দেখা।
৪. শুরুহাত (আরবী, উর্দু, একান্ত প্রয়োজনে বাংলা টিকা) দেখা।
৫. এরপরও বুঝে না আসলে সাথীদের সাথে মুজাকারা করা।
৬. উস্তাদের শরণাপন্ন হওয়া।
৭. যদি কোনভাবেই হল না হয় তবে আল্লাহর কাছে দুআ করা।
মুতালাআ করে ভালো ফলাফল লাভের জন্য এই বিষয়গুলো অত্যন্ত জরুরি। প্রথম ৩টি কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না। গুরত্ব সহ দেখতে হবে।
২. ইহতেমামে দরসের জন্য ৩টি কাজ জরুরি:
----------------------------------------------------------------
১. আল হুজুর ফিদ দরস। সারা বছর নিয়মিত দরসে উপস্থিত থাকা।
২. আল ইসতিমা। সবক অত্যন্ত মনযোগ সহকারে শ্রবণ করা।
৩. আল কিতাবা। উস্তাদের তাকরীর ও আলোচনা নোট করে রাখা।
২। হেফজে কিতাব-এর জন্য ৩টি বিষয় লক্ষণীয়:
----------------------------------------------------------------------
১. প্রত্যেক বহসের মৌলিক কথাগুলো আত্মস্থ করা।
২. ইবারত হল করা।
৩. ইবারত মুখস্থ করা।
৩। যবতে কিতাব-এর একমাত্র পদ্ধতি হলো, বারবার পাঠ করা। প্রতিটা মাযমুন বারবার পড়তে হবে। নিচের জামাতের কিতাবগুলো বছরব্যাপী ৫০-১০০ বার করে পড়তে হবে আর উপরের জামাতেরগুলো ১০ বার করে কমপক্ষে।
১৪৪৫ হিজরী/২০২৪ সনের দাওরায়ে হাদীস পরীক্ষার রুটিন।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার এর আওতাধীন এম.এম. কিন্ডার গার্টেন ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ক্লাশ নির্ধারিত বিল্ডিং এ শুভ উদ্বোধন।
বর্তমান বাজারে দ্রব্য মূল্যের উদ্ধঃগতির কারণে আমাদের দৈনন্দিন বাজার করা অসম্ভব হয়ে উঠে। এমতাবস্থায় আমাদের ঐক্য প্রচেষ্টায় আমাদের নিজস্ব বাগানে সবজি চাষ করা হচ্ছে। সবাই মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার জন্য দোয়া করবেন; এবং সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন নিজস্ব সাধ্য অনুযায়ী।
আমাদের বাগমার মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান সাহেব দাঃবাঃ উমরা সফর শেষে আমাদের প্রিয় দ্বীনি প্রতিষ্ঠান মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার ছাত্রদের খেজুর এবং জমজমের পানি পান করাচ্ছেন।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার বিয়ের দাওয়াতে স্ব-পরিবারে নওগাঁ কনভেনশন হল।।শ্রদ্ধেয় জনাব আমজাদ চৌধুরী সাহেবের ছেলে রক্তিম চৌধুরীর বিয়ের দাওয়াতে স্ব-পরিবারে অংশগ্রহণ।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার ২য় সাময়িক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার আয়োজিত সাপ্তাহিক সেমিনারে হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) কে ভালোবাসার মাপকাঠি কী রকম হতে হবে। এ বিষয়ে বক্তব্য দেন ভাই মোঃ আব্দুল্লাহ (কিতাব বিভাগ)। ভাইয়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন দ্বীনের পথে আল্লাহ তায়ালা যেন কবুল করেন।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার আয়োজিত সাপ্তাহিক সেমিনারে ছাত্রদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের কিছু ভিডিও।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার আয়োজিত সাপ্তাহিক সেমিনারে বক্তব্য রাখছেন অত্র মাদ্রাসার কিতাব বিভাগের ছাত্র ভাই হাফেজ মুহাম্মাদ ফযলে রাব্বী। আল্লাহ তায়ালা এই ভাইকে দ্বীনের পথে কবুল করুন আমিন।
#কুরআন অবমাননার উপযোগী প্রতিবাদ।
#প্রতিবাদ
সবকিছুরই দাম বাড়ে কিন্তু চামড়ার কমে কেন?
হিফয বিভাগে সাপ্তাহিক সবিনার উপর হাফেজ সাহেব হুজুর পরীক্ষা নিচ্ছেন। আজ বাদ মাগরিবের দৃশ্য।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার এর নাজেরা বিভাগের পাঁচজন ছাত্র তাদের সমাপনী সবক শুনানোর মাধ্যমে হিফজুল কুরআন বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এ সময় মাদরাসার মুহতামিম ও হিফজ বিভাগের ওস্তাদ উপস্হিত ছিলেন।
আমাদের বাগমার মাদরাসার কর্ণধার M***i Mostafiz Rashidi-মুফতি মুস্তাফিজ রশীদি সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন; সবাই খাছ করে দোয়া করবেন। হযরত কে আল্লাহ সুস্হ্য করে দিন
আলহামদুলিল্লাহ মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার হিফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ শামিম হিফজ সমাপনী করলেন শেষ সবকের শুনানোর মাধ্যমে । আল্লাহ তাঁকে একজন যোগ্য আলেম হবার তৌফিক দান করুন আমীন।
হৃদয়ের তলদেশে স্পর্শ না করা পর্যন্ত পড়তেই থাকি আর নিজের আমলকে সুসংগঠিত করি।
মাদরাসাতুল মাদীনাহ ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার অভিভাবক সম্মেলন ২০২৩।
انا لله وانا اليه راجعون
আমাদের মাদ্রাসার মসজিদের সম্মানিতা জমিদাতা জনাবা সৈয়দা দেলোয়ারা (জয়পুরহাট নিবাসী) তিনি আজ বিকালে আল্লাহ পাকের মেহমান হয়েছেন, ছেড়েছেন এই জগত।
রাব্বে রাহীম! তাঁর জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দিন, জীবনের গুনাহ খাতা মাফ করুন।
অত্যন্ত সাদামাটা নবীজির প্রকৃত সুন্নতের অনুসারী দ্বীনের ব্যাপারে খুবই কঠোর এই মহীয়সী নারীর ইন্তেকালে আমরা শোকাহত। রবের দুয়ারে তার জন্য দোয়া করার সাথে সাথে এটাও কামনা করছি যে, তার পরিবারের সকলকে আল্লাহ পাক সবরে জামিল দান করুন। আমিন।
একটি ভ্রান্ত ধারণা:
মৃত্যুর পর কোনো ব্যক্তির চেহারা কালো হয়ে যাওয়া কি গুনাহগার কিংবা বদ আকীদার লক্ষণ?
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম হাফিজ ইবনে আবদুল বার মালেকি রহিমাহুল্লাহ বলেন;
الميّت ربّما تغير وجهه بالسواد ونحوه، وذلك لداء أو غلبة دم، فينظر الجهال إليه فينكرونه ويتأولون فيه.
"মৃত ব্যক্তির চেহারা কখনো কখনো কালো কিংবা এ জাতীয় রঙ ধারণ করে, এটা মুলতঃ কোন রোগ বা রক্তের সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। অথচ মূর্খ লোকজন তা দেখে মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা করে আর তার ব্যাপারে উল্টাপাল্টা কথা বলা শুরু করে।"
[ আল ইসতিযকার, ৭/১৯৫ ]
উল্লেখ্য, কুরআন শরীফে কাফের এবং পাপিষ্ঠ লোকদের চেহারা কালো হওয়া এবং ঈমানদারদের চেহারা ফর্সা হওয়ার যে কথা রয়েছে, তা হল কিয়ামত দিবসের কথা। ইন্তেকালের পরপরের কথা নয়।
💖💖💖 বিভিন্ন বিপদকালীন সময়ে নিম্নের দোয়া পড়তে হয়:---
💖[১] ঝড় এলে পড়তে হয়-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا فِيهَا وَخَيْرَ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا فِيهَا وَشَرِّ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ
___[মুসলিম- ১৯৭০]
💖[২] প্রচন্ড বৃষ্টিপাত হতে থাকলে পড়তে হয়-
اَللّٰهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا، اَللّٰهُمَّ عَلَى الْآكَامِ وَالظِّرَابِ، وَبُطُوْنِ الْأَوْدِيَةِ، وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ
___[বুখারী- ৯৩৩]
💖[৩] মেঘের গর্জন শুনলে পড়তে হয়-
سُبْحَانَ الَّذِيْ يُسَبِّحُ الرَّعْدُ بِحَمْدِهِ وَالْمَلَائِكَةُ مِنْ خِيْفَتِهِ
___[‘মুয়াত্তা’য়ে ইমাম মালেক- ২/৯৯২]
💖[৪] বিজলি চমকালে ও বজ্রপাত হলে পড়তে হয়-
اللَّهُمَّ لاَ تَقْتُلْنَا بِغَضَبِكَ وَلاَ تُهْلِكْنَا بِعَذَابِكَ وَعَافِنَا قَبْلَ ذَلِكَ
___[তিরমিজি ৩৪৫০]
💖[৫] জোরে বাতাস বইলে পড়তে হয়-
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا، وَأَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا
___[আবু দাউদ-৫০৯৯]
প্রতিটি অভিভাবক কে বলছি।
মাদ্রাসায় এসে যেভাবে জিজ্ঞেস করেন বাংলা অংক ইংরেজি পড়ানো হয় কিনা? তেমনিভাবে স্কুলে গিয়েও জিজ্ঞেস করবেন আরবি পড়ানো হয় কিনা?
রমাদ্বান শাওয়াল তো মাসের ছয়টি রোযা: সারা বছর রোযার ছোয়াব পাওয়ার একটি সূবর্ণ সূযোগ।
“আবু আইয়ুব আনসারি রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখবে অতপর শাওয়ালে ছয়টি রোজা পালন করবে সে যেন যুগভর রোজা রাখল।” [মুসলিম : ১১৬৪]
সাওবান রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন: রমজানের রোজা দশ মাসের রোজার সমতুল্য আর (শাওয়ালের) ছয় রোজা দু’মাসের রোজার সমান। সুতরাং এ হলো এক বছরের রোজা। অপর রেওয়ায়েতে আছে: “যে ব্যক্তি রমজানের রোজা শেষ করে ছয় দিন রোজা রাখবে সেটা তার জন্য পুরো বছর রোজা রাখার সমতুল্য। (যে সৎকাজ নিয়ে এসেছে, তার জন্য হবে তার দশ গুণ।” [সূরা আন‘আম-আহমদ : ৫/২৮০, দারেমি : ১৭৫৫]
হাদিস থেকে যা শিখলাম:
এক. শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত জানা গেল যে, যে ব্যক্তি পুরো রমজান সিয়াম পালনের পর এ রোজা ছয়টি করবে সে যেন সারা জীবন রোজা করল। এ এক বিরাট আমল এবং বিশাল অর্জন।
দুই. বান্দার ওপর আল্লাহর কত দয়া যে তিনি অল্প আমলের বিনিময়ে অধিক বদলা দিবেন।
তিন. কল্যণকাজে প্রতিযোগিতা স্বরূপ এ ছয় রোজার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা মুস্তাহাব। যাতে রোজাগুলো ছুটে না যায়। কোনো ব্যস্ততাই যেন পুণ্য আহরণের এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত করতে না পারে।
চার. এ রোজা করা যাবে মাসের শুরু-শেষ-মাঝামাঝি সব সময়। ধারাবাহিক ও অধারাবাহিক যেভাবেই করা হোক না কেন রোজাদার অবশ্যই এর সওয়াবের অধিকারী হবে যদি আল্লাহর কাছে কবুল হয়।
পাঁচ. যার ওপর রমজানের রোজা কাজা আছে সে আগে তার কাজা করবে তারপর শাওয়ালের রোজায় ব্রতী হবে। কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে রমজানের রোজা রাখবে অর্থাৎ পুরোপুরি। আর যার ওপর কাজা রয়ে গেছে সে তো রোজা পুরা করেছে বলে গণ্য হবে না যতক্ষণ ওই রোজাগুলোর কাজা আদায় না করে।” [মুগনি : ৪/৪৪০] তাছাড়া ওয়াজিব আদায়ের দায়িত্ব পালন নফল আদায়ের চেয়ে অধিক গুরুত্ব রাখে।
ছয়. মহান শরিয়ত প্রণেতা ফরজের আগে-পরে নফল প্রবর্তন করেছেন যেমনঃ ফরজ সালাতের আগে-পরের সুন্নতগুলো এবং রমজানের আগে শাবানের রোজা আর পরে শাওয়ালের রোজা।
সাত. এই নফলসমূহ ফরজের ত্রুটিগুলোর ক্ষতি পূরণ করে। কারণ রোজাদার অনর্থক বাক্যালাপ, কুদৃষ্টি প্রভৃতি কাজ থেকে সম্পূর্ণ বাঁচতে পারে না যা তার রোজার পুণ্যকে কমিয়ে দেয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rajshahi
Nazipur, 6560
Assalamualikom Friends. I am Masud Rana. It is my Facebook page Kabita. I am always create a new V