Institute of Patuakhali medical technology
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Institute of Patuakhali medical technology, Health/Beauty, Town kalikapur, Patuakhali.
অপেক্ষা কেন?
একবার রক্ত দেয়ার পর পরবর্তী চার মাস পর আপনি আবার রক্ত দিতে পারবেন। এ সময়ের মধ্যে সাধারণত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা আগের অবস্থায় ফিরে যায়। প্রশ্ন হলো, কেন এ সময়টা লাগে? আসলে শ্বেতকণিকা বা অনুচক্রিকার ক্ষয়টা পূরণ হয়ে গেলেও লোহিতকণিকার ক্ষয় পূরণ হতে কিছুটা সময় লাগে। আর লোহিত কণিকার সাথে সুস্থতার একটা সম্পর্ক আছে। কারণ লোহিত কণিকায় থাকে হিমোগ্লোবিন অণু, যার প্রধান কাজই হলো সারাদেহে অক্সিজেন বয়ে নিয়ে যাওয়া। আর হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন, রক্ত দেয়ার সময় যা কিছুটা হারায়। এটা পূরণ করার জন্যে তখন একদিকে দেহের লৌহভাণ্ডার বেশি বেশি ব্যবহৃত হয়, অন্যদিকে খাবার এবং পানীয় থেকে তৈরি হতে থাকে বেশি বেশি আয়রন।
কখন রক্তদান করা যাবে না-
১. এইচআইভি, হাইপারটেনশন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, মৃগীরোগ বা হেপাটাইটিস থাকলে।
২. ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়ার কমপক্ষে এক বছর না হওয়া পর্যন্ত রক্ত দেয়া যাবে না। কারণ এক বছর পর্যন্ত ম্যালেরিয়ার জীবাণু শরীরে থাকতে পারে।
৩. আপনার দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পর্যাপ্ত না থাকলেও সাময়িক সময়ের জন্যে আপনাকে রক্তদানে বিরত থাকতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা ১২.৫ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে এটা ১৩।
৪. আকুপাংচার, কান ফুটো বা ট্যাটু করাবার সাথে সাথেই রক্তদান করা যাবে না। তাছাড়া সে সুঁই দিয়ে করা হয়েছে, তা জীবাণুমুক্ত ছিল কি না- এটা যদি নিশ্চিত জানা না থাকে তাহলে একবছর অপেক্ষা করতে হবে।
৫. ফ্লুতে আক্রান্ত হলে সুস্থ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
৬. গর্ভবতী এবং সদ্য প্রসব করেছেন এমন মায়েরাও রক্তদান করতে পারবেন না।
৭. ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তি রক্তদান করতে পারবেন না। তবে অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত কেউ তার সর্বশেষ সার্জারি, কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশনের পাঁচ বছর অতিক্রম হওয়ার পর রক্তদান করতে পারবেন।
৮. রক্তদানের ২৪ ঘণ্টার পূর্বে যদি কেউ মদ্যপান করে।
৯. নিজের দেহে রক্ত নিলে অন্তত একবছর অপেক্ষা করতে হবে।
১০. বিদেশে গেলে ফিরে আসার পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
১১. দাঁত বা মুখের কোনো অপারেশন হলে অপেক্ষা করতে হবে।
১২. ধূমপান করার চার ঘণ্টা পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।
১৩. বড় কোনো সার্জারি হয়ে থাকলে কমপক্ষে ৬ মাস এবং ছোট সার্জারি হলে কমপক্ষে ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
১৪. এন্ডোস্কোপি করাবার পর কমপক্ষে চার মাস পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না
#জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন
#দেওয়া_জরুরি_কেন?
শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে।সাধারণত রক্তক্ষরণ ছাড়া শিশুর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না।এটিকে বলে হেমোরেজিক ডিজিজ অব নিউবর্ন (নবজাতকের রক্তক্ষরণ)।
শরীরে ভিটামিন 'কে'-এর অভাবে এ রোগ দেখা দেয়।
#যেসব_রক্তক্ষরণ_হতে পারে-
নানা কারণে জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে,দ্বিতীয় দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে বা পরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
◑এ সময় নাভি দিয়ে,
◑পায়খানার সঙ্গে,
◑নাক দিয়ে রক্তপাত হতে দেখা যায়।
◑অনেক সময় চামড়ার নিচে রক্তপাতের কারণে লাল লাল দাগ দেখা দিতে পারে।
◑এ ছাড়া বিপজ্জনক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।
#কে_ওয়ান_ব্যবহারে_যা_হয়-
নবজাতকের এই রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে সহজ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন প্রয়োগ।
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ ইনজেকশন দিতে হয়। ইনজেকশন মাংসপেশিতে একবার প্রয়োগ করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে খাওয়ালে তিন ডোজ নিতে হবে।
প্রথম ডোজ নিতে হবে জন্মের চার ঘণ্টার মধ্যে।দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে।
ইনজেকশন নেওয়ার পরও রক্তক্ষরণের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
এছাড়াও ভিটামিন "কে" শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।এটি হাড়ের ফ্র্যাকচার কমাতে সাহায্য করে।ভিটামিন-কে শিশুর হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।
সর্বোপরি বলব,ভিটামিন "কে" নবজাতকের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
মানবদেহ:
1: হাড়ের সংখ্যা: 206
2: পেশী সংখ্যা: 639
3: কিডনির সংখ্যা: 2
4: দুধের দাঁতের সংখ্যা: 20টি
5: পাঁজরের সংখ্যা: 24 (12 জোড়া)
6: হার্ট চেম্বারের সংখ্যা: 4
7: বৃহত্তম ধমনী: মহাধমনী
8: স্বাভাবিক রক্তচাপ: 120/80 mmhg
9: রক্তের ph: 7.4
10: মেরুদণ্ডে কশেরুকার সংখ্যা: 33
11: ঘাড়ে কশেরুকার সংখ্যা: 7
12: মধ্যকর্ণে হাড়ের সংখ্যা: 6
13: মুখের হাড়ের সংখ্যা: 14
14: মাথার খুলিতে হাড়ের সংখ্যা: 22
15: বুকের হাড়ের সংখ্যা: 25টি
16: বাহুতে হাড়ের সংখ্যা: 6
17: মানুষের বাহুতে পেশী সংখ্যা: 72
19: প্রাচীনতম সদস্য: চামড়া
20: সবচেয়ে বড় খাদ্য: লিভার
21: বৃহত্তম কোষ: স্ত্রী ডিম্বাণু
22: ক্ষুদ্রতম কোষ: বীর্য কোষ
23: ক্ষুদ্রতম হাড়: মধ্যকর্ণের স্টিরাপস
24: প্রথম প্রতিস্থাপিত অঙ্গ: একটি কিডনি
25: পাতলা অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 7 মি
26: বড় অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 1.5 মি
27: একটি নবজাতক শিশুর গড় ওজন: 3 কেজি
28: এক মিনিটে হৃদস্পন্দন: 72 বার
29: শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা: 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস
30: গড় রক্তের পরিমাণ: 4 থেকে 5 লিটার
31: লাল রক্ত কোষের জীবনকাল: 120 দিন
32: শ্বেত রক্তকণিকার জীবনকাল: 10 থেকে 15 দিন
33: গর্ভকালীন সময়কাল: 280 দিন (40 সপ্তাহ)
34: মানুষের পায়ে হাড়ের সংখ্যা: 33
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা: 8
36: হাতের হাড়ের সংখ্যা: 27
37: বৃহত্তম অন্তঃস্রাবী গ্রন্থি: থাইরয়েড গ্রন্থি
38: বৃহত্তম লিম্ফ্যাটিক অঙ্গ: প্লীহা
40: বৃহত্তম এবং শক্তিশালী হাড়: ফিমার
41: ক্ষুদ্রতম পেশী: স্টেপেডিয়াস (মধ্য কান)
41: ক্রোমোজোম সংখ্যা: 46 (23 জোড়া)
42: নবজাতক শিশুর হাড়ের সংখ্যা: 306
43: রক্তের সান্দ্রতা: 4.5 থেকে 5.5 পর্যন্ত
44: সর্বজনীন দাতার রক্তের গ্রুপ: O
45: সার্বজনীন গ্রহণকারী রক্তের গ্রুপ: AB
46: বৃহত্তম লিউকোসাইট: মনোসাইট
47: ক্ষুদ্রতম লিউকোসাইট: লিম্ফোসাইট
48: লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধিকে বলা হয়: Polyglobulie
49: শরীরের ব্লাড ব্যাঙ্ক হল: প্লীহা
50: জীবনের নদী বলা হয়: রক্ত
51: স্বাভাবিক রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা: 100 mg/dl
52: রক্তের তরল অংশ হল: প্লাজমা
#জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ জেনে নিন:-
=====লজ্জা নয়,জানতে হবে=====°
#আমাদের শরীরে নানা রকমের ক্যান্সার থাকলেও স্তন ক্যান্সারের পরেই যে আতঙ্কের নাম সেটি হচ্ছে জরায়ু ক্যান্সার। আর এই রোগের প্রকোপ দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীদের শুরুর অবস্থায় চিকিৎসা না করানোর ফলে তাদের বেঁচে থাকার হার ৫০% কমে যায়। আর যারা প্রথম থেকেই চিকিৎসা করান, তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৯৫%।
#অনেকেই মনে করেন, জরায়ু ক্যান্সার হয়তো প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরে হয়ে থাকে। কিন্তু, এটি ভুল ধারণা। যে কোনো বয়সেই নারীদের জরায়ু ক্যান্সার হতে পারে। তবে বিশেষ করে ৫০ বছর বয়স্ক বা এর চেয়েও বেশি বয়সের নারীরা জরায়ু ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। জরায়ু ক্যান্সারকে ‘সাইলেন্ট কিলার’ বলা হয়ে থাকে। সুস্থ থাকতে এই অসুখের প্রাথমিক কিছু লক্ষণ সম্পর্কে জেনে রাখুন—
#জরায়ু ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ:-
🔖নিন্মাঙ্গের চারপাশে চাপ লাগা কিংবা ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করা।
🔖গ্যাস, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য। হালকা খাবারের পর পেট ভর্তি লাগা, পেটে অস্বস্তি লাগা ইত্যাদি।
🔖পেটে অতিরিক্ত ব্যথা কিংবা পেট ফুলে থাকা।
🔖সারা ক্ষণ বমি বমি ভাব কিংবা বার বার বমি হওয়া।
🔖আচমকা খিদে কমে যাওয়া।
🔖অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া বা হঠাৎ করে ওজন অনেক কমে যাওয়া।
🔖যৌন মিলনের সময় ব্যথা লাগা।
🔖অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা।
🔖নারীদের মেনোপজ হওয়ার পরেও ব্লিডিং হওয়া।(সংগৃহীত)
🚩সঠিকভাবে সাপোজিটরি বা ডুস ব্যবহারের প্রক্রিয়া-
সাপোজিটরি বা ডুস হিসেবে পরিচিত ঔষধটির সঠিক ব্যবহার পদ্ধতি না জানার ফলে অনেকসময় রোগীরা সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়। এক্ষেত্রে ফার্মেসীতে বা ডাক্তার বা অন্য কারো কাছে এর ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে লজ্জাবোধ, নিজে নিজে না জেনেই এটি ব্যবহার করার প্রবণতা বা ব্যবহার করতে না জানার কথা চিন্তা করে সাপোজিটরি ব্যবহার না করার মত ঘটনা ঘটে থাকে। এছাড়াও এর ব্যবহার পদ্ধতি বা প্রক্রিয়ার মতন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সহ সম্পর্কিত ভিন্ন ভিন্ন দিক নিয়ে অনেকের মনেই রয়ে যায় নানান প্রশ্ন যে প্রশ্নেগুলোর উত্তর লজ্জাবোধের কারণে বেশিরভাগেরই আর জানা হয়ে উঠে না।
তাই আজকের লেখায় সাপোজিটরি নিয়ে এমন কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব,
সাপোজিটরি কী?
সাপোজিটরি হল এক ধরনের ঔষধ বিতরন ব্যবস্থা যার মাধ্যমে কঠিন, তরল বা বায়ুবীয় ঔষধ উপাদান বিতরন করা হয় পায়ুপথে প্রয়োগ করার জন্য। সাপোজিটরির শক্ত অথবা স্থিতিস্থাপক আবরণ জিলাটিন নামক আমিষ (প্রোটিন) দিয়ে বা অন্যান্য উপাদান দ্বারা তৈরী হতে পারে যা পায়ুপথের সাধারণ তাপমাত্রায় সহজেই গলে যায় এবং পায়ুপথের ভেতরে ওষুধের সক্রিয় উপাদান মুক্ত করে দেয়।
সাপোজিটরি কি শুধু মলদ্বারের মাধ্যমেই দেহে প্রবেশ করানো হয়?
না, সাপোজিটরি শুধু মলদ্বারের মাধ্যমেই প্রবেশ করানো হয় না। ভিন্ন ধরণের সাপোজিটরি ভিন্ন ভিন্ন প্রবেশপথের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করানো হয়। সাপোজিটরি মূলত ৩ ধরণের হয়ে থাকে। যেমনঃ
১. রেক্টাল সাপোজিটরিঃ
এ ধরণের সাপোজিটরি মলদ্বারে ব্যবহার করা হয়। সচরাচর জ্বর, কোষ্টকাঠিন্যসহ বিভিন্ন সমস্যার জন্য এ ধরণের সাপোজিটরি ব্যবহার করা হয়। তবে এটি ছাড়াও আরো ২ ধরণের সাপোজিটরি রয়েছে৷ এগুলো হলঃ
২. যোনি সাপোজিটরিঃ
চিকিৎসার জন্য মহিলারা যোনিতে এ ধরণের সাপোজিটরি ব্যবহার করে থাকে। এ সাপোজিটরিগুলো ছত্রাকের সংক্রমণ এবং যোনি শুষ্কতার চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। কেউ কেউ গর্ভনিরোধক হিসেবে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্যও সাপোজিটরি ব্যবহার করে।
৩. ইউরেথ্রাল সাপোজিটরিঃ
পুরুষরা বিরল ক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য এক ধরনের ইউরেথ্রাল সাপোজিটরি ব্যবহার করতে পারে।
কোন কোন ক্ষেত্রে সাপোজিটরির ব্যবহার সুবিধাজনক?
আপনার একটি সাপোজিটরির প্রয়োজন হতে পারে যদি:
আপনি যে ওষুধটি গ্রহণ করছেন তা আপনার পরিপাকতন্ত্রে খুব দ্রুত ভেঙে যাবে যদি আপনি এটিকে বড়ি বা তরল হিসাবে গ্রহণ করেন। আপনি ওষুধ গিলতে পারবেন না।
আপনি বমি করছেন এবং একটি বড়ি বা তরল শরীরে ধারন করতে পারছেন না।
ওষুধটি মুখ দিয়ে খেতে খুব খারাপ বা তিক্ত স্বাদ।
এছাড়াও মুখে ঔষধ খাওয়ানো যাচ্ছে না এমন বৃদ্ধ বা শিশু কিংবা অচেতন লোকেদের চিকিৎসা দেয়ার জন্যও সাপোজিটরি ব্যবহার একটি কার্যকরী ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কিভাবে সাপোজিটরি ব্যবহার করবেন?
রেক্টাল সাপোজিটরি ব্যবহার করার আগে এবং পরে আপনার হাত ভালভাবে ধুয়ে নিবেন। সাধারণত ওষুধটি ফয়েলে মোড়ানো থাকে। ব্যবহারের সময় ফয়েলের মোড়কটি সরিয়ে ফেলুন। ব্যবহার করার আগে ডান হাঁটু সামান্য বাঁকিয়ে বাম পাশে শুয়ে পড়ুন। এরপর আপনার আঙুল ব্যবহার করে, মৃদুভাবে
সঠিক উপায়ে সাপোজিটরি ব্যবহারের মাধ্যমে এর পুরো কার্যকারীতা পাওয়া সম্ভব
সাপোজিটরিটি মলদ্বারে ভালভাবে প্রবেশ করান (প্রথমে নির্দেশিত প্রান্ত)। পরে, যদি সম্ভব হয় ১৫-২০ মিনিটের জন্য একই অবস্থানে থাকুন যতক্ষণ না আপনি মলত্যাগের জন্য চাপ অনুভব করেন। তবে সাপোজিটরি মলদ্বারে প্রবেশের কিছুক্ষণ পরেই মৃদু মলত্যাগের ইচ্ছা দিলেও সাথে সাথেই মলত্যাগ করতে না যাওয়াই উত্তম। এক্ষেত্রে দেখা যায় শুধুমাত্র সাপোজিটরিটিই বের হয়ে যায়, মলত্যাগ হয় না।
আপনি যদি কোনও শিশুকে এই পণ্যটি ব্যবহার করতে সহায়তা করেন, তাহলে শিশুটিকে বাম পাশ হয়ে শুয়ানো অবস্থায় নীচের পা সোজা করে এবং উপরের পা পেটের দিকে বাঁকিয়ে রাখুন বাম হাটু ভাজ করিয়ে রাখতে বলুন। এরপর আপনার আঙুল ব্যবহার করে, আলতো করে মলদ্বারে সাপোজিটরি প্রবেশ করান (প্রথমে নির্দেশিত প্রান্ত)। কয়েক সেকেন্ডের জন্য নিতম্ব একসাথে ধরে রাখুন। তারপর, তাকে ১৫-২০ মিনিটের জন্য শুয়ে থাকতে বলুন যাতে সাপোজিটরি বের হওয়া থেকে বিরত থাকে।
তবে অবশ্যই মনে রাখবেন, সাপোজিটরি ব্যবহারের সময় তাতে পেট্রোলিয়াম জেলি বা তেল ব্যবহার করবেন না। এটি করলে সাপোজিটরির কার্যকারীতা কমে যেতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ
এক্ষেত্রে সাধারণত মলদ্বারে জ্বালা/পোড়া, পেটে অস্বস্তি বা মলে অল্প পরিমাণে শ্লেষ্মা হতে পারে। যদি এই প্রভাবগুলোর মধ্যে যেকোনটি স্থায়ী হয় তবে আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টকে অবিলম্বে বলুন এবং তার পরামর্শ নিন।
..
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Patuakhali
8600
Patuakhali
আল্প কথায় নিজের সম্বন্ধে কিছু বললে সেটা অসম্পূর্ণ রয়ে যায় ��
Se Re Bangla Rhaod. Near The Rasid Kisalloy School
Patuakhali, 8600
Hello Friend, Please help my page, Like, Comment,&share, Plz,👏👏👏😍😍
Patuakhali
Patuakhali
hi Iam Akash ,How are you ,Iam fine, please like and follow my page
Patuakhali
আসসালমুআলাইকুম আমার ভিডিও দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ 🫡🎉 𝄟≛⃝ Sowrov༄ ●⃝ᶫᵒꪜe ❥☆࿐꧂(রমাদান মুবারক)❥☆࿐꧂ ▶ ●───رم...