Ghee-Bazar
এখানে শতভাগ খাঁটি গাওয়া ঘি পাওয়া যায়। সংগ্রহ করতে এখনি যোগাযোগ করুন উল্লিখিত নম্বরে।
💯%Pure
Happy diwali
🍁ঘি এর উপকারিতা 🍁
🌺 আসসালামু আলাইকুম ভিইবাসি।
🌻 ঘি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম আছে।
🌻রূপ চর্চা থেকে শুরু করে সব কিছুতেই ঘি এর জুরি মেলা ভার।
🍀🍀 গরমের থেকে শীতের সময় ঘি এর চাহিদা তুলনামূলক অনেক বেশি।
🌺 ঘি শরীরে ময়েশ্চারেজার এর কাজ করে।
🌺 যারা ডায়েট করেন তারা ঘি খেতে পারেন তবে সেটা স্বাস্থ্য সম্মত হতে হবে।
🌺 শীতের সময় ঠোঁটে ঘি লাগালে ঠোঁট অনেক কমল ও সতেজ থাকে।আর ঠোঁটে গোলাপি গোলাপি ভাব চলে আসবে।
💖💕 খাঁটি ঘি খান সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন।💗💖
"পাবনার ঘী"
সেই প্রাচীনকাল থেকেই সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘী-এর উপকারিতা মোটামুটি সকলেরই জানা! আধুনিক ডায়েটের ভাষায় অনেকেই এই ঘী-কে সুপারফুডের তকমা দিচ্ছেন।
পাবনাতে বড় হওয়ার সুবাদে ছোট বেলা থেকেই "ঘী" আমাদের পরিবারের খাবারের একটি অতি প্রিয় অংশ।
কিন্তু বর্তমানে ভেজালের ভীড়ে ঘী-এর আসল ঘ্রাণই যেন হারিয়ে যাচ্ছে।
সেখান থেকেই মানুষের কাছে খাঁটি ঘী পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছায় কাজ করছি নিয়ে।
এখন আপনারা চাইলেই খাঁটি ঘী-এর স্বাদ ও ঘ্রাণ নিতে পারেন খুব সহজেই।❤
আপনাদের বিশুদ্ধ এবং খাঁটি ঘী-এর নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।
পাবনার বিখ্যাত খাঁটি ঘী পেতে ইনবক্স করুন আমাদের পেইজে।
শীতকাল তো প্রায় চলেই আসলো...এখন প্রায় সবার ই চাই গরম ধোঁয়া ওঠা ভাতের সাথে ঘি।ভর্তা-ভাতের সাথে যেনো ঘি না হলেই নয়।
তাছাড়া বিয়ে-শাদির সিজন ও শুরু হচ্ছে....যে কোন বড় বড় অনুষ্ঠান সহ ঘরোয়া সকল অনুষ্ঠানের বিশেষ রান্নায় চাই শতভাগ খাঁটি ঘি। ঘি ব্যবহারে খাবারে চলে আসে একটা রাজকীয় স্বাদ ও গন্ধ।
পাবনার ঐতিহ্যবাহী ১০০% খাঁটি গাওয়া ঘি পাচ্ছেন একদম হাতের নাগালে সাশ্রয়ী মূল্যে। এই মাস্ট ট্রাই আইটেমটা সবাই নিয়ে একবার হলেও চেখে দেখতে চায়।তাই এখনি সুবর্ণ সুযোগ সাধ ও সাধ্যের মিল রেখে ইচ্ছা পূরণ করার।
😇😇
💥প্রতি কেজি ঘি মাত্র ১২৫০ টাকা।
💥৫০০গ্রাম ঘি ৬৫০ টাকা মাত্র।
শীতকাল মানেই ধোঁয়া ওঠা ভাতের পাতে হরেক রকমের সবজি, ভর্তা, আর এক চা চামচ সোনালী গাওয়া ঘি। অনেকেই ডায়েটের কথা ভেবে ঘি থেকে দূরে থাকেন। আসলে কিন্তু এই মৌসুমে খাদ্যভ্যাসে ঘি যোগ করাটা অনেক দিক দিয়েই আপনার উপকারে আসতে পারে। পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলে ঘি বেশ স্বাস্থ্যকর। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।
১) ভেতর থেকে শরীর গরম রাখে
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, কিছু খাবার শরীর গরম করে, আর কিছু খাবার শরীর ঠাণ্ডা করে। ঘি এমন একটি উপাদান যা শরীর গরম রাখে। ঘি ব্যবহার করে সবজি, ভাজি তৈরি করতে পারেন, পরোটা ভাজার সময়ে ব্যবহার করতে পারেন বা গরম ভাতেও ঘি নিতে পারেন।
২) শক্তির উৎস
শীত এলে সহজেই ক্লান্তি জেঁকে বসে শরীরে। এই ক্লান্তির বড় একটি কারণ হলো ঠাণ্ডা আবহাওয়া। ক্লান্তি দূর করতে দারুণ কাজে আসতে পারে ঘি, কারণ তা শক্তির ভালো একটি উৎস।
৩) ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশি দূর করে
শীতকাল এলেই অনেকের ঠাণ্ডা লেগে যায়, সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে থাকে দিনের পর দিন। বন্ধ নাক খোলার জন্য আয়ুর্বেদে ঘি ব্যবহার করার কথা বলা আছে। ঘি খাওয়া তো বটেই, বরং কয়েক ফোঁটা কুসুম গরম ঘি নাকে দেওয়া যেতে পারে। তবে তা করার আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।
৪) ত্বকের জন্য উপকারী
ত্বক ভালো রাখার জন্য খাদ্যভ্যাসে তেল ও চর্বি থাকাটা অপরিহার্য। ঘি এদিক দিয়ে খুবই উপকারী। কারণ তা শুষ্ক, রুক্ষ ত্বকে পুষ্টি যোগায়। এছাড়া ত্বকের কোষ আর্দ্র রাখতেও ঘি কার্যকরী। এমনকি শুষ্ক ত্বক কোমল করে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন ঘিয়ের ফেসপ্যাক।
২ টেবিল চামচ ঘি ও ২ টেবিল চামচ বেসন বা হলুদ গুঁড়ো প্রয়োজনমতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। তা মুখে মাখিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করতে পারেন এই ফেসপ্যাক।
৫) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
শীতকালে গরম গরম ভাজাভুজি বা তেলতেলে খাবারগুলো বেশি খাওয়া হয়। এ কারণে হজমে সমস্যা হয় অনেকের। কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় অহরহ। এ সমস্যাটি দূর করতে ঘি কার্যকরী। এক কাপ গরম দুধে ১-২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে পান করুন ঘুমাতে যাবার আগে। তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে।
সূত্র: এনডিটিভি
"স্বপ্ন দেখার পর ব্যর্থ হওয়াটা অবশ্যই ভালো কিছু নয়, স্বপ্ন না দেখাটা তার চেয়েও খারাপ"-সেথ গডিন।
আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
#পাবনার_ঘি, #আমাদের_ঘি, #আমাদের_গর্ভ✌
ধন্যবাদ🙏
পূজা শেষ। সাথে সাথে শুরু হয়ে গেলো শীতের আনাগোনা। আর শীত মানেই গরম ভাতের সঙ্গে খাঁটি ঘি🍯🍯🍯
আর আমি আছি খাঁটি ঘি নিয়ে আপনাদের পাশে।
সবাইকে শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা।
সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা।
দেশি ঘি, খাঁটি ঘি।
\
কুরিয়ারের মাধ্যমে সব জায়গায় পাঠানো হয়।
ধন্যবাদ 😊
"পাবনার ঘী"
সেই প্রাচীনকাল থেকেই সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘী-এর উপকারিতা মোটামুটি সকলেরই জানা! আধুনিক ডায়েটের ভাষায় অনেকেই এই ঘী-কে সুপারফুডের তকমা দিচ্ছেন।
পাবনাতে বড় হওয়ার সুবাদে ছোট বেলা থেকেই "ঘী" আমাদের পরিবারের খাবারের একটি অতি প্রিয় অংশ।
কিন্তু বর্তমানে ভেজালের ভীড়ে ঘী-এর আসল ঘ্রাণই যেন হারিয়ে যাচ্ছে।
সেখান থেকেই মানুষের কাছে খাঁটি ঘী পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছায় কাজ করছি।
এখন আপনারা চাইলেই খাঁটি ঘী-এর স্বাদ ও ঘ্রাণ নিতে পারেন খুব সহজেই।❤
আপনাদের বিশুদ্ধ এবং খাঁটি ঘী-এর নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা।
পাবনার বিখ্যাত খাঁটি ঘী পেতে ইনবক্স করুন আমাদের সাথে।
মানেই
\
#ঘ্রানেই_বিশুদ্ধতা
১কেজি-১২০০ টাকা।
৫০০ গ্রাম- ৬০০ টাকা।
\
যোগাযোগঃ ০১৭৩৩৮৪৪২৩১
#সবাইকে_শারদ_শুভেচ্ছা 🙏
চারদিকে পূজা পূজা গন্ধ। বাতাসে শিউলি ফুলের মাতাল করা সুগন্ধ আর কাশফুলের দোল খাওয়ায সৌন্দর্য দেখে মনে করিয়ে দেয় পৃজা এসে গেছে।
তাই পৃজার ঐতিহ্যবাহী আয়োজন নিয়ে আমি ও ব্যস্ত। পূজার আয়োজনে সব থেকে যেটা বেশী প্রয়োজন সেটা হচ্ছে ঘি।
ঘি না হলে পূজা সম্পূর্ন হয়না। পূজার দ্রব্য হিসাবে ঘি, সন্দেশ বানাতে ঘি, নিরামিষ আয়োজনে ঘি। মোট কথা ঘি ছাড়া চলেই না।
ঘরে বসে পূজার আয়োজন পেতে আমি আছি আপনাদের পাশে।
😋
খাদ্য হিসাবে ঘি এর ব্যবহার
পাবনার ঘি এর কদর বাংলার সর্বত্র। বাংলার বহু রান্নায়, মূলত গুরুপাক খাবারে ঘি ব্যবহৃত হয়ে খাদ্যরসিক বাঙ্গালির রসনার তৃপ্তি ঘটিয়ে আসছে। পোলাও, বিরিয়ানিতে ঘি একটি অত্যাবশ্যক উপকরণ। এছাড়াও নানান রকম ভর্তা ও ভাজিতেও ঘি তার চমৎকার গন্ধের জন্যে সমাদৃত। পাবনার রেস্তোরা গুলোতে সেখানকার ঐতিহ্যবাহী খাবার তৈরিতে ঘি এর বিপুল ব্যবহার হয়। আবার নান ও রুটি সেঁকার পর এর ওপর ঘি এর প্রলেপ দেওয়া হয়। বিভিন্ন রকম মিষ্টান্ন, হালুয়া,লাড্ডু ইত্যাদি প্রস্তুতিতে ঘি ব্যবহৃত হয়।
বিস্তারিত জানতে, খুচরা এবং পাইকারি নিতে এখনই যোগাযোগ করুন: 01733844231
একজন অনলাইন ব্যাবসায়ীর
সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো রিপিট কাস্টমার পাওয়া✊
কাস্টমার তখনই রিপিট হয়
যখন সে আমার কাছ থেকে সে প্রডাক্ট পারচেজ করার পর স্যাটিসফাই থাকে☺
তাই রিপিট কাস্টমার পেতে প্রোডাক্টের মান ভালো রাখব🙏
কাজ করছি পাবনার খাঁটি ঘি নিয়ে। ছোট থেকেই ঘি এর সাথে বসবাস। তাই বড় বড় করে আমার কিছু বলার নেই। শুধু বলতে পারি কথায় নয়, ব্যবহার হল সব কিছুর মূল।
সৎ ভাবে কাজ করলে সফলা আসবেই ঈশ্বর সহায়🙏 আমরা যে পণ্য নিয়েই কাজ করি না কেন সেটা যেন মানুষ ব্যবহার করে উপকৃত হয়। আমাদের সার্ভিস নিয়ে যেন মানুষ সন্তুষ্ট হয়। সেদিকে আমাদের সবার খেয়াল রাখতে।ভালো পণ্য ও ভালে ব্যবহারই আমাদের রিপিট কাস্টমার এনে দিবে।আমার বেশির ভাগ কাস্টমার আমার থেকে ঘি নিয়ে তাদের সপে বা পেইজে বিক্রি করে থাকে।।তো দেখা যায় অনেকেই 2-3বারও নিয়েছে।। আশাকরি আমার ঘি এর মান ঠিক থাকলে এটা চলমান থাকবে।।আমি সব সময় বিশ্বাস করি আমি ঘি এর মান যত দিন ঠিক রাখবো ততো দিন এই প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে পারবো।৷
💠💠তাই সবাইকে বলি আমরা আমাদের পন্যের মান সব সময় ঠিক রাখবো।আমরা নতুন কাস্টমার খুজবো আর পুরাতন কাস্টমার আমাদের খুজবে🥰🥰
👇👇
🔯🔯কাজ করছি পাবনার বিখ্যাত কড়া জ্বালের খাঁটি ঘি নিয়ে।
এর পিওর গাওয়া ঘি ✌
যে জিনিস খুব দ্রুত অর্জন করা যায় তা টেকসই হয় না। যা আস্তে আস্তে অর্জন করা যায় তা অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয়।
আপনি কোন পথে হাঁটবেন তার সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।
আপনাদের ভালোবাসায় আমি কাজ করছি দেশি খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।
এর বিশুদ্ধ ঘি✌
শুভ সকাল।
আমরা দিচ্ছি খাঁটি ঘি-র নিশ্চিয়তা।
যোগাযোগ : ০১৭৩৩৮৪৪২৩১।
ঘীর দানা ছোট এবং বড় হওয়ার কারনঃ
১. আপনি যদি ঘী জ্বাল দেওয়ার পরে ঢেকে রাখেন তাহলে সেক্ষেত্রে ঘীর দানা বড় হবে।
২. আবার আপনি যদি ঘি জ্বাল দেওয়ার পর খোলা রাখেন সে ক্ষেত্রে দানাগুলো ছোট হবে।
ছোট দানার ঘি গুলোই সর্বোকৃষ্ট হিসাবে ধরা হয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই কথাগুলো আমাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আমার জানা নেই।
আজকে সারা দিন "হঠাৎ বৃষ্টি "মুভির মত বৃষ্টি হচ্ছে। এই রোদ এই বৃষ্টি, এভাবে সারাটি দিন কেটে গেল। সারাদিন কাজ শেষে রাতে বাসায় কি রান্না করবো এটাই ভাবছি।
তখন আমার বন্ধু বলল,
হয়ে যাক খিচুড়ি। আমিও চোখ বন্ধ করে ওর কথায় সম্মত। ধোঁয়া ওঠা খিচুড়িতে এক চামচ ঘি আর আলুভাজা সাথে আছে ডিম ভুনাও।
"স্বপ্ন দেখার পর ব্যর্থ হওয়াটা অবশ্যই ভালো কিছু নয়, স্বপ্ন না দেখাটা তার চেয়েও খারাপ"-সেথ গডিন।
আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
🍂 বাঙালির রসনায় ঘি একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। পোলাও-কোর্মা-বিরানী সহ যেকোনো মুখরোচক খাদ্যে ঘি এর ব্যবহার প্রায় বাঞ্ছনীয় বলা যায়। কিন্তু এই ঘি মূলত কি? আসলে ঘি হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশে উদ্ভূত হওয়া এক ধরণের পরিশোধিত মাখন। এই অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী রান্নায় খাদ্যের স্বাদ-পুষ্টিগুন বৃদ্ধিতে বহুদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ঘি এর কদর ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র। বাংলার বহু রান্নায়, মূলত গুরুপাক খাবারে ঘি ব্যবহৃত হয়ে খাদ্যরসিক বাঙ্গালির রসনার তৃপ্তি ঘটিয়ে আসছে।
🍂 একসময় গ্রাম বাংলার চিরায়ত রূপ ছিলো এমন যে, শীতের সকালে গরম ভাত আর খানিকটা ঘি একত্রে মিশিয়ে খাওয়া হতো। কিন্তু সেই দৃশ্য আজ সব খানেই বিরল। তখন তো আর ভেজাল ও ছিলো না। তাই মানুষ খেতো ও প্রচুর। এখন তো সেই খাঁটি ঘি পাওয়াই দুষ্কর। ভেজাল ঘি খেয়ে মানুষের শারীরিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়ার ফলে মানুষ এখন ঘি জাতীয় খাদ্য খাওয়াও বন্ধ করে দিয়েছে। এক সময় যেখানে প্রায় প্রত্যেক মুখরোচক খাবারে ঘি ব্যবহৃত হতো, সেখানে অনেক খাদ্যেই ঘি এর যায়গা দখল করেছে তেল জাতীয় অন্য খাবার।
🍂 মজার ব্যাপার হচ্ছে আমাদের মধ্যে প্রায় কেউই আসল ঘি চিনি না। তাই কোন ঘিতে ভেজাল আছে আর কোনটাতে নেই, সেটা বোঝাও আমাদের জন্য এখন মুশকিল হয়ে গেছে। আপনি যদি এই মুহূর্তে বাসায় বসে এই লেখাটি পড়ে থাকেন, তাহলে একটা কাজ করুণ। রান্নাঘরে ঢুকে ঘি এর জারটা হাতে নিন। এবার সেই জারে আপনারা একটু চোখ বুলান। কি দেখতে পাচ্ছেন? জারের নিচের অংশে ঘি এর লেয়ার এবং উপরের দিকে তৈলাক্ত আবরনের লিকুইড। তাইনা? এর কারণ হচ্ছে এটা আসল ঘি না, এটা হচ্ছে এক ধরণের বাটার ওয়েল ; অথচ তা বাজারে অনায়াসে বিক্রি করা হচ্ছে ঘি এর নামে। মানুষ প্রতারিত হচ্ছে না বুঝে।
যে কোন কিছু শুরু করা কঠিন আবার শুরু করলে টিকিয়ে রাখা আরো কঠিন।
তাই উদ্যোক্তা হওয়ার প্রথম দিন থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী কর্মপন্থা ঠিক করে রাখতে হবে'।
যাতে মাঝপথে উদ্যোগ থেমে না যায়। ধন্যবাদ সবাইকে
মাইগ্রেনের চিকিৎসায় কার্যকরী প্রতিকার ঘি:
মাইগ্রেন কেবল একটি সাধারণ ধরণের মাথাব্যথা নয়। এটি আরও তীব্র এবং বারবার ফিরে আসে, বিশেষত কেবল মাথার একপাশে অনুভূত হয়।
দীর্ঘদিন থেকেই ঘি আমাদের খাবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে। ঘি ডার্ক সার্কেল, ঠোঁট ফাটা, শুষ্ক ত্বক এবং শুষ্ক চুলের চিকিৎসাও ব্যবহৃত হয়। মজার বিষয় হলো, এটি মাইগ্রেনের চিকিৎসার একটি কার্যকরী প্রতিকার।
মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য কীভাবে ঘি ব্যবহার করবেন:
ঘি গলিয়ে নিন এবং নাকের ফুটোও ২-৩ ফোঁটা গরম ঘি দিন। মাইগ্রেন বা মাথাব্যথার হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি দিনে দুইবার এটি করতে পারেন।
তথ্যসূত্র, যমুনা টিভি
ঘি, ঘি, ঘি, ১০০% খাঁটি ঘি এর নিশ্চয়তা।
যোগাযোগ : ০১৭৩৩৮৪৪২৩১
কথায় আছে, পদ্মার ইলিশ আর পাবনার ঘি/ জামাইয়ের পাতে দিলে আর লাগে কি? তবে সেই ঘি টা হতে হবে অবশ্যই খাঁটি । আর আমরাই আপনাকে দিতে পারি ১০০% খাঁটি ঘি এর নিশ্চয়তা ।
***ঘি নিয়ে কিছু কথা***
১.ঘি যখন তৈরি হয় তখন তার রং থাকে সরিষার তেলের মত।
২. ঘি ঠান্ডা হওয়ার সাথে সাথে এর রং ও পরিবর্তন হতে থাকে।
৩. গরমের সময় ঘি অনেক শক্ত ভাবে জমে থাকে না।
৪. শীতকালে ঘি এর ঘ্রাণ সবসময় বেশি হয়।
৫. ৪০ কেজি দুধ থেকে সাধারণত
১ কেজি ২৫০ গ্রাম ঘি পাওয়া যায়।
প্রায়ই ঘি তৈরির পদ্ধতি ও এর গুণাগুণ নিয়ে আমরা বিভিন্ন লেখা পড়ে থাকি।তবে আজ আমি বলবো ঘি সংরক্ষণ নিয়ে কিছু কথা....
১.ঘি আমরা সাধারণ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে পারি দীর্ঘদিন।
২.তবে ৩মাসের বেশি সময় ধরে ঘি রেখে খেতে হলে তা ফ্রিজের নরমাল চেম্বারে রাখা উত্তম।
৩.এক বছর সময় পর্যন্ত ঘি এভাবে সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
৪.বাহিরে সাধারণ তাপমাত্রায় ঘি রাখলে তার স্বাদ ও গন্ধের পরিবর্তন লক্ষ্য রাখা উচিৎ।
৫.পরিবহনের সুবিধার্থে /নিরাপত্তার জন্য আমরা সাধারনত প্লাস্টিকের জারে ঘি বহন করে থাকি।কেননা কাচের জার ভংগুর এবং এতে ঘি পরিবহনে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।তবে আমাদের উচিত ঘি বাসায় আনার পর প্লাস্টিকের জার থেকে ঘি কাচের জারে ঢেলে সংরক্ষণ করা।
৬.তবে বাতাস ঢুকে না এমন বায়ুনিরোধক পাত্রে ঘিয়ের জারের মুখ না খুলেই ১বছর পর্যন্ত সাধারন তাপমাত্রায় রেখে দিলে ভালো থাকবে।তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে জারে যেনো কোন ভাবে বাতাস না ঢুকে।রান্নাঘরের কেবিনেটে যেখানে আলো ও তাপমাত্রা কম সেখানে রেখেও সংরক্ষণ করা যাবে এভাবে।
পাবনার ঐতিহ্যবাহী ১০০% খাঁটি গাওয়া ঘি পাবেন আমাদের ঘি বাজারে।
স্বত্বাধিকারী -Ghee-Bazar
প্রতিদিন আপনার শিশুর খাবারে ঘি থাকা কেন জরুরি?
ঘি চর্বির জন্য একটি হেলদি উৎস এবং দৈহিক শক্তির জন্য উত্তম উৎস যা শৈশবের সময় দৈহিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য প্রয়োজন।
শৈশব থেকে সুসাস্থের অধিকারী হবার জন্য ঘি অন্যতম। এতে থাকা প্রাকৃতিক চর্বি এবং এনার্জি সঠিক গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টে কাজ করে। সাধারনত জন্মের সময়ের ওজন ১ বছরে তিনগুন হয় এটাই স্বাভাবিক। কাজেই ৬ মাসের পর থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবারে একটু ঘি শিশুর সঠিক ওজন ধরে রাখতে সাহায্য করে।
যেহেতু শৈশবের সময় গ্রোথ রেট হাই থাকে তাই বাচ্চার শরীর বেশী পরিমানে ক্যালোরি চায়। ১ গ্রাম ঘিতে ৯ ক্যালোরি থাকে। কাজেই খাবারে ঘির পরিমান যোগ করা যেমনি সহজ তেমনি শিশুকে একটিভ রাখার স্বাস্থ্যকর উপায়।
প্রথম এক বছর শিশুর মস্তিক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময়। সুস্থ পরিবেশ এবং পুষ্টিকর খাবার মস্তিক গঠনে সাহায্য করে। আর এই মস্তিস্কের ৬০% তৈরি হয় ফ্যাট থেকেই। Docosahexaenoic acid (DHA) এক ধরনের হেলদি ফ্যাট যা ব্রেন গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টের জন্য দায়ি। এবং রিসার্চে পাওয়া গেছে যে বাড়িতে তৈরি করা ঘিতে প্রচুর পরিমানে DHA বিদ্যমান থাকে। তাই খাবারে ঘি যোগ করে শিশুর ব্রেন ডেভেলপমেন্ট প্রসেসকে বুস্ট করবে। শুধু তাই নয় এই ডিএইচএ ব্রেন ডেভেলপমেন্টের সাথে সাথে চোখের জুতি বাড়াতে সাহায্য করে।
এছাড়া ঘি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের একটি দারুণ উৎস। অতএব আপনার শিশুর খাদ্যে ঘি যোগ করা মানে সংক্রমণ এবং রোগের সূত্রপাত রোধ করা।
ঘি ভিটামিনে থাকা দ্রবণীয় চর্বি শোষণ করতে সাহায্য করে। যদি খাবারে ঘি যোগ করা হয় তবে শিশু সহজে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে শোষণ করতে পারে। এই ভিটামিন পরিপূর্ণ শোষণের ফলে শিশুর হেলদি গ্রোথ ডেভেলপমেন্টের পাশাপাশি ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে ঘি।
#শিশু #সুস্থ
✅ বড় বড় কোম্পানিগুলোর আছে টিভি ভর্তি সেলিব্রেটিদের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন, রাস্তায় ব্যানার / বিলবোর্ড,উন্নত মানের প্যাকেজিং । কিন্তু উন্নতামানের বোতলের ভেতরের পণ্য কতটুকু বিশুদ্ধ ???
✅ তা কিন্তু শিক্ষিত,মুর্খ গ্রাম থেকে শহর কমবেশি সবাই জানে।
✅ কিন্তু এর টিভিতে এড, রাস্তায় বিলবোর্ড, উন্নতমানের প্যাকেজিং কিছুই নেই।
তবে আছে শুধু বোতলের ভিতরের পণ্যের শতভাগ বিশুদ্ধতার গ্যারান্টি ।
✅খাবেনই যখন খাঁটি ঘি খান । খাঁটি ঘি এর আরেক নাম ।
✅আমরা আপনাকে দিবো ১০০% গ্যারান্টি সহকারে সূম্পর্ণ হাতে বানানো ১০০% খাঁটি ঘি এর নিশ্চয়তা ।
✅ কোনো কিছু জানতে আমাদের পেজে ম্যাসেজ অথবা কমেন্ট করুন ।
✅ অর্ডার করতে ইনবক্সে আপনার নাম , ঠিকানা , মোবাইল নাম্বার দিন ।
✅ প্রাইস :
১ কেজি ১২০০ টাকা
৫০০ গ্রাম ৬০০ টাকা
২৫০ গ্রাম ৩০০ টাকা
দুধ ও দুধজাতীয় খাদ্যের উপকারিতা
১. দুধে ল্যাকটোজ মানব ব্রেনের খাদ্য, যা মেধাকে সমৃদ্ধ করে; ২. দুধে থাকা ক্যালসিয়াম মানুষের হাড় বা অস্থি গঠনে সহায়তা করে; ৩. দুধের প্রোটিন, ক্যাসিইন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ও ঘুম বা প্রশান্তি আনতে সহায়তা করে। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের রাতে ঘুমানোর আগে ২৫০ মিলি. দুধ পান করা উচিত। প্রতিদিন ২৫০ মিলি. দুধ পান না করলে ৫০ বছর বয়সের পর মেরুদ- বাঁকা হয়ে যায়; ৪. দুধে থাকা চর্বি- ক. ক্যান্সার প্রতিরোধী; খ. রক্তনালির ভঙ্গুরতা বা শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে প্রতিরোধ করে; গ. ডায়াবেটিক প্রতিরোধী; ঘ. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে; ঙ. শরীরের সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে; চ. শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
ঘি আমাদের রান্নার একটি অপরিহার্য অংশ । যুগ যুগ ধরেই আমাদের মায়েরা ঘি দিয়ে তৈরি করেছেন অসাধারণ সব খাবার ।
গ্রামে পালিত গরুর দুধ থেকে বানানো হয় আমাদের ঘি যা আপনাকে দেবে বিশুদ্ধতার স্বাদ । মনে করিয়ে দেবে ফেলে আসা শৈশব । পুষ্টি গুণেও কমতি নেই ।
একটা প্রচলিত ভুল ধারণা আছে ঘি খেলে ওজন বাড়ে । আসলে ঘরে তৈরি খাঁটি ঘিতে ওজন ত বাড়েই না বরং আপনার মেদ-চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে এই ঘি । এছাড়াও যাদের “ল্যাক্টোস” বা দুধের তৈরি খাবারে সমস্যা আছে, তারাও নিঃসন্দেহে ক্ষেতে পারেন ঘি । শুধু খাবারই নয়, সৌন্দর্যের জন্য এই ঘি অসাধারণ ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Contact the business
Telephone
Website
Address
Pabna
Jalalpur Bazaar, Pabna Sadar
Pabna
Our main service is retail and wholesale. We believe in best quality and better service's.
Atghoria, Pabna
Pabna
আমাদের পেজে সবচেয়ে কম দামে সব ধরনের অনলাইন গেমের টপ আপ করা হয়