Arafat Hossain
ভালোর সাথে সব সময়।
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
১.৫ মিলিয়নেরও বেশি বিদেশী মুসলমান পবিত্র হজ্জ পালন করতে সৌদি আরবের মক্কায় পৌঁছেছেন।
মহান রবে সকলের হজ্জ কবুল করুন।
আমিন 🤲
ছবি তে কি কি ইংরেজি সংখ্যা আছে লিখুন। আপনার চক্ষু আপনি পরীক্ষা করুন ।
আমার দাদা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা । কোন ভুয়া, জাস্ট সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা না । প্রকৃতই একজন মুক্তিযোদ্ধা ।
ছবির রেজাল্টটা আমার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার, ২০১৭ সালের । সবার বুঝার জন্য বলছি, রেজাল্টে Status এ Merit দেয়া । মানে হচ্ছে, আমার চান্সটা হইছিলো মেধার ভিত্তিতে । অর্থাৎ, আমি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় Freedom Fighter কোটায় এপ্লাই-ই করিনাই, করলে Status এ FF লেখা থাকতো । এই কথা বলার কারণ হচ্ছে, এখনো মাঝে মাঝে আমাকে শুনতে হয় আমি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় মেডিকেলে চান্স পাইছি(যেহেতু এলাকার মোটামোটি সবাই জানে দাদা মুক্তিযোদ্ধা)...
আজকে নিউজে দেখলাম ২০১৮ সালে যেই কোটা সিস্টেম বাতিল করা হইছিল, সেটা আদালত আবার বহাল করার রায় দিছে । একটা চাকরির পরীক্ষায় ৩০% শুধু কোটার ভিত্তিতেই নিয়োগ হবে !!! ভাবা যায় এটা কী পরিমাণ বৈষম্য !
একজন মুক্তিযোদ্ধার বংশধর হিসেবে আমি মনে করি, ১৯৭১ সালে এদেশের মুক্তিযোদ্ধারা একটি বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্যই জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করছিলো । যেকোন চাকরি পরীক্ষায়, বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোন যোগ্য প্রার্থীকে বঞ্চিত করে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্য কাউকে সুযোগ দেয়াকে আমি সম্পূর্ণরূপে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি বলে মনে করি ।
একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে মনেপ্রাণে চাই, যেকোন ধরনের কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ বন্ধ হোক, কোটাপ্রথা বাতিল হোক, যোগ্যরাই সব জায়গায় সুযোগ করে নিক...
লিখেছেন: ডাক্তার খালেদ মহিউদ্দিন ❤️
এই ভিডিও দেখে আপনি হয়তো ঘূর্ণিঝড়ের পরিস্থিতি কিছুটা উপলব্ধি করতে পারবেন। কিন্তু সচক্ষে দেখলে বুঝবেন পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ 😥
আল্লাহ উপকূলবাসীকে রক্ষা করুন 🤲
দেওয়ালে হেলান দিয়ে বসে আছেন যে ভদ্রলোক, সাধারণ পোশাকে খালি পায়ে, হাতে কমদামী ঘড়ি ও তিন টাকা দামের পেন নিয়ে, কী যেন সব লিখে চলেছেন !!
আসুন, পরিচয় পর্বটা সেরে ফেলা যাক...
ইনি কর্ণাটক রাজ্যের মন্ডয়া-র একজন কৃতী সন্তান, নাম :-- শংকর গৌড়া। ডিগ্রী :-- এম.বি.বি.এস,,,, এম.ডি। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডিগ্রী প্রাপ্ত।
নিজস্ব কোনো চেম্বার নেই। একটা অত্যাধুনিক চেম্বার বানাতে, কয়েক লাখ টাকা খরচ, এতো টাকা পাবেন কোথায়??
তাছাড়া, নিজের পৈত্রিক ২ কামরার ঘর থেকে বহু দূরে। পেশেন্ট আসবেন কী করে?? যাতায়াতের খরচই বা পাবেন কোথা থেকে??
প্রতিদিন সকাল ৮ টায় পৌঁছে যান, একটা ফাস্ট-ফুডের দোকানের রকে। সেখানে বসেই রোগী দেখা,, যতক্ষণ না রোগীর লাইন শেষ হয়। ওষুধও লেখেন সস্তা দামের সহজলভ্য !!
ওষুধে কাজ হয় কিনা,, সেটা লাইন দেখেই প্রমাণ পাওয়া যায় !!
ডাক্তার বাবুর ভিজিট কত জানেন??
হাসবেন না, প্লিজ...
৫ টাকা মাত্র। হ্যাঁ,, ঠিকই শুনেছেন,, ৫ টাকা !!
আজকের যুগে, যেখানে চিকিৎসার নামে, গরীবের পকেট লুটপাট করা হচ্ছে... যেখানে অসহায় রোগীর পরিবারকে পথের ভিখারী করে দেওয়া হচ্ছে,,
এই যুগে ডক্টর শংকর গৌড়া,, গরীবের কাছে ফেরেশতা স্বরূপ !!
এমন একজন মানুষের জন্যে মানবতা গর্বিত। আপনি দীর্ঘজীবি হন স্যার.....✊❤️
আর সেখানে বাংলাদেশে যা হচ্ছে তা সত্যিই আমাদের আশাহত করে। উপরওয়ালা আমাদের ও এই রকম মানব দরদী ডাক্তার আরো বেশী বেশী প্রেরণ করুন।
©️®️ Arohi Mim
এভারেস্ট চূড়ায় ৩০বার
কিংবদন্তি কামি রিতা শেরপা ৩০তম বার সফলভাবে মাউন্ট এভারেস্টে আরোহণ করেছেন এবং নিজের বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছেন।
প্রখ্যাত শেরপা পর্বত গাইড কামি রিতা আজ বুধবার ২২ মে, ২০২৪ তারিখে রেকর্ড ৩০তম বারের জন্য মাউন্ট এভারেস্ট চূর্ণ করেছেন, এই মাসে বিশ্বের শীর্ষে তার দ্বিতীয় আরোহণ সম্পূর্ণ করেছেন।
বেস ক্যাম্পের একজন সরকারি কর্মকর্তা খিম লাল গৌতমের মতে, সকাল ৭:৪৯ মিনিটে রিতা ৮,৮৪৯-মিটার (২৯,০৩২-ফুট) চূড়ায় পৌঁছেছিলেন।
এই বছরের ক্লাইম্বিং সিজনে তার প্রথম আরোহণ ছিল ১২মে বিদেশী আরোহীদের পথপ্রদর্শক।
তিনি গত বছর দুবার মাউন্ট এভারেস্ট আরোহণ করেছিলেন, প্রথমটিতে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতে সর্বাধিক আরোহণের রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন এবং এক সপ্তাহেরও কম পরে এটি প্রসারিত করেছিলেন।
মাউন্ট এভারেস্টে সর্বাধিক আরোহণের জন্য তার নিকটতম প্রতিযোগী হলেন সহকর্মী শেরপা গাইড পাসাং দাওয়া, যিনি এভারেস্টে ২৭বার সফল আরোহণ করেছেন।
১৯৯৪ সালে রিটা প্রথম এভারেস্টে আরোহণ করেন এবং তারপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই ভ্রমণ করছেন। তিনি অনেক শেরপা গাইডদের মধ্যে একজন, যার দক্ষতা প্রতি বছর বিদেশী পর্বতারোহীদের নিরাপত্তা এবং সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা পাহাড়ের চূড়া জয় করতে চায়।
তার বাবা প্রথম শেরপা গাইডদের মধ্যে ছিলেন। তার এভারেস্ট আরোহণ ছাড়াও, কামি রিতা বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় আরোহণ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে কেটু, চো ওয়ু, মানাসলু এবং লোটসে।
অফিসে এবং অফিসের বাইরে আমাকে প্রতিদিন প্রায় ৭/৮ বোতল পানি কিনে খেতে হয়। বাইরে সাধারণত মামের ৫০০ মিলির বোতল কিনি হাতে রাখার সুবিধার্থে। প্রশ্নটা হল,বাংলাদেশের সকল পানি বিক্রেতা ৫০০ মিলির পানির এম আর পি কীভাবে ২০ টাকা নির্ধারণ করলেন? ১৫ টাকার পানি সর্বপ্রথম একোয়াফিনা এবং কিনলে ২০ টাকা নির্ধারণ করেছিল। দোকানদারেরা সেদিকে ঝাঁপিয়ে পড়লো কারণ পেপসিকো এবং কোকা-কোলা তাদের পানির ডিলার প্রাইজ না বাড়ির খুচরা দাম বৃদ্ধি করে দোকানদারদের অতিরিক্ত মুনাফা করার সুযোগ দিয়েছিল।অর্থাৎ আগে যে দোকানদার ৮ টাকা দিয়ে পানি কিনে ১৫ টাকায় বিক্রি করতেন সে দোকানদার দাম বাড়ানোর পরে একইভাবে ৮ টাকার পানি ২০ টাকায় বিক্রি শুরু করলেন। বাড়তি মুনাফা এলো ৫ টাকা। সহজ ভাষায় ৮ টাকার পানি কিনে ২০ টাকায় বিক্রি! প্রফিট মার্জিন তাহলে এখানে কতো?
দেশি কোম্পানি গুলো শুরুর দিকে পানির মূল্য বৃদ্ধি করতে চায়নি। বিশেষকরে মাম,স্পা,জীবন, প্রাণ,রিভেরা,ফ্রেশ,সান,একমি,অমৃত সহ আরও অনেক কোম্পানির পানির মূল্য ১৫ টাকাই ছিল। সমস্যা দেখা দিল তখন, যখন খুচরা বিক্রেতারা অনীহা দেখাতে শুরু করলো। কারণ একেবারেই সহজ। ৮ টাকায় পানি ক্রয় করে কিনলে আর একোয়াফিনা বিক্রি করে যেখানে প্রফিট আসে ১২ টাকা সেই একই ইনভেস্ট করে ৮ টাকার পানি কেন ৭ টাকা লাভে দোকানদার বিক্রি করবে? বাড়তি পাঁচ টাকার লোভ কীভাবে সংবরণ করবে বিক্রেতারা!
ভোক্তা অধিকার আইনে অনেক কিছু লেখা থাকলেও বাস্তবে আমরা সে আইনের প্রয়োগ দেখি না। একটা কোম্পানি, ডিলার এবং খুচরা বিক্রেতারা কতো পার্সেন্ট মুনাফায় পণ্য ক্রয় বিক্রয় করবেন তার সুস্পষ্ট বর্ননা দেওয়া আছে।
৮ টাকার পানি যদি ২০ টাকায় কিনতে হয় তাহলে একজন খুচরা বিক্রেতা প্রফিট করছেন ১৫০ শতাংশ!
এটা কীভাবে সম্ভব?
কীভাবে?
পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে দেখার সুযোগ করে দিন।
©
বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, "সে সেরা। আমি তার কাছে কিছুই না।"
"সায়েন্স ওয়ার্ল্ড" নামে একটি বিজ্ঞান ম্যাগাজিন ২০০৭ সালে জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে একটি ফিচার ছাপিয়েছিল। বাংলাদেশের কোনো ম্যাগাজিনে উনাকে নিয়ে লেখা এটিই ছিলো প্রথম ও শেষ ফিচার।
"কৃষ্ণবিবর" নামে উনার একটি বই আছে যেটা বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া কষ্টকর ।
শুধু এটাই নয়, "কৃষ্ণবিবর" "দ্য আল্টিমেট ফেইট অব ইউভার্স" "রোটেটিং ফিল্ডস ইন জেনারেল রিলেটিভিটি" বইগুলো অক্সফোর্ড কেমব্রিজ আর হার্ভার্ড এর মত বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও ১০০ টারও বেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো পড়ানো হয়।
কিন্তু যে দেশে তিনি জন্মেছিলেন, সেই বাংলাদেশের কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার বই থেকে কোন লেকচার দেয়া হয় বলে আমার জানা নেই...
২০০১ সালে যখন পৃথিবী ধ্বংস হবার একটা গুজব উঠেছিল তখন জামাল নজরুল ইসলাম অংক কষে বলেছিলেন পৃথিবী তার কক্ষপথ থেকে ছুটে চলে যাবার কোনো সম্ভাবনা নেই।
স্টিফেন হকিং কে চিনে না এমন মানুষ খুব কম আছে। উনার লেখা "আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম" বইটি এক কোটি কপিরও বেশী বিক্রি হয়েছে সারাবিশ্বে । সে বইটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে।
কিন্তু এই বইটি প্রকাশের প্রায় ৫ বছর আগেই ১৯৮৩ সালে জামাল নজরুল ইসলাম "দ্যা আল্টিমেট ফেইট অব দ্য ইউনিভার্স" বইটি লিখেছিলেন। দুটো বই-ই প্রায় একই সব টপিকের উপর লিখা। ব্লাকহোল, ওয়ার্ম হোল, সুপারনোভা, কসমিক রেডিয়েশন, প্যারালাল ইউনিভার্স, বাটারফ্লাই ইফেক্ট ইত্যাদি সব জোতিপদার্থর্বিজ্ঞানীয় ব্যাপারগুলোই ঘুরেফিরে দুটো বইতেই উঠে এসেছে। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে জামাল নজরুল ইসলামের বইটিকেই বিশ্বখ্যাত বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগন অধিক মূল্যায়ন করেছেন, যেটি প্রকাশিত হয়েছিল হকিং এর বইয়েরও প্রায় ৫ বছর পূর্বে।
অথচ হকিং এর বই নিয়ে যতটা না মাতামাতি সারাবিশ্বে হয়েছে, তার ছিঁটেফোঁটাও হয়নি জামাল নজরুল ইসলামের কোন বই নিয়ে.. কেনো? পরে বলছি।
বলা হয়ে থাকে, বিশ্বের ৭ জন শ্রেষ্ট বিজ্ঞানীর নাম বলতে গেলে সে তালিকায় নাকি জামাল নজরুলের নামও চলে আসবে।
বিশ্বের বুকে বাংলার গর্ব জামাল নজরুল ইসলাম
১৯৮১ সালে লন্ডনের লাখ টাকা বেতনের চাকরি এবং উন্নত সুযোগ-সুবিধা ছেড়ে মাত্র ৩ হাজার (২৮ শত) টাকা বেতনের চাকরি নিয়ে তিনি চলে আসেন মাতৃভূমি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের বিজ্ঞান শিক্ষা এবং বিজ্ঞান গবেষণার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। তাই সব সুযোগ সুবিধা ছেড়ে দেশে চলে এসেছিলেন।
সংগৃহীত: মহাকাশের যত কথা
দেখুন তো খুঁজে বের করতে পারেন কি না বিখ্যাত ১১ জন মানুষের ছবি!
সংরক্ষিত
অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সী বাংলাদেশী শিশু-কিশোর এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ হতে ‘শেখ রাসেল পদক’ এর আবেদনপত্র অনলাইনে আহবান করা যাচ্ছে। আবেদনের শেষ সময় ১৫ মে, ২০২৪। বিস্তারিতঃ award.sheikhrussel.gov.bd
Happy Earth Day 🌍🌿
এই হলো আমাদের বর্তমান অবস্থা 🥹
পায়ে হাঁটা পথের মধ্যে বিশ্বের দীর্ঘতম পথ হল দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন থেকে রাশিয়ার মাগাদান। এই পথ অতিক্রম করতে সমুদ্র বা অন্য কোনো উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হতে হয় না।
এই পথে হাটতে এমনকি নৌকারও কোন প্রয়োজন নেই। কেননা পথিমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্রিজ আছে। পথের মোট দূরত্ব ২১,৮০৮ কিমি। এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ৪,৩১০ ঘণ্টা। সেজন্য ১৮৭ দিন বিরতিহীন ভাবে হাঁটতে হবে। অথবা, প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা হাটলে সময় লাগবে ৫৬১ দিন।
পথিমধ্যে পড়বে ১৭ টি দেশ। ছয়বার ঘড়ির কাঁটা বদল করতে হবে। এছাড়াও পথচারী সবগুলো ঋতুই দেখতে পারবেন।
তথ্য ও ছবি: সংগৃহীত
"কখনো না পৌঁছানোর চেয়ে দেরিতে পৌঁছানোই শ্রেয়"
"ঈদ হোক আনন্দময় উৎসবমুখর "
"পুলিশের সেবা নিন, নিরাপদ থাকুন"
জরুরি প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কল করুন।
🍂🥰
কলকাতায় এক কেজি গরুর গোশতের দাম ১৭৫ রুপি যা বাংলাদেশী টাকায় ২২৪ টাকা। তার ৩০০ কিলোমিটার দূরে ঢাকায় সেই গরুর গোশত বিক্রি হয় ৮০০ টাকা কেজিতে এমনকি মাত্র ১২৭ কি: মি: দূরেও সেই গোশতের কেজি ৬০০ টাকা।
ব্যার্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানে গরুর গোস্ত পাওয়া যায় ৬০০ রুপিতে যা কিনা বাংলাদেশী ২৩০ টাকার সমান। প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপালে প্রতি কেজি গরুর মাংসের দাম ০.৭৬ ইউএস ডলার মানে ৮০ টাকা, ভুটানে ১৬০ নুল বা ২০৭ টাকা, মিয়ানমারে ৫.৬৬ ইউএস ডলার বা ৫৬৭ টাকা।
মোটামুটি দেখা যায় দক্ষিণ এশিয়ার সমস্ত প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশে গরুর গোস্তের দাম সবচেয়ে বেশি।
এখন তো আপনারা বলবেন, এই দেশ মুসলমানদের দেশ, গরুর গোশত খায় বেশি, তাই দামও বেশি।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরুর গোশত খাওয়ার তালিকায় ভারতের অবস্থান ৫ম, ২০২২ সালে সেখানে গরুর গোশত খাওয়া হয়েছে ২৯ লক্ষ মেট্রিক টন।
এই তালিকায় পাকিস্তান আছে ৮ম অবস্থানে ২০২০ এ ওরা ১৭.৫ লক্ষ মেট্রিক টন গরুর গোশত খেয়েছে।
অদ্ভুত, ব্যাপার হচ্ছে এই দেশের মানুষের গরু গোশত খাওয়ার তেমন কোন রেকর্ড খুঁজে পেলাম না কোথাও।
নিরবে দুর্ভিক্ষে কাঁদছে আমার প্রিয় মাতৃভূমি সোনার বাংলাদেশ। 🥲
তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট
কপি: ফেসবুক
আমার ফ্রেন্ডলিস্টে যারা নন মেডিক্যাল আছেন, তারা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কাজে আসবে।
আজ আপনাদের একটা ভয়ংকর কথা বলব। যে লেখাটা লিখতে বসেও আমি ভয় পাচ্ছি। আমার হাত কাঁপছে। আমরা ডাক্তারি চোখে যা দেখছি, নন-ডাক্তার অনেকেই হয়তো সেটা দেখতে পাচ্ছেন না। কারণ যা আমাদের মস্তিষ্কে নেই, তা আমরা কখনোই ভাবতে পারি না। এই দৃশ্য শুধু একজন ডাক্তারই দেখতে পায়।
স্ট্যাটাসের ছবিটা হচ্ছে পৃথিবী থেকে মানবজাতি বিলুপ্তির সত্যয়িত সনদপত্র। এই সনদ দিয়েছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মেডিকেল মহীরুহ, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (পিজি হাসপাতাল)। ছবিতে আপনি নিতান্তই কিছু বর্ণ আর শব্দ দেখতে পাচ্ছেন। আমি সেটাকে বর্ণনা করবার পর আপনি বুঝে ফেলবেন-আপনি আর মাত্র কয়েকদিন পৃথিবীতে আছেন। মাত্র পঞ্চাশ বছরের মধ্যে পুরো মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আপনার সাথে আপনার বাবা মা, সন্তান সবাই অতীত হয়ে যাবে। মিলিয়ন বছরের মানবজাতি পৌছেছে সিঁড়ির শেষ ধাপটাতে। আর কোন ধাপ নেই। চাইলেও একধাপ একধাপ করে আর নামার পথ নেই। এখন পড়ে যেতে হবে। মানবজাতিকে হারিয়ে যেতে হবে মহাকালের চোরাস্রোতে।
ছবির রিপোর্টটিকে বলা হয়-ব্লাড কালচার। যখন কোন রোগ সনাক্ত করবার পরেও ঔষুধে ভালো হয় না, তখন আমরা ব্যাকটেরিয়াসমৃদ্ধ রক্তকে ল্যাবরেটরিতে পাঠাই। উদ্দেশ্য হল- কেন অতি সাধারণ একটা অসুখও ঔষুধ দিয়েও রোগ ভালো হচ্ছে না। ল্যাবে মাইক্রোবায়োলজিস্টরা সেই রক্তকে কয়েকদিন চাষ করেন। সেখানকার ব্যাকটেরিয়াদের উপর বিভিন্ন প্রকার এন্টিবায়োটিক দিয়ে দেখেন, সেই এন্টিবায়টিক ব্যাকটেরিয়াগুলোক মেরে ফেলতে সক্ষম কী না!
যদি মারতে পারে তখন সেই এন্টিবায়োটিকের পাশে লেখা হয়- S (S for Sensitive). সেন্সিটিভ শব্দের অর্থঃ ঐ এন্টিবায়োটিকটি ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সক্ষম। যদি না পারে তখন আমরা লিখি- R (R for Resistant). অর্থঃ এখন আর এই এন্টিবায়োটিকটি ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সক্ষম নয়। আগে কাজ করলেও ব্যাকটেরিয়া নিজেকে বদলে ফেলেছে। ফলে একই অস্ত্র (এন্টিবায়টিক) দিয়ে ব্যাকটেরিয়াটিকে মেরে ফেলা যাচ্ছে না।
এতে কী দাঁড়ায়?
অতি সাধারণ রোগও আর এন্টিবায়োটিক দিয়ে সারবে না। রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াটি এখন ইচ্ছেমত বাচ্চাকাচ্চা দিতে পারবে। আপনার শরীরে রোগ সৃষ্টি করে বহাল তবিয়তে বেঁচে থাকবে। আপনি আমি শুধু দেখব দর্শক হয়ে দেখব। এরপর সব সাঙ্গ হবে। একদিন সেই ছোট্ট অসুখটা নিয়েই মানুষটা মারা যাবে।
উপরের ছবিতে দেখুন- রোগীর লিঙ্গ ছেলে। বয়স শুনলে চমকে যাবেন। বয়স মাত্র ৪ বছর। অথচ সব এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট। অর্থাৎ ছেলেটা নিরীহ একটা রোগ নিয়ে এসেছে। ঔষুধ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রোগ সারছে না। এখন কী ঘটবে?
আমরা তাকে আর বাঁচাতে পারব না। ছেলেটা নিশ্চিত মারা যাবে। অথচ আমাদের হাতে শতশত এন্টিবায়োটিক। আমরা চাইলেও প্রয়োগ করে আর ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মারতে পারব না। কারণ ব্যাকটেরিয়া নিজের ডিএনএ-কে নিজেনিজেই পরিবর্তন করে ফেলেছে। ফলে সামান্য ব্যাকটেরিয়া মারার জন্য আমাদের হাতে আর কিছু নেই। বাচ্চাটির বাবা মা চেয়েচেয়ে দেখছে ছেলেটার অকাল মৃত্যু। অথচ তার বয়স মাত্র ৪ বছর। এত অল্পবয়সে নিশ্চয় সে নিজের মৃত্যুর জন্য দায়ী নয়।
দায়ী কারা?
আমরা।
আমাদের সামান্য জ্বর হয়। ফার্মেসীতে গিয়ে দুটো জিম্যাক্স (অ্যাজিথ্রোমাইসিন) খেয়ে ফেলি। একশ ব্যাকটেরিয়াকে মারার জন্য যদি সাত দিনের ডোজ লাগত, আমরা দুইদিন পর ভালো হলে আর ডোজটা পুর্ণ করি না। ৭০ টা ব্যাকটেরিয়া মরলেও বেঁচে থাকা বাকী ৩০ টি ব্যাকটেরিয়া জি-ম্যাক্সকে চিনে ফেলে। ফলে তারা নিজেদের গঠন দ্রুত বদলে ফেলে। তখন আর জি-ম্যাক্স দিয়েও পরেরবার আমরা রোগ সারাতে পারব না। কারণ জি-ম্যাক্সের বিরুদ্ধে সব ধরণের স্থায়ী ব্যবস্থা ব্যাকটেরিয়া নিয়ে ফেলেছে।
এখন এই ব্যাকটেরিয়াওয়ালা মানুষটি যদি আমাদের সামনে আসে, বসে, তার নিশ্বাস-হাঁচি- স্পর্শে আমাদের শরীরে জি-ম্যাক্স রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াটি আমাদের শরীরেও চলে আসে। ফলে কী দাঁড়াল?
কেউ একজন নিজের শরীরে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দিলে। আর আমরা কোনোদিন জি-ম্যাক্স না খেয়েও জি-ম্যাক্সের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া দিয়ে নিজেদের শরীর ভরিয়ে ফেললাম। এইভাবে জি-ম্যাক্স রেজিস্টেন্ট ব্যাকটেরিয়া লাখ লাখ কোটি কোটি মানুষের দেহে সঞ্চারিত হবে। একটা নবজাতক যে কীনা গতকাল জন্মাল সেও আপনার ভুলের কারণে একটা রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়াকে নিজের শরীরে ধারণ করল। আপনি যে বাড়িতে থাকেন সেই বাড়ির বাসিন্দা, সে মেসে থাকেন সেই মেসের বোর্ডার, যে নদীতে পা চুবাবেন সেই নদীর অনুকূলের বাসিন্দারাও হয়ে গেল জি-ম্যাক্স রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার অভয়ারন্য সম্পন্ন শরীরের মানুষ।
শুধু জি-ম্যাক্স কেন?
আমাদের কেউকেউ অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্য এন্টিবায়োটিক খাবে। আরেকটি ঔষুধের রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া তৈরি করবে। সে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া ভাগাভাগি করবে সারাদেশের মানুষের সাথে। যেখানেইযাবে, যেখানটায় স্পর্শ করবে, সেখানেই হাচি দিবে, যেখানেই বসবে, যেখানেই খাবে সেখানেই ছড়িয়ে দিবে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া। এভাবে একটা একটা করে সব ব্যাকটেরিয়া আরেকটি ব্যাকটেরিয়ার কাছ থেকে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট শিখে ফেলবে। ফলে সবার কাছ থেকে একটা একটা করে ধার করেও আমাদের দেহের ব্যাকটেরিয়াগুলো হয়ে যাবে সকল এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্ট। তাকে এখন যে ঔষুধই দিন না কেন, কাজ করবে না। ফলে আপনি ঔষুধের ডিসপেনসারিতে কোটিকোটি টাকার ঔষুধ রেখেও বিনাচিকিৎসায় মারা যাবেন।
ছবির ছেলেটার মত আমার মোবাইলে প্রায় ৩০০ টি মানুষের রিপোর্ট আছে। আমি দীর্ঘ এক বছর থেকে বিভিন্ন ডাক্তারের পোস্ট থেকে রিপোর্টগুলো ডাউনলোড করে সঞ্চয় করছি। যারা সব ধরণের ব্যাকটেরিয়ায় রেজিস্ট্যান্ট। তারা যত ধনীই হোক, দুনিয়ার যে দেশেই চিকিৎসা করাক, সে ঈশ্বরের কাছেই নিজেকে সমর্পণ করুক, সে আর ফিরবে না। তার মৃত্যু অনিবার্য!
ভয়ের কথাটা তাহলে কোথায়?
আপনার শরীর থেকে রক্ত নিয়ে কালচারে পাঠান। দেখুন আপনি নিজেও অলরেডি অর্ধেক এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্টওয়ালা ব্যাকটেরিয়া নিয়ে বেঁচে আছেন।
আরো ভয়ের কথা কোথায় জানেন?
যে ৩০০ জন মানুষ রেজিস্ট্যান্ট, তাদের ঘরের বাবা-মা সন্তান বন্ধুবান্ধবের অনেকেই অলরেডি রেজিস্ট্যান্ট হয়ে গেছে। কেউ অতি উৎসাহী হয়ে নিজের রক্ত কালচারের জন্য যেদিন হাসপাতালে আসবে সেদিনই তারা ধরে ফেলবে নিজের অজান্তেই এইডসের চাইতেও ভয়ানক একটি ব্যাপার নিয়ে সে এতদিন বেঁচে ছিল। আজ থেকে তার মৃত্যুর কাউন্ট ডাউন শুরু।
কেন এইডসের চাইতে ভয়ানক বললাম?
আপনি একজন এইডস আক্রান্ত রোগীকে আইসোলেট করলেই সে এইডস ছড়াতে পারবে না। কিন্তু একজন রেজিস্ট্যান্ট লোককে আপনি কীভাবে আইসোলেট করবেন? ব্যাকটেরিয়া শুধু হাঁচিতে ছড়ায় না। প্রস্রাবে ছড়ায়-পায়খানায় ছড়ায়, স্পর্শের ছড়ায়। তারা পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, খাবারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। স্পর্শের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তারা মাটিতে থাকে। বাসের সিটে থাকে। রেস্টুরেন্টের গ্লাসে থাকে। ক্লাশের চেয়ারে থাকে। বন্ধুর কলমে থাকে, প্রেমিকের মোবাইলফোনের গায়ে লেগে থাকে, প্রেমিকার ঠোঁটে থাকে। তারা বাতাসে ভেসে থাকে। মাটিতে পড়ে থাকে। মাটির নিচে কলোনি করে থাকে। আপনি কোথায় গিয়ে বাঁচবেন?
আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়া যে হারে রেজিস্ট্যান্ট হচ্ছে, সেই হারে এন্টিবায়োটিক তৈরি হচ্ছে না। আমাদের জীবনরক্ষাকারী প্রথম এন্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কৃত হয় ১৯৪০ সালে। সবচেয়ে ক্ষমতাধর এন্টিবায়োটিক মেরোপেনেম প্যাটেন্টেড হয় ১৯৮৩ সালে। এর মাঝামাঝি সময়টায় আমরা মৎস্যবহুল নদীতে মাছ শিকারের মত হাজার হাজার এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করে ফেলেছি। কিন্তু ৮৩ এর পর, মেরোপেনেমের মত আর কোন শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক পৃথিবীতে আসেনি।
অথচ ছবিতে দেখুন- ৪ বছরের বাচ্চা ছেলেটির ব্যাকটেরিয়াটি সব ধরণের এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট। মেরোপেনেম সহ (Imipenem)। বাচ্চাটি বেঁচে আছে নাকি অলরেডি মারা গেছে আমার জানা নেই। কিন্তু সে আপনাদের দোষে পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছে। সে কী আমাদের ছেড়ে দিবে? তার শরীর থেকে রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া অবশ্যই অনেকের শরীরে (তার বাবা মা-সহ) ছড়িয়ে দিয়ে গেছে। দায়মুক্তি আমাদের হবে। পুরো মানবজাতি নিশ্চিহ্ন হবার পর আমাদের দায়মুক্তি ঘটবে।
প্রায়ই বিজ্ঞানীরা বলেন- পৃথিবী চলে আবে ভীনগ্রহীদের হাতে। এলিয়েনরা পরবর্তী রাজত্ব করবে। বিলিভ মি- এলিয়েন আসার নিশ্চয়তা না থাকলেও এই পৃথিবীর পরবর্তী বাসিন্দা হবে নিতান্তই সাধাসিধে ব্যাকটেরিয়া। লক্ষ লক্ষ বছর সে আমাদের দেহে নিরীহ বসে ছিল। আমরাই তাকে শিখিয়ে ফেলেছি কীভাবে আমাদের দেহে বসেই আমাদের হত্যা করা যায়। আমরা কখনো শিম্পাঞ্জি, কখনো ডোলফিন, কখনো হাতিঘোড়া কুকুরকে বলি মানুষের সমপর্যায়ের বুদ্ধিমান। আমরা কখনো বলি না, আমাদের চাইতে কে বেশি বুদ্ধিমান! ব্যাকটেরিয়া মাইক্রোস্কোপিক হয়েও হাত পা না থাকা স্বত্বেও, মস্তিষ্ক না পেয়েই শিখে ফেলল কীভাবে মানুষদের হত্যা করতে হয়! ভাবুন- কে বেশি বুদ্ধিমান?
বাঁচার উপায়?
শুনতে আপনার খুব খারাপ লাগবে কিন্তু আমাকে বলতেই হবে। আজ এই মুহুর্তে, এই মিনিটটা শেষ হবার আগেই প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে না গিয়েই অফিশিয়াল মিটিং না ডেকেই বলতে হবে- এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্টেন্সির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। দেশের প্রত্যেকটা দোকান-ফার্মেসী-প্রেসক্রিপশন গোয়েন্দা দিয়ে খুঁজে বের করে নতুন করে এক পৃথিবী শুরু করতে হবে। প্রত্যেকটা এন্টিবায়োটিকের গায়ে সাটিয়ে দিতে হবে মোবাইলের মতো IMEI নাম্বার। কোন কোম্পানি বাজারে কয়টা ছেড়েছে, কোন ডাক্তার কয়টা প্রেসক্রিপশন করেছে, কোন রোগী কয়টা খেয়েছে সব হিশেব বের করতে হবে। না পারলেও আগামীকাল থেকে কীভাবে এন্টিবায়োটিক বিক্রি হবে, কীভাবে প্রেসক্রিপশন হবে, কীভাবে রোগী খাবে সেটা নির্ধারণ করতে হবে। যক্ষা নির্মুলের জন্য আমরা DOT প্রোগ্রাম শুরু করেছিলাম। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর্মী যক্ষা রোগীর বাসায় যাবে। রোগীকে ঔষুধ দিবে। রোগী সেটা স্বাস্থ্যকর্মীর সামনেই খাবে। এন্টিবায়োটিক খাওয়া DOT এর আন্ডারে আনতে হবে। অন্য কোন উপায় নেই।
খুব বেশি নিজেদের বাঁচাতে চাইলে, ফর গ্রেটার গুড... ধর্ষকদের মতোই বিচারবহির্ভূত ক্রসফায়ার চালু করতে হবে, যে লোকটি প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষুধ বিক্রি করবে, যে ফার্মেসীম্যান মহাজ্ঞানী জাহির করে আপনাকে এন্টিবায়টিক বদলে দিবে, নতুন ডোজ বাতিয়ে দিবে, যে রোগীটি অসম্পূর্ণ ডোজ এন্টিবায়োটিক খাবে তাকেও ক্রসফায়ারের আওতায় আনতে হবে। কারণ অসুস্থ রোগীটিই অসম্পুর্ণ ডোজ খেয়ে আরেকটি রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দিচ্ছে। নিজের মৃত্যুর সাথে পুরো মানবজাতিকে নিশ্চিহ্ন করবার কাজটি সেও করছে। এককোটি অজ্ঞ, ঘাড়ত্যাড়া এন্টিবায়োটিক ইউজারের বিনিময়ে হলেও বাকী ১৯ কোটি লোককে বাঁচাতে হবে।
সমস্ত আইনশৃংখলা বাহিনী সমস্ত চোর ডাকাত-ধর্ষক সব ছেড়ে পথে নামতে হবে। এইডসে পৃথিবী বিলুপ্ত হবে না। সোয়াইন ফ্লু, বার্ড ফ্লুতে মানবজাতি নিশ্চিহ্ন হবে না কিন্তু এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস পড়া শেষ হবার সাথে সাথে যদি আপনি বুকে হাত বাদ দিয়ে নিজের ধর্মগ্রন্থের উপর হাত রেখে প্রতিজ্ঞা না করেন, তাহলে মনে রাখবেন আপনি বেঁচে থাকবেন না আগামী পঞ্চাশ বছরে। আপনার অনাগত সন্তান বেঁচে থাকবে না ২০৭০ সাল দেখবার জন্য।
Do you believe my Status?
Who cares?
Fight or Die.
Choice is yours!
প্লাস্টিক, পলিথিনের পরিবর্তে কলাপাতা , নারকেল পাতার ব্যাগ। পরিবহন করা একটু কঠিন হলেও পরিবেশের জন্য এটাই সঠিক।
আমরা তো চলে যাবো, আগামী প্রজন্ম যেন পৃথিবীটাকে বাসযোগ্য পায় সেজন্য এখনি সকলের সচেতন হওয়া উচিত।
স্বাধীনতা শব্দটি এমনি এমনি আমাদের হয়নি 💔
পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত ঠিকে থাকুক আমাদের স্বাধীনতা 🤗
জয় বাংলা ✊🇧🇩
সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ❤️
🏵️🌼🌸🖤
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ১৪৪৫ হিজরি/২০২৪ সালের পবিত্র মাহে রমজানের সাহরী ও ইফতারের সময়সূচি।
(১লা রমজান চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)
গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের সাথে জড়িতদের জনসম্মূখে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। তারা যে দলের হোক না কেন সঠিক তদন্তের মাধ্যমে তাদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
Colours of Islamic Architecture 🕌🖤
অভিনন্দন বাংলার যুবাদের 👏🎉
বড়দের আগেই বিশ্বকাপের মত এশিয়া কাপটিও নিজেদের করে নিলো যুবারা 💪😮
আজ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এশিয়া কাপ ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ 🇧🇩❤️💪
এ যেন বিজয়ের মাসে আরো একটি বিজয় 🥰
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Noakhali Sadar Upazila
3800