Biko Food & Fruits

কাস্টমার যখন বেস্ট বলে আপনি আর বসে কেন?
এখনই ওর্ডার করুন Biko Food & Fruits

আসসালামু আলাইকুম.

প্রি অর্ডার, প্রি অর্ডার,প্রি অর্ডার

আপনাদের জন্য এই সপ্তাহে নিয়ে এসেছি, একসাথে ৩ জাতের আম:

রাজশাহীর:

👉গোপালভোগ

👉ক্ষিরসাপাত

👉হিমসাগর

ধারাবাহিকভাবে আপনারা পাবেন রাজশাহীর, ল্যাংড়া, আম্রপালি, ফজলি এবং আম পাচ্ছেন আপনারা একসাথে।

কেন আপনারা আমাদের থেকে আম কিনবেন???

👉👉খোলা বাজারে যে আম পাওয়া যায় তাতে বিভিন্ন কেমিক্যালে ভরপুর। যা সাস্হ্যের জন্য ঝুঁকি🚫 পূর্ন।

আমরা সরাসরি গাছ🌳 থেকে নামিয়ে শতভাগ কেমিক্যাল মুক্ত আম। স্বাস্থ্য সচেতনতায় ফ্রেশ খাবারের বিকল্প নেই।

আমাদের বৈশিষ্ট্য👉👉👉:

★সম্পূর্ণ ফরমালিন ও কেমিক্যাল মুক্ত ।

★ প্রিমিয়ার কোয়ালিটি👌।

★ সরাসরি বাগান🌳 থেকে দেওয়া হয়।

★ ভালোভাবে প্যাকেজিং📦 করা হয়।

★ ফ্রেশ আম

🛒🛒অর্ডার করতে

✍️ নাম

✍️ নিকটস্থ কুরিয়ার এর নাম ও ঠিকানা (যেখানে আম যায়)

✍️ মোবাইল নাম্বার

✍️ পরিমাণ

📞 01955618873 (মোবাইল ও হোয়াটসঅ্যাপ) নম্বরে যোগাযোগ করুন....

অথবা ইনবক্সে করুন।

আমাদের প্যাকেজ সমূহ:

📦 ১০ থেকে ১২ কেজি (ছোট ক্যারেট)

📦 ২০ থেকে ২৫ কেজি (বড় ক্যারেট)

📦📦📦.......বেশি যত নিবেন, দেওয়া যাবে।

আমরা যেভাবে আম🥭 পাঠিয়ে থাকি :

★ গাছ🌳 থেকে নামিয়ে প্যাকেজিং📦 এবং সেই দিনই ডেলিভারি🚛 করে থাকি। এজন্য আপনারা সব সময় সতেজ👌 ও টাটকা আম পাবেন।
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011
MangoCab
Mangoes
Mangoes
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার
TasteOfRajshahiMango




#রাজশাহীর_আম



#গোবিন্দভোগ_আম
#রংপুরের_আম



#নওগাঁর_আম

হিমসাগর

হিমসাগর পশ্চিমবঙ্গের একটি বিখ্যাত আম। এছাড়া বাংলাদেশের মেহেরপুর, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সাতক্ষীরা জেলাতেও এই আমের চাষ হয়। এই আমের মিষ্টি সুগন্ধ ও স্বাদ পৃথিবীর অন্যান্য আমের থেকে ভিন্ন। তাই সারা পৃথিবীতে স্বাদ ও গন্ধের জন্য এই আম বাণিজ্যিক ভাবে বহুল পরিমানে চাষ করা হয়। হিমসাগর আম এতোই জনপ্রিয় যে , এই আমকে আমের রাজা বলা হয়। এই আমের ভিতরের রং হলুদ ও কমলা(রং) এবং কোন আঁশ নেই

যোগাযোগ : ০১৯৫৫৬১৮৮৭৩

https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL

MangoCab
চট্টগ্রাম গ্রুপ
চট্টগ্রাম শহর
Mangoes
আমাদের সিলেট
ঢাকা নিউ মার্কেট পাইকেরি বাজার
ঢকুৱাখনা মহকুমা ছাত্ৰ সন্থা

আম কেন খাবো আমরা❓

১:পুষ্টিতে ভরপুর :-
আমে রয়েছে বিপুল পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। পাবেন ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি, কপার, ফলেট, ফাইবার ও প্রোটিন।

২:ক্যালরি:-
সাধারণত অধিকাংশ ফলেই ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। আমও তার ব্যতিক্রম নয়। এর ফলে আম খেলে আপনার মন ও পেট ভরলেও ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ খুব বেশি বাড়বে না।

৩:রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:-
আমে থাকা ভিটামিন ই, কপার, ভিটামিন বি এবং ফলেট রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিশেষভাবে ইনফেকশন–জাতীয় সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে।

৪: হৃৎপিণ্ডের সুস্বাস্থ্য:-
আমে রয়েছে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম। এগুলো আপনার শরীরের কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখে। এর ফলে ভালো থাকে হৃৎপিণ্ড।

৫:হজমে সহায়তা:-
সুস্বাদু এই ফলে থাকা ফাইবার বা খাদ্যআঁশ, পানি ও এনজাইম হজমের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। এর ফলে এই বাবদেও আম বেশ সহায়ক।

৬:চোখের উপকার:-
আমে আছে ভিটামিন এ। শরীরে যেটার ঘাটতি হলে হতে পারে চোখের সমস্যা। আরও আছে লুটিন এবং জিয়াজানথিন। এগুলো সবই চোখের জন্য উপকারী।

৭:আম চোখের জন্য বেশ উপকারী:-আমে আছে ভিটামিন এ। শরীরে যেটার ঘাটতি হলে হতে পারে চোখের সমস্যা। আরও আছে লুটিন এবং জিয়াজানথিন। এগুলো সবই চোখের জন্য উপকারী।

৮:পরিমিত খান:-
শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী হলেও আম খেতে হবে পরিমিত। মানতে কষ্ট হলেও নিজের ভালোর জন্য এই আত্মসংবরণ করতেই হবে। মনে রাখবেন, অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো ফল দেয় না।

তথ্যসূত্র: হেলথ শটস

আম সম্পর্কে তথ্য জানতে Biko Food & Fruits সঙ্গে থাকুন https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011
#চট্টগ্রাম


#ঢাকা১৪
#সুস্বাদু_আম
#চাকরীজীবি
#নওগাঁ
#ঢাকাবাংলাদেশ

আসসালামু আলাইকুম
সরাসরি বাগান থেকে ফ্রেশ হিমসাগর আম পৌঁছে দিব আপনার ঘরে।🥭

প্রিয় ক্রেতা,
সুমিষ্টি আশঁবিহীন পরিপক্ব,বিশুদ্ধ ও কেমিক্যাল মুক্ত ফ্রেশ প্রিমিয়াম হিমসাগর আম সরাসরি বাগান থেকে সরবরাহ করছি আমরা। আমাদের আম গুলো পরিপক্ক রসালো, সুমিষ্ট,সুগন্ধ হবে।🥭

✅ বাগানের বাছাইকৃত সেরা প্রিমিয়াম কোয়ালিটির আম নির্বাচন করে প্রদান করা হয়। এবং প্রিমিয়াম আম ৪-৫ টাই কেজি হবে।

✅ প্রত্যেকদিনের আম বাগান থেকে পেড়ে বাগানের মধ্যে প্যাকিং করে সতেজ তাজাঁ আম প্রেরন করা হবে।

✅ সর্বোচ্ছ যত্নসহকারে উন্নত ক্যারেট এর মাধ্যমে বস্তা দিয়ে প্যাকিং করা হয়

🥭 সর্বনিম্ন ১০ কেজি অর্ডার করতে পারবেন।
যোগাযোগ ০১৬০৩০৪৯২৮৯
পেজের সাথে সঙ্গে থাকুন👇
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL

আমাদের সিলেট
MangoCab
Mangoes
#রাজশাহীর_আম
#চাঁপাইনবাবগঞ্জ_এর_আম
#নাটোরের_আম
#নওগাঁর_আম
#সাতক্ষীরার_আম
#রংপুরের_আম
#গোবিন্দভোগ_আম










#রাজশাহীর_আম

গ্রীষ্মকালীন রসালো এই ফল যেমন স্বাদে ভরপুর তেমনি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। অসংখ্য গুণেভরা ও উপকারী এই ফল আমাদের দেহের কী কী ভূমিকা রাখে চলুন জেনে নিই—

লিচুতে আছে প্রতিদিনের ১০০% এর বেশী এসর্বিক এসিড যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
ভিটামিন সি থাকায় রক্তে শ্বেত কণিকার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে ফলে শরীরে বাইরের কোন ক্ষতিকারক জীবাণু প্রবেশ করতে পারে না।
লিচুতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং পেট ব্যথার নিরাময় করে।
লিচুতে আছে শক্তিশালী ভাইরাস বিরোধী গুণাবলী। এতে লিচিট্যানিন এ২ শরীরে ভাইরাস ছড়াতে বাধা দেয়।
লিচুতে বেশী পরিমাণে কপার আছে যা শরীরে রক্ত সঞ্চালনের উন্নয়ন করে। আয়রনের মত কপারও শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদনে সহায়তা করে।
লিচু খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় থাকে ফলে ব্লাড প্রেশার ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে।
লিচু বার্ধক্যের লক্ষণ এবং ব্লেমিশ বন্ধ করতে কাজ করে।
লিচুতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার ওজন কমাতে সাহায্য করে। লিচুতে আছে প্রচুর পানি এবং এতে প্রায় ফ্যাট নেই বললেই চলে

আরো দ তথ্য জানতে Biko Food & Fruits এর সঙ্গে থাকুন।



#রংপুরের_আম

#গোবিন্দভোগ_আম #নওগাঁর_আম

💥প্রি-অর্ডার,প্রি-অর্ডার
বিশেষ ডিসকাউন্ট প্রাইসে প্রি-অর্ডার নেওয়া হচ্ছে গোপালভোগ আম।
১০কেজিতে পেয়ে যাবেন বিশেষ ডিসকাউন্ট💥

আমের মৌসুমের শুরুতে যে আমটির সুঘ্রান আম্রকাননের চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে অর্থাৎ যে আমটি সবার আগে পাঁকে সেটি হলো গোপালভোগ আম । অতি সুমিষ্ট স্বাদে অনন্য নিদর্শন এই আম।বাংলাদেশে উৎকৃষ্ট জাতের আমগুলোর মধ্যে গোপালভোগ অন্যতম। গোপালভোগ আম দেশের প্রায় সব জেলাতে দেখতে পাওয়া যায়।

আমমরা সর্বোচ্চ সেরা মানের পণ্য দিয়ে থাকি, যা হাতে পাওয়ার পর চেক করলে দেখতে পাবেন।
🔸আমরা সরাসরি আম বাগান থেকে নিজে গিয়ে আম সংগ্রহ করি।

✅আমাদের কাছে ঠকে যাওয়া বা কোনো প্রতারণার স্বীকার হবেননা। ইনশাআল্লাহ
বাগান থেকে সরাসরি আম নিতে যোগাযোগ করুন পেজে দেয়া নাম্বারে (০১৬০৩০৪৯২৯৮/০১৬০৩০৪৯২৯১)অথবা মেসেজ করুন সরাসরি পেজে।

#রাজশাহীর_আম
#চাঁপাইনবাবগঞ্জ_এর_আম
#নাটোরের_আম
#নওগাঁর_আম
#সাতক্ষীরার_আম
#রংপুরের_আম
#গোবিন্দভোগ_আম










#রাজশাহীর_আম

আম খান তবে বিষমুক্ত আম খান
নওগাঁ জেলার বিখ্যাত " সুস্বাধু গুটি আম "
প্রি অর্ডার চলছে সুস্বাদু গুটি আম . দ্রুত অর্ডার দিন বিখ্যাত মজাদার গুটি আম,,,
অর্ডার করতে মেসেজ করুন
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL
#আমাদেরদেশ
#চট্টগ্রাম

#ঢাকাবাংলাদেশ
#ঢাকা১৪

"বেলের ইতিহাস" ❤️‍🩹
চলুন জেনে নিই👉
বেল গাছের জন্ম ভারতবর্ষে, বেল লেবু পরিবারের বংশধর। ইংরেজিতে বলা হয় Wood Apple। বেলের উপরের খোসা কাঠের মতো শক্ত বলে এর সংস্কৃত নাম বিলব। বড় বেলগাচের আকার ১০ থেকে ১৭ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। বেল গাছ চারা থাকাকালীন এর গায়ে প্রচুর কাঁটা থাকে, গাছ বড় হওয়ার সাথে সাথে কাঁটাগুলো কমে যায়। ফুল হালকা সবুজ থেকে সাদা রং ধারন করে থাকে। ফলের ভেতরের সাঁস ৮-১৫ কোয়া বা খন্ডে ভাগ করা থাকে। প্রতিটি ভাগে চটচটে আঠার সঙ্গে অনেক বীজ লেগে থাকে। বেল কাঁচা অবস্থায় সবুজ বর্ণের থাকে, আর পেকে গেলে হলদে রঙ ধারণ করে। কচি বেল খাওয়াই উত্তম। তবে পাকা বেলও বেশ উপকারী।
আমরা কিন্তু বেলের নানান গুণাগুণের জন্য প্রতিনিয়ত বেল খেয়ে থাকি। কেননা বেলে আছে নানান ঔষুধী গুণাবলী যা, আমাদের দেহের অনেক উপকার করে থাকে। বেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও পটাসিয়াম।
মজার মজার সব ফলের তথ্য জানতে Biko Food and Biko Food & Fruits সঙ্গে থাকুন
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL



#চট্টগ্রাম


#সুস্বাদু_আম
#চাকরীজীবি
#ঢাকা১৪

বাংলাদেশে অতি উৎকৃষ্ট জাতের মধ্যে হিমসাগরের অবস্থান প্রায় শীর্ষে। হিমসাগর আম জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পাকতে শুরু করে এবং পুরো জুন মাস বাজারে পাওয়া যায়। হিমসাগর জাতটি আশু বলা যেতে পারে; পাশাপাশি মধ্য মৌসুমি জাতের আম হিসেবেও গণ্য করা যায় একে।

হিমসাগর আমের গাছের আকৃতি মাঝারি। একটি হিমসাগর আমের গাছ ১২ বছর বয়সী হলে পূর্ণাঙ্গভাবে ফল দিতে সক্ষম হয়। ফলন মাঝারি এবং অনিয়মিত। হিমসাগর আম পূর্ণতাপ্রাপ্ত হলে এর গড়ন বুকের দিকটা গোলাকার এবং অবতল বা সাইনাস থেকে সামান্য লম্বাটে আকার নিয়ে শীর্ষদেশ গোলাকৃতির হয়ে থাকে। পরিপক্ব হিমসাগর আমের রং হালকা সবুজ। পাকার পরেও সবুজ থেকে যায়। ত্বক মসৃণ, খোসা পাতলা। আমটির ঠোঁট নেই। হিমসাগর অত্যন্ত উৎকৃষ্ট স্বাদের সুগন্ধযুক্ত আম। শাঁস নরম এবং আঁশবিহীন। শাঁস কমলা রঙের। আমটির খাবারের উপযোগী অংশ ৬৭ দশমিক ৫ ভাগ। হিমসাগর আম সুমিষ্ট। টিএসএস বা মিষ্টতার পরিমাণ শতকরা ২২ দশমিক ৮৪ ভাগ। পরিপক্ব আম সংগ্রহ করার পর আট দিন পর্যন্ত ঘরে রাখা যায়। ফলটির গড় ওজন ২১৯ গ্রাম। লম্বায় ৮ দশমিক ৬৯ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। ফলের বোঁটা বেশ শক্ত বলে ঝোড়ো হাওয়া সহ্য করার ক্ষমতা রাখে। ক্ষীরশাপাতি আমের সঙ্গে হিমসাগর আমের বেশ কিছুটা সাদৃশ্য থাকার কারণে এই আমকে অনেকেই ক্ষীরশাপাতি মনে করে ভুল করে থাকেন। আবার ক্ষীরশাপাতি আমকে হিমসাগর নামে বিক্রি করা হয়। ক্ষীরশাপাতি ও হিমসাগর আমকে আলাদা করা সহজ হবে রঙের পার্থক্য দেখে। পাকার পর ক্ষীরশাপাতি আমের ওপরের অংশ হলুদ রং ধারণ করবে। এ ক্ষেত্রে হিমসাগর আম পাকার পরেও সবুজাভ হালকা হলুদ রঙের হবে।

আমটির চাহিদা বাংলাদেশের সর্বত্রই। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অনেক কম। বৃহত্তর রাজশাহী জেলায় হিমসাগর আমের চাষ খুব কম। এই জাতের চাষ ব্যাপকভাবে হয়ে থাকে চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলায়, মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলায়, সাতক্ষীরা জেলার সদর, দেবহাটা, কলারোয়া ও তালা উপজেলা এলাকায়। উল্লিখিত এলাকার আমবাগান থেকে ভরা মৌসুমে ট্রাকবোঝাই হিমসাগর আম ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ, বরিশাল জেলার বাজারগুলোয় চলে আসে। ঢাকার বাজারে এ সময় হিমসাগর আমের চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি।

ঘরে বসে অতি সুমিষ্ট এই আম পেতে Biko Food & Fruits আছে আপনার পাশে

সময় থাকতে থাকতে রাজশাহী মানুষদের সাথে সম্পর্ক ভালো করে নেন। 😁😁

কাঁচা আম টক কিন্তু পাকলে মিষ্টি হয় কীভাবে❓

শুধু আম বলে নয়, যে কোন ফলের কাঁচা অবস্থা থেকে পাকা অবস্থায় পরিবর্তনের জন্য স্বাদের ও গন্ধের পরিবর্তন হয় কার্বোহাইড্রেটের রূপান্তরের ফলে যা হোল মূলত একটি রাসায়নিক পরিবর্তন ।পাকার সময় সাধারনত ফলের মধ্যের স্টার্চ (C6H10O5 )n রূপান্তরিত হয় বিভিন্ন রকম শর্করায় (C12H22O11)।এই রূপান্তরের জন্য স্বাদ হয় মিষ্টি।

কাঁচা আমে বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড থাকে যেমন; সাক্সিনিক এসিড, ম্যালেয়িক এসিড প্রভৃতি থাকে, ফলে কাঁচা আম টক হয়। কিন্তু আম যখন পাকে তখন এই এসিডগুলোর রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের সৃষ্টি হয়। ফলে পাকা আম মিষ্টি হয়।
আমের তথ্য জানতে হলে Biko Food &Fruits সঙ্গে থাকুনhttps://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL

Biko Food & Fruits পৌছে গেছে নওগাঁর আমের রাজ্যে, শীঘ্রই বিস্তারিত সহ ভিডিও আসছে,

ল্যাংড়া আম🤩

মোঘল আমলে ভারতের বিহার রাজ্যের দ্বারভাঙায় এই আম চাষ শুরু হয়। আঠারো শতকে এক ফকির সুস্বাদু এই আমের চাষ করেন। এই খোড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ হয়েছে। ফকিরের আস্তানা থেকে এই জাতটি প্রথম সংগৃহীত হয়েছিল। খোড়া ফকির যেখানে বাস করতেন তার আশেপাশে শত শত আমের গাছ ছিল। তারই একটি থেকে ল্যাংড়া নামের অতি উৎকৃষ্ট জাতটি বেরিয়ে এসেছে। সেই ফকিরের পায়ে একটু সমস্যা ছিল। সেই থেকে এই আমের নাম হয়ে যায় ‘ল্যাংড়া।
ল্যাংড়া আম বা বারানসী আম হল আমের একটি বিখ্যাত জাত যা ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে চাষ করা হয়। এটি ভারতের অন্যতম একটি বিখ্যাত আম।এটি পশ্চিমবঙ্গ সহ সমগ্র উত্তর ভারতে চাষ করা হয়। এই আম পাকার পর খানিক হলদে রঙের হয়। জুলাই মাসের দিকে এই আম পাকতে শুরু করে এবং বাজারে পাওয়া যায়। এই আমকে ছোটো ছোটো টুকরো করার ক্ষেত্রে আদর্শ বলে মনে করা হয়। এছাড়া নানা আম থেকে তৈরী খাদ্যের ক্ষেত্রেও আদর্শ বলে মনে করা হয়।
সুস্বাদু সব আমের তথ্য জানতে Biko Food &Fruits সঙ্গে থাকুন।
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL

হাড়িয়াভাঙ্গা আম

হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত ও সুস্বাদু আম। বিশ্ববিখ্যাত এ হাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ ইউনিয়ন থেকে।
আমটির ‘ইতিহাসের’ গোড়াপত্তন করেছিলেন নফল উদ্দিন পাইকার নামের এক বৃক্ষবিলাসী মানুষ। শুরুতে এর নাম ছিল মালদিয়া। আমগাছটির নিচে তিনি মাটির হাঁড়ি দিয়ে ফিল্টার বানিয়ে পানি দিতেন। একদিন রাতে কে বা কারা ওই মাটির হাঁড়িটি ভেঙে ফেলে। ওই গাছে বিপুল পরিমাণ আম ধরে। সেগুলো ছিল খুবই সুস্বাদু। সেগুলো বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে গেলে লোকজন ওই আম সম্পর্কে জানতে চায়। তখন চাষি নফল উদ্দিন মানুষকে বলেন, ‘যে গাছের নিচের হাড়িটা মানুষ ভাঙছিল সেই গাছেরই আম এগুলা।’ তখন থেকেই ওই গাছটির আম ‘হাড়িভাঙ্গা আম’ নামে পরিচিতি পায়। বর্তমানে রংপুরের হাঁড়িভাঙা আমের মাতৃ গাছটির বয়স ৬৩ বছর।
বিশ্বখ্যাত, স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় বাংলাদেশের আশ বিহীন হাড়িভাঙ্গা আম। গাছ লক্ষ্যণীয় ও আকর্ষণীয়। ডগা পূষ্ট ও বলিষ্ঠ। ডালে জোড়কলম লাগালে গাছ অতি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। চারা রোপনের পরবর্তী বছরেই মুকুল আসে। হাড়িভাঙ্গা আম গাছের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো গাছের ডালপালা উর্ধ্বমূখী বা আকাশচুম্বী হওয়ার চেয়ে পাশে বেশি বিস্তৃত হয়। উচ্চতা কম হওয়ায় ঝড়-বাতাসে গাছ উপড়ে পড়েনা এবং আম কম ঝরে।
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011&mibextid=ZbWKwL

চলছে ভরপুর আমের মৌসুম, বিভিন্ন আম আসছে বাজারে এর মধ্য একটা অত্যন্ত সুস্বাদু আম হচ্ছে আম্রপালি। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই আমের নাম কেন আম্রপালি? এর পেছনে একটা সুন্দর ইতিহাস আছ চলুন জেনে নেই।



আম্রপালি আম নয় সুন্দরী আম্রপালি জন্মেছিলেন আজ থেকে ২৫০০ বছর আগে ভরতে, তিনি ছিলেন সেই সময়ের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী এবং নর্তকী। আম্রপালি বাস করতেন বৈশালী শহরে। মহানামন নামে এ ব্যক্তি শিশুকালে আম্রপালিকে আম গাছের নিচে খুঁজে পান। যেহেতু তাকে আম গাছের নিচে পাওয়া যায় তাই তার নাম রাখা হয় আম্রপালি। কিন্তু শৈশব পেরিয়ে কিশোরে পা দিতেই আম্রপালিকে নিয়ে হৈচৈ পড়ে যায়। দেশ- বিদেশের রাজা- রাজপুত্র সহ সাধারণ মানুষ তার জন্য পাগল হয়ে যান। এ নিয়ে আম্রপালির বাবা – মা খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন। তখন বৈশালীর সকল ক্ষমতাবান ও ধনবান ব্যক্তি মিলে বৈঠকে বসে নানা আলোচনার পর যে সিদ্ধান্ত নেন তা হল, আম্রপালিকে কেউ বিয়ে করতে পারবে না। সে হবে একজন নগরবধু। মানে সোজা বাংলায় পতিতা। ইতিহাসে এভাবে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে কাউকে পতিতা বানানো হয়েছে এমন সিদ্ধান্ত খুবই বিরল। আম্রপালি সে সভায় ৫টি শর্ত রাখেন।

১) নগরের সবচেয়ে সুন্দর ঘরটি হবে তার।
২) প্রতি রাতের জন্য মূল্য পাঁচশত স্বর্ণমুদ্রা।
৩) একবারে মাত্র একজন তার গৃহে প্রবেশ করতে পারবে।
৪) শত্রু বা কোন অপরাধীর সন্ধানে সপ্তাহে সর্বোচ্চ একবার তার গৃহে প্রবেশ করা যাবে।
৫) কে এলেন আর কে গেলেন এ নিয়ে কোন অনুসন্ধান করা যাবে না।



সবাই তার এসব শর্ত মেনে নেন। প্রাচীন ভারতের মগধ রাজা ছিলেন বিম্বিসার। নর্তকীদের নাচের এক অনুষ্ঠানে তিনি এক নর্তকীর নাচের এ অনুষ্ঠানে তিনি এক নর্তকীর নাচে দেখে বলেছিলেন, এ নর্তকী বিশ্বাসেরা। তখন তার একজন সভাসদ বলেন, মহারাজ এ নর্তকী আম্রপালির নখের যোগ্য নয়। তিনি তার সেই সভাসদের থেকে আম্রপালি সম্পর্কে বিস্তারিত শুনে তাকে কাছে পাবার বাসনা করেন। কিন্তু তার সভাসদ বলেন, তাহলে আমাদের যুদ্ধ করে বৈশালী রাজ্য জয় করতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন ছদ্মবেশে বৈশালী রাজ্যে গিয়ে আম্রপালিকে দেখে আসবেন। দেখা করতে গিয়ে রাজা চমকে ওঠেন, এতো কোন নারী নয়, যেন সাক্ষাৎ পরী। কিন্তু আম্রপালি প্রথম দেখাতেই তাকে মগধ রাজ্যের রাজা বলে চিনে ফেলেন এবং জানান তিনি তার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন বহু আগে থেকেই, কিন্তু আম্রপালি জানান, তার রাজ্যের মানুষ কখনোই এটা মেনে নিবেন না। ওদিকে আম্রপালি তার নিজের রাজ্যর কোন ক্ষতি চান না। তাই তিনি রাজাকে তার নিজ রাজ্যে ফেরত পাঠান।



এদিকে বিম্বিসারের সন্তান অজাতশত্রু ও আম্রপালির প্রেমে মগ্ন ছিলেন। তিনি আম্রপালিকে পাওয়ার জন্য বৈশালী রাজ্য আক্রমণ করে বসেন। কিন্তু দখল করতে সক্ষম হননি এবং খুব বাজে ভাবে আহত হন। এতো নাটকীয়তার পর শেষের দিকে এসে কি হল?



গৌতম বুদ্ধ তার কয়েকশ সঙ্গী নিয়ে বৈশালী রাজ্যে এলেন। একদিন বৈশালী রাজ্যে এলেন। একদিন বৈশালী রাজ্যর রাবান্দা থেকে এক বৌদ্ধ তরুণ সন্ন্যাসীকে দেখে আম্রপালির মনে ধরে গেলো। তিনি সেই সন্ন্যাসীকে চার মাস তার কাছে রাখার জন্য গৌতম বুদ্ধকে অনুরোধ করলেন। সবাই ভাবলেন বুদ্ধ কখনোই রাজি হবে না। গৌতম বুদ্ধ তাকে রাখতে রাজি হলেন, এবং এটাও বললেন, সে চার মাস থাকলেও নিষ্পাপ হয়েই ফিরে আসবে এটা আমি নিশ্চিত! চার মাস শেষ হলে সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আম্রপালির রূপের কাছে শ্রমণ হেরে গেলেন কি না তা জানার জন্য? কিন্তু না, সেদিন সবাইকে অবাক করে দিয়ে তরুণ শ্রমণ ফিরে আসেন। আম্রপালি তখন বুদ্ধকে বলে, এই প্রথম কোন পুরুষকে বশ করতে ব্যর্থ হয়েছেন বৈশালী নগর বধূ আম্রপালি।


পরে সব কিছু দান করে বাকী জীবন গৌতম বুদ্ধের চরণেই কাটিয়ে দেন ইতিহাস বিখ্যাত সেই রমণী আম্রপালি। আর এই আম্রপালির নামে ১৯৭৮ সালে ভারতের আম গবেষকরা দশোহরি ও নিলাম এই দুই আমের মধ্যে সংকরায়নের মাধ্যমে এক নতুন জাতের আম উদ্ভাবন করেন এবং নাম রাখেন আম্রপালি।

ফলের রাজা কি❓
আম🤔
জগৎ জুড়ে অসংখ্য ফল রয়েছে। অসংখ্য সুস্বাদু ফলের মধ্যে একটি ফল আছে যা রাজকীয় মর্যাদা লাভ করেছে এবং এই ফলকে "ফলের রাজা" হিসেবে অভিহিত করা হয়। সুস্বাদু এই ফলের নাম হল "আম"। আমকে ফলের রাজা হিসেবে অভিহিত করার অনেকগুলো কার‍ণ রয়েছে। আমের অতুলনীয় স্বাদ, প্রাচুর্যতা, পুষ্টিমান, বৈচিত্রতা, সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ইত্যাদি কারণে আমকে ফলের রাজা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনেক সময় আম নিয়ে মেলা আয়োজন করা হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় আমের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। রাজা-মহারাজা, কিংবা সম্রাট, এমনকি কবি-সাহিত্যিকরাও আমের ভক্ত ছিলেন। কিছু কিছু দেশে আম ঐতিহ্যের প্রতীক। আর এসব কারণে আমকে ফলের রাজা বলা হয়। গত বছর আমাদের দেশে আমের ফলন ভালো ছিল এবং অন্যান্য বছরের তুলনায় গত বছর আমের দাম কম ছিল।
আম শুধু ফল হিসেবেই খাওয়া হয়, তা কিন্তু নয়। আমের আচার, আমের তরকারি
কিংবা আমের আরো অনেক রেসিপি আছে যা আমাদের খাবারে স্বাদ এবং বৈচিত্র্যতা নিয়ে আসে। আমের অনেকগুলো জাত রয়েছে। এর মধ্যে হাড়িভাঙা, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, ফজলি, আম্রপালি ইত্যাদি জাতের আম আমাদের দেশে বিখ্যাত।
আমের আরো মজার মজার তথ্য পেতে Biko food & fruits সঙ্গে থাকুন
https://www.facebook.com/profile.php?id=61558567490011

নওগাঁ অঞ্চল তার সুস্বাদু এবং উচ্চমানের আমের জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের মোট আম উৎপাদনের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এই অঞ্চলে উৎপাদিত হয়। নওগাঁর আম দেশের বিভিন্ন এলাকায়, এমনকি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়।

নওগাঁর বিখ্যাত কিছু আম :

* **আম্রপালি:** এটি একটি বড়, হলুদ আম যার পাতলা খোসা রয়েছে। আম্রপালি তার মিষ্টি এবং ঝাল স্বাদের জন্য পরিচিত
পোক্ত অবস্থায় আম্রপালি ত্বকের রং সবুজ, পাকলে ঈষৎ হলুদ রং ধারণ করে। খোসার রং কমলা, অত্যন্ত রসাল, সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত আমটিতে কোনো আঁশ নেই

* **ল্যাংড়া:** এটি নওগাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় আম জাত। এটি একটি বড়, মিষ্টি এবং রসাল আম যার হলুদ খোসা।

* **গোপালভোগ:** এটি আরেকটি জনপ্রিয় নওগাঁ আম জাত। এটি ল্যাংড়ার চেয়ে ছোট এবং এতে একটি সবুজ খোসা রয়েছে। গোপালভোগ তার মিষ্টি স্বাদের জন্য পরিচিত।

* **হিমসাগর:** এটি একটি বড়, ডিম্বাকৃতির আম যার সবুজ খোসা রয়েছে। হিমসাগর তার মিষ্টি এবং সুগন্ধি স্বাদের জন্য পরিচিত।

* **ফজলি:** আমটি দীর্ঘ এবং ঈষৎ চ্যাপ্টা। পাকা আমের খোসা কিছুটা হলুদ হয়ে ওঠে। শাঁস হলুদ, আঁশবিহীন, রসালো, সুগন্ধযুক্ত, সুস্বাদু ও মিষ্টি।

আপনি মিষ্টি এবং সুস্বাদু আম খেতে চান তবে কষ্ট করে নওগাঁ যেতে হবেনা Biko Food & Fruits নওগাঁর সকল জাতের আম পৌছিয়ে দিবে আপনার ঘরে।
#আমাদেরদেশ


#আম #চাকরীজীবি
#সুস্বাদু_আম
#চট্টগ্রাম
#ঢাকা১৪
#ঢাকাবাংলাদেশ
#নওগাঁ