বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী
� এডমিন পোস্ট
উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারি আত্তীকরণ আইন, ২০১৬
( ২০১৬ সনের ৩ নং আইন )
[ ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ]
এই আইন সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৭ নং আইন) দ্বারা রহিত করা হইয়াছে।
The Surplus Public Servants Absorption Ordinance, 1985 (Ordinance
No. XXIV of 1985)
রহিতক্রমে উহা পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন
যেহেতু সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন) দ্বারা ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সামরিক আদেশ দ্বারা জারীকৃত অধ্যাদেশসমূহের অনুমোদন ও সমর্থন সংক্রান্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তফসিলের ১৯ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হওয়ায় এবং সিভিল আপীল নং ৪৮/২০১১ তে সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (সপ্তম সংশোধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১ নং আইন) বাতিল ঘোষিত হওয়ায় উক্ত অধ্যাদেশসমূহের কার্যকারিতা লোপ পায়; এবং
যেহেতু ২০১৩ সনের ৭নং আইন দ্বারা উক্ত অধ্যাদেশসমূহের মধ্যে কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর রাখা হয়; এবং
যেহেতু উক্ত অধ্যাদেশসমূহের আবশ্যকতা ও প্রাসঙ্গিকতা পর্যালোচনা করিয়া আবশ্যক বিবেচিত অধ্যাদেশসমূহ সকল স্টেক-হোল্ডার ও সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মতামত গ্রহণ করিয়া প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে বাংলায় নূতন আইন প্রণয়ন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে; এবং
যেহেতু সরকারের উপরি বর্ণিত সিদ্ধান্তের আলোকে, The Surplus Public Servants Absorption Ordinance, 1985 (Ordinance No. XXIV of 1985) এর বিষয়বস্তু বিবেচনাপূর্বক রহিতক্রমে উহা পুনঃপ্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজন;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ
সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন১। (১) এই আইন উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারি আত্তীকরণ আইন, ২০১৬ নামে অভিহিত হইবে।
(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
সংজ্ঞা২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে,
(১) ‘‘উদ্বৃত সরকারি কর্মচারি’’ অর্থ একজন সরকারি কর্মচারি যাহার পদ প্রশাসনিক পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক বিলুপ্ত করা হইয়াছে অথবা যে সকল কর্মচারির আত্তীকরণের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করিয়াছে;
(২) ‘‘ক্যাডার পদ’’ অর্থ Bangladesh Civil Service Recruitment Rules, 1981 এর Schedule 1 এ বর্ণিত পদ;
(৩) ‘‘সরকারি কর্মচারি’’ অর্থ প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের চাকরিতে নিয়োজিত কোন ব্যক্তি, তবে নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিগণ সরকারি কর্মচারি হিসাবে গণ্য হইবেন না-
(ক) প্রতিরক্ষা কর্ম-বিভাগের কোন সদস্য;
(খ) কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে অস্থায়ী মেয়াদে গঠিত কমিশন, কমিটি বা বোর্ডে নিয়োজিত ব্যক্তি;
(গ) কন্টিনজেন্ট অথবা ওয়ার্ক-চার্জড কর্মচারি;
(ঘ) কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে অস্থায়ী মেয়াদে গঠিত প্রকল্পে নিয়োজিত ব্যক্তি; অথবা
(ঙ) নির্দিষ্ট মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত ব্যক্তিগণ;
(৪) ‘‘পদ’’ অর্থ প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের চাকরির বেসামরিক পদ, এবং ক্যাডার পদও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে;
(৫) ‘‘স্থানীয় কর্তৃপক্ষ’’ অর্থে কোন আইনের দ্বারা বা আইনের অধীন গঠিত বা প্রতিষ্ঠিত কোন সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ, এবং সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে।
আইনের প্রাধান্য৩। আপাততঃ বলবৎ অন্য কোন আইন, বিধি, প্রবিধান, উপ-আইন, আইনের ক্ষমতাসম্পন্ন অন্য কোন দলিল, চুক্তি, অঙ্গিকারনামা, সমঝোতাপত্র বা চাকরির শর্তাদিতে ভিন্নরূপ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন এবং তদ্ধীন প্রণীত বিধিমালার বিধানসমূহ প্রাধান্য পাইবে।
কতিপয় সংবাদপত্রের কর্মচারিগণকে উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারি হিসাবে গণ্যকরণ৪। এই আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, Newspaper (Annulment of Declaration) Act, 1975 (XLII of 1975) এর অধীন কতিপয় সংবাদপত্রের যে সকল কর্মচারির চাকরি বিলুপ্ত হইয়াছে এবং যাহাদের আত্তীকরণের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করিয়াছে সেই সকল কর্মচারিগণ, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকারি কর্মচারি হিসাবে গণ্য হইবেন।
উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিগণের আত্তীকরণ৫। (১) কোন উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিকে, যতদূর সম্ভব, উদ্বৃত্ত হইবার অব্যবহিত পূর্বের স্কেলের সমস্কেলভুক্ত পদে আত্তীকরণ করিতে হইবে:
তবে শর্ত থাকে যে, কোন উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিকে সমস্কেলভুক্ত কোন পদে আত্তীকরণ সম্ভব না হইলে, উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিকে নিম্নস্কেলভুক্ত পদের প্রস্তাব দেওয়া যাইবে; এবং তিনি যদি উক্ত প্রস্তাব গ্রহণ না করেন তাহা হইলে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের তারিখ অথবা প্রস্তাব প্রাপ্তির ত্রিশ দিন পর, ইহার মধ্যে যাহা পূর্বে ঘটিবে, ঐ তারিখ হইতে তিনি চাকরি হইতে অবসরপ্রাপ্ত মর্মে গণ্য হইবেন।
(২) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক মনোনীত না হইলে কোন উদ্বৃত্ত সরকারি-কর্মচারিকে কোন পদে আত্তীকরণ করা যাইবে নাঃ
তবে শর্ত থাকে যে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কোন মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে কোন উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিকে তাহার প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন কোন অফিসে আত্তীকরণের জন্য ক্ষমতা অর্পণ করিতে পারিবে।
(৩) উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে কোন উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারিকে কোনরূপ পরীক্ষা বা যাচাইয়ে অংশগ্রহণ করিতে হইবে না অথবা কোন নির্দিষ্ট যোগ্যতা বা চাকরির মেয়াদ বা কোন নির্দিষ্ট বয়সসীমারও প্রয়োজন হইবে না।
(৪) উপ-ধারা (১) এর অধীনে কোন সরকারি কর্মচারিকে কোন পদে একবার আত্তীকরণ করা হইলে উহা চূড়ান্ত মর্মে গণ্য হইবে এবং তিনি অন্য কোন পদে পুনঃআত্তীকরণের অধিকারী হইবেন না।
জ্যেষ্ঠতা, বেতন ও পেনশন ইত্যাদি নির্ধারণ৬। সরকার কর্তৃক সময় সময় জারিকৃত বিধানাবলী দ্বারা আত্তীকৃত সরকারি কর্মচারিদের জ্যেষ্ঠতা, বেতন ও পেনশন ইত্যাদি নির্ধারিত হইবে।
কতিপয় আইনের প্রয়োগ৭। এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে, কোন পদে আত্তীকৃত কোন সরকারি কর্মচারি আত্তীকৃত পদের জন্য প্রযোজ্য সকল আইন, বিধি এবং প্রবিধান দ্বারা পরিচালিত হইবেন।
নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা৮। সরকার, আদেশ দ্বারা, উক্ত আদেশে নির্দিষ্টকৃত মেয়াদে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সরকারের পূর্বানুমোদন ব্যতীত কোন স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সরকারি কর্মচারি নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করিতে পারিবে।
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের পরামর্শ গ্রহণের অপয়োজনীয়তা৯। এই আইনের অধীন কোন সরকারি কর্মচারিকে আত্তীকরণের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সহিত পরামর্শের প্রয়োজন হইবে না।
আদালতের এখতিয়ারের বিষয়ে বাধা-নিষেধ, ইত্যাদি১০। কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা কোন কর্তৃপক্ষের নিকট এই আইনের অধীন কৃত কোন কাজ বা জারীকৃত কোন আদেশের বিরুদ্ধে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না এবং সরকার বা কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই আইন বা তদ্ধীন প্রণীত বিধির বিধানের অধীন কোন কিছু করা বা করার অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে কোন মামলা বা অন্য কোন আইনগত কার্যধারা দায়ের করা যাইবে না।
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা১১। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।
রহিতকরণ ও হেফাজত১২। (১) The Surplus Public Servants Absorption Ordinance, 1985 (Ordinance No XXIV of 1985) অতঃপর উক্ত Ordinance বলিয়া উল্লিখিত, এতদ্দ্বারা রহিত করা হইল।
(২) উক্তরূপ রহিতকরণ সত্ত্বেও,-
(ক) উক্ত Ordinance এর অধীন কৃত কোন কাজ-কর্ম বা গৃহীত ব্যবস্থা এই আইনের অধীন কৃত বা গৃহীত হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে; এবং
(খ) এই আইন প্রবর্তনের তারিখে উক্ত Ordinance এর অধীন গৃহীত কোন কার্য বা ব্যবস্থা অনিষ্পন্ন বা চলমান থাকিলে উহা এমনভাবে নিষ্পন্ন করিতে হইবে বা চলমান থাকিবে যেন উক্ত Ordinance রহিত করা হয় নাই।
সাধারণ আনসার সদস্যদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ করছে ( ডিজি )
সাধারণ আনসারের সাথে ঢাকা ছাত্রদের মারামারি হবে কেন সাবেক সেনা সদস্যের প্রশ্ন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সাধারণ আনসারের সর্বশেষ আপডেট। #বাংলাদেশ #আনসার #বাহিনী
একজন শিক্ষিত পারসন কিভাবে এমন মন্তব্য করতে পারে? নাকি তাদের দাবী পূরণ হইছে এখন তাদের কাছে সব আন্দোলনই অযৌক্তিক? আপনাদের সবার কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম আর তার এধরণের মন্তব্যের তিব্র প্রতিবাদ জানাই। এই ছাত্র সমন্বয়ক আসলেই একজন বড় দালাল।
বন্যা কবলিত মানুষের সাহায্য করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন আমাদের
আনসার সহযোদ্ধা তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি
আমিন
Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.
Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.
আলহামদুলিল্লাহ একদিনের বেতন প্রায় তিন কোটি টাকা দিয়ে বন্যার্তদের সহযোগিতার ঘোষণা 🖐️🖐️
এক দফা এক দাবি চাকরি স্থায়ী জাতীয়করণ প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বো না।
দাবি আদায় না করে, কেউ ডিউটি করবেন না ।
#বাংলাদেশ #আনসার #বাহিনী
Part:02
→আরেকটি পোস্ট - (আমি কম জানি, আমার ভুল থাকলে ধরিয়ে দিবেন দয়া করে।)
" ব্যাটালিয়ন ও সাধারণ আনসারকে অবশ্যই একীভূত করতে হবে "
প্রথমত আমি আমার পূর্ববর্তী পোস্টে আনসার বাহিনীর বর্তমান নাম নিয়ে সমালোচনা করেছি। সে মর্মে এখানে আরো কিছু কথা:
বাংলাদেশের হাতেগোনা কয়েকজন শিক্ষিত মহল জানে আনসার বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ৬০ লাখ। আর তারা ধারণা করে যে আনসার বাহিনী যুদ্ধকালীন সময়ে সেনাবাহিনী নেতৃত্বে সরাসরি সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করবে তাই ৬০ লাখ সৈন্য থাকলে আমাদের চিন্তা করার কিছুই নেই। কিন্তু বাস্তবতা হলো ভিডিপি এর সংখ্যা ৫৮ লক্ষ ৮৭ হাজার। সাধারণ মানুষ জানলে অবাক হবেন ভিডিপির ট্রেনিং বৈশিষ্ট্য ভেদে ১০, ২১ ও ২৮ দিনের হয়। এটা না জেনেই সুশীল মানুষ অনেকটা আশ্বস্ত বোধ করে যে আমাদের ৬০ লাখ আনসার বাহিনী আছে। বিষয়টা হাস্যকর।
উইকিপিডিয়ার মতে, At present there are three branches of Ansar Bahini; the General Ansar, the Battalion Ansar, and the Village Defence Party (VDP). Their combined draw is over 6 million, which is the largest force in the world as a paramilitary or single force. বিশ্ব দরবারে লোকজনও হয়ত অবাক হয় এত বড় বাহিনীর ভেবে।কিন্তু বাস্তবতা আপনি আমি খুব ভালো মতোই জানি।
সাধারণ আনসারদের তিন মাসের (৯০দিন) কঠোর পরিশ্রম করানো হয়। যা তাদের যথাযোগ্য প্যারামিলেটারি সৈনিক বানায়।
ব্যাটালিয়ন আনসারদের প্রশিক্ষণের মেয়াদ: ৬ মাস (১৮০ দিন)। সাধারণ আনসারদের তুলনায় তাদের আরেকটু বেশি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আবর্তনিক ইনসার্ভিস প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে সাধারণ আনসার ও ব্যাটালিয়ান আনসার একত্রিকরণ কোনো ব্যাপারই না। বরং তা সহজেই সমন্বয় করতে পারবেন দক্ষ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
চলমান আন্দোলন পর্যবেক্ষণ করে যা বুঝলাম অনেকের মধ্যেই VDP, Battalion, ASF, AGB এসব নিয়ে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। এর কারণ আনসারকে এই প্রধান ৩ ভাগে ভাগ করা। এটা একটি ঐতিহাসিক ভুল সিদ্ধান্ত।
এটা এমন হওয়ার কথা ছিলো, Bangladesh Ansar বা National Ansar Force বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্যারামিলিটারি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যেখানে সবাই আনসার। কারো আলাদা পরিচয় নেই। এখানে কেও ভিডিপি না, কেও অঙ্গীভূত না, কেউ সাধারণ না, কেউ ব্যাটালিয়ন না, কেও এজিবি না, কেও হিল না। এখানে সবাই আনসার বাহিনী সদস্য। তথাপি আনসারের বিশেষ ব্যাটালিয়ন হিসেবে Ansar Striking Force, Ansar Guard Battalion, Ansar Village Defence Battalion, Ansar Town Defence Battalion থাকতে পারতো। যেখানে আবর্তনীকভাবে সবাই সার্ভিস করবে। সবার সব ধরনের স্কিল অর্জিত হবে। এগুলো হবে দায়িত্ব এগুলো পরিচয় না।
আর ড্রেসের ক্ষেত্রে বর্তমান ব্যাটালিয়নের কমবেট ইউনিফর্মটাকেই সবার ডিউটি ইউনিফর্ম হিসেবে ঠিক করতে হবে, যেমনটা আমি আমার আগের পোস্টে বলেছি। এবং AGB কে যেমন মেরুন টুপি দেওয়া হয়েছে, VDP'র টা হবে গোলাপী, TDP'র টা হবে আকাশি রং এর। টুপির রং দেখে আইডেন্টিফাই করা হবে আনসার সদস্যের ব্যাটালিয়ন। তার ড্রেস দেখে নয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আপনারা স্বাভাবিক ভাবেই দেখুন, পুলিশে তাদের ব্যাটালিয়ন গুলো চমৎকার শৃঙ্খল ভাবে সাজানো । যেমন- APBn, SPBn, Metropolitan Policec, Range Police, Riot police etc.
: তারা নিজেদের কি পরিচয় দেয়?
: তারা নিজেদের পুলিশ বলে পরিচয় দেয়।
: আনসার কেন এমন হলো না?
: অবহেলা ও নৈতিক সদিচ্ছার অভাবে।
তাই আমরা চাই এই বাহিনীকে আরো সুশৃংখল ও প্রফেশনাল ভাবে সংস্কার করা হোক। ভিডিপি নামটা বিলুপ্ত করা হোক। ভিডিপির মধ্য হতে যোগ্যদের সরাসরি আনসারে নিয়োগ করা হোক ও ট্রেনিং দেওয়া হোক। আমরা চাই অন্তত ১০ লাখ যুদ্ধ সক্ষমতা অর্জনকারী আনসার বাহিনীর সদস্য। যাতে বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে বলতে পারি আমাদের একটা আনসার বাহিনী আছে!
এবং আমার মতে কম সময়ে অনেক আনসার সদস্যদের ট্রেনিং পূরণ করা সম্ভব।
:তা কিভাবে?
:কেন? আনসার একাডেমিতে যায়গা না হলে বিজিবি ট্রেইনিং সেন্টারে ও সেনাবাহিনীর অধীনে একবারে অনেক রিক্রুটকে ট্রেনিং দেয়া সম্ভব। এখন দেশের ক্রান্তিকাল এগুলোর ব্যবস্থাপনা কোন কঠিন বিষয় নয়।
ধন্যবাদ।
Abid Hasan Ananda
Student - Department of Sociology
University of Dhaka
Part:01
বিষয়ঃ আনসার বাহিনী নিয়ে কিছু গবেষনা।
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের একজন সাধারণ ছাত্র। ২-১ বছর যাবত বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী আনসার বাহিনী সম্পর্কে টুকটাক গবেষণা করছি। কিছু অব্যাবস্থাপনা ও প্রয়োজনীয় প্রচার-প্রচারণার অভাবে দেশের অধিকাংশ মানুষ আনসার বাহিনী সম্পর্কে সম্যক অবহিত নয়। অনেকেই জানে না এ বাহিনীর ক্যাডার অফিসার আছে, আর ব্যাটালিয়ন আনসার কে দেখে মনে করে সেনাবাহিনী বোধহয়।
এ বাহিনীর নামের ক্ষেত্রেও কিছু Unprofessionality লক্ষ করা যায়। যেমন, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহীনি। Ansar -VDP, এ বাহিনীর নাম আনসার ভিডিপি কেন?
আনসারের নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে। সর্বোচ্চ গ্রাম প্রতিরক্ষা দলকে আনসারের গ্রাম প্রতিরক্ষা ব্যাটালিয়ন হিসেবে মর্যাদা দেওয়া যেতে পারে।
বাহিনী নাম বাংলাদেশ আনসার (Bangladesh Ansar) অথবা জাতীয় আনসার বাহিনী
(National Ansar Force) হওয়াটাই যৌক্তিক বলে আমি মনে করি।
উইকিপিডিয়ার মতে আনসার বাহিনির সদস্য সংখ্যা :
অঙ্গীভূত আনসার: ৫৪ হাজার
ভিডিপি: ৫৮ লক্ষ ৮৭ হাজার
ব্যাটালিয়ন আনসার: ১৮ হাজার
সর্বমোট: ৬০ লক্ষ
-
এখানে অঙ্গীভূত আনসার /সাধারণ আনসার/ ব্যাটালিয়ন আনসার এমন নামের পার্থক্য করা সমীচিন নয়। সবাইকে হতে হবে আনসার। প্রথম পদমর্যাদা হতে পারে সিপাহী অথবা রাইফেলম্যান।
আমার জানামতে বর্তমানে যারা সাধারণ আনসার নামে পরিচিত তাদেরকে তিন মাসের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়। ৬৯ হাজার সদস্যদের অবশ্যই জাতীকরণ করতে হবে। দরকার হলে তাদের ইনসার্ভিস ট্রেইনিং দেওয়া হোক রণকৌশল,আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার উপর পর্যায়ক্রমে ও যথাযথ আবর্তনে।
বর্তমান ব্যাটালিয়ন আনসারের কমবেট ইউনিফর্মকেই রেগুলার ডিউটি ইউনিফর্ম করা হোক। এতে সকল সদস্যের মনোবল ফিরে আসবে ও আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে।
দাপ্তরিক পোষাক হিসেবে নতুন পোষাকের ডিজাইন আনা জরুরী যা হবে রুচিশীল ও গাম্ভীর্যপূর্ণ। বর্তমান সবুজ শার্ট ও কালো প্যান্ট বাদ দেওয়া সময়ের দাবি।
সকল আনসার সদস্যদের রণকৌশল, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ করে তুলতে হবে। বিজিবির সাহায্যকারী বাহিনী হিসেবে আনসার সদস্যদের বর্ডারে মোতায়েন করা প্রয়োজন। এছাড়া আনসারের নৌ ইউনিটের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।
আনসার সদস্যদের মোটাদাগে সিকিউরিটি গার্ড ভাবা বন্ধ করতে হবে। আনসার সদস্যদের এমন জায়গায় মোতায়েন করা যাবে না যেখানে তারা আত্মমর্যাদা নিয়ে কাজ করতে পারবে না। মনে রাখতে হবে এটা একটি ঐতিহ্যবাহী বাহিনী।
উপজেলা আনসার কমান্ডেন্ট অবশ্যই একজন ফ্রেশার বিসিএস ক্যাডার হবেন। ও Circle Adjudent অবশ্যই ১ম শ্রেণীর নন-ক্যাডার কর্মকর্তা।
আর একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এটি অনেক বড় বাহিনী তাই এই বাহিনীতে অবশ্যই একাধিক অতিরিক্ত মহাপরিচালক আনসার ক্যাডার অফিসার থেকে হওয়াও প্রয়োজন। কিন্তু অবশ্যই মহাপরিচালক একজন সেনাবাহিনী কর্মকর্তাই যথাযোগ্য। কারণ আনসার যুদ্ধকালীন সময় সরাসরি যুদ্ধ অংশগ্রহণ করবে।
ধন্যবাদ।
Abid Hasan Ananda
Student - Department of Sociology
University of Dhaka
সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মসূচি চলছে ।
#বাংলাদেশ #আনসার #বাহিনী
প্রধান সমন্বয়ক 👉
মো :নাছির মিয়া
২৫ তারিখ রোজ রবিবার সকাল ১০ টায় বিশাল সমাবেশের ডাক দেওয়া হলো
স্থান :জাতীয় প্রেসক্লাব ঢাকা।
পরবর্তী নির্দেশনা আন্দোলন এর মাঠ থেকে জানানো হবে। সকলকে অংশগ্রহণ করার জন্য বলা হলো।
অভিনন্দন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মহাপরিচালক স্যার কে মেজর জেনারেল
মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ
এসজিপি, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ডিসি
আল্লাহ সকলের আশা পূরণ করেন,,,আমিন🤲🤲
💥আলহামদুলিল্লাহ সাধারণ আনসার সদস্যদের জন্য সুখবর💥 আমাদের রেশন উত্তোলনের জন্য যে টাকা বৃদ্ধি করেছিল সদর দপ্তর কর্তৃক আবার আগের মত কম টাকা কাটবে।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
অদ্য ২৫/০৪/২০২৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মানিত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক, বিএএম, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি মহোদয় ০৪ আনসার ব্যাটালিয়ন, রুমা এবং ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন, লামা, বান্দারবান পরিদর্শন করেন।
সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগে রুমা পৌছালে সংশ্লিষ্ট দুইটি ব্রিগেডের বিগ্রেড কমান্ডারদ্বয়, রেঞ্জ কমান্ডার (চট্টগ্রাম রেঞ্জ), সংশ্লিষ্ট জোন কমান্ডার এবং অধিনায়ক ৪ আনসার ব্যাটালিয়ন, মহোদয়কে অভর্থ্যনা প্রদান করেন। অধিনায়কগণ সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয়কে অপারেশনাল কার্যক্রম এবং এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে ব্রিফিং প্রদান করেন। পরে সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয় ব্যাটালিয়ন দুটির দরবারে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তা ও সকল সদস্যদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি প্রথমে অপারেশন উত্তরণ এর সার্বিক পরিস্থিতি এবং পরে যৌথ বাহিনীর কর্তৃক পরিচালিত ‘Operation Restore Peace' এর কার্যক্রম সম্পর্কে সম্যখ ধারণা লাভ করেন। এসময় মহোদয় সাহসিকতার সহিত অপারেশনাল কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য আনসার ব্যাটালিয়নের সৈনিকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং উৎসাহ দিয়ে উজ্জীবিত করেন। রুমা জোনের আনসার ব্যাটালিয়ন নামে বরাদ্দকৃত ০৯ একর জমি পরিদর্শন করেন এবং অত্র জমির নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণে নির্দেশনা প্রদান করেন। সর্বশেষ সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয় ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তর, লামা, বান্দরবানে উপস্থিত হয়ে লো-কষ্ট হাউজ, সেমিপাকা ব্যারাক ও প্রশিক্ষণ সেডের শুভ উদ্বোধন করেন।
পরিদর্শনকালীন সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয়ের সঙ্গে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপ-মহাপরিচালক (প্রশাসন), অধিনায়ক ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন, উপপরিচালক (অপারেশন) সহ বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
অদ্য ৩১/০১/২০২৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরের অডিটোরিয়ামে ১১০০ ঘটিকায় মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক এনডিসি এএফডব্লিউসি পিএসসি পিএইচডি সম্মানিত মহাপরিচালক বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী মহোদয় ঢাকা মহানগরের অংগীভূত আনসারের প্লাটুন কমান্ডার (পিসি) এবং সহকারী প্লাটুন কমান্ডার (এপিসি) বৃন্দের সাথে এক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মত বিনিময় সভার শুরুতেই সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয় অংগীভূত আনসারের পিসি এবং এপিসিবৃন্দের বিভিন্ন পয়েন্ট শোনেন এবং সেগুলো দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয় উপস্থিত সকল কমান্ডারদের সঠিকভাবে সততার সহিত তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ প্রদান করেন এবং একই সাথে সকল সদস্য যেন সকল প্রকার নিয়ম বহির্ভূত কাজ থেকে বিরত থাকে সে বিষয়ে সতর্ক করেন। এছাড়া এসময় উপ-মহাপরিচালকবৃন্দ, পরিচালকবৃন্দ, জোন কমান্ডারসহ অন্যান্য কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইন শা আল্লাহ ১২ তারিখে ভালো একটা কিছু হবে আশা করা যায় ।
Defence Force
অদ্য ২৫/০১/২০২৩ খ্রিস্টাব্দে ০৯০০ ঘটিকায় গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুরে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি একাডেমির ইয়াদ আলী প্যারেড গ্রাউন্ডে উপজেলা/থানা প্রশিক্ষক/প্রশিক্ষিকাদের এবং আনসার ব্যাটালিয়নের ২৪তম ব্যাচের নবীন সদস্যদের ৬ মাসের মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত প্যারেডে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সালাম গ্রহণ করেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মানিত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি মহোদয়।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন যে প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান, মেধা, শ্রম ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে প্রশিক্ষণ সম্পন্নকারী নবীন সদস্যগণ বাহিনীকে অনন্য উচ্চতায় এগিয়ে নিয়ে যাবে। এছাড়াও সুশৃঙ্খল বাহিনীর গর্বিত সদস্য হিসেবে তাদের পেশাগত ক্ষেত্রে আত্মনিবেদিত থেকে একটি মর্যাদাসীন ও সুদৃঢ় অবস্থানে এ বাহিনীকে দাঁড় করাতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে নির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে হতে শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি। প্রশিক্ষক ৭৫ জন ও প্রশিক্ষিকা ২১৯ জন প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে ড্রিল-এ শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার অর্জন করেন মোছা. কাশমিরা আক্তার, সেরা ফায়ারার ও চৌকস প্রশিক্ষণার্থীর পুরস্কার লাভ করেন ইতি আক্তার। এবং মোট ৭৮৮ জন নবীন আনসার ব্যাটালিয়নের সিপাহি প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে ড্রিল-এ শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার অর্জন করেন মো. রুহুল আমিন, সেরা ফায়ারার ও চৌকস প্রশিক্ষণার্থীর পুরস্কার লাভ করেন মো. নাঈম।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম উদ্দিন, আনসার ও ভিডিপি একাডেমির ভারপ্রাপ্ত কমান্ড্যান্ট মো. নূরুল হাসান ফরিদী, উপ-মহাপরিচালকবৃন্দ ও বাহিনীর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
যে দিন চলে যায় – সে দিনগুলো বিবর্ণ বা নিরাকার থাকলেও আমরা একসময় সেগুলোকে সাদা কালো বা রঙিন মলাটে মুড়িয়ে একটা আকার দিয়ে দেই । তারপর সেটাকে নিয়ে গল্প করি – আহা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম ।
√২৪তম ব্যাটালিয়ন সিপাহি -(২০২৩-২৪)
√√২৫-০১-২০২৪ইং
Highlights
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন -২০২৪ এ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পক্ষ থেকে অদ্য ০৮/০১/২০২৪ খ্রিস্টাব্দে মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি মহাপরিচালক, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী অভিনন্দন এবং ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
@বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (সাধারণ আনসার পুরুষ)
💅শিক্ষা গত যোগ্যতা:জে এস সি পাশ
💅উচ্চতা :৫ফুট ৪ ইঞ্চি
💅বয়স :১৮-৩০এর মধ্যে
💅 আবেদন শুরু:০১-১১-২০২৩হতে
💅 আবেদন শেষ:০৭-১১-২০২৩
💅NID বাধ্যতা মূলক যাদের নাই তারা অযথা কাউকেই বিরক্ত করবেন না
💅ঢাকা , চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা বিভাগ ব্যতিত অন্য কোন জেলার প্রার্থী আবেদন করতে পারবেন না তাই তারা অযথা কাউকেই বিরক্ত করবেন না
💅
💅ঘরে বসে নির্ভুল ভাবে আবেদন করলে ইনবক্স করুন খরচ মাত্র ৩০ টাকা 💅
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Rajshahi
6500
Nowdapara, Shamukhdum
Rajshahi, 6203
Unlimited Web Template, Theme, Plugin, and Programming Script
Rajshahi
Welcome, My ofofficial page. This page will give you some entertainment and best quality time..
Rajshahi, 6205
বেগবতী প্রকাশনী বাংলাদেশের "লোক সাহি?
Rajshahi, 6400
আসসালামু আলাইকুম আমার অফিসিয়াল পেইজে স্বাগতম 💝 ধর্মীয় আলোচক বাংলাদেশ প্রয়োজনেঃ 01768000838