Mujahid Islam

লিংকডইন টিপস #০৪
বর্তমানে লিংকডইনে অ্যাকটিভ ইউজারের সংখ্যা অনেক বেশি থাকায় ফ্রিল্যান্সারদের ক্লায়েন্ট হান্টিংয়ের জন্য এটা হতে পারে পারফেক্ট প্লাটফর্ম। লিংকডইনে পটেনশিয়াল ক্লায়েন্টদের সাথে সহজে কানেক্টেড হওয়ার জন্য Edit Profile এর Experience সেকশনে গিয়ে Freelance বা Self Employed অপশনটা অন করে রাখুন৷ এই অপশনটা অন থাকলে আপনি যে ফ্রিল্যান্স বেসিসে কাজ করেন সেটা সবাই বুঝতে পারবেন। তখন আপনারা নিজেদের স্কিল, এক্সপেরিয়েন্স এবং কোন ধরণের ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে চান তা আরো ইফেকটিভলি হাইলাইট করতে পারবেন। সেই সাথে যখন কোনো ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করার জন্য সার্চবারে সার্চ করবেন, তখন আপনার প্রোফাইলটা সার্চ রেজাল্টে ভিজিবল হবে।
লাইক কমেন্ট দিয়ে সাথে থাকুন। ধারাবাহিকভাবে টিপস গুলো পোস্ট করা হবে।

লিংকডইন টিপস #০৩
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য নিজের কাজের স্যাম্পল শো কেইস করার জন্য একটা ভালো অপশন হতে পারে লিংকডইনের Featured নামক সেকশনটা। এই সেকশনটা প্রোফাইলের একদম ওপরের দিকে থাকায় যদি আপনার প্রিভিয়াস ওয়ার্ক স্যাম্পলগুলো এখানে আপলোড করেন, তাহলে কোন পটেনশিয়াল ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইল ভিজিট করার সাথে সাথেই আপনার কাজের কোয়ালিটি সম্পর্কে আইডিয়া পেয়ে যাবেন। এই সেকশনে আপলোডের স্পেসিফিক লিমিট নেই ঠিকই, তবে পরামর্শ থাকবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কন্টেন্ট আপলোড না করার। বরং আপনি যে সার্ভিস গুলো অফার করেন, সেগুলোর প্রতিটার একটা করে স্যাম্পল আপলোড করুন। এছাড়াও এই সেকশনে চাইলে আপনার কোন সার্টিফিকেশন, অ্যাওয়ার্ড বা অ্যাচিভমেন্ট থাকলে সেগুলোও আপলোড করতে পারেন। যদি Featured সেকশনের ফুল অ্যাডভান্টেজ পেতে চান, তাহলে প্রোফাইলের ভিজিবিলিটি অবশ্যই Public রাখুন।
লাইক কমেন্ট দিয়ে সাথে থাকুন। ধারাবাহিকভাবে টিপস গুলো পোস্ট করা হবে।

লিংকডইন টিপস #০২
লিংকডইনে নিজের নেটওয়ার্ক গ্রো করানোর শুরুটা হওয়া উচিৎ আপনার মতো সেইম নিশে সার্ভিস অফার করছেন এমন পরিচিত মানুষদের সাথে কানেক্টেড হওয়ার মাধ্যমে। তখন নেটওয়ার্ক সাজেশন সেকশন থেকে আপনি আপনার পটেনশিয়াল ক্লায়েন্টদের প্রোফাইল খুঁজে বের করে তাদের কানেকশন রিকোয়েস্ট সেন্ড করতে পারবেন। এর পাশাপাশি লিংকডইনের সার্চবারে সার্চ করেও আপনারা যেসব কোম্পানি ও ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে চান, তাদের প্রোফাইল খুঁজে পেতে পারবেন। শুধু তাই নয়, নেটওয়ার্ক বাড়াতে নিশ বেইজড বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন করাও বেশ হেল্পফুল। এছাড়াও একটু সার্চ করলেই আপনারা ইনফ্লুয়েনশিয়াল অনেক মানুষের প্রোফাইল খুঁজে পাবেন, যাদের পোস্টের রিচ অনেক ভালো। তাদের সাথে কানেক্টেড হতে পারেন। সেই সাথে যারা আপনার প্রোফাইল ভিউ করবে, তাদেরকেও অবশ্যই কানেকশন রিকোয়েস্ট সেন্ড করুন।
লাইক কমেন্ট দিয়ে সাথে থাকুন। ধারাবাহিকভাবে টিপস গুলো পোস্ট করা হবে।

লিংকডইন টিপস #০১

লিংকডইন থেকে দ্রুত ক্লায়েন্ট খুঁজে পাওয়ার জন্য আপনার প্রোফাইল যেন পটেনশিয়াল ক্লায়েন্টদের প্রথমবারেই অ্যাট্রাক্ট করতে পারে তা নিশ্চিত করুন। কিভাবে? প্রোফাইল পিকচারে একদম ফরমাল পিকচার রাখুন। তারপর হেডলাইনে আপনার স্কিল ও এক্সপার্টাইজকে ডিফাইন করে এমন তিনটা ওয়ার্ড ইনক্লুড করুন। সেই সাথে বায়োতে নিজের স্কিল, এক্সপেরিয়েন্স, সার্ভিস দেয়ার জন্য ইন্টারেস্ট সেক্টর, অ্যাচিভমেন্ট ইত্যাদি ইনফরমেশনগুলো ডিটেইলে তুলে ধরুন, যাতে করে এটা পড়লেই আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে সবাই ধারণা পেয়ে যান। এর পাশাপাশি নিজের এডুকেশন, কাজের এক্সপেরিয়েন্স, ট্রেনিং, সার্টিফিকেশন ইত্যাদির ইনফরমেশনগুলো একটা একটা করে অ্যাড করুন। ও হ্যাঁ, লিংকডইন প্রোফাইলে আপডেটেড পোর্টফোলিও ও রেজুমে অ্যাড করতে ভুলবেননা কিন্তু!

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে এ কি ক্যারিয়ার ভালো?
বিষয়টি কি আদৌও এমন?
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোনো সেক্টর থেকেই কাজ শিখে দক্ষ হন, তবে অবশ্যই আপনার ক্যারিয়ার ভালো।
ধরুন, আপনি ও আপনার বন্ধু গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখলেন। দুজনেই প্রচুর সময় দিয়েছেন। ওনি কাজ পাচ্ছে কিন্তু আপনি পাচ্ছেন না।
এবার, আপনি বলবেন গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্যারিয়ার নেই। তবে আপনার বন্ধু বলবে গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্যারিয়ার আছে।
আশাকরি কিছুটা ক্লিয়ার হয়েছেন।
তবে,
আপনাকে লেগে থাকতে হবে। বলতে পারেন, এর শেষ দেখে ছাড়বো এমন ভাব নিয়ে।
সবাই শুরুতেই সাকসেস পায় না,
কারো কারো সাকসেস পেতে বছর লেগে যায়।
তবে মূল কথা হল,
যা ই শিখেন না কেনো, বাছাই করে শিখবেন। আগে নিজেকে দিয়ে যাচাই করে দেখবেন, সেই সেক্টরে আপনি একনিষ্ঠ ভাবে সময় দিতে পারবেন কি না৷
যদি উওর "হ্যা" হয় তবে আপনার সেক্টর বাছাই সম্পন্ন।
এবার শিক্ষক বা প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের পালা,
সবাই নিজস্ব মার্কেটিং পলিসি বানিয়ে রেখেছে আপনার জন্য।
অনেকে তো এখন সেমিনার করার নামে আপনাকে এতটাই মোটিভেট করবে যে আপনি পরদিনই দৌড়ে গিয়ে ভর্তি হবে।
সময় নিন, রিসার্চ করুন,
হুজুগে কোথাও ভর্তি না হয়ে, সুযোগে সঠিক জায়গায় ভর্তি হোন।
ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনার সহায় হবেন।

জাহান্নামীরা সেদিন বলবেঃ
"হায়!!আমার ধন-সম্পদ আমার কোন উপকারে আসলো না।আমার ক্ষমতাও বরবাদ হয়ে গেল।"

সূরাঃহাক্ক্বা -আয়াতঃ ২৮ -২৯

Mujahid Islam updated their address.

ইনস্টাগ্রাম কি?

ইনস্টাগ্রাম হল একটি ফ্রি আমেরিকান ফটো এবং ভিডিও শেয়ারিং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং পরিষেবা ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে, ফেসবুক প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ইনস্টাগ্রামকে কিনে নেয় ।

ইনস্টাগ্রাম কিভাবে কাজ করে?
ফেইসবুক এবং টুইটারের মতো প্রত্যেকেই একটি প্রোফাইল এবং নিউজফীড পাবেন যখন আপনি ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি বা ভিডিও পোস্ট করেন, এটি আপনার প্রোফাইলে প্রদর্শিত হবে । আপনি ৩০টি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনি টার্গেটেড অর্থাৎ নিস বেসড মানুষেরদের ফলো করতে পারবেন

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং শিখে কি কি করতে পারবো? -

১. ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন (ফাইবার এবং আপওয়ার্ক এর মতো মার্কেটপ্লেসে)
২. বেঁচতে পারবেন নিজের প্রোডাক্ট
৩. ইনফ্লুয়েন্সার হতে পারবেন
৪. প্রিন্ট অন ডিমান্ডের কাজ করতে পারবেন
৫. এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন
৬. আইজিটিভি এড্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন
৭. ড্রপসিপিং প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন
৮. সিপিএ মার্কেটিং করতে পারবো পারবেন
৯. ফাইবারের গিগ এবং আপওয়ার্কের প্রজেক্ট ক্যাটালগ মার্কেটিং করতে পারবেন
১০. ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বা ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন
১১. একাউন্ট বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবো

আমরা যারা ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং শিখে মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চাই তারা কি কি কাজ করতে পারবো:

1. Engage and Grow instagram followers organically
2. Instagram Manager
3. Clean Fake and Ghost Followers From Instagram
4. Content strategy and design
5. Fixing Instagram Shop Problem
6. Instagram Account Consultancy / Audit / Review / analyze
7. Instagram Ads
8. Create, manage and grow instagram account/page
9. Write Instagram Captions
10. Instagram Hashtag Research
11. Instagram Post/Content Design using Canva
12. Instagram Influencer Research

Top Earnings:
1. https://www.fiverr.com/tommysiu
2. https://www.fiverr.com/manishjain7299

ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট বিক্রির কয়েকটি ওয়েবসাইট:
১. Fameswap
২. Insta Sale
৩. Social Tradia
৪. E-flipo

আপনি যদি আমার সকল ট্রিকস টিপস ফলো করেন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনার প্রতি মাসে অর্গানিক ফলোয়ার্স আসবে ১০০০ থেকে ১৫০০ আপনি যদি একসাথে ৫ টা একাউন্ট ম্যানেজ করে তাহলে প্রতি একাউন্ট এ ১০ হাজার ফলোয়ার্স হতে সময় লাগবে ৬মাস

একটা একাউন্টের জন্য যদি আপনাকে ১৫০-২০০ ডলার পে করে তাহলে ৫ টার জন্য ১০০০ ডলার বাংলাদেশী তাকে প্রায় ৮৫ হাজার টাকা তাহলে প্রতি মাসে আপনার রেভিনিউ দাঁড়ায় প্রায় ১৫ হাজার টাকা আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন

Influencer:

Top 10 highest-earning stars on Instagram per post-

Cristiano Ronaldo – $1.6 million.
Dwayne Johnson – $1.52 million.
Ariana Grande – $1.51 million.
Kylie Jenner – $1.49 million.
Selena Gomez – $1.46 million.
Kim Kardashian – $1.41 million.
Lionel Messi – $1.16 million.
Beyoncé Knowles – $1.14 million.

Best Instagram niches for growing your profile in 2022-
এই নিস অনুযায়ী একাউন্ট তৈরি

-Health & Fitness lifestyle
-Beauty
-Fashion
-Lifestyle
-Business (making money online)
-Animals (pets)
-Food & Cooking
-Traveling

ইনস্টাগ্রাম কনটেন্ট ডিজাইন করতে ৮টি ফ্রি টুলস:
-Crowdfire
-Canva
-Snappa
-Unfold
-Boomerang
-Snapseed
-VSCO
-Photogrid
-iMovies

৪টি বেস্ট ইনস্টাগ্রাম ম্যানেজমেন্ট টুলস:

-Sked
-Later
-Hootsuite
-Buffer

- নিশ/Niche কি?
নির্দিষ্ট একটা বিষয় বা টপিক

- ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট নেম সিলেকশন
- ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট ক্রিয়েট
- ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট অপ্টিমাজেশন
- ইন্সটাগ্রাম বায়ো অপ্টিমাইজেশন
- ইন্সটাগ্রাম ইমুজি ব্যবহার
- ইনস্টাগ্রামে সিটিএ বাটন /কল টু একশন ব্যবহার
- ইন্সটাগ্রাম পারসোনাল একাউন্ট কি?
- ইন্সটাগ্রাম বিজনেস একাউন্ট কি
- ইন্সটাগ্রাম বিজনেস একাউন্ট কিভাবে কাজ করে
- ইনস্টাগ্রামে এস.ই.ও

ইন্সটাগ্রাম হ্যাশট্যাগ রিসার্চ-
11 Best Instagram Hashtag Generator Tools in 2021:

Influencer Marketing Hub Instagram Hashtag Generator.
All Hashtag.
Ritetag.
Instavast Hashtag Generator.
Photerloo Instagram Hashtag and Keyword Generator.
Hashtag Generator # HashMe.
Hashtagify.
Ingram.

Thank you

Mujahid Islam updated their phone number.

ট্র্যাডিশনাল মার্কেটি VS ডিজিটাল মার্কেটিং: সুবিধা-অসুবিধাসমূহ
নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে একটা জিনিস প্রায়ই দেখেছি যে আমরা যারা ডিজিটাল মার্কেটিং করি তারা অনেক সময় ট্র্যাডিশনাল মার্কেটার খুব একটা দাম দিতে চাই না।
মনে করি আমরাই মনে হয় সর্বেসর্বা। আবার যারা ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং করে তারাও অনেক সময় ডিজিটাল মার্কেটিংকে খুব একটা দাম দিতে চান না।
তারা ভাবেন যে অনলাইনে কেউ একটা পণ্য দেখেই সেটা কিনে ফেলবেন এমনটা আবার হয় নাকি! সত্যি কথা বলতে একটা জিনিস আপনি অবশ্যই লক্ষ করবেন যে ডিজিটাল দুনিয়ায় যেই সব কোম্পানী রমরমা ব্যবসা করে তারা কিন্তু ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর দিকে কিছুটা হলেও ইনভেস্ট করে।
কিন্তু কেন করে!!!
ব্র্যান্ডি!!!
আমরা যারা ডিজিটাল মার্কেটিং করি তারা অনেক সময ব্র্যান্ডিং জিনিসটা বুঝি না। আবার ট্র্যাডিশনাল মার্কেটাররা ব্র্যান্ডিং বিষয়টাকে খুব সিরিয়াসলি দেখলেও ডিজিটাল মার্কেটিংটিকে তাদের কাছে অনেক সময়েই ক্ষুদ্র বলে মনে হয়।
কিন্তু এরকমটা কেন হয়। তার কারন আমরা অনেক সময়ই এই ২টি জিনিসের সুবিধা-অসুবিধাগুলো নিয়ে খুব একটা হয়ত জানি না। নিজেদেরকেই সর্বেসর্বা মনে করি চুপ করে থাকি।
তাই আজকের পোস্টে আমরা চেষ্টা করবো এই বিষয়টিকে একটু হলেও বুঝার জন্য।
আমি যদি একটু সহজ করে আপনাকে বলি যে ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর সুবিধাগুলো কি কি। তাহলে সেগুলো হচ্ছে:
✅ এটি খুব সহজেই কাস্টমারের মনে Impact ফেলতে সক্ষম।
✅ এটি সাধারনত বেশ কিছুটা সময় ধরে আমাদের মস্তিষ্কে অবস্থান করতে পারে (অন্তত ডিজিটাল মার্কেটিং এর থেকে তুলনামূলকভাবে কিছুটা বেশি)।
✅ ট্র্যাডিশনাল প্ল্যাটফর্মে আপনাকে যদি আমি একটি অ্যাড ১০০ বার দেখাই তাহলে সেটি আপনার মাথায় ঠিক যতটুকু গেথে যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ১০০ বার দেখালে ঠিক ততোটুকু গাথবে না।
অন্যদিকে এই ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর কিছু অসুবিধাও আছে।
❎ ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনি কখনই কোনো কিছু মেজারমেন্ট করতে পারবেন না।
ধরুন আপনি ৫০ হাজার টাকা খরচ করে ঢাকার ধানমন্ডিতে একটা বিলবোর্ড লাগিয়েছেন।
আপনি কখনই এটা মেজারমেন্ট করতে পারবেন না যে ঠিক ওই বিলবোর্ডটা দেখে কতোজন মানুষ দোকান থেকে আপনার ওই পণ্যটি কিনেছেন।
❎ এটি তুলনামূলকভাবে কিছুটা খরচসাপেক্ষ।
❎ ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে আপনি কখনই সরাসরি অডিয়ান্সের মতামত জানতে পারবেন না।
যেমন ধরুন টিভিতে আপনি একটি বিজ্ঞাপন দেখলেন এবং বিজ্ঞাপনটি দেখে আপনার প্রচন্ড পরিমাণে মেজাজ খারাপ হলো।
কিন্তু এই কথটি কিন্তু আপনি সরাসরি ওই প্রতিষ্ঠানের কাছে জানাতে পারছেন না।
অন্যদিকে ডিজিটাল মার্কেটিং এরও কিন্তু বেশ কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে। প্রথমে সুবিধাগুলোই বলি।
✅ ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়েবড় সুবিধা হচ্ছে এখানে আপনার অডিয়ান্স আপনার সাথে সরাসরি Engaged হতে পারছে।
✅ তাছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং প্রত্যেকটি ইভৈন্ট আপনি মেজারমেন্ট করতে পারবেন। আপনার সাইটে কত জন ভিজিটর আসলো, কোথা থেকে আসলো, কিভাবে আসলো, তারা কি সরাসরি ফেসবুকে আপনার বিজ্ঞাপন দেখে তারপর এসেছে নাকি গুগল দেখে পরে ফেসবুক থেকে এসেছে - A to Z সব কিছু আপনি মেজারমেন্ট করতে পারবেন।
✅ তাছাড়া আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে খুব সহজেই একদম আপনার টার্গেটেড মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন।
যেমন ধরুন আপনি যখন টিভিতে ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী এর বিজ্ঞাপন দেখেন তখন কিন্তু ওই বিজ্ঞাপন আপনি যেমন দেখছেন একই রকম ভাবে হয়ত আপনার মা, বাবা, ভাই বোন সবাই দেখছেন।
কিন্তু ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী এর কনজিউমার কিন্তু আমরা সবাই না।
যদি এমন কোনো সিস্টেম থাকতো যে যখন শুধু মহিলারা টিভি দেখবে তখনই কেবল ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী এর বিজ্ঞাপন দেখাবে তাহলে কিন্তু খুব ভালো হতো, তাই না!
কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনি চাইলে একদম স্পেসিফিক ভাবে যারা ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী এর প্রতি ইন্টারেস্টেড মহিলা রয়েছে এবং যাদের বয়সও মোটামুটি ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে তাদেরকেই টার্গেট করে আপনার বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন।
তবে ডিজিটাল মার্কেটিং এরও কিছু অসুবিধা রয়েছে।
❎ প্রথমত এখানে আপনি প্রতি মুর্হূতেই প্রচুর পরিমাণে বিজ্ঞাপন দেখতে থাকবেন। মানে এমনটা নয় যে যখন আপনি একটা বিজ্ঞাপন দেখছেন তখন কেবলই একটি বিজ্ঞাপন দেখছেন।
ভালো করে ভেবে দেখুন যখন আপনি ফেসবুকে পেজ স্ক্রলিং এর সময় একটি বিজ্ঞাপন দেখেন তখন কিন্তু একই সাথে রাইট কলামেও (মোবাইলে অবশ্য এই রাইট কলামের ঝামেলাটা থাকে না) আরেকটি বিজ্ঞাপন দেখেন।
কিংবা যখন আপনি কোনো ওয়েবসাইট গুগল অ্যাডসেন্সের কোনো বিজ্ঞাপন দেখেন তখন কিন্তু একই সাথে আপনি অন্যান্য আরো বেশ কিছু কোম্পানীর বিজ্ঞাপনও দেখে থাকেন।
অর্থ্যাৎ আপনার মাইন্ড কিন্তু একটা দিকে Concentrate করতে পারে না। কিন্তু ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে তারা চাইলেও আপনাকে একই সাথে একই সময়ে একাধিক বিজ্ঞাপন দেখাতে পারে না (কিছু ক্ষেত্রে হয়ত একটু ব্যতিক্রমও হতে পারে।
❎ যেহেতু আপনি একই সময়ে একাধিক বিজ্ঞাপন দেখছেন তাই আপনার মাইন্ডে কখনই সেই বিজ্ঞাপনটি একবার দেখার পরই চিরস্থায়ীভাবে জায়গা করে নিতে পারে না।
অর্থ্যাৎ সেই বিজ্ঞাপনটির রেশ খুব একটা বেশি সময় ধরে আপনার মাথায় থাকে না।
❎ সর্বশেষ সমস্যাটি আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোনো সমস্যা না। এটা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটারদের একটি সমস্যা (ঠিক সমস্যা না, আবার সমস্যা বলাও যেতে পারে)।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্ল্যাটফর্মগুলো প্রতিদিন প্রতি মুর্হুতে চেষ্টা করে যাচ্ছে কিভাবে তাদের প্ল্যাটফর্মগুলোকে আরো ভালোভাবে ইউজার ফ্রেন্ডলী করা যায়।
কিভাবে ইউজারদেরকে আরো বেশি সময় ধরে তাদের প্ল্যাটফর্মে বসিয়ে রাখা যায়।
এটি অবশ্যই আমাদের জন্য ভালো। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই কাজ করতে গিয়ে তারা নিয়মিত তাদের অ্যালগরিদমগুলোকে আপডেট করছে।
ফলে ডিজিটাল মার্কেটারদেরকেও সেগুলোর সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে হচ্ছে।
আমি এমন অনেক মার্কেটারকে চিনি যারা ২০১৬-১৭ এর দিকে পুরো মার্কেট কাপিঁয়ে বেড়িয়েছে।
কিন্তু নিয়মিত আপডেটের সাথে নিজেকে আপডেট না করার দরুন আজকে তাদের নোকিয়া কোম্পানীর মতো হয়ে যেতে হয়েছে।
এটা স্বাভাবিক। এবং আমি নিজেও এটা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি না যে আগামী বছর আমি নিজে মার্কেটে টিকে থাকতে পারবো কি না।
আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং ও ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর মধ্যকার সুবিধা অসুবিধাগুলো আপনারা বুঝে গিয়েছেন।

কিভবে আপনার ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইনের বাজেট নির্ধারণ করবেন
কি অবাক হচ্ছেন!!!
ফেসবুক বাজেট আবার নির্ধারণ করার কি আছে?
জি, ভাইজান। সেটা নিয়েই মূলত আজকে আমাদের আলোচনা। নিজের স্বল্প জ্ঞান থেকে যতটুকু জানি, ঠিক ততোটুকুই আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো।
সত্যি কথা বলতে এই বিষয়টি আগে আমি নিজেও ঠিকভাবে বুঝতাম না। একটা উদাহরন দিই।
ধরুন করিমের একটা টি শার্টে ফেসবুক পেজ আছে। এখন করিম চাচ্ছে তার সেই পেজের জন্য মার্কেটিং করবে।
যথারীতি সে তার কার্ডে ১০০ ডলার লোড করে ফেসবুক মার্কেটিং করা শুরু করে দিতে পারে।
কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে এখানেই আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করে থাকি।
ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় তফাৎটা কোথায় জানেন?
ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং অনেকটা মানুষের অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে কাজ করে।
অন্য ১০টা কোম্পানী ১০ কোটি টাকা বিল বোর্ডের পিছনে ইনভেস্ট করছে তো আমাদের কোম্পানীকেও এই মাসে ১০ কোটি টাকা দিয়ে বিল বোর্ডে অ্যাড দিতে হবে।
অন্য সবাই টিভিতে ৫ কোটি টাকা দিয়ে অ্যাড দিলে আমাদেরও ৫ কোটি টাকা খরচ করতে হবে।
কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এখানে পুরাই অন্য লেভেলে চলে।
এখানে ডাটা আর অ্যানালিটিক্স ছাড়া আপনি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তো আপনার ব্যবসা লাটে উঠতে খুব বেশি দেরি হবে না।
কম্পিটিশন কম থাকার জন্য মাঝে মাঝে আপনার ব্যবসা আকাশে উড়তে শুরু করলেও প্রতিপক্ষ খুব জোড়েসোড়ে মাঠে নামলে তাদের মার্কেটিং এর হাওয়ার ধাক্কায় মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়তে আপনার খুব একটা বেশি সময় লাগবে না।
তাই আগে থেকেই আপনাকে জেট প্লেন নিয়ে তাদের সাথে কম্পিটিশন করার জন্য রেডি থাকতে হবে।
আর তার জন্য অবশ্যই আপনাকে আপনার ফেসবুক মার্কেটিং এর বাজেটের ক্ষেত্রে অত্যন্ত হিসেবে নিকেশ করে বাজেট ঠিক করতে হবে।
প্রথমে, আপনাকে এটা ঠিক করতে হবে যে আপনি এক মাসে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে কতো মোট টাকার পণ্য বিক্রি করতে চান?
উদাহরন হিসেবে ধরলাম আপনি এক মাসে ১ লক্ষ টাকার পণ্য বিক্রি করতে চান। এটা কিন্তু আপনার রেভিনিউ; নিট প্রফিট নয়।
এবার ঠিক করুন আপনি যে পণ্যের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন সেই পণ্যের প্রাইজ কতো করে রাখবেন?
যেহেতু আপনি টি শার্টের ব্যবসা করতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনার প্রতি পিস টি শার্টের মূল ৫০০ টাকা করে রাখবেন।
তাহলে আপনাকে মোট কয়টি টি শার্ট বিক্রি করতে হবে ১ লক্ষ টাকা রেভিনিউ জেনারেট করতে?
২০০টি।
আচ্ছা, এবার এই ২০০টি টি শার্ট বিক্রি করার জন্য আপনি যখন ফেসবুকে অ্যাড চালাবেন, তখন আপনাকে একটি ক্যাম্পেইন অবজেকটিভ সিলেক্ট করতে হবে।
আমি ধরে নিলাম আপনি যেহেতু টি শার্ট বিক্রি করছেন মানে ইকর্মাস বিজনেস করছেন সেহেতু আপনার অবশ্যই একটি ইকর্মাস ওয়েবসাইট রয়েছে।
এখন সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে অবশ্যই একটি ল্যান্ডিং পেজ বা প্রোডাক্ট পেজ রয়েছে সেই টি শার্টগুলোর জন্য।
আপনি যখন ফেসবুক অ্যাড ছাড়ছেন তখন সেই প্রতিটি ল্যান্ডিং পেজ ভিউয়ের জন্য ফেসবুক আপনার কাছে একটা চার্জ করবে।
আমি ধরে নিচ্ছি পার ল্যান্ডিং পেজ ভিউয়ের জন্য ফেসবুক আপনার কাছ থেকে ০.৫০ ডলার করে চার্জ করছে।
তবে আপনি যদি বাংলাদেশের মার্কেটে ব্যবসা করেন তাহলে আশা করি আরো কমে কাজ সেরে ফেলতে পারবেন।
প্রতিটা ল্যান্ডিং পেজ ভিউ থেকেই তো আর আপনার সেল জেনারেট হবে না; তাই আমি ধরে নিলাম আপনার কনভার্শন রেট হচ্ছে ৫%।
মানে প্রতি ১০০টি ল্যান্ডিং পেজ বা প্রোডাক্ট পেজ ভিউ থেকে আপনার ৫টি সেল নিশ্চিত হয়।
তাহলে ১০০ জন ল্যান্ডিং পেজ ভিজিট করলে যদি ৫ জন টি শার্ট কিনে তাহলে ২০০টি টি শার্ট কিনতে কয়টি ল্যান্ডিং পেজ ভিউ লাগে?
৪,০০০টি।
ছোটবেলার সেই ঐকিক নিয়মে খুব সুন্দর মতোই আপনি ম্যাথটি করে ফেলতে পারবেন।
এখন কথা হচ্ছে পার ল্যান্ডিং পেজ ভিউয়ের জন্য যদি আপনার ফেসবুককে ০.৫০ ডলার করে দিতে হয় তাহলে ৪ হাজার ল্যান্ডিং পেজ ভিউয়ের জন্য আপনাকে মোট ২০০০ ডলার।
কি আজগুবি মনে হচ্ছে!!!
১ লক্ষ টাকা রেভিনিউ করার জন্য আপনার ২০০০ হাজার ডলার মানে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা খরচ করলে তো আপনার আরো ৫০ হাজার টাকা লস হয়ে যাবে।
তো, এখন আপনি তো আর কনর্ভাশন রেট কিংবা ল্যান্ডি পেজ এর খরচটা কম বেশি করতে পারবেন না। কেননা এগুলো আপনার হাতে নেই।
কিন্তু আপনার প্রোডাক্ট প্রাইজটা তো আপনার হাতে আছে। তখন আপনি এই ম্যাথটিকে রিভার্স করে আপনার প্রোডাক্ট প্রাইজটি কম-বেশি করে নিতে পারেন।
তবে আপনি যদি এই ধরনের কোনো রকম অ্যানালিটিক্যাল বিষয় ছাড়া ধারনার উপর ভিত্তি করে ”দেখি কি হয়” এরকম ভাবে আপনার ফেসবুক মার্কেটিং ক্যাম্পেইন শুরু করেন তাহলে আমার মনে হয় না সেটি ২০২১ সালে আপনার করা উচিত হবে।
তবে সব কিছুই তো আর একদম হিসেব নিকেশ করে করলেই ১০০% নির্ভুল হয় না। ধরুন আপনি ক্যাম্পেইন করার আগে সব কিছু ঠিকঠাক ভাবেই ছিল।
কিন্তু ক্যাম্পেইন করার সপ্তাহ খানেক পরে হঠাৎ করে আপনার ল্যান্ডিং পেজ ভিউ রেট অনেক বেড়ে গেল কিংবা কনভার্শন কমে গেল?
তখন কি করবেন? ওই ক্যাম্পেইন বন্ধ করে দিবেন? কিন্তু তাহলে যদি ২ দিন পরে ফেসবুক আবার অটোম্যাটিকভাবে সব ঠিক ফেলতো?
ক্যাম্পেইন চালু রাখবেন? কিন্তু তাহলে ২ দিন পরে যদি দেখা যায় ল্যান্ডিং পেজ ভিউ আরো বেড়ে গিয়েছে কিংবা কনভার্শন রেট আরো কমে গিযেছে?
জানতে ইচ্ছুক, এমতাবস্থায় কি করা যায়? কিংবা কি করলে আদৌ এমন পরিস্থিতি সৃষ্টিই হবে না? কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

Found this on Pinterest Discover even more ideas for you

On-page optimization: The optimization that we do in a blog or web page is called on-page optimization. Important on-page optimization is finding and using the right keywords, using meta tags, using title tags, using description tags, creating keyword-rich content, and adding XML sitemaps.

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে যে কেউ সার্চ ইঞ্জিন ব্যাবহার করে একটি ওয়েব সাইটকে বিনামূল্যে সকলের কাছে পৌছে দিতে পারে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) – কে সংক্ষেপে SEO এসইও বলে। ইন্টারনেটের ব্যবহার যত বাড়ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) বা এসইও এর জনপ্রিয়তা তত বাড়ছে। অনেকে একে ফ্রিল্যান্সিং কাজ হিসেবে ব্যবহার করছেন। এছাড়া যারা ব্লগ পরিচালনা করছেন তাদের ব্লগের পরিচিতি বাড়ানোর প্রয়োজন তো আছেই। ইন্টারনেটে ব্যবসা বাণিজ্য করে টিকে থাকার জন্য এসইও (SEO) এর গুরুত্ব অপরিসীম।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রধান প্রধান উদ্দেশ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে-

1. একটি সাইটকে সকলের কাছে সহজে পৌছে দেওয়া।
2. ওয়েব সাইটের জন্য প্রিয়তা বৃদ্ধি করা।
3. সাইটের ভিজিটর বা ট্রাফিক বৃদ্ধি করা।
4. বিভিন্ন ধরনের অনলাইন থেকে আয় করার পণটাটফরম হিসেবে কাজ করে।
5. তথ্য বিনিময় ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার শক্ত ভিত হিসেবে কাজ করে।

সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে : সার্চ ইঞ্জিনগুলো তৈরি হয়েছে, মানুষের তথ্য খুজে পাওয়ার জন্য। সেজন্য কোন কিছু সার্চ দিলে যাতে সবচাইতে সেরা তথ্য খুজে পাওয়া যায় সেজন্য সার্চইঞ্জিন সাইটগুলো কিছু পোগ্রাম তৈরি করে রাখে। যেটি সকল সাইটগুলোর মধ্যে কিছু বিষয় তুলনা করে সেরা সাইটগুলোকে সার্চের সামনে নিয়ে আসে। সেরা সাইট নির্বাচন করার জন্য তারা দেখে ওয়েবসাইটটির মানসম্মত কিনা, ওয়েবসাইটের তথ্য সকলের জন্য প্রয়োজনীয় কিনা, ওয়েভসাইটটি কেমন জনপ্রিয়। এগুলোসহ আরও কিছু বিষয় নিয়ে ফলাফল প্রদর্শন করে।

ক্রলিংঃ ওয়েব ক্রলিং এর মাধ্যমে। গুগলবট যখন একটি পেজ সংগ্রহ করে তখন এই পেজে পাওয়া লিংকগুলো তার ক্রলিং তালিকায় যোগ হয়। এই পদ্ধতিতে একটি লিংক অসংখ্যবার আসে। কিন্তু গুগলবট সেগুলো বাদ দিয়ে একটি তালিকা তৈরী করে যাতে সবচেয়ে কম সময়ে পুরো ওয়েবকে কভার করা সম্ভব। এ ব্যবস্থাকে বলে ডিপ ক্রলিং। কোন পেজ কত দ্রুত পরিবর্তন হয় সটা ঠিক করা গুগলবট এর অন্যতম প্রধান দায়িত্ব।

গুগল ডাটাবেজকে আপডেট রাখার ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে জরুরী। গুগলবট কোন পেজে পরিবর্তনের একটা ফ্রেকোয়েন্সী বের করে এবং সেই হিসেবে ঠিক করা হয় যে গুগলবট কত সময় পর পর কোন পেজ ক্রলিং করবে। কারণ যেই পেজ মাসে একবার পরিবর্তন হয় সেটা কয়েকঘন্টা পরপর ক্রলিং করা সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই না। ডাটাবেজ আপডেট করার এই ক্রলিংকে ফ্রেশ ক্রলিং বলে।

ইন্ডেক্সঃ গুগল ইন্ডেক্স – এর কাজ তুলনামূলক সহজ। গুগলবট ইনডেক্সারকে ক্রলিং করা পেজগুলোর ফুল টেক্সট দেয়। ইনডেক্সার সার্চ টার্মগুলোকে বর্ণমালা অনুসারে সাজায়। এবং কোন টার্ম কোথায় আছে তা সেভ করে রাখে। কিছু পরিবর্তন ও আনা হয় পেজগুলোতে। কিছু বিরাম চিহ্ন বাদ দেওয়া হয়। একের অধিক স্পেস থাকলে সেগুলোও বাদ দেওয়া হয়। ইংরেজির ক্ষেত্রে বড় হাতের অক্ষরগুলোকে বাদ দিয়ে ছোট হাতের অক্ষরে পরিবর্তন করা হয়।

গুগল কুয়েরী প্রসেসরঃ এটি সর্বশেষ অংশ। এটাই আমাদের সার্চ রেজাল্ট প্রসেসিং করে। কুয়েরী প্রসেসর কয়েকটি অংশে বিভক্ত। ইউজার ইন্টারফেস,কুয়েরী ইঞ্জিন,রেজাল্ট ফরমেটর ইত্যাদি। গুগলের ওয়েবপেজ র‍্যাংকিং সিস্টেমের নাম পেজর‍্যাংক। যে পেজের পেজর‍্যাংক যত বেশী সেটা সার্চ রেজাল্ট এ তত উপরে থাকে। গুগলবট যেহেতু টেক্সটের সাথে পেজ কোড ও ক্রলিং করে তাই ইউজার চাইলে সার্চ টার্মটির অবস্থানও নির্দিষ্ট করে দিতে পারে যে সেটা লিংকে থাকবে,টাইটেলে থাকবে না টেক্সটে থাকবে। শুধু টার্মের উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে রেজাল্ট না দেওয়ার কারণেই গুগলের সার্চ রেজাল্টের মান এত উন্নত।

বিখ্যাত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিনের নাম হলোঃ গুগল (google), ইয়াহু (yahoo),বিং( bing) ইত্যাদি । এই সব সাইটে আপনি একটি শব্দ সার্চ বক্সে লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে , কয়েক সেকেন্ড এর মধ্য অনেক ওয়েবসাইটের লিংক চলে আসে, যেসব লিংকে গেলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায় ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ওয়েব ডেভলপারদের জন্য একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোয়ালিটি ট্রাফিক সার্চ ইঞ্জিন থেকে ব্লগে আসে ফলে ব্লগ বিজ্ঞাপন ফ্রেন্ডলি হয়ে উঠে ফলে পাঠক সন্তুষ্ট হয় এবং ব্লগার বিজ্ঞাপন থেকে উপকৃত হয়। প্রক্রিয়াটি শুধুমাত্র এইটুকুর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এর থেকে আরো অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মুলত দুই ধাপের মাধ্যমে হয়ে থাকে-

১। অন পেজ অপটিমাইজেশন
২। অফ পেজ অপটিমাইজেশন

১) অন পেজ অপটিমাইজেশনঃ ব্লগ বা ওয়েব পেজের মধ্যে আমরা যে সকল অপটিমাইজেশন করে থাকি তাকেই অন-পেজ অপটিমাইজেশন বলা হয়। অন পেজ অপটিমাইজেশনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল সঠিক কিওয়ার্ড খোঁজা এবং এর ব্যাবহার, মেটা ট্যাগের ব্যবহার, টাইটেলে ট্যাগের ব্যবহার, বর্ণনা ট্যাগের ব্যবহার, কী ওয়ার্ড সমৃদ্ধ কনটেন্ট বনানো এবং এক্সএমএল সাইটম্যাপ যুক্ত করণ ইত্যাদি।

২) অফ পেজ অপটিমাইজেশনঃ অফ পেইজ অপটিমাইজেন একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং স্থায়ী সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেন যার মাধ্যমে প্রতিযোগিতামুলক রেঙ্কিং এ একটি সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম সারিতে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। সাধারনত উন্নত ব্যাকলিংক, আর্টিকেল মার্কেটিং, ফোরাম পোস্টিং, ইত্যাদির মাধ্যমে অফ পেইজ অপটিমাইজেশন করা হয়। অফ পেইজ অপটিমাইজেশন শুধুমাত্র একটি পাতায় নয় এর সঠিক ব্যাবহার আপনার পুরো ব্লগের উপরে পরবে অর্থাৎ এর ফলে আপনার ব্যাকলিংক বৃদ্ধি পাবে এবং পেজ রেঙ্ক বেড়ে যাবে।

তাই চেষ্টা করা উচিত সাইট এর কন্টেনটগুলো যেন অন্যান্য সাইট থেকে একটু আলাদা হয়। এর পরে আপনি আপনার কন্টেনট অনুযায়ী কিছু জনপ্রিয় কী- ওর্য়াড আপনার কন্টেনট পেইজ এ যোগ করে দিন।
এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বলতে আমরা সোজা কথায় বুঝি সার্চ ইঞ্জিনের সাথে ওয়েবসাইটের ভাল সম্পর্ক তৈরি করা। সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন ছাড়া একটা ওয়েবসাইট কখনোই পূর্ণতা পায় না কারন কোটি কোটি সাইটের অবস্থান প্রথম সারিতে তৈরি করতে হলে এর বিকল্প নেই।

Thanks

Facebook Marketing is very important for any business. Only use Facebook Ads can promote your business to millions of people. It's a very effective business Service.

I have full training from the Outsourcing Institute for Facebook Marketing. I know the secret ways and strategies for how a business's goals are achieved.

Service link: https://lnkd.in/gN_vaa7

mujahidislambd : I will promote your business organically by facebook group posts for $5 on fiverr.com For only $5, mujahidislambd will promote your business organically by facebook group posts. | Welcome to my Gig Welcome to my organic Facebook Promotion Service Facebook Marketing is very important for any business. Only use Facebook Ads can promote | On Fiverr

Facebook paid marteting