H.F.Fujul News
।।যার কথা ও কাজের দ্বারা অন্য কোনো মান
এলাকাবাসীর সচেতন করতে, হিলফুল ফুজুল যুব সংগঠন এর যুবকদের কার্যক্রম।
হিলফুল ফুজুল(حلفل فجل), হুঁইখালী, সাঁথিয়া,পাবনা।
করোনা কালীন সময়ে, হিলফুল ফুজুল যুব সংগঠন হুঁইখালী সাঁথীয়া পাবনা।
#হিলফুল ফুজুল(حلفل فجل), হুঁইখালী, সাঁথিয়া,পাবনা।
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,,
সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে।
“হিলফুল ফুজুল যুব সংগঠন” হুঁইখালী সাঁথীয়া পাবনা, এর সকল সদস্য এবং অন্যান্য যারা সাহায্য সহযোগীতা করতে চাই, নিচের দেওয়া নম্বর-এ সাহায্য সহযোগীতা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য নম্বর ছাড়া কোথাও সাহায্য সহযোগীতা করে প্রতারিত হবেন না।
মোঃ শামীম হোসেন
আমাদের যেন আর কারো কাছে হাত ✋ দেখিয়ে ভবিষ্যতেৎ ঠিক করতে ও ভবিষ্যতে কি হবে এটা যাচাই করতে আর গনকের কাছে না যাই তার জন্য খ্রিষ্টানরা আমাদের সহজ করে দিছে। আমাদের অনেকের জানা আছে তারপরও আমরা এসব করে থাকি। একটু কোরআন ও হাদিসের আলোকে জানা যাক।
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
مَنْ أَتَى عَرَّافاً فسأله عن شيئ فَصَدَّقَهُ بِمَا يَقُولُ لَمْ تُقْبَلْ لَهُ صَلاَةٌ أَرْبَعِينَ يَوْماً
‘‘যে ব্যক্তি কোনো গণকের কাছে গেল, অতঃপর তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করল এবং গণকের কথাকে সত্য বলে বিশ্বাস করল, চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার নামাজ কবুল হবে না’’।
আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
مَنْ أَتَى كَاهِناً فَصَدَّقَهُ بِمَا يَقُولُ فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ
‘‘যে ব্যক্তি গণকের কাছে আসল, অতঃপর গণক যা বলল তা সত্য বলে বিশ্বাস করল সে মূলত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর যা নাযিল করা হয়েছে তা অস্বীকার করল। ইমাম আবু দাউদ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন’’।[2]
তাদের কেউ আবার অলীর আকৃতিতে মানুষের সামনে উপস্থিত হয় এবং অলৌকিক জিনিস এবং কারামত দেখায়। যেমন তারা আগুনে ঝাপ দেয়, অস্ত্র দিয়ে নিজের শরীরে আঘাত করে, সাপ ধরে ইত্যাদি। প্রকৃত পক্ষে এরা মিথ্যুক, ভেলকিবাজ এবং শয়তানের দোসর। এদের প্রত্যেকেই ফন্দিবাজি, ধোঁকাবাজি ও ফাঁকিবাজির মাধ্যমে মানুষের ধন-সম্পদ আত্মসাৎ করতে চায়। সেই সঙ্গে তারা মানুষের ঈমান- আকীদাও নষ্ট করে।
সুতরাং এদের ধোঁকাবাজি, ফাঁকিবাজি ও ভেলকিবাজি থেকে মুসলিমদের সাবধান থাকা আবশ্যক। তাদের খপ্পরে পড়া থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকা জরুরী। মুসলিম শাসকদের উচিত তাদেরকে ধরে তাওবা করানো। তাওবা করলে তো ভালো অন্যথায় এদেরকে হত্যা করা আবশ্যক। এতেই মুসলিমগণ তাদের ক্ষতি, ফিতনা ও ফাসাদ থেকে নিরাপদ থাকবে। সেই সঙ্গে তাদের ব্যাপারে আল্লাহর হুকুমু বাস্তবায়ন হবে।
সহীহ বুখারীতে বাজালা ইবনে আবাদাহ থেকে বর্ণিত আছে, উমার রাযিয়াল্লাহু আনহু মুসলিম গভর্ণরদের কাছে পাঠানো নির্দেশনামায় লিখেছেন,
أَنِ اقْتُلُوا كُلَّ سَاحِرٍ وَسَاحِرَةٍ قَالَ: فَقَتَلْنَا ثَلاَثَ سَوَاحِرَ
‘‘তোমরা প্রত্যেক যাদুকর পুরুষ এবং যাদুকর নারীকে হত্যা করো। বাজালা বলেন, এ নির্দেশের পর আমরা তিনজন যাদুকর মহিলাকে হত্যা করেছি’’।[3]
হযরত মাওলানা শাহ আবূ বকর সিদ্দীকী ফুরফুরাবী রহঃ (জন্ম ১২৬৫ - অফাত ১৩৪৫ বাংলা)
নসিয়ত ও অসিয়ত ১-৫৭ নং। যা মানব কল্যাণে শান্তি বয়ে আনবে। যারা তিনাকে পীর বলে দাবি করেছেন তাদের উচিত পীরের নসিয়ত ও অসিয়ত জীবনের সঙ্গে বাস্তবায়ন করা।
ফুরফুরা শরীফ এর পীর হযরত দাদা হুজুর পীর-কিবল ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৫৫,৫৬,৬৭ ।
ফুরফুরার আলা-হযরত মহাম্মদ অবু-বকর সিদ্দিকী ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৫৩
ফুরফুরা শরীফ এর পীর হযরত আবু বকর সিদ্দিক ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৫২
ফুরফুরা শরীফ এর পীর হযরত আবু-বক্কর সিদ্দিকী ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৫১
মুজাদ্দিদে জামান হযরত আবু-বক্কর সিদ্দিকী ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৫০
ফুরফুরা শরীফ এর পীর হযরত আবু-বক্কর সিদ্দিকী ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৪৯ ।
ফুরফুরা শরীফ এর পীর,উলিল আমর হযরত দাদা হুজুর ফুরফুরী রহ: এর অসিয়ত ৪৭/৪৮
ফুরফুরা শরীফ এর পীর হযরত আবু-বক্কর সিদ্দিকী ফুরফুরাবী রহ: এর অসিয়ত ৪৫/৪৫
আজ পবিত্র আশুরার দিন
আল্লাহ আমাদেরকে সুন্নাহ অনুসরণের তাওফিক দান করুন
আজ পবিত্র আশুরা। এদিন হযরত মূসা (আ) তার কওম সহ ফেরআউনের থেকে মুক্তি পেয়েছিল। এবং ফেরআউনকে নীল নদে আল্লাহ ডুবিয়ে দিয়েছিলেন। এর শুকরিয়া হিসাবে আমরা রোজা রাখি। নবীজির (সা) ইন্তেকালের প্রায় ৫০ বছর পরে এই দিনে হযরত হুসাইন (রা) ও তাঁর পরিবারের অনেক সদস্যকে ইয়াজিদের বাহিনী মর্মান্তিক ভাবে শহীদ করে দেয়। আমরা উক্ত ঘটনায় মর্মাহত হই। মুসলিম মাত্রই এতে ব্যথিত হবেন। কিন্তু শীয়া সম্প্রদায় প্রতি বছর বছর এই দিনে শিরক ও বিদআতে পরিপূর্ণ তাজিয়া মিছিলের আয়োজন করে।
শীয়া ধর্মের লোকদের তথা-কথিত এই "তাজিয়া মিছিল"কেই মিডিয়া আশুরা/মুহাররম উদযাপন হিসাবে দেখায়। নবীজির (সা) আশুরা উদযাপন তো ছিল শুধু রোজা রাখা।
মুসলিমদের অনেকেও না বুঝে এসব শিরকী-বিদআতী কর্মকান্ডে অংশ নিয়ে থাকে। মুসলিম পরিবারের অনেক ইলমহীন ব্যক্তি তাদের সন্তানকে "ঈমামবাড়া" বা তাজিয়া মিছিলে দেয়ার মান্নত করে (নাউজুবিল্লাহ)। তাজিয়া মিছিলের ঘোড়ার মূর্তির পায়ে সুতা বাধা সহ নানা শিরকী আকিদার সাথে যুক্ত হয়। শীয়া ধর্মের উৎপত্তি ও তাদের ভ্রষ্টতা এবং তাজিয়া মিছিলে কত প্রকারের শিরকী-বিদআতী কাজের সাথে তারা জড়িত।
শোক প্রকাশের এই পদ্ধতি যদি মুসলিমদের কাজ হতো। তাহলে আমরা নবীজির (সা) প্রিয়তম চাচার শহীদ হওয়ার ঘটনায় বুক চাপড়ে শোক প্রকাশ করতাম। ওহুদের যুদ্ধে নবীজির (সা) প্রিয়তম চাচা ও অভিভাবক হযরত হামজা (রা) শহীদ হন। তাঁর বুক চিরে কলিজা বের করে হিন্দা বিনতে উতবার কাছে আনা হলে সে সেই কলিজা চিবাতে থাকে। হযরত হামজার (রা) লাশ বিকৃত করা হয়। এই ঘটনার শোক নবীজি (সা) কিভাবে প্রকাশ করেছিলেন? তিনি কি সাহাবীগণ (রা) সহ প্রতি বছর বছর বুক চাপড়ে মাতম করেছিলেন? (নাউযুবিল্লাহ) তিনি কি নিজ শরীর ক্ষত বিক্ষত করেছিলেন? (নাউযুবিল্লাহ)
নবীজির (সা) শিশুপুত্র ইবরাহীমের ইন্তেকালের পর নবীজির (সা) চোখ বেয়ে অশ্রু প্রবাহিত হয়েছিল। এ সম্পর্কে তাঁকে (সা) জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেছেনঃ
“অন্তর ব্যথিত হয় আর চোখ অশ্রুসিক্ত হয়। কিন্তু আমরা মুখে কেবল এমন কথাই উচ্চারণ করব যাতে আমাদের প্রতিপালক সন্তুষ্ট হন। হে ইব্রাহিম, তোমার বিরহে আমরা মর্মাহত।” [বুখারী : ১৩০৩]
নবীজি (সা.) বলেন, ‘মানুষের মধ্যে দুটি চরিত্র কুফুরির পর্যায়ের। একটি হলো বংশ মর্যাদায় আঘাত হানা। আর অপরটি হলো কোনো মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে বিলাপ করা। ’ (মুসলিম : ৬৭)
আমরা মুসলিমরা যখন বলি বুক চাপড়ে "হায় হোসেন হায় হোসেন" করা আর বিভিন্ন শিরকী-বিদআতী কর্মকান্ড থেকে ইসলাম পবিত্র। তখন শীয়া ধর্মের লোকেরা বা শীয়াদের অনুরাগীগণ সেখানে "এজিদের বংশ" দেখতে পায়।
আল্লাহ আমাদেরকে সকল শিরকী ও বিদআতী কর্মকান্ড থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
ওহাবীবাত, সালাফিবাত,নজদীবাত,তাইমিয়াবাত, ও আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের পরিচয়।
(মুফতী ওসমান গনি সালেহি হাফি:)
জিলহজ মাসের ফজিলত, করণীয়, কুরবানীর দিনের কর্মসূচি।
জিলহজ মাসের ফজিলত, করণীয় সম্পর্কে আলোচনা।
কুরবানীর টাকা গরীবদের দিলে কি কুরবানী হয়ে যাবে?
কুরবানীর গরু নাকি মনের গরু কোনটা কুরবানী দিবো।।। সম্পূর্ণ দেখুন, শুনুন তাহলেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
জিলহজ্ব মাসের ১০ টি ফজিলত। জিলহজ্ব মাসে কি কি করনীয়।
মানুষের মাথার এমন একটা ভাবনা আসছে, কোনোকিছু উৎযাপন করতে হলে কনসার্ট,আর বেহায়া গানবাজনা ছাড়া আনান্দ , আনান্দই হয় না।
ওরা তো জানে না,পদ্মা সেতু ধংসের মালিক আল্লাহ সেই , যিনি ঐ পদ্মা সেতু দাঁড়া করে রেখেন।
গান বাজনা করলে ঐ আল্লাহ তাআলার খুশি হবেন তো?
যদি খুশি না হয়, তাহলে জেনে কেনো না জানার ভান কেন করে মানুষ।
আল্লাহ দেখিয়ে দিতেছে সিলেটে, পদ্মায় কি দেখাতে পারবেন না? অবশ্যই পারবেন।
আল্লাহকে রাজি খুশি করতে হলে, গানবাজনা ছাড়তেই হবে, না হলে ধংস অনিবার্য পরিণতি।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতিতে মানুষের মনে একটা প্রশ্ন থেকে যায়! শাহজালাল রহ সহ সকল মাজারে থেকে কোটি কোটি টাকা থেকে কি কোনো ত্রান এসেছে?
নুপুরের বিরুদ্ধে গর্জন বৌদ্ধধর্মের গুরু।।।।
প্রতিবাদ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
6670
ফারিদপুর পাবনা।
Pabna, ৬৬৫০
কারো রক্ত লাগলে আমাদের জানাবেন। আমরা তা দেওয়ার আপ্রান চেস্টা করবো। call now
Rana Shopping Complex, 4 Floor, Press Club Lane, Abdul Hamid Road
Pabna
২৪ ঘন্টা নিউজ পেতে আমাদের পেইজটি লাইক ও শেয়ার করে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ।
Ataikula, Pabna
Pabna, 6670
একদল তরুণ, উদ্যমী, এবং অভিজ্ঞ সাংবাদিক দ্বারা পরিচালিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল.....